নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ইল্লু

ইল্লু › বিস্তারিত পোস্টঃ

Paulo Coelho এর adultery (পরকীয়া)

২২ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১২:১৮

(১১)

(বেশী কিছু না বলে হাঁটা দিল লোকটা,কাকুতি মিনতি করে লাভ হলো এটুকুই-দামটা দ্বিগুন হয়ে গেল।)
যার কথা বলছি,যে আমার প্রেমের পথের কাঁটা প্রতিবন্ধক,তার জন্যেই তো আমার ভালবাসার সম্পর্কে বিরাট ফাটল,একটা ফাঁদ তৈরী করে প্রতিশোধ নিব,আমি,নেশা করে না যদিও তবে ধরা পড়লে বিপদে তো পড়বেই।

“সেটা কি ঠিক হবে,ও তো বিরাট একটা অন্যায়”।

(হাসির কথাই!যে মানুষ নেশা বিক্রি করে,সেই উপদেশ দিচ্ছে,নীতিকথা নিয়ে।আমার গল্প বলা আরম্ভ করলাম,বিয়ে প্রায় বছর দশেক আগে,ছেলেমেয়ে আছে দুজন।)
স্বামী,এমই দুজনে একই ধরণের ফোন ব্যাবহার করতাম,মাস দুয়েক আগে ভুলে তার ফোনটা খুলে অবাক হলাম

“ফোনের কোন কোড ব্যাবহার কর না,তোমরা”?

না,আমাদের একে অন্যের প্রতি বিশ্বাস আছে,আস্থা আছে।জানি না হতেও পারে,ফোনে কোড দেয়া থাকলেও,তবে সেই সময় খোলা ছিল।যাকগে,আসল কথাটা বলি,দেখলাম কয়েক শ টেক্সট ম্যাসেজ,সাথে সুন্দরী এক মহিলার ছবি,শুধু সুন্দরী না দেখে মনে হলো বেশ অবস্থাপন্ন।চীৎকার,কান্নাকাটি করে জানার চেষ্টা করলাম,তার নতুন প্রেমিকার কথা?অস্বীকার না করে আমার স্বামী,মনে হলো সবকিছু জানাজানি হওয়াতে যেন স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেললো।

“জানি,অনেক সময় এ রকম হয়”।

(ড্রাগের ব্যাবসায়ী এখন সাইকোলোজিষ্ট!আমি থেমে ছিলাম না,বানানো গল্পতে মত্ত।)

স্বামীকে বাড়ী থেকে বের করে দিলাম,অবাক ব্যাপার তেমন একটা প্রতিবাদ না করে পরের দিন ছেলেমেয়েকে রেখে সে প্রেমিকার কাছে চলে গেল।কিন্ত প্রেমিকার সম্পুর্ন ব্যাপারটা রোমান্স থেকে বিতৃষ্ণায় যেতে বেশী সময় লাগেনি,একটা বিবাহিত মানুষের সাথে সম্পর্কটা আনন্দজনক,তবে সংসার খেলাটা না।

“তুমি অদ্ভুত এক মহিলা,তোমাকে বোঝা অসম্ভব”।
(আমারও তাই মনে হয়,না থেকে আমার গল্পটা চালিয়ে গেলাম।)
প্রেমিকার সংসার খেলার কোন ইচ্ছা ছিল না,কদিন পরে বাড়ীতে ফিরে আমার স্বামী কাকুতিমিনতি করে সবকিছু ভুলে যাওয়ার জন্যে অনুরোধ করলো।আমিও চাচ্ছিলাম সে
ফিরে আসুক,ভালবাসার একজন পুরুষ ছাড়া জীবন কি কাটানো যায়?
সপ্তাহ দুয়েক ধরে দেখছি,মানুষটা বদলে গেছে একেবারেই।ভুলে ফোনটা রাখা থাকে না আশেপাশে,জানার উপায় নেই আবার ফিরে গেল নাকি পুরোনো খেলায়?আমার কেন জানি সন্দেহ হচ্ছে পুরোনো খেলা চলছে আবার।আর স্বাধীন,সোনালী চুলের সুন্দরী অবস্থাপন্ন মেয়েটা-কেড়ে নিয়ে যাচ্ছে আমার জীবনের সবচেয়ে মুল্যবান জিনিষটাঃভালবাসা।
আমার স্বামী কি জানে,ভালবাসা কাকে বলে?

