নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
♠ঘুমন্ত শহরে, রূপালী রাতে, স্বপ্নের ও নীল চাদর বিছিয়ে, কষ্টের শীতল আবরন জড়িয়ে আমি আছি, আছি, তোমার স্মৃতিতে ভালবাসার সরল বাধন ছিড়ে, চলে গেছ এই হৃদয়টাকে ভেঙ্গে তুমি আমি একই শহরে তবুও একাকী ভিন্ন গ্রহে। মনে পরে সেই নিয়ন জ্বলা রাতে, অনন্ত প্রেম দিয়েছি উজার করে, নিঃসঙ্গ নিশি পথিক পেছনে ফেলে পথ হেটেছি বাধা দুটি হাতে। দূর আধারের ভালবাসায় হারাতে, ছুটে ছিলাম সেই রূপালী রাতে।♠
প্রথমে ছোট্ট আয়াতকে অমানবিক ভাবে অপহরণ করা হয়। তারপর তার ছোট্ট গলাটাকে চেপে ধরা হয়। বেঁচে থাকার তীব্র আর্তনাদ একটুকুও মায়ার জন্ম দেয়নি পাষান কুকুরের বাচ্চাটির হৃদয়ে। (আমি দু:খিত কুকুরকে অপমানিত করার জন্য কুকুর এই কাজ করবেনা, শুধু উদাহরণ টানতে এই বিশ্বস্থ প্রাণীকে আনা হয়েছে।)প্রচণ্ড যন্ত্রণার কাতরাতে থাকে আয়াত। তারপর তাকে শ্বাসরোদ্ধ করা হয়।তারপর তাকে হত্যা করা হয়।শুধু এখানে থেমে থাকেনি। কেটে ৬ টুকরা করা হয় আয়াতকে। এখানেই শেষ নয়। নিস্পাপ চেহেরা সম্বলিত ছোট মাথাটিকে কেটে পৃথক করা হয় শরীর থেকে। পৃথককৃত ছোট দেহটিকে মাছের মতো কেটে ৫ টুকরো করা হয়।সর্বশেষ একটি কাটা শরীরের টুকরা একএকটি স্থানে ফেলে দেয়া হয়। সবকটি টুকরো খুঁজে পেতে কয়েকদিন সময় লেগে। অবশেষে সব টুকরো একত্রিত করে কাফরের কাপড়ে বেঁধে সমাধিস্ত করা হয় আয়াতকে।কি নির্মম! কি ভয়ংকর! একবার নিজের সন্তানকে আয়াতের স্থানে কল্পনা করা মাত্র যে কোন মা-বাবা ভয়ে কেপে কেপে ওঠবে।অশ্রুসিক্ত হবে।
গতকাল টিভি নিউজে দেখলাম একটি বাক প্রতিবন্ধী শিশুকে প্রথমে ধরে নিয়ে যাওয়া হয়। তারপর ধর্ষণ করে। তারপর হত্যা করে। তারপর ময়লার স্তুপে ফেলে দেয়া হয়। সর্বশেষ পুড়িয়ে দেয়া হয়!এতো লোভ শিশু শরীরের প্রতি। প্রতিবন্ধী শিশুটির পোশাক কিভাবে ধর্ষণের জন্য সিডিউস করেছে ধর্ষকদের!
শোনেছি ছোট্ট শিশুদের সাথে মহান আল্লাহর দূত ফেরেস্তা থাকে। বাচ্চাদের হেফাজতের দায়িত্ব নাকি ফেরেস্তারা নেয়। কোথায় ছিলেন আল্লাহর সম্মানিত দূতরা। জানি হুজুরদের উত্তর হবে ওদের মৃত্যু এভাবে নির্ধারিত, জান্নাতে হুর হবে, আল্লাহ তাদের ভালোবাসে তাই দুনিয়া থেকে নিয়ে গিয়েছেন হেন তেন ডিসের লেন।
ছবিতে: কুড়িয়ে পাওয়া টুকরো গুলো নিয়ে ছোট আয়াতকে কাফনের কাপড়ে বাঁধা হয়েছে। ছবি ফেসবুক।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৯
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আপনার সাথে একমত নই।
২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:২০
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনার কাঁধের ২ জন ফেরেশতার সাথে আপনার যোগাযোগ হয়েছিলো?
