নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ধার্মিক। আমি সব কিছু ধর্মগ্রন্থ অনুযায়ী বিচার বিশ্রেশণ করি। আমি সামাজিক রীতিনীতি, সমাজিক কু সংস্কার, আবেগ দিয়ে কোন কিছু বিচার করি না।
আমার আব্বুর চাকরির সুবাধে বিভিন্ন জেলায় ঘুরা লাগে। তাই কমলাপুর ট্রেন স্টেশনও বহুবার গিয়েছি। আমরা গুলিস্থান থেকে ঢাকা টু দাউদকান্দি বাসে চরে ভবেরচর যাই। এখন কথা হচ্ছে কমলাপুর এবং গুলিস্থানে শিশুদের নেশা করতে দেখি। একটি পলিথিন নিয়ে তারা নেশা করে। মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রন অধিদপ্তরের অফিসারেরা এসবের বিরুদ্ধে কোন অভিযানই নিচ্ছে না। কিন্তু আমাদের ট্যাক্স এর টাকা থেকে বেতন নিচ্ছে ঠিকই। শরম করেনা আপনাদের?
আপনারা ছিলেন গরিব। আপনার আব্বু ক্ষেতে কাম করে, রিক্সা চলিয়ে আপনাদের পড়ালেখা করাইছে। কষ্ট করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াইছে। আপনি আপনার কাজে ফাকি দিয়ে আপনার পিতার শ্রম কে অপমান করছেন। যেদিন এসব মাদক এর বিরুদ্ধে অভিযান চালাবেন সেদিন আপনার বাপের প্রতিটি ফোটার ঘামের মূল্য দিতে পারবেন।
দোষ শুধু মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর এর একা না। এখানে পুলিশ ও সমাজ সেবা অধিদপ্তরের ও দোষ আছে। যে সব শিশু নেশা করছে তারা অধিকাংশ এতিম। হয় তাদের বাপ নাই। অথবা মা নাই। কারো কারো বাপ মা কেউ নাই। এদের পুর্নবাসন করার দয়িত্ব সমাজসেবা অধিদপ্তরের দায়িত্ব। সমাজ সেবা অধিদপ্তরের অফিসারেরা কাজে ফাকি দিয়েছেন।
এসব শিশুরা হাত বাড়ালেই নেশা করার বস্তু পায়। এদের কে সাপ্লাই দেয়? এই সাপ্লাই চেইন ভেঙ্গে দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের।
০৩ রা অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:২৫
নাহল তরকারি বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৯:২২
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি ১ সপ্তাহ নেশা করেন; এই সময়ের মাঝে আপনাকে পুলিশ যদি না ঠেংগায়, তখুনি প্রমাণিত হবে যে, পুলিশ সেবা দিচ্ছে না।
০৩ রা অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:২৬
নাহল তরকারি বলেছেন: আমাকে না পিটিয়ে যদি মাদক গ্রহনকারী ও মাদক ব্যাবসায়ীদের আটকানো যায় তাহলে মনে করবো তাহলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সফল।
৩| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৯:৪৭
আজব লিংকন বলেছেন: বলেছেন ,একটি পলিথিন নিয়ে তারা নেশা করে। নেশাটির নাম ডেন্ডি। ড্যান্ডি মূলত একধরনের আঠা। ড্যানড্রাইট অ্যাডহেসিভ বা ড্যান্ড্রাইট নামের আঠাটিকেই মাদক সেবীরা ডান্ডি বলে চেনে। এই আঠা দিয়ে নেশা করে তারা। আঠায় থাকা কার্বন-ট্রাই-ক্লোরাইড, টলুইন, অ্যাসিটোন ও বেনজিন স্বাভাবিক তাপমাত্রাতেই বাষ্পে পরিণত হয়। এসব রাসায়নিক শ্বাসের সঙ্গে গ্রহণ করে মাদকসেবি পথশিশুরা। শুনেছি ডেন্ডি খেলে ক্ষুধা লাগে না।
ডান্ডি মূলত এক প্রকার আঠা। এই আঠা দিয়ে সাধারণত বিভিন্ন ইলেকট্রিক যন্ত্রপাতি, প্লাস্টিকের ব্যবহার্য জিনিসপত্র, চামড়া সহ বিভিন্ন পণ্য জোড়া দেওয়ার কাজ করা হয়। কৌটায় এবং টিউবে দুইভাবেই বিক্রি করা হয় আঠাটি। টিউবের আঠাটির দাম ৩৫ টাকা। তবে কৌটায় পরিমাণে বেশি থাকায় দামও বেশি হয়।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের গবেষণা ও ইউনিসেফের বিশেষজ্ঞদের তথ্য অনুযায়ী ঢাকাতেই ড্যান্ডিতে আসক্ত পথশিশুর সংখ্যা প্রায় ৭৫ হাজার।
