নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
♠ঘুমন্ত শহরে, রূপালী রাতে, স্বপ্নের ও নীল চাদর বিছিয়ে, কষ্টের শীতল আবরন জড়িয়ে আমি আছি, আছি, তোমার স্মৃতিতে ভালবাসার সরল বাধন ছিড়ে, চলে গেছ এই হৃদয়টাকে ভেঙ্গে তুমি আমি একই শহরে তবুও একাকী ভিন্ন গ্রহে। মনে পরে সেই নিয়ন জ্বলা রাতে, অনন্ত প্রেম দিয়েছি উজার করে, নিঃসঙ্গ নিশি পথিক পেছনে ফেলে পথ হেটেছি বাধা দুটি হাতে। দূর আধারের ভালবাসায় হারাতে, ছুটে ছিলাম সেই রূপালী রাতে।♠
করোনা পরবর্তী ও রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধে দেশের অর্থনীতি ও বাণিজ্য মুখ তুবড়ে পড়েছে ছোট মাঝারি বড় কোম্পানি ও সকল শিল্প প্রতিষ্ঠানের অবস্থা কতো খারাপ তা নতুন করে বলার কিছু নেই। ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড নিঃসন্দেহে দেশের সর্বাধিক মুনাফা অর্জন কারী ব্যাংক। বিশেষ করে ফরেন এক্সচ্যাঞ্জে ও রেমিটেন্সে এবং ডিপিএস এ ইসলামী ব্যাংক এগিয়ে ছিল। রেপুটেশনের করণে দেশের আপামর জনগণের নির্ভরযোগ্য ব্যাংক হলো ইসলামী ব্যাংক। যদিও ইসলামের নাম বিক্রি করে সুদকে মুনাফা নামকরণ করে ইসলামী বয়াংক দেশের ধর্মপ্রাণ মানুষের যে আই ওয়াশ করছে আমি তার তুমুল বিরোধী। তবুও আমি যখন জেনেছি এস আলম গ্রুপকে ইসলামী ব্যাংক লোন দিয়েছে ৩০ হাজার কোটি টাকা তখন অবাক এবং চিন্তিত দুইটাই হয়েছি।
একটি লোনের প্রসেস শুরু করছি ৭ মাস আগে। সমস্ত ডকুমেন্ট ঠিকঠাক দেয়ার পরও , ব্যাংকের সকল চাহিদা ফুলফিল করার পরও লোন প্রসেস সম্পন্ন হতে ডিসেম্বর লাগছে। সেখানে “মেডিগ্রীন” কে ৯০০ কোটি টাকা লোন দিয়েছে এই ব্যাংক! " ইসলামী ব্যাংক এর কতো পার্সেন্ট শেয়ার এস আলম গ্রুপের? এই ব্যাংকটি নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের ১ নাম্বার ও দেশের সবচেয়ে বড় প্রাইভেট ব্যাংক। হাজার হাজার এমপ্লয়ী ইসলামি ব্যাংকে চাকুরী করে। এস আলম গ্রুপ একার এতো গুলো ব্যাংক কিসের জন্য দরকার। শুধু মাত্র পটিয়া বাড়ি হলেই এস আলম গ্রুপ অত্যন্ত কম বেতনে অদক্ষ কর্মী নিয়োগ দিচ্ছে। বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশী ওয়ান্টেড জব ব্যাংকের জব। অন্যান্য ব্যাংকে এস আলম কর্তৃক নিয়োগকৃত ব্যাংক কর্মকর্তারা কোনদিন জব পাবে না এই ব্যাপারে কার কার সন্দেহ আছে?যাক সেসব কথা। যার গরু সে যেদিক দিয়ে ইচ্ছা জবাই করুক।
কিন্তু একটা ঠিকানাহীন প্রতিষ্ঠান “মেডিগ্রীন” কে ৯০০ কোটি টাকা লোন দিয়েছে এই ব্যাংক! । যে কোম্পানির মালিকের ভোটার আই ডি কার্ড পর্যন্ত জমা নেয়নি।কোম্পানির মালিকের বয়স ২৪ বছর। শিক্ষাগত যোগ্যতা এইস এস সি। কোম্পানিটির এম ডি ‘আব্দুল্লাহ আল রাকিব’ মেডগ্রীন নামক যে কোম্পানিটির নাম দেখিয়েছে সে কোম্পানির এড্রেস ভুয়া। ভাবা যায়? এগুলো তো সব একাউন্ট হোল্ডারদের টাকা!
