১০ ই মে, ২০২২ সকাল ১০:০৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ভাইজান।

সত্যিই কবির শেষ যাত্রায় মূখপানে অবাক বিস্ময়ে চেয়ে ছিলাম।
এক বিস্ময়কর নূর, সূখানুভব খেলছিল চেহারায়
আল্লাহ উনাকে জান্নাতুল ফেরদাউস নসীব করুন।

ঈদের ছুটিতে যাবার আগে ৩০ তারিখ শেষ দেখা।
প্রায়ই তাগাদা দিতেন কবি- তোমার কবিতার বই বের করো। আমি মূখবন্ধ লিখে দেব।
আহা! বড় আলসিতে আর পাওয়া হলো না কবির প্রেমের সনদ।

অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।

১০ ই মে, ২০২২ সকাল ১১:০২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম!
এর বাইরে আর সত্যি কই?

অথচ তবু কি বোকা সবাই
শুন্যতার সাধনায় জীবন পার!
অনন্তের খবরে রয় বেখবর।

অনেক অনেক ধন্যবাদ

১০ ই মে, ২০২২ সকাল ১১:০৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: শেষ সময়টা খুব ভেঙ্গ পড়েছিল শরীর।
তবু ৮৪তেও নিজে নিজেই চলাফেরা করতেন শক্ত ভাবেই।
নিজেই কবিতা, প্রবন্ধ লেখালেখি করতেন কম্পিউটারে।

লিফটে না উঠে, সিড়ি বেয়েই উঠতেন ৩ তলায়।

কবির বিদেহী আত্মার জন্যে অফুরান প্রার্থনা।

১০ ই মে, ২০২২ সকাল ১১:০৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুমম

আমরা তো ক্ষরন বুঝতে চাইনা, শুধু চলি
”যত চাও তত লও তরণী পরে।
আরো আছে?—” চেতনায়

যতক্ষনা “সে” এসে বউচি খেলার মতো ছুঁয়ৈ দেয়

অনেক অনেক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা

১০ ই মে, ২০২২ সকাল ১১:১০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: জানাজা শেষে কবির মুখটি দেখেই জনম এ কাব্যের!

জীবন কড়া নাড়ে নিত্য
মনে করিয়ে দিয়ে সত্য
তবু ভুলে যাই ভুলে যাই
জপি আরো চাই আরো চাই।

১০ ই মে, ২০২২ দুপুর ১২:০২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কবিতা না কবির প্রয়ান !

১০ ই মে, ২০২২ দুপুর ২:৩৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভায়া

১০ ই মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।

১০ ই মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:০২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভায়া

অনুভবে কৃতজ্ঞতা।

সত্যিই চোখের সামনে কবির প্রস্থান খুব নাড়া দিয়ে গেছে মনে।
ওপারে ভালো থাকুন কবি।

১০ ই মে, ২০২২ রাত ৮:৫৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় দাদা।

সত্যিই তাই। জীবনের অন্তসার শুন্যতা ভেসে ওঠে লাশের পাশে দাড়ালে!
তাইতো ইসলামে মৃত্যুকে স্মরনের তাগিদ দেয়া হয়েছে বেশি বেশি!
আর ভোগবাদী সমাজ তাই ভোলাতে আরো চাই আরো চাই নেশায় বুদ করে রাখে

বেলা শেষে শুধু সাদা এক প্যাচে থানেই বিদায় নিতে হয়!
কিংবা চিতার আগুনে! কাঠ চন্দনের না সাধারন কি বা ভিন্নতা? আগুনে জ্বলে যাওয়া টুকুইতো সার!

অনুভবে, প্লাসে কৃতজ্ঞতা এবং শুভেচ্ছা

১১ ই মে, ২০২২ বিকাল ৪:৩২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম.

ইদানিং প্রায়ই ঐ গানটা শুনি-

“কে বলে মানুষ মরে, বুঝলাম না ব্যাপার
মানুষ মরিয়া গেলে বিচার হবে কার? বলো বিচার হবে কার?”

