নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রকৃত সত্যকে উপলদ্ধি করতে হবে খোলা মন নিয়ে।
কেনো জঙ্গী উৎপাদন হয় এব্যাপারে আমরা মাথা ঘামায় না। অথচ জঙ্গী জঙ্গী করে চিৎকার করে আমরা হাফিয়ে উঠেছি। চারিদিকে জঙ্গী। আমাদের নিরাপত্তা হানি ঘটছে!বিভিন্ন মন্তব্য। অথচ জঙ্গী উৎপাদনের সাথে যারা চিৎকার করে তাদের কোন সম্পৃক্ততা আছে কিনা একবারেও ভাবে না। বিশাল মুক্তচিন্তার অধিকারী তারা। তাদের ভাবার সময় কই? চরম একপেশে মানসিকতা নিয়ে বুদ্ধিজীবি মহলে এদের আনাগোনা। এই শ্রেনীর বুদ্ধিজীবি নামে কুকর্মবিশারদগন ধর্ম ও মানুষের ধর্মবোধ নিয়ে এত নোংরা ভাষায় কথা বলছে। যা ভাষায় প্রকাশ করা যায় না। অথচ ওরা অশ্রাব্য গালিগালাজ দিয়ে ধর্মবোধের বিরুদ্ধে একের পর এক কথা বলে যাচ্ছে। আর এই গালিগালাজ সাধারণ ধর্মবোধ সম্পন্ন কোমলমতি মানুষদের মনের মধ্যে বিষিয়ে উঠছে। প্রতিহিংসা জেগে উঠেছে ঐ সকল মুক্তমনা নামের নোংরা মানুষদের বিরুদ্ধে।আর এই কারনেই শুরু হয় জঙ্গীদের ধ্বংশলীলা।এই সব মুক্তমনা নামের মানুষেরা পুরানো কিছু গালগপ্পকে সম্বল করে আল্লাহর বিরুদ্ধে হাতিয়ার বানাচ্ছে আর আল্লাহ ও তার নবীরাসুল ও প্রিয় উম্মতদের বিরুদ্ধে নোংরা কথা বলছে। যার ফলশ্রুতিতে শুরু হয় ধর্মমনা মানুষদের জঙ্গি হওয়ার প্রেষনা।সত্য কথা বলতে কি এ সকল মানসিক অসুস্থ নাস্তিক শ্রেনীর কিছু লোক কিছু কোমলমতি যুবকদের জঙ্গি বানাতে বাধ্য করছে।
মুক্তমনা নামের মানসিক অসুস্থ মানুষদের সত্যের কোন ইচ্ছা নেই। তাদের অস্ত্র হলো হারিয়ে যাওয়া কমিউনিজমের কিছু গালগল্প আর অনুমান লব্ধ কিছু চিন্তা চেতনা। সমস্তটাই অনুমান এর উপর দাড়িয়ে আছে যার মূল ভিত্তি। একে অনুমান বলে ছোট করা ঠিক হবে না। বলা উচিত সম্পূর্ন মিথ্যার উপর দাড়িযে আছে। আর এই অহংকারের কারনে একটি মিথ্যাকে সাথে নিয়ে কোটি কোটি মানুষের সাথে প্রতারনা করে যাচ্ছে।বিবর্তনবাদ তাদের প্রধান অস্ত্র।অথচ এ বিশ্বে চূড়ান্ত ডিএনএ গবেষনা বিবর্তনবাদকে বাতিল করে দিয়েছে। মিডলিকি নামের এক জীবাশ্মবিদ তার দীর্ঘ গবেষণায় প্রমাণ করেছে এক প্রজাতি থেকে অন্য প্রজাতির উদ্ভব সম্ভব নয়। ২০০০ সালে হোমো হ্যাবিলিস (মেরুদণ্ডের উপর সোজা দাঁড়াতে অক্ষম) প্রজাতির একটি চোয়াল এবং হোমে ইরেকটাস (মেরুদণ্ডের উপর সোজা দাঁড়াতে সক্ষম) প্রজাতির একটি সম্পূর্ণ খুলির উপর এই গবেষণা চালানো হয়। এই গবেষণায় এই তত্ত্ব বেরিয়ে আসে যে, হোমে হ্যাবিলিস ও হোমে ইরেকটাস উভয় প্রজাতির