“বুঝতে পারছি তুমি কি করতে চাও,তবে সেটা খুবই ভয়ংকর”।

(কি ভাবে বুঝতে পারবে লোকটা,তাকে সবকিছু বলিনি এখনও?)

“তুমি ঐ মহিলার জন্য একটা ফাঁদ তৈরী করতে চাচ্ছ,তবে ও ধরণের জিনিষ আমাদের কাছে নাই।তোমার দরকার কমপক্ষে ৩০গ্রাম কোকেন”।

লোকটা ফোন বের করে দেখালো,CNN এর খবরের কিছুটা অংশ দেখালো যেখানে ড্রাগের বাজার দামের লিষ্ট আছে,খবরটা বিস্তারিত লেখা ড্রাগ পাচারকারীদের নিয়ে।

“বুঝতেই পারছো,প্রায় ৫০০০ সুইস ফ্রাঙ্ক খরচ করতে হবে।এ ধরণের টাকা অযথা খরচ করার কোন মানে আছে?তার চেয়ে বরং,ঐ মহিলার বাড়ীতে হৈচৈ কান্নাকাটি করে সমঝোতা করাটাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।তা ছাড়া,যা শুনলাম ঐ মহিলা খুব একটা দোষ দেয়া যায় না”?

(লোকটা ছিল,মানসিক উপদেষ্টা থেকে সামজিক উপদেষ্টা,এখন আবার অর্থনৈতিক উপদেষ্টাও,উপদেশ দিচ্ছে পয়সা নষ্ট না করার জন্যে।)
বললাম,ঝুকিটা নিতেই হবে,আর টাকাটা খরচ করতে আমার কোন আপত্তি নাই।তবে ৩০গ্রাম কেন,১০গ্রাম হলেই চলবে না কেন?

“কমপক্ষে ৩০গ্রাম না হলে কাউকে ড্রাগ ব্যাবসায়ী হিসাবে দোষী করা যায় না।যারা ব্যাবহার করে তাদের চেয়ে ব্যাবসায়ীদের শাস্তিটা অনেক বেশী।তুমি কি সত্যি সত্যি এটা করতে চাও?জান এমনও হতে পারে তুমি বাড়ী যাওয়ার আগে পুলিশ তোমাকে ধরলে কি অবস্থাটা দাঁড়াবে?কোন যুক্তি দিয়ে বোঝাতে পারবে না তুমি”।

(সব ড্রাগ ব্যাবসায়ীরা কি এই ধরণের,নাকি খুঁজে খুঁজে আমি বিশেষ একজনকে বের করলাম।লোকটার সাথে ঘন্টার পর ঘন্টা আলাপ করতে আমার কোন আপত্তি নাই,লোকটার জানা আছে অনেক কিছু।)
লোকটা বললো,ঘন্টা আধেক পরে টাকা নিয়ে ফিরে যেতে।অদ্ভুত একটা ATM যেয়ে আমি টাকা নিয়ে গেলাম,হিসেবমত।ড্রাগ ব্যাবসায়ীদের সাথে তেমন একটা টাকাপয়সা থাকে না।