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২০
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: না না হয়নি। মুসলিম মাত্রই ফেরেস্তা বিশ্বাস করে।
৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩৯
আমি নই বলেছেন: ধর্ম নিয়ে আপনার চুলকানি আছে সুতরাং ধার্মিক কেউ যদি উত্তর দেয়ও সেটা মানার মত মেন্টালিটি আপনার নাই, (মেন্টালিটি থাকলে এই পোষ্টটাই দিতেন না)। ধর্মে বিলিভ না থাক, রাষ্ট্র ব্যাবস্থায় বা সংবিধানেতো আছে?? রাষ্ট্রের প্রতিটি নাগরিকের নিরাপত্তা দেয়ার দায়িত্ব রাষ্ট্রের, সো ঐ ঘটনার সময় রাষ্ট্র কোথায় ছিল?
এই ধরনের ঘটনা কেন ঘটে বা কিভাবে রোধ করা যায় এইসব বিষয় নিয়ে আলোচনা হতেই পারে, কিন্তু ফেরেস্তা কই ছিল এই ধরনের অবান্তর প্রশ্ন করার মানে হল একটা নির্দিষ্ট ধর্মের অনুসারীদের খোচা দেয়া।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৭
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: সব পোস্টে আপনার পশ্চাতদেশ জ্বলে কেন? সবখানে ধার্মিকগিরী ফলাইয়া আরেকজনরে নাস্তিক বানানো ছাগুদের স্বভাব। আপনি তো ছাগু নয়। আপনার জ্বলে কেন?
৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৪
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি এই ছবিটি সরায়ে ১টি সুন্দর ছবি দেন।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২১
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ছবি সরিয়ে দিয়েছি।
৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৩
সোনাগাজী বলেছেন:
আয়াতকে হত্যা করার সময় ফেরেশতারা কি বিশ্বকাপের ফুটবল খেলা দেখছিলো?
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৭
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: জামাত শিবির ছাগু মানসিকতার বলদদের যন্ত্রনায় শান্তিতে কিছু লেখাও যায়না। সব পোস্টে এসে ল্যাদায়।
৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৮
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি ফেরেশতা ইত্যাদি টানছেন কেন? দেশের মানুষ ভয়ংকর পরস্হিতিতে আছে, এরা মানুষ মেরে ফেলছে আয় করার জন্য; এই বিশ্ংখলা কি ফেরেশতারা সারতে পারবে? এই বিশৃংখলা সৃষ্টির পেছনে আছে রাজনীতি ও প্রশাসন; ওরাই ইহার সমান করতে হবে।
অর্তনীতির কারণে ভালো মানুষও অসৎ হয়ে যাচ্ছে।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:৩১
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: অর্তনীতির কারণে ভালো মানুষও অসৎ হতে বাধ্য হচ্ছে।
৭| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৫৪
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
ফেরেশতা আল্লাহ হুকুম পালন করতে ছিল।
আয়াতের মৃত্যু আল্লাহ নির্ধারিত। ধর্ম তাই বলে।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:৩৩
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আমি শোনেছি ফেরেস্তাদের আল্লাহর ফেরেস্তারা পাহারা দেন। আমার মেয়েটা মাত্র ৪ বছর। আয়াতের স্থানে ওকে চিন্তা করতেই ভয়ে কেপে কেপে উঠি।
৮| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৫২
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: আপনার ক্ষোভটা বুঝতে পারছি ।
মানুষের অপরাধ প্রবণতা বাড়ার পেছনে অনেক কিছু কাজ করে । নির্দিষ্ট করে আপনি বলতে পারবেন না যে এই একটি কারণের জন্য মানুষ অপরাধ করছে । তাই এর উত্তরটা এত সহজ নয় । আর ফেরেশতারা মানুষের এই ভালো খারাপে যদি বাধ সাধত তবে তো সুন্দরই হত । মানুষ অপরাধ থেকে বাঁচত মানুষ হত নিরাপদ !! কিন্তু ফেরেশতারা কী আদৌ এসব করে ??