বানর ১৫ লাখ বৎসর পূর্বে আফ্রিকায় একই সময় বিচরণ করেছে এবং এদের আয়ু ছিল ৫ লাখ বৎসর। প্রাচীন এই প্রজাতি দু’টি একই সময় বসবাস করলেও একে অন্যকে এড়িয়ে চলতো। কারণ হোমো হ্যাবিলিস ছিল নিরামিষাশী (তৃণভোজী) আর হোমে ইরিকটাস ছিল গোশত ভোজী। তাহলে এটা প্রমাণিত হয় যে, ডারউইনবাদে বর্ণিত হোমো হ্যাবিলিস থেকে হোমো ইরিকটাসের প্রবর্তনের তত্ত্বটি ছিল ভুল। ডারউইনের মতবাদে বলা হয়েছিল যে, হোমো হ্যাবিলিস থেকে হোমো ইরিকটাসের প্রবর্তন হয় এবং হোমো ইরিকটাস থেকে হোমো স্যাপিয়ান্স (মানুষ) প্রবর্তিত হয়। এই গবেষণায় সে মতবাদ মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে। কারণ হোমো হ্যাবিলিস (বানর) এবং হোমো ইরিকটাস (সিমপ্যাঞ্জি) একই সময় পৃথিবীতে বিচরণ করে থাকলে কি করে একে অন্য থেকে প্রবর্তিত হতে পারে।
প্রমানিত হয়েছে এ পৃথিবীকে সৃষ্টি করা হয়েছে শুধুমাত্র মানুষের জন্য। প্রকৃতির এমন অসংখ্য বিষয় আছে যা আমাদের মুগ্ধ করে! অবাক করে! প্রতিটি বিষয় একটি নিয়মের অধীন| একটি হিসেবের অধীন। এ যেনো অদ্ৃশ্য মাধ্যমে দেওয়া গনিতের বেড়াজালে আবদ্ধ বিষয়। একটি সিষ্টেম একটি নিয়মতান্ত্রিকতা। একটি সুন্দর টিউনিং করা বিষয়। এই নিয়ম প্রকৃতি কোথা থেকে পেলো? আল কোরআন বলে “ বিধান আমারই এবং আমা্রই কাছে তোমরা প্রত্যাবর্তিত হবে” আধুনিক বিজ্ঞান ইদানিং প্রশ্ন করছে কেন মহাবিশ্ব টা এমন? কোনো এমন ফাইন টিউন? সৃষ্টিতত্ত্ব বিজ্ঞানীরা এ তথ্য উপলব্ধি করেছেন যে, নভোমণ্ডল ও ভূমণ্ডল জুড়ে যেখানে যা কিছু রয়েছে সে সবের মধ্যে একটি নির্ভুল অনুপাত খুজে পাওয়া যায়। এ অনুপাত নির্ধারণের মধ্যে সুপরিকল্পনা এবং বুদ্ধির বিকাস সুস্পষ্ট। পৃথিবীর ঘটনা প্রবাহের বৈশিষ্ট্যাবলী এবং আকাশমণ্ডলের দৃশ্যাবলী নির্ধারিত হয়ে থাকে পদার্থ বিজ্ঞানের কিছু নিয়মের মাধ্যমে। এ নিয়ম গুলোর মধ্যে একটি সুন্দর সূক্ষ্ম সমতা কার্যকর ভূমিকা পালন করে।উদাহরণ স্বরূপ সৌরজগতের গ্রহ-উপগ্রহগুলোর ঘূর্ণন প্রকৃতির নিয়মের কথা ধরা যাক। বিজ্ঞানী কেপলার গ্রহউপগ্রহগুলোর সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘূর্ণনের সুত্র তিনটি আবিষ্কার করেন। তাই সুত্র তিনটিকে Kepler’s Law বলা হয়। সুত্র তিনটি হলোঃ ১। প্রতিটি গ্রহ একটি উপবৃত্তীয় কক্ষে সূর্যকে পরিভ্রমন করে এবং এই উপবৃত্তের দুটি ফোকাসের একটিতে সূর্য অবস্থান করে। ২। সূর্য এবং গ্রহের সংযোগকারী রেখা সমান সময়ে সমান ক্ষেত্র অতিক্রম করে। ৩। যেকনো