নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
♠ঘুমন্ত শহরে, রূপালী রাতে, স্বপ্নের ও নীল চাদর বিছিয়ে, কষ্টের শীতল আবরন জড়িয়ে আমি আছি, আছি, তোমার স্মৃতিতে ভালবাসার সরল বাধন ছিড়ে, চলে গেছ এই হৃদয়টাকে ভেঙ্গে তুমি আমি একই শহরে তবুও একাকী ভিন্ন গ্রহে। মনে পরে সেই নিয়ন জ্বলা রাতে, অনন্ত প্রেম দিয়েছি উজার করে, নিঃসঙ্গ নিশি পথিক পেছনে ফেলে পথ হেটেছি বাধা দুটি হাতে। দূর আধারের ভালবাসায় হারাতে, ছুটে ছিলাম সেই রূপালী রাতে।♠
পৃথিবীর সবচেয়ে অদ্ভুত দেশ আমাদের বাংলাদেশ। এখানে বয়স ৩০ পার হলে সরকারী চাকরি পাওয়া যায়না। বি সি এস দেওয়া যায়না। কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে ডেডিকেটেডলি ছাত্রলীগ এর রাজনীতির সাথে জড়িত ছিলাম। বর্তমানেও আছি, ভবিষ্যতেও থাকবো। তবে লীগ করি বলেই অন্ধভাবে দলের সবকিছুতে সাপোর্ট করব এটা আমার পারসোনালিটির সাথে যায়না। আমি কোটা বিরোধীদের একজন। কোটা টোটা সব বাদ দিয়ে ৫ থেকে ৬% ছাত্র ছাত্রী সরকারী চাকরি পায়। বাকি সবার ভরসা কর্পোরেট বা প্রাইভেট জব।
প্রাইভেট কোম্পানি গুলো মাল্টিন্যাশনাল, ন্যাশনাল ও লোকাল বেইস হয়ে থাকে। সরকারি চাকরিতে ৭০% ঘুষ মামা চাচা দাদা কাকা কোটা ইত্যাদিতে দখল। ফলে মেধাবীদের একটা বড় অংশ প্রাইভেট বা কর্পোরেট জব করতে বাধ্য হয়।
আর কর্পোরেটে টিকে থাকা সত্যি চ্যালেঞ্জিং। সবচেয়ে বেশী চ্যালেঞ্জ নেয় মেয়েরা।প্রতিটি কোম্পানি ভালো পুরুষ এমপ্লয়ী বা বস যে নাই তাহা নয়, তবে বেশীরভাগ পার্ভাট।আমাদের দেশে একটি মেয়ে কি ইচ্ছে করে কলগার্ল হয়? প্রশ্নই আসেনা। মেয়েটি যখন ইন্টারভিউ দিতে যায়, তখনই বস যদি পার্ভাট হয় তবে সিডাকটিভ আচরণ করবে। ধরে নিলাম বস ভালো। মেধা দিয়ে চাকুরী পাওয়ার পর দেখা যাবে রিপোর্টিং বস পার্ভাট। রিপোর্ট বসও যদি ভালো হয় তবে দেখা যাবে স্বয়ং কোম্পানির এম ডি বা চ্যায়ারম্যান সিডউস করছে। আমাদের মত দরিদ্র দেশে ভাতের অভাবে মেয়েরা এসব মেনে নিয়েই জব কনটিনিউ করে। বিগত ১০ বছর আগেও মেধা দিয়ে বিভিন্ন কোম্পানি নারী কর্মী নিয়োগ দিত। কিন্তু ইদানীং দেখা যাচ্ছে কর্পোরেট জব পাওয়ার জন্য সব চেয়ে বড় যোগ্যতা যা থাকতে হবে তা হলো, সাদা চামড়া, এক্সপোজিং ড্রেসাপ ও মাস্ট ওয়েল পলিসড হতে হবে। এভাবেই পেটের দায়ে অনেক মেয়ে হয়ে উঠে কর্পোরেট কলগার্ল।
