নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দুহাতে কান চেপে ধরি
দুহাতে চোখ বন্ধ করি
নির্মমতায় বাক রুদ্ধ হয়ে যায় আমজনতা অসহায়!
সায়মা, নুসরাত, পূর্নিমা . . .
তালিকা লম্বা হতে হতে পতাকা হয়ে যায়
রক্তাক্ত লালে অপমানে, লজ্জ্বায় লুকোয় বাংলাদেশ!
কাঁদতে কাঁদতে ক্লান্ত মাতা
কাঁদতেও ভুলে যায়, জলের বদলে আসে হল্কা
জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ছারখার করে দিতে চায় সব।
কোমরতক মাটিতে পুতে
খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে হত্যা করো, যতক্ষন মৃত্যু না হয়
লাইভ হোক সকল চ্যানেলে; ধর্ষকদের কলজে কাঁপিয়ে দিতে।
একটা নিরাপদ বাংলাদেশ
মায়ের কোলের মতো নিশ্চিন্ততা
স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা- খুব বেশি কি চাওয়া?
উন্নয়নের মহাযজ্ঞে এ কোন বলিদান?
চেতনার ধুয়া তুলে সকল অন্যায়ের অন্যায় অনুমোদন
থামাও এখনি। দৃঢ় হাতে: সোনার স্বদেশ শ্মশান হবার আগেই
ছবি কৃতজ্ঞতা: গুগল
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এর কোন বিকল্প নেই।
ইসলামে ব্যভিচারের শাস্তি পাথর মেরে মৃত্যুদন্ড এই জন্যেই কঠোর এবং কঠিন করা হয়েছে।
এবং জনসন্মূেখ তা বাস্তবায়নের হুকুম রয়েছে। যাতে সমাজের বাকী অপরাধীরা ভাল হয়ে যায়।
ধন্যবাদ ভায়া
২| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১১
চাঁদগাজী বলেছেন:
ইহা জাতীয় চরিত্রের অংশ, এটা থামানো সহজ হবে না
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কিন্তু থামাতে যে হবেই।
নইলে জাতীয় বিপর্যয়ে বেশি দূরে নয়।
প্রশাসন আইন যদি নিয়ন্ত্রনে না নিতে পারে, তবে মানুষ নিজের হাতে আইন তুলে নিতে পারে।
যার ফলাফল শুভ হবার কথা নয়। হত্যা তখন মহামারি রুপ নিতে পারে। ক্রসফয়ারের মতো মিস ইউজ হবার সম্ভাবনাতো রয়েছেই!
তাই আইনতই এবং আদালতের মাধ্যমেই এর নিয়ণ্ত্রন কাম্য।
৩| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
@মেঘ প্রিয় বালক,
আপনার 'চিরকুট'এর ২য় অধ্যায় চলছে দেশে
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: চিরকুট পাঠে যেতে হয় তবে.... আগে।
তবেই মন্তব্যের মাজেজা বোঝা যাবে
৪| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২৬
ইসিয়াক বলেছেন: ধর্ষকদের শাস্তি হোক জনসম্মুখে ফাসি।
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তীব্র ভাবে সহমত।
মামলার ধীর গতি বন্ধ করা। দ্রুত বিচার ট্রাইবুনাল গঠন করো। এবং রায় দ্রুত কার্যকর কর।
৫| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৫২
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন: “নারী ও শিশু নির্যাতন সহ ধর্ষণ হত্যায় সমাজের করণীয়” বাস্তব পরিস্থিতি তুলে ধরার চেষ্টা করেছি আপনার পোষ্টের উত্তর আশা করি আমারে পোশ্টে পাবেন।
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভায়া
আসছি আপনার পোষ্টে!
শুভেচ্ছা রইল
৬| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৩
পবিত্র হোসাইন বলেছেন: পরিস্থিতি চরম পর্যায় খারাপ এখনই সঠিক ব্যবস্থা না নিতে পারলে সামনে অনেক খারাপ দিন দেখতে হবে
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম।
মহামারি পর্যায়ে চলে গেছে। একটা শিশুও নিরাপদ নয়???? ভাবা যায়?!!!!!!