গ্রহের নাক্ষত্রকালের বর্গ তাদের সূর্যের মধ্যবর্তী দূরত্বের ঘন অনুপাতের সমান। এসব সুত্রের বিশ্লেষণ থেকে দেখা যায়, সূর্য এবং গ্রহয়গুলোর মধ্যে একটি নির্দিষ্ট এবং নির্ভুল অনুপাত বিদ্যমান। পৃথিবী বর্তমানে যে অবস্থানে রয়েছে তা হতে যদি ১% সূর্যের কাছাকাছি যেত তাহলে এই পৃথিবী জ্বলে –পুড়ে শুক্র গ্রহের রূপ ধারন করতো। এখানে জীবনের সৃষ্টি হওয়া সম্ভব হতো না। আর যদি পৃথিবী ১% দূরে সরে যেত তাহলে এটি মঙ্গল গ্রহের মত তুষারাচ্ছন্ন হয়ে পড়তো। পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ চাঁদ যদি তার অবস্থান থেকে কয়েক কিঃমিঃ পৃথিবীর নিকটবর্তী হতো তাহলে নদি-সমুদ্রের পানি ভূমীকে নিমজ্জিত করে রাখতো। আর যদি চাঁদ কিছুটা দূরে সরে যেত তাহলে পৃথিবী মরুভূমিতে পরিণত হতো। Solar System Atomic Model – থেকে আমরা দেখি সেখানে পরমাণুর নিউক্লিয়াস কে ঘিরে ইলেকট্রন ঘুরতে থাকে, আর নিউক্লিয়াস এ থাকে প্রোটন এবং নিউট্রন। চারটি মৌলিক বল, যথাঃ সবল নিউক্লীয় বল, দুর্বল নিউক্লীয় বল, মহাকর্ষ বল এবং তড়িৎ চুম্বকীয় বল পরমাণুর গঠন উপাদানগুলোর উপর সক্রিয়। সবল নিউক্লীয় বল দুটি প্রোটনকে একসঙ্গে আকর্ষণ করে। কিন্তু তড়িৎ চুম্বকীয় শক্তি তাদের এক হতে বাধার সৃষ্টি করে। যদি সবল নিউক্লীয় বল সামান্য দুর্বল হতো তাহলে সাব-এ্যাটমিক কণাগুলো একসঙ্গে সংযোজিত হয়ে পরমাণুর নিউক্লি গঠন করতে পারতো না। আবার যদি সবল নিউক্লীয় বল কিছুটা শক্তিশালী হতো তাহলে মহাবিশ্বের সকল হাইড্রোজেন হিলিয়ামে রূপান্তরিত হতো। বিশ্বজগতে হাইড্রোজেন খুজে পাওয়া যেত না। কিন্তু হাইড্রোজেন জীব কোষ গঠনে অপরিহার্য। সূর্য এবং অন্যান্য নক্ষত্র লক্ষ লক্ষ বছর ধরে আমাদের আলো এবং তাপ দিয়ে যাচ্ছে তাও এই হাইড্রোজেন জ্বালানীর কারনে।
রসায়ন বিজ্ঞান থেকে আমরা জানি প্রত্যেকটি উপাদান নির্দিষ্ট আনুপাতিক হারে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে। দুটি হাইড্রোজেন পরমানু এবং একটি অক্সিজেন পরমাণুর বিক্রিয়ায় পানির একটি অনু গঠিত হয়। এটা ছাড়া অন্যকোনো ভাবে পানির অনু সৃষ্টি করা অসম্ভব। বাতাসে অক্সিজেন এবং নাইট্রোজেনের অনুপাত ৪:১। এ অনুপাত যদি উল্টে দেয়া হতো অর্থাৎ ৪ ভাগ অক্সিজেন এবং ১ ভাগ নিত্রজেন হতো তাহলে সামান্য ফুলকির ফলেই ভয়ানক অগ্নিকান্ড ঘটত। আর অক্সিজেনের আধিক্যের দরুন সমগ্র প্রাণী জগত নিঃশ্বাস জনিত জটিলতায় বিনাশ হয়ে যেত। অপরদিকে নাইট্রোজেনের পরিমাণ কম হলে উদ্ভিদ জগতের absorption প্রক্রিয়া ব্যাহত হতো। সুতরাং এটি খুবই পরিষ্কার যে নভোমণ্ডল ও ভূমণ্ডল একটি সুষম আনুপাতিক ধারায় বিন্যস্ত্য যাতে সবকিছু সঠিকভাবে চলে, যাতে এই পৃথিবী মানুষের বসবাসের উপযোগী হয়।“সেই মহান সত্ত্বা আকাশসমূহ ও পৃথিবী সমূহকে সৃষ্টি করিয়াছেন অতি সুক্ষ সমতায়।” (৬.৭৩ আলকোরআন)
