নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সকলেই ইতোমধ্যে জেনে গেছেন শরতের কাশফুল গুলো আজ ডুবে যাচ্ছে অকাল বন্যায়!
বর্ষা গিয়ে শরত প্রায় শেষের পথে। আজ আশ্বিনের ১৭ তারিখ । হেমন্ত আসন্ন প্রায় । অথচ আমাদের মূখোমূখি হতে হচ্ছে ধ্বংসাত্বক অকাল বন্যার। প্রাকৃতিক হলে বলার কিছু ছিলনা বা দু:খ করার কারণ বিধির হাতে ছেড়ে দেয়া যেত!
কেন এই অকাল বন্যা?
কারণ খূঁজতে গিয়ে, বলতে গিয়ে আমাদের স্বদেশী প্রকৌশলি যখন নতজানুতায় নত হতে হতে মাটিতে সেধিয়ে যাচ্ছেন, ভারত বা ফারাক্কার কোন প্রভাবই নেই প্রমাণ করতে উঠে পড়ে চেষ্টা করছেন সেই সময়ই ভারতের বিহার রাজ্যের পানিসম্পদ উন্নয়নমন্ত্রী সঞ্জয় কুমার ঝা বলছেন - ফারাক্কা বাঁধ ভেঙে দেওয়া হোক। নইলে বন্যার পানিনিষ্কাশনের জন্য বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক।
ঘটনার শুরু রাজশাহীতে। দিনভর সাধারণ মানুষের মধ্যে এমন খবর ছড়িয়েছে যে ভারতের বিহার ও উত্তর প্রদেশে বন্যার কারণে দেশটি ফারাক্কার সব গেট খুলে দিয়েছে। এ জন্য রাজশাহীতে পদ্মায় পানি বাড়ছে। এবং দেখতে দেখতে পানিতে সয়লাব হয়ে গেছে চারদিক। ডুবে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম। প্রায় পাকা ফসল! ভাংছে ঘরবাড়ী, স্কুল, মসজিদ, অফিস !
মানুষ ক্ষুব্ধ। মানুষ বিরক্ত! কেন এ্ই অকাল বন্যা !
সামাজিক মাধ্যম সহ মেইন স্ট্রীম মিডিয়া্ও তোলপার! প্রশ্ন উঠেছে - কেন এই অকাল বন্যা?
ফারাক্কার গেট খুলে দেওয়ার কারণে রাজশাহীতে পদ্মার পানি বাড়ছে কি না, সে ব্যাপারে গতকাল রাজশাহী পানি উন্নয়ন বোর্ড প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, প্রতিবছরই জুলাই থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্ত ফারাক্কা বাঁধের গেটগুলো খোলা থাকে। এটি নিয়মিত ব্যবস্থাপনার একটি অংশ। প্রকৃতপক্ষে, কয়েক দিন ধরে গঙ্গা ও পদ্মা অববাহিকায় নিম্নচাপজনিত অতিবৃষ্টিতে পানি উচ্চতা বৃদ্ধি পেয়েছে।
রাজশাহী পানি উন্নয়ন বোর্ড বলছে, রাজশাহীতে গত আগস্ট মাসে পদ্মার পানি দ্বিতীয়বারের মতো বেড়েছিল। তখন রাজশাহীর দরগাপাড়া পয়েন্টে পানির উচ্চতা ১৬ দশমিক ৭১ মিটার উঠেছিল। তারপর থেকে কমে যায়। গত ১৫ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যা ছয়টা থেকে ফের পানি বাড়া শুরু হয়েছে। ওই সময় পানি উচ্চতা ছিল ১৫ দশমিক ৩৯ মিটার। গত ২১ সেপ্টেম্বর বেলা তিনটায় পদ্মায় পানির উচ্চতা ছিল ১৭ দশমিক ২০ মিটার। তারপর ধীরে ধীরে পদ্মা পানি বাড়তে থাকে। সূত্র: প্রথম আলো
আবহাওয়া দপ্তর বলছেন, রাজশাহীতে রোববার সকাল নয়টা থেকে গতকাল সকাল নয়টা পর্যন্ত ৩৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। চাঁপাইনবাবগঞ্জে হয়েছে ৫৪ মিলিমিটার ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের রহনপুরে হয়েছে ৬৮ মিলিমিটার। এই পানি নদীতে জমা হয়েছে!! সূত্র: প্রথম আলো
মানুষ হাসবে না কাঁদবে? এই টুকুন বৃষ্টিপাতে পদ্মা ডোবে?
ভাসুরের নাম মূখে নিতে যেন লজ্বা না বাঁধা? সত্য বলায় কেন এত দুর্বলতা। কেন এই লুকাছাপা!