লোকটা দাঁড়িয়ে ছিল জায়গামত,টাকা পাওয়ার সাথে সাথে ময়লা ফেলার বাক্সটা আঙ্গুল দিয়ে দেখালো।
“শোন যেখানে সেখানে খাবারের সাথে রাখবে না,মহিলা যদি ভুলে খেয়ে ফেলে,তা হলে অন্য ধরণের বিরাট একটা বিপদে পড়বে”।
(লোকটা সব ব্যাপারেই বেশ সর্তক,ওর বিরাট কোন এক কোম্পানীর উর্ধতন কর্মকর্তা হওয়া উচিত ছিল,তাতে সকলের উপকার হতো।তার সাথে আরও কিছু কথাবার্তা বলতে চাচ্ছিলাম,কিন্ত সে এর মধ্যে অন্যদিকে চলে গেছে।ময়লার বাক্সটার দিকে হাঁটতে হাঁটতে ভাবছিলাম,ওখানে যদি কিছু না থাকে?মনে হয় না,এ ধরণের লোকদের মধ্যে আবার সততা নিয়ে এক ধরণের প্রতিশ্রুতি আছে।)

আড়চোখে চারপাশটা দেখে ময়লার বাক্স থেকে প্যাকেটটা ব্যাগে নিয়ে,ট্যাক্সিতে খবরের কাগজের অফিসের দিকে রওয়ানা দিলাম,দেরী হয়ে যাবে আবারও।অনেকটা সোনার দামে এমন একটা জিনিষ কিনলাম,যা আসলে আবর্জনা ছাড়া আর কিছু না।জানার উপায় নেই লোকটা আমাকে ঠকালো,কি না
দু তিনটা ভিডিও নিয়ে গেলাম,যেখানে প্রধান চরিত্র ড্রাগ ব্যাবহার করে,আমার স্বামী বেশ অবাক হয়েই জিজ্ঞাসা করলো।
“তুমি নিশ্চয় ড্রাগ ব্যাবহার করার কথা ভাবছো না,না কি ভাবছো”?
অবশ্যই না,বলতে পার একটু বিস্তারিত জানার প্রচেষ্টা,এই ড্রাগের ব্যাপার নিয়ে লেখার কথা হচ্ছে।যাকগে,আগামীকাল আমার বাড়ী ফিরতে একটু দেরী হবে।লর্ড বাইরনের বাড়ী নিয়ে বিস্তারিত একটা কিছু লিখছি,তাই ওখানে ঘুরে আসবো কাল।কোন চিন্তা করোনা,তুমি।

“না আমি চিন্তা করছি না,নাইওন যাবার পর আমাদের সম্পর্কে বেশ কিছুটা উন্নতি হয়েছে।আমাদের আরও ঘোরাফেরা করা দরকার,এর পরের বার ছেলেমেয়েদের তোমার মায়ের কাছে রেখে শুধু তুমি আর আমি যাব।আমি কিছু লোকজনের সাথে কথা বলেছি যারা এ ধরণের সমস্যায় ভুগছে”।
‘এ ধরণের সমস্যা’,বলতে আমার স্বামী নিশ্চয় মানসিক হতাশার কথা বলছে।
কার সাথে কথা বলছো,তুমি?তোমার বন্ধুরা,যারা একটু মদ গিললেই যা তা বলা আরম্ভ করে।
“না,না এক marriage counselor এর সাথে”।
(marriage counselor!খুবই দুঃখজনক!গলফ ক্লাবে,জেকবও একই কথা বলছিল,জেকব আর আমার স্বামী দুজনে কি আমার পেছনে আলাপ আলোচনা করছে নাকি?)

“আমার মনে হয় তোমার এই মানসিক দুরবস্থার জন্যে আমিই দায়ী,আমি ঠিকমত খেয়াল রাখিনি সংসারের দিকে।শুধু কাজ,কাজ আর কাজ নিয়ে ব্যাস্ত ছিলাম সবসময়,সংসারের সুখ,শান্তির জন্য যে আন্তরিকতা দরকার সেটা ছিল না কোথাও।ছেলেমেয়েদের পরিচর্যা করাটাই সংসারের জন্য যথেষ্ট না,যৌবন যতদিন আছে সেটাও উপভোগ করা দরকার।
ইন্টারলেকে বেড়াতে যাওয়া যায়,জানাশোনার পর আমাদের কোথাও একসাথে যাওয়া
প্রথমবার।জাংগফ্রাও এর পাহাড়ী এলাকাটাও খুবই সুন্দর,ওপর থেকে দৃশ্যটা একেবারেই মন
ছুঁয়ে যায়”।