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:৩৫
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: শিশুরা ঞ্জেকে রক্ষা করতে অপারগ । কথিত আছে বাচ্চাদের সাথে ফেরেস্তা থাকে যারা তাদের বিভিন্ন বিপদ থেকে রক্ষা করে।
৯| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ৭:৩৮
মুনাওয়ার সিফাত বলেছেন: ফেরেশতা সবার সাথেই থাকে। দুনিয়ায় তাদের যতটুকু ক্ষমতা দেয়া হয়েছে তার বাইরে তারা যেতে পারবেনা। গায়েবি হেফাজত গায়েবি কাজেই হবে। শয়তান, জিনের থেকে রক্ষা করা এসব করে থাকে। আপনার প্রশ্ন এমন যে শিশু জন্মের পর তার খাবারের দায়িত্ব কেন মা বাবার উপর, আল্লাহর ফেরেশতারা কেন তার খিদে মেটাচ্ছে না। তাহলে জগতের নিয়মের ধ্বংস হয়ে যাবে। যে বাস্তব পরীক্ষার প্রেক্ষিতে সৃষ্টিকর্তা দুনিয়া বানিয়েছেন সে উদ্দেশ্য আপনাকে বোঝা লাগবে। প্রতিটা কাজের পিছনে হিকমত আছে। সেটা আমাদের কাছে যত কষ্ট বা খারাপের হোক না কেন। সব কিছু যদি সিস্টেম অনুযায়ী ঘটে যায় তাহলে জাহান্নামের উসিলা পাওয়া যেত না। দুনিয়া সৃষ্টির উদ্দেশ্য বৃথা যেত।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:৩৬
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: শিশুরা ঞ্জেকে রক্ষা করতে অপারগ । কথিত আছে বাচ্চাদের সাথে ফেরেস্তা থাকে যারা তাদের বিভিন্ন বিপদ থেকে রক্ষা করে।
১০| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:৩৭
কাঁউটাল বলেছেন: সরকার এবং আওয়ামি লীগ তখন কোথায় ছিল?
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:৩৬
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: জাহান্নামে ছিল
১১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৩০
জিয়াউর রহমান ফয়সাল বলেছেন: ইবাদত করার সময় নাকি ৭০ হাজার ফেরেশতা পাহাড়া দেয়।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:৩৭
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: মার ঠিক জানা নেই।
১২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৫৫
বিটপি বলেছেন: ফেরেশতাদের আর কি আর কোন কাজ কাম নেই? কেউ এসে খুন করতে লাগলেও তার সাথে মারামারি করবে! এরকম যদি হত, তাহলে তো দুনিয়াতে খুন খারাবিই হত না। বনী ইসরাইলে বেশ কয়েকজন নবী রাসুল কে তার নৃশংসভাবে হত্যা করেছে। ফেরেশতা রা তখন কোথায় ছিল বলে আপনার মনে হয়?
মানুষের মানুষ্যত্ব রক্ষার দায়িত্ব ফেরেশতাদের নয়। কেউ যদি পশু হতে চায়, ফেরেশতাদের সাধ্য নেই তাকে জোর করে মানুষ করে রাখার।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:৩৮
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: শিশুরা নিজেদের রক্ষা করতে অপারগ । কথিত আছে বাচ্চাদের সাথে ফেরেস্তা থাকে যারা তাদের বিভিন্ন বিপদ থেকে রক্ষা করে।
১৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:০৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আল্লাহতায়ালা জাহান্নাম তো এমনি এমনি বানাননি। ফেরেশতারা সব অন্যায়ে হস্তক্ষেপ করলে এই ধরণের অপরাধীরা জাহান্নাম থেকে বেঁচে যেত। পৃথিবীটা একটা পরীক্ষার জায়গা। প্রচুর ধন সম্পদের মালিক হওয়া যেমন পরীক্ষা তেমনি নিপীড়িত হওয়াও পরীক্ষা। সব কিছু অবশ্য আমাদের মাথায় ঢুকবে না। আল্লাহতায়ালাই ভালো জানেন।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:৩৯
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: শিশুরা নিজেদের রক্ষা করতে অপারগ । কথিত আছে বাচ্চাদের সাথে ফেরেস্তা থাকে যারা তাদের বিভিন্ন বিপদ থেকে রক্ষা করে।
১৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৫৯
রাজীব নুর বলেছেন: আয়াত এর ঘটনায় সারা দেশের মানুষ হতবাক হয়ে গেছে। আমি সুরভি ভীষন কষ্ট পেয়েছি।
আপনি শিরোনামে লিখেছেন- ফেরেস্তারা তখন কোথায় ছিল?
