নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

প্রকৃত সত্যের দিকে আমাদের ছুটতে হবে..

রাশিদুল ইসলাম লাবলু

প্রকৃত সত্যকে উপলদ্ধি করতে হবে খোলা মন নিয়ে।

রাশিদুল ইসলাম লাবলু › বিস্তারিত পোস্টঃ

কেনো ফ্রান্সে জঙ্গী হামলা হয়?

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৯



ফ্রান্সে বুর্কিনি পরায় মুসলিম নারীকে পুলিশি হেনস্থা

একটি কথা কি ভেবে দেখেছেন’ কেনো ফ্রান্সে জঙ্গী হামলা হয়? এর আগে ফ্রান্সে হযরত মুহাম্মদ সাঃ এর কাটুন ছবি প্রতিযোগীতার আযোজন করেছিলো ফ্রান্সের এক বিখ্যাত কাটুন পত্রিকার কমিটি। সেই কার্টুন প্রতিযোগীতা নিয়ে সমগ্র মুসলিম বিশ্বে এর প্রতিবাদ অনুষ্ঠিত হয়। ফ্রান্সই প্রথম রাষ্ট্র যেখানে হিজাব মহিলাদের জন নিষিদ্ধ ঘোষনা করা হয়। এই নিষিদ্ধতার অমান্যে জরিমানা করা হয়। তা সত্তেও অনেক মুসলিম নারী এই নিষিদ্ধতা অমান্য করে এবং হিজাব পড়ে প্রকাশ্যে চলাফেরা করতে উদ্ভুত করে ফলে অনেক মুসলিম নারী জরিমানা দিয়ে হিজাব পরিধান করে প্রকাশ্যে চলাফেলা করে ।ইদানিং ফ্রান্স সরকার মুসলিম নারীদের বুর্কিনি পরিধান করার অপরাধে পুলিশ হেনস্থা করছে।

বুরকিনি অবশ্য মোটেও ধর্মীয় সিম্বল বা প্রতীকী কোনো পোশাক নয়; সাতারু, ডাইভার বা সার্ফাররা এটা অনেক আগ থেকেই পরছেন। অথচ কান্স শহরের মেয়র এটাকে চিহ্নিত করেছেন ‘চরম্পন্থী ইসলামের পোশাক’ হিসেবে। (হাফিংটন পোস্ট, ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৬)। একইসঙ্গে পোশাকটি ফ্রান্সের আরও ৩০টি নগরে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। সত্যিই একটা বিষয় বুঝিনা কেনো ফ্রান্স সরকারের এই নোংরামী চিন্তা চেতনা। যেহেতু অনেক মুসলিম ফ্রান্সের নাগরিক। সেইহেতু মুসলিমদের অনুভূতী বা বিশ্বাসের উপর আঘাত হানার বাসনা কি গণতান্তিকতার নামে এক প্রকার স্বৈরতান্ত্রিকতা নয় কি? অবশ্য ফ্রান্সে বা ইউরোপের অনেক দেশে বোরকা অনেকাংশে নিষিদ্ধ, কোথাও কোথাও নিষিদ্ধ করা হচ্ছে। কোথাও নিষিদ্ধকরণ নিয়ে ধর্মীয় সংঘাত সৃষ্টি হচ্ছে। এমনকী এই বোরকাকে নারীর স্বাধীনতার বিষয় উল্লেখ করে মন্তব্য করেছেন ভারতীয় বিখ্যাত লেখিকা অরুন্ধতী রায়, আমেরিকান বুদ্ধিজীবী নোয়াম চমস্কি পর্যন্ত। এ ছাড়া ইউরোপের অনেক নারী অধিকার সুরক্ষার কর্মীরাও বুরকিনির পক্ষে মত দিয়েছেন। বুরকিনি পোষাক পড়ার ক্ষেত্রে নিদীষ্ট বাধা নিষেধ কোন গনতান্ত্রিকতার প্রতিফলন হতে পারে না। এটা গণতন্ত্রের মূখোশে ডিকটেটরশিপ বলা যায়। আর এই ডিকটেটরশিপ আচরন মুসলিম মানুষদের মধ্যে থেকে কিছু অসুস্থ মানুষকে জঙ্গি বানিয়ে ধ্বংশাত্বক পরিবেশ সৃষ্টি করাচ্ছে। ফ্রান্স সরকারের জানা উচিত তারা মুসলিমদের নাগরিকত্ব দিয়েছে।ধর্মীয় বিধিনিষেধ মানার ক্ষেত্রে আজ কেনো তাদের এই বৈষম্যমূলক আচরন। আমারতো মনে হয় তারা তাদের খ্রিষ্টান জাতীয়তার ক্ষেত্রে এই রকম বৈষম্য দেখাচ্ছে না।

