নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
♠ঘুমন্ত শহরে, রূপালী রাতে, স্বপ্নের ও নীল চাদর বিছিয়ে, কষ্টের শীতল আবরন জড়িয়ে আমি আছি, আছি, তোমার স্মৃতিতে ভালবাসার সরল বাধন ছিড়ে, চলে গেছ এই হৃদয়টাকে ভেঙ্গে তুমি আমি একই শহরে তবুও একাকী ভিন্ন গ্রহে। মনে পরে সেই নিয়ন জ্বলা রাতে, অনন্ত প্রেম দিয়েছি উজার করে, নিঃসঙ্গ নিশি পথিক পেছনে ফেলে পথ হেটেছি বাধা দুটি হাতে। দূর আধারের ভালবাসায় হারাতে, ছুটে ছিলাম সেই রূপালী রাতে।♠
বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী একটা জেলা শহর।২৫০ ফিট উঁচু একটি কমার্শিয়াল স্পেস এর ছাদ থেকে তুলা। ঠিক কোন স্থানের ছবি?
ছবি তুলা কেন ইসলামে হারাম হবে? একজন মাওলানা সাহেবের ওয়াজ শোনেছিলাম, তিনি বলেছেন ছবি তোলা, ছবি আঁকা হারাম। কেয়ামতের দিন নাকি যে ছবি আঁকা হয়েছে বা তোলা হয়েছে আল্লাহ সেগুলোকে প্রাণ দিতে বলবেন। দিতে না পারলে জাহান্নামে নিক্ষেপ করবেন। ছবি আসলে কোন ব্যক্তি বা বস্তুর ছোট আকারের প্রতিকৃতি। তাহলে দাঁড়ালো সকল ফটোগ্রাফারকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে।বস্তু বা ব্যক্তি সৃষ্টি হলে তার ছবি তুলতে বা আঁকতে সমস্যা কি বুঝলাম না।
এটি দেশের বাইরের কোন দেশ নয়। বিউটিফুল বাংলাদেশের একটি স্থান যেখানে নদীর আর পাহাড় মিলে একাকার হয়েছে।ছবিতে সাবরিন।
তরুণ প্রজন্মের ক্রাশ। সুপার ক্লাস।সম্প্রতি মা হয়েছেন।
বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী একটা জেলা সদর। বলুনতো কোন জেলা সদর?
এটা কিসের জুস?
এখানে কি কি ভর্তা আছে?
লোকেশন কোথায় হতে পারে?
ইংরেজি "photography" এসেছে গ্রিক φωτός (phōtos) (φῶς (phōs) শব্দ থেকে আগত) বা "আলো" এবং γραφή (graphé) বা "লাইনের দ্বারা প্রকাশ" বা "অঙ্কন" শব্দ থেকে। দুটি শব্দের একত্রে অর্থ দাঁড়ায় "আলো দিয়ে আঁকা"।
যে আল্লাহ নিজেই তার নূর বা আলো দিয়ে পুরা পৃথিবী প্রতিদিন আলোকিত করেন, তিনি আলো দিয়ে আঁকা নিষিদ্ধ করবেন মানা গেলোনা।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:৫৯
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ফতুয়া বাজদের নিকট কোন উত্তর নেই।
২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:২০
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
যেকোন প্রাণীর মূর্তি-প্রতিকৃতি-ছবি ইত্যাদি ইসলামে নিষিদ্ধ। অন্য ছবি নিষিদ্ধ নয়।
ছেলেদর পায়ের টাকনুর (গিড়া) নিজে পেন্ট/পায়জামা পরা হারাম। কঠিন সাস্তি দেয়া হবে। এইটা বুঝে আসে? কেনো হারাম?
