নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জামাত শিবির,ধর্মান্ধ মোল্লা ও একটি নির্দিষ্ট ধর্ম বিদ্বেষী মুক্ত ব্লগ।আপনার প্রতি আমি কেমন ব্যাবহার করব তা আপনার আচরণের উপর নির্ভর করবে।সত্য মিথ্যা যাচাই না করে অন্যের কথার উপর ভিত্তি করে যদি আমার উপর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন,তাহলে আমার বন্ধু হওয়ার দরকার নেই।

মোহাম্মদ গোফরান

♠ঘুমন্ত শহরে, রূপালী রাতে, স্বপ্নের ও নীল চাদর বিছিয়ে, কষ্টের শীতল আবরন জড়িয়ে আমি আছি, আছি, তোমার স্মৃতিতে ভালবাসার সরল বাধন ছিড়ে, চলে গেছ এই হৃদয়টাকে ভেঙ্গে তুমি আমি একই শহরে তবুও একাকী ভিন্ন গ্রহে। মনে পরে সেই নিয়ন জ্বলা রাতে, অনন্ত প্রেম দিয়েছি উজার করে, নিঃসঙ্গ নিশি পথিক পেছনে ফেলে পথ হেটেছি বাধা দুটি হাতে। দূর আধারের ভালবাসায় হারাতে, ছুটে ছিলাম সেই রূপালী রাতে।♠

মোহাম্মদ গোফরান › বিস্তারিত পোস্টঃ

সবকিছুতে কাঠমোল্লাদের নোংরা উদ্ভট ফতুয়াবাজী করতেই হবে?

২৩ শে জুন, ২০২৩ রাত ১১:১৭


ফেসবুক এর হোম পেজ ভিজিট করছিলাম। ভাবছিলাম ব্লগে কাঠমোল্লাদের বিরুদ্ধে আর লিখবনা। ব্লগে আমার সাথে যেকজন শত্রুতা করে তাদের মধ্যে ৩ জন ব্লগার সোনাগাজীকে পছন্দ করি বলে আর বাকি সবাই ছাগু ও কাঠমোল্লাদের বিরুদ্ধে লিখি বলে। অথচ না লিখে আমি নিরুপায়। কাঠমোল্লারা প্রতিদিন এত ভণ্ডামি ও নোংরামি করে যে, আমি এদের বিরুদ্ধে না লিখে পারিনা।

আমরা আমাদের বাচ্চাদের জন্য সামর্থ্য মত পোশাক কিনি। বাচ্চাদের টি শার্ট সুইটার, শার্ট, প্যান্টে সাধারণত কার্টুন থাকে। কারণ ডিজাইনাররা বাচ্চসদের কার্টুন পছন্দের কথা মাথায় রেখেই বাচ্চাদের ড্রেস ডিজাইন করেন।

কিন্তু কাঠমোল্লা বলদরা এখানেও হালাল হারাম ঢুকাই দিসে। বাচ্চাদের পোশাকে কার্টুন থাকলে নাকি ফেরেস্তা আসেনা। আবার তারাই বলে বাচ্চাদের সাথে ফেরেস্তা থাকে। আচ্ছা বাচ্চারা কার্টুন ওয়ালা টিশার্ট পড়ছে বলে আল্লাহ ফেরেস্তা দিয়ে তাকে প্রোটেকশন দিবেনা এটা কি সম্ভব নাকি যৌক্তিক! এটা কি আল্লাহর ৯৯ নাম এর গুণ এর মধ্যে একটি নামের সাথেও যায়?এই মৌলবাদীরা এত ভয়ংকর ভাবে আল্লাহকে উপস্থাপন করে যে, এরা আল্লাহকে রীতিমতো জালিম বানিয়ে ফেলে।

ফেসবুক থেকে পাওয়া নিচের পোস্টটি পড়ে দেখুন, কি ভয়ংকর রূপে ওরা ইসলাম ধর্মের অপব্যাখ্যা করছে -