এবার মডেল প্রসংগে আসি।জিমে গিয়ে ফিগার মেন্টেন করা, পার্লারে গিয়ে নিয়মিত ওয়েল পলিশড হওয়ার কারণে, নিয়মিত গ্রুমিং করার কারণে একজন মডেল এর কনফিডেন্ট লেভেল এতোই হাই হয়ে যায় যে, ভ্যান গাড়ি থেকে ৭০ টাকায় ১ টা টিশার্ট, স্টেডিয়াম মার্কেট থেকে ৩০০ টাকায় একটা ট্রাক, ও ফুটফাত থেকে একজোড়া ক্যাডস পড়লেও তাকে অন্য সবার থেকে সুন্দর দেখায়। মডেল মাত্রই লাস্যময়ী হয়। মডেলদের বয়স হয়ে থাকে ২২ থেকে ২৮। এরপরে আসলে ফিগার ধরে রাখা কঠিন হয়ে যায়। আমাদের দেশ রক্ষণশীল। এদেশে ৯৮% মানুষ মডেলদের কলগার্ল মনে করে। কারণ তাদের অধিকাংশই দেহ ব্যাবসার সাথে জড়িত।
দেখুন, যারা জব করছে তাদের অনেকে জব পাওয়ার জন্য, প্রমোশন পাওয়ার জন্য, সেলারি ইনক্রিমেন্ট এর জন্য দেহ দিচ্ছে আর মডেলেদের অনেকেই টাকা নিয়ে দেহ দিচ্ছে। কর্পোরেট জব করা মেয়েটি একই কাজ করার পরও তাকে সম্মানের সাথে ট্রিট করা হচ্ছে, আর অন্য একটি মেয়ে মডেলিং করার পাশাপাশি কারও সাথে রাত কাটাক আর না কাটাক তাকে কলগার্ল বলে অপমান করা হচ্ছে।
সত্যি সেলুকাস বড়ই বিচিত্র এই দেশের মানুষের মানসিকতা। মেয়েটি মডেলিং না করে যদি দারিদ্র্যতার নির্মম আঘাতে চূর্ণবিচূর্ণ হতো তবে তাকে ভালো বলা হতো। আর যদি দারিদ্র্যতা কে বৃদ্ধ আংগুল দেখিয়ে যদি সে মডেল হয় তাকে বলা হচ্ছে কলগার্ল! অথচ মডেল হওয়ার আগে যখন দিনের পর দিন উপোস করতো, ক্ষুধার যন্ত্রণায় আর্তনাদ করতো তখন যারা ওদের কলগার্ল বলে নাক সিটকায় তারা একবেলা খাবার পর্যন্ত কিনে দেয়নি।
ছবিতে যাকে দেখতে পাচ্ছেন ও দেশের অন্যতম সেরা ফ্যাশন মডেল। দেখুন সে বিখ্যাত জুয়েলারি ব্রান্ড "জরুয়া হাউজ" এর ব্রান্ড এম্বাসাডর। এবারের কান উৎসবে বাংলাদেশ থেকে আমন্ত্রণ পাওয়া একমাত্র মডেল সে।প্যারিস ফ্যাশন উইকের মতো প্রেস্টিজিয়াস রানওয়েতে গত আসরে সে ক্যাটওয়াক করেছে।তার নিজের পরিশ্রমের টাকায় রোজগার করা একটি অডি গাড়ি আছে ও একটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট আছে।সুযোগ পেলেই পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ঘুরতে যায় সে। এটাই তাঁর একমাত্র অপরাধ। পত্রিকা গুলো নিউজ করছে কিভাবে মডেলিং করে এই বিলাসবহুল জীবনযাপন করা সম্ভব। আচ্চা সে কিভাবে এমন লাক্সারিয়াস লাইফ লিড করছে তার জবাবদিহি করতে সে কি বাধ্য? সে তো অবৈধভাবে রোজগার করছেনা।
ব্লগার সাড়ে চুয়াত্তর ভাই পোস্ট দিয়েছেন "ভাত চুরির শাস্তি নির্মম শারীরিক নির্যাতন হলে হাজার কোটি টাকা চুরির শাস্তি কি হওয়া উচিত?" আমিও বলতে চাই মডেলিং করে রোজগার যারা করে তারা কলগার্ল হলে যারা একটি চাকরির জন্য বসের সাথে বিচানায় যায় ওরা কি? যারা জামাই থাকার পরও পরকিয়া করে ওরা কি? মডেলিং করেনা কিন্তু টাকার জন্য যে সকল স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীরা সুগার ড্যাডি মেন্টেন করে ওরা কি?