আশা করি কর্তৃপক্ষ কানে তুরো চোখে কুলো দিয়ে নেই। জনগনের নার্ভ বুঝতে পারছে।
এবং বাস্তবতার আলোকে দ্রুত বিচার ট্রাইবুনাল গঠন সহ প্রয়োজনীয় সকল কাজ দ্রুতই করবে।
অন্ধকার সময় কেটে যাক। আলোকিত ভোরের অপেক্ষায় -----
৭| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৭
নতুন নকিব বলেছেন:
থামাতেই হবে।
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:১২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মসিজদ গুলো ধর্সন বিরোধী খুতবা দিতে পারে এখন থেকে।
সামাজিক সুস্থতায় মাসজিদের গুরুত্ব বিশাল। অথচ তারা উদাসীন!
আলেম বেশধারী হোক, বা নামধারী হোক নিজের বিপক্ষে গেলেও সত্য বলাই ঈমান।
এবং নিজেদের এবং প্রকৃত সত্য ইসলামকে কলুষ দাগ থেকে মুক্ত রাখতেই মসজিদগুলোর উচিত জোর ভূমিকা পালন করা!
কে বোঝাবে কারে! পুথিগত আলেম হলে যা হয়, তাই হচ্ছে পোষাকি আলেম সমাজে।
৮| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:১০
ল বলেছেন: জলের বদলে আসে হলকা নাকি হল্কা।।।
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:১৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম। যুক্তাক্ষরেই মানায় ভালো ঠিক করে দিলাম।
ধন্যবাদ নজরে আনায়
শুভেচ্ছা রইল
৯| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:১২
ল বলেছেন: অন্যায়ের অন্যায় অনুমোদন - এই লাইনিতে বিদ্রোহী রণহুংকার বুঝে পেলাম।।।।
আপনার প্রতিটি কবিতায় এমন বুকফাটা চিৎকার পাই যা সত্যি প্রসংশার দাবি রাখে।।।।
এইসব থামাবে কে!!!
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:১৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভায়া
যাতনার খোঁচাতেইতো লেখা!
তাও সাতান্নর ছড়ি আর বলতে দিল কই
অনুপ্রেরণায় কৃতজ্ঞতা
অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা
১০| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:২৭
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
ওহে সমাজপতি একটু বলে যাও
দানব আর মানবের সংজ্ঞা কী ?
আমাদের দানব আর মানবের সংজ্ঞা শিখতে হবে আগে..
এ জাতি হিসাবে লজ্জিত!
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:১৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমাদের দানব আর মানবের সংজ্ঞা শিখতে হবে আগে..
এ জাতি হিসাবে লজ্জিত
হুম। দুপেয়ে জীবেরা করে কোলাহল
মানুষের মুখোশে
মান আর হুশ নেই কারো
কলংকিত করে মানবতাকে।
হুশ জাগুক সবার।
শুভেচ্ছা ভায়া
১১| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:৫৬
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শ্রদ্ধেয় কবি ভাই,
কবিতায় ভয়ঙ্কর দ্রোহের যাতনা ফুটে উঠেছে। লোলুপতার দৃষ্টিভঙ্গি সমাজকে আজ এত অন্ধকারের দিকে টেনে নিয়ে যাচ্ছে। কবিতায় ভালোলাগা++++
তবে বারে বারে যে হায়েনারা নারীর উপর ঝাপিয়ে পড়ছে তা নয়। তাদের ভরসাস্থল যে বাবা-মা তারাও সময় সুযোগে তাদেরকে টেনে ছিড়ে ফেলছে।গত পরশু থেকে আজ পর্যন্ত তিনটি নারকীয় হত্যাকাণ্ড শুধু বাবা-মায়েদের দিয়েই ঘটেছে এ বঙ্গে।
গতকালই দৈনিক বর্তমানে দেখলাম অসমে এক স্কুলের বিজ্ঞানের শিক্ষকের বাড়িতে হাড়িকাঠ করে তিন বছরের শালিকার কন্যাকে বলি প্রদানের জন্য যজ্ঞের আয়োজন করা হয়েছে। উপস্থিত সকল নারী-পুরুষ সম্পূর্ণ ন্যাকেড হয়ে ছাই মেখে উদ্দাম নৃত্য করছে। ঠিক সেই সময় পড়শীদের দ্বারা গোপন খবর পেয়ে পুলিশ শূন্যে গুলি চালিয়ে ওই বাড়ি থেকে হারি কাঠে বলির জন্য বাঁধা বাচ্চা মেয়েটিকে উদ্ধার করে। হয়তো আর 5-10 মিনিট পরে গেলেই বলিদান পর্বটি হয়েও যেত। একবিংশ শতকে একজন বিজ্ঞানী শিক্ষকের এহেন আচরণ মধ্যযুগীয় বর্বরতাকেও হার মানায়।
শ্রদ্ধা ও শুভকামনা জানবেন।
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:২২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কি ভয়ংকর ঘটনা শোনালেন দাদা!