০৩ রা অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:২৮
নাহল তরকারি বলেছেন: আপনি মনে হয় আমার প্রথম ফেসবুক আইডির ফেসবুক ফ্রেন্ড ছিলেন। সেই ২০১১ সালের ঘটনা। ২০১৩ সালের ফটো ভেরিফিকেশন সময় ঐ আইডি বন্ধ হয়ে যায়। মাদক নিয়ে ডকুমেন্টারি জাতীয় কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ।
৪| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:০৫
নদীকান্ত বলেছেন: যে সব পথশিশু ক্ষুধার যন্ত্রণা সহ্য করতে পারে না তারা ড্যান্ডি দিয়ে নেশা করে।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণে নিয়োজিত বেশির ভাগ কর্মী নিজেরা মাদক ব্যবসার সাথে জড়িত। এদের কাছ থেকে কি আশা করবেন।
০৩ রা অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:২৯
নাহল তরকারি বলেছেন: সরকার কি পারবে? তাদের দত্তক নিতে। যদিও এতিম শিশুদের দত্তক নেওয়া সমাজ কল্যান অফিসের কাজ।
৫| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:৫১
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: -মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর নিজেরাই মাদক ব্যবসার সাথে জাড়িত, টাকা ইনকামের এটা হচ্ছে তাদের সবচেয়ে বড় উৎস।
-বিভিন্ন মানুষকে মদক দ্রব্য দিয়ে ফাঁসিয়ে টাকা আদায় তাদের আর্নিং এর অন্যতম উৎস।
-মাঝে মাঝে ছোট খাটো দুই একটা নেশাখোরকে গ্রেফতার করে তারা তাদের দায়িত্ব পালন করে অবশ্য টাকা দিলেই ছেড়ে দেওয়া হয়।
-যারা সরাসড়ি মদক ব্যবসার সাথে জাড়িত, বিশেষ করে যারা বিগ ডিল করে তাদের সাথে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের একটা জোগসাজেশ থাকে।
০৩ রা অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:২৯
নাহল তরকারি বলেছেন: কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ।
৬| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৮
আজব লিংকন বলেছেন: তাই নাকি! বাহ.. বেশ।
পুরনো কাউকে পেলে আমার খুব খুশি লাগে। জেনে অনেক আনন্দিত হলাম। অনেক ভালো লাগলো আমাদের এক যুগ পূর্বে বন্ধুত্ব হয়েছিল।
আমারও ২০০৯ সালের ফেসবুক আইডিটা ২০২১ সালে রিপোর্ট করে বন্ধ করে দেয়া হয়। আইডি সাথে একঝাঁক পুরনো মানুষ হারিয়ে যায়। আপনি আমাকে মনে রেখেছেন, আপনারা জন্য রইলো এক আকাশ ভালোবাসা ও শুভকামনা। ভালো থাকবেন।
৭| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১২:৫১
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ছিন্নমূল পোলাপান। মা-বাপ নেই।
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৯:০৬
ছোট কাগজ কথিকা বলেছেন: একমাত্র সমন্বিত প্রচেষ্টা ও কর্তব্যবোধের মাধ্যমেই এই সমস্যার সমাধান সম্ভব। মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, পুলিশ, এবং সমাজসেবা অধিদপ্তর সবাইকে নিজেদের দায়িত্ব পালনে আন্তরিক হতে হবে। এদের দায়িত্বে অবহেলা শিশুরা নেশায় জড়িয়ে যাচ্ছে, যা শুধু সমাজের নয়, আমাদের ভবিষ্যতের ক্ষতি। দায়িত্বশীল পদে থাকা ব্যক্তিরা যদি নিজেদের কর্মে ব্যর্থ হন, তবে সেটি জাতির প্রতি অন্যায়। সবার সমন্বিত ও কার্যকর পদক্ষেপের মাধ্যমেই এই সমস্যার সমাধান করা সম্ভব।