নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জামাত শিবির,ধর্মান্ধ মোল্লা ও একটি নির্দিষ্ট ধর্ম বিদ্বেষী মুক্ত ব্লগ।আপনার প্রতি আমি কেমন ব্যাবহার করব তা আপনার আচরণের উপর নির্ভর করবে।সত্য মিথ্যা যাচাই না করে অন্যের কথার উপর ভিত্তি করে যদি আমার উপর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন,তাহলে আমার বন্ধু হওয়ার দরকার নেই।

মোহাম্মদ গোফরান

♠ঘুমন্ত শহরে, রূপালী রাতে, স্বপ্নের ও নীল চাদর বিছিয়ে, কষ্টের শীতল আবরন জড়িয়ে আমি আছি, আছি, তোমার স্মৃতিতে ভালবাসার সরল বাধন ছিড়ে, চলে গেছ এই হৃদয়টাকে ভেঙ্গে তুমি আমি একই শহরে তবুও একাকী ভিন্ন গ্রহে। মনে পরে সেই নিয়ন জ্বলা রাতে, অনন্ত প্রেম দিয়েছি উজার করে, নিঃসঙ্গ নিশি পথিক পেছনে ফেলে পথ হেটেছি বাধা দুটি হাতে। দূর আধারের ভালবাসায় হারাতে, ছুটে ছিলাম সেই রূপালী রাতে।♠

মোহাম্মদ গোফরান › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশ কখনো শ্রীলংকা হবেনা।

১৯ শে মে, ২০২২ রাত ২:৩৬


চট্টগ্রাম বাংলাদেশের বানিজ্যিক রাজধানী। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অন্যতম লীলাভুমি চট্টগ্রাম। পাহাড় সমুদ্র বনবনানী উপত্যকা বানিজ্য পোর্ট কি নেই এখানে ? কথিত আছে এই বিভাগের সাথে যদি গোটা দেশ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয় তবে বাংলাদেশ অচল হয়ে পড়বে কারণ চট্টগ্রাম পোর্ট। চট্টগ্রাম শহর থেকে দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার এর দুরত্ব মাত্র ১৪৮ কিঃ মিঃ । যেতে সময় লাগে ৩ ঘণ্টা।

এবার বলছি কেন একথা বলছি। ১৬৬৬ সালে চট্টগ্রাম জেলা গঠিত হয়। গুগলে খুজলে দেখা যাবে বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের শতকরা প্রায় ৯০ ভাগ সম্পন্ন হয় চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দর দিয়ে। যার কারণে চট্টগ্রামে গড়ে উঠেছে প্রচুর শিল্প-কারখানা ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান। এর মাধ্যমে ত্বরান্বিত হয়েছে হয়েছে দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন। এই অর্থনৈতিক গুরুত্বের কারনেই চট্টগ্রাম দেশের বাণিজ্যিক রাজধানীর মর্যাদা লাভ করেছে।

চট্টগ্রাম বাংলাদেশের বাণিজ্যিক রাজধানী। চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে বাংলাদেশের সর্বমোট রপ্তানী বাণিজ্যের প্রায় ৭৫ ভাগ সংঘটিত হয়। অন্যদিকে আমদানি বাণিজ্যের ক্ষেত্রে এ হার ৮০ ভাগ। রাজস্ব আয়েও চট্টগ্রামের ভূমিকা অপরিসীম। দেশের মোট রাজস্ব আয়ের শতকরা ৬০ ভাগ আসে চট্টগ্রামের ব্যবসা-বাণিজ্য থেকে।বাংলাদেশের প্রথম রপ্তানী প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল হিসাবে ১৯৮৩ সালে চট্টগ্রামের হালিশহরে ৪৫৩ একর জায়গার উপর নির্মাণ করা হয় চট্টগ্রাম ইপিজেড। এটা সমুদ্র বন্দর থেকে ৩.১০ কিলোমিটার এবং শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে মাত্র ১.৩০ কিলোমিটার দুরত্বে হওয়ায় শিল্প পার্ক হিসাবে দ্রুত প্রসার লাভ করেছ। চট্টগ্রাম বন্দর বিশ্বের একমাত্র প্রাকৃতিক সমুদ্র বন্দর।