(Marriage counselor ওটাই দরকার ছিল আমাদের সংসারে।স্বামীর সাথে কথাবার্তায় মনে হচ্ছিল পুরোনো প্রবাদের কথাঃযে দেখতে পায় না,তার চেয়ে অন্ধ আর পৃথিবীতে কে আছে।কেন আমার স্বামীর মনে হলো সব কিছুর জন্যে সেই দায়ী?কোথা থেকে কেন এই পাগলামিটা তার মাথায় আসলো?বিছানায় নগ্ন এই শরীরে তার জন্যে কি আনন্দের অভাব ছিল?এটা ঠিক বেশ কিছুদিন হলো আমাদের উচ্ছাসে কোন যৌনসঙ্গম হয়নি।সুস্থ সম্পর্কের জন্য plan করে বেড়াতে যাওয়ার থেকে উত্তেজনা ভঁরা যৌনসঙ্গম অনেক বেশী দরকার।

ইন্টারলেকের কথায় ফিরে গেলাম পুরোনো দিনে,কিছু সময়ের জন্য আমরা হাতে হাতে ঘোরাফেরা করলেও-তবে বেশীর ভাগ সময়টাই কাটতো হোটেলের রুমে যৌন সঙ্গমের খেলা,
শরীর খেলায় মত্ত আর সময় সময় সস্তাদরের মদ গেলা।

ভালবাসায় শুধু মন জেনে কি আর আনন্দ হয়,মানুষ জানতে চায় শরীরের রহস্য,খোঁজে প্রতিটা দাগ,প্রতিটা তিল-কোন কিছুই অজানা যেন না থাকে।তবে,ওটা কি সত্যিই দরকার,আনন্দের স্বাদ পাওয়ার জন্যে?যে কারণেই হোক,অনুভুতি আমাদের ঠেলে দেয় সে দিকে।সময় ধার্য করা থাকে না,কোন বাঁধাধরা নিয়ম কানুন থাকে না।ভাষায় বর্ননা করা যায় না ঐ আনন্দ,লজ্জা হারায় কামনা,চাওয়ার সুরে,সময় হারায় সময়-যুদ্ধ থাকে না,আনন্দের সীৎকার,নোংরা ভাষায় শরীরের গান বদল করে আনে নতুন এক পৃথিবী।আনন্দ খুঁজি শরীরের নোংরা ভাষায়-একটা পুরুষ যখন আমার শরীরের ভেতরে তার পৌরুষত্বের বড়াই প্রকাশ করতে চায়।

আসে পুরোনো,সনাতন গল্পকথাঃ “ব্যাথা লাগছে নাকি”?
“আরেকটু আস্তে করবো,নাকি জোরে”?
প্রশ্নগুলো যথাযথ মনে না হলেও,ওগুলো শরীর খেলার একটা বিরাট অংশ যার মাঝে লুকানো আছে একে অন্যের প্রতি সমঝোতা,আর সম্মান।কথা বলা,আলাপ শরীর খেলা-আন্তরিকতার একটা বিরাট অংশ,ওটার বিপরীত হলো অবিশ্বাস,হতাশা আর দূরত্ব।

বিবাহিত জীবনের কথায় আসা যাক,আচার ব্যাবহারে তেমন একটা তফাৎ থাকে না প্রথম দিকে।শরীর স্বর্গ নিয়ে ছড়ানো থাকে,মনে হয় এই মনের মানুষ,তার শরীর ছাড়া,পৃথিবী
অর্থহীন।ছেলেমেয়েদের আসার পর,অনেক কিছুই বদলে গেল আমাদের জীবনে।

