নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
♠ঘুমন্ত শহরে, রূপালী রাতে, স্বপ্নের ও নীল চাদর বিছিয়ে, কষ্টের শীতল আবরন জড়িয়ে আমি আছি, আছি, তোমার স্মৃতিতে ভালবাসার সরল বাধন ছিড়ে, চলে গেছ এই হৃদয়টাকে ভেঙ্গে তুমি আমি একই শহরে তবুও একাকী ভিন্ন গ্রহে। মনে পরে সেই নিয়ন জ্বলা রাতে, অনন্ত প্রেম দিয়েছি উজার করে, নিঃসঙ্গ নিশি পথিক পেছনে ফেলে পথ হেটেছি বাধা দুটি হাতে। দূর আধারের ভালবাসায় হারাতে, ছুটে ছিলাম সেই রূপালী রাতে।♠
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে সরাসরি বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া জামায়াতে ইসলামী এবং এর ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্র শিবিরকে নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি হয়েছে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সচিব জাহাংগীর আলমের সই করা এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়। সন্ত্রাসবিরোধী আইনের ১৮ ধারায় জামায়াত–শিবির নিষিদ্ধ হলো।
কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সহিংসতার প্রেক্ষাপটে সম্প্রতি জামায়াত–শিবির নিষিদ্ধ করার আলোচনা শুরু হয়। গত সোমবার সন্ধ্যায় কেন্দ্রীয় ১৪ দলের সভায় এ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
পরে জামায়াত–শিবিরকে নিষিদ্ধ করতে বুধবারের মধ্যে নির্বাহী আদেশ জারি করা হতে পারে বলে জানিয়েছিলেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরও জানিয়েছিলেন জামায়াতকে নিষিদ্ধ করার প্রক্রিয়া শুরুর কথা।
নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তের বিষয়ে নিজেদের প্রতিক্রিয়া জানিয়ে এরই মধ্যে জামায়াতে ইসলামী গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে বলেছে, ১৪ দলের সভায় দলটিকে নিষিদ্ধ করার যে সিদ্ধান্ত, তা বেআইনি।
জামায়াতকে নিষিদ্ধ করার বিষয়ে নিজেদের অবস্থান জানিয়ে দলটির দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক মিত্র বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কার আন্দোলন থেকে দৃষ্টি সরাতেই জামায়াতে ইসলামীকে নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত।
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে সরাসরি বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিল জামায়াতে ইসলামী। আর শিবিরের আগের নাম ছিল পাকিস্তান ছাত্র সংঘ। মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের বিজয়ের পূর্ব লগ্নে বুদ্ধিজীবীদের বেছে বেছে হত্যার জন্য এই সংগঠনটির নেতাকর্মীদের সরাসরি দায়ী করা হয়। মুক্তিযুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মামলায় দলটির সাবেক বেশ কয়েকজন শীর্ষ নেতার সাজা হয়েছে। অনেকের মৃত্যুদণ্ডও কার্যকর হয়েছে।
মুক্তিযুদ্ধ পরবর্তী সময়ে জামায়াতে ইসলামীকে বাংলাদেশে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। তবে পঁচাত্তরে সপরিবারে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার পর রাজনৈতিক নানা পট পরিবর্তনের মাধ্যমে দেশের রাজনীতিতে আবারও সক্রিয় হয় জামায়াত।
২০০১ সালে বিএনপি নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সরকার গঠন করলে দলটির কয়েকজন নেতা মন্ত্রিসভায়ও স্থান পান। যা নিয়ে সে সময় ব্যাপক সমালোচনা হয়েছিল।
২০১৩ সালের ১ আগস্ট হাইকোর্টের এক রায়ে জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন অবৈধ বলে রায় দেন হাইকোর্ট। পরে ২০১৮ সালের ৮ ডিসেম্বর দলটির নিবন্ধন বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করে সরকার।
হাইকোর্টের ওই রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করে জামায়াতে ইসলামী। ২০২৩ সালের ১৯ নভেম্বর সর্বোচ্চ আদালত হাইকোর্টের দেওয়া রায় বহাল রাখে। ফলে দলটি নির্বাচনে অংশ নেওয়ার অধিকার হারায়। তবে তাদের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে কোনো নিষেধাজ্ঞা ছিল না। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগেও রাজনীতির মাঠে তাদের সক্রিয় দেখা গেছে।
সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে যে পর্যায়ে ব্যাপক সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ে এর জন্য সরকার জামায়াত ও শিবিরকেই দায়ী করছে। এই সহিংসতায় দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বহু হতাহত হন। সরকারি হিসেবে নিহতের সংখ্যা ১৫০ আর আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের দাবি, দেশজুড়ে সহিংসতায় নিহত হয়েছেন ২৬৬ জন।
সরকারের দাবি, শিক্ষার্থীদের শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে বিএনপি ও জামায়াত–শিবিরের নেতাকর্মীরা ছদ্মবেশে প্রবেশ করে সহিংসতা উসকে দেয়। ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয় রাষ্ট্রীয় সম্প্রচার মাধ্যম বিটিভি, বনানীর সেতুভবন, মহাখালির দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ভবন, মেট্রোরেল স্টেশনসহ বিভিন্ন সরকারি স্থাপনায়।
(পত্রিকা থেকে কপি)
০১ লা আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৪১
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: হ্যাঁ, এছাড়াও অনলাইনে এরা ছদ্মনামে বেশ একটিভ। এদের আছে হাজার ছাগু পেইজ। বাঁশের কেল্লা সহ সব জামাতি পেইজ বাংলাদেশ থেকে হাইড করে দিতে হবে, কারণ সেগুলো থেকে ফেতনা ফ্যাসাদ জঙ্গিবাদ সন্ত্রাস, ভুলভাল ওয়াজ করে প্রকৃত ইসলামকে অসম্মান, ভুয়া হাদিস প্রচার সহ বিভিন্ন রকম নোংরা কার্যক্রম চালানো হয়।
২| ০১ লা আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৩৮
এক্সম্যান বলেছেন: এটা একটা ভাল সংবাদ।
কিন্তু সরকারের বস্তাপচা দাবী মানুষ আর খায় না সেটা বোঝা উচিৎ। রাতে বাড়ী বাড়ী গিয়ে গ্রেফতার করবে আর দিনে নাটক করবে এগুলো থামানো উচিৎ। দেশের মানুষ নতুন জর্জ মিয়া নাটক দেখতে চায়না।
০১ লা আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৪৩
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: এক্সম্যান ভাই,
আমি সরকারের সকল অপকর্মের তীব্র নিন্দা জানাই। সীমা লঙ্ঘন কারী যত বড় হণুই হোক তাদের পতন অনিবার্য। আল্লাহ সীমালঙ্ঘন কারীদের পছন্দ করেন না। দেখুন মাত্র ১০ দিনে আল্লাহ পুরা বাংলাদেশকে শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ বিরুদ্ধে নিয়ে গেসে। দেশের ৯০ % মানুষ বিকল্প সরকার চায়।
অনেক ধন্যবাদ।
৩| ০১ লা আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:০২
সোনাগাজী বলেছেন:
সব ছাত্র সংগঠন বন্ধ না'করলে সরকার বিপদে পড়বে।
০১ লা আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:০৯
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আমি আওয়ামী লীগ করলেও মনে প্রাণে চাই নতুন প্রজন্ম বিকল্প হিসেবে সরকার গঠন করুক। আমি শান্তিপূর্ণ ও সুখী সমৃদ্ধ সুজলা সুফলা বাংলাদেশ চাই। স্বৈরাচার ও রাজাকারমুক্ত বাংলাদেশ চাই, ন্যায় চাই, মানবতা চাই, গরীব ও কৃষকের মুখে হাসি দেখতে চাই। সকল জালিমের পতন চাই।
৪| ০১ লা আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:০৪
আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: ভালো হয়েছে ,যদিও এই সময়টা বেছে নিয়েছে আন্দোলনের দিক থেকে নজর সরানোর জন্য। তবে একই সাথে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ করা উচিত।
০১ লা আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:১০
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: নজর অন্যদিকে ঘুরানো যাবেনা। খুব দ্রুত আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হতে যাচ্ছে। মানুষ ক্ষেপছে।
৫| ০১ লা আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:২০
মিরোরডডল বলেছেন:
জামায়াতে ইসলামী এবং এর ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্র শিবিরকে নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি হয়েছে।
এদের পাশাপাশি সরকারের যে পোষ্য সন্ত্রাসীরা আছে, তাদের জন্য নিষেধাজ্ঞা জারি করবে কে বা কারা?
