নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জামাত শিবির,ধর্মান্ধ মোল্লা ও একটি নির্দিষ্ট ধর্ম বিদ্বেষী মুক্ত ব্লগ।আপনার প্রতি আমি কেমন ব্যাবহার করব তা আপনার আচরণের উপর নির্ভর করবে।সত্য মিথ্যা যাচাই না করে অন্যের কথার উপর ভিত্তি করে যদি আমার উপর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন,তাহলে আমার বন্ধু হওয়ার দরকার নেই।

মোহাম্মদ গোফরান

♠ঘুমন্ত শহরে, রূপালী রাতে, স্বপ্নের ও নীল চাদর বিছিয়ে, কষ্টের শীতল আবরন জড়িয়ে আমি আছি, আছি, তোমার স্মৃতিতে ভালবাসার সরল বাধন ছিড়ে, চলে গেছ এই হৃদয়টাকে ভেঙ্গে তুমি আমি একই শহরে তবুও একাকী ভিন্ন গ্রহে। মনে পরে সেই নিয়ন জ্বলা রাতে, অনন্ত প্রেম দিয়েছি উজার করে, নিঃসঙ্গ নিশি পথিক পেছনে ফেলে পথ হেটেছি বাধা দুটি হাতে। দূর আধারের ভালবাসায় হারাতে, ছুটে ছিলাম সেই রূপালী রাতে।♠

মোহাম্মদ গোফরান › বিস্তারিত পোস্টঃ

আলোচ্যে বিষয়ে সামুর ব্লগার ও পাঠকদের কি মতামত।

০৫ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৩৫


পোস্টের শুরুতে জানতে চাই, কেউ জানলে জানাবেন।- কামাল ৮০ একজন ভালো কমেন্টার। তাঁকে দেখা যাচ্ছেনা। উনাকে কি কমেন্ট ব্যান করা হয়েছে? নাকি এমনিতে ব্লগে ইনএকটিভ? ব্লগার সাসুম ভাইও নেই। ব্লগে কমেন্টারই যদি না থাকেন তবে ব্লগিং কি উপভোগ্য হয়? একটু মতের অমিল হলেই কাউকে কমেন্ট ব্যান করার দাবী তুলেন অনেকেই। সামুতে ২৫/২৬ জন এক্টিভ ব্লগার আছেন। দুইজন ইনএকটিভ হয়ে গেলেন। একই ব্যক্তি যদি ছেলে/মেয়ে সেজে ১৪/১৫ টা মাল্টি থেকে পোস্ট কমেন্ট করেন আর যখন আমরা তা ধরতে/বুঝতে পারি তখন হাসি পায়।

যাই হোক প্রসঙ্গে আসি-
নামাজ/প্রার্থনার চেয়ে উৎকৃষ্টতর মেডিটেশান আর কিছু আছে কিনা জানিনা। একজন প্রাকটিজিং মডারেট মুসলিম হিসেবে আমি ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়ার চেষ্টা করি। জামাতে না হলেও নিজে নিজে অফিসে/বাসায় পড়া হয়। মিস হয়না কখনো। সম্প্রতি অনেকে লক্ষ্য করে থাকবেন, দেশের প্রাই সব মসজিদে মুসল্লীর সংখ্যা বাড়ছে। সবাই নামাজ পড়ুক। যে যার যার ধর্ম স্বাধীন ভাবে পালন করুক।

কিন্তু আপত্তিকর বিষয় হইলো যখন যারা একদিকে নামাজ পড়ে তারা অন্যদিকে ইসলাম বিরোধী কাজ করলে। একজনকে আমি চিনি যে ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে, কিন্তু তুলনামূলক তার অধীনস্থদের সাথে কুকুরের মতো ব্যবহার করে। না আমি কুকুরের মতো বিশ্বস্ত প্রাণীকে অসম্মান করছিনা। আমি নিছক উদহারনের জন্য কুকুরের প্রসঙ্গ টেনেছি। সুদ ঘুষ খায়। মিথ্যা কথা বলে। জুলুম করে। লোক ঠকায়। গালি দেয়। অনলাইনে মতের অমিল হলে নোংরা ভাষায় ব্যক্তি আক্রমণ করে।