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে সবচেয়ে বেশী গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে আসছে চট্টগ্রাম। কিন্তু একে বানিজ্যিক রাজধানী ঘোষনা করার কথা বার বার উঠলে বাস্তবে রুপ পাচ্ছেনা। চীনের সাংহাই, যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক কিংবা ভারতের মুম্বাই গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক নগর হয়েছে ব্যবসা–বাণিজ্যের সহায়ক সব সুবিধা থাকার কারণে।চট্টগ্রামকেউ এভাবে স্পেয়ারেট করে টেক কেয়ার করতে হবে। একসময় বাণিজ্যের প্রয়োজনে ছুটে এসেছিল বহুজাতিক কোম্পানিগুলোও।প্রাচীনকালে বন্দরকে ঘিরে একের পর এক বিদেশী চট্টগ্রামে আসলেও ব্যবসা–বাণিজ্যের জন্য সহায়ক অবকাঠামো ও নীতিগত অনুমোদনের সুবিধা ঢাকায় কেন্দ্রীভূত হওয়ায় এই স্রোতে ভাটা পড়তে থাকে। বর্তমান সরকার বহু প্রকল্প বাস্তবায়ন করলেও শিল্প–বাণিজ্যবিষয়ক সিদ্ধান্ত আসছে ঢাকা থেকে।

দেশের অর্থনীতিতে চট্টগ্রাম কেমন গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে তা বলার অপেক্ষা রাখেনা। এখনো সমুদ্রপথে সারা দেশে কনটেইনারে আমদানি–রপ্তানির ৯৮ শতাংশই এই বন্দর দিয়ে পরিবহন হয়। পণ্য হিসেবে চট্টগ্রাম দিয়ে পরিবহন হয় ৯৩ শতাংশ। ২০০৩ সালে বিএনপি সরকার বুঝলেও বর্তমান সরকার চট্টগ্রামের গুরুত্ব কেন বুঝতে পারছেনা সেটা আমি বুঝছে পারছিনা। যদিও প্রধানমন্ত্রী মৌখিক ভাবে অনেকবার ঘোষনা দিয়েছেন কিন্তু বাস্তবে রুপ পায়নি। সেদিন চিটাগাং চেম্বার অফ কমার্স এর মাহবুব ভাই সাক্ষাতকারে বলেছেন চট্টগ্রামের সঙ্গে সারা দেশের নৌ, আকাশ, সড়ক ও রেলপথের সংযোগ আরও উন্নত করতে হবে। আর আঞ্চলিক কার্যালয়গুলোকে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা প্রদান করতে হবে। তাহলে বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়নের স্বপ্ন পূরণ হবে।

জাতীয় অর্থনীতিতে বর্তমানে গার্মেন্টসের এক বড় ভূমিকা সবচেয়ে বেশী। গার্মেন্টস শিল্পের এক বিরাট অংশ চট্টগ্রামে অবস্থিত। ২০ লক্ষ নারী শ্রমিক এই শিল্পের সাথে জড়িত। বাংলাদেশের আমদানি বাণিজ্যের প্রায় ৮৫ ভাগ এবং রপ্তানি বাণিজ্যের ৮০ ভাগই পরিচালিত হয় চট্টগ্রাম বন্দরের মাধ্যমে। প্রতি অর্থবছরে গড়ে ৮ থেকে ১০ বিলিয়ন ডলার মূল্যমানের পণ্যসামগ্রী রপ্তানি করা হয়।যার ৯০ % হয় চট্টগ্রাম বন্দর থেকে। আমদানী হয় ১৩ থেকে ১৫ বিলিয়ন ডলারের পণ্য সামগ্রী যার ৮৫% এসেছে চট্টগ্রাম বন্দরের মাধ্যমে। চট্টগ্রাম কাস্টম হাউজের মাধ্যমে আহরিত রাজস্ব আয় সাড়ে ১২ হাজার কোটি টাকা থেকে ১৫ হাজার কোটি টাকা।
আরো অনেক তথ্য উপাত্ত দেয়া যায়। কিন্তু পোস্ট দীর্ঘ হয়ে যাচ্ছে। তাই এখানেই সমাপ্ত।

চট্টগ্রাম কে পরিচর্যা করলে বাংলাদেশকে কখনো শ্রীলংকার ভাগ্য বরণ করতে হবেনা।ততদিন বাংলাদেশ কখনো শ্রীলংকা হবেনা।


