নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
♠ঘুমন্ত শহরে, রূপালী রাতে, স্বপ্নের ও নীল চাদর বিছিয়ে, কষ্টের শীতল আবরন জড়িয়ে আমি আছি, আছি, তোমার স্মৃতিতে ভালবাসার সরল বাধন ছিড়ে, চলে গেছ এই হৃদয়টাকে ভেঙ্গে তুমি আমি একই শহরে তবুও একাকী ভিন্ন গ্রহে। মনে পরে সেই নিয়ন জ্বলা রাতে, অনন্ত প্রেম দিয়েছি উজার করে, নিঃসঙ্গ নিশি পথিক পেছনে ফেলে পথ হেটেছি বাধা দুটি হাতে। দূর আধারের ভালবাসায় হারাতে, ছুটে ছিলাম সেই রূপালী রাতে।♠
ছবিতে যাকে দেখতে পাচ্ছেন উনার নাম।এলিজা পেরি।এই নারী খেলোয়াড় অস্ট্রেলিয়ান জাতীয় দলের হয়ে ক্রিকেট, ফুটবল উভয় বিশ্বকাপ খেলা একমাত্র খেলোয়ার।
আমাদের দেশের গ্রামে গঞ্জে এমন সম্ভাবনাময়ী বহু মেয়ে রয়েছে। যাদের জামাইত্যা ছাগু ও কাঠমোল্লারা বিকশিত হতে দেয়না। তাদের বোরখা পড়িয়ে গৃহ বন্ধী করে রাখে। একটু স্বাধীন ভাবে চলতে চাইলে পিটিয়ে মেরে ফেলে।অজ পাড়া গা থেকে উঠে আসা এসব কাঠমোল্লা ও ছাগুদের আমার বোনদের দেখলে লালা ঝরে। স্বাধীন বাংলাদেশকে ফাকিস্তান বানাতে চায়। ভাদ্র মাসে কুকুর পাগল হয়, অগাস্ট ফেব্রুয়ারি মার্চ ও ডিসেম্বরে পাগল হয় জামাত ও বিম্পি ভেক ধরা জামাত।
এরা গালি দিতে ছেলে মেয়ে দেখেনা। মতের অমিল হলেই গালি দিবে। (ছাগীদের গালি দিলে ঠিক আছে)। যদি সুশিলতার ভেক ধরা ছাগু হয় তবে কুকুর লেলিয়ে দিবে।কুকুরের পাল ঝাঁক বেঁধে আপনাকে আক্রমন করবে। এদের লেলিয়ে দেয়া কুকুর লেলিয়ে দেয়ার চেয়েও সহজ। অপনার অপরাধ আপনি ছাগুদের বিপক্ষে কথা বলেন। আপনার বিরুদ্ধে কেউ নোংরা মন্তব্য করলে দল বেঁধে সে মন্তব্যে লাইক দিবে। কথায় কথায় ধর্মের দোহায় দেয়। ধর্মে কোথায় আছে একটা মেয়ে ক্রিকেটার হতে চাইলে তাকে গালি দিতে হবে। মডেলিং করলে গালি দিবে। এদের জাত শত্রু কারা জানেন? যে সব নারীরা ক্রিকেট খেলতে চায়, অভিনয় করে, মডেলিং করে, গান করে, নাচ করে ওরা এবং ওদের বিকশিত হতে যারা সহযোগিতা করে ওরা।
এরা স্ত্রী দের উপর দাসী বাদী দের মত আচরণ করে। বর্বর নির্যাতন করে। মেয়েরা আত্ন নির্ভরশীল হলে তাদের এসব নোংরামি বন্ধ হয়ে যাবে। কত দুঃখিনী বোন এদের অত্যাচার জুলুমে নির্যাতিত তা একমাত্র সৃষ্টিকর্তা জানেন। খেলা কে হারাম বলে, নিজেরা মাথায় ফাকিস্তানের পতাকা বেঁধে ফাকি ক্রিকেট দলকে সমর্থন করে। এরা দেশদ্রোহী রাজাকার জারজ।
একদিন আসবে যখন এই কুকুরের চেয়েও ঘৃণ্য জামাত শিবির কাটমোল্লাদের সকল বাঁধা অতিক্রম করে আমাদের বোনরাও এলিজা পেরির মত বিশ্ব কাঁপাবে। কাঠমোল্লাদের হাতে হারিকেন ধরিয়ে দিবে। সে দিন আর বেশী বাকি নাই।