২৬ শে মে, ২০২৩ দুপুর ২:০৩
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: যার যার অবস্থিত থেকে সবার মানসিকতা পরিবর্তন হওয়া জরুরী। কিন্তু মানসিকতা পরিবর্তন হবেনা কারও। নারীর প্রতি মোহ সৃষ্টি কর্তা সৃষ্টির সূচনা থেকেই সৃষ্টি করেছেন। স্বয়ং আদম স: যেখানে নিজেকে শয়তানের কাছে পরাজিত করেছেন সেখানে আমরা কিছুই না।।
-মডেলদের বাঁকা চোখে দেখা তেজস্বী জনতার অবশ্যই দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করতে হবে।
২| ২৬ শে মে, ২০২৩ রাত ৩:৪৩
কামাল১৮ বলেছেন: কোন পেশাই খারাপ না।এমন কি যৌনকর্মির পেশাও।খারাপ হলো আমাদের মন মানসিকতা।
আমি কোটার পক্ষে।হাজার হাজার বছর অত্যাচার নির্যাতন করে যাঁদের পিছনে ফেলে রাখা হয়েছে আজকে তারা প্রতিযোগিতায় এগিয়ে থাকাদের সাথে পারবে কি ভাবে।তাদের কে কোটা দেয়া হোক।তার পর এক সময় সমান সমান হলে তখন কোটা বাদ।অসম প্রতিযোগিতা কোন প্রতিযোগিতাই না।পিছিয়ে পড়াদের সাহযোগিতা করতে হবে এগিয়ে আসার জন্য।
২৬ শে মে, ২০২৩ দুপুর ২:০৫
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: কোটার জন্য অনেক মেধাবী কর্পোরেট জব করছে। সেখানে গিয়ে এক বিশ্রী পরিস্থিতির সম্মুখীন হচ্ছ।
৩| ২৬ শে মে, ২০২৩ সকাল ৯:৪৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: কর্পোরেট জগতে এই ধরণের কাজে যে মেয়েরা জড়ায় তাদের মধ্যে দুইটা শ্রেণী আছে। একটা হোল যারা নিজের ইচ্ছায় এই ধরণের অপকর্মে জড়ায় টাকা এবং চাকরীর উন্নতির জন্য। আরেকটা শ্রেণী আছে যারা চাকরী বাঁচাতে এই লাইনে আসে অথবা প্রস্তাব মানতে না পেরে চাকরী ছেড়ে দেয়।
এক বিবাহিতা মেয়ে তার বসের সাথে সিঙ্গাপুর গেছে। সে নিজের খায়েশ মেটাতে এবং চাকরীর উন্নতির জন্য নিজের ইচ্ছাতেই গিয়েছে। সন্দেহ যেন কেউ না করে তাই সাথে তার স্বামীকেও নিয়ে গেছে। কিন্তু সেখানে গিয়ে কৌশলে মিটিংয়ের নাম করে বসের সাথে সময় কাটিয়েছে। কিন্তু স্বামী সেটা কোনভাবে বুঝতে পেড়েছে। এছাড়া সে অফিসিয়াল ভ্রমণের নামে কয়েকদিন বাসায় ছিল না। স্বামী অফিসে খবর নিয়ে জানে যে তার স্ত্রী ছুটিতে আছে। বসও ছুটিতে আছে। একবার ছুটির দিনে ওদেরকে একসাথে হোটেলের নীচে দেখা গেছে। পরে এই বিয়ে ভেঙ্গে গেছে।
বাংলাদেশের একটা অতি স্বনামধন্য স্বাস্থ্যসেবা দানকারী গ্রুপ অব কোম্পানির মালিক যে নিজেও একজন মেধাবী ডাক্তার তাকে এক নারী কর্মকর্তার সাথে ছুটির দিনে তার ঢাকার অদূরের বাগান বাড়িতে দেখা গেছে। এই লোকের চরিত্র খারাপ এটা প্রায় সবাই জানে। এই ক্ষেত্রে মেয়েটি নিজের ইচ্ছায় এই কাজে গিয়েছে কি না বলা মুশকিল। এমন হতে পারে সে চাকরী বাঁচাতে এই কাজ করেছে।