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:২৭
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: গাছ ও একটি জীব। গাছের ছবি তুললে মাওলানা সাহেবরা কি ফতুয়া দেয় কে জানে।
টাকনুর উপর প্যান্ট পড়াটাই এখন ফ্যাশন। টাকনুর নিচে পেন্ট গেলে কেমন আনইজি লাগে। ওবামা স্টাইল।
৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:৩১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
গায়ের জোরে নিজের মত প্রদানের অনুমতি নাই ইসলাম ধর্মে।
আলোকচিত্রকে নাজায়েজ ও পাপ বলে ফতোয়া দিয়েছে ভারতের শীর্ষস্থানীয় মাদ্রাসা দারুল উলুম দেওবন্দ। প্রতিষ্ঠানটির মোহতামিম (উপাচার্য) মুফতি আবদুল কাসিম নোমানি টাইমস অব ইন্ডিয়াকে বলেন, আলোকচিত্র তোলা নাজায়েজ। শরিয়ার বিচারে পরিচয়পত্র কিংবা পাসপোর্ট ব্যবহারের প্রয়োজন ছাড়া মুসলমানেরা ছবি তুলতে পারে না। তিনি বলেন, ভবিষ্যত্ প্রজন্মের কাছে স্মৃতি হিসেবে রাখার জন্য ছবি তোলা কিংবা বিয়ে বা অন্যান্য অনুষ্ঠান ভিডিও করার অনুমতি দেয় না ইসলাম।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:৪১
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: কোরানে এটা নিয়ে কোন আয়াত আছে কিনা জানিনা। ইসলামিস্টরা নিজের মন গড়া বক্তব্য দেয়। যদি আল্লাহ বলে থাকেন, না মানার উপায় নেই যেহেতু মুসলিম। কিন্তু শুধু ছবি তুলার অপরাধে বা ভিডিও করার অপরাধে একজন মানুষ জাহান্নামে চলে, এটা কি মানা যায়?
৪| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:০৮
ইমরোজ৭৫ বলেছেন: ধর্ম যার যার, উৎসব সবার।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৭
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: সত্য বলেছেন, কিন্তু আমি উৎসব নিয়ে কিছুই বলিনি,জিজ্ঞেস করসি, ছবি তুলা হারাম কোন যুক্তিতে? আল্লাহ কি আসলেই নিষিদ্ধ করসেন, নাকি ইসলামিস্টদের মন গড়া?
৫| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩১
কামাল৮০ বলেছেন: ইসলামের দৃষ্টিতে ছবি তোলা হারাম না।কেবল মাত্র প্রানীর ছবি তোলা যাবে না।নতুন ফতুয়া হলো বিশেষ প্রয়োজনে ছবি তোলা যাবে।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৭
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ভাস্কর্য একটি জড় পদার্থ, ইসলামিস্টগণ ভাস্কর্যকে মুর্তি বলেন।সুতরাং ভাস্কর্য ইসলামে হারাম। গাছের প্রাণ আছে।
এগুলোর ছবি তোলা যাবে?
আর ফরোয়া! নারায়ে তাকবির আল্লাহু আকবর বলে মানুষ জবাই বৈধ করতেসে সেখানে জরুরী প্রয়োজনে ছবি বৈধ করণ অতি তুচ্ছ।
৬| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
গোফরান ভাই,
ছবিকে আরবীতে তাসবী), ইংরেজীতে Photo, Picture ইত্যাদি বলা হয়। ছবিকে যে নামেই অভিহিত করা হোক না কেন এবং যে কোন পদ্ধতিতেই তৈরী, আঁকা বা তোলা হোক না কেন-তা কোরআন শরীফ, হাদীস শরীফ, ইজমা ও কিয়াস অর্থাৎ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াতের আকীদা মোতাবেক প্রাণীর ছবি তৈরী করা, তোলা, তোলানো, আঁকা, রাখা, দেখা, দেখানো ইত্যাদি হারাম ও নাযায়িজ।
১।
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার হতে বর্ণিত, হযরত মোহাম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন, “যারা প্রাণীর ছবি তৈরী করবে, ক্বিয়ামতের দিন তাদের কঠিন শাস্তি দেয়া হবে। এবং তাদেরকে বলা হবে, যে ছবিগুলো তোমরা তৈরী করেছ, সেগুলোর মধ্যে প্রাণ দান কর।” (বুখারী শরীফ ২য় জিঃ, পৃঃ৮৮০, মুসলিম শরীফ ২য় জিঃ, পৃঃ২০১)
২।
হযরত আবূ মুয়াবিয়া রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার হতে বর্ণিত, “নিশ্চয় ক্বিয়ামতের দিন দোযখবাসীদের মধ্যে ঐ ব্যক্তির কঠিন আজাব হবে, যে ব্যক্তি প্রাণীর ছবি আঁকে বা তোলে।” (মুসলিম শরীফ ২য় জিঃ পৃঃ ২০১)৷
৩।
জিবরিল (আঃ) নবী কারিম – সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম – ‘র সাথে প্রতিশ্রুতি করেন যে, আমরা সেই ঘরে প্রবেশ করি না যে ঘরে ছবি বা কুকুর থাকে। (সহিহ বুখারি – ৩০৫৫)
তবে বই খাতা গাড়ি বাড়ি পাহাড় সাগর থেকে নিয়ে চাঁদ সূর্য গ্রহ নক্ষত্রসহ মহাবিশ্বের প্রাণহীন ছোট বড় সকল বস্তুর ছবি তোলা ও সর্বপ্রকার মাধ্যমে প্রকাশ করা সবকিছুই জায়েয।