ওহে ছাগু মোল্লা যতই ষড়যন্ত্র করিসনা না কেন, কোন লাভ নাই। উর্দুতে ৫২ তেও কথা বলাতে পারিসনাই এখনল পারবিনা। পড়েছিস নাকি রক্তে আগুন লাগা কবিতা? "কাঁদতে আসিনি, ফাঁসির দাবী নিয়ে এসেছি"
"খুনি জালিমের নিপীড়নকারী কঠিন হাত
কোনো দিনও চেপে দিতে পারবে না
তোমাদের সেই লক্ষদিনের আশাকে,
যেদিন আমরা লড়াই করে জিতে নেব
ন্যায়-নীতির দিন
হে আমার মৃত ভাইরা,
সেই দিন নিস্তব্ধতার মধ্য থেকে
তোমাদের কণ্ঠস্বর
স্বাধীনতার বলিষ্ঠ চিৎকারে
ভেসে আসবে
সেই দিন আমার দেশের জনতা
খুনি জালিমকে ফাঁসির কাষ্ঠে "
ছবি ফেসবুক।
যারা পোস্ট অটো রিফ্রেশ দিবে ওরা জারজ।
পোস্টে ছাগু কাঠমোল্লা নিষিদ্ধ।
পোস্টে কেউ মন্তব্য করবেন না।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০২২ দুপুর ২:৪৯
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: অনেকের পোস্ট গরু ছাগলেও পড়েনা জন্যে আমরা হিট মন্তব্য পেলে জ্বলে। তাই মন্তব্য নিচ্ছি। প্রোপিকে জ্বলে, শিরোনামে জ্বলে, বিষয়-বক্তব্যের জন্য জ্বলে, পোস্টে ছবি দিলে জ্বলে, হিট লাইক কমেন্ট পেলে জ্বলে। এত জ্বালানির সাথে পুড়ানি হিংসুক গুলোর।
২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২২ রাত ১:০৪
কামাল৮০ বলেছেন: সৃষ্টিকর্তা মোল্লাদের পক্ষে।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০২২ দুপুর ২:৫১
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: এরা আল্লাহর কালাম ও রাসুল সঃ এর হাদীস বিকৃত করে। এরা ভন্ড। যুক্তিতে না পারলে গালি দেয়।
৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২২ রাত ২:২৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
শুধু ইসলাম নয়। প্রাচীনকাল থেকে সব অঞ্চলে পুরুষতন্ত্র নারীদের দাবিয়ে রাখতে চেয়েছে।
খোদ আমেরিকায় কিছুদিন আগেও নারীদের ভোটাধিকার ছিল না।
তবে বর্তমানে সকল অঞ্চল সময়ের সাথে নিজেদের আপডেট করে সভ্য হলেও ইসলাম তথা রাজনৈতিক ইসলাম নিজেদের আপডেট তো করেই নি, বরং নিজেদের রাজনীতি সুবিধার জন্য নারীদের আরো অধপতনে ও অসম্মানের দিকে নিয়ে গেছে।
অতচ ইসলাম দিয়েছিল নারীদের উচ্চ সম্মান, অন্তত প্রতিবেশী ইহুদি ও বেদুইনদের চেয়ে।
নারীরা অবাধে মসজিদে যেতে পারতো, সরাসরি মজলিসে প্রবেশ করে রসুলের কাছাকাছি এসে অভিযোগ করতে পারতো। পুরুষদের সাথে একই কাতারে নামাজ পরতে পারতো, বাজারে যেতে পারতো, স্বাধীন ব্যাবসা করতে পারতো।
যাদুঘরে রসুলের ইসলামী যুগের মক্কা মদিনা এলাকার কিছু পরিধেয় বস্ত্র দেখা যায়, সেগুলো হাতাকাটা জামা, অর্থাৎ নারী পোশাক নিয়ে বাড়াবাড়ি ছিলনা। (যেগুলো এখনো ইস্তাম্বুলের যাদুঘরে আছে, ভেরিফাইড)