অথচ বাস্তবতা তাই -
প্রবল বৃষ্টি থেকে সৃষ্ট বন্যায় প্লাবিত হয়েছে বিহার, উত্তর প্রদেশ ও পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন এলাকা। এ অবস্থায় বিহার সরকারের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে খুলে দেওয়া হয়েছে পশ্চিমবঙ্গের ফারাক্কা বাঁধের সব স্লুইসগেট। ফলে প্রবল বেগে ফারাক্কার পানি গিয়ে পড়ছে বাংলাদেশে। এর প্রভাবে বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন জেলায় দেখা দিয়েছে প্রবল বন্যা। সুত্র: প্রথম আলো
ভারতের বিহার ও উত্তর প্রদেশ প্রবল বন্যায় ডুবছে। বন্যার কারণের মৃত ব্যক্তির সংখ্যা শতাধিক। এরপরই ফারাক্কা ব্যারেজের সব কটি স্লুইসগেট খুলে দিয়েছে দেশটি। এর ফলে পশ্চিমবঙ্গের মালদহ ও বাংলাদেশের পশ্চিমাঞ্চলের বিস্তীর্ণ এলাকায় হু হু করে পানি ঢুকছে।
ফারাক্কার সব স্লুইসগেট খুলে দেওয়ায় প্রবল গতিতে ভাগীরথী, মহানন্দা ও পদ্মার পানি বাড়ছে। আর কপালে চিন্তার ভাঁজ ওই তিন নদীর পাড়ের মানুষের।
টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে বলা হয়েছে, হিমালয়–সন্নিহিত এলাকায়, বিশেষ করে নেপালে প্রবল বর্ষণের কারণে সেখানকার নদীগুলোর পানির স্তর বাড়তে শুরু করেছে। এ কারণে ভারতের উত্তর বিহার এলাকার নদীগুলোর পানি বাড়ছে। এর সঙ্গে পুরো বিহার রাজ্য ভাসছে প্রবল বন্যায়। বিহার থেকে আসা বিপুল পানি আর ধরে রাখা সম্ভব হয়নি ফারাক্কা ব্যারেজে।বন্যায় পানির চাপ বেড়ে যাওয়ায় পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদের ফারাক্কা বাঁধ ভেঙে পড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। তাই গতকাল সোমবার রাতেই আন্তর্জাতিক সীমান্ত লাগোয়া ফারাক্কার ১১৯টি স্লুইসগেট খুলে দেওয়া হয়েছে। সব স্লুইসগেট খুলে দেওয়ার কারণে বাংলাদেশের রাজশাহী-চাঁপাইনবাবগঞ্জ এলাকায় হু হু করে ঢুকছে পানি।
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় উদ্বেগ প্রকাশ করে অবিলম্বে সেখানকার বন্যা পরিস্থিতি দেখার জন্য রাজ্যের দুই মন্ত্রীকে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তাঁরা মালদহ ও মুর্শিদাবাদের বন্যা পরিস্থিতি দেখবেন।
ফারাক্কা বাঁধ কর্তৃপক্ষ বলেছে, ফারাক্কায় গঙ্গার পানি বিপৎসীমার ৭ ফুট ওপর দিয়ে বইছিল। এর পরিপ্রেক্ষিতে বাঁধের ১০৯টি স্লুইসগেট খুলে দিয়েছে তারা। স্লুইসগেট খুলে দেওয়ায় এই পানি ছুটে যাচ্ছে বাংলাদেশের দিকে।
বন্যার ভয়াবহতা সব পত্রপত্রিকায় ব্যাপক ভাবেই কাভারেজ পাচ্ছে।
“ভারতের উত্তর প্রদেশ ও বিহারে বন্যা পরিস্থিতি প্রকট আকার ধারণ করেছে। উত্তর প্রদেশে এই বন্যায় ইতিমধ্যে ১১১ জন ও বিহারে ৪০ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। প্রতিদিনই বাড়ছে পানি। প্লাবিত হচ্ছে নতুন এলাকা।
বিহার ও উত্তর প্রদেশের পানি ঢুকে পড়ায় বন্যা দেখা দিয়েছে পার্শ্ববর্তী রাজ্য পশ্চিমবঙ্গেও। পশ্চিমবঙ্গের উত্তরাঞ্চলের ফুলহার, মহানন্দা ও কালিন্দী নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে বইছে। প্লাবিত হয়েছে মালদহ ও মুর্শিদাবাদের বিস্তীর্ণ এলাকা। পানিবন্দী হয়ে পড়েছে লাখো মানুষ। বন্যার পানির তোড়ে বর্ধমানে ভেসে গেছে একটি ফেরি। মুর্শিদাবাদে ভেসে গেছে একটি ভেসেল।
বন্যায় পানির চাপ বেড়ে যাওয়ায় পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদের ফারাক্কা বাঁধ ভেঙে পড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।”
তারা বাঁধ বাচাতে এবং নিজেদের জীবন বাঁচাতে ফারাক্কা খুলে দিয়েছে! আমাদের কি হবে দেখার কেউ নেই। ভাবার কেউ নেই।
আন্তর্জািতিক আইন নিয়ম নীতির তোয়াক্কা নেই। ইচ্ছে হলো পানি আটকে মরুভূমি বানাও! ইচ্ছে হলে জল ছেড়ে ডুবিয়ে মারো।
তাই নিয়ে ফেসবুক ব্লগেও দেখছি ভারত প্রেমিকদের হাহাকার কান্না! উল্টো এটাকে ঢােকতে যারপরনাই চেষ্টা করছে! হা ইশ্বর!