একদিকে অন্তরে সম্পদের/ক্ষমতার/অধিকার প্রতিষ্ঠার তীব্র লালসা। অন্যদিকে নামাজ পড়ছে। সবাই দেখে থাকবেন - ছোট ছোট ছেলেদের বাই সাইকেলের প্রলোভন দেখিয়ে ফজরের নামাজ ও ইশার নামাজ পড়ানো হচ্ছে।

নিয়ম হলো নামাজ পড়তে হবে আল্লাহর জন্য বা আল্লাহর ভয়ে।বাচ্চাদের সাইকেলের প্রলোভন দেখানো কি ঠিক হচ্ছে? কোরানে প্রলোভন দেখিয়ে নামাজ পড়ানোর কি কোন দিকনির্দেশনা আছে। কতগুলো বাচ্চা ছেলে সারারাত ঘুমাচ্ছেনা কখন ফজরের আজান দিবে, মসজিদে যাবে, নামাজ পড়বে, ৪১ দিন হলেই সাইকেল পাবে। এইডা কিছু হইলো? ৪১ দিন টানা ফজরের নামাজ পড়লেই একটা ছেলে নামাজের প্রতি এডিক্টেড হবে!

আমি যখন স্কুলে ছিলাম তখন আমাকে প্রলোভন দেখানো হয়েছিল, ক্লাস ফাইভে বৃত্তি পেলে সাইকেল কিনে দিবে। এইটে বৃত্তি পেলে কম্পুটার কিনে দিবে। এইচ এস সি তে ভালো করে ইউনিতে চান্স পেলে বাইক কিনে দিবে। এরপর অবশ্য কোন প্রলোভন দেখানো হয়নি। তাই আমি জানি ছোট ছেলে গুলো নামাজ পড়ছে সাইকেলের জন্য।

নামাজ পড়তে হবে আল্লাহর জন্য। নামাজে যে তেলোয়াত হয়, রুকুর দোয়া সেজদার দোয়া, বসে যে দোয়া গুলো পড়ে ঐগুলার অর্থ না বুঝলে নামাজ করোটুকু কবুল হয়। লোভ দেখিয়ে নামাজ পড়ানো কি ঠিক? সামুর পাঠকদের বক্তব্য কি?

পরিশেষঃ কেকটি সাবরিন ডিজাইন করেছে। আসন্ন ব্লগ ডে তে এই রকম একটি কেক আমি ব্লগারদের জন্য নিয়ে আসতে/যেতে না পারলে পাঠাতে চাই।

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৪৯

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:


নামাজের ব্যাপারে একটু সাবধান থাকা ভালো।

যারা ইমাম হুসেইনকে কারবালা মাঠে হত্যা করেছিলো, তারা তাঁকে জবেহ করার সময় বলেছিলো- ব্যাপারটা যাতে জলদি হয়, কারণ, নামাজের ওয়াক্ত চলে যাচ্ছে।

০৬ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:২৪

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: নামাজের গুরুত্ব আসলেই অপরিসীম। ♥️

২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৫৩

সত্যপীরবাবা বলেছেন: কামাল৮০ এর অনুপস্থিতে তাঁর মত কমেন্ট করার চেষ্টা করি
৭২ হুর-গেলমানের লোভ দেখায় ভাল কাজ করানো গেলে বাইসাইকেলের লোভ দেখায় নামাজ পড়ানো যাবে না কেন?

০৬ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৩১

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: একটা পুরষ্কার অন্যটা প্রলোভন।

৩| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১২:৪৯

জগতারন বলেছেন:
৭২ হুর-গেলমানের লোভ দেখায় ভাল কাজ করানো গেলে বাইসাইকেলের লোভ দেখায় নামাজ পড়ানো যাবে না কেন?