কিন্তু ৩০০ বছর পরে রসুলের হুকুম অমান্য করে কথিত হাদিস বানিয়ে নারীদের গৃহবন্দি, বস্তাবন্দি করা হয়েছে। তাদের রাজনীতির প্রয়োজনে।
মানে কলহরত দল উপদল গুলো কে কত বড় মুসলমান এই প্রতিযোগিতায় নারীরা বস্তাবন্দি হয়েছে।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০২২ দুপুর ২:৫২
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ভন্ড জামাত শিবির ছাগু ও বিম্পি ভেক ধরা ছুপা ছাগু রাজাকার এই মুহুর্তে বাংলা ছাড়।
৪| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২২ সকাল ৭:০৭
অগ্নিবেশ বলেছেন: আপনি মেয়েদের বাজারে আনতে চান, আপনি মেয়েদের পন্য বানাচ্ছেন, আপনারাই নারীলোভী। মেয়েরা পাকাকলার মত যতক্ষন খোসার মধ্যে থাকে ততক্ষনই সেফ থাকে, খোসা ছিললেই মাছি বসে। ইসলাম নারীদের গৃহবন্দি বস্তাবন্দী করে তাদের দিয়েছে সর্বোচ্চ সম্মান। তবে দাসীদের ব্যাপার একটু ভিন্ন, যতই তারা নারী হোক তারা কাফের, কাফের হল নিক্ৃষ্ট, এই সব নারীদের পরর্দা ফরজ নয়। ভোগ করার জন্য বিবাহও ফরজ নয়।
ইসলাম ধর্মের অন্যতম গুরুত্বপুর্ণ ব্যক্তিত্ব হযরত উমর ইবনুল খাত্তাব ছিলেন ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা এবং ইসলামের অন্যতম ব্যক্তিত্ব। তার অনেকজন উম্মু ওয়ালাদ ছিল বলে জানা যায়। তার বাসায় ক্রীতদাসীগণ নগ্ন বক্ষে পানীয় পরিবেশন করতেন বলে হাদিস থেকে জানা যায়।
হাদিসের মূল অংশঃ حدثني ثمامة بن عبد الله بن أنس عن جده أنس بن مالك قال : كن إماء عمر – رضي الله عنه – يخدمننا كاشفات عن شعورهن ، تضرب ثديهن .
হযরত মুহাম্মদের মেয়ের জামাই এবং একই সাথে আপন চাচাতো ভাই আলীও ছিল একজন রঙ্গিন চরিত্রের মানুষ। নবী মুহাম্মদ নিজে অসংখ্য বিবি, দাসী ভোগের সাথে সাথে নিজের জামাইদেরকেও যুদ্ধবন্দিনীদের ভাগ দিতে কসুর করেননি। হযরত আলীকে তিনি উদারভাবে মালে গনিমত থেকে প্রাপ্ত খুমুসের অংশ বন্টন করেছেন। উল্লেখ্য, কাফেরদের সাথে যুদ্ধ করে যা লুটপাট করা যেতো, সেগুলোকে ইসলামের পরিভাষায় বলে গনিমতের মাল। সেখান থেকে এক পঞ্চমাংশ ভাগ নিতেন নবী স্বয়ং। এই এক পঞ্চমাংশকে বলা হয় খুমুস। গনিমতের মালের মধ্যে নারী শিশুও অন্তর্ভূক্ত থাকতো [13]। নিচের হাদিসটিতে দেখা যাবে, কীভাবে হযরত ফাতেমার স্বামী নবী জামাতা শেরে খোদা হযরত আলী বন্দিনীর সাথে সেক্স করছেন, যে বন্দিনীকে তিনি শ্বশুরের কাছ থেকে উপহার হিসেবে পেয়েছেন।