অনেক অনেক ধণ্যবাদ ও শুভকামনা

১১ ই মে, ২০২২ বিকাল ৪:৩২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনিও

১১ ই মে, ২০২২ বিকাল ৪:৩৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনার গভীর ভালবাসায় আপ্লুত।

জীবনের টানাপোড়েনে কিছুটা দূরে ছিলাম। আশা করি এখন নিয়মিত পাবেন।
আর লিখব কি করে- হাত-পা যে বেঁধে রেখেছেন চুয়ান্নর শেকলে

আক্ষেপ যথার্থ বৈকি।
লিখতেই হবে। নইবে বাঁচবে কি করে কবি? তার প্রাণ যে লেখনিতেই

অনেক অনেক শুভেচ্ছা

১১ ই মে, ২০২২ বিকাল ৪:৩৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।

প্লাসে অনুপ্রাণতি ও কৃতজ্ঞ।
শুভেচ্ছা রইলো

১১ ই মে, ২০২২ বিকাল ৪:৩৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভায়া।

জানাজায় কবিকে দেখার পর থেকে যে ভাইব ছুঁয়ে ছিল, তারই প্রকাশ।

শুভেচ্ছা আর শুভকামনা রইলো

১১ ই মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ বিজন দা’

দারুন বলেছেন- কবিরা আমার কাছে দেবশিশু। তাই মানু্ষের মৃত্যু আছে্ কবির নেই।

গভীর অনুভবে অনুভব করায় প্রীত ও কৃতজ্ঞ বোধ করছি।
অনেক অনেক শুভকামনা আপনার জন্যেও

১৬ ই মে, ২০২২ রাত ৮:২৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কবিতার অহংকার, অলংকার হয়ে রইলো দারুন ঋদ্ধ মন্তব্য।

কবিকে যেন এক লহমায় চোখের সামনে উপস্থিত করে দিলেন কবির গুন আর ভাবনার উজ্জ্বলালোক সমেত।
সত্যি, কর্মকালীন বাস্তবতায় খুব কাছ থেকে দেখেছি। কবির ভাবনা, কবির অহম, কবির বেদনা।
খুবই স্নেহ করতেন আমায়।
আহা কতবার যে বলেছেন- কবিতাতো খুবই ভাল হচ্ছে। এবার একটা বই করে ফেলো।
আর কবির নিজেই মূখবন্ধ লিখে দেবার প্রতিশ্রুতি।
হায় আর তো পাবোনা। হয়তো বই হবে, মূখবন্ধটা অজানাই রয়ে গেলো!

কত যে আফসোস করেছি কতজনায়- এই জীবিত লিজেন্ডগণের উপর ডকুমেন্টারী করতে।
হা হতোম্মি! এখন প্রস্থানের পর আফসোসে কি লাভ?
এভাবেই আমরা হারিয়ে মূল্য বুঝি!

কবিতাটি প্রিয়তে রেখেছেন জেনে প্রীত ও কৃতজ্ঞ।

আল্লাহর দরবারে আকুল প্রার্থনা, তিনি যেন আপনাকে শেফায়ে কামেলা দান করেন।
এবং সুস্থ, নিরোগ, দীর্ঘায়ু দান করেন।

অশেষ কৃতজ্ঞতা আর শুভকামনা প্রিয় ভাইজান।

০৮ ই জুলাই, ২০২২ দুপুর ১:২১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় সিনিয়র।

কবির সাথে সুদীর্ঘ সময় কাটিয়েছি কর্মক্ষেত্রের কারণেই।
কাছ থেকে দেখেছি, শিখেছি আর উনার ভালবাসা পেয়েছি।
বারবার বলতেন- তোমার বই বের করো। আমি প্রিফেস লিখে দেব!
আফসোস- সেই মূল্যবান মহার্ঘ অর্ঘ আর পাবার সুযোগ নেই।

দ্বাদশ ভাললাগায় কৃতজ্ঞতার বাঁধনে আরো গভীর করে জড়ালেন।
অফুরান শুভেচ্ছা