ফেরেশতা তখন বেহেশতের মসজিদে নামাজে দাঁড়িয়ে ছিলো হয়তো।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:৩৯
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: শিশু গুলোর পর্যন্ত নিরাপত্তা দিতে পারেনা এই রাষ্ট্র।
১৫| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১২:০৯
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
পৃথিবীর কেউ তা জানে না।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:৪০
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আমিও জানিনা।
১৬| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:১১
কাঁউটাল বলেছেন: লেখক বলেছেন: জাহান্নামে ছিল
দেশের শাসন ক্ষমতা যার হাতে, অপরাধ নিরোধের দায়িত্বও তার হাতে, খামাখা ফেরেশতাদের নিয়ে টানাটানি করেন কেন? ফেরেশতারা কি সরকার চালায়?
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৮:২২
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: শিশুরা নিজেদের রক্ষা করতে অপারগ । কথিত আছে বাচ্চাদের সাথে ফেরেস্তা থাকে যারা তাদের বিভিন্ন বিপদ থেকে রক্ষা করে।
১৭| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:২১
নতুন বলেছেন: এই বিষয়ে ধর্মের তত্বকথা অনেকেই বলবে। কিন্তু যার সন্তান হারিয়েছে তার মাথায় সুধুই একটা প্রশ্ন ঘুরবে,
কেন আমার সাথে এমনটা হলো?
কেন আমার মেয়ের এমন মৃত্যু লেখা হলো?
কি অপরাধ আমার মেয়ে করেছিলো যে তার এমন মৃত্যু লিখেছে ভাগ্যে।
বাবা মায়ের পরিক্ষার জন্য কেন এমন পরিস্থিতিতে সৃস্টিকতা মানুষকে ফেলবে....
এমন অনেক প্রশ্নের উত্তর তখন মিলবেনা, তখন বুঝতে পারবে যে ধর্মের কাহিনি গুলি বানোয়াট, শুধুই মানুষকে নিয়ন্ত্রনের জন্যই মানুষের সৃস্টি মাত্র।
যারা এমন পরিস্থিতিতে পড়েনাই তারা অন্ধধামিকের মতন বড় হুজুরের ওয়াজের কাহিনি আপনাকে শোনাবে।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৮:২৬
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আমার বয়স ৩৬। কোন দু:খ কষ্ট আমাকে অসহনীয় যন্ত্রনায় ভোগালে আমি মনে মনে বলে ওঠি - "আল্লাহ হুয়াই মী? " উত্তরে কোরান বলছে আল্লাহ তাকে দুনিয়াতে বেশী কষ্ট দেন, যাকে তিনি ভালোবাসেন। বিভিন্ন রকম ক্ষতি করে আল্লাহ ঈমানের পরীক্ষা করেন।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ নতুন ভাই।
১৮| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৯:০৪
নতুন বলেছেন: কোন যুক্তি বা সান্তনা ৭ বছরের সন্তানের মৃত্যুর কস্ট লাঘব করতে পারেনা।
আমরা আমাদের প্রথম সন্তানকে হারিয়েছিলাম তার ৬ দিন বয়সে, ঐ সময়ের খুব বেশি ম্যামরি বর্তমানে নেই, তখন শুধুই একটা প্রশ্ন মাথায় ঘুরছিলো। হুয়াই মী?