ইসলাম সবসময় পর্দা জাতীয় হিজাব ও শালীন পোশাক পরিধান করার নির্দেশ দেয়। সেই ধারাবাহিকতায় মুসলিমরা বুর্কিনি পরিধান করে স্নাক করে পাশ্চাত্যের মুসলিমরা। অথচ সেই র্বু কিনি পরিধান করার অপরাধে ফ্রান্সের পুলিশ হেনস্থা করছে। একজন মুসলিম মাত্রই শালীন পোষাক পরিধানের পক্ষে। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ওবামার উপদেষ্টা ড. ডালিয়া মুজাহিদ এর ইসলামী হিজাব ও শালীন পোশাক পরিধান করার কারণে সাংবাদিকগণ তাকে গভীর বিস্ময়ে জিজ্ঞাসা করেছিলো, আপনার বেশ-ভূষা ও পোশাক-পরিচ্ছদের মধ্যে আপনার উচ্চ শিক্ষা ও জ্ঞানের গভীরতা প্রকাশ পাচ্ছেনা। তাদের ধারণা ছিলো, হিজাব অনগ্রসরতা, মূর্খতা ও সেকেলে ধ্যান-ধারণার প্রতীক। উত্তরে তিনি বললেন- “আদিম যুগে মানুষ ছিল প্রায় নগ্ন, শিক্ষা ও জ্ঞান চর্চার উন্নতির সাথে সাথে পোশাক পরিধান করে সভ্যতার উচ্চ শিখরে আরোহণ করতে থাকে। আমি যে পোশাক পরিধান করেছি, তা শিক্ষা ও চিন্তাশীলতায় উন্নতি ও সভ্যতার চূড়ান্ত বহিঃপ্রকাশ।নগ্নতা ও উলঙ্গপনাই যদি উন্নত শিক্ষা ও সভ্যতার চিহ্ন হতো, তাহলে বনের পশুরাই হতো পৃথিবীর সবচেয়ে সুসভ্য ও সুশিক্ষিত”। মুসলিমরা কোন পোষাক পড়বে আর কোন পোষাক পড়বে না সেটা তাদের ব্যক্তিগত বিষয়। অথচ এই বিষয়টির উপর আধিপত্য খাটানো টা কি ফ্রান্সের সরকারের উচিত? ফ্রান্সের জনগন যদি এ জাতীয় বৈষম্যের পক্ষে রায় দেন তাহলে সরাসরি জাতীয়তাগত ভাবে ব্যপারটি বিদ্ধেষ প্রসুত হয়ে যায়। এই বিদ্বেশ সকল মুসলিমদের উপর প্রভাব ফেলবে। যা একটি সময় সকল মুসলিম জাতীয়তার বিরুদ্ধচারন হয়ে দাড়াবে এটাই স্বাভাবিক।

আমরা হয়তো অনেকেই জানি 1503 সালের ডিসেম্বরে ফ্রান্সে জন্ম নেওয়া Michel de Nostredame (December 14, 1503 – July 1, 1566) নস্ট্রাডেমস এক অল্যৗকিক ভবিষ্যতবানীর ক্ষমতা পান। তিনি অনেক কিছুই ভবিষত্যবানী করেন যার অনেক কিছুই ঘটেছে। তার অন্যতম এক ভবিষ্যতদবানী ছিলো মধ্যপ্রাচে জন্ম নেয়া এক মানুষ। যাকে ণস্ট্রাডেমাস এ্যান্টি ক্রিস্টস নামে অভিহিত করেছেণ। নষ্ট্রোডেমাস বলেছেন“ জনৈক মুসলিম বিশ্বের এক সন্ত্রাসী নেতা জাহাজ ভরে সৈন্য এন ফ্রান্স আক্রমন করবে। তার ভাষায় সেটাই তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ এবং সেটাই নিউক্লিয় যুদ্ধ বা পারমানবিক যুদ্ধ। সেই ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা ফ্রান্সকে হারিয়ে দেয়। মধ্যপ্রাচ্য থেকে জন্ম নেওয়া সেই মানুষটি ভয়াবহ সন্ত্রাসী নেতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। এবং সেই তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারন। এখন আমাদের মনে প্রশ্ন জাগে নস্ট্রাডেমস এর ভবিষত্যবানী কি ঠিক হতে চলেছে? ফ্রান্স যা করছে মুসলিমদের যে ভাবে উত্তেজিত করেছে।এই উত্তেজনাই সকল মুসলিমদের এক ঐক্যবদ্ধ করবে এবং লাভবান হবে জঙ্গী মানসিকতা সম্পন্ন মানুষেরা। ইদানিং সৌদি তুরস্ক পাকিস্থান আরব আমিরাত অনেক মুসলিম দেশ মিলে একটি সম্মিলিত সামরিক বাহিনী গঠনের উদ্দ্যেগ গঠন করেছে। যদি মুসলিম দেশ সমূহ এ্ক্ব ঐক্যবদ্ধ হয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের মতোন একটি ইউনিয়ন গঠন করে তাহলে মুসলিমরা আমেরিকা, রাশিয়া কিংবা ইউরোপীয় ইউনিয়ন এর সম পর্যায়ের শক্তিশালী সেল্যবাহিনী গঠন করতে পারবে। আর এই ভাবে মুসলিমদের বিরুদ্ধে উত্তেজনামূলক অবস্থানে ফ্রান্স যদি নিয়মিতভাবিই থাকে তবে এই অবস্থান তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারন হয়ে যাবে। ফলে নস্ট্রাডেমসের ভবিষ্যতবানী সত্যি হয়ে যাবে। নস্টাডেমস্ এর ভবিষত্যবানীর কিছু অংশ তুলে ধরলাম “ In the year 1999 and seven months From the sky will come the great King of Terror. He will bring back to life the King of the Mongols; Before and after war reigns. Nostradamus predicts the war will begin shortly before the year 1999. It doesn't make much sense to this author, but many are now saying that the 'war' was set 'in motion' in 1999, and now after September 11th these things are going to come true... as we are now 'at war with terror.' Interpret it how you will. He also tells us how long the war will last. The war will last seven and twenty years. (so 27 years)
Nostradamus says that the war will be so terrible that the world will come face to face with final annihilation. Here, he implies that the war might involve some kind of horrible weapon, possibly nuclear. Nostradamus tells what the first target will be.

