নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
♠ঘুমন্ত শহরে, রূপালী রাতে, স্বপ্নের ও নীল চাদর বিছিয়ে, কষ্টের শীতল আবরন জড়িয়ে আমি আছি, আছি, তোমার স্মৃতিতে ভালবাসার সরল বাধন ছিড়ে, চলে গেছ এই হৃদয়টাকে ভেঙ্গে তুমি আমি একই শহরে তবুও একাকী ভিন্ন গ্রহে। মনে পরে সেই নিয়ন জ্বলা রাতে, অনন্ত প্রেম দিয়েছি উজার করে, নিঃসঙ্গ নিশি পথিক পেছনে ফেলে পথ হেটেছি বাধা দুটি হাতে। দূর আধারের ভালবাসায় হারাতে, ছুটে ছিলাম সেই রূপালী রাতে।♠
ইউটুবে এক মৌলানা ওয়াজ করছেন, একদা হযরত উমর রঃ রাতের বেলা তাঁর প্রজাদের পর্যবেক্ষণে বের হলেন। হঠ্যাৎ এক তাবুতে আলো জ্বলছে এবং সেখান থেকে একটি গানের সুর ভেসে আসলে উমর রেগে মেগে কটমট হয়ে তীব্র রাগে উক্ত তাবুর পেছনের দরজা ভেঙে তাবুর মধ্যে ঢুকে গেলেন। এবং চিৎকার করে বললেন, কে তুমি? জানোনা উমিরের শাষণাধীন এই রাজ্যে গান নিষিদ্ধ! তোমার বিরুদ্ধে উমরের দরবারে নালিশ হবে।মহিলা বললেন - কে আপনি হে যুবক! রাগান্বিত কণ্ঠে উমরের জবাব - আমি যেই হই গান করলা কেন? মেয়েটি বললেন - আপনি বিচার দিতে পারেন কারণ আমি কোরানের ১ টি আয়াত অমান্য করেছি, তবে যুবক আপনিও প্রস্তুতি নিন। কারণ আমি একহন হাফেজা। আপনি ৩ টি আয়াত অমান্য করে ৩ বার কোরানের হুকুম অমান্য করেছেন।১) আপনি অনুমতি নিয়ে ঘরে ঢুকেন নি ২) পেছনের দরজা দিয়ে ঘরে ঢুকেছেন ৩) ঢুকার সময় সালাম দেননি ও একটি মেয়ের রুমে বিনা অনুমতিতে ঢুকেছেন!
উমর চিন্তা করলেন আসলেই তো আমি অন্যায় করেছি। তবুও বললেন মানলাম আমি অন্যায় করেছি, কিন্তু আপনি বলুন গান গাইলেন কেন? মেয়েটি বললেন, আমার স্বামী আমাকে যেদিন বিয়ে করেছেন সেদিনই তাঁর জিহাদের ডাক আসে। ফলে বাসর হঈয়ার আগে তিনি চলে যান উমরের নির্দেশে এমনকি আমি তাঁর মুখ পর্যন্ত দেখিনি। আজ ৬ মাস হলো তিনি জিহাদে গেসেন। আজও ফিরেন নি তাই তার বিরহে ফান গাই।
উমর দ্রুত বের হয়ে গিয়ে দরবারে ফিরে তাঁর মেয়েকে জিজ্ঞেস করলেন - মা বলতো একটি মেয়ে কতো দিন হাজবেন্ড এর সাথে নাইট স্টে না করে থাকতে পারে? উমরের মেয়ে বললেন ৫ মাস হায়েস্ট ৬ মাস। এর মধ্যে হাজবেন্ড এর টাচ না পেলে যেকোন মেয়ে পাপাচারে ও জেনায় লিপ্ত হবে।
হাস্যকর লাগলো। কোটি কোটি মেয়ের হাসবেন্ড নেই, কিংবা এব্রডে থাকে বছরের পর বছর।তাদের সবাই কি পাপাচারে লিপ্ত হচ্ছে! আর ঢুল তবলা গিটার বা বাধ্যযন্ত্র হারাম এবং ঐগুলা বাজিয়ে ইসলামি গান গাওয়াও নাকি হারাম।কিন্তু মেয়েটি খালি গলায় বাদ্য-বাজনা না ইউজ করে গান গেয়েছেন। সেটা কেন হারাম হবে?