আমার কলিগ তার ৮ বছরের ছেলে কে হারিয়েছে ডেঙ্গু জ্বরে ৩ দিন ভুগে অরগান ফেইলর হয়ে মারা যায়। তাদের ১ টাই সন্তান, তাদের জীবনের বেচে থাকার ইচ্চাই হারিয়েগেছে।
আমি আমার কোন শত্রুও এমন পরিসহিতিতে পরুক সেই কামনা করিনা।
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:১৩
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: মন্তব্যের সাথে পূর্ণ সহমত জানাই।
১৯| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:১৯
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: কথিত আছে বাচ্চাদের সাথে ফেরেস্তা থাকে যারা তাদের বিভিন্ন বিপদ থেকে রক্ষা করে।
এই কথাটি আপনি কোথায় পেয়েছেন। কোরানে হাদীসে না কোথায়? দয়া করে আমাকে জানাবেন কি?
০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:১৪
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আমার আম্মু বলছেন। তিনি আমাকে বলেছিলেন ঘর থেকে বের হপওয়ার সময় দুই রাকাত নফল নামাজ পড়ে ৭ বার আয়াতুল কুসসি পড়বি কোন বিপদ হবে না। হয়নি কখনো । তাই তাঁর এই কথাটিও আমি সত্য বলে মনে করি।
২০| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৫৫
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: তাই তাঁর এই কথাটিও আমি সত্য বলে মনে করি। আপনার অনুমান কৃত সত্য কথার উপর ভিত্তি করে কি ধর্ম সংক্রান্ত কোন বিষয় পোষ্ট করা উচিত ভাই? আল কোরআন বলে “ উহারা কেবল অনুমানে বিশ্বাস করে”।
আমার আম্মু বলছেন। তিনি আমাকে বলেছিলেন ঘর থেকে বের হপওয়ার সময় দুই রাকাত নফল নামাজ পড়ে ৭ বার আয়াতুল কুসসি পড়বি কোন বিপদ হবে না।
আপনার আম্মুর এই কথার উপর ভিত্তি করে আপনি নামাজ পড়ে ঘর থেকে বের হন। ভালো। সেটাতো বিশ্বাসের কথা। কিন্তু আপনার তাকদীরে যদি কোন বিপদ থাকে এই নামাজকি আপনার বিপদ ঠেকাতে পারবে?
আমরা ধর্মকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছি সেটা কি আমরা উপলদ্ধি করছি?
২১| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৫৩
ফটিকলাল বলেছেন: আপনার মা সঠিক বলেছেন
মহাগ্রন্থ কোরান শরীফে আল্লাপাক সুরা রা'দের ১১ নম্বর আয়াতে ইরশাদ করেন,"তাঁর পক্ষ থেকে অনুসরণকারী রয়েছে তাদের অগ্রে এবং পশ্চাতে, আল্লাহর নির্দেশে তারা ওদের হেফাযত করে। "
প্রখ্যাত তাফসিরকারক ইবনে কাথির এই আয়াতের বিপরীতে তাফসির করেন," প্রতিটা মানুষের সাথে রাত দিন পালা করে ফেরেশতারা পাহারা দেয়, মারা তাদেরকে শয়তান ও বিভিন্ন দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা করে। দুজন দু পাশে আমাদের ভালো মন্দ আমলনামা লিপিবদ্ধ করে বাকি দুজন সামনে পেছনে থেকে আমাদের বিভিন্ন বালা মুসিবত থেকে রক্ষা করে। সামনের ফেরশতা সম্মুখ থেকে আগত বালা মুসিবত থেকে রক্ষা করে পেছনের জন আমাদেরকে পেছনের বালা মুসিত থেকে রক্ষা করে। সেভাবেই ৪ জন ফেরেশতা দিন রাত আমাদেরকে রক্ষা করার কাজে নিয়োজিত।"