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:১২

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: এ ধরনের ত্বত্ত প্রথমে সেমুয়েল পি হান্টিংটন দিয়েছিলেন ১৯৯৩ সালে তার "ক্ল্যাস অব সিভিলাইজেশন" নামক বইয়ে! নস্ট্রাডেমসের ত্বত্তটি আসলেই ভাবার বিষয়। তবে যাই বলুন, ইহারা সর্প হইয়া দংশন করে ওঝা হইয়া ঝাড়েন! ইরাক তার প্রজ্বালিত উদাহরণ! তবে মুসলিম জাতিকে সহনীয় নমনীয় থাকতে হবে!


ভাল বিষয়ে পোষ্ট!

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:১৭

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: লেখাটি পড়বার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।

২| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:১৪

অনর্থদর্শী বলেছেন: এর মধ্যে আমি একটিও কারন খুঁজে পেলাম না, যার জন্য ফ্রান্সে সন্ত্রাসী হামলা চালাতে হয়।
আর পাকিস্তান, আফগানিস্তান বা আফ্রিকান বা মধ্যপ্রাচ্য- এই দেশগুলোয় কেন হামলা হয়, লেখক যদি একটু পরিষ্কার করে বলেন? এই অধমের নলেজ খুবই কম।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:২৫

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: পাকিস্তান, আফগানিস্তান বা আফ্রিকান বা মধ্যপ্রাচ্য তো জঙ্গিদের ঘাটি হয়ে পড়েছে কারন মুসলিম রাষ্ট্র হওয়ার কারনে। কিন্তু ফ্রান্সতো মুসলিম রাষ্ট্র নয় যে সেখানে জঙ্গি হামলা হবে? কারন একটাই সেটাই সেখানকার মুসলিম জনগোষ্টিকে নিষ্পেষিত করছে। তাদের ইচ্ছা বা ধর্মীয় অধিকারের উপর হস্তক্ষেপ করা হচ্ছে। যা এক পযায়ে ক্রোধে পরিনত হয়েছে।

৩| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৫২

নতুন বলেছেন: ইসলামে কোথাও কি এই রকমের হামলার আদেশ বা অনুমুতি আছে?

যদি না থাকে তবে যারা করছে তারা তো অন্যায় করছে তাইনা?

যদি অন্যায় করে থাকে তারা কিভাবে ইসলাম অনুসরন করেছে?

আর কলমের উত্তর কিভাবে চাপাতি দিয়ে দেওয়া যায়?

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:১০

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: নিরীহ জনগন হত্যা সেটা কোনভাবেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না সেটা ধর্মীয়ভাবে বলতে পারেন। কোন ধর্ম নিরীহ মানুষ হত্যার পক্ষে নয়। এ গুলো প্রতিহিংসা দ্বারা আক্রান্ত কিছু অসুস্থ হয়ে পড়া মানুষের কর্মকান্ড। এদেরকে কোনভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। তবে কেন এরকম অসুস্থ শ্রেণির মানুষের আর্বিভাব ঘটছে সে বিষয়টাও আমাদের দেখতে হবে। আর কলমের কথা বলছেন! কলমের একটি সীমাবদ্ধ আছে। আপনি যা ইচ্ছা তাই লিখতে পারেন না। আমার আতেঁ ঘা দিয়ে আপনি যা ইচ্ছা তাই লিখবেন (যদিও সেটা প্রমানিত সত্য হতো) তা তো আর মেনে নেওয়া যায় না।

৪| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৫৪

নতুন বলেছেন: আর এই ভাবে মুসলিমদের বিরুদ্ধে উত্তেজনামূলক অবস্থানে ফ্রান্স যদি নিয়মিতভাবিই থাকে তবে এই অবস্থান তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারন হয়ে যাবে। ফলে নস্ট্রাডেমসের ভবিষ্যতবানী সত্যি হয়ে যাবে। নস্টাডেমস্ এর ভবিষত্যবানীর কিছু অংশ তুলে ধরলাম “

কেউকি ভবিষ্যত বলতে পারে? ইসলামে কি বলে? তবে নস্টাডেমসের বানী কিভাবে ভবিষ্যত বানি হয় এবং তা সত্য হয়ে যাবে বলে আপনি প্রচার করেন?