আবার বেশীর ভাগ মেয়েই আসলে ভালো। দুইটা মেয়ে আমাকে বলেছে তারা যৌন হয়রানির কারণে চাকরী বদলাতে বাধ্য হয়েছে। একজনের বস তাকে বিরক্ত করতো। আরেক জনের সহকর্মী কাঁধে হাত রাখতো বা অন্যভাবে বিরক্ত করতো। এদের একজন বলেছে যে একটা বড় ব্যাংক/ বড় কোম্পানিতে ইন্টারভিউ দেয়ার পরে সন্ধ্যায় ইন্টারভিউ বোর্ডের একজন ফোন দিয়ে তাকে বলেছে আপনার ইন্টারভিউ তো ভালো হয়েছে। তারপর কথোপকথনের এক পর্যায়ে জিজ্ঞেস করেছে আপনি সন্ধ্যার পরে কি করেন। এই মেয়েটা তার প্রস্তাব গ্রহণ করেনি চাকরীতে জয়েন করেনি। কিন্তু সে এখন অনেক ভালো করছে চাকরীতে। সেই আমাকে বলেছে কিছু প্রাইভেট ব্যাঙ্কে অনেক বড় কর্মকর্তা আছে যারা মেয়েদের টার্গেট করে। ব্যাংকের একজন বিখ্যাত এমডির কথা বলেছিল যে কোন মেয়েকে টার্গেট করলে হয় তাকে ধরা দিতে হবে অথবা চাকরী ছাড়তে হবে।
সামরিক বাহিনীতে ঘটে যাওয়া তিনটা পরকিয়ার ঘটনা আমি জানি। কিন্তু সঙ্গত কারণে এখানে বলতে চাচ্ছি না। তিনটাই সত্যি। তবে তিনটার জন্যই সামরিক বাহিনীর পক্ষ থেকে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
প্রাইভেটে একটা পরকিয়ার কথা জানি। ৫৫ বছরের কোম্পানির এক ডাইরেক্টরের সাথে ৩৫ বছরের এক নারী অফিসারকে এক সাথে টয়লেট থেকে বের হতে দেখা গেছে। মেয়েটি ডিভোর্সি এবং সন্তানের মা ছিল। আর পুরুষটি বিবাহিত এবং ছেলেমেয়ে অনেক বড় হয়ে গেছে। এই ক্ষেত্রে ভালোবাসা কাজ করেছে। ঐ মেয়েকে রবীন্দ্রনাথের কবিতা শোনাত লোকটি সবার সামনে। আমরা হাসতাম। এই মেয়েকে অস্বাভাবিক বেতন বৃদ্ধি করে দিয়েছিলেন লোকটি। এটা নিয়ে অনেক সমালোচনা ছিল।
২৬ শে মে, ২০২৩ দুপুর ২:০৬
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: মন্তব্যে অত্যন্ত সত্য কিছু ঘটনা ফুটে উঠেছে। ধন্যবাদ সাচু ভাই।
৪| ২৬ শে মে, ২০২৩ সকাল ১০:১৯
শেরজা তপন বলেছেন: মেয়েদের পক্ষে ভালই সংগ্রাম করছেন। সাধুবাদ জানাচ্ছি- করে যান।
তবে অনুরোধ মেয়েদের তুলে ধরতে গিয়ে -ছেলেদের অত বেশী নীচে নামাবেন না।
পৃথিবীতে আজ যত চাকুরির সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে বা হচ্ছে তাঁর ৯৮ ভাগ ছেলেদের অবদান, এটাও মাথায় রাখবেন।
২৬ শে মে, ২০২৩ দুপুর ২:০৮
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আমি নিজেও ছেলে, ছেলেদের নীচে নামাব না শেরজা ভাই। ছেলেরা চাকুরী সৃষ্টি করছে। নারীরা সে চাকরি করতে গ্রলে তাদের দিডিউস /এবিউস করা আসলে অনুচিত ও অপরাধ।
৫| ২৬ শে মে, ২০২৩ সকাল ১১:৪৬
নতুন বলেছেন: ক্ষমতা এবং টাকা দিয়ে কিছু পুরুষ নারী ভোগের চেস্টা সম্ববত মানব জাতী্র শুরু থেকেই আছে। আবার নারীও এই সুবিধা নিয়েছে সেটার ইতিহাসও অনেক পুরানো।