"মুসলিম মায়েদের জন্যে একটি গুরুত্বপূর্ন ইনফরমেশন। অনেকেই আমরা হয়ত জানিনা, বা গুরুত্ব দেইনা । কিন্তু আপনার সন্তানের জন্যে এটি অনেক গুরুত্বপূর্ন।

শিশুরা পুতুল অথবা বিভিন্ন পশু পাখির আকৃতির খেলনা গিয়ে খেলে যা ইসলামে জায়েজ আছে, কারন এতে তাদের মেধার বিকাশ ঘটে। নামাজ ও ইবাদতের এর কথা চিন্তা করে বাচ্চাদের আলাদা একটা খেলার রুমের ব্যবস্থা করে দেয়া যায়। কারন আমরা জানি যে ঘরে মানুষ বা পশুপাখির মূর্তি, ছবি, পুতুল থাকে সে ঘরে নামাজ হয়না এবং ফেরেশতা প্রবেশ করেনা।

আর, খেলার ক্ষেত্রে এগুলো জায়েজ থাকলেও বাচ্চাদের জামা কাপড়, ব্যাগ, চাদর ,ডায়পার ইত্যাদিতে এগুলোর ছবি থাকলে তা পরা হারাম। বাচ্চাদের কে নানা রকম বিপদ আপদ থেকে মুক্ত রাখতে আমরা কত কিছু না করি। যেখানে আল্লাহ ফেরেশতা নিযুক্ত করেছেন আমাদের সবাইকে নানা রকম জানা অজানা বিপদ হতে রক্ষা করতে , সেখানে আমরা বিভিন্ন ছবি সম্বলিত জিনিস নিজেদের বাচ্চাদের কে পরিয়ে দিচ্ছি, আর অজান্তেই হয়ত ফেরেশতাদের কে দুর করে রাখছি।

যারা ইসলাম প্রাক্টিস করছেন আশাকরি তারা এ বিষয়টিতে সতর্কিত থাকবেন ।
কমেন্টে ইউটিউবের লিঙ্ক দিয়ে দিচ্ছি। যাদের বিষয়টি নিয়ে জানার আগ্রহ আছে দেখে নিতে পারেন।

আর একটি কথা, আমার জোয়াইন কে ভালোবেসে অনেকেই অনেক কিছু গিফট করেন। দয়া কে মানুষ অথবা পশুপাখি আকা আছে এমন কোন প্রোডাক্ট কেউ আমাদেরকে দিবেন না।"

কাঠমোল্লাদের এইসব বলদামি ও ছাগলামি কখন বন্ধ হবে?

মন্তব্য ২৫ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে জুন, ২০২৩ রাত ১২:৪৯

আমি সাজিদ বলেছেন: এরাই কি এন আই ডির জন্য ছবি তুলতে চায় না? আবার হালাল উপায়ে বিধর্মীর বানানো ফেসবুক ব্যবহার করে?

এত কমপ্লেক্স, কই যাইতাম!

গরুর বাজার কেমন ওইদিকে?

২৪ শে জুন, ২০২৩ রাত ৯:৫২

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ঘুরে ফিরে ওরাই।

এখনো যাইনি ব্রো। শেনেছি দাম চড়া।

২| ২৪ শে জুন, ২০২৩ সকাল ৯:১৮

ধুলো মেঘ বলেছেন: আমরা যারা হাদীস মানি, তারা জানি মূর্তি, প্রাণীর ছবি - এইগুলো নিষিদ্ধ জিনিস। বেশ অনেকগুলো হাদীসেই এগুলোর অপকারিতার কথা আছে। এইজন্য আমরা প্রাণীর ছবির প্রতি অপছন্দতা নিয়েই বেড়ে উঠেছি। ছোটবেলা থেকেই আমাদের মায়েরা আমাদের জন্য প্রাণীর ছবিওয়ালা পোশাক, ব্যাগ এমনকি পেন্সিল বক্স পর্যন্ত এড়িয়ে যেতেন। আমার মা নিজে পর্দা করতেন না - কিন্তু এরকম বিধি নিষেধ কঠোরভাবে মেনে চলতেন। এজন্য আমাদের মেন্টালিটি এভাবে গ্রো করেছে। আমাদের জীবন যাপন খুব সহজ হয়েছে।