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৫৪

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: আমার সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো সংক্ষেপে কিছু বলতে পারি না। আর আপনার এ প্রশ্নের জবাব দিতে গেলে আমার আর একটি ব্লগ লিখতে হবে। তো যাই হোক। আপনি আমাকে নতুন একটি বিষয় বাতলে দিয়েছেন। আর সেটা হলো “ ভবিষ্যৎবানী কি সত্য হয়”? হ্যা ভাই অনেক ভবিষ্যৎবানী সত্য হয়। পৃথিবীতে এমন অনেক নির্দশণ আছে। নস্টাডেমসের বানী, আরেকজন ভবিৗষ্যৎবক্তা আমেরিকান মহিলা “জিন ডিকসন” একজন জ্ঞানী মানুষের ভবিষ্যৎবানী করেছিলেন্। ‍যিনি প্রাচে জন্ম নিবেন বলে তার বইতে উল্রেখ করেছিলেন। জিন ডিকশনের অনেক ভবিষ্যৎবানী সত্য হয়েছে। ধর্মীয় ভাবে যদি প্রশ্ন করেন তবে বলবো “নবী-রাসুল, অলি-আউলিয়ারা ভবিষ্যত বলতে পারে। যদি সেই ব্যক্তি স্রষ্টার সান্নিধ্যপ্রাপ্ত হয়। আমাদের নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) ইমাম মেহেদী এবং ঈসা আঃ সম্পর্কে ভবিষ্যৎবানী করেছে। আর বিজ্ঞানের ভাষায় বলছেন “ সেটা্ও সত্য হতেই পারে কারন সময় একটি নিধারিত ধারাপাত এবং সেই ধারাপাতের কিছু অংশ যদি জেনেটিক্যালি পেয়ে যায় তাহলে সে সেই সময়কে উপলদ্ধি করতে পারে।

৫| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:২৫

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: নিরীহ জনগন হত্যা সেটা কোনভাবেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না সেটা ধর্মীয়ভাবে বলতে পারেন। কোন ধর্ম নিরীহ মানুষ হত্যার পক্ষে নয়। এ গুলো প্রতিহিংসা দ্বারা আক্রান্ত কিছু অসুস্থ হয়ে পড়া মানুষের কর্মকান্ড। এদেরকে কোনভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। তবে কেন এরকম অসুস্থ শ্রেণির মানুষের আর্বিভাব ঘটছে সে বিষয়টাও আমাদের দেখতে হবে।

এই অসুস্হ শ্রেনী পুরো ধম`কে প্রতিনিধিত্ব করেনা।

আর কুকুর পাগল হয়ে গেলে কি করে? তেমন এই অসুস্হ শ্রেনীদেরও ট্রিটমেন্ট করতে হবে। কোন ভাবেই তাদের সমথ`ন করে যাবে না।

আর কলমের কথা বলছেন! কলমের একটি সীমাবদ্ধ আছে। আপনি যা ইচ্ছা তাই লিখতে পারেন না। আমার আতেঁ ঘা দিয়ে আপনি যা ইচ্ছা তাই লিখবেন (যদিও সেটা প্রমানিত সত্য হতো) তা তো আর মেনে নেওয়া যায় না।

তাহলে আপনার মতে কলমের জবাব চাপাতি দিয়ে দেওয়া যাবে?

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৪৬

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: তাহলে আপনার মতে কলমের জবাব চাপাতি দিয়ে দেওয়া যাবে? এটা কিন্তু আমি আপনাকে বলি নাই। আমি কিন্তু আপনাকে পূর্বেই বলেছি কলম দিয়ে আপনি যা ইচ্ছা তা লিখতে পারেন না। অাপনার লেখা্য় কিছু শ্রেনির মানুষ উত্তেজিত হয়ে পড়ছে এবং চাপপাতি হাতে নিচ্ছে।এ গুলো প্রতিহিংসা দ্বারা আক্রান্ত কিছু অসুস্থ হয়ে পড়া মানুষের কর্মকান্ড।

ঠিক যেমনটি ফ্রান্স সরকারের ভূলের কারনে এগুলো ফ্রান্সে ঘটছে। আবার দেশের নাস্তিক ব্লগাররা যেভাবে নোংরা ভাষায় ধর্মের বিরুদ্ধে যা তা নয় লিখছে। ফলে আমাদের দেশেও কিছু অসুষ্থ মানসিকত সম্পন্ন জঙ্গি সৃষ্টি হচ্ছে। আসলে আমাদের সমস্যাটা কি বুঝতে হবে এবং সমাধান করতে হবে। সবচেয়ে বেশি দরকার সমস্যা ঘটছে তার কারন কি খুজে বের করা এবং সমাধান করা। তাই আমি মনে করি সকলকে সংযত হতে হবে। অনধিকারের চর্চা করা যাবে না। অন্যের অনুভূতিতে আঘাত দিয়ে যা ইচ্ছা বলার বিষয়টিই সরকারি উদ্দেগ্যে রোধ করতে হবে।