মানুষরূপী এই পশুগুলোকে আইনের আওতায় আনবে কে?
নাকি এদের জন্য কোন বিচার নেই?
০১ লা আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:৩৭
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আমি আপনাকে কয়েকদিন ব্লগে না দেখে চিন্তিত হয়েছিলাম। ফিরে আসায় ধন্যবাদ।
মিরোর,
বিশ্বাস করুন জামায়াত শিবির নিষিদ্ধ ছিল সরকারের শেষ ট্রাম্পকার্ড। এটা খেলা ছাড়া সরকারের আর কোন উপায় ছিলো না। আওয়ামী লীগ এর পতন সময়ের ব্যাবধান মাত্র।দেশের ৯০% মানুষ সরকারের বিরুদ্ধে চলে গেছে।আমি দায়িত্ব নিয়ে বলছি - জামাত শিবির নিষিদ্ধ করে সরকার ভালো কাজ করলেও - আওয়ামী লীগ নিজের পায়ে নিজে কুড়াল মারছে। যে আইনে শিবির নিষিদ্ধ হয়েছে একই আইনে একদিন বর্তমানের কথিত ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হবে। ২০০১ নির্বাচনের আগে বিএনপি র্যাব গঠন করেছিল ছাত্রলীগের ক্যাডার মারতে এই র্যাব দিয়েই হাসিনা কম শিবির দমন করেন নি। শিবির নিষিদ্ধ করাকে লীগ নিষিদ্ধ করার একটি উপায় বা সুযোগ সৃষ্টি মাত্র।
ভালো থাকুন।
৬| ০১ লা আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:১৩
সোনাগাজী বলেছেন:
নতুন প্রজন্মের সরকারের কথা আপনি কল্পনা করছেন? এদের ৯০% ফেইসবুকের বাহিরে কোন দেশ আছে বলেও জানে না; যেই ১০ ভাগ পড়ালেখা করে, ওরা এলিট শ্রেনীর লোকজন, ওদের নাক সৌদীদের মতো উঁচু।
০১ লা আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:২৩
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আমি এই ক্ষেরে আপনার সাথে সহমত জানাতে পারছিনা। আপনি আমেরিকায় আছে। বর্তমান প্রজন্ম সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা আপনার নেই। এই জেনারেশন এর সাথে আপনার ৭১ এর জেনারেশনের একটা মিল আছে। ন্যয্য দাবী আদায়ে দল মত গোষ্ঠী ধর্ম ভুলে সবাই একই সুরে অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করছে। এরা ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতির নামে ছাত্রলীগের সন্ত্রাস বন্ধ করতে সামর্থ্য হয়েছে, শিবির পরিচয় দেয়া অপমানের ও লজ্জার এমন মনোভাব প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছে, ন্যায্য দাবী আদায়, ভারতীয় ও পাকিস্তানী দালাল দমন শিখে গেছে।
আমি বিকল্প চাই। আওয়ামী বিম্পি জামাত জাতীয় এগুলো বাদ।
৭| ০১ লা আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:১৭
শ্রাবণধারা বলেছেন: এটি একটি ভালো খবর। এখন বাকি থাকলো আওয়ামী লীগ এবং ছাত্রলীগ কে নিষিদ্ধ করা।
আওয়ামী লীগ এবং ছাত্রলীগ কে নিষিদ্ধ করার পরে আমরা এই দলটিকে জাদুঘরে রেখে বছরের কয়েকটি দিনে বিশেষ সম্মান প্রদর্শন করবো, মুক্তিযুদ্ধে এই দলটির অবদানের জন্য।
তবে চেতনাদণ্ড ইত্যাদি প্রগৈতিহাসিক বিষয় নিয়ে কথা না বলে, আমরা তখন শুধু বর্তমান সময়ের সমস্যাগুলো নিয়ে কথা বলবো।
০১ লা আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:২৬
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: বঙ্গবন্ধুর আদর্শে উজ্জিবিত যারা বর্তমানে ত্যাগী ও সুবিধা বঞ্চিত, দলীয় কোন সুযোগ সুবিধা গ্রহণ করেনা অর্থাৎ যারা মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষ শক্তি দেখে আওয়ামী লীগ করে তাদের কেও নিষিদ্ধ করা হবে?