আপনারা আপনাদের বাচ্চাদের ক্ষেত্রে ইসলামী বিধি নিষেধের ধার ধারবেন না। তারপর এরা যখন বড় হবে, দেখবে রঙ্ তামাশা করা বা মাগিবাজী করা ইসলামে নিষেধ আছে - এই রিলেটেড হাদীস দেখালে বলবে যে হাদীস অথেনটিক না, কোরানের আয়াত দেখালে বলবে যে কোরআনের সংকলন করার সময়ে ওসমান (রা) এর লোকেরা বায়াসড ছিল - মোট কথা, ধর্মীয় স্ট্যান্ডার্ডে আপনাদেরকে ধরা যাবেনা। তাই যে ধরণের লাইফস্টাইল আপনাদের পছন্দ, সেটা করে যান। কিন্তু কাঠমোল্লাদের ঘাড়ে দোষ চাপাবেন না, প্লীজ - তারা অসত্য কিছু বলেনি।

২৪ শে জুন, ২০২৩ রাত ৯:৫৬

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: বাচ্চারা কার্টুন ওয়ালা জামা পড়লে ফেরেস্তা ওদের প্রোটেকশন দিবেনা এডি আপনেরে কুন ছাগলে বলছে? আপনার মন্তব্য এর ২য় অংশ বলে দিচ্ছে আপনি যাদের পক্ষে কথা বলছেন তারাই মসজিদের ভেতর বোমা হামলা করে ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের হত্যা করে। শুধু মতের অমিলের কারণে রগ কাটে।

ওয়ার্নিং:

আমার পোস্টে ছাগু ও কাঠমোল্লা নিষিদ্ধ।

৩| ২৪ শে জুন, ২০২৩ সকাল ৯:৪৪

কামাল১৮ বলেছেন: ২০/৩০ বছর আগে ইসলামের এতো সব বিধান ছিলো না।দিন যত যায় বিধান তত বাড়ে।

২৪ শে জুন, ২০২৩ রাত ৯:৫৭

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: কাঠমোল্লাদের ধর্ম ব্যাবসার প্রচার ও প্রসার ঘটাতেই মুলত ওরা এগুলো করে।

৪| ২৪ শে জুন, ২০২৩ সকাল ১০:১০

নূর আলম হিরণ বলেছেন: @ধুলোমেঘ আপনার মায়ের প্রতি সম্মান রেখেই বলছি আপনার মা আপনাকে ভালো মানুষ করতে পারেনি। আপনার কমেন্টের দ্বিতীয় অংশ পড়লেই স্পষ্ট বুঝা যায়।

২৪ শে জুন, ২০২৩ রাত ৯:৫৮

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ব্লগাররা জাতীর শ্রেষ্ঠ মেধাবী। এরা ছাগু ও কাঠমোল্লা হলে খারাপ লাগে।

৫| ২৪ শে জুন, ২০২৩ সকাল ১০:৪৩

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এগুলো দেখতে দেখতে আমি অভ্যস্ত হয়ে পারেছি, তাই এসব নিয়ে আর উচ্চবাচ্চ করি না, শুধুই সময় নষ্ট।

আপনি আপনার নিজস্ব ভাবাদর্শ অনুসারে জীবনকে পরিচালিত করুন, এসব ফতোয়া মতোয়া শুনার টাইম নাই।

২৪ শে জুন, ২০২৩ রাত ৯:৫৯

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: এরা আসলে সাধারণ ধর্মপ্রাণ মানুষকে মিস গাইড করে তাই খারাপ লাগে।

৬| ২৪ শে জুন, ২০২৩ সকাল ১০:৫৩

রানার ব্লগ বলেছেন: কাল দেখলাম এক লোক ফতোয়া দিছে মহিষ কোরাবনী দেয়া জায়েজ নাই ।

২৪ শে জুন, ২০২৩ রাত ১০:০০

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ঐ লোক ছাগু হলে তারে কোরবানি দিয়ে কাচ্চি বিরিয়ানি বানানো জায়েজ হবে?