ভাবটা আমরা মরছি না হয় মরি, দাদাদের দোষ দেয়া যাবে না!
বলি হারি তোদের চেতনা! উষ্টা মারি অমন মানসিকতায়!
ডুবছে দেশ! ডুবছে ফসল! ডুবছে মানুষ! আর আসছে দাদা প্রীতি দেখাতে।
সত্যকে সত্যই মানতে হবে। বলতে হবে। মিথ্যা বলা বা সত্যকে আড়াল করা কোন ধরনের দেশপ্রেম?
ফারাক্কা ভেঙ্গে দেবার দাবী বিহারের মন্ত্রী তুলতে পারলেও আমাদের মেরুদন্ডহীন বিনাভোটের বা রাতের আঁধারে চুরি করা ভোটের সরকার বা সরকারের মন্ত্রীদের সে সাহস নেই। সাহস দূরে থাক তারা এবং তাদের পোষ্যজীবিরা উল্টো কয়েক মিলিমটিার বৃষ্টিতেই দেশ ডুবে যাচ্ছে প্রমান করতে উঠেপড়ে লেগেছে। ফারাক্কার কারণে এ বৎসরেই পরপর তৃতীয় বারের মতো এই অকাল বন্যায় তাদের দেশপ্রেম জাগে না। জাগে ভারত প্রেম!!!
ধিক! শতধিক!!
এই নিত্য প্লাবন থেকে বাঁচতে, অকাল প্লাবন থেকে বাঁচতে সত্য বলতে হবে। নিজের অধিকার আদায়ে দৃঢ় ভাবে রাজনৈতিক ও কুটনৈতিক সকল চ্যানেলে লড়াই করে নিজেদের অধিকার আদায় করতে হবে। ফারাক্কার ন্যায্য হিস্যা আদায়ে প্রয়োজনে আন্তর্জতিক আদালতে যেতে হবে। সমুদ্র জয়ের মতো পানির ন্যায্য হিস্যাও নিশ্চিত করা হোক।
এবং এরকম জরুরী অবস্থায় বিকল্প কিভাবে জল নিষ্কাশন করা যায়! তা নিয়ে যৌথ কমিশন গঠন করা হোক। বাংলাদেশকে আগে অবহিত করে স্লুইস গেট খোলা, এবং প্রয়োজনে এ কারণে সৃষ্ট ক্ষতির ক্ষতিপূরন আদায়ের জন্য চাপ দিতে হবে। কারো স্বেচ্ছাচারিতার দায়ে কেন ভূগবে পুরো দেশ ? আঠার কোটি মানুষ?
তাই অন্ধ আবেগে নয়, রঙিন মিথ্যের মোড়কে নয়, সত্যের তিক্ততায় হোক দেশপ্রেমরে জয়যাত্রা।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৫৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধণ্যবাদ রজীব নুর ভায়া।
এক সময় চীেনর দু:খ ছিল হোয়াংহো! তারা কিন্তু নিয়ন্ত্রনে এনে তােকই উপকারী বানিয়েছে।
অসাধ্য কিছুই নেই মানুষের। চাই সদিচ্ছা, সঠিক পরিকল্পনা আর রাজনৈকিত সুস্থ, সুন্দর, সঠিক দিকনির্দেশনা।
দেশ এবং জনগন যেদিন থেকে প্রধিকার পাবে দেখবেন এসব সমস্যাই আরোচিত হবে, ক্যাসিনো বা ৯ লক্ষ কোটি টাকা পাচারের কথা নয়।
২| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:১০
আহমেদ জী এস বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু,
আমার এই পোস্টে “এখানে এক নদী ছিলো” সাম্প্রতিক বন্যা নিয়ে একটি হুতাশন ........... বন্যায় ভেসে যাবে দেশ এমন আশংকার কথাই আমি তুলে ধরেছিলুম। তা মিলে যাচ্ছে এখন।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৫৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম। দারুন সমৃদ্ধ এক পোষ্ট।
শুকনোয় মরু আর বণ্যায় খরা- এটাকেও যারা ডিফেন্ড করা চায় তাদের জন্ম নির্নয়না জানি বলতেই হয়!
কৃতজ্ঞতা আর বন্ধুত্বেরও একটা সীমা আছে। থাকা উচিত। আর রাষ্ট্র ভার্সেস রাষ্ট্রেতো অতি অবশ্যই।
আপনার সেই পোষ্টে লেখা উত্তরটাই বলতে ইচ্ছে হচ্ছে
দলান্ধতার অন্ধবৃত্তে
স্বাধীনতা আটকে থাকে চল্লিশ বছর
ইতিহাস ঘুরপাক খায় ক্ষমতা বলয়ের বৃত্তে
পদলেহনের পদ চাপায় সত্য মৃত্যুউপত্যকায়!