হুজুরদের এসব ভুলভাল ওয়াজ ইসলামের ঐতিহ্য ও সৌন্দর্য নষ্ট করছে। ইসলামকে হাস্যকর ও বিতর্কিত করসে।
০৩ রা নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:০৩
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ধার্মিকরা কম বেশি ধর্ম মানবে। তবে ভুলভাল ওয়াজ ধর্মকে কলংকিত করে।
২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২২ রাত ৩:৪৩
জগতারন বলেছেন:
ভাবতেও অবাক লাগে,
প্রকৃত ইসলামের যুগে যে মুসলিমরা দুর্দান্ত গতিতে
অর্ধ পৃথিবী জয় করে সেখানে ইসলাম প্রতিষ্ঠা করল;
ধনে, জ্ঞানে, বিজ্ঞানে, প্রযুক্তিতে, শিক্ষায়, সামরিক শক্তিতে
সকল ক্ষেত্রে সবার ঊর্ধ্বে আরোহণ করল;
সেই জাতি আজ সকল জাতির গোলামে পরিণত হয়ে
অন্য জাতিগুলির দ্বারা অপমানিত, লাঞ্ছিত হচ্ছে।
এই অপমান, লাঞ্ছনা থেকে পরিত্রাণের উপায় না খুঁজে
মোল্লা’, ওয়াজি’রা আজ অতি তুচ্ছ বিষয়গুলি নিয়ে জায়েজ,
না’জায়েজের ফতোয়াবাজীতে ব্যস্ত।
কূপমণ্ডকতার গহ্বরে বসে প্রশ্ন করে।
টিভি দেখা, ছবি তোলা, গান-বাজনা করা জায়েজ না না’জায়েজ?
কী পরিহাস!
ইসলাম আজ কলংকিত হচ্ছে কিছু নাম ধারি শয়তানের জন্য।
০৩ রা নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:২৮
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: হুম।
৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২২ রাত ৩:৪৭
জগতারন বলেছেন:
ওয়াজি'র সভায় তার মত ছাগল ছাড়া
আর কোন আধুনীক শিক্ষায় শিক্ষিত প্রজ্ঞাবান, বিবেক সম্পন্ন জ্ঞানী কোনও লোক যায় ?
ওয়াজি'রা যা বলে তা সবই ঐ দাড়ি, টুপি, জোব্বা ও জিব্বার জোরেই বলে।
(কারন আমরা মুসলমানদের ঐ দাড়ি, টুপি, জোব্বা অর্থাৎ মুসলমানী লেবাসের প্রতি দুর্বলতা আছে।)
০৩ রা নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:২৯
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: সঠিক।
৪| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২২ রাত ৩:৪৯
জগতারন বলেছেন:
ওয়াজি’রা কি দেয়
বাংলাদেশের অর্থ জগতে ?
- কিচ্ছুইনা,
- শুধু দেশের জনগনের কঠিন পরিশ্রমের অর্থ নেয়।
- লক্ষ করে দেখুন প্রত্যেক টি ওয়াজী কোটীপতি।
০৩ রা নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৩০
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ওয়াজিরা আসলে নিজেরাই নিজেদের বক্তব্যকে সম্মান করে না।
৫| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২২ রাত ৩:৫০
জগতারন বলেছেন:
- ওয়াজি'রা কী জানে;
- মেধা, জ্ঞান, কোশল, প্রত্তুম্পন্নিতা ও পরিশ্রম করে
টাকা কামাইতে কী করা লাগে একজন লোকের ?