জঙ্গি একটি ভাইরাস। এই ভাইরাস টিকবে না। ইসলামের প্রকৃত সত্য জেগে উঠলে জঙ্গিবাদ এমনিই থেমে যাবে।

৬| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৫

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: তাহলে আপনার মতে কলমের জবাব চাপাতি দিয়ে দেওয়া যাবে? এটা কিন্তু আমি আপনাকে বলি নাই।

আমার আতেঁ ঘা দিয়ে আপনি যা ইচ্ছা তাই লিখবেন (যদিও সেটা প্রমানিত সত্য হতো) তা তো আর মেনে নেওয়া যায় না।
তবে কি করা যাবে??

আর যদি আপনি জানেনই যে এই জঙ্গীরা অসুস্থ তবে তাদের প্রতি কোন সহানুভুতি দেখাবেন না। এবং তারা যে ইসলামের বাইরে সেটাই প্রচার করুন। এদের পক্ষে তেনা পেচালে যে ওমুক এই লিখেছে তাই তারা কুপিয়েছে ...তারা না লিখলে তারা কুপাতো না... সেটা চাপাতি ওয়ালাদের প্রশ্রয় দেওয়া....

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৫৬

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: ধর্মের বিরুদ্ধে আপনি যা তা লিখতে পারেন না। যতক্ষন পর্যন্ত আপনি প্রমান করতে পারছেন না যে ঈশ্বর নেই ততক্ষন পর্যন্ত আপনি ঈশ্বরকে নিয়ে টিটকারী ইনসার্ট এর সুরে কথা বলতে পারেন না। আমি অনেক অসংখ্য ব্লগে দেখেছি ঈশ্বরকে নিয়ে কি নোংরা ভাষায় কথা বলা হয়েছে। এটা সত্যিই অন্যায়। বরং বর্তমান আধুনিক বিজ্ঞান ঈশ্বরের পক্ষে চলে যাচ্ছে। আপনি বিশিষ্ট বিজ্ঞানী পল ডেভিস এর “ মাইন্ড অফ গড” অথবা “গড এন্ড নিউ ফিজিক্স” বই গুলো পড়ুন। হিউ রস এর “ দি সিক্স নাম্বার” বইটি পড়ুন। ইদানিং কালর বিজ্ঞান ক্রমশই ঈশ্বর এর দিকে যাচ্ছে। শারমার এর দৃষ্টিতে মহাবিশ্ব সৃষ্টির অন্যতম ১২ টি কারনের মধ্যে ঈশ্বর অন্যতম কারন বলে ধরা হয়েছে। তাছাড়া ইনটেলিজেন্ট ডিজাইন, ফাইন টিউনড আর্গুমেন্ট বিজ্ঞানকে চমকপ্রদ ভাবনার বিষয়বস্তু এনে দিয়েছে। ফাইনটিউন্ড এখন ফ্যাক্ট। প্রমানিত। মানুষ সৃষ্টির জন্য মহাবিশ্বটা এভাবে সৃষ্টি এটাও এখন বিজ্ঞানের গোচরে। অতএব যতক্ষন পর্যন্ত ঈশ্বরকে মিথ্যা প্রমানিত করতে না পারেন ততক্ষন পর্যন্ত ঈশ্বরকে নিয়ে এসব নোংরা কথা বলা থেকে বিরত থাকা উচিত আমাদের সকলকে। বিজ্ঞান চলছে বিজ্ঞানের গতিতে তাকে চলতে দিন না কেনো তাকে নাস্তিক্যবাদের বাপের সম্পত্তি বলে ভাবা হচ্ছে।

আর যদি আপনি জানেনই যে এই জঙ্গীরা অসুস্থ তবে তাদের প্রতি কোন সহানুভুতি দেখাবেন না। এবং তারা যে ইসলামের বাইরে সেটাই প্রচার করুন। এদের পক্ষে তেনা পেচালে যে ওমুক এই লিখেছে তাই তারা কুপিয়েছে ...তারা না লিখলে তারা কুপাতো না... সেটা চাপাতি ওয়ালাদের প্রশ্রয় দেওয়া....
হ্যা আপনার এ কথা ঠিক আছে। জঙ্গিদের প্রশয় দেওয়া যাবে না। এটা আমি স্বীকার করি। তবে আমি মনে করি ইউরোপিয় ইউনিয়ন এর বিরোধীতা করা মুসলিম বিশ্বের দায়িত্ব। কারন তারা মুসলিমদের সাথে বৈষম্য দেখাচ্ছে। আপনি কি বলতে পারেন পাশ্চাত্যের কোন নারীকে মধ্যপ্রাচ্যের কোন রাষ্ট্র বোরখা পড়তে বাধ্য করেছে? না তা করেনি। তাহলে তাদের দেশে স্নান করতে বুকিনি খুলে দিতে বাধ্য করাটা কি অন্যায় নয়। ইউরোপিয় ইউনিয়ন কি এমন ব্যাপার? যদি সৌদি, আমিরাত, তুরস্ক, পাকিস্থান মিশর, ইরাক, ইরান, বাংলাদেশ দিয়ে যদি একটি ইউনিয়ন গঠন করে তাহলে তাদের সম্মিলিত সৈন্যবাহিনী ইউরোপিয় ইউনিয়নকে ধুলায় মিশিয়ে দিতে পারে। যদি মুসলিম বিশ্বের সেই ইউনিয়ন দ্বারা একটি একক মুদ্রা প্রচলিত হয় তাহলে অর্থনৈতিক ভাবে ওরা আমাদের ধারে কাছে ভিড়তে পারবেনা কারন আমাদের আছে খোদা প্রাপ্ত খনিজ সম্পদ।