এতো হরর মুভিকেও হার মানানো বাস্তবতা দেখি!
যাক তবু শেষ বেলায় শিশুটি বেঁচে গেল।
অসীম ভোগবাদের পরিণতি ফুটতে শুরু করেছে কেবল। প্রকৃত ধর্মহীনতা, মানবতা, বিবেক, সত্য জলাঞ্জলি দেয়া আধুনিকতার বিষ ছোবল! ক্ষমতার অসীম লোভ স্বেচ্ছাচারের করুন পরিণতি। মাৎসানায় সময়ের কাল রাহুগ্রাসে যেন গিলে ফেলছে সময়কে।
উত্তরনের দায় সকলের। সম্মিলিত জাগরনে যুগে যুগে কালে কালে রেনেসা ঘটেছে ঘটবেও।
শুধু ঐক্যের সুতোটা চিনে তাতে সকলের এক হোয়ার সময়ের ব্যবধান টুকু অপেক্ষার সময়।
শুভেচ্ছা আর শুভকামনা রইল প্রিয় দাদাটির জন্য
১২| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:০৯
আরোগ্য বলেছেন: সুবিধাবাদী কপটরা কখনোই ইসলামীী শাসন চাইবে না। আর ইসলাম না কায়েম হলে দুষ্টের দমন শিষ্টের শাসন হবে না। এমন অরাজকতা, ধর্ষণ ব্যভিচার চলতেই থাকবে।
০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:০৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: চাইবে কি করে ভায়া?
ইসলামের লেবাসধারী ভন্ডরাযে আগেই বদনাম করে রেখেছে!
কওমী মাদ্রাসা ড়ুরো কাওমে লুতের ভুতে ভরা!!!!
আগে ধর্মপরিচয়ধারীদের নিজেদের বদলাতে হবে। শুধরাতে হবে।
তবেই সবাই আবার ফিরে চাইবে সেই সত্য।
১৩| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:২৪
রাজীব নুর বলেছেন: চমৎকার হয়েছে।
আহ আমি যদি এরকম লিখতে পারতাম!!!
১১ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ১১:০২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আহা কি যে বলেন ভায়া!
আপনিও ভাল লিখেন আপনার বিষয়ে
অনেক অনেক ধন্যবাদ আর কৃতজ্ঞতা
শুভেচ্ছা জানবেন।
১৪| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:৩৪
যাযাবর চখা বলেছেন: দারুন। আপনার কবিতা পরি প্রায়ই অফলাইনে। মন্তব্য করা হয় না তাই।
১১ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ১১:০৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: জেনে প্রীত হলাম। অনুপ্রানীত হলাম।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা রইল ভায়া
১৫| ১০ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১২:২০
নীল আকাশ বলেছেন: ভাল বেশ ভাল।
তথাকতিত নারীবাদীদের প্রচরাণায় দেশে বেহাল্লাপনা আরও উন্মুক্ত করে দিন।
নোংরা আর জঘন্য আরও কিছু টিভি চ্যানেল ওপেন করে দিন।
লাগাবেন কাঠাল গাছ আর আশা করে থাকবেন আম্রপালীর, সেটা কখনও হবে নাকি?