- দিনের পর দিন শুধু বসে বসে খায় আর শুধু বকর বকর করে,
- হেলিকপ্টারে করে দেশের এখানে সেখানে যায় আর
অভদ্র ও গোড়া ভাষায় ওয়াজ করে,
- একে অপরে নিন্দা, এবং
- হিংসা করে বিদ্বেষ ছড়ায় আর কোটীপতি হয়।
০৩ রা নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৩১
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: সঠিক।
৬| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২২ রাত ৩:৫২
জগতারন বলেছেন:
ওয়াজী'রা বাংলাদেশের অর্থনীতিতে এযাবতকাল কী অবদান রেখেছে (?)
দৃষ্টান্ত দিয়া কিছু বলতে পারবে ওয়াজী'রা (?)
পারবে না (!)
তারা (ওয়াজী'রা) শুধু হাজার, লক্ষ টাকা করে নেয় ওয়াজ করার জন্য।
আর সেই টাকা দেয় বাংলাদেশের গরীব কৃষকরা।
০৩ রা নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৩১
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: অর্থনৈতিক ভাবে তাদের কোন অবদান নেই।
৭| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২২ রাত ৩:৫৩
জগতারন বলেছেন:
দেশের সকল মাদ্রাসাগুলো লাখ লাখ বেকার
সৃষ্ট করা ছাড়া আর কী করে (?)
০৩ রা নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:০৬
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ৬ টি মন্তব্যে চরমভাবে সত্য তুলে ধরেছেন। দুর্ভাগা আমরা। ধার্মিকতা আর ধর্মান্ধতা আলাদা আলাদা বিষয়। ধর্মকে কেউ মনের মতো করে বানিয়ে বিজনেস করলে খারাপ লাগে।
৮| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:০৮
তানভির জুমার বলেছেন: ১) বাদ্যযন্তের মধ্যে একধরনের একক "দফ" আওয়াজ আছে যেটা ইসলামে জায়েজ। খালি গলায় গান গাওয়া জায়েজ তবে গানের কথাগুলো আপত্তিকর হতে পারবে না।
২) ইসলাম মানুষের যৌনতা কে বিশালভাবে মূল্যায়ন করে। ইসলাম বলে নারী-পুরুষ যৌনতার বয়সে পৌছলে তারা যেন দেরী না করে বিয়ে করে নেয় আবার বিয়ের পর দীর্ঘদিন স্বামী-স্ত্রী আলাদা থাকাকেও ইসলাম সমর্থন করে না। স্বামী-স্ত্রী ছাড়া অন্যকোন উপায়ে যৌনতা চর্চা ইসলাম সমর্থন করে না।
৩) তথাকথিত লিবারালিজম,ফেমিনিজম এর নামে মানুষের বাস্তবতা কে পাশ কাটানোর উপায় ইসলামে নাই।
০৩ রা নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:১৩
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: গান শুনলে মানুষের মাইন্ড ফ্রেস হয়, ব্রেন রিল্যাক্স হয়। এটা হারাম হওয়ার যুক্তি দেখিনা।গানের মাধ্যমে কিছু মানুষের গল্প অনুভূতি গুলোর বহিঃপ্রকাশ ঘটে। আল্লাহ তো মানুষ আবেগ দিয়েছেন।
৯| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:০৪
বিটপি বলেছেন: এই গপ্পটি কোনভাবেই বিশ্বাসযোগ্য নয়। ঊমর (রা) যখন খলিফা হন, উনার বয়েস ষাটেরও বেশি - এরকম কাউকে যুবক বলে সম্বোধন করার কারণ কি?