সেটা হাতে অঙ্কন করা হোক বা ফটোগ্রাফির মাধ্যমে গ্রহণ করা হোক বা অন্য যে কোনো উপায়ে তৈরী করা হোক।
ছবির ব্যপারে নবী করীম (সঃ) এর বানীর পরেও যদি অন্য কোন ব্যাখ্যা দাবী করেন তা হলে আমি নিরুপায়। আমি তাঁর বর্ণিত হাদীসকে মনে প্রাণে বিশ্বাস করি।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৩
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: নূরুভাই আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত, জামাত ইসলাম, এগুলো ভন্ড। এরা ইসলামকে নিজেদের মত করে ব্যবহার করে। আর হাদীস নয়, কোরানের আয়াত চেয়েছিলাম। আর কেন হারাম হবে তার পেছনে লজিকটা খুঁজছিলাম।
৭| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৮
কামাল৮০ বলেছেন: ইসলামের দৃষ্টিতে ছবি তোলা হারাম না।কেবল মাত্র প্রানীর ছবি তোলা যাবে না।নতুন ফতুয়া হলো বিশেষ প্রয়োজনে ছবি তোলা যাবে।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৪
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: এখন যারা ইসলাম ইসলাম করে, এদের শয়তানি দেখে শয়তান নিজেই লজ্জা পায়।
৮| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৪
কামাল৮০ বলেছেন: গাছের যে প্রাণ আছে এটা তো জানা গেলো কিছু কাল আগে।আগে গাছের প্রাণ ছিল না।বিসমিল্লা বলে ছবি তোললে কম গুনা হবে।যত মোল্লা ততো ফতুয়া।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:০৫
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: মোল্লা দের মতে আওজু বিল্লাহ বিসমিল্লাহ বলে মানুষকে কটাক্ষ করা যাবে, ফেতনা ফ্যাসাদ করা যাবে। এতে কবিরা গোনাহ হবেনা।
কিন্তু কোরান বলসে সম্পূর্ণ ভিন্ন কথা, আল্লাহ বলসেন এগুলো করলে, 'তওবায়ে নসুহা' করতে হবে,
তওবায়ে নসুহার ৩ শর্তঃ
১) অপরাধের পাপের জন্য মন থেকে অনুতপ্ত হতে হবে।
২) এই অপরাধ/পাপ এর জন্য আল্লাহর কাছে এবং গালি কটাক্ষ এগুলো যাকে করসে তার কাছে মাফ চাইতে হবে।
৩) আর কোন দিন এমন অপরাধ/পাপ করবেনা তাহা আল্লাহর সাথে ওয়াদা করতে হবে।
সাধারণ বা মডারেট মুসলিম এর চেয়ে কাঠমোল্লারা এই পাপ গুলো বেশি করসে। আমরা যে গান শোনি, মুভি দেখি, ছবি তুলি, প্রেম করি এগুলো হয়তো আল্লাহ মাফ করবেন,কারণ তিনি গফুরুর রহিম, কিন্তু আল্লাহর কোন সৃষ্টির উপর যারা জুলুম করে তাদের ক্ষমা নেই।
৯| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৪০
জুন বলেছেন: কেন অপরাধ হবে গোফরান! এই নেন তরমুজের জ্যুস খান
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৫৩
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: থ্যাংকস জুন আপু। রমজানের ইফতারে তরমুজ জুস উইথ আইস খেতে অসাধারণ। ♥️
১০| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৪২
জুন বলেছেন: আগের মন্তব্যে ছবিটি আসলো না ক্যানো
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৫৭
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আসছে তো আপনার জন্য লিনার বানানো চাটগাঁইয়া 'মালাই চপ' ♥️
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৫৮
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: এটার নাম 'গুজরাটি মালাই চপ '
১১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৪৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আল্লাহর বানী কোরআন আর রসুল (সঃ) এর বানী হাদিস কে
যথাযোগ্য মর্যাদা প্রদান করা প্রতিটি মুমিন মুসলমানের পবিত্র
দায়িত্ব ও কর্তব্য।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:০০
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আমি মর্যাদা প্রধান করি কিন্তু হুবুহু কোরানের নির্দেশ মত চলতে পারিনা। বাট নিজে পাপী হয়ে ইসলামিস্ট এর মুখোশ পরে অন্যজনকে পাপী বলে ভন্ডামি করিনা।
১২| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:০৪
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: প্রথম ছবিটি নারায়ানগঞ্জ, অথবা গাজীপুর।
দ্বিতীয় ছবিটি ভালু লাগছে।
মারিয়া নূর আবার মা হলো কবে?