মহান আমাদের দয়াল নবী মুস্তফা। নিজের কন্যার স্বামীর সাথে সেক্স করার জন্য যুদ্ধবন্দিনী দিতে এখনকার আধুনিক পিতারও বুক কেঁপে উঠবে, কিন্তু সেই সময়েই দয়াল নবী তা দেখিয়ে দিয়ে গেছেন
সহি বুখারিঃ ভলিউম-৫, বুক নং-৫৯, হাদিস নং-৬৩৭:
বুরাইদা কর্তৃক বর্ণিতঃ
নবী আলীকে ‘খুমুস’ আনতে খালিদের নিকট পাঠালেন (যুদ্ধলব্ধ মালের নাম খুমুস)। আলীর উপর আমার খুব হিংসা হচ্ছিল, সে (খুমুসের ভাগ হিসেবে প্রাপ্ত একজন যুদ্ধবন্দিনীর সাথে যৌনসঙ্গমের পর) গোসল সেরে নিয়েছে। আমি খালিদকে বললাম- “তুমি এসব দেখ না”? নবীর কাছে পৌছলে বিষয়টি আমি তাকে জানালাম। তিনি বললেন- “বুরাইদা, আলীর উপর কি তোমার হিংসা হচ্ছে”? আমি বললাম-“হ্যা, হচ্ছে”। তিনি বললেন-“তুমি অহেতুক ইর্ষা করছ, কারণ খুমুসের যেটুকু ভাগ সে পেয়েছে তার চেয়ে আরও বেশী পাওয়ার যোগ্য সে”।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০২২ দুপুর ২:৫৬
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: জামাত শিবির ভন্ড ছাগু কাঠ মোল্লারা ইসলামের ভেক ধরা ভন্ড গালিবাজ ব্যক্তি আক্রমণ কারী নোংরা মানসিকতা। এদের লেলিয়ে দেয়া, কুকুর লেলিয়ে দেয়ার চেয়েও সহজ। কুকুর এদের চেয়ে ভাল। কুকুরও এদের মত গালি দেয়না। এদের ব্রেন নেই। নিজস্ব ব্রেন দিয়ে চিন্তা করে না। কেউ লেলিয়ে দিলেই নেংটামি করে।
৫| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২২ সকাল ১০:০১
ইমরোজ৭৫ বলেছেন: আমার কাছে মনে হচ্ছে আপনি নিদিষ্ট গোত্রের প্রতি ঘৃণা প্রকাশ করছেন। ওদের আপর আপনার মধ্যে পার্থক্য দেখছি না। Please Don't mind.
০৪ ঠা আগস্ট, ২০২২ দুপুর ২:৫৯
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: জামাত শিবির ও ভন্ড ইসলামের দুষমন কাঠ মোল্লাদের ঘৃণা ছাড়া আর কিছু করা যায়না। এরা গালিবাজ হিংসুক ফেতনা সৃষ্টি কারী বোমাবাজ, খুনী, শিশু বলতকার কারী, ধর্ষক।এদের ঘৃণা না করে চাদগাজী নূরু ভাই ও রাজীবের মত মজলুম কে করব?
৬| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২২ সকাল ১০:০১
ইমরোজ৭৫ বলেছেন: নারীরাও এগিয়ে যাক।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৩:০০
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ইসলাম ইজ বিউটি।
ছাগু এন্ড কাঠমোল্লা মোস্ট ডার্টি।
৭| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২২ সকাল ১০:০৩
বিটপি বলেছেন: আবারও মোল্লারা টার্গেট। পরিষ্কার করে ঝেড়ে কাশুন তো, আপনার দেখা কোন মোল্লা খেলাধুলা করার অপরাধে কোন মেয়েকে পিটিয়ে মেরেছে? পাকিস্তানের মত অর্ধসভ্য দেশেও তো মেয়েরা ফুটবল ক্রিকেট খেলে। মোল্লারা কি তাদেরকে কোন বাধা দিয়েছে?