পর্দা পর্থা বিলুপ্ত করে দিন, আরও খেলা দেখতে পারবেন। হপায় তো কেবল শুরু!
প্রচন্ড ক্ষোভ থেকে লিখলাম। ধন্যবাদ।
১১ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ১১:১২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ক্ষোভ সবার মনে। যাদের দায়িত্ব ছিল সবে বেশি ধর্মের ধ্বজাধারী.. হায় দূর্ভোগ, তারাও আজ শিরোনামে!
ধার্মিক মুখোশ ধারীরাও যে ধর্ষনের নায়ক! শুধূ তাই নয় এক কাঠি সরেস!
রংধনু গ্রুপের টপ গ্যাং
বুঝেন নাই?
কাওমে লুতের পাপিষ্টর চেয়ে পাপিষ্ট!
মূখে দাড়ি, মাথায় টুপি! শিশু শিক্ষার্থী না না তালেবে ইলম ছেলেটাকে বলাৎকার করে গোসল সেরে এসে আপনার ইমামতি করছে!
আম মানুষের পক্ষে সব ইমামের অটোবায়োগ্রাফি চেক করাতো সম্ভব না। কাকে মানবে কার ভেতরে নূসরাতের ধর্ষক লুকিয়ে! কার মাঝে কাওমে লুতের পাপে ভরা পাপিষ্ট! কিভাবে জানবে। এই কনফিউশনে বরং বিশ্বাসটাই পাশে রেখেছে নিরুপায়!
সমাজিক সুস্থতায় ধর্ম ছিল প্রধান হাতিয়ার। আর সেই ধর্মকে ফিরিয়ে আনতে হলে আগে নিজের সতততা আর স্বচ্ছতার দৃঢ় সামাজিক ভিত্তি স্থাপন করুন।
ধোঁয়াশা ঈমানের বদলে দৃঢ়তা সামাজিক কর্মে প্রতিষ্ঠিত করুন।
সত্য হলো সূর্যের মতো। স্বচ্ছ সুপেয় নিরাপদ জলের মতো।
মানুষ আলোর সন্ধানে তৃষ্ণায় কাতর- তারা পেলেই ছুটে যায় সত্যের কাছে জলে কাছে!
ঘোলাটে সত্য আর বুড়িগঙ্গার বিষাক্ত জলে তো কেউ পাও ভেজাতে চায় না!
আপনার ক্ষেভোর সামাজিক অবস্থার বিকাশ কেন হলো?
আলেম নামধারী গং সামাজিক সাংষ্কৃতিক শূন্যতায় সমাজকে কোনঠাসা করে রেখেছেন ফতোয়ার জোরে!
টিভি, বিনোদন হারাম করে রেখেছেন, অথচ বিশ্ব নিয়ণ্ত্রন করছে মিডিয়া!
আজ মুসলমান পুচকি কি জানে? জানে বিবাহ মানে সিদূর দেয়া! সাত পাক েঘারা!
কেন?
আপনি নাটক সিনেমা চলচ্চিত্রে মুসলিম বিয়ে দেখাচ্ছেন না। মুসলিম সংষ্কৃতি শুন্য মিডিয়া!
প্রকৃতি শুন্যতা পছন্দ করে না। তাই বিষ ছড়িয়ে পড়েছে মানুষের রন্দ্রে রন্দ্রে!