তারপরের ছবিটি কোন জেলা?
অরেঞ্জ অথবা আনারসের জুস।
যে কোন ধরণের ভর্তা আমার ভাল লাগে।
সর্বশেষ ছবিটি উত্তরবঙ্গ অথবা দক্ষিণবঙ্গের কোন এক লোকেশন হবে।
ধর্ম হচ্ছে বিশ্বাস, এখানে কোন যুক্তি তর্ক চলবে না, আপনি মানেন বা না মানেন সেটা ভিন্ন বিষয় কেউ আপনাকে কিছু বলবে না।
কিন্তু যদি প্রশ্ন তুলেন তাহলে হয়তো আপনাকে গোজমিল দিয়ে শ্বান্তনা বুঝ দেওয়া হইবে, এরপরেও যদি আ্পনি বুঝ না মেনে যুক্তি তর্ক করেন তাহলে আপনাকে: কাফের, মুরতাদ, ইসলামোফোবিক, নাস্তিক ইত্যাদি খেতাবে ভূষিত করা হইবে।
লেটেস্ট নিউজ হচ্ছে: বাংলাদেশ ফাইটিং স্কোর গড়েও শেষ পর্যন্ত হেরে গিয়ে এশিয়া কাপ থেকে বিদায় নিলো। এত ভাল অবস্থানে থেকেও হেরে গেলো!!! খুউব দুঃখ পাইলাম!!!
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৪১
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: না প্রথম ছবিটি চট্টগ্রামের আগ্রাবাদের চৌমুহনী।র্যাংক এফ সি প্রোপার্টিজ এর সি ই ও তাদের একটা কমার্সিয়াল প্রোজেক্ট এর ছাদ থেকে তুলেছেন।
২য় ছবিটি বান্দরবান।
মারিয়া টি-২০ ওয়ার্ল্ডকাপ এর সময় কনসিফ করছিল। ২ মাস আগে মা হয়েছে।
এর পরের ছবি জামাল পুর সদর।
ভর্তা সবার প্রিয়।
সর্বশেষ টাও জামালপুর।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৪৪
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ধর্ম নিয়ে কিছু বললে সিন্ডিকেটের টার্গেটে পরিনত হবো।
বাংলাদেশের কপাল খারাপ ছিল গতকাল।
১৩| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ২:৪৩
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
বাংলার ক্রিকেট হলো ওভাররেটেড নাম্বার ওয়ান; ক্রিকেট যারা বুঝে তাদের কাছে টেকনিক্যাল ফল্ট অহঃরহ ধরা পড়বে; উন্নতির বালাই নেই।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৪৬
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: খেলা দেখে এতো খারাপ লাগসে আর অনলাইনেই আসিনি। মেজাজ খারাপ ছিল। এতো ভালো স্কোর করেও জিততে পারলোনা।
১৪| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ ভোর ৪:৫৩
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: বাংলাদেশের বড়বড় হুজুরদের ভিডিওচিত্র ইউটিউব ফেইসবুকে দেখা যায়? এগুলোও ত ছবি। ছবি তোলা হারাম বা নাজায়েজ হলে তারা এসব এলাও করেন কেন?
হুজুরগণ যা করবেন সব ঠিক, জনগণ করলে দোষ!