অতএব মুক্তমনা নামধারী মিথ্যার বেসাতী গাওয়া কিছু ব্যাক্তির নিজস্ব মতবাদ মিথ্যা প্রচেষ্টাকে অন্যের উপর চাপিয়ে দেওয়ার জন্য ধমভীরু মানুষদের নিয়ে নোংরা কথাবার্তা বলার কোন প্রয়োজন পড়ে না।তারা কোন ভা্বেই প্রমানিত করতে পারে না ইশ্বর মিথ্যা? এমনকি জগৎ সৃষ্টির 12 টি প্রধান অনুমান এর মধ্যে ইশ্বর অন্যতম কারন বলে শারমার এর লেখালেখিতে দেখা যাচ্ছে। ২০০৭ সালে বিবিসিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বিশিষ্ট বিজ্ঞানী ষ্টিফেন ডব্লিউ হকিং বলেন “তিনি স্বাভাবিক মানুষের মতো ধর্মবিশ্বাসী নন। তিনি বলেন, “আমি বিশ্বাস করি মহাবিশ্ব চালিত হয় বিজ্ঞানের নিয়মে। এসব নিয়ম হয়তোবা ঈশ্বরের দ্বারা নির্ধারিত। কিন্তু এসব নির্ধারিত নিয়মের ওপরে ঈশ্বর আর হস্তক্ষেপ করেন না”।(মূল: Huffington Post)- একটি বিষয় ভেবে দেখেন ষ্টিফেন ডব্লিউ হকিং বলছেন ‘জগতের এসব নিয়ম হয়তো ইশ্বর দ্বারা নির্ধারিত’। ষ্টিফেন ডব্লিউ হকিং এসব নিয়ম সৃষ্টিতে ঈশ্বরকে স্বীকৃতি দিচ্ছে। তার চোখে মুখে ঈশ্বর নিয়ে চরম সন্দেহ। আল কোরআন বলে “ বিধান আমারই এবং আমা্রই কাছে তোমরা প্রত্যাবর্তিত হবে” পদার্থবিজ্ঞানের এ সকল নিয়ম বা সুত্র গুলো আল্লাহরই। আল্লাহ নেই একথা জোর গলায় কেউই যেহেতু বলতে পারে না সেহেতু ধর্ম নিয়ে নোংরা কথাবার্তা না বলাই উচিত ছিলো না। আপনারা যদি মুক্তমনা অভিজিৎ রায়ের কোন লোখা পড়তেন তবে বুঝতেন নোংরা ভাষায় ধর্ম নিয়ে কিভাবে কথা উনি বলতেন।
আজ দেশ জুড়ে জঙ্গী সৃষ্টি হওয়ার মূল কারন হলো এইসকল অভিজিৎ রায়গণ। যারা নিজেদের বিশাল জ্ঞানী ভেবে কাউকে পরোয়া করে না। ধর্মবিশ্বাসী মানুষদের মুখের উপর তাদের বিশ্বাস নিয়ে টিটকারী ইনর্সাট মূলক কথাবার্তা বলছে। আর এই প্রতিহিংসা নাস্তিক নিধনের অভ্যাসে পরিনত হয়েছে। শুরু হয়েছে জঙ্গীদের এসকল কর্মকান্ড। এসকল কর্মকান্ড রোধ করতে গেলে আগে আমাদের আগে নাস্তিক মনা এ সকল লোক দেখানো বুদ্ধিজীবিদের কর্মকান্ডের উপর নজরদারী করা প্রয়োজন। কোনভা্বেই যেনো কারো বিশ্বাস এ আঘাত না করে। যত আঘাত তত প্রতিহিংসা সাধারণ মানুষদের কষ্টের কারন হয়ে যাবে। হুমায়ূন আহমেদ এর সাক্ষাতকার নেয়ার সময় অভিনেতা ও সাংবাদিক মাহফুজ আহমেদ একটি প্রশ্ন করেছিল...