কোরআনে যদিও এরকম কোন শর্ত দেয়া হয়নি, তারপরেও উমর (রা) এর মত ব্যক্তিত্ববান মানুষ কিভাবে একজনের বাসায় বিনা নোটিশে ঢুকে যেতে পারে - এটাও বিশ্বাস্য নয়।
ইসলামী খেলাফতের যুগে কোন মহিলাই বেশিদিন অবিবাহিত থাকেননি। সেসময় মানুষ বিয়ে করার জন্য রূপ, যৌবন, গুণ, অর্থ সম্পদ দেখতো না - পছন্দ হলেই বিয়ের প্রস্তাব দিত। কাজেই সেই যুগে কোন মহিলা ৬ মাস ধরে বিধবা আছে - এটাও বিশ্বাসযোগ্য নয়।
আমার কাছে ওয়াজি আর বাউলদেরকে একই রকম লাগে। এরা কোন পড়াশোনা করেনা, জ্ঞান অর্জন করেনা - কেবল দিনরাত গাঁজা খায় আর ভাবের আলাপ করে।
@ তানভীর জুমার, ইসলামে যদি দফ বাজানো জায়েজ হয়ে থাকে, তবে গিটার বাজানোও জায়েজ আছে। যে ব্যাপারে কুরআন বা হাদীসে কোন নিষেধাজ্ঞা নেই, সে ব্যাপারে ফতোয়া দেয়ার অধিকার কোন বুজুর্গানের নেই।
০৩ রা নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:১৪
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আমারও অবিশ্বাস্য ও বানোয়াট ভিত্তিহীন মনে হয়েছে।
১০| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:১২
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: @বিটপি আপনার কথাগুলো যৌক্তিক । আসলে কোন ঘটনা উপস্থাপনের সময় শ্রোতাদের শ্রবণানন্দ দেবার জন্য বেশ রঙিন করে বক্তা বর্ণনা করে আর তার ফলে শিখবার চাইতে তাতে যেন অন্ধকার আর সন্দেহ বাড়তেই থাকে । আর তাই আজ আমরা ধর্মের জানার চাইতে ধর্ম থেকে দূরে সরছি বেশি ।
আর কোরাণে মনে হয় নির্দেশ না দিলেও অনুপ্রাণিত করে যে অনুমতি না নিয়ে কারও ঘরে প্রবেশ করা ঠিক নয় । যদিও এই মুহূর্তে আমি নিজেই প্রমাণ দেখাতে পারব না ।
আর হ্যাঁ বাদ্যযন্ত্র নিয়ে যা বলেছেন তা নিয়ে আমি একদম একমত !!
০৩ রা নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:১৫
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
১১| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:৩৫
অশুভ বলেছেন: গোফরান ভাই, ইউটিউব লিংক প্লিজ। ভন্ড বাবার মুখখানা একবার দেখি।
০৩ রা নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:১৬
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: হারিয়ে ফেলসি, পেলে দিব।
১২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:৪৩
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: প্রবাদটিতে অত্যন্ত সত্য কথা বলা হয়েছে । বোকারাই শুধু না বুঝে কথা বলে ।
দেশের ওয়াজ মহফিলে কাজের চেয়ে অনেক সময় অনেক বক্তা আকাজের কথা বেশি বলে ফেলেন । আবার ওয়াজ মহফিলে অনেক সময় সত্য কথা বলা হয় দেখেও তা অনেকের আবার সহ্য হয় না । কথায় আছে না , সত্য কথায় বিলাই বেজার ।
০৩ রা নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:১৭
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: বাবন ভাই ধন্যবাদ অবেক সুন্দর মন্তব্যের জব্য।
১৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:২২
তানভির জুমার বলেছেন: @বিটপি ইসলামে যদি দফ বাজানো জায়েজ হয়ে থাকে, তবে গিটার বাজানোও জায়েজ আছে। যে ব্যাপারে কুরআন বা হাদীসে কোন নিষেধাজ্ঞা নেই, সে ব্যাপারে ফতোয়া দেয়ার অধিকার কোন বুজুর্গানের নেই।