মোল্লাদের কাছে মার খাবার বা বলৎকারের শিকার হবার কোন দুর্বিষহ অভিজ্ঞতা কি আপনার আছে? না হলে মোল্লাদের উপর এত রাগ কেন - একটু খোলাসা করবেন প্লীজ!
০৪ ঠা আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৩:০৪
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ছাগু ও কাঠ মোল্লাদের পক্ষে যারা কথা বলে ও যথাক্রমে ছাগু রাজাকার ও জঙ্গি। ব্লগে ছাগু ও জঙ্গি নিষিদ্ধ। ওরা ব্লগে কেন? ওরা দিবে গালি, শিশু ধর্ষণ, বোমাবাজি ব্যক্তি আক্রমণ ঐগুলা। পোস্টে ছাগু ও কাঠমোল্লা নিষিদ্ধ ছিল।
৮| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২২ সকাল ১০:৩৫
অগ্নিবেশ বলেছেন: হাসান ভাই, কোরান হাদিসে যা লেখা আছে সেটাই ইসলাম। নবীর জীবদ্দশাতেই হাদিস লিখিত হত, পরে অবশ্য সংকলন করে তাহকিক করে সহি কি জইফ ঠিক করা হয়। তাহকিককরা সহি হাদিসকে জাল প্রমানিত করতে পারলে আমি নাকে খত দেবো।
কোরান হাদিসে যেটা আছে সেটাকে সেইভাবেই মেনে নিতে হবে। ইসলাম নারী স্বাধীনতার নামে বেল্লেলাপনা করতে দেয় না, ইসলাম কাফেরদের আক্রমন করে পুরুষদের হত্যা করে তাদের বউ বেটিদের বিবাহ ছাড়াই যৌন কর্মের অধিকার দেয়, ইসলামে বাল্যবিবাহ হালাল করেছে, বিধর্মীদের কখনই বন্ধুরূূপে গ্রহন করতে বারন করে, সুদ মদ খাওয়াকে হারাম করে, ইত্যাদী ইত্যাদী। আপাতদৃষ্টিতে এগুলো অমানবিক মনে হতে পারে, কিন্তু যেহেতু আল্লাই সবচেয়ে বেশী জানে তাই হয়ত এগুলোর মধ্যেই মানবজাতির কল্যাণ নিহিত আছে। তাই ইমানদাদেরা বিনা বাক্যে কোরান হাদিস মেনে নেয়, জিহাদ করে।
হাদীস সংকলনের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস উইকি থেকে
সাহাবীগণ ইসলামের সর্বশেষ নবীর কথা ও কাজের বিবরণ অত্যন্ত আগ্রহ সহকারে স্মরণ রাখতেন। আবার কেউ কেউ তার অনুমতি সাপেক্ষে কিছু কিছু হাদীস লিখে রাখতেন। এভাবে তার জীবদ্দশায় স্মৃতিপটে মুখস্থ করে রাখার সাথে সাথে কিছু হাদীস লিখিত আকারে লিপিবদ্ধ ছিল। হযরত আলী, হযরত আবদুল্লাহ ইবনে ওমর, হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস, হযরত আনাস ইবনে মালিক প্রমুখ সাহাবীগণ কিছু কিছু হাদীস লিপিবদ্ধ করে রাখতেন। হযরত আবূ হুরায়রা বলেন “আবদুল্লাহ ইবনে আমর ব্যতীত আর কোন সাহাবী আমার অপেক্ষা অধিক হাদীস জানতেন না। কারণ, তিনি হাদীস লিখে রাখতেন আর আমি লিখতাম না।”
