নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জামাত শিবির,ধর্মান্ধ মোল্লা ও একটি নির্দিষ্ট ধর্ম বিদ্বেষী মুক্ত ব্লগ।আপনার প্রতি আমি কেমন ব্যাবহার করব তা আপনার আচরণের উপর নির্ভর করবে।সত্য মিথ্যা যাচাই না করে অন্যের কথার উপর ভিত্তি করে যদি আমার উপর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন,তাহলে আমার বন্ধু হওয়ার দরকার নেই।

মোহাম্মদ গোফরান

♠ঘুমন্ত শহরে, রূপালী রাতে, স্বপ্নের ও নীল চাদর বিছিয়ে, কষ্টের শীতল আবরন জড়িয়ে আমি আছি, আছি, তোমার স্মৃতিতে ভালবাসার সরল বাধন ছিড়ে, চলে গেছ এই হৃদয়টাকে ভেঙ্গে তুমি আমি একই শহরে তবুও একাকী ভিন্ন গ্রহে। মনে পরে সেই নিয়ন জ্বলা রাতে, অনন্ত প্রেম দিয়েছি উজার করে, নিঃসঙ্গ নিশি পথিক পেছনে ফেলে পথ হেটেছি বাধা দুটি হাতে। দূর আধারের ভালবাসায় হারাতে, ছুটে ছিলাম সেই রূপালী রাতে।♠

মোহাম্মদ গোফরান › বিস্তারিত পোস্টঃ

পাখিটার এমন স্বভাব নিজের অভাব পূরণ করে নিজের মত, পাখিটা হাসে খেলে অন্তরালে সুনিপূন করে কত।

০৫ ই আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:০৭


ফাস্ট আর বোল্ড তো সে নয়
যে নিজের মাসেল ও ব্রেস্ট শো অফ করে।
বোল্ড হলো সে,
যে দুর্বলের পাশে দাঁড়ায়।
জালিমের বিরুদ্ধে একা দাঁড়িয়ে যায়।
অত্যাচারী শাষকের সামনে দাঁড়িয়ে
সত্য কথা বলে।
নিশ্চিত মৃত্যু জেনেও
জালিম সরকারের বিরুদ্ধে
লড়াই করে।

নিষিদ্ধ পল্লীতে যে জন্ম নেয়
সে জারজ নয়।
জারজ তো সে,
যে ছোট্ট ৪ বছরের মেয়েটিকে ধর্ষন করে।

ছোট লোক মানে কখনো গরীব মানুষ নয়।
ছোট লোক তো সে,
যে নিজে পেট ভরে খেয়ে
প্রতিবেশী কে ক্ষুধার্ত রাখে।

কাঠ মোল্লা মানে কোন সম্মানিত মাওলানা নন।
কাটমোল্লা তো সে,
যে নিজের সুবিধা মতো কোরান হাদীসের বুলি উড়ায়
আর নিজের বেলায় সেসব প্রযোজ্য মনে করে না।

চোর সে নয় যে পেটের দায়ে চুরি করে।
চোর তো সে,
যার কোটি কোটি থাকার পরও
অসহায় গরীবের খাবারের দিকে
পৃথিবীর সবচেয়ে নোংরা দৃশ্য
লোভে চকচক করা চোখে তাকায়।

অপরাধী তো সে নয়
যাকে খাবারের বিনিময়ে অপরাধী বানানো হয়।
অপরাধী তো সে,
যে সরকারী বেতন নিয়ে,
অফিসে বসে ব্যক্তিগত কাজ করে।

অশ্লীল তো সে নয়
যে মেয়ে পেটের দায়ে অর্ধ উলঙ্গ হয় বা পতিতালয়ে যায়।
অশ্লীল তো সে
যে তাদের গালি দেয়।

অযোগ্য ভন্ড তো সে নয়
যে অপ্রিয় সত্য সরাসরি বলে দেয়।
অযোগ্য আর ভন্ড তো সে
যে প্রতিযোগিতায় না পেরে
নিজে সুশীলতার মুখোশ পড়ে
কাউকে দমন করার জন্য
গালি দেয়ার জন্য
ব্যক্তিত্বহীন ছাগু কাটমোল্লা দের লেলিয়ে দেয়।

পতিতাতো সে নয়
যে নিজের মায়ের ঔষধের জন্য
যে কোন পুরুষের সাথে মায়ের ঔষধের বিনিময়ে
বিছানায় শোয়।
পতিতাতো সে পুরুষ,
যে তাকে ঔষধ গুলো
দেহের বিনিময়ে কিনে দেয়।

শিরোনামঃ যে পাখি ঘর বোঝেনা গানের লিরিক।৷

গানটি ঘর অন্ধকার করে কানে হেডফোন দিয়ে ফুল ভলিউমে শুনুন।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৫

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
বক্তব্য পরিস্কার বুঝাগেছে।

০৫ ই আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৯

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ধন্যবাদ দস্যু ভাই মন্তব্যের জন্য।