‘'এ দেশের বুদ্ধিজীবীদের ভূমিকা সম্পর্কে আপনার অভিমত কি?’' হুমায়ূন আহমেদের সাবলীল উত্তর “আমাদের বুদ্ধিজীবী সমাজে যাঁরা আছেন, তাদের কার্যক্রম খুব একটা পরিষ্কার না। এরা কেন জানি ইসলাম ধর্মকে খুব ছোট করে দেখতে অভ্যস্ত হয়ে গেছেন।’ আসলে বর্তমান বুদ্ধিজীবি নামধারী এসব মানুষেরা ইদানিং নাস্তিক হওয়াকেই জ্ঞানী মনে করে।প্রফেসর সালাম ঢাকায় এসে যখন বক্তৃতার শুরুতে ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’ বললেন, তখন আমাদের বুদ্ধিজীবীরা হকচকিয়ে গেলেন। কারণ তাদের কাছে প্রগতিশীল হওয়া, বুদ্ধিজীবী হওয়া, মুক্তবুদ্ধির চর্চা করা মানেই ইসলামবিরোধী হতে হবে। এসকল বুদ্ধিজীবিদের থামাতে হবে নইলে জঙ্গী উৎপাদনে দেশ ছেয়ে যেতে পারে।
নাস্তিকমনা বিশৃংখলা সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে আইনীব্যাবস্থা গ্রহণ না করা হলে জঙ্গী উৎপাদন চলতেই থাকবে। এসকল ধ্বংশ্বাতক ঘটনা ঘটতেই থাকবে। আতএব আসুন আমরা এসকল নাস্তিক মনা মানুষদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে দেশ জুড়ে জোট বাধি। কারো ধর্মের বিরুদ্ধে কথা বলার অপরাধে অপরাধীর বিরুদ্ধে আইনত শাস্তির বিধান চাই।
০৫ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:৩৭
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: আমার ভাবনার কথা বাদই দিলাম এনার্খী র কারনে। আপনার ভা্বনাটা কি রকম শুনি? নাস্তিকদের মতো নাকি বুদ্ধিজীবিদের লাগাম ধরেছেন...............
আর মজা নিয়েন না..........একটু ভাবেন
২| ০৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:৩৮
রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: মাথা খারাপ হলে মাথা কেটে ফেলবেন তাই না???
০৫ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:৫১
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: কেনো পাগলাগারদ আছে কেনো? আমি তো এ কথাই বোঝাতে চাইছি। গলা কাটাকাটির চিন্তা বাদ দিয়ে নাস্তিকদের বিরুদ্ধে কলম ধরি। প্রজ্ঞা ব্যবহার করি.........কলম ধরাটাই হবে চিকিৎসা
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:২৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
মানুষের মাঝে খুনীরাও জন্ম নেয়, এনার্খীতে তারা সুযোগ পায় খুন করার জন্য; আপার ভাবনার মাঝে এনার্খী-ভাব আছে।