১) কথাগুলো আপনার মনগড়া। দফ এর টিউন আর গিটারের টিউন এক রকম না। ইসলাম ধর্মে যেটা সুস্পষ্ট আদেশ-নিষেধ দেওয়া নেই একম কোন বেপার সামনে আসলে। কোরআন হাদিসের আলোকে সেটার ব্যাখা দিবেন মুশতাহিদ, ফকিহ ব্যাক্তিরা আপনি বা আমি না। কোরআনের কোন আয়াত বা কোন হাদিসের আলোকে ব্যাখা দেওয়া হয়েছে তা সুস্পষ্ট উল্লেখ থাকিবে।
২) ইসলাম ধর্ম স্থান-কাল-পাত্র সবার জন্যই পারফেক্ট হয়ে এসেছে। ১৪শ বছর আগে ইসলামের আদেশ-নিষেধ যেমন ছিল এখন তেমনই আছে এবং ভবিৎষতে এমই থাকবে।
০৩ রা নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:১৮
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: @বিটিপি ভাই
১৪| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: ওয়াজ করা মানে ব্যবসা করা। ওয়াজিদের এখন খুব রমরমা অবস্থা। চাঁদা তুলে ওয়াজ মাহফিলের আয়োজন করা হয়। ফলাফল শূন্য। সরকারের উচিৎ আইন করে ওয়াজ বন্ধ করা।
০৩ রা নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:১৯
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ঠিক কথা বলেছে রাজীব।
১৫| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০৫
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: @তানভির জুমার
মুশতাহিদ বা ফকিহ ব্যক্তিরা ব্যাখ্যা দিবেন আমরা পারব না এমনটা কী কোরাণে বলা আছে ? যদি কেবল এক শ্রেণীই এসব ব্যাখ্যা করে তো বলতে হয় ইসলামে সবার জন্য আর জ্ঞান ফরজ করত না । হ্যাঁ এটা বলতে পারেন যে আমাদের সবার সমান বোধগম্যতা থাকে না তাই বলে তো এটা একদম একটা প্রথা হয়ে যায় না যে কেবল এক শ্রেণী ধর্মের ব্যাখ্যা করবে অন্যদের বাধ্যগতভাবে মানতে হবে । তবে তো ইসলামে অন্য ধর্মের মত পুরোহিত প্রথা কিংবা ধর্মিয় গুরুদের প্রথা আছে বলে মনে হবে এতে করে ইসলাম তার সৌন্দর্য হারাবে !
আর কোরাণে তো কোথাও বাদ্যযন্ত্র হাআমের কথা লিখা নেই । তো যা হারাম নেই তাকে হারাম বলাটাও এক প্রকারের সীমালংঘন তাই নয় কি ?
০৩ রা নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:১৯
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: @তানভীর ভাই।
১৬| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩০
নতুন বলেছেন: ধর্ম বিক্রি করে এইসব ওয়াজবাজ মানুষ করে কেটে খায় আরকি।
যতবেশি জজবা দিয়ে ওয়াজ করবেন ততবেশি ডাক পরবে, ততবেশি ভাইরাল হবে।
ধান্দাবাজেরা সব কিছুতেই ধান্দা খোজে।
০৩ রা নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:২২
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: খেটে খাক নতুন ভাই, ওরা ধান্দা করছে করুক। কিন্তু দুর্ভাগ্য হতাশার বিষয় হইল ওরা মানুষের কাছে মগজহীন দের কোরান হাদীসের ব্যাখ্যা মাথায় ঢুকিয়ে দিচ্ছে।
১৭| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২২
আহমেদ জী এস বলেছেন: মোহাম্মদ গোফরান,
আফ্রিকান প্রবাদটি যথার্থ হয়েছে লেখার বিষয়বস্তুর সাথে।
আসলেই, ট্যাংকিতে পানি না থাকলে ট্যাপের মুখ খুললেই কেবল শো..... শো আ্ওয়াজ আর বাতাসই বের হয়! পানি বের হয়না!
ওয়াজ নিয়ে যে উদাহরণটি দিলেন সেটা তো শালীন ভাষার। কিন্তু ওয়াজে যে কতো অশ্লীল আর নোংরা ইঙ্গিত থাকে তা মফস্বলের যে কোন ওয়াজে গেলেই বোঝা যায়।
রাজীব নুর এবং নতুন এদের মন্তব্যে সহমত। আপনার লেখার শিরোনামের সাথে্ও একমত।
০৩ রা নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:২৫
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: স্যার,
অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
হা হা চমৎকার মন্তব্য করেছেন - " আসলেই, ট্যাংকিতে পানি না থাকলে ট্যাপের মুখ খুললেই কেবল শো..... শো আ্ওয়াজ আর বাতাসই বের হয়! পানি বের হয়না! " ♥️
১৮| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:২২
নিমো বলেছেন: এসব ওয়াজ হচ্ছে নির্মল বিনোদন। কর্মস্থলের চাপে মাথা আউলা-বাউলা হয়ে গেলে এসব ওয়াজ আর ব্লগের সাম্প্রতিক এলিয়েন তত্ত্বই ভরসা!
০৩ রা নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:২৮
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ব্লগের সাম্প্রতিক এলিয়েন তত্ত্ব নিয়ে কথা বললে একই ব্যক্তি ১৯/২০ টা ছেলে-মেয়ে রূপের মাল্টি থেকে সুযোগ পেয়ে গালাগালি করলে সমস্যা। বরং এগুলো নিয়ে কথা না বলি।
১৯| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৩৮
রানার ব্লগ বলেছেন: দয়া করে কোন ওয়াজের মধ্যে গিয়ে ঝাপিয়ে পরবেন না তারা আপনাকেই কতল করে দুম্বা বানিয়ে দেবে। ঠিক কি না!!!! ( সাবধান বানী)
আমার একটা প্রশ্ন আছে ওয়াজে কিছু বলেই চিতকার করে ওঠে ঠিক কি না!!!! ওয়াজকারী কি কনফিউজড যে সে যা বলছে তা ভুল!!!
০৩ রা নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:২১
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: কয়েকদিন আগে মেয়েরা মুরগি - ঠিক কিনা বলেন শিরোনামে এক হুজুর সামুতে একটা পোস্ট দিসে। ঠিক কিনা বলেন রানা ভাই?
২০| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:১৩
আখেনাটেন বলেছেন: এগুলো ইউটিউবে বিনোদনের বেশ ভালো সোর্স। মনখারাপ হলে এক পিস গলাবাজি শুনে 'দিল ও দেমাগ' ফুরফুরা করা যায়। আজব এক আবিষ্কার এ জিনিস।
গলাবাজ তথাকথিত ওয়াজকারীদের নিয়ে আমার একটি লেখা।
০৩ রা নভেম্বর, ২০২২ রাত ১০:২৬
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: প্রিয় ব্লগার,
কিছু ভালো ওয়াজ যে নেই কিংবা সিব ওয়াজে ভালো কিছু কথা যে বলেনা তা নয়। তবে অধিকাংশ বক্তব্যই মনগড়া মিথ্যা বানোয়াট অযৌক্তিক ও ভিত্তিহীন কথাবার্তায় ভরপুর। আমির হামজা নামক একজন আছেন। কোন দলের জানি না। মোটামুটি ভালো ওয়াজ করেন।
আপনার পোস্ট সময় নিয়ে পড়ে মন্তব্য করবো।
২১| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৫৬