যে স্বৈরাচারিতার বিরোধীতা স্বাধীনতার মূলমন্ত্র
চেতনার দোহাই দিয়ে খোদ স্বৈরাচারী
উন্নয়ন, কল্যান, এখন আপেক্ষিক
পদ্মার মরা বুকে খাঁ খাঁ মরুর মরিচিকা!
আমি বদলালেই বদলাবে দেশ
শ্লোগানে নয়- কর্মে, বিশ্বাসে, বাস্তবায়নে
ত্যাগে, কৃচ্ছতায়, দানে ভালবাসায়।
যাপিত জীবনের প্রতিটি ক্ষনে।
খাল কাটা দারুন উপযোগী হলেও জিয়াউর রহমানের নাম চলে আসে!
তাই দেশ জাহান্নামে যাক - খাল কেটে শুকনো মৌসুমের জন্য পানির রিজার্ভার বানানো বন্ধ!
এত আত্মঘাতি জাতিরে বুঝী আল্লাহো বাঁচায় না।
আমাদের সুস্থ চেতনা ফিরে আসুক। সবেমিলে কাজ করলেই বাঁচা যায় -বোধ জাগ্রত হোক।
অন্ধ দলান্ধতার বিষ চেতনা মুছে যাক।
৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:২৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বন্যা তা সে যেখানেই হোক,বিষয়টা খুবই উদ্বেগের। আর দাদাদের দোষ দেওয়া যাবে না। মার্কিন প্রেসিডেন্ট পর্যন্ত এখন দাদাতে মজেছে।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:০২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হা হা
এ মজা কেমন মজা!
স্বার্থ ফুরালে পায় যে সাজা!
আজ বিহারের মন্ত্রী যে সত্য বলতে পারে, আমাদের ক্রীতদাস বুদ্ধিজীবিদের জন্য করুনা হয় দাদা,
তারা নিজের ভালর জন্য সত্যটাও বলতেতো চায়ই না উলওট ডিফেন্ড করে! ছী:
ওপারের বন্যার্তদের জন সমবেদনা।
আর ভারতে কেন্দ্রীয় সরকারের ভাবা উচিত একদেশকে মারলে নিজদেমেও সূখে থাকা যায় না।
তাই ফারাক্কা সমস্যাটা আন্তরিকতার সাথৈ, ন্যায্যতার সাথে সমাধা করা উচিত।
জরুরী জল নিষ্কাষনে বাংলাদেশ অংশেও ভারতের নিজেদের প্রয়োজনেই সাহায্য করা উচিত।
কিন্তু হা হতোম্মি!
করবেটা কে? সবযে ধর্মান্ধতা আর ক্ষমতার মোহে বুদ!
৪| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৩৪
ল বলেছেন: ১৮ কোটি মানুষ কি রোহিংগাসহ নাকি বাদে ???
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:০৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:
এহহে মনে ছেল না ভায়া
বাংলাদেশেও একটা এনআরসি করা উচিত কি কন? অবৈধ ভারতীয় গুলানরে বের করা দরকার!
হাজার হাজার কোটি ডলার অবৈধ পথে পাচার করছে।
ইলিশ নিচ্ছে আবার জলে ডুবিয়ে মারছে!
অকুতজ্ঞ বলতে ইচ্ছে করলেই কি দোষ ধরবেন?
৫| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:৪০
করুণাধারা বলেছেন: ফারাক্কা বাঙলাদেশের দুঃখ। যবে থেকে এই বাঁধ তৈরি হয়েছে, তখন থেকেই। এই বাঁধের ফলে পদ্মা মরুভূমি হয়ে উঠেছে, আবার বর্ষার সময় গ্রামের পরে গ্রাম ডুবে গেছে। এর থেকে পরিত্রাণের উপায় অবশ্যই আছে। দাসানুদাসের মতন নতজানু হয়ে চুপচাপ দেখে না গিয়ে, আন্তর্জাতিক নদী নিয়ে যে আইন আছে তার প্রয়োগ করার জন্য সোচ্চার হলে এই অবস্থার পরিবর্তন ঘটতে পারে।আমরা তো তা করছি না, বরং ভারতের হয়ে সাফাই গাইছি!!! এই ব্লগেও!!!!!
ধন্যবাদ সময়োপযোগী চমৎকার পোস্টের জন্য, যদি কারো বোধোদয় হয়....
০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:০৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দাসানুদাসের মতন নতজানু হয়ে চুপচাপ দেখে না গিয়ে, আন্তর্জাতিক নদী নিয়ে যে আইন আছে তার প্রয়োগ করার জন্য সোচ্চার হলে এই অবস্থার পরিবর্তন ঘটতে পারে।আমরা তো তা করছি না, বরং ভারতের হয়ে সাফাই গাইছি!!! এই ব্লগেও!!!!
দারুন বলেছেন।
হুম ব্লগেও দেখেছি ফেসবুকেও দেখেছি!
কি অদ্ভুত রকম বৈপরীত্য!