নবীর জীবদ্দশায় ইসলামী রাষ্ট্রের প্রশাসনিক বহু কাজকর্ম লিখিতভাবে সম্পাদনা করা হতো। বিভিন্ন এলাকার শাসনকর্তা, সরকারী কর্মচারী এবং জনসাধারনের জন্য বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন বিষয়ে লিখিত নির্দেশ প্রদান করা হতো। তাছাড়া রোম, পারস্য প্রভৃতি প্রতিবেশী দেশসমূহের সম্রাটদের সাথে পত্র বিনিময়, ইসলামের দাওয়াত এবং বিভিন্ন গোত্র ও সম্প্রদায়ের সাথে চুক্তি ও সন্ধি লিখিতভাবে সম্পাদন করা হতো। আর ইসলামের নবীর আদেশক্রমে যা লেখা হতো তাও হাদীসের অন্তর্ভুক্ত। ইসলামের নবীর মৃত্যুর পর বিভিন্ন কারণে হাদীস সংকলনের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। কুরআন মাজীদের সাথে হাদীস সংমিশ্রণ হওয়ার আশংকায় কুরআন পুর্ণ গ্রন্থাকারে লিপিবদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত হাদীস লিপিবদ্ধ করতে কেউ সাহস পায়নি। আবূ বকরের আমলে কুরআন মাজীদ গ্রন্থাকারে লিপিবদ্ধ হলে সাহাবীগণ হাদীস লিপিবদ্ধ করার ব্যাপারে আর কোন বাধা আছে বলে অনুভব করেননি। হিজরী প্রথম শতাব্দীর শেষভাগে সাহাবি ও তাবেয়ীগণ প্রয়োজন অনুসারে কিছু হাদীস লিপিবদ্ধ করেন।
৯| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২২ সকাল ১১:৪৫
তানভীর অর্ণব বলেছেন: আমাদের বোনেরা, আমাদের মেয়েরা একদিন বিশ্ব কাঁপাবে এটাতে দ্বিমত নেই আমার। কারোরই থাকার কথা না।
ভাই, আপনার লেখনী অনেক সুন্দর, সুন্দর এই লেখাকে কেন অন্যদের হাগুতে পরিনত করেন???? বেশিরভাগ লিখাই যদি আপনার কাঠমোল্লাতে গিয়ে শেষ হয় তাহলে তো কিছু হলো না ভাই।
একটা ছোট্ট কথা না বলে পারছি না, ''পৃথিবীর সব আকাম-কুকাম শুধুমাত্র কাঠমোল্লারাই করে না, আপনাদের মতো অনেক তথাকথিত ভাল মানুষও আছে''।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৩:০৮
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ব্লগে যতদিন শুধু ৩ জন নির্যাতিত মজলুম কে নোংরা গালি অপমান করবে ততদিন গদাম চলবে।ওদের উপর নির্যাতন বন্ধ করুন। দলকানা হয়ে ব্যক্তিত্বহীনতার পরিচয় দিবেন না। আর ছাগু কাঠ মোল্লা এই মুহুর্তে দেশের সবচেয়ে বড় সমস্যা। সমসাময়িক সমস্যা নিয়ে লেখা একজন ব্লগারের প্রধান দায়িত্ব। ব্লগিং এর নামে ম্যাও প্যাও হাউ কাউ করব কেন?