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৪৯
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: যারা ধার্মিক সাজে তারা খুবই ভন্ড। জোর করে অন্যের উপর ধর্ম চাপিয়ে দিতে চায়। মন গড়া ফতোয়া দেয়। কোরান হাদীস ইসলামকে নিজেদের স্বার্থে নিজেদের মতো করে ব্যবহার করে। এরা পবিত্র ধর্ম ইসলামকে কলংকিত করসে।
১৫| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:০৯
রানার ব্লগ বলেছেন: আমি আপনাকে বাংলাদেশের ধর্মীয় এক ঘটনার বর্ননা দিচ্ছি।
★হযরত শামস তাব্রিজ (র):
তিনি বিশ্ব বিখ্যাত সুফি ও ইসলামিক দার্শনিক
মাওলানা জালাল উদ্দিন (র) এর প্রানের মুর্শিদ
কেবলা।শামস তাব্রিজ অনেক উঁচু স্তরের আউলিয়া
ছিলেন।তিনি সবসময় চটের ছালা পড়ে পাগল বেশে
আল্লাহর প্রেমে মত্ত হয়ে ঘুরে বেড়াতেন যাতে লোকে
তাকে চিনতে না পারে।
শরিয়তের কোন ধার ধারতেন
না।তার উঁচু স্তরের মারিফতের কথা না বুঝতে পেরে
শরীয়তের কাজী গন তাকে চাবুক মেরে চামড়া খুলিয়ে
ফেলার ফতোয়া দিলে শামস তাব্রিজ এক টান দিয়ে
নিজের গায়ের সমস্ত চামড়া খুলে দিয়ে বলেন "এই নে
তোর শরীয়ত ,আমার কাছে মারিফত
থাকলেই চলবে।
এরপর আল্লাহর কুদরতে তার গায়ের
চামড়া আগের মত
অবিকল ফিরে আসে।তারভিতর আল্লাহ এতই শক্তি
দিয়েছিলেন যে তিনি একনজরে সাধারন মানুষকে
কুতুবে আউলিয়া বানিয়ে দিতে পারতেন।
একবার মাংস রান্না করার জন্য প্রতিবেশির কাছে
আগুন চাইলে আগুন
দিতে অস্বীকৃতি জানিয়ে প্রতিবেশি তাকে মারধর
করলে তিনি আকাশের সূর্যকে ডাক দেয়ার সাথে সাথে
সূর্য তার মাথার এক হাত নীচে নেমে আসে।তখন তিনি
সূর্যের তাপে মাংস সিদ্ধ করেন।সূর্যের প্রখর তাপে
উক্ত এলাকার সকল ঘর-বাড়ি ও মানুষ জ্বলে পুড়ে
ছাড়খাঁর হয়ে যাওয়ার উপক্রম হলেও শামস তাব্রিজের
সেদিন হাতের একটা পশম জ্বলেনি। মানুষের চিৎকার ও
আর্তনাদ দেখে শামস তাব্রিজের অন্তরে দয়া হলে সে
পুনরায় সূর্যকে নিজ স্থানে ফিরে যেতে আদেশ করলে
সূর্য তাহার স্থানে আগের মত অবস্থান শুরু করে।
এই মহান
আউলিয়ার মাজার শরিফ বর্তমানে সিরাজগঞ্জ শাহজাদপুরে এবং তুরস্কের কউনিয়ায়
অবস্থিত।এই মহান আউলিয়ার প্রতি
সালাম লক্ষ কোটি
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৫৩
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: এখনের ধার্মিক নামক ভন্ড গালিবাজ ও ব্যক্তি আক্রমণ কারীরা ধার্মিক বলতে শুধু তাদের মিন করে যাদের সাথে ওদের মতের সাথে মিলে। মতের সাথে অমিল হলেই গালি ব্যক্তি আক্রমণ কটাক্ষ। জামাত মনে করে ওরা ছাড়া সবাই নাস্তিক।
১৬| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:১০
রানার ব্লগ বলেছেন: উপরের গল্প খানা কপি পেস্ট করা। গল্প পরে আপনার কি ধারনা হলো জানাবেন।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:৫৬
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: একজন প্রকৃত ধার্মিক সবসময় অহিংস ও মানবিক।
১৭| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:০৬