এই ইউনিয়ন গঠনের জন্য ইদানিং সৌদি, তুরস্ক, আরব আমিরাত, পাকিস্থান দিয়ে এরকম একটি ইউনিয়নের ঘোষনা দিয়েছে সেখানে আমাদের বাংলাদেশ আছে। কিন্তু ইরান এই ইউনিয়ন এর মধ্যে যোগ দেয় নাই যখন যোগ দেবে তখনই পরির্পূণ একটি ইউনিয়ন গঠন হবে এবং একটি মুদ্রা প্রচলিত হবে। তখন ইউরোপিয় ইউনিয়ন, রাশিয়া আর আমেরিকা এই ইউনিয়নের কাছে পাত্তাই পাবে না। আমি আকাংখা করি এমন সময় আসুক যেনো পাপের সাম্রাজ্য ফ্যান্স তার নোংরামি ভুলে সততা এবং স্বচ্ছতা এবং আধুনিকতার নামে উগ্রতা পরিহার করুক। আমিন

৭| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:১১

নতুন বলেছেন: ধর্মীয় ভাবে যদি প্রশ্ন করেন তবে বলবো “নবী-রাসুল, অলি-আউলিয়ারা ভবিষ্যত বলতে পারে। যদি সেই ব্যক্তি স্রষ্টার সান্নিধ্যপ্রাপ্ত হয়। আমাদের নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) ইমাম মেহেদী এবং ঈসা আঃ সম্পর্কে ভবিষ্যৎবানী করেছে।[/sb

“If I had knowledge of the unseen, I should have multiplied all good, and no evil should have touched me.” (al-Araf, 188)

http://quran.gov.bd/home/selectSura.html

রাসুল সা: ভবিষ্যত জানে না সেটা আল্লহই তাকে আমাদের বলতে বলেছেন সুরা আ'রাফ এর ১৮৮ নং আয়াতে..

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৫

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: রাসুল সা: ভবিষ্যত জানে না সেটা আল্লহই তাকে আমাদের বলতে বলেছেন সুরা আ'রাফ এর ১৮৮ নং আয়াতে..

ভাই এখানেই তো আপনি ভুল করলেন। কারন আল কোরআনকে ভূল বুঝবেন না। আপনাকে সর্ম্প ূণটা বুঝতে হবে। একটি বুঝলেন আর একটি বুঝলেন না এটা তো হতে পারে না। আল কোরআনের সুরা আরাফের ১৮৮ নং আয়াত টি সম্পর্কে বুঝতে গেলে আপনাকে ১৮৭ নং আয়াতটিও পড়তে হবে। কারন একটার সাথে আরেকটি সম্পৃক্ত। আমি পূর্নাঙ্গ ভাবে বলি “ তাহারা তোমাকে জিজ্ঞাসা করে কিয়ামত কখন ঘটিবে। বল ‘ এ বিষয়েয় জ্ঞান শুধু আমার প্রতিপালকের আছে। শুধু তিনিই যথাসময়ে প্রকাশ করিবেন। উহা আকাশমন্ডলে এবং পৃথিবীতে একটি ভয়ংকর ঘটনা হইবে। আকস্মিকভাবেই উহা তোমাদের উপর আসিবে। তুমি এই বিষয়ে সবিশেষ অবহিত মনে করিয়া তাহারা তোমাকে প্রশ্ন করে। বল এই বিষয়ের জ্ঞান শুধু তোমার প্রভুর আছে। কিন্তু অধিকাংশ লোক তা জানে না। বল আল্লাহ যাহা ইচ্ছা করেন তাহা ব্যতীত আমার নিজের ভালো মন্দের উপরও আমার কোন অধিকার নেই। আমি যদি অদৃশ্যের খবর জানিতাম তবে তো আমি প্রভূত কল্যানই লাভ করিতাম এবং কোন অকল্যানই আমাকে স্পর্শ করিত না আমি তো শুধু মুমিন সম্প্রদায়ের জন্য সতর্ককারী ও সুসংবাদদাতা বৈ কিছুই নই। (সুরা আরাফ ১৮৭-১৮৮)