গত ১০ বছরে একের পর এক ব্যাংক লুটের খবর আমরা পত্রিকায় পড়েছি। দুর্নীতিবাজ ব্যবসায়ী ও ব্যাংকের মালিকশ্রেণি সাধারণ মানুষের টাকা ঋণের নামে হাতিয়ে নিয়েছে। সর্বশেষ ইসলামী ব্যাংকসহ তিনটি ব্যাংক থেকে ঋণের নামে ৯ হাজার কোটি টাকা লোপাট হাওয়ার সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। শুধু ইসলামী ব্যাংক থেকে নিয়েছে ৭ হাজার কোটি টাকা।পদ্মা সেতুর রেল প্রকল্পের মোট খরচ হয়েছিল - ৪০ হাজার কোটির টাকার মতো। পত্রিকায় পড়লাম শুধু ইসলামী ব্যাংক থেকে লোপাট হয়েছে ৪০ হাজার কোটি। একজন ব্যবসায়ীকে ৫ লক্ষ টাকার একটা ক্রেডিট কার্ড নিয়ে ৭ দিনের জন্য একাউন্টে ৪৫ লক্ষ টাকা রাখতে হচ্ছে। তারপরও কতো নিয়ম কানুন পেপার হেন তেন। সেখানে অস্তিত্বই নেই এমন কোম্পানিও শত শত কোটি টাকা লোন নিচ্ছে।লোন প্রাপ্ত অনেক প্রতিষ্ঠানের ঠিকানায় আবাসিক ভবন পাওয়া গিয়েছে। এসব ভবনে মানুষজন পরিবার-পরিজন নিয়ে বসবাস করছেন। কোনও প্রতিষ্ঠান নেই। এই হচ্ছে ব্যাংক খাতের অবস্থা। কে কাকে ঋণ দিচ্ছে, তার কোনও জবাবদিহি নেই। ৪০-৫০টি পরিবারের হাতে দেশের ব্যাংক খাত কুক্ষিগত। এর মধ্যে এক পরিবারের হাতেই আছে সাতটি ব্যাংক ও একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান।
শেয়ারবাজারের পাশাপাশি লুটেরাদের নজর এখন ব্যাংকগুলোর দিকে এটা বুঝতে আর কারও বাকি নেই।
তথ্যসূত্র- প্রথম আলো, বাংলাদেশ প্রতিদিন। দ্যা নিজনেস স্ট্যান্ডার্ড। ছবিঃ গুগল সার্স করে ডাউনলোড।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:২১
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: সব রাগব বোয়ালদের কাছে ঘুরে ফিরে।
২| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:০৯
শাহ আজিজ বলেছেন: বাংলাদেশ বড্ড ভয়াবহ সময় অতিক্রম করছে ।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:২২
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ২০২৩ ওভারকাম করা সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ এখন।
৩| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৩৯
অনল চৌধুরী বলেছেন: উপরের মন্তব্য রাজীব নুরের লেখায় করতে গিয়ে এখানে এসেছে।
কেটে দেবেন।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:২৩
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: বুঝতে পেরেছি।
৪| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৪৩
অনল চৌধুরী বলেছেন: প্রকৃত গ্রাহকরা ব্যাংকে ১ টাকা ঝণের জন্য গেলে বাড়ি -জমি বন্ধক দিতে বলা হয়। আর ডাকাতির উদ্দেশ্যে গেলে শত-হাজার কোটি টাকা পায় যা আর কোনোদিন ফেরত দিতে হয় না।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:২৪
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: এটাই দেশের বাস্তবচিত্র।
৫| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৫৮
ফুয়াদের বাপ বলেছেন: দেশ লুটপাটের ভয়াবহ চিত্র।
- একদিকে শেয়ার বাজার/ব্যাংক লুটপাট চলছে অন্যদিকে বৈদেশিক ঋন নিয়ে চলছে মেগা মেগা প্রকল্প। ঋনের টাকায় অপ্রয়োজনীয় মেগা প্রকল্প অনেকটা ঋন করে ঘি খাওয়া অত:পর ঋন পরিশোধে ভিটা বিক্রি মতো মনে হয়।
- দেশপ্রধান সতর্ক করছেন ২০২৩ সালে দেশে দূর্ভিক্ষ হতে পারে। যদিও অনেকের মতে দেশে ইতিমধ্যেই নিরব দূর্ভিক্ষ চলছে।
- সামনে নির্বাচনকে লক্ষ্য করে বিএনপি মাঠে নামছে আর প্রতিরোধে বদ্ধ পরিকর সরকারী দল। ভয়াবহ সংঘাতের সম্ভ্যাবনা।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:২৫