শুধু ফাক বুলিতে আর কাজ হবে না্ চাই সলিড কর্ম। ফতোয়ার নামে মূর্খতার পর্দাকে ছিড়ে ফেলা।
জ্ঞান আর প্রজ্ঞার উন্মেষ। আমারতো মনে হয় এই সময়ে যদি নবী আসতেন নূন্যতম একটা টপ টিআরপি চ্যানেলর মালিক থাকতেন। সত প্রচারের জন্যই।
আমাদের আলেম সমাজকি জাগবেন? ঘুম থেকে?েক্ষাভ
১৬| ১০ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ৭:০৩
ঢাবিয়ান বলেছেন: কে থামাবে? কেন থামাবে? যার থামানোর কথা তার প্রিয়জনেরা কি কখনও নুসরাত, পুর্নিমার মত অবস্থার শিকার হয়েছে বা হবার আশংকা আছে? না নেই। তাদের চৌদ্দগুষ্টির নিরাপত্তা ট্রাম্পের নিরাপত্তার চাইতেও বেশি । সুতরাং তাদের কিছু যায় আসে না।
১১ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ১১:১৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনি! আমি! আমরা সবাই।
চোর চুরি করবেই। সাধূর কাজ চোরকে ধরা আর চুরি না করার ব্যবস্থা করা। তারপরো করলে শাস্তি বিধান!
ব্যাস।
শুরুটা করে দিন। দিন একদিন বদলাবেই।
আর উপরের কমেন্টে দেখতে পারেন মৌলিক দায় প্রপা্তদের অবহেলায় পাপে আমরা কিভাবে আরো তলিয়ে যাচ্ছি।
দিন বদলাক। আলো আসুক । সত্যের বিশ্বাসের ঈমানের কর্মের।
১৭| ১০ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৪:১৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর।+
১১ ই জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১২:৫১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ কবি ভায়া
শুভেচ্ছা
১৮| ১০ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:৪১
কাওসার চৌধুরী বলেছেন:
এই নৃশংসতার শেষ কোথায়?
শিশুদের প্রতি এই হায়েনার দৃষ্টি হবে কেন?
আমরা কী মানুষ হিসাবে আছি?
আমরা এতো বর্বর কেন?
১১ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:৩৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: খূবই দু:খজনক।
কল্পনাতীত এক চেতনাভ্রমে পুরো জাতি। স্বেচ্ছাচারিতা আর স্বৈরাচারিতার প্রভাবো কম নয়।
যা খুশী তাই করার লাগামহীন ভোগবাদী কর্পোরেট সংষ্কৃতি, ইয়াবা দমনে ব্যার্থতা, গডফাদারদের
সর্বোচ্চ লেভেলে মাখামাখি অপরাধীদের প্রশ্রয় দেয়।
সাংস্কৃতিক কোন সচেতনতায় বিনিয়োগ শূন্যের কোঠায়! শুধু অর্থ যোগই উন্নতি নয়। নীতি নৈতিকতা, স্বাভাবিক সুস্থতার বিকাশও উন্নতির মানদন্ড। কে বোঝাবে কারে???
১৯| ১১ ই জুলাই, ২০১৯ দুপুর ১২:২৬
করুণাধারা বলেছেন: থামাও এখনি, দৃঢ় হাতে!
এখনই থামানো যাবে না। হাত এখন অন্য কাজে ব্যস্ত।
১১ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:৪৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আর সেই ব্যস্তাতার দোহাইতে অকালে প্রাণদান করছে আমাদের অবুঝ শিশু কিশোর কিশোরীরা!!!!
হায়! কবে বোধেদয় হবে।
শুধু অর্থ যোগই উন্নতি নয়। নীতি নৈতিকতা, স্বাভাবিক সুস্থতার বিকাশও উন্নতির মানদন্ড। কে বোঝাবে কারে???
আল্লাহর কাছেই ফরিয়াদ, তুমি আমাদের প্রতি দয়া পরবশ হও । আমাদের শিশুদের হেফাজত কর।
২০| ১১ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ১০:১৯
সোহানী বলেছেন: জানি না কি বলা উচিত বিগু। মন খারাপ করি এসব খবর দেখে তারপর আবার নতুন কোন খবর পেয়ে যাই আবারো মন খারাপের জন্য।
১৩ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ১০:২৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম। যেন এক ক্রনিক ডিজিজের মতো!