দেশপ্রেম থাকলে কিভাবে সম্ভব নিজ দেশৈর বিরুদ্ধে গিয়ে আত্মঘাতি ডিফেন্ড করা!!
ভাবতেও পারছিনা।
৬| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১০:৪৯
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: যখন দেশের কৃষকদের পানি দরকার তখন পানি পাচ্ছে না; যখন দরকার নেই তখন ফসল, পথঘাট, ঘরবাড়িসহ ডুবিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
বাঁধ নির্মাণের ফলে খরার মৌসুমে নদীতে পানি অস্বাভাবিক মাত্রায় কমছে, শুকিয়ে যাচ্ছে, ভরাট হচ্ছে; ফলে সামান্য বৃষ্টিতে বন্যা সৃষ্টি হচ্ছে।
বৃষ্টি, এটাসেটার উপর দোষ না দিয়ে সরকারের উচিত স্থায়ী সমাধান খোজা।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: উচিত সত্য কথাটা বলা উচিত।
অথচ রাজশাহী পানি উন্নয়ন েবার্ড এবং এর প্রকৌশলীর সাফাই দেখে মনে হয় ভারত থেকে তারা বেতন পান!
ধিক এমন মানসিকতাকে!
ফারাক্কা এক অভিশাপ!
এই যে বুড়িগঙ্গার অকাল মৃত্যু! তাতেও কি ফারাক্কার দায় নেই? এই যে বর্ষাকালে দুষিত গন্ধ পানি নাই হয়ে যায়..
তাতেইতো বোঝা যায় পানির স্বাভাবিক প্রবাহ টুকু থাকলে যে অসহনীয় বাস্তবতায় ভুগতে হয় বছরের বাকী সময় তা ভূগতে হতো না। পানির অপর্যাপ্ততার কথা কেউ যেন বলতেই চায় না!!!
৭| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:২৩
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: বাংলাদেশকে কতো ফিট উঁচু করতে পারলে যেই দেশের পানি সেই দেশে আবার ১৪ ফিট বিপদসীমার উপর দিয়ে ফেরত যাবে?
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হা হা
উল্টোটা ভাবেন ভায়া
কতটুকু নূন্যতম নীতিবান হলে আত্ম মর্যাদাবোধ আর সার্বভৌমত্বের মানে বোঝা যায়!
কতটুকু নূন্যতম দেশপ্রেম থাকলে নিজের অধিকারের পক্ষে মিনিমাম টুকু বলা যায়
কতটুকু নূন্যতম সুস্থ চেতনা থাকলে সত্য আর মিথ্যার এভং নতজানুতার পার্থক্য অনুভব করা যায়!
৮| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:৫২
নতুন বলেছেন: দুই দেশের মাঝে বয়ে যাওয়া নদীতে বাধ দেওয়া কোন আইনেই সিদ্ধ হতে পারেনা।
আমাদের উচিত ফারাক্কা বাধ সরিয়ে ফেলার জন্য আলোচনা শুরু করা। ভারতকে এই ব্যাপারে চাপ দেওয়া।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভায়া
এইটাই নূনতম সত্য বলা।
আজ বিহারের পানি মন্ত্রী উচ্চ গলায় বলতে পারছে ফারাক্কা ভেঙ্গে দাও!
দু:জনক আমাদের মন্ত্রী দূরে থাক, নিম্নস্তরের প্রকৌশলীও ভারতের দায়মোচনের দায় নিয়ে বিবৃতি দেয়!
৯| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১২:০০
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:
আমাদের পূর্ব অদক্ষতার দায় এখনো আমাদেরকে বইতে হচ্ছে, আমাদের কুকর্মগুলো আমাদেরকে সামনে এগুতে দিচ্ছে না, নির্দিষ্ট কিছু ব্যক্তির কাছে আমাদের উন্নয়ন শেকলবন্দি । ঠিক এই কারনে আমাদের কৃষকদের নিয়ে কেউ কোন চিন্তা করে না, সবাইকে দেখা যায় কৃষকদের স্বার্থ আদায়ের স্লোগান দিতে কিন্তু বস্তুতপক্ষে হৃদয় থেকে খুব অল্পসংখ্যক মানুষ কৃষকদের উন্নয়ন চায়।
কিন্তু সবকিছু পর কৃষকরা এদের দিকেই স্বপ্ন ভরা চোখে চেয়ে থাকে....
জয় বঙ্গমাতার জয়
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম।
এই হিপোক্রেসির কাছেই হেরে যাচ্ছে স্বদেশ।
রাজনীতি, ধর্ম, সুশীলপনা, মিডিয়া সর্বত্রই কে কারচেয়ে বেশী হিপোক্রেট তার জন্য সবাই যেন বেন জনসন হয়ে ছুটছে!