এছাড়া সূরা ইনফিতারের ১০-১১ নম্বর আয়াতে ইরশাদ করেন,"অবশ্যই তোমাদের উপর তত্ত্বাবধায়ক নিযুক্ত আছে।সম্মানিত আমল লেখকবৃন্দ।" এখানে স্পষ্টতই কিরামান ক্বাতিমানের কথা বলা হয়েছে
সূরা ক্বাফের ১৭-১৮ নম্বর আয়াতে বর্ণিত,"যখন দুই ফেরেশতা ডানে ও বামে বসে তার আমল গ্রহণ করে।সে যে কথাই উচ্চারণ করে, তাই গ্রহণ করার জন্যে তার কাছে সদা প্রস্তুত প্রহরী রয়েছে।"
এবং ফেরশতারা কখন তাদের দায়িত্বের পালাবদল করে তা জানতে এই হাদিসটি পড়ুন
তাই যখন কেউ দুর্ঘটনা থেকে মারা যায় বা ক্ষতিগ্রস্থ সেটা আল্লাহর হুকুমেই হয় এবং তখন ফেরেশতারা কিছু করতে অক্ষম কারন তাদের নিজস্ব কিছু করার ক্ষমতা থাকে আল্লার আদেশের বিপরীতে। আর ওপরে যারা বলেছেন মহান আল্লাহপাক পরীক্ষা করছেন তারা ঠিকই বলেছেন। মুমিন ও শিশুদের জন্য মৃত্যু রহমতের মতো। পার্থিব জীবন ক্ষনস্থায়ী কিন্তু মৃত্যু পরবর্তি জীবন দির্ঘস্থায়ী। সে কারনেই তারা জান্নাতবাসি হবে এবং এটাই বান্দার জন্য পুরস্কার।
মহান আল্লাহপাকের বিচারের ওপর তোয়াক্কল রাখুন
২২| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৩
রাশিদুল ইসলাম লাবলু বলেছেন: @ ফটিকলাল, "তাঁর পক্ষ থেকে অনুসরণকারী রয়েছে তাদের অগ্রে এবং পশ্চাতে, আল্লাহর নির্দেশে তারা ওদের হেফাযত করে। " এই আয়াতের আগের ও পরের আয়াত পড়েন বুঝতে পারবেন। এখানে একক মানুষের কথা বলা হয় নাই। এখানে নিদীষ্ট জাতির কথা বলা হয়েছে যারা আল্লাহর অনুসারী। এই সকল জাতির উন্নয়ন আল্লাহ যখন চান তখন ফেরেস্তা তাদের বালা মুসিবত। এখানে ব্যাক্তি মানুষের জন্য এমন ফেরেস্তা অনুসরনকারী নেই।
সূরা ইনফিতারের ১০-১১ নম্বর আয়াতে ইরশাদ করেন,"অবশ্যই তোমাদের উপর তত্ত্বাবধায়ক নিযুক্ত আছে। সম্মানিত আমল লেখকবৃন্দ।" এখানে স্পষ্টতই কিরামান ক্বাতিমানের কথা বলা হয়েছে। সূরা ক্বাফের ১৭-১৮ নম্বর আয়াতে বর্ণিত,"যখন দুই ফেরেশতা ডানে ও বামে বসে তার আমল গ্রহণ করে। সে যে কথাই উচ্চারণ করে, তাই গ্রহণ করার জন্যে তার কাছে সদা প্রস্তুত প্রহরী রয়েছে।"
আসলে আপনি ফেরেস্তা কি বোঝেন না! ফেরেস্তা এক জাতীয় রোবটিক কনসাস। যারা তার নিদীষ্ট কর্ম ব্যাতিরেকে অন্য কিছুই বোঝে না। এটা এক ধরনের মেমোরি যা পৃথিবীর শব্দ ভান্ডার সংরক্ষন করা হয়। আর সুরা ইনফিতার এর ফেরেস্তাও শুধুমাত্র মানুষের কর্মকন্ডের সততা অসততা সংরক্ষন করে। কিন্তু কোন ফেরেস্তার অন্য কোন কর্মের কোন ক্ষমতা নেই। কে মারা যাচ্ছে না যাচ্ছে। কাকে হত্যা করা হচ্ছে এটা ফেরেস্তার কর্মকান্ডের মধ্যে পড়ে না। যতক্ষন পর্যন্ত আল্লাহ কারো প্রতি সহানুভূতী না দেখান।
হাদীস সংক্রান্ত বিষয়ে আমি আলোচনা করতে চাই না।
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:১৪
সোনাগাজী বলেছেন:
মানুষের সাথে আল্লাহের কোন সম্পর্ক নেই, মানুষ নিজেই সম্পর্কের গল্প তৈরি করেছে।