তথ্য ছবিঃ প্রথম আলো, উইকি, ফেসবুক, গুগল।

মন্তব্য ২৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে মে, ২০২২ রাত ২:৩৭

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: পোস্টটি অসম্পূর্ণ অবস্থায় আগে একবার প্রকাশিত হয়েছিল। ড্রাফট করে আবার পোস্ট করছি।

২| ১৯ শে মে, ২০২২ রাত ২:৫৮

সোনাগাজী বলেছেন:



শ্রীলংকা বিদেশী ঋণ নিয়ে, উহার আয় থেকে ঋণ শোধ করতে পারছে না; কারণ, ঋন থেকে আয় নেই; বাংলাদেশের বেলায় উহা ১০০ ভাগ সত্য। অতএব, বাংলাদেশকে একা চিটাগং রক্ষা করতে পারবে না।

২১ শে মে, ২০২২ দুপুর ১২:৫৯

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: বাংলাদেশ পারবে।

৩| ১৯ শে মে, ২০২২ রাত ৩:০৭

আমি নই বলেছেন: বাংলাদেশ কখনো শ্রীলংকা হবেনা কারন, লাকিলি বাংলাদেশের দেশে/বিদেশে কামলা খাটার মত মিলিয়ন মিলিয়ন সোনার মানুষ আছে যারা দেশে পোশাক শ্রমিক এবং রেমিটেন্স যোদ্ধা (প্রবাসী শ্রমিক) নামে পরিচিত। এই কামলারা বিলিয়ন বিলিয়ন বৈদেশিক মুদ্রা না আনলে আপনার চট্রগ্রাম কেনো আল্লাহ ছারা কোনো কিছুই শ্রীলংকা হওয়ার থেকে রক্ষা করতে পারতনা। শ্রীলংকার গভীর সমুদ্রবন্দর ছিল কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি।

২১ শে মে, ২০২২ দুপুর ১:০০

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আপনার সাথে একমত।

৪| ১৯ শে মে, ২০২২ রাত ৩:১১

সোনাগাজী বলেছেন:



গার্মেন্টেস এর মেয়েরা দাসীর মতো খেটে কিছু পায় না; রওশন এরশদ শতকোটীর মালিক; বাংলার পুরুষেরা স্ত্রীকে দেশে রেখে বিদেশে অমানুষিক জীবন যাপন করে, আওয়ামী ক্যডার চাকুরী করে না, ছেলেমেয়েরা পড়ে ইংরেজী স্কুলে; চাষীরা সারা বছর খেটে নিজের গরুর দুধটা বিক্রয় করে, সরকারী অফিসারের ছেলেমেয়েরা সেই দুধ খেয়ে খ্যাডেট কলেজে পড়ে।

২১ শে মে, ২০২২ দুপুর ১:০২

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: অপ্রিয় হলেও সত্য বলার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

৫| ১৯ শে মে, ২০২২ সকাল ৮:৩৫

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: হঠাৎ করে মুদ্রাবাজার কেন অস্থির হলো? মুদ্রাবাজার অস্থির হওয়া খারাপ লক্ষণ।

২১ শে মে, ২০২২ দুপুর ১:০৩

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য। ঠিক হয়ে যাবে।

৬| ১৯ শে মে, ২০২২ সকাল ১১:৪০

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: ভাই আমজনতার অবস্থাতো চিড়াচ্যাপ্টা হয়ে যাচ্ছে

২১ শে মে, ২০২২ দুপুর ১:০৪

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: দুঃখ সুখ মিলিয়ে জীবন ঠিক হয়ে যাবে। পেরা নেই চীল।

৭| ১৯ শে মে, ২০২২ সকাল ১১:৪২

ভার্চুয়াল তাসনিম বলেছেন: পৃথিবীর কোন দেশের প্রধানমন্ত্রী কি তার দেশে নোবেলজয়ীদের অপমান করেছেন?যতদিন আপনার নেত্রী প্রতিহিংসার রাজনীতি বন্ধ করবেননা ততদিন বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কা হওয়ার সম্ভাবনা রয়ে যাবে।

২১ শে মে, ২০২২ দুপুর ১:০৫

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: বাংলাদেশের কোথাও এখন কারেন্ট যায়না। অথচ আপনের তারেক খাম্বা চুরি করছে।