এখন এইসব কাহিনি অনেকে বেশি সামনে আসে ইন্টারনেরের যোগাযোগ সুবিধার জন্য।
এটা নতুন কিছু না।
কিন্তু বর্তমানে মডেলিং নামে শরীর দেখানোটাই সম্ভবত ট্রেন্ডে পরিনত হচ্ছে।
২৬ শে মে, ২০২৩ দুপুর ২:১০
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: একদম সঠিক।
কিন্তু বর্তমানে মডেলিং নামে শরীর দেখানোটাই সম্ভবত ট্রেন্ডে পরিনত হচ্ছে।
- একজন মডেল মডেলের মত ড্রেসাপ করবে। সে তো বোরখা পরে ঘুরে বেড়াবে না
৬| ২৬ শে মে, ২০২৩ দুপুর ১:২৯
রাজীব নুর বলেছেন: আপনি যে দেশে থাকেন সেই দেশ নিয়ে হতাশ কেন?
২৬ শে মে, ২০২৩ দুপুর ২:১০
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: দেশপ্রেমিক দেশে অনিয়ম দেখলে তো হতাশ হবেই।
৭| ২৬ শে মে, ২০২৩ দুপুর ২:৪৫
রানার ব্লগ বলেছেন: প্রতিটা ক্ষেত্রেই নেগেটিভ ভাইভ থাকবেই। কিছু কিছু পেশা আছে যার নেগেটিভ সাইড নিয়ে ভাবতেই মানুষ বেশি ফান্টাসি অনুভব করে। এটা মানুষের স্বভাব। এই বিষয়গুল নিয়ে ভেবে নিজের পথচলা থামানর কোন যুক্তি নাই। মানুষ বলবেই আর এটাই মানুষের স্বভাব। যা আমি করতে পারি না বা আমি পাই নাই তাই নিয়ে ফালতু কথা বলাটা মানুষের জন্মগত স্বভাব।
২৬ শে মে, ২০২৩ বিকাল ৩:০১
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: কখন যে আমাদের দেশের মানুষ মডেলিং কেও অন্যান্য পেশার মতো স্বাভাবিক ভাবে নিবে বুঝতেছিনা।
৮| ২৬ শে মে, ২০২৩ বিকাল ৩:১১
নতুন বলেছেন: - একজন মডেল মডেলের মত ড্রেসাপ করবে। সে তো বোরখা পরে ঘুরে বেড়াবে না
বিষয়টা উপস্থাপনার উপরে নির্ভর করে।
হলিউডে অনেক সঙ্গমের দৃশ্যও দেখতে খারাপ লাগেনা। কিন্তু ওয়েব সিরিজে যৌন সুরসুরি দিয়ে সাধারন ঘটনাগুলিকেই পন্য বানায়।
আমি বোঝাতে চেয়েছি যে বর্তমানে মডেলের সুন্দর্য এবং ব্যক্তিত্বের চেয়ে শারিরিক গঠনের উপস্থাপনা বেশি।
২৬ শে মে, ২০২৩ বিকাল ৩:১৪
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: মডেলদের আসলে দোষ নেই। দর্শক মডেলদের ওভাবেই দেখতে চাচ্ছে বলে প্রডিউসার সেভাবে মডেলদের রিপ্রেজেন্ট করছে মাত্র। দোষটা আসলে আমরা আম জনতার।
৯| ২৬ শে মে, ২০২৩ বিকাল ৩:১৯
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: মডেলদের আসলে দোষ নেই। দর্শক মডেলদের ওভাবেই দেখতে চাচ্ছে বলে প্রডিউসার সেভাবে মডেলদের রিপ্রেজেন্ট করছে মাত্র। দোষটা আসলে আমরা আম জনতার।
যৌন আবেদন বিক্রি হয় সেটা সবাই জানে। সেটা আগে শুধুই পর্ন ইন্ডাস্টিতেই শিমাবদ্ধ ছিলো।
আগের পরিচালক, লেখকরা তাদের মেধা দিয়ে নতুন কিছু উপস্থাপন করতো জনগন সেটাই পছন্দ করতো।