এ প্রশ্ন আমারও সত্যপীরবাবা'কে উত্তর দিলে আমাকে'ও উত্তর দেওয়া হইবেক।

০৬ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৩২

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: দিয়েছি।

৪| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১:০১

জগতারন বলেছেন:

নামাজ তথা সালাত কায়েম হলোঃ
মুসলিমরা নামাজ আদায় করেন সৃষ্টিকর্তার প্রসংসা করার জন্য।
এবং সৃষ্টিকর্তা আমাদের কে সৃষ্টি করেছেন সেই জন্য সৃষ্টিকর্তার কাছে শুকরিয়া আদায় করার জন্য।
এবং আল্লাহর গুনগান করার জন্য।
সৃষ্টিকর্তার কাছে গুনাহ, এবং পাপ করা হয়য়ে গেছে তার ক্ষমা চাওয়ার জন্য ও এবাদত বন্দেগী করার জন্য।
এবং সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করা যাতে আমি ও আমরা পৃথিবীতে ভাল থাকার জন্য।
আখেরাতে শান্তিতে জান্নাতের সর্বোচ্চ স্থানে অধিষ্ঠিত হওয়ার জন্য।
এবং নিজের ঈমান যেন ঠিক থাকে এবং সৃষ্টিকর্তার (আল্লাহর) প্রতি ১০০ ভাগ বিশ্বাস থাকে তার জন্য প্রার্থনা করার জন্য।
মুসলিমরা নামাজ আদায় করেন সৃষ্টিকর্তার প্রতি ভালোবাসা স্থাপন করার জন্য।
এবং দুনিয়া এবং আখেরাতে সুখে শান্তিতে থাকার জন্য।
শুধু মাত্র সৃষ্টিকর্তার সংবিধান কে সম্মান করা এবং
মান্য করার জন্য এবাদত-বন্দেগী করে মুসলিমরা।
নামাজ শারীরিক শুষ্কতা থাকা, পরিষ্কার থাকা, মনে সূচী-পবিত্রানুভব এসমস্ত হলো বারতি পাওয়া।

(উপরের একথাগুলো ডাঃ জাকীর নায়েকের এক হিন্দি বক্তৃতা থেকে পাওয়া।)

০৬ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৩৬

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: নিয়মিত নামাজ যদি পাপ/ অন্যায় /অবিচার/জুলুম থেকে বিরত না রাখে তাহলে বুঝতে হবে সে নামাজ লোক দেখানো। নামাজ অবশ্যই অন্যায় অপরাধ থেকে মানুষকে বাঁচাবে।

৫| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ২:৫১

সোনাগাজী বলেছেন:



ভোরে চা ও কুকি দিলে ও মাগরেবে হালকা নাশতা দিলে নামাজী বাড়বে।

০৬ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৩৭

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: সঠিক।

৬| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৩:০০

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:


আমি আমার মন্তব্যকে বোল্ড করছি, যেন আপনার এখানে মন্তব্য করতে আসা সম্মানিত ব্লগারদের দৃষ্টিগোচর হয়!
____________

প্রথমতঃ
৪র্থ মন্তব্যের ঘরে ব্লগার জগতারণ যা বলছেন সেটাই হচ্ছে নামায ও ইসলামী সকল ভালো কাজের উদ্দেশ্য।


দ্বিতীয়তঃ
আর কুরআন হাদিসের আলোকে বলতে গেলে, ভালো কাজে উৎসাহ প্রদান করা খারাপ কিছু নয়। এটা শরীয়ত সমর্থন করে। যেখানে আমাদের কিশোর ও তরুন সমাজ সামাজিক অসংলগ্ন পূর্ণ কর্মকান্ডে জড়িয়ে নিজেদের শেষ করছে সেখানে কি মসজিদ মুখো হওয়া অপরাধের?