৭| ২৪ শে জুন, ২০২৩ দুপুর ১:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: কাঠমোল্লাদের কারনেই আজ ভালো মানুষেরা বিপাকে। এরা মুলত ক্রিমিনাল।

২৪ শে জুন, ২০২৩ রাত ১০:০০

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: সঠিক।

৮| ২৪ শে জুন, ২০২৩ বিকাল ৪:৪১

ধুলো মেঘ বলেছেন: @হিরণ, আমার মা ভুল কি করেছে একটু ধরিয়ে দেবেন? দ্বিতীয় অংশের কোন লাইন পড়ে সেটা বুঝলেন?

২৪ শে জুন, ২০২৩ রাত ১০:০২

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ছাগু ও কাঠমোল্লারা আসলে খুবই নোংরা। সর্বপ্রথম জাহান্নামি এই জন্য তাদেরই এদেরই একজন।

৯| ২৪ শে জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৮

এইযেদুনিয়া বলেছেন: দমবন্ধ লাগে আজকাল

২৪ শে জুন, ২০২৩ রাত ১০:০২

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ইচ্ছে করে আরেকটি মুক্তিযুদ্ধ করে এদের পাকিস্তান পাঠাইয়া দেই।

১০| ২৪ শে জুন, ২০২৩ রাত ৯:৩৮

রাজীব নুর বলেছেন: কই আপনি?
মন্তব্যের উত্তর দিচ্ছেন না!!


সেদিন একটা পোস্ট দিয়েছিলেন, সামুর সেরা ব্লগার কারা। ঐ পোষ্ট টা কই?

২৪ শে জুন, ২০২৩ রাত ১০:৪৬

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: রাজীব আমি সারাদিন কাজের প্রেশারে ও ঝামেলা লেগেই আছে। তাই মন্তব্যের জবাব দিতে দেরী হয়। দু:খিত রাজীব।


সেদিন একটা পোস্ট দিয়েছিলেন, সামুর সেরা ব্লগার কারা। ঐ পোষ্ট টা কই?


পরে আবার দিমুনে।

১১| ২৫ শে জুন, ২০২৩ রাত ১২:১৪

আলবদর বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধ হলে আপনিই প্রথমে ভারতে পালিয়ে যাবেন

১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৪

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আপনি কিভাবে জানলেন?

১২| ২৫ শে জুন, ২০২৩ রাত ১:৪৩

হাবিব ইমরান বলেছেন:

স্মার্ট হওয়া ভালো। অতি স্মার্ট হওয়া ভালো না।

প্রথমত, আপনি ধর্মচর্চা করবেন না এটা আপনার ব্যক্তিগত ব্যাপার হতে পারে। আপনার ধর্মচর্চা না করার পেছনে যৌক্তিক কারণ থাকতে পারে। আপনাকে ধর্মে কেউ জোর করে বেঁধে রাখতে চাইছে না।

দ্বিতীয়ত, যারা ধর্মচর্চা করছে তাদের বিরুদ্ধে যাচ্ছেন কেন? যেসব কাঠমোল্লারা ফতোয়া দিচ্ছে সেই বিষয়টা আগে খোঁজ নিয়ে দেখেন ধর্মের মধ্যে আছে কিনা, না কি তিনি মনগড়া ফতোয়া দিচ্ছেন, এটা আগে খোঁজ নিন, যদি না থাকে তাহলে আপনি সমালোচনা করুন। ধর্মীয় বিধানের মধ্যে ফতোয়ার আলোচিত বিষয় অন্তর্ভুক্ত থাকলে আপনি সেটার বিচার করতে পারেন না। সেটাকে ভ্রান্ত, অবৈধ, বর্বর, মধ্যযুগীয়- এসব বলতে পারবেন না।