১০| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১:১৯
বিটপি বলেছেন: তানভীর অর্ণব একদম মনের কথাই বলেছেন। মোল্লাদের উপর এত রাগ থাকার কারণ কি এবং প্রত্যেক পোস্টে একটা করে মেয়ের ছবি দিয়ে শুরু করে শেষদিকে এসে মোল্লাদের উপর রাগ ঝাড়ার পেছনের কারণ কি - সেটা ব্যাখ্যা করার জন্য লেখককে অনুরোধ করছি।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৩:০৯
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আমি আমার মত ব্লগিং করি।
১১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২২ দুপুর ১:৫৬
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ফেসবুক-ব্লগেও কাঠমোল্লার অভাব নেই।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৩:১১
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: কাউকে গালি দেয়ার জন্য এদেরকে লেলিয়ে দেয়া, কুকুরকে লেলিয়ে দেয়ার চেয়েও সহজ। কুকুরের ব্যক্তিত্ব এদের চেয়ে উত্তম।
১২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৩:১৪
অগ্নিবেশ বলেছেন: গোফুভাই, ইসলামে নিজের মগজ ইস্তেমাল করলেই বিপদ্গামী হয়ে যাবেন। মোল্লারা যা কয় মাইনা লন। ইসলামের মধ্যে থেকে মোল্লাদের মোকাবিলা করতে পারবেন একমাত্র কোরান আর হাদিস দিয়ে, পড়ে দেখেছেন এক পারা কোরান?? নিজের মনগড়া মানবতাবাদ ইসলামে চলে না।
■ মুমিন হচ্ছে নাকে দড়ি বাধা উট
গ্রন্থের নামঃ সুনানে ইবনে মাজাহ
অধ্যায়ঃ ভূমিকা পর্ব
পরিচ্ছেদঃ ৬. হিদায়াতপ্রাপ্ত খুলাফায়ি রাশিদীনের সুন্নাতের অনুসরণ।
২/৪৩। ইরবায ইবনু সারিয়াহ (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে এমন হৃদয়গ্রাহী নাসীহাত করেন যে, তাতে (আমাদের) চোখগুলো অশ্রু ঝরালো এবং অন্তরসমূহ প্রকম্পিত হল। আমরা বললাম, হে আল্লাহ্র রাসূল! এতো যেন নিশ্চয়ই বিদায়ী ভাষণ। অতএব আপনি আমাদের থেকে কি প্রতিশ্রুতি নিবেন (আদেশ দিবেন)? তিনি বলেনঃ আমি তোমাদের আলোকিত দ্বীনের উপর রেখে যাচ্ছি, তার রাত তার দিনের মতই (উজ্জ্বল)। আমার পরে নিজেকে ধ্বংসকারীই কেবল এ দ্বীন ছেড়ে বিপথগামী হবে।
তোমাদের মধ্যে যে বেঁচে থাকবে সে অচিরেই অনেক মতবিরোধ দেখতে পাবে। অতএব তোমাদের উপর তোমাদের নিকট পরিচিত আমার আদর্শ এবং হিদায়াতপ্রাপ্ত খুলাফায়ে রাশিদ্বীনের আদর্শ অনুসরণ করা অবশ্য কর্তব্য। তোমরা তা শক্তভাবে দাঁত দিয়ে আকড়ে ধরে থাকবে। তোমরা অবশ্যই আনুগত্য করবে, যদি হাবশী গোলামও (তোমাদের নেতা নিযুক্ত) হয়। কেননা মুমিন ব্যাক্তি হচ্ছে নাসারন্ধ্রে লাগাম পরানো উটতুল্য। লাগাম ধরে যে দিকেই তাকে টানা হয়, সে দিকেই যেতে বাধ্য হয়।
তাহক্বীক্ব আলবানী: সহীহ।
তাখরীজ আলবানী: সহীহাহ ৯৩৭।
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইরবায ইবনু সারিয়াহ্ (রাঃ)
০৪ ঠা আগস্ট, ২০২২ বিকাল ৫:১৩
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আল্লাহ বলেই দিয়েছেন দুনিয়া হল মুমিনদের জন্য পরীক্ষা কেন্দ্র। পাশ করতে হবে, তারপর জান্নাত।
১৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২২ রাত ৮:১২
ইমরোজ৭৫ বলেছেন: এখন বুজেছি। আপনার সমস্যা ইসলাম না। আপনাদের সমস্যা জামাত শিবির।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:০৪
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ওরা আসলে ছাগু ও কাঠমোল্লা।
১৪| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২২ রাত ৮:৫০
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: বাংলাদেশের মেয়েরা ফুটবলে ভালো করছে ক্রিকেটে ও ভালো করবে।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:০৫
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আরও ভালো করবে। মোল্লাদের দিন শেষ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০২২ রাত ১২:৫৭
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
লেখক বলেছেনঃ পোষ্টে কেউ মন্তব্য করবেন না!
তথাস্থ !