এই আয়াতটি সর্ম্পূন ভাবে কিয়ামত নিয়েই নাজিল হয়েছিলো। যখন রাসুল (সা।) কে সকলে কিয়ামত কখন হবে এই সংক্রান্ত বিষয় জানতে চাইছিলো ঠিক তখন আল্রাহ এই আয়াতটি নাজিল করে। আপনি লক্ষ্য করুন আয়াতে বলছেন ‘আল্লাহ যা ইচ্ছা করেন তাহা ব্যতিত ’ রাসুল (স.) কিছুই জানেন না। এটাই সত্য। কারন কিয়ামত কখন নাযিল হবে সেটা আল্রাহ কাউকে জানাতে চান নাই। অদৃশ্যের জ্ঞান বলতে সমস্ত ভবিষ্যতের জ্ঞান। সমস্ত জ্ঞান রাসুল জানতেন না। তাই বলে রাসুল ঈমাম মেহেদী এবং ঈসা আ: সম্পর্কে জানতেন না এট বললে ভূল হবে। কারন হাদীসে অসংখ্যবার ঈমাম মেহেদী এবং ঈসা আ: সম্পর্কে ভবিষ্যৎবানী করা হয়েছে। এবং এই বিষয়টির যতটুকু আল্লাহ রাসুলকে জানিয়েছিলেন রাসুল ততটুকুই বলতে পেরেছিলেন।

ভাই, নষ্ট্রাডেমসের ভবিষ্যৎবানী শুনে অবাক হওয়ার কারন নেই। কারন নষ্ট্রাইডেমস উল্লেখিত “দি ম্যান অব দি মিডল ইষ্ট” মানুষটিই ইমাম মেহেদী যে মধ্যপ্রাচ্যে জন্ম নেওয়া দূর্দান্ত সাহসী এক মানূষ যার ভবিষ্যৎবানী নষ্ট্রাডেমস করেছেন। অনলাইনে নষ্ট্রাডেমস এর উল্লেখিত “দি ম্যান অব দি মিডল ইষ্ট” এর সম্পর্কে খোজ নেন। আর আমেরিকার জন্ম নেওয়া জিন ডিকশন যে মানুষটি সম্পর্কে ভবিষ্যৎবানী করেছেন যে মানুষকে চরম জ্ঞানী বলে মনে হয়েছিলো। জিন ডিকশনের ধারনা মতে ঐ মানুষটির পর থেকে জ্ঞান রাজ্যের শুরু। প্রকৃত জ্ঞান যেনো সেই শিশুটি যে প্রাচ্যে জন্ম নিয়েছিলে।

৮| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫২

নতুন বলেছেন: আপনি কি বলতে পারেন পাশ্চাত্যের কোন নারীকে মধ্যপ্রাচ্যের কোন রাষ্ট্র বোরখা পড়তে বাধ্য করেছে? না তা করেনি। তাহলে তাদের দেশে স্নান করতে বুকিনি খুলে দিতে বাধ্য করাটা কি অন্যায় নয়।

সৌদি আরবে প‌াশ্চের নারীরা কি পরে এটা সম্পকে জানা আছে কি? :)

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:১০

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: সৌদি আরবে প‌াশ্চের নারীরা কি পরে এটা সম্পকে জানা আছে কি?

সত্যি ভাই আমার জানা নেই। তবে আমার মনে হয় না সৌদি আরবে একটি ড্রেস কোড আছে যেটা ট্রাভেল গাইডদের জানা। কারন সেটা রাষ্টিয় আইন । সৌদি আরব সর্ম্পূন ইসলামী রাষ্ট্র। তার আইন অনুসারে একটি ড্রেস কোড আছে। যা কিছু কিছু স্থানের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। কিন্তু ফান্সের ক্ষেত্রে তেমন কোন কোড আছে বলে আমার জানা নেই। তাহলে পুলিশি এই ডিষ্টার্ব কেনো? এমন একটি কোড ফ্রান্স তৈরী করুক। মধ্যপ্রাচ্যের অন্য কোন দেশে পাশ্চাত্য নারীদের জন্য এমন কোন কোড নেই। এবার থেকে থাকা হোক সেটাই আমরা কামনা করি।

http://www.syracuse.com/news/index.ssf/2015/01/michelle_obama_flauts_saudi_dr.html

চচিত্রে দেখুন বারাক ওবামার স্ত্রি স্বাভাবিক পোষাকে সৌদি বাদশার পাশে এবং সেই স্থানটি রিয়াদে।

৯| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৬

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: ধর্মের বিরুদ্ধে আপনি যা তা লিখতে পারেন না।

কেউই কারুর বিরুদ্ধে যা তা লিখতে পারেনা। কিন্তু তার জবাব চাপাতি দিয়ে দেওয়া যাবে কি না এটাই ছিলো আপনার কাছে আমার প্রশ্ন।