৮| ১৯ শে মে, ২০২২ দুপুর ১২:০১

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বাংলাদেশ কখনো শ্রীলংকা হবেনা
কারন আমাদের আছে শ্রীলঙ্কার চেয়ে ১০ গুন বেশী সংখায় সক্ষম পাগলাটে ক্রেতা ভোক্তা। এরা পাগলের মত কেনাকাটা করে।
এরাই বাচিয়ে রাখবে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে।

বাংলাদেশের দেসজ উৎপাদনের (জিডিপির) শিংহভাগই ক্রেতাই আভ্যন্তরিন,
শৃলংকার মত এক্সপোর্ট নির্ভর জিডিপি নয়। শত শত বিশ্বমানের রড সিমেন্ট ফ্যাক্টরি সকল উৎপাদিত লাখ লাখ টন রড সিমেন্ট দেশেই বিক্রি হয়ে যায়, এক্সপোর্ট করার দরকার হয় না। যেখানে শ্রীলংকা বা অন্যান্নরা দেশে বিদেশে ক্রেতা খুজে হয়রান হতে হয়।
বিশাল বিশাল ইস্পাত শিল্প, বড় বড় সিমেন্ট শিল্প, কাঁচ শিল্প, মাছ গরু মুরগী .. সব ক্রেতাই আভ্যন্তরিন। দেশের বিপুল চা উৎপাদনের চা রপ্তানির তুলনায় দেশেই বেশী বিক্রি হয়।

শ্রীলঙ্কা মুলত বিদেশী পর্যটকের অভাবেই মুল বিপর্যয়।
আর বাংলাদেশে শ্রীলঙ্কার চেয়ে ৫০ গুন বেশী পর্যটক। বিদেশী নয় দেশী পর্যটক।
কিন্তু বিদেশী পর্যটকের চেয়েও বেশী ব্যয় করে এই পাগলাটে পর্যটকরা।
উদাহরন এই ঈদে কক্সবাজারে ৬ লাখ পর্যটক, বান্দরবন সিলেট কুয়াকাটা বাদেই।
দেশে কোথাও যাগা না পেয়ে ২০ লাহ পর্যটক দেশের বাইরে।


বাংলাদেশে ওষুধ শিল্পের অভ্যন্তরীণ বাজার প্রায় ১৩ হাজার কোটি টাকার উপরে এবং আন্তর্জাতিক বাজার ৬৫০ কোটি টাকারও বেশি। এ খাতে প্রবৃদ্ধির হার প্রায় ৯ শতাংশের উপরে।

বাংলাদেশে ঔসধের মান বর্তমানে বিশ্বমানে পৌছেছে।
বর্তমানে সরকারী তালিকাভূক্ত ৮৫০টি ছোট-বড় ওষুধ কারখানা ও ২৬৯টি ছোট ওষুধ প্রস্ততকারী বেসরকারী প্রতিষ্ঠান রয়েছে, যারা দেশের ওষুধ চাহিদার ৯৮ শতাংশ পূরণ করে। দেশের চাহিদা মিটিয়ে আমেরিকা সহ বিশ্বের ১৬০টিরও বেশি দেশে ওষুধ রপ্তানী করে আসছে।
বাংলাদেশী ওষুধ রপ্তানির অন্যতম বড় ক্রেতা এই আলোচিত শ্রীলঙ্কাই।
রপ্তানির ৬০ শতাংশ যাচ্ছে মিয়ানমার, শ্রীলঙ্কা, ফিলিপাইন, ভিয়েতনাম, আফগানিস্তান, কেনিয়া ও স্লোভেনিয়া।
বাকি ৪০ ভাগ ওষুধ এশিয়া মহাদেশের ৪১টি দেশে, দক্ষিণ আমেরিকার ২৩টি দেশে, আফ্রিকা মহাদেশের ৩৭টি, উত্তর আমেরিকার যুক্তরাষ্ট্র সহ ৪টি দেশে, ইউরোপের ৩২টি ও অস্ট্রেলিয়া-এঞ্জেড- প্যাসিফিক ৫টি দেশে নিয়মিত রপ্তানি হচ্ছে।
ওষুধ রপ্তানির শীর্ষে রয়েছে বেক্সিমকো ফার্মা। দ্বিতীয় ও তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ইনসেপ্টা ও স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড।