৮| ০১ লা আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:৫০
শ্রাবণধারা বলেছেন: লেখক বলেছেন: বঙ্গবন্ধুর আদর্শে উজ্জিবিত যারা বর্তমানে ত্যাগী ও সুবিধা বঞ্চিত, দলীয় কোন সুযোগ সুবিধা গ্রহণ করেনা অর্থাৎ যারা মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষ শক্তি দেখে আওয়ামী লীগ করে তাদের কেও নিষিদ্ধ করা হবে?[/sb
তাদেরকে নিষিদ্ধ করার কারন দেখি না।
অচলায়তন একসময় ভেঙ্গে ফেলার প্রয়োজন দেখা দেয়। এটাই কালের ধর্ম। কিন্তু অচলায়তনের অধিবাসীরা সবাই পরিত্যাক্ত নয়। এদের মধ্যে সুভদ্র থাকে, পঞ্চক থাকে। এদের নিয়ে পর্যাপ্ত আলো-বাতাস ঢোকে এরকম নতুন লোকালয় গড়ে নেবার প্রয়োজন হয়।
০২ রা আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:৪৭
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আমি আগে কখনোই বলিনাই যে লীগ বেশিদিন ক্ষমতায় নেই, কারণ আমি জানতাম আওয়ামী লীগ কে নামানো কখনো সম্ভব না।
এখন বলছি আওয়ামী পতন অতি সন্নিকটে। আপনি মিলিয়ে নিয়েন। ২০২৫ এর মধ্যেই লীগ ক্ষমতা ছেড়ে পালাতে বাধ্য হবে।
৯| ০১ লা আগস্ট, ২০২৪ রাত ১১:৪১
কাছের-মানুষ বলেছেন: আমার মনে হয় এখন নিশিদ্ধ করার কারন হল যাতে সাধারন ছাত্রছাত্রীদের নিশিদ্ধ সংগঠিনের সদস্য বলে সহজে ফাসানো যায় মামলায়!
আপাময় জনতা এখন একটি গনতান্ত্রিক সরকার চাচ্ছে! বাংলাদেশের ইতিহাসে এই প্রজন্মের নাম এবং জুলাই চীরস্বরনীয় হয়ে থাকবে! সত্যিকার অর্থে এই প্রজন্মের প্রতি আমার এতটা বিশ্বাস ছিল না!
হাজার হাজার ছাত্র ইতিমধ্যের গ্রেপ্তার হয়েছে! আমি চাই নিরহ একটি ছেলে/মেয়েকেও যাতে ফাসানো না হয় মিথ্যে মামলায়!
০২ রা আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:৫০
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আমি মিরোর এর মন্তব্যের যে জবাব দিয়েছি সেখানে বলেছি হঠাৎ কেন নিষিদ্ধ করা হল। জামায়াত শিবির নিষিদ্ধ ছিল সরকারের শেষ ট্রাম্প কার্ড। এটা খেলা ছাড়া সরকারের হাতে আর কোন অপশান ছিলনা।
তব্র জঙ্গি মৌলবাদ রাজাকারদের বিরুদ্ধে শেখ হাসিনার লড়াইকে আমি সারাজীবন শ্রদ্ধা করব।
১০| ০২ রা আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:০৭
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
একটি প্রশ্নবিদ্ধ দল থেকে দেশের ইসলাম অনুসারী তরুণ যুবকরা রক্ষা পেলো।
এখন দেশের ইসলামী দলগুলো বুক উঁচিয়ে ইসলামের কথা বলতে পারবেন।
০২ রা আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:৫২
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: প্রকৃত ইসলাম ও ইসলামি দলগুলোর প্রতি আমার কোন ক্ষোভ বা বিদ্বেষ নেই। কিন্তু জামায়াত হেফাজত এগুলো ইসলামকে ঢাল হিসে ব্যাবহার করে। এমন সব কাণ্ড কারখানা করে যাতে প্রকৃত ইসলাম অসম্মানিত হয়।
১১| ০২ রা আগস্ট, ২০২৪ রাত ২:৩৩
কামাল১৮ বলেছেন: যে কাজটি অনেক আগে করা দরকার ছিলো সেই কাজটি করলো সর্বনাশ হয়ে যাবার পর।