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: বিএনপিকে দিয়ে আসলে কিছু হবেনা। ওদের নেতারা সকালে কি বলে বিকেলে ভুলে যায়।
৬| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৫
সোনাগাজী বলেছেন:
ওরা সুযোগ সন্ধানী, ওরা জানে ওরা কি করছে।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:২৬
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ভয়ংকরতম সুযোগসন্ধানী ওরা।
৭| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩২
সোনাগাজী বলেছেন:
মনে হচ্ছে, ইসলামী ব্যাংক কৌশলে টাকা সরাচ্ছে, ওরা ভয়ংকর সুযোগ সন্ধানী।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:২৭
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আমারও তাই মনে হচ্ছে।
৮| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৪৬
নেওয়াজ আলি বলেছেন: অর্থমন্ত্রী বলেছেন কোন ব্যাংকের অবস্থা খারাপ তা লিখিত আকারে জানাতে। আপনার মত কী
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:২৮
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: কোন ব্যাংক রেখে কোন ব্যাংকের তালিকা দেই? সবগুলোর তো একই চিত্র।
৯| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১২:১০
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
উপায় কি তাহলে? মেডিগ্রীন'কোন প্রসেসে টাকা পেলো এটা আগ্রহ জন্মাচ্ছে জানার জন্য।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:২৯
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: কোন উপায় নেই। লুটপাট বন্ধ হবে না।
১০| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ৭:১৫
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কুপির আলোতে এই রকম বানোয়াট রিপর্টে ব্যাঙ্ক থেকে ইতিমধে বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেয়া হয়েছিল
ব্যাঙ্ক ঋন নেয়া হলেো ব্যাঙ্ক কখনোই গ্রাহককে সরাসরি টাকা দেয় না। এক দফায় কখনোই পুরো এমাউন্ট দেয়া হয় না।
বরাদ্দ লোন এমাউন্ট সবটাই ব্যাঙ্কে থাকে।
ঋন গ্রহিতা যে যে কাজের জন্য ঋনের আবেদন করা হয়েছিল শুধু তাদের দায় মেটায়। যেমন রডের দোকানদার, বিদ্যুৎ বিল, পরিবহন ঠিকাদারের বিল ইত্যাদি ভাউচার সাপোর্টিং পেপারস দেখে বিল মেটায় চেকের মাধ্যমে। গাড়ি কিনলেও ব্যাঙ্ক গাড়ীর ডিলারকে চেক দিবে। নট টু কাষ্টোমার।
গ্রাহকের হাতে কোন টাকা দেয়া হয় না। কোন ইনভয়েস বাজারদরের চেয়ে বেশি হলে বা সন্দেহজনক হলে, ব্যাঙ্ক কখনোই চেক দিবে না। বেসরকারি ব্যাঙ্ক এতটা ছাগল না।
গ্রাহক চুক্তি মাফিক প্রতি মাসে ঋনের কিস্তি মেটায়, অন্যথা হলে ব্যাঙ্ক ঋনের বাকি টাকা ছাড় করবে না।
কিন্তু এরা এমনভাবে লিখেছে যেনো টাকা নিয়ে পালিয়েছে কম্পানী।
অতচ ঋণগুলোর শুরুতে গ্রেস পিরিয়ডের (ঋণ পরিশোধে বিরতি) মেয়াদ এক বছর, এখনো শেষ হয় নি।
আর ক্লায়েন্টের নথিপত্র আইডি যারে তারে দেখানোর প্রশ্নই উঠে না, একমাত্র মামলা থাকলে আদালতের নির্দেশে আদালতে বা পুলিশকে দেখাতে পারে। সাংবাদিককে আইডি দেখাইনি বলে আইডি নাই বলাটা হলুদ সাংবাদিকতার নিকৃষ্ট উদাহরন।
হলুদ সংবাদ চোখ বন্দ করে বিশ্বাস করলে বিপদ।
এস আলম একটি পুরোনো অনেক বড় একটি কম্পানী লাখ লাখ মানুষ এই কম্পানীতে চাকুরি করে। এরা বহুবার ঋন নিয়েছে ফেরত দিয়েছে। এদের মোট এসেট ব্যাঙ্কটির চেয়েও বেশী।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:৩০
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: পরে জবাব দিচ্ছি।
১১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:১৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