২| ০৫ ই আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫১

স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: কার লেখা?
আগে শুনিনি

০৫ ই আগস্ট, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৬

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: পোস্ট আমি লিখছি। শিরোনাম যে পাখি ঘর বুঝে না গান থেকে। যে পাখি ঘর বুঝে না লিখে ইউটুবে সার্স দিন।

সিংগারঃDhruba Guha

৩| ০৫ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ৮:০৩

শাহ আজিজ বলেছেন: চমৎকার :``>>

০৫ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ৮:১৩

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ধন্যবাদ শাহ ভাই।

৪| ০৫ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ৮:০৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: কবিতা ভালো লেগেছে।

০৫ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ৮:১৪

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ধন্যবাদ সাচু ভাই।

৫| ০৫ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ৮:৩৪

কামাল৮০ বলেছেন: অনেক কথার যুক্তি আছে।ভালো লাগলো পড়ে।

০৫ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ৮:৪০

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ধন্যবাদ কামাল ভাই।

৬| ০৫ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:৩৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
নষ্ট শকুনির থাবা পড়েছে সর্বত্র !

০৫ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:৪৯

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: শকুনির গল্প টা মনে পড়ে গেল -

এক বিরাট তাল গাছ। তার সুউচ্চ ডালে বাস করে এক শকুন-শকুনি। দুজনকে ভালোবেসে তারা লিভ-টুগেদার করছে বেশ কিছুদিন। মানুষের মতো ওদেরও জীবন পাশ্চাত্যের হাওয়ায় বেশ খোলামেলা। লিভ-টুগেদার। অতএব প্রেম। অতএব সন্তান। শকুন উধাও। সন্তান মানে বাচ্চার দায়-দায়িত্ব তখন শকুনির।

বাচ্চা ধীরে ধীরে বড় হলো। বড় হতেই মা-শকুনির কাছে নিত্য-নতুন বায়না। শকুনি জান-মান দিয়ে তার বাচ্চার বায়না মেটায়। কখন এর মাংস। কখন তার মাংস। মানে মরা-পচা-গলা ইঁদুর, সাপ, ব্যাঙ, গরু, ছাগল ইত্যাদি।

একদিন বাচ্চাটা মা-শকুনির কাছে বায়না ধরলো—মা, আমি মানুষের মাংস খাব, এনে দাও না প্লিজ! শকুনি বলল—ঠিক আছে বেটা, সন্ধ্যার সময় এনে দেব। শকুনি উড়ে গেল আর আসার সময় বাচ্চার জন্য শূকরের মাংস নিয়ে এলো।

বাচ্চা বলল—মা, এটা তো শূকরের মাংস, আমি মানুষের মাংস খেতে চাই। মা বলল—ঠিক আছে বেটা, এনে দেব। শকুনিটা উড়ে গেল আর আসার সময় এক মরা গরুর মাংস নিয়ে এলো।

বাচ্চা বলল—আরে এটা তো গরুর মাংস নিয়ে এসেছো, মানুষের মাংস কোথায়? তখন শকুনিটা উড়ে গেল আর শূকরের মাংস একটা মসজিদের পাশে আর গরুর মাংস একটা মন্দিরের পাশে ফেলে দিয়ে চলে এলো।

কিছুক্ষণের মধ্যেই সেখানে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় কয়েকশ মানুষের লাশ পড়ে গেল। মা আর বেটায় মিলে খুব তৃপ্তিতে মানুষের মাংস খেল।

বাচ্চাটা খেতে খেতে জিজ্ঞেস করল—মা, এত মানুষের মাংস এখানে কী করে এলো? শকুনি বলল—এই মানুষ জাতটাই এরকম রে! ঈশ্বর তো ওদেরকে মানুষ বানিয়ে জন্ম দিয়েছেন, কিন্তু ধর্মের নামে এদেরকে জানোয়ার থেকেও হিংস্র বানানো যেতে পারে! এতদিন এসব কাজ রাজনৈতিক নেতা-মন্ত্রীরা করে মানুষের মধ্যে দাঙ্গা লাগিয়ে রক্তগঙ্গা বইয়ে দিতো, আজ সেই কাজটা আমিই করলাম রে!

৭| ০৬ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ৩:৩০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে আগামী কাল এক
দাঙ্গাবাজ শকুনের গল্প শোনাবো
যদি আল্লাহ বাঁচিয়ে রাখেন!

০৬ ই আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৩:১৫

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: কই শোনান।

৮| ০৬ ই আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৩:২৩

ডার্ক ম্যান বলেছেন: ভাল। বেশ ভাল।

০৬ ই আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৫:১৯

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ধন্যবাদ ডার্ক।

৯| ০৬ ই আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৪:৫২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
শুনুন তা হলে,
দাঙ্গাবাজ শকুন !!
যা আপনাকে উৎসর্গ করা হয়েছে!

০৬ ই আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৫:২০

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ধন্যবাদ নূরু ভাই। কিন্তু আমি তো মডেল হান্টার নই মডেল মেকার।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.