০২ রা আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:৫৪
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: সেটাই। ২০০৭ থেকে চিল্লাচ্ছি ওদের নিষিদ্ধ করার জন্য। কিন্তু শেনেননি।
১২| ০২ রা আগস্ট, ২০২৪ রাত ৩:২০
আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: @লেখক বলেছেন: নজর অন্যদিকে ঘুরানো যাবেনা।
নজর অন্য দিকে ঘুরাতে আওয়ামীলীগের চাইতে এই দেশে আর কেউ এতো পারঙ্গম না। নানা জায়গায় হটাৎ করে নাশকতা শুরু হয়ে যেতে পারে ,হুট হাট অনেকেই গুম হবে। জামাত ঠেকাও থেকে শুরু করে ,কতভাবেই কত কিছু করা হবে ! দেখা যাক কি হয় , দেশটা এবং এর মানুষগুলি ভালো থাক এই প্রত্যাশায় করি।
০২ রা আগস্ট, ২০২৪ সকাল ১০:৫৭
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: সাধারণ মানুষ যারা স্বৈরাচার এর পতন চায় আবার জামাতকেও ঘৃণা করে তাদের জামাত শিবির বানিয়ে হয়রানি করবে সরকার। সরকার এর দূর্ণীতি অন্যায় অবিচারের বিরোধিতা করলেইই বর্তমানে ওরা মনে করছে রাজাকারদের সমর্থন করা বা শিবির করা।
১৩| ০২ রা আগস্ট, ২০২৪ দুপুর ২:২৫
রানার ব্লগ বলেছেন: ভুল সময়ে সঠিক সিধান্ত। এটা আরো আগে যখন সকল প্রানীর দাবী ছিলো তখন করা উচিৎ ছিলো। জামাত শিবির কানা গলি পর্যন্ত পৌছে গেছে বিএনপির কাধে ভর দিয়ে।
০২ রা আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:০৫
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আরও ১০ বছর আগে এদের নিষিদ্ধ করা উচিত ছিল।
১৪| ০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ রাত ১২:১৩
নতুন বলেছেন: বিশ্বাস করুন জামায়াত শিবির নিষিদ্ধ ছিল সরকারের শেষ ট্রাম্পকার্ড। এটা খেলা ছাড়া সরকারের আর কোন উপায় ছিলো না। আওয়ামী লীগ এর পতন সময়ের ব্যাবধান মাত্র।দেশের ৯০% মানুষ সরকারের বিরুদ্ধে চলে গেছে।আমি দায়িত্ব নিয়ে বলছি - জামাত শিবির নিষিদ্ধ করে সরকার ভালো কাজ করলেও - আওয়ামী লীগ নিজের পায়ে নিজে কুড়াল মারছে। যে আইনে শিবির নিষিদ্ধ হয়েছে একই আইনে একদিন বর্তমানের কথিত ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হবে। ২০০১ নির্বাচনের আগে বিএনপি র্যাব গঠন করেছিল ছাত্রলীগের ক্যাডার মারতে এই র্যাব দিয়েই হাসিনা কম শিবির দমন করেন নি। শিবির নিষিদ্ধ করাকে লীগ নিষিদ্ধ করার একটি উপায় বা সুযোগ সৃষ্টি মাত্র।
দেশে একটা নিষিদ্ধ সংঘটন থাকলে সরকার যে কোন একজনকে ধরে ক্রসফায়ার করতে পারবে নিষিদ্ধ দলের সদস্য হিসেবে। এটা সরকারের জন্য একটা বড় অস্র ।
আশা করি এটাকে বিরোধীদল দমনে সরকার ব্যবহার করবেনা।
০৩ রা আগস্ট, ২০২৪ রাত ১:৩২
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: উপরে আল্লাহ আছেন। তার উপরে ভরসা রাখুন। পৃথিবীর সকল জালেমের শোচনীয় পতন হয়েছে। কেউ রেহায় পায়নি।
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৩৭
কামাল১৮ বলেছেন: এখন প্রয়োজন তাদের মতাদর্শ ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের উপর নজর দেয়া।