সত্য ফিরে আসুক সোনার বাংলায়
সত্যেই হোক জীবন
সত্যেই হোক মরণ
১০| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ২:০৯
ভুয়া মফিজ বলেছেন: রাজশাহী পানি উন্নয়ন বোর্ড তথা সরকারের কিছু প্রতিনিধি এই ব্লগেই তো আছে। এনারাও প্রতিনিয়ত মন-প্রান দিয়ে ভারত বন্দনা করে যাচ্ছেন। মাঝেমধ্যে আমি আসলেই কনফিউজড হয়ে যাই, এনারা আসলেই বাংলাদেশী নাকি ভারতীয়??? ভৃগুদা, এদেরকে কি বলা যায়? বাংডিয়া? নাকি অন্যকিছু?
আসলে আমরা মানে আমাদের সরকার সম্প্রদান কারকে বিশ্বাসী। বিনাশর্তে, বিনা লাভে আমরা শুধুই দিয়ে যাবো, আমাদের কিছুরই দরকার নাই, শুধু একটু ভারতীয় ভালোবাসা ছাড়া! এই ভলোবাসার জন্যই তো আমরা সব সময় লালায়িত থাকি!
বাংডিয়াদের নিয়ে একটা পোষ্ট দিয়েন......সময় করে।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হা হা
বাংডিয়া বা বাংডিয়ান ভাল বলেছেন গুরু
সম্প্রদানেতো তাও একটা দানের তৃপ্তি থাকে! এখানে যে তাও নেই ভায়া!
যেন মারা খেয়ে ধরার মতো এমএমএস আটকে পড়া যুবতীর মতো
ক্ষমতার ম্যাজিক চেয়ারে বসে থাকার লালচ খেয়ে নিচ্ছে দেশটাকে!
১১| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:২৯
ঘুটুরি বলেছেন: যৌক্তিক, তথ্যবহুল এবং সময়োপযোগী একটি পোস্ট
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আসুন সত্য বলি!
আত্ম মর্যাদা আর স্ব-নির্ভরতার, সার্বভৗমত্বের সুরক্ষায় সকল মিথ্যা, নতজানুতাকে পরিহার করি।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভায়া
১২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:৪৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: তিস্তায় আজ ধূধূ বালুচর, আমাদের নদীগুলোর নাব্যতা নাই। এখন আগে উচিৎ আমাদের নদীগুলো খনন করে পানির ধারণ ক্ষমতা সৃষ্টি করা। এতে আমাদের দুটো লাভ, প্রথমতঃ নদীর নাব্যতা বজায় থাকলে দুই পাড় উপচে বন্যার সৃষ্টি হবে কম, আর দ্বিতীয়তঃ নদীগুলো গভীর থাকলে শুকনো মৌসুমেও আমরা পাবো প্রচুর পানি, ভারতের দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে না ওরা কতটা পানি দিল।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম।
যে জন্যে জিয়াউর রহমান খাল খনন কর্মসূচী চালু করেছিলেন।
খরায় পানির প্রাপ্যতা নশ্চিত করতে।
কিন্তু আমাদের কাছে দেশ জনতার চেয়ে য েব্যাক্তি প্রীতি বা বিরোধ বেশি গুরুত্বপূর্ণ!!
তাইতো পদে পদে পিছিয়ে আর সুবিধাবাদী নতজানু ক্লিবতায় ভরে যাচ্ছে দেশ!
নদী রক্ষার নামে চলে আরকে ডাকাতি! বর্ষার সব প্রকল্প নেয়। আর সব হিসাব জলের তলে মিলিয়ে দেয়!
শক হাজার কোটি টাকার শ্রাদ্ধ চলছে। অথচ শুকনো মৌসুমে পরিকল্পিত ভাবে নদী রক্ষায় গ্রহেনযোগ্য সমাধান
নিশ্চিতে কোন উদ্যোগ নেই।
পানি উন্নয়ন বোর্ড যেন এক স্বেত হস্তী অন্য আরো দশটা প্রতষ্ঠিানের মতোই!
১৩| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৭
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সত্য চর্চার বিকল্প নেই । বন্ধু রাষ্ট্র না হয়ে চামচা রাষ্ট্র হলে তো লজ্জার কথা। তাদের ইচ্ছায় গদি টেকে থাকে। দেশে গণতন্ত্র থাকলে এ্মন হতো না ।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: রাতের আঁধারে লুন্ঠিত হয় গণতন্ত্র
নপুংষক বিরোধীদলের ক্লিবতায়
আমজনতা হাসফাস
সত্য বচন নির্বাসনে
সুবোধের সাথে বন্দী সূর্য খাঁচায়!
মুক্তির আশ্বাসে ত্রাহি চিৎকার
মাৎসানায়ের ঘোরকৃষ্নরাত্রির বুকে হিম ধরায়!
১৪| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪৮
সোহানী বলেছেন: বিগু, ভাসানী যখন ফারাক্কা আন্দোলন শুরু করেছিলেন তখন অনেক বিকল্প সমাধান আলোচনা হয়েছিল। সেদিকে না তাকিয়ে কেন আমরা ভারতের দয়ার উপর তাকিয়ে আছি?