তৃতীয়তঃ
আপনি জানেন, রাতের নিদ্রাকে ইসলাম কতটুকো গুরুত্বপূর্ণ ভাবে বর্ণনা করেছে। পবিত্র কুরআনে সেটা স্পষ্টভাবে বর্ণিত আছে। সুরায়ে নাবা দ্রষ্টব্য।
বিজ্ঞান কি রাত্রের ঘুমের জন্য আমাদেরকে উৎসাহ করে না? আমি এখানে ইসলামের সাথে বিজ্ঞানকে সমর্থক বুঝাতে বলছি না। নিদ্রার গুরুত্ব বিবেচনায় সেটা বলছি।


চতুর্থতঃ
আপনি নামায আদায় করেন শুনে ভালো লাগলো।

নামাজ আদায়ের জন্য কিছু শর্ত আছে, সঠিকভাবে সেগুলো পালন করত নামায আদায়ে মানুষ অসৎ কর্মে জড়াতে পারে না। এটা লম্বা পাঞ্জাবী পড়া না পড়া, আর মাথায় পাগড়ি থাকা না থাকার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। যখন কেউ সঠিকভাবে নামায আদায় না করে, তখন তার দ্বারা অসৎ কাজ থেকে বেঁচে থাকা অসম্ভব। দেখুন, কেউ নিয়মিত আফিসে গেলেই হয় না, তাকে উৎকৃষ্ট ভাবে নিয়মতান্ত্রিকতা বজায় রেখে কাজ করে যেতে হয়, তবেই সে তার কাজের ফল পায়।
এই সকল কর্মচারীদের জন্য যেভাবে অফিসের পুরো স্টাফ দায়ী নয়, তেমনি ভাবে সঠিকভাবে জেনে বুঝে নিয়মতান্ত্রিকতা রক্ষা না করে নামাজ আদায় করা লোকের উপর ডিপেন্ড করে পুরো নামাজী সম্প্রদায়ের উপর আঙুল উঠানো উচিত নয়।

পঞ্চমতঃ
এইসব সন্তানেরা ফজরের নামাজে যাওয়ার মাধ্যমে সারা রাত সজাগ থাকে বলে যে দাবীটি আপনি করেছেন তা একেবারেই ঠুনকো একটা যুক্তি! আপনি জানেন, বর্তমান সময়ের শিশু-কিশোর থেকে বৃদ্ধরা পর্যন্ত কিভাবে ফেসবুক, টিকটক ও বিভিন্ন গেমস সহ নানা সোস্যাল জগতে আসক্ত হওয়ার মাধ্যমে নিজেদেরকে হারিয়ে ফেলেছে/ফেলছে। এটা একটি পরিকল্পিত প্লান! জানেন সেটা? (সুত্রঃ মিরাকল মর্নিং) এখানে আমি সুত্রটি বললাম এ কারণে যে, আপনি হয়ত এটাকে আপনার চিহ্নিত তথাকথিত মুল্লাদের বাণী ভেবে হালকাভাবে নিতে পারেন তাই।
আচ্ছা, কোন সমাজের মানুষ ভোরে ঘুম থেকে জাগার জন্য সারারাত সজাগ থাকে? আপনার চিন্তাশক্তি দেখে আমি অবাক হলাম ভাই!

ইউরোপের প্রায় দেশের মানুষ রাত ৮-৯টায় ঘুমিয়ে পড়ে। এবং জাগে খুব ভোরে। এরা ৮২ বছর বয়সে একজন যুবকের সাথে পাল্লা দিতে পারে। আপনি জানেন! ভোরে ঘুম থেকে জাগার জন্য রাতের প্রথম প্রহরে ঘুমানো প্রয়োজন। এবং এটাই সুস্থ থাকার একমাত্র পথ।

ষষ্ঠতঃ
৪১ দিন নিয়মিত নামাজ আদায় করলে প্রডেক্টিভ না হওয়ার যৌক্তিকতা আপনি তুলে ধরেননি!
নেপোলিয়ন হিল, হেল এল্রড, ব্রাইন ট্রেসি, ডেল কার্নেগি সহ অধিকাংশ চিন্তকেরা বলেন, মানুষের জন্য কোন কাজকে নতুন অভ্যাসে রূপ দেওয়ার জন্য কেবল ধৈর্যের সাথে ৩ সাপ্তাহ সেই কাজ নিয়মিত করে যাওয়াই যথেষ্ট। এখন এদেরকে আপনি কী বলবেন?