যৌনসঙ্গম,হয়ে যায় তখন নামতার মত,যা কিছু হয় বেশির ভাগ সময় ঘুমানোর আগে।তখন আনন্দ আর আনন্দ থাকে না,হয়ে যায় একটা হিসেব,একটা বাধ্যবাধকতা,একে অন্যের মানসিক প্রস্ততি অবজ্ঞা করেই,যন্ত্রের মত ভেসে যাওয়া।একদিন যৌনসঙ্গম না হয়,সন্দেহ হতাশা এক এক করে তাদের যদি আনন্দ না পাও,কোন অভিযোগ নেই,
আগামীকাল তো আছেই,আর কিছু না হোক ওটাতো বিবাহিত জীবন,সারাজীবন পড়ে আছে যেখানে।নতুন আবিষ্কার করার কিছু নেই আর,যতটুকু পারা যায় পুরোনো নিংড়ে আনন্দ খোঁজা।প্রতিদিন মজাদার একই চকলেট খাওয়ায় আর কি আনন্দ,একই ধরণ একই স্বাদ,আর কিছু কি নেই এ পৃথিবীতে?

নেই যে তা না,অনেকে sex shop এর ছোট ছোট খেলনা নিয়ে নতুন হতে চায়।কেউ কেউ নতুন একটা মুখ আনে নিজেদের শরীর খেলার আনন্দে,অনেকে তো সঙ্গী বদল করতেও দ্বিধা করে না।

ও সব আজেবাজে জিনিষে না জড়ানোই ভাল,কোথা থেকে কোথায় গড়াবে সব কিছু কেই বা জানে?দিন যায়,স্বামী স্ত্রী-বন্ধু বান্ধবদের সাথে আলাপ আলোচনা আরম্ভ হয় কি ভাবে একসাথে orgasm সম্ভব,লিঙ্গ যোনী নিয়ে খেলা,এক সাথে সীৎকার-ও গুলো শুধু কথার কথা।কি ভাবে আনন্দ পাওয়া সম্ভব,আমার মনটাকে যদি ব্যাস্ত রাখতে হয়,কি করা না করা নিয়ে?আমার শরীরটা ইচ্ছামত তছনছ করে দাও,কোন বাঁধা বাধন নেই,আমার পাগল শরীরটাও তখন তোমার শরীরটা স্বাভাবিক সুরেই খুঁজে নিবে।

কিন্ত বেশীর ভাগ সময়ই তো তা ঘটে না,সব কিছু একেবারে ‘যথাযথ’,হতে হবে না হলে কিছুই নেই,কোন আনন্দ নেই।আবার সীৎকারে বেশী জোরে শব্দ করা যাবে না,ছেলেমেয়েরা জেগে উঠতে পারে।মাঝে মাঝে বদলে কথা হয়,সত্যি আজ রাত্রির যৌনসঙ্গমটা ছিল অভাবনীয়,তোমার নিতম্বের খেলা,যোনীর মর্দনে ছিল আকাশ ছোঁয়া সুখ,তোমার মত আর কেউ নেই,বেশ ক্লান্ত আমি,ঘুম আসছে।

এক সময় দুজনে বুঝতে পারে,সব কিছুই একঘেয়েমি হয়ে আসছে,নতুন কিছু একটা দরকার।তবে ঐ sex shop এ খেলনা না কিনে,রহস্যের কোন সমাধান না করে,আমরা ঠিক করলাম…ছেলেমেয়ে ছাড়া বাইরে কিছুটা সময় কাটানো।আনন্দময় কিছুটা সময়-অবাক হওয়ার কিছু নেই,এটাই সংসার খেলা,যেখানে সব কিছু পরিকল্পনা করা,আর যৌন চাহিদার কোন জায়গা নেই সেখানে।

০০০০

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে জুলাই, ২০২২ রাত ১:১৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

আগের মতোই ঝরঝরে
লেখা। ভালো লাগলো।

০৮ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:২৭

ইল্লু বলেছেন: ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.