- শুনতে পাই ব্যাংক আগে চেক করে আপনার লোন নেয়ার দরকার আছে কি না। যদি দেখে দরকার আছে তখন লোন দিতে চায় না। আর যখন দেখে আপনার লোনের দরকার নেই তখন সেধে লোন দিয়ে যায়।
ব্যাংকের কাছে প্রমান করুন আপনার লোনের দরকার নেই।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:৩১
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আপনার মন্তব্য আমার পোস্টে ব্যবহৃত ওয়ালপেপার কোটটির বাংলা অনুবাদ
১২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৩৭
তানভির জুমার বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কুপির আলোতে এই রকম বানোয়াট রিপর্টে ব্যাঙ্ক থেকে ইতিমধে বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেয়া হয়েছিল
ব্যাঙ্ক ঋন নেয়া হলেো ব্যাঙ্ক কখনোই গ্রাহককে সরাসরি টাকা দেয় না। এক দফায় কখনোই পুরো এমাউন্ট দেয়া হয় না।
বরাদ্দ লোন এমাউন্ট সবটাই ব্যাঙ্কে থাকে।
ঋন গ্রহিতা যে যে কাজের জন্য ঋনের আবেদন করা হয়েছিল শুধু তাদের দায় মেটায়। যেমন রডের দোকানদার, বিদ্যুৎ বিল, পরিবহন ঠিকাদারের বিল ইত্যাদি ভাউচার সাপোর্টিং পেপারস দেখে বিল মেটায় চেকের মাধ্যমে। গাড়ি কিনলেও ব্যাঙ্ক গাড়ীর ডিলারকে চেক দিবে। নট টু কাষ্টোমার।
গ্রাহকের হাতে কোন টাকা দেয়া হয় না। কোন ইনভয়েস বাজারদরের চেয়ে বেশি হলে বা সন্দেহজনক হলে, ব্যাঙ্ক কখনোই চেক দিবে না। বেসরকারি ব্যাঙ্ক এতটা ছাগল না।
গ্রাহক চুক্তি মাফিক প্রতি মাসে ঋনের কিস্তি মেটায়, অন্যথা হলে ব্যাঙ্ক ঋনের বাকি টাকা ছাড় করবে না।
কিন্তু এরা এমনভাবে লিখেছে যেনো টাকা নিয়ে পালিয়েছে কম্পানী।
অতচ ঋণগুলোর শুরুতে গ্রেস পিরিয়ডের (ঋণ পরিশোধে বিরতি) মেয়াদ এক বছর, এখনো শেষ হয় নি।
আর ক্লায়েন্টের নথিপত্র আইডি যারে তারে দেখানোর প্রশ্নই উঠে না, একমাত্র মামলা থাকলে আদালতের নির্দেশে আদালতে বা পুলিশকে দেখাতে পারে। সাংবাদিককে আইডি দেখাইনি বলে আইডি নাই বলাটা হলুদ সাংবাদিকতার নিকৃষ্ট উদাহরন।
হলুদ সংবাদ চোখ বন্দ করে বিশ্বাস করলে বিপদ।
এস আলম একটি পুরোনো অনেক বড় একটি কম্পানী লাখ লাখ মানুষ এই কম্পানীতে চাকুরি করে। এরা বহুবার ঋন নিয়েছে ফেরত দিয়েছে। এদের মোট এসেট ব্যাঙ্কটির চেয়েও বেশী
আপনাদের মত অন্ধ আওয়ামীদের কাছে জানতে চাই। গত দশ বছরে কয় হাজার লক্ষ কোটি টাকা খেলাপী ঋন আছে জানেন? স্বয়ং অর্থমন্ত্রী যখন সাক্ষাৎকার দেয় কিছু ব্যাংক তৈরীই হয়ে লুটপাট করার জন্য, এক পিকে হালদার একাই দশ হাজার কোটি টাকা সরাইছে ব্যাংক তার কি দেইখা/ ক্যামনে টাকা দিছে?। ব্যাসিক ব্যাংক ফার্মাস ব্যাংক কি লুটপাট হয়নি? মিথ্যা কথা আর তথ্য দিয়ে মানুষ কে সবসময় বোকা বানানো যায় না।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:৪১
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: @হাকাবৈ ভাই।
১৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০২২ রাত ১১:১২
তানভির জুমার বলেছেন: ব্যাংকের -ওরাই পরিচালক, ওরাই চেয়ারম্যান। ওরাই ঋণ দাতা, ওরাই ঋণ গ্রহীতা। ওরাই ঋণখেলাপি।
আমরা কেবল টাকা জমা দেই।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:৪২
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ব্যাংকের -ওরাই পরিচালক, ওরাই চেয়ারম্যান। ওরাই ঋণ দাতা, ওরাই ঋণ গ্রহীতা। ওরাই ঋণখেলাপি।
আমরা কেবল টাকা জমা দেই।
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৪৯
রাজীব নুর বলেছেন: এস আলমকে এত টাকা লোন দেওয়া ঠিক হয় নাই। হয়তোন উপর থেকে ফোন এসেছিলো, টাকা না দিয়ে উপায় ছিলো না।