সবশেষে, ব্যাক্তিগত ভাবে আমি এই কার্যক্রমকে মন্দ ট্যাগ দিতে পারবো না। কারণ, এই কঠিন দিনে যদি আমাদের সন্তানেরা একটি ভালো অভ্যাস গঠন করতে পারে তবে সেটা খারাপের কিছু নয়। তবে একই সাথে তাদের নিয়মিত কিছু রিসার্চের প্রয়োজন আছে। সেটা তারা হয়ত ধীরে ধীরে করে নিবে। আমাদের চতুর্পাশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা অসংলগ্ন কর্মকাণ্ড থেকে বাঁচানোর জন্য আমরা আমাদের সন্তানদের পাশে দাঁড়াতে পারি। সেটা আমাদের প্রত্যেকের সামর্থ্য অনুযায়ীই হোক। সেটাই কামনা করি।




ব্লগ দিবসে আপনি আসুন। আপনার নিকট আমার অনুরোধ, দয়া করে আপনার ব্যস্ততম সময়ের ফাঁকে কিছুটা রিসার্চ করুন, সেটা আপনার পছন্দের বিষয় নিয়েই হতে পারে। ধর্ম হোম কিংবা দর্শন যাই হোক, ব্যাস্ততার ফাঁকে একটু রিসার্চ করুন। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।

০৬ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৩৭

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আপনার সুচিন্তিত সুন্দর মতামত জানানোর জন্য।

৭| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২২ ভোর ৬:২৬

রানার ব্লগ বলেছেন: খারাপ কি, অন্তত হুর অফার তো করে নাই। মুসলমানদের নামাজ পড়া তার ধর্মীয় কাজের অতি আবশ্যিক কর্মকাণ্ড। এটা যদি সামান্য সাইকেলের লোভে পরে নিয়মিত হয় একদিক থেকে খারাপ না বিষয় টা।

০৬ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৩৮

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ধন্যবাদ রানা ভাই আপনার সুচিন্তিত সুন্দর মতামত ও সুন্দর মন্তব্যের জানানোর জন্য।

৮| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ৮:২৭

নাহল তরকারি বলেছেন: ঠিক বলেছেন। ওরা নামায ও পড়ে। সুদও খায়।

০৬ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৩৯

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ইহা দুঃখজনক।

৯| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:৫৮

নূর আলম হিরণ বলেছেন: দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামজ পড়লে কোনো লাভ নেই, যতক্ষণ না আপনি বুঝছেন আপনি নামাজে কি পড়ছেন। আর আপনি যখন বুঝবেন আপনি কি পড়ছেন তখনই নামাজ কায়েম হবে।
বাচ্চাদের ব্যাপারটা ভিন্ন, ওদের নামাজ সম্পর্কে আগ্রহী করে গড়ে তুলতে এমন উদ্যোগ খারাপ কিছু না ধর্মের দিক থেকে।

০৬ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৩৯

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ধন্যবাদ হিরণ ভাই আপনার সুচিন্তিত সুন্দর মতামত জানানোর জন্য।

১০| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:২০

নতুন বলেছেন: ধর্মের পুরুটাই রিওয়াড এন্ড পানিশমেন্টের উপরে দাড়ীয়ে আছে। তাই বাচ্চাদের এই পুরুস্কার দেওয়ার পেছনে বাবা বা যারা পুরুস্কার দিচ্ছে তারাও পুরুস্কারের লোভেই এটা করছে... B-)