সবচেয়ে সহজ সমাধান, আমরা যদি এপারে একটা ড্যাম তৈরী করি তাহলে বণ্যায় আমরা পানি ধরে রাখব ও গ্রীষ্মকাল এ তা ইউজ করব।
আর যারা এ পর্যায় এসে ও ভারত বন্দনা করে তাদের জন্য একরাশ ঘৃণা।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবা সোনী
তুমি আমরে বিগু কও তাই আমিও আজ থেকে শর্ট করলাম
হা বাদ দিয়ে সোনী
হা হা হ
কাটাকাটি
কথা সেটাই । বিকল্প গুলো বাস্তবায়ন করেনা কেন। যতটুকু শুনেছি এরশাদ সাহেব এ উদ্যোগ নিয়েছিলেন।
পদ্মা বাধ করতে চেয়েছিলেন। এবং অনেকেই বলেন- এ কারণেই নাকি র’য়ের ইন্ধনে ৯০র আন্দোলন বেগবান হয়েছিল!!
এ ধরনের একটা প্রচারণা আছে।
আমি বুঝিনা দেশপ্রেমের যে সলিড জায়গা, সেখানে কেউ কেন ভরসা করে না।
আমজনতারঐক্যবদ্ধ শক্তি যে শক্তিতে আমরা স্বাধীনতা্ও আনতে পেরেছি অথচ এখন স্বাধীনতা রক্ষায়
সেই জায়গাটাই অবহেলিত।
মানুষ ভারত মূখি বা আম্রিকা মূখি অথবা চীনমূখি!!!!! কি অদ্ভুত!
কেউ আত্মমূখি হয়না। স্ব-দেশ মূখি হয়না!!
কি অদ্ভুত!!!
আর ক্ষমতার লোভে পরমূখাপেক্ষি হয়ে, দাসখত দিয়ে জনগনের নাভিশ্বাস উঠিয়ে দিচ্ছে!!!
ধ্বংস হোক অপচক্র।
আমজনতার বিজয় আসুক!
১৫| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫৪
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: পোস্টে সহমত
পিএম তো দিল্লীতে গেল, দেখা যাক কি হয়
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভায়া
হুম। দেখা যাক! শুধু আশ্বাসের অশ্বডিম্ব ধরিয়ে দেয় কিনা?
১৬| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে আমার মন্তব্যের উত্তর দেওয়ার জন্য।
আসলে আমাদের আসল সমস্যা হলো আআমদের যোগ্য ও দক্ষ লোকের অভাব।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:২৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ প্রতিমন্তব্যের জন্য।
না, যোগ্য দক্ষ লোক যথেষ্ট আছে, অভাব হলো তাদের কাজের সুযোগের।
দলান্ধতা, স্বার্থপরতা, কমিশনবাজি এসবের সাথে যোগ্য লোকেরা আপোষ করতে রাজি থাকেনা!
তাই তারা ব্যাক ব্যাঞ্চার হয়ে পড়ে।
আর দুর্নীতিবাজ অদক্ষরা সব কছিুতে ম্যানেজ করে এগিয়ে যায়, দেশকে পিছিয়ে দিয়ে
১৭| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:১৯
পুলক ঢালী বলেছেন: সমস্যাটি সুন্দর ভাবে তুলেধরে শেষে খুব সুন্দর সমাপ্তী টেনেছেন। এই বিষয়গুলি দ্বিপাক্ষিকতায় সীমাবদ্ধ না রেখে আন্তর্জাতিক আদালতে যাওয়া উচিৎ আর না হলে পদ্মাসেতু বাদ দিয়ে বহুমুখী গঙ্গা ব্যারেজ তৈরী করা দরকার ছিল।
০৩ রা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:৩৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভায়া।
হুম এই দ্বি-পাক্ষিকতার ধূয়া তুলে ভারত যুগের পর যুগ শোষন করে যাচ্ছে বাংলাদেশের উপর!
আর ক্ষমতার অন্ধ বলয়ে সকলেই যখন ঠাকুর মানা শুরু করেছে তখনতো তার পোয়া বারো!
বিএনপিও নাকি মোদি’জিরকে ভজে! হা হতোম্মি!
আমজনতাকে ভজার নেতা পেলনা বাংলাদেশ!
একজন রাতের আঁধারে ভোট চুরি করেেআরেকজন শত্রুর পদ ধরে বসে থাকে ক্ষমতার জন্যে।
দেশের মালিক কোটি কোটি জনতার জন্য কেউ নেই।
এরশাদ শেষ সময়ে শুরু করেছিলেন। পদ্মা ব্যারেজ। অনেকেই বলেন এটাই নাকি কাল হয়েছিল উনার জন্য। আর
আমাদের মিডিয়ার দেশপ্রেম তো বারবনিতার খেমটার মতো।কর্পেোরেট আর ক্ষমতাসীনদের পদলেহনেই সীমাবদ্ধ
তাই দেশপ্রেমের অনুভব ভোতা হতে হতে অবশ হয়ে রয়!
নাই কোন চলচ্চিত্র, নাই কোন নাটক, নাই কোন সাংস্কৃতিক আয়োজন!