এখন যারা শিল্পের চেয়ে টাকাকে প্রাধান্য দিচ্ছে তারা চাইলে চুটুল যৌনাবেদন বিক্রি করে ভাইরাল হতে। এটা জ্ঞানের দৈনতা মাত্র।
যদিও দুনিয়া ভবিষ্যতে এই দিকেই যাচ্চে।
২৬ শে মে, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৮
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: শুধু তাই নয়। মডেল/নায়িকাদের বাধ্য করা হয় আপত্তিকর দৃশ্যে অভিনয় করার জন্য। যদি রাজি না হয় তবে আস্তে আস্তে তার ক্যারিয়ার শেষ হয়ে যায়। আমাদের পরিমণির কথা ভাবুন, রাজকে বিয়ে করে বেবি নেয়ার পর কদর কমে গেসে। আস্তে আস্তে হারিয়ে যাবে। আবার নতুন করে কেউ আলোচনায় আসবে। তাহসানের এক্স ওয়াইফ মিথিলার কথা ভাবুন।
১০| ২৬ শে মে, ২০২৩ বিকাল ৪:০৫
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: শুধু তাই নয়। মডেল/নায়িকাদের বাধ্য করা হয় আপত্তিকর দৃশ্যে অভিনয় করার জন্য।
বাধ্যকরা অবশ্যই অপরাধ।
আর কোনটা আপনি করবেন না করবেন সেটা আপনার চয়েস।
মেয়েরা এই পথ বেছে নিচ্ছেন। এখানে মেনে নিয়ে শিড়ি বেয়ে উপরে উঠে, সুবিধা নিয়ে, টাকা কামিয়ে অভিযোগ করার কোন অর্থ হয় না।
২৬ শে মে, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৩
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: বিষয়টি আসলে অভিযোগ এর নয়। বৈষম্যের।
১১| ২৭ শে মে, ২০২৩ সকাল ১০:১১
ধুলো মেঘ বলেছেন: ছবির মেয়েটা যদি দেহ বিক্রি করেও অডি গাড়ি কিনে থাকে - আমি সেটা তার সফলতাই বলব। দেহ বিক্রি করাও শারীরিক পরিশ্রমের কাজ - সবাই পারেনা। এই মেয়ের সেই কোয়ালিটি ছিল বলেই পেরেছে। এই মেয়ে জানে কোথায় কাকে শরীর দিলে লাভ আছে - বুঝেই ইনভেস্ট করেছে এবং প্রফিট তুলেছে। অসাধারণ।
২৭ শে মে, ২০২৩ বিকাল ৩:৩২
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: একদম মনের কথা গুলো বলার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ধুলো মেঘ।
১২| ২৭ শে মে, ২০২৩ সকাল ১১:৫১
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- টাকা থাকলে প্রায় সকলেই কর্পোরেট কল গার্লদের খবর রাখতো। আরকেউ না রাখলেও আমি রাখতাম। টাকা নাই, তাই এই বিষয়ে আমি কিছুই জানি না, পোস্ট পড়ে জানার চেষ্টাও করি নাই।
২৭ শে মে, ২০২৩ বিকাল ৩:৩৩
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ঠিক বলেছেন। সবাই উপরে উপরে তাদের গালি দেয়, ভেতরে ভেতরে তাদের কামনা করে। ধন্যবাদ দস্যু ভাই।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে মে, ২০২৩ রাত ১:৩৪
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
কাদের মানসিকতা পরিবর্তন করতে পারা সহজ?
-কর্পোরেট বসদের।
-মডেলদের বাঁকা চোখে দেখা তেজস্বী জনতার।
-কলগার্লদের