সম্প্রতি অনেকে লক্ষ্য করে থাকবেন, দেশের প্রাই সব মসজিদে মুসল্লীর সংখ্যা বাড়ছে। সবাই নামাজ পড়ুক। যে যার যার ধর্ম স্বাধীন ভাবে পালন করুক।

কিন্তু আপত্তিকর বিষয় হইলো যখন যারা একদিকে নামাজ পড়ে তারা অন্যদিকে ইসলাম বিরোধী কাজ করলে। একজনকে আমি চিনি যে ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে, কিন্তু তুলনামূলক তার অধীনস্থদের সাথে কুকুরের মতো ব্যবহার করে। না আমি কুকুরের মতো বিশ্বস্ত প্রাণীকে অসম্মান করছিনা। আমি নিছক উদহারনের জন্য কুকুরের প্রসঙ্গ টেনেছি। সুদ ঘুষ খায়। মিথ্যা কথা বলে। জুলুম করে। লোক ঠকায়। গালি দেয়। অনলাইনে মতের অমিল হলে নোংরা ভাষায় ব্যক্তি আক্রমণ করে।


মানুষ এখন মৃত্যুর ভয়ে কম ভীত তাই ধর্মের উপরে ভয় অনেকটাই কম। তাই মানুষ লোক দেখানো সামাজিকতার মতন ধর্ম পালন করে।

আমাদের দেশে এই ভন্ডধার্মিকের পরিমান অনেক বেশি তাই দূনিতিতে আমরা বিশ্ব সেরা B-))

০৬ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৪১

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ধন্যবাদ নতুন ভাই আপনার সুচিন্তিত সুন্দর মতামত জানানোর জন্য।♥️

১১| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: ফেসবুকে দেখলাম, নামাজের বিনিময়ে বাচ্চাদের ২৩০ টা সাইকেল দেওয়া হয়েছে। এটা অবশ্যই ভালো।

কামাল/সোবুজ ভালো মন্তব্য করেন। তবে উনি লিখতেন না। কিন্তু তার মন্তব্য বেশ শক্তিশালী। নিশ্চয়ই তাকে কমেন্ট ব্যান করে রাখা হয়েছে। ইহা দুঃখজনক।

০৬ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৪২

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: কামাল ৮০ সহ সকল মন্তব্য কারীদের কমেন্ট ব্যান মুক্ত করার অনুরোধ জানাই।

১২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:০২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ভালো কাজে উৎসাহিত করার জন্য কোন পুরস্কারের লোভ দেখানো ইসলামে আছে। আল্লাহ কোরআনে বারবার বলেছেন যে যারা রসুলের (সা) দেখানো পথে চলবে তারা জান্নাত পাবে। মসজিদুল হারামে ১ রাকাত নামাজ পড়লে ১ লক্ষ রাকাত নামাজের সওয়াব পাওয়া যাবে এবং মসজিদে নববিতে ১ রাকাত নামাজ পড়লে ১০০০ হাজার রাকাত নামাজের সওয়াব পাওয়া যাবে। আল্লাহতায়ালা নিজেই মানুষকে জান্নাতের আশা দেখিয়েছেন।

বুখারি শরিফের হাদিসে আছে যে ছোট বাচ্চাদের রোজা রাখার অভ্যাস তৈরি করার জন্যক রসুলের (সা) সাহাবীরা (রা) বাচ্চাদের খেলনা দিতেন।

The Prophet sallallaahu ‘alayhi wa sallam sent messengers to the villages of the Ansaar on the morning of 'Ashooraa' (i.e., 10th of Muharram) with the message: “He who has started the day not fasting, let him finish his day, and he who has started the day fasting, let him continue fasting.” A Companion, may Allah be pleased with him, remarked: "We used to fast that day thereafter, and make our children fast as well. We would make them woolen toys. If any of them cried of hunger, we would give him a toy to play with until it was time for ending the fast." [Al-Bukhari]

০৬ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৪৪

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ধন্যবাদ সাচু ভাই আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য। সুন্দর বলেছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.