ধার্মিকের ধর্মও আচার স্বর্বস্ব! সুশীলরাতো বানরের ভাই বেরাদার বুঝিবা!
কেবলই ক্ষমতার অচলায়তনে প্রলয়ের নিত্য নাচন! আশাহীন!
অথচ কি বিপুল সম্পদ আর সম্ভাবনার এ সোনার স্ব-দেশ।
১৮| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৯:৫৭
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: ভেসে যাওয়া গণতন্ত্র, তলিয়ে যাওয়া দেশ !
আমার ব্লগে আসা হয় না অনেকদিন ... ব্যাপারস্যাপার কি
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১০:১৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনারা না আসলে চলবে কেনু ভায়া!!!
থাকুন সামুর সাথে সবসময়
ব্যাপার আর কি.. একই বছরে তৃতীয় বারের অকাল বণ্যার কারণ নিয়ে ফারাক্কার প্রশ্ন উঠতেই
রাজশাহী পানি উন্নয়ন বোর্ড এর কর্মকত্তারা ফারাক্কা আর ভারতের পক্ষেই সাফাই গাইতে উঠে পগে লেগেছেন।
তাদের বিবৃতি পড়লে মনে হবে বাংলাদেশ কেন ভাটিতে ? ভাটিতে থাকলে এরম হবেই!!!
সাথে সোশাল মিডিয়াতেও হামলে পড়লো ভাদা সুশিল গং! মায় সামুতেও
এই নতজানুতা নিয়েই মনের ক্ষেদ ঝাড়া আর কি!
ভাল আছেন তো?
১৯| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১০:২৭
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: ভালো আছি
আপনি আমার ব্লগে আসেন না এটা বুঝিয়েছি ... আমি তো আছিই সামুর পাশে। আমার তো ব্লক ফ্লক নেই !
সবাই ভাদা। বাদা কেউ নয় !
ক্ষোভ প্রকাশ ব্যতীত কি আর করার !
০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:৫১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:
হুম মাঝে একটু অফিসের কাজের চাপ, সামুর বাস্তবতা সব িলিয়ে হালকা হতাশা ঝেকে বসেছিল।
ঝাড়া দিয়ে উঠেছি
আমজনতা সবাই বাদা। কিন্তু তাদের প্লাটফর্ম নেই।
সেইই।
ক্ষোভন্তং স্বস্তিনং তপ: -
মানে হলো ক্ষোভ ঝেরেই স্বস্তি লাভের তপস্যায় আছি!
হা হা হা
২০| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:০১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ''ফারাক্কা ভেঙ্গে দেবার দাবী বিহারের মন্ত্রী তুলতে পারলেও আমাদের মেরুদন্ডহীন বিনাভোটের বা রাতের আঁধারে চুরি করা ভোটের সরকার বা সরকারের মন্ত্রীদের সে সাহস নেই'
বিহারের মূখ্যমন্ত্রী নিতীশ কুমারের বিচি আছে দাদা। আমাদেরগুলা সিডলেস ।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৯:১৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তাইতো মনে হচ্ছে!
অফ দা রেকর্ড .. থাকার অপশনইতো নাই ভায়া
দেশপ্রেমে ভরপুর দেশপ্রেমিত একজন নেতা কি নেই????
২১| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৯:২৩
জুন বলেছেন: যা বলতে চেয়েছিলাম তা করুনাধারাই বলে গিয়েছেন ভৃগু । সত্যি এক মেরুদন্ডহীন জাতি আমরা যারা নিজের স্বার্থটাও বুঝে না ,
+
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ৯:২০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম।
চেতনার বটিকায় ইয়াবার চেয়ে ধ্বংসাত্বক সাইড ইফেক্টে জাতি ক্যাসিনো জ্বরাক্রান্ত!
৯ লক্ষ কোটি টাকা বিদেশে পাচার! গত ১০ বছরে ৫৬ হাজার নব্য কোটিপতি!
আমজনতার বেঁচে থাকা প্রাণান্ত!
সীমান্তে পাখির মতো মৃত্যু!
অসম বানিজ্যের তোড়ে জুতো সেলাই থেকে চন্ডীপাঠ মায় ভারতীয়!
শ্রম বাজারে অবৈধ ভারতীয় শ্রমিকের জয়জয়কার- আর বাড়ছে দেশী বেকার!
সংস্কৃতিক আগ্রাসনে মুসলমানিত্ব এখন মা দূর্গা আর তারা মায়ের কোলে!!!
ফারাক্কার মরুকরণ আর অকাল প্লাবনতো আছেই............
হায় চেতনা! হায় মুক্তিযুদ্ধের চেতনার অপব্যবহারকারী ব্যাপারী! ধিক! শতধিক!
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:৫৪
রাজীব নুর বলেছেন: গুরুত্বপূর্ন একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন।
অকাল বন্যা ফসলের ব্যাপক ক্ষতি করছে।
প্রতি বছর আমাদের দেশে বন্যায় ফসলের ক্ষতি হয়। এর স্থায়ী সমাধান মনে হয় নেই। থাকলে সরকার তা অবশ্যই করতো।