পাল্লা দিয়ে ছুটছে মন্দের গাড়ী। ভালোরা সব উটপাখির মতো মূখ গুজে আরেকটা চূড়ান্ত মন্দের কথা শুনবে বলে াথবা নিজে শিকার হবে বলে।
অন্ধকার মাৎসানায় সময়ে স্ব-দেশ।
২১| ১২ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ২:২০
নীল আকাশ বলেছেন: এখন ইসলাম ধর্ম প্রচারের দায়িত্বে যারা আছে এরা কারা বলুন তো? ইসলামিক ফাউন্ডেশন এর মহা পরিচালক কে বলুন তো দেখি? এলাকার মসজিদের ইমাম হবার জন্য সব চেয়ে বড় যোগ্যতা কি লাগে? খতিব সাহেবরা জুমার নামাজে কি খুতবা দিবে সেটাও নাকি বলে দেয়া আছে!
আজকাল কিছু লোকের কথা শুনলে বেশ হাসি পায়। মনে হয় আরবী লাইনে এই দেশে যারা পড়াশুনা করে তারা আসমান থেকে নেমে এসেছে। আরে ভাই, এরা তো এই দেশেরই সন্তান। দেশ যখন পঁচে যাচ্ছে এরা আর বাকি থাকে কেন?
আপনার মধ্য যৌন উত্তেজনা আছে আর মাদ্রাসার ছাত্র আর টিচারদের মধ্যে নেই? এদের কে কি নপুংশক ভাবেন নাকি?
সারা দেশে অশ্লীলতা বেহায়াপনা নোংরামী ছড়িয়ে দেবেন আর চাবেন এরা সবাই বড় হয়ে সাচ্চা ফেরেস্তা হবে? কি আজিব আবদার!
টিভি মিডিয়া নিউজপেপার ইন্টারনেটে অশ্লীলতার ছড়াছড়ি। এই কিছু বন্ধ করতে পারবেন না আর দোষ দিবেন হুজুরদের। এই সব দেখলে মনে হয় সবাই লুঙ্গি খুলে মাথার চুল ঢাকতে চাচ্ছে কারন সব লজ্জা চুলে, এদিকে যে..
চমৎকার প্রতি মন্তব্যের প্রেক্ষিতেই আবার ফিরে আসা ভাইয়ের পোস্টে!
শুভ রাত্রী।
১৩ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ১০:২৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হা হা
প্রতিমন্তব্যে ফিরে আসায় ধন্যবাদ।
তবে যা বললেন, আরেকবার হেসে নেই।
হুম আমজনতার যা অনুভূতি তা মোল্লাদেরও কমন। কিন্তু মোল্লামোল্লাত্বের স্বার্থেই তাতে সে ভিন্ন হবে। কেন?
জ্ঞান এবং আল্লাহ এবং ধর্ম ভীতি।
মানুষ যত সাধারন মোল্লারা তারচে বেশি জানে বলেই মোল্লা। সুতরাং আমজনতার অনুভভের দোহাই দিয়ে মোল্লার পাপকে জাস্টিফাই করা যাবে না। কোনভাবেই না।
টিভী মিডিয়া মোর্লারা হারাম করেইতো রাখছেন। তাহলে তাদের দায়তো সবচে বেমী। তারা যদি হারাম ফতোয়াবাজি না করে মিডিয়ার শক্তিকে পজিটিভ ভাবে ব্যবহারে অনুপ্রানীত করতো তাহলে মন্দের এত জয়জয়কার হতোনা। অন্তত মিনিমাম ব্যালেন্স টুকু থাকতো। নয় কি?