যেকোন অস্বালীন মন্তব্যই অগ্রহনযোগ্য... কিছু মানুষ যৌক্তিক বিরোধিতার না করে ধম`বিদ্বেষী মন্তব্য করেথাকে। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্তা নিতে পারে কিন্তু চাপাতি দিয়ে উত্তর দেওয়া কখনোই সম্ভবনা।

০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:২৮

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: কেউই কারুর বিরুদ্ধে যা তা লিখতে পারেনা। কিন্তু তার জবাব চাপাতি দিয়ে দেওয়া যাবে কি না এটাই ছিলো আপনার কাছে আমার প্রশ্ন।
কোন কিছুর জবাব যদি চাপাতি হয়ে থাকে তাহলে সেটা অন্যায়। মানুষ খুন নি:সন্দেহে অন্যায়্। সেটা আইন সমৃদ্ধ হওয়া উচিত। এবং চাপাতি দিয়ে দেওয়া জবাবের বিচার হওয়া উচিত! তবে কারন সন্ধান না করা টা একপ্রকার উপহাসকারীদের উস্কানী দেওয়ারই নামান্তর।
যেকোন অস্বালীন মন্তব্যই অগ্রহনযোগ্য... কিছু মানুষ যৌক্তিক বিরোধিতার না করে ধম`বিদ্বেষী মন্তব্য করেথাকে। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্তা নিতে পারে
হ্যা তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়াটাই জরুরী। এবং এটা দরকার। তাহলে জঙ্গি নামক ভাইরাস কমে যাবে। তাছাড় জঙ্গি নামক এই ভাইরাসের সৃষ্টিকারীদের খুজে বের করাটাও জরুরী।

১০| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২৯

নতুন বলেছেন: আপনি কি বলতে পারেন পাশ্চাত্যের কোন নারীকে মধ্যপ্রাচ্যের কোন রাষ্ট্র বোরখা পড়তে বাধ্য করেছে? না তা করেনি।

তাহলে সৌদি আরবে বোরখা পরা আইনি বাধ্যবাধকনা নয়???

আর আমেরিকার প্রসিডেন্টের স্ত্রীর ব্যপার আলাদা... সেটা সবার জন্য প্রযোজ্য নয়।

সৌদি আবরে যদি বোরখা পড়তে বাধ্য করতে পারে আইন করে... তবে ফ্রান্স যদি বোরকা নিষেধ করে নিররাপত্তার জন্য.. তবে সমস্যা কোথায়...

আর বুকিনি কিভাবে ইসলামী পোষাক হলো??? এটা ব্যান করলে ইসলামী পোষাক ওয়ালাদের কেন গায়ে লাগবে?

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২০

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: সৌদি আরব বাধ্য করে নাই্। এটা কিছু কিছু স্থানের জন্য সৌদি সরকারের ড্রেস কোড আইন। এটা আইন করা হয়েছে কিছু স্থানের ধর্মীয় অনুভূতীর কারনে। আর ফ্রান্সের ক্ষেত্রে কোন আইন করা হয় নাই যে কেউ র্বুকিনি পড়তে পারবে না। যদি এটা নিষিদ্ধ করতে হয় তবে সেটা আইন করে নিষিদ্ধ করতে হবে। সমুদ্রে একটি নারী নিষেধ করা যেতে পারে যে এটা পরা যাবে না তাই বলে একটি ইসলামিক মাইন্ডের মানুষকে বুর্কির্নি খুলে ন্যাংটা করতে হবে। অথবা স্নানের স্থানে প্লাকার্ড দিয়ে উল্লেখ করতে হবে এই জাতীয় পোষাক পরা যাবে না। যার ইচ্ছা স্নান করতে যাবে নইলে যাবে না। হঠাৎ করে এসে পুলিশ জোর করে পোষাক খুলতে বাধ্য করবে এটা একটি স্বেচ্ছাচারিতার নামান্তর।
আর বুকিনি কিভাবে ইসলামী পোষাক হলো??? এটা ব্যান করলে ইসলামী পোষাক ওয়ালাদের কেন গায়ে লাগবে?
বোরখাও ইসলামী পোষাক নয়। ইসলামের মূল বক্তব্যটা হলো পর্দা করতে হবে। শালীনতার মধ্যে থাকতে হবে। সেই হিসেবে র্বুকিনি ইসলামি ভাবধারার সাথে সংগতির্পূন হওয়ার পাশ্চাত্যে এটার ব্যবহার ব্যপক। মেয়েদের ধরে ধরে ন্যাংটা করলে অবশ্যই গায়ে লাগবে। আইন করে নিষিদ্ধ করা হোক কেউ বোরখা পড়বে না বুকির্ণি পড়বে না যার ইচ্ছা সে দেশে থাকবে নইলে সে দেশ ছেড়ে চলে আসবে । আমরাও মেনে নিতে পারবো যে সেটা আইনত নিষিদ্ধ ওখানকার ড্রেস কোড। এটা ওদের মেনে চলতে হবে।

১১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১০

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: পোষ্ট ও মন্তব্য খুব ভালো লেগেছে।

২১ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩০

রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ। সাথেই থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.