মৌন পাঠক বলেছেন: এই ফতোয়া ওরা শিথিল করবে, যেদিন দেখবে ছবি তোলা ওদের জন্য লাভজনক।
সেদিন ফতোয়া বাদ দিবে যেদিন দেখবে ছবি তোলায় ওদের জন্য অর্থ আছে।
চাপ নিয়েন না ভাই।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:১৬
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ওরা সবকিছু ওদের মন মতো করে চালাতে চায়। মন মতো না হলে কটাক্ষ করে ও গালি দেয়।
১৮| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৩১
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: প্রথম ছবিটি দেখেই বুঝতে পারছিলাম ওটা বিভাগীয় কোন শহর, চট্রগ্রাম হবে হয়তো।
কিন্তু আপনি জেলা শহর লিখছেন দেখে আর চট্রগ্রাম লিখতে সহাস হয়নি।
মারিয়া টি-২০ ওয়ার্ল্ডকাপ এর সময় কনসিফ করছিল
কে কবে কনসিভ করে সে খবরও দেখি রাখেন, হা হা।
ধর্ম নিয়ে লিখলে আপনি আলোচনায় আসতে পারবেন হয়তো, কিন্তু শ্বান্তি কখনো পাবেন না।
গতকাল যারা খেলা না দেখছে তারাই শ্বান্তিতে ছিল।
ভাল থাকবেন।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৩৯
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: মারিয়া আসলে আমার খুব প্রিয়। সম্পর্ক বন্ধু সূলভ। কানসিভ করার আগে ওর শেষ কাজ ছিল - টি-স্পোর্টস এর টি-২০ নিয়ে ক্রিকেট প্রোগ্রাম আর আমার ম্যাগাজিনের কাভার শ্যুট।যে কাভার শ্যুট এর ছবি নিয়ে ব্লগে আতো আলোচনা হচ্ছে।
আর আলোচনায় আসার কোন ইচ্ছা আমার নেই। আমি মানসিক প্রশান্তির জন্য নিজের মনের কথা গুলো স্বাধীন ভাবে লিখতে পারলেই খুশি।
বাংলাদেশ এতো দ্রুত বিদায় নিবে মেনে নিতে কষ্ট হচ্ছে।
১৯| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:০৫
বিটপি বলেছেন: ছবি তোলা হারাম হবার ব্যাপারে কোন যুক্তি নেই। ছবিতে আল্লাহ্র সৃষ্টির প্রতিরূপ সংরক্ষণ করা হয়। অনেকটা দলিল দস্তাবেজের মত। হারাম হল প্রাণীর প্রতিকৃতি তৈরি করা যেমন প্রাণির চিত্রকর্ম, ভাস্কর্য, মূর্তি ইত্যাদি। আলোকচিত্র হল অনেকটা সময়কে ধরে রাখার একটা উপায় বিশেষ। আর মূর্তি বা প্রতিকৃতি হল আল্লাহ্র সৃষ্টির বিকৃতি, যার মাধ্যমে আল্লাহ্র গৌরবকে হেয় করা হয়।
গাছের জীবন থাকার পক্ষে হাদীস আছে। গাছের প্রাণ থাকার ব্যাপারটা মানুষ সৃষ্টির শুরু থেকেই জানত। কিন্তু বৈজ্ঞানিক তথ্যের মাধ্যমে তা প্রমাণ করা হয়েছে শ'দুয়েক বছর আগে। গাছের জীবন আছে, প্রাণ নেই। তাই গাছের ছবি আঁকলে তা গুনাহের কারণ হবেনা।
১ নং ছবিটা জিইসি মোড়ের ছবি, সম্ভবত ২০১৪/১৫ সালের ছবি এটা।
বাকি ছবিগুলোর অবস্থান দেখে বোঝার উপায় নেই কোথায়। তাই বলতে পারলাম না।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:৪৩
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: না না ছবিটি তানভির শাহরিয়ার রিমন ভাই তুলেছেন গত সপ্তাহে আগ্রাবাদ এর চৌমুহনী থেকে। ছবি তুলা হারাম সংক্রান্ত কোন আয়াত আমি খুঁজে পাইনি।
©somewhere in net ltd.
১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:৫৬
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: কঠিন বিষয় তুলে ধরেছেন সমাধনও কঠিন