মন্দের মাঝেই তো ভাল হতে পারলে তা দামী। সবচে মন্দ পরিবেশ আরবের জাহেলিয়াতে মুহম্মদ সা: নিজে কিন্তু মন্দ স্রোতে বেসে যাননি। তাই মোর্লাদের ভেসে যাওয়অর দুর্বল দাবিটিও গ্রহনযোগ্য নয়। ্মঅ করি ভায়া অনুবব করছেন যথাযথ।
শুভেচ্ছা
২২| ১৩ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৩
আখেনাটেন বলেছেন: একদিকে ভন্ড টুপিওয়ালাডের দৌরাত্ম্য, অন্যদিকে প্রশাসন নামক যন্ত্রের প্রত্যেক্ষ মদদে দানবদের অনাচার। মাঝখানে খেটে খাওয়া জনগণের ওষ্ঠ্রাগত জীবন চিড়ে চ্যাপ্টা হওয়ার দশা।
১৩ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:০৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যথার্থ বলেছেন ভায়া
না ধর্ম না প্রশাসন মানুষের যাবার জায়গা ক্রমশ সংকুচিত হয়ে আসছে।
কমে যাচ্ছে ভরসার জায়গাগুলো। খুবই দু:খজনক।
দেশ জাতি কাটিয়ে আসুক এ ক্রান্তিকাল বিচক্ষনতায়।
২৩| ১৩ ই জুলাই, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
কবিতাটি পাঠে এই যুগসন্দ্ধিক্ষনে কেবলই মনে বাজে জাতীয় কবি কাজী নজরুলের সেই বিখ্যাত কান্ডারী হুশিয়ার কবিতাখনি।
বিগগ্ধগনের মুখে শুনেছি এই কবিতাটি পাঠে নেতাজী সুবাস চন্দ্র নাকি বলেছিলেন দেশের স্বধিনতা অর্জনের পরে এটাকে জাতীয় সংগীত হিসাবে ঘোষনা দেয়া হেবে ।
কান্ডারী হুশিয়ার
___কাজী নজরুল ইসলাম
দুর্গম গিরি কান্তার মরু দুস্তর পারাবার হে!
লঙ্ঘিতে হবে রাত্রি নিশীথে, যাত্রীরা হুঁশিয়ার।।
দুলিতেছে তরী, ফুলিতেছে জল, ভুলিতেছে মাঝি পথ-
ছিঁড়িয়াছে পাল কে ধরিবে হাল, কার আছে হিম্মত।
কে আছো জোয়ান, হও আগুয়ান, হাঁকিছে ভবিষ্যত,
এ তুফান ভারী, দিতে হবে পাড়ি, নিতে হবে তরী পার।।
তিমির রাত্রি, মাতৃ-মন্ত্রী সান্ত্রীরা সাবধান-
যুগ-যুগান্ত সঞ্চিত ব্যথা ঘোষিয়াছে অভিযান।
ফেনাইয়া ওঠে বঞ্চিত বুকে পুঞ্জিত অভিমান,
ইহাদেরে পথে নিতে হবে সাথে, দিতে হবে অধিকার।।
অসহায় জাতি মরিছে ডুবিয়া, জানে না সন্তরণ-
কান্ডারী, আজি দেখিব তোমার মাতৃ-মুক্তি-পণ।
হিন্দু না ওরা মুসলিম-ওই জিজ্ঞাসে কোন্ জন,
কান্ডারী, বল, ডুবিছে মানুষ সন্তান মোর মা’র।।
গিরি-সংকট, ভীরু যাত্রীরা, গরজায় গুরু বাজ-
পশ্চাৎ পথ যাত্রীর মনে সন্দেহ জাগে আজ।
কান্ডারী, তুমি ভুলিবে কি পথ? ত্যজিবে কি পথ মাঝ?
করে হানাহানি, তবু চল টানি’-নিয়েছ যে মহাভার।।
ফাঁসির মঞ্চে গেয়ে গেল যারা জীবনের জয়গান-
আসি’ অলক্ষ্যে দাঁড়ায়েছে তারা দিবে কোন বলিদান!
আজি পরীক্ষা জাতির অথবা জাতেরে করিবে ত্রাণ,
দুলিতেছে তরী, ফুলিতেছে জল, কান্ডারী হুঁশিয়ার।।
শুভেচ্ছা রইল
১৩ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:০৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দুর্গম গিরি কান্তার মরু দুস্তর পারাবার হে!