শার্দূল ২২ বলেছেন: ইসলামে গান হারাম নয় বরং দাউদ আঃ এর গানের গলাকে আল্লাহ পছন্দ করেছেন, এবং তাকে নবুওত দান করেছেন, এবং আল্লাহ এখানে ক্ষান্ত হননি। ওনার জন্য আস্ত একটা গানের বই পাঠিয়েছেন। যার নাম ছিলো জবুর। জবুর হিব্রু শব্দ যার অর্থ গান। এবং দাউদ নবির কেমন গান করতেন তার এখটা নমুনা দেই।
একবার এক যু্দ্ধে দাউদ নবি হেরে যাওয়ার দ্বার প্রান্তে পৌছে যায় এমনি এক মুহুর্তে সে অলৌকিক ভাবে সেই যুদ্ধ জয়ি হয়। এটা দেখে দাউদ নবি বুঝে ফেলেছেন এটা আল্লাহ সাহায্য ছাড়া আর কিছুই নয়। সেই মুহুর্তেই যুদ্ধের ময়দানে তিনি গান করছেন- গানের কথা গুলো ছিলো এমন-
আল্লাহ আমার হার দেখে রাগে ক্ষোভে নিজের মাথার চুল নিজে টানছেন,
ওনার কান দিয়ে আগুন বের হচ্ছিলো।
ওনার না দিয়ে দ্রুত বেগে নিশ্বাস বের হচ্ছিলো ,
যেমন করে কোন ষাড় বা বাঘ খেপে গিয়ে করে।
তিনি মেঘের ভেলায় নিচে নেমে এসেছেন তরবার হাতে নিয়ে
নিজেই লড়েছেন শত্রুদের সাথে ইত্যাদি ইত্যাদি।
দুনিয়াতে দেখা যত রাগের প্রকাশ আছে তিনি তার সাথে আল্লাহকে মিলাচ্ছেন। তথাপিও তার সুর স্বর আবেগ আস্থার প্রতি আল্লাহর সন্মান দেখিয়েছেন।তাকে গানের বই দিলেন, নবি বানালেন।
হয়তো অনেকই বলবেন এখনকার বেহুদা কথা বার্তার গান তো ছিলোনা। বেহুদা গান কেন ,বেহুদা কথাওতো আল্লাহ বা মানুষ পছন্দ করেননা। আপনার আবেগ ভাবনা অনুভুতি অথবা পরের সুখ দুখ অথবা প্রেমিক কে পাওয়া চাওয়ার সহজি করণে যদি আপনি গেয়ে উঠেন ভালোবাসা প্রকাশ করেন, গানের মধ্যে তার সাথে কমিটমেন্টে করেন ভালোবাসা ,ভালো রাখার তো সেটা বেহুদা কিভাবে হলো ?
জানিনা হাদিস আমাদের আর কি কি দিবে।এই পৃথিবী আজ পরমানু অস্ত্রের মুখে দাড়িয়ে আছে বিভাজিত হয়ে । আমাদের ঘিরে আছে হাদিসের দেয়াল। নিজের ভাই ,পাশের মানুষ ,পাশের দেশ ধর্ম মরছে আমরা দেয়ালের ওপারে দাড়িয়ে দেখছি। হাদিসের হ্যালমেট পরে।
শুভ কামনা
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:১৪
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ধন্যবাদ শার্দূল ভাই সুন্দর মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকুন সবসময়।
২২| ০৭ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:১২
বিটপি বলেছেন: শার্দূল ২২, আপনি কোত্থেকে পেলেন যে দাউদ (আ) এরকম উদ্ভট গান গেয়েছেন? নিশ্চয়ই কোন গাঞ্জাখোর বাউল শিল্পীর রঙ্গিন কল্পনায়! নবী রসূলদের নিয়ে কোন গপ্প মারতে গেলে একটু সতর্ক থাকা উচিৎ। নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে না পেলে তা শেয়ার করা উচিৎ নয়। এভাবেই মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তির বীজ শয়তান ঢুকিয়ে দেয়। আমাদের উচিৎ শয়তানের কুমন্ত্রণা থেকে নিজেদেরকে নিরাপদ রাখা।
©somewhere in net ltd.
১| ০৩ রা নভেম্বর, ২০২২ রাত ১:২০
সোনাগাজী বলেছেন:
ইসলামের সময়, সামন্তবাদের সময়, কি ঘটেছে, কি রটেছে, এগুলো দিয়ে আজকে কি হবে?