নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সেই দিন হব শান্ত....

বিদ্রোহী ভৃগু

সকল অনাচার আর অনিয়ম জাগায় দ্রোহ.....

বিদ্রোহী ভৃগু › বিস্তারিত পোস্টঃ

বর্ণবাদী জঙ্গি ব্রেন্টন, ব্লাক সান, ক্রাইষ্ট চার্চ এবং মানবতার মুক্তির পথ

১৫ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১০:০৩

সকালে ঘুম থেকেই উঠতেই পিলে চমকানো খবর!
সাথে লাইভ ভিডিও দেখে আক্ষরিক স্তব্দ হয়ে গেলাম।
ভিভিও গেইমে খেলার মতো মানুষ হত্যা। সরাসরি! !!!! বাংলাদেশ টিমের খেলোয়াররাও ঐ মসজিদে জুমার নামাজ আদায় করতে যাচ্ছিল। আল্লাহর অশেষ রহমতে ৫ মিনিট ডিলে হওয়াতে বেঁচে গেলেন সবাই।

ধীরে ধীরে খবর প্রকাশ হতে লাগলো।
নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টচার্চ শহরে হ্যাগিল পার্ক এলাকায় দুই মসজিদে অস্ট্রেলীয় জঙ্গি ব্রেন্টন ট্যারান্টের হামলায় শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত অন্তত ৪৯ জন মুসল্লি নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে তিন বাংলাদেশিও রয়েছেন।

নিউজিল্যান্ডের স্থানীয় সময় শুক্রবার দুপুরে জুমার নামাজ শুরু হওয়ার কিছু পরেই কালো কাপড় ও হেলমেট পরা এক বন্দুকধারী আল নুর মসজিদে ঢুকে এলোপাতাড়ি গুলি করে শুরু করে। তারপর জানা যায়, শহরের আরো একটি মসজিদে হামলার ঘটনা ঘটেছে।
এ ঘটনায় তিন পুরুষ ও এক নারীকে আটক করেছে নিউজিল্যান্ড পুলিশ। এর মধ্যে অনলাইনে সরাসরি হামলার ভিডিওচিত্র সম্প্রচারকারী এক বন্দুকধারীর নাম ব্রেন্টন ট্যারান্ট। তার বন্দুকে ক্যামেরা লাগানো ছিল। ব্রেন্টন জন্মসূত্রে অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক। তিনি দেশটির উত্তরাঞ্চলের গ্রাফটন শহরের বাসিন্দা।

এ হামলায় সন্ত্রাসী সংগঠন ‘ব্লাক সান’ জড়িত বলে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে উল্লেখ করা হয়েছে। ব্রেন্টন ট্যারান্ট কুখ্যাত ব্লাক সানের সদস্য। তাঁর প্রকাশিত ইশতেহারে ব্লাক সানের লোগোও দেখা যায়। এ ঘটনার পর ‘ব্লাক সান’ নিয়ে বিশ্বজুড়ে হৈচৈ শুরু হয়েছে।
সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত ব্ল্যাক সান সংগঠনটিকে নব্য নাৎসিবাদীদের সংগঠন হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা হয়ে থাকে।

হামলার পূর্বে জঙ্গি সন্ত্রাসী ব্রেন্টন তার ফেসবুকে এক বিশাল ইশতেহার প্রকাশ করে। যাতে হামলার কারণ ব্যাখ্যা করেছে।
সেখানে ব্রেন্টন নিজেকে একজন সাধারণ শ্বেতাঙ্গ হিসেবে পরিচয় দেন। মূলত শ্বেতাঙ্গদের ভূ-খণ্ড কখনোই অনুপ্রবেশকারীদের হবে না এটা বুঝিয়ে দিতেই ওই হামলা চালানো হয় বলে ইশতেহারে উল্লেখ করা হয়েছে। সন্ত্রাসী অ্যান্ডার্স ব্রেইভিকের আদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে নিউজিল্যান্ডে হামলা চালