নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
♠ঘুমন্ত শহরে, রূপালী রাতে, স্বপ্নের ও নীল চাদর বিছিয়ে, কষ্টের শীতল আবরন জড়িয়ে আমি আছি, আছি, তোমার স্মৃতিতে ভালবাসার সরল বাধন ছিড়ে, চলে গেছ এই হৃদয়টাকে ভেঙ্গে তুমি আমি একই শহরে তবুও একাকী ভিন্ন গ্রহে। মনে পরে সেই নিয়ন জ্বলা রাতে, অনন্ত প্রেম দিয়েছি উজার করে, নিঃসঙ্গ নিশি পথিক পেছনে ফেলে পথ হেটেছি বাধা দুটি হাতে। দূর আধারের ভালবাসায় হারাতে, ছুটে ছিলাম সেই রূপালী রাতে।♠
আমাকে যারা দেখতে পারেনা তারা হয়তো শিরোনাম দেখে মানসিক প্রস্তুতি নিয়েই নিয়েছেন, সুযোগ পেয়ে কটাক্ষ/গালি/ব্যক্তি আক্রমণ করা। তবে একটু থামুন।পোস্ট না পড়েই মন্তব্য করবেন না। সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুন তারপর মন চাইলে কটাক্ষ-মটাক্ষ যা খুশী করুন। আমার মনে হচ্ছে আমার উপলব্ধি আমার লিখতে হবে।
আমরা সবাই চাই আমাদের ছেলে মেয়েদের বিনয়ী করতে, স্মার্ট করতে, চাই পড়ালেখা করে শিক্ষিত হোক। মানুষের মতো মানুষ হোক। কিন্তু এই মুহুর্তে আমার মনে হচ্ছে মেয়েদের প্রয়োজনে ডেসপারেট ও মারমুখী হিসেবে গড়ে তুলা উচিত। ফেসবুকে একজন শিক্ষকের দেয়া পোস্ট পড়লাম। তিনি লিখেছেন
'আপনার মেয়েকে গালি শেখান'। তাঁর পোস্টটি পড়ে এই পোস্টটি লিখতে ইচ্ছা হলো।
তিনি লিখেছেন- #আপনার_কন্যাকে_গালি_শেখান
"পেশায় আমি একজন শিক্ষক, শুধু তাই নয় আমি এমন এক বিষয়ে শিক্ষকতা করি যেখানে "নীতিবিদ্যা" অবশ্য পাঠ্য।তাই বাস্তব জীবনে আমার শিক্ষার্থী আর সন্তান এবং সন্তানতুল্য সবাইকে নৈতিক আচরণ করার জন্য উদ্বুদ্ধও করি।মন্দ কথা, মিথ্যা কথা, গালাগাল করা এমনকি কেউ আহত হয় এমন কোন কথা যেন আমার সন্তানরা না বলে সে বিষয়ে খুব কঠোরভাবে সচেতন থাকি।
কিন্তু আজ অনুভব করছি আমি পুরোপুরি ঠিক নই।আমার খুব কাছের একটি পরিবারের ছোট্ট মেয়েটির আজকের ভয়াবহ অভিজ্ঞতার কথা বললেই বোধ হয় ব্যাপারটি বোঝা যাবে।নয় বছর বয়সী মেয়েটির দেহে নারীসুলভ কোন লক্ষ্মণ এখনো প্রকাশ পায় নি।তবুও স্কুল আর বাসায় গুড টাচ/ব্যাড টাচের ধারণা তাকে দেওয়া হয়েছে। সেজন্য সে বয়সানুপাতিক সচেতনও থাকে।তারপরও আজ স্কুল থেকে বাসায় ফেরার সময় তার মা একটু বাজার করতে নামলে ভীড়ের সুযোগে এক নরপশু সেই বাচ্চা মেয়েটির গায়ে খুব আপত্তিকরভাবে স্পর্শ করে। মেয়েটির পাশে থাকা মেয়েটির মায়ের অলক্ষ্যেই এ ঘটনা ঘটে।তারপরও মেয়েটি রিকশায় ওঠার আগ পর্যন্ত ঐ শয়তান মেয়েটিকে লক্ষ্য করে বিশ্রী অঙ্গভঙ্গি করতে থাকে। ঘটনার আকস্মিকতায় মেয়েটি ওর মাকেও কিছু বলতে পারেনি।শুধু রিকশায় উঠে অঝোরে কাঁদতে থাকে।মায়ের শত প্রশ্নেও মেয়েটি কোন জবাব দেয়নি।বাসায় এসে অনেক জেরার পর ও পুরো ঘটনা বললে ওর মা ওকে বলে,তুমি কেন তখনই চিৎকার করে "কুত্তার বাচ্চা " বলে গালি দাও নি? জন্মাবধি ভদ্রতার শিক্ষা পাওয়া মেয়েটির কাছে মায়ের এ কথা অদ্ভুত শোনালেও আমি অনুভব করেছি ওর মা একদম ঠিক বলেছে।কারণ যে ভীড়ের সুযোগ ঐ শয়তান নিয়েছে সেই ভীড়ের মানুষগুলো তখন ওকে উপযুক্ত শিক্ষা দিয়ে দিত।গণপিটুনির মতো তাৎক্ষণিক শাস্তি আর কি হতে পারে?
পৃথিবীর সমস্ত কুকুরের প্রতি সম্মান রেখেই বলি এমন শয়তানদের জন্য " কুত্তার বাচ্চা" বলে আমি কুকুরের অপমান করি না, শুধু নিকৃষ্ট অর্থে এদের পশুত্বের প্রতি ঘৃণা জানাতে শব্দটির অপব্যবহার করায় আমি ক্ষমাপ্রার্থী।
তাই বলব, শুধু লক্ষ্মীমন্ত ভদ্র মেয়ে হবার শিক্ষা না দিয়ে আপনার কন্যাকে গালি শেখান এবং এর যথাযথ প্রয়োগ করতেও শেখান।
(বিঃদ্রঃ১- যে সচেতন সমাজ মেয়েদের পোশাককে সকল অনর্থের কারণ মনে করেন তাদের জ্ঞাতার্থে জানাই মেয়েটির গায়ে দেশের সনামধন্য একটি স্কুলের ইউনিফর্ম ছিল)।
আমার এর আগের পোস্টটি একজন মেয়েকে নিয়ে যে তাকে ইভটিজিং করলেই থাপড়াইয়া দেয়। দেখুন এই সব নষ্ট ইভটিজাররা ভদ্রতা ও বিনয়কে দুর্বলতা মনে করে আহাম্মক এর ভুমিকায়ায় অবতীর্ণ হয়। সেদিন একটি জরুরী প্রয়োজনে কোর্ট বিল্ডিং গিয়েছিলাম। একটি মেয়েকে ছেছড়া একটা পোলা টিজ করছে ধরে থাপিড়াইয়া দিসে। প্রচুর ভিড় ছিল তাই ভিডিও ও ছবি তুলতে পারিনি। আর মেয়েটা চোখে এতো আগুন ছিল যে আমি ছবি বা ভিডিও করিনি। খুব ভালো লাগছিল দৃশ্যটি দেখে। ঘটনা ঘটে যাওয়ার পর মনে হলো ভিডিও ও ছবি তুলে এফবিতে আপলোড দিলে দারুণ হতো। একটা বাংলা নাটক আছে। অবশ্যই দেখবেন। নাটকের নাম 'আমি রোকেয়া বলছি' মূলত কিংবদন্তী শ্রদ্ধেয় বেগম রোকেয়ার নারী বিদ্বেষীদের প্রতি প্রতিবাদের কিঞ্চিৎ বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে নাটকটিতে। নাটকের মূল কাহিনী ছিল যারা অফিসে স্কুলে কলেজে বাসে রাস্তা ঘাটে মেয়েদের টিজ করে, ধর্ষণ করে ধর্ষক মগজের দোষ মেয়েদের স্কুলের পবিত্র ইউনিফর্ম এর উপর চাপিয়ে দেয় তাদের কয়েকটি সাহসী মেয়েদের গ্যাং কিডন্যাপ করে 'হেডফোন থেরাফি' দেয়। হেড ফোনে টানা ২/৩ দিন বাজতে থাকে 'সকল মেয়ে আমার মা বোন, আমি তাদের কোনদিন ইভটিজিং করবোনা। '
আমাদের দেশের হুজুর নামধারী হুজুরের নামে কলংকরা মাদ্রাসায় শিশু ধর্ষণ করে জোর করে, বেত দিয়ে পিটিয়ে, পায়ে শেকল পড়িয়ে নির্যাতন করা হয়। লম্পট মৌলবাদী মানসিকতার লোকেরা ৯ বছরের পবিত্র ইউনিফর্ম পড়া কিন্ডারগার্টেন ছাত্রীদের নোবগ্রা ইংগিত গুড টাচ, ব্যাড টাচ করে দোষ দেয় পোশাকের।তাই মেয়েদের ডেসপারেট ও গালি শেখানোর দরকার আছে। একদম উপরে দেয়া ছবিটি দেখুন। একটি মেয়ের চোখ ছাড়া কিছুই দেখা যাচ্ছে না।হুবুহু ইসলামি দিকনির্দেশনা অনুযায়ী হিজাব পড়ে হেটে যাচ্ছে। তাও হিংস্র জানোয়ার লোভাতুর চোখে তাকিয়ে আছে মেয়েটির দিকে। সুতরাং ধর্ষণের কারণ কখনো পোশাক হতে পারেনা। মগজ নোংরা বলেই ধর্ষণ করে ধর্ষকরা।
২৭ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:৫৭
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: লম্পট ও দোষীত মগজের লোকেরা সাহসী ডেসপারেট মেয়েদের ভয় করে।
২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:৪৪
সোনাগাজী বলেছেন:
আমি কোভিডের একটু আগে দেশে গিয়েছিলাম বাসে করে ফেনী যাচ্ছিলাম, নিজামপুর কলেজ থেকে ১২/১৩ জন মেয়ে উঠে; আমি নিজ সিট ছেড়ে দিয়ে বাকী পুরুষদের সিট ছেড়ে দিতে বললাম; ১ জন ব্যতিত সবাই সীট দিয়েছিলো। মেয়েরা যদি মানুষকে সম্মান করে, সমীহের সাথে চলে, কোন অসুবিধা হওয়ার কথা নয়।
২৭ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:০৩
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: পার্ভাট ইভটিজার দের কাছ থেকে নৈতিকতা আশা করা যায়না। আমাদের দেশের মেয়েরা যথেষ্ট ভদ্র এখনও। আপনার বাসটি হয়তো টিজার মুক্ত ছিল।
৩| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:৪৭
সোনাগাজী বলেছেন:
আমার বড় ভাইয়ের মেয়ে কলেজে ভর্তি হলো, শাড়ী পরে হেঁটে কলেজে যায়; এক মৌলভীর গ্রোসারীর সমানে দিয়ে যায়, মৌলভী তাকে মাথায় ঘোমটা পরার জন্য বললো ২/৩ দিন। একদিন আমি সাথে গেলাম, ঘোমটা দেয়ার কথা বলাতে মেয়ে সমীহ করে উনাকে জানালেন যে, ইহার কোন প্রয়োজন নেই; এরপর মৌলভী কোনদিন কিছু বলেনি।
২৭ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ১১:০৪
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: সকল মৌলভী মৌ-লোভী নয়। মৌ-লোভীরা কখনো মৌলভী নয়।
৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৮:০১
নাহল তরকারি বলেছেন: যারা ইভটিং করে ওরা কি মাদ্রাসার ছাত্র? নাকি ইংলিশ মিডিয়ামের ছাত্র???
২৮ শে অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১১:৪৩
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ইভটিজাররা সবখানে আছে। অভাবটা পারিবারিক শিক্ষার। ওদের বিরুদ্ধে লিখি বলে ব্লগে দেখবেন অনেক্ব আমাকে গালি দেয় টার্গেট। যদিও ওরা সুশীল ভাব ধরে তবে ওরা আসলে নারী ও শিশু ধর্ষকদেরই জাত ভাই বোন।
৫| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৮:৫৩
শেরজা তপন বলেছেন: আমার মেয়েকে কিভাবে কোন কায়দায় শিক্ষা দিব ভাবছি
২৮ শে অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১১:৫০
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: কারাতে শিখাতেই হবে। আর নতুন ভাই এর মন্তব্য আপনাকে সিদ্ধান্ত নিতে সহযোগিতা করবে।
৬| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১০:৫৫
নতুন বলেছেন: আমি ডেসপারেট বলবো না। এসারটিভ বলবো, অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে শেখতে বলবো। চুপ করে অন্যায় মেনে নিলে এই রকমের পারভাটেরা তাদের কাজ চালিয়েই যাবে।
আর সভ্য মানুষদেরও একজন নারীর পাশে দাড়ানো উচিত, কোন এক পুরুষ অন্যায় করলে তার পক্ষে সাফাই না গেয়ে তার অন্যায়ের প্রতিবাদ করা একজন সভ্য মানুষের দায়ীত্ব।
২৮ শে অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১১:৫৫
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ইভ টিজিং যারা করে তাদের সামনে একটু ডেসপারেট হলে মন্দ কিছু না।এক্সপ্রেশন এর মধ্যে একটা বাঘিনী লুক থাকবে। ফিজিক্যালি এবং মেন্টালি স্ট্রং করে গড়ে তুলতে হবে। আসলে আমাদের দেশে ভদ্রতাসূচক আচরণ কে দুর্বলতা মনে করা যা রীতিমতো আহাম্মুকে কারবার। ব্লগের মতো স্থানে যেখানে সিন্ডিকেট সদস্য মুই কি হণুরেরা অন্যায় করার পরও উলটো অন্যায়কারীদেরই যেখানে সাপোর্ট দেয় সেখানে দেশের অন্যন্য স্থানের চিত্র কি রকম ভেবে দেখুন।
৭| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ২:৫৩
রাজীব নুর বলেছেন: খুবই চমৎকার একটা পোষ্ট দিয়েছেন।
২৮ শে অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২২
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
৮| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৩:০৭
অপ্সরা বলেছেন: গালি শিখানো সমাধান নয়।
একটা মেয়ে কুত্তার বাচ্চা বলে দিলেই সেই সব মানুষ থেমে যাবে এমনটাও মনে করার কারণ নেই। কারণ বেহায়া মানুষ গালি শুনলেও সোজা হবে না। বরং দরকার-
১। সাথে সাথে প্রতিবাদ জানিয়ে আশেপাশের জনতাকে জাগিয়ে দেওয়া।
২। যথার্থ অভিভাবককে জানানো
৩। আইনী ব্যবস্থা নেওয়া।
এসব কিছু না করে লজ্জা আর সন্মানের কথা ভেবে মাথা নীচু করে চলে আসলে নরপশুরা কখনই আসল শিক্ষা পাবে না ।
আমাদের দেশের মেয়েদের সবচাইতে বড় সমস্যাটাই লোকলজ্জা ও সন্মানের ভয়।
এটা কাটিয়ে যতদিন না উঠা যাবে পরিবার ও সমাজও তাকে রক্ষা করবে না......
২৮ শে অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩০
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: বলা হয়ে কুত্তার বাচ্চা বলে গালি দিয়ে শাউট করলে ঐ পারভাটকে লোকজন জড়ো হয়ে একটা গণধোলাই দিত। এর ফলে আর কখনো যারা ঐ দৃশ্য দেখবে তারা কখনো আর ঐ কাজ করার সাহস দেখাত না।
৯| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪০
জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: মাদ্রাসার মেয়েরা সবচেয়ে বেশি পর্দাওয়ালি। তারপরও তাদের কেউ কেউ তাদেরই মুদারেস দ্বারা রেপড হওয়ার সংবাদ পত্রিকার পাতায় পড়ি। আসলে স্বভাব। কুকুর অনেক সেক্স করে। কোনো পুরুষ যদি কাম-উম্মাদ হয় তারে গাঁয়ের ভাষায় "ভাদর মাইয়া কুত্তা" বলে গালি দেয়। পুরুষের যৌনলালসার কারণে এগুলা ঘটে। হোমিওপ্যাথিতে কামোম্মাদের দাওয়াই হচ্ছে ক্যান্থারিস। সবগুলারে ধরে তো দাওয়াই খাওয়ানো যাবে না। মেয়েগুলা লাজনম্র-নিপাট ভালমানুশের মত পথ চলার দিন সত্যিই নাই। মেয়েগুলারে আরও একটু সাহসী আর প্রতিবাদী প্রয়োজনে মারমুখী হইয়া উঠাও জরুরি।
পোস্টে প্লাস।
২৮ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:০৭
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: অত্যন্ত চমৎকার মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জুলিয়ান ভাই।
১০| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:৫৭
কামাল৮০ বলেছেন: মেয়েকে ডেসপারেট বানালে,মাইর কি আপনি খাবেন? সভ্য শান্ত মেয়ের হয়ে প্রতিবাদ করতে যেয়ে কত পিতা মারা গেলো তার খবর কিছু রাখেন।মানুষ কে মরার বুদ্ধি দিবেন না।ছেলে হোক মেয়ে হোক তাদেরকে মানুষ করার কথা বলুন।যদি জানেন।
২৮ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:০৬
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: এটাতো ম্যাওপ্যাও মন্তব্য হয়ে গেলো।
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:৩২
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
সমাজে পরিবারের প্রভাব না থাকলে ডেসপারেট হয়ে লাভ হবে কি?