দেশে বছরে এখন প্রায় ২৫ হাজার কোটি টাকার ওষুধ ও ওষুধের কাঁচামাল উৎপাদিত হচ্ছে, এবং এই শিল্পে প্রায় দু'লাখ দক্ষ নারী পুরুষের টেকশই কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে। পোশাক শিল্পকে ছাড়িয়ে ওষুধ শিল্পই বাংলাদেশ অন্যতম প্রধান রফতানি পণ্য হিসেবে সিরিয়াসলি দেখা হচ্ছে।

২১ শে মে, ২০২২ দুপুর ১:০৬

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: অবুঝদের বুজিয়ে বলার জন্য ধন্যবাদ।

৯| ১৯ শে মে, ২০২২ দুপুর ১২:৪০

ভার্চুয়াল তাসনিম বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বাংলাদেশ কখনো শ্রীলংকা হবেনা
কারন আমাদের আছে শ্রীলঙ্কার চেয়ে ১০ গুন বেশী সংখায় সক্ষম পাগলাটে ক্রেতা ভোক্তা। এরা পাগলের মত কেনাকাটা করে।
এরাই বাচিয়ে রাখবে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে।

আসলেই দাদা।আমরা পাগল না হলে ৯০ টাকা তেল ২৫০ টাকায় কিনতাম না। রাস্তায় নেমে অনশন অনাহারে থেকে ধর্মঘট করতাম।

২১ শে মে, ২০২২ দুপুর ১:০৭

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: @হাসান কালবৈশাখী ভাই

১০| ১৯ শে মে, ২০২২ দুপুর ১:০৪

জুল ভার্ন বলেছেন: সব কিছুর দাম আকাশ ছোঁয়া! মধ্যবিত্ত শ্রেনী দেশ থেকে উঠে গিয়েছে। আর্থিক বিবেচনায় এখন দেশে দুটো শ্রেণী- ক্ষমতাসীন দল এবং আমজনতা। আমজনতার নাভিশ্বাস। ভালো আছে, ভালো থাকবে ক্ষমতাসীন দলের লোকেরা।

২১ শে মে, ২০২২ দুপুর ১:০৮

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ভাইয়া এমনি হয়ে। গরীব মধ্যবিত্ত কষ্টে থাকবে দুনিয়ায় সুখি থাকবে আখিরাতে।

১১| ১৯ শে মে, ২০২২ বিকাল ৩:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের দেশের অবস্থা শস্রী লংকার মতো হবে না। কথা সত্য।
আমরা মরবো জলবায়ু সমস্যার কারনে।

২১ শে মে, ২০২২ দুপুর ১:০৯

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: মরবোনা। আমাদের কই মাছের প্রাণ।

১২| ২০ শে মে, ২০২২ বিকাল ৪:৪২

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: দশম শতকে আরব বণিকরা প্রথম চট্টগ্রামে আসে ব'লে শোনা যায়।

চট্টগ্রাম বিশ্বের একমাত্র প্রাকৃতিক সমুদ্র বন্দর মানে কি? এটা আল্লাহতায়ালা সৃষ্টি করেছেন বুঝাচ্ছেন।

ঢাকা চট্টগ্রাম সড়কের লেন বাড়ানো প্রয়োজন যেন গাড়ি ঘণ্টায় ১৫০ কিলো গতিতে চলতে পারে। এখন লরির কারণে অন্য গাড়ির চলাচল ব্যাহত হয়।

চট্টগ্রামের ভাষা বোঝা যায় না। এটা একটা সমস্যা। এটাকে কিভাবে সহজ করা যায় এই ব্যাপারে আপনাদের চিন্তা করা উচিত। চট্টগ্রামের ভাষার কোন বর্ণমালা বা অভিধান আছে কি? না থাকলে এটা দ্রুত করা উচিত।

২১ শে মে, ২০২২ দুপুর ১:১৪

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: জ্বি। আল্লাহর দান। লেইন বাড়াচ্ছে, কাজ চলছে, ৬ লেইন নাকি হবে। চট্টগ্রামের ভাষা শেখা খুব কঠিন ডিকশনারী নেই। চর্চা করতে হবে।
তবে ক কে খ বলবেম খ কে ক বলবে প কে ফ বলবেন ফ কে প বলবেন। সব বর্নমালার উচ্চারণ এভাবে করবেন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.