লঙ্ঘিতে হবে রাত্রি নিশীথে, যাত্রীরা হুঁশিয়ার।।
দুলিতেছে তরী, ফুলিতেছে জল, ভুলিতেছে মাঝি পথ-
ছিঁড়িয়াছে পাল কে ধরিবে হাল, কার আছে হিম্মত।
কে আছো জোয়ান, হও আগুয়ান, হাঁকিছে ভবিষ্যত,
এ তুফান ভারী, দিতে হবে পাড়ি, নিতে হবে তরী পার।
একেবারে সঠিক গানটিই চয়ন করেছেন প্রিয় ড. এম এ আলী ভায়া।
কিন্তু জাতিকে যে এমন গানে গানে উজ্জিবীথ করবে তারোওতো দেখা নেই। সশয়ের ক্রান্তিতে সবাই
ভয়ে সংকুচিত! দরাজ গলায় উদাত্ত আহবানের মানসিকতাকে চিপে মেরে ফেলা হচ্ছে।
পূর্ন বিপ্লব ছাড়া এস্কেপের আর কোন পথ দেয়া যায় না।!!!
২৪| ১৩ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৮:৪০
অর্থনীতিবিদ বলেছেন: কিছুদিন আগে বাংলার হারকিউলিস নামে একজনের আবির্ভাব দেখেছিলাম। সন্দেহভাজন ধর্ষককে হত্যা করে তার মৃতদেহের পাশে টাইপ করা একখন্ড কাগজ ফেলে রাখতো যাতে লেখা থাকতো, আমি ধর্ষক। ইহাই আমার পরিণতি। বিচার বহির্ভূত হত্যাকান্ডকে সাধারণত সমর্থন করা হয় না। তখন বাংলার হারকিউলিসের কর্মকান্ডকেও সমর্থন করা হয়নি। তবে মাঝে মাঝে মনে হয় সায়মা, নুসরতা, পূর্নিমার মতো যারা নির্মম হত্যার শিকার হয়েছে তাদের পরিণতির জন্য যারা দায়ী, তাদেরকে এভাবে বিচার বহির্ভূতভাবে কেউ একজন যদি হত্যা করে রেখে যেতো তবে মন্দ হতো না।
১৩ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:১২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এই যে চরম অসহায়ত্বে অন্যায়কে জাস্টিফাই করা এটাইতো দু:খের।
কতটা অসহায় হলে পরে একজন মানুষ একে খুশীমনে গ্রহণ করে। হায় ক্ষমতার ঠুলি পরা অন্ধ রাজনীতিবিদরা কি বুঝবে?
নাকি বিশাল প্রলয়ংকরী ধ্বংসের অপেক্ষায় তারা উটপাখির মতো ক্ষমতার মোহে মাথা ডুবিয়ে বসে আছে- ফেরাউনের দম্ভে আমাদের কিছু হবে না!!!!
মাঝে মাঝে প্রভুর সাথে খুব রাগ হয়.. এমন অনাচারেও নির্লিপ্ততা দেখে!
আবার থমকে যাই- আমাকে দিয়েই যদি তাঁর প্রকাশ হয়- আমারতো অনেক কর্তব্য বাকী রয়ে গেছে!
২৫| ১৭ ই জুলাই, ২০১৯ রাত ৯:২৫
সুমন কর বলেছেন: এসব পশুদের প্রকাশ্যে গুলি করে মারা দরকার।
১৮ ই জুলাই, ২০১৯ সকাল ৯:১৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি যুগে যুগেই কার্যকর ছিল সমাজের স্থিতাবস্থা সমুন্নত রাখতে।
মানুষের সহজাত মন্দত্বের প্রতি ঝোক কমাতে, নিয়ন্ত্রনে রাখতে।
ইসলামে দোররা, বা পাথম মেরে মৃত্যদন্ডও তেমনি একটি প্রথা। ধর্সন, ব্যভিচারে যা প্রমাণ সাপেক্ষে প্রয়োগের আদেশ আছে।
পাপকে শক্ত হাতেই দমন করতে হয়। নয় তা অনাচারে পরিণত হয়ে সমাজকে কলুষিত করে ভাসিয়ে নিয়ে যায়!
অনেক ধন্যবাদ সুমন দা'। শুভেচ্ছা রইল
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই জুলাই, ২০১৯ বিকাল ৫:৫৫
মেঘ প্রিয় বালক বলেছেন: ধর্ষকদের শাস্তি হোক জনসম্মুখে ফাসি।