আপনার সন্তানদের আপনি কিভাবে তৈরি করবেন সেটা আপনার বিষয়। কিন্তু সেটার মধ্যে ইসলামের বিধান টেনে নিয়ে আসা মোটেও সমীচীন নয়। আপনার সন্তানকে কোন রীতিতে বড় করবেন সেটা আপনার বিষয়। কোন হুজুর তো আর আপনার নাম ধরে বলেনি ‘অমুকের ছেলে এই করেছে, অমুকের ছেলে সেই করেছে’। তাদের কথাকে নিজের গায়ে টেনে নিচ্ছেন কেন? আপনি নিরপেক্ষ থাকুন, কে কী বললো সবার কথায় ভ্রুক্ষেপ করা বুদ্ধিমান ব্যক্তির কাজ নয়।

একেক ধর্ম একেক কথা বলবে, আপনি কয়জনের কথায় কান দিবেন?
অন্য সবার ক্ষেত্রে কান না দিলেও মোল্লাদের কথার কাছে ঠিকই কানটা দিয়ে দিচ্ছেন। এটা সমালোচনার বৈষম্য নয়? শুধু একটা গ্রুপকে বারবার প্রশ্নবিদ্ধ করলে বাকি ধর্মগুলোও তো বলবে আমরা কী দোষ করেছি, আমাদেরও সমালোচনা করুন। কিন্তু আপনি তা করছেন না।

সব ধর্মেরই কিছু নিয়ম কানুন আছে। আপনি সব ধর্মের ভুল ধরতে গেলে ভুল ধরতে ধরতে নিঃশেষ হয়ে যাবেন। কিন্তু কাউকেই নিজের দলে আনতে পারবেন না। নিজের মনমতো ধর্মের নীতি তৈরি করতে পারবেন না। কিন্তু আপনার সব সময় মনে হতে পারে আপনিই জগতে একমাত্র অধার্মিক হিসেবে সেরা। বাকিরা সব ছাগু, বোকা, ক্ষ্যাত, আনস্মার্ট।

তাহলে আনস্মার্ট আর ছাগুদের তাদের মত থাকতে দিচ্ছেন না কেন?
যদি সমালোচনা করতেই হয় তাহলে আপনার মতামতের পক্ষে যুক্তি প্রমাণ দিয়ে সমালোচনা করুন। অথচ শিক্ষিত শ্রেণি যুক্তি প্রমাণ ছাড়া কথা বলে না।


ভালো থাকুন।
বিঃদ্রঃ ভুল বুঝবেন না। গঠনমূলক সমালোচনা হলে কিছু শিখতে পারবো। এরকম বিদ্বেষমূলক পোস্ট থেকে বিদ্বেষ ছাড়া আর কিছুই শিখতে পারছি না, তাই একটু খারাপ লাগে আরকি। আশা করি ব্লগের পরিবেশ ঠিক রাখতে সবাইকে সাথে নিয়েই এগিয়ে যাবেন। এবং আপনার সেই প্রত্যাশাই করি। আবারও বলছি, আপনার মুক্ত মতামত, মুক্তচিন্তাকে শ্রদ্ধা করি। যৌক্তিক এবং গঠনমূলক হলে ভালো লাগবে।

১৩| ১৭ ই নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: এই বিষয়ে আবার লিখব। তখন কথা হবে।

১৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:৫৪

চারাগাছ বলেছেন:
আপনার সমস্যা কোন খানে?
ধর্ম, মোল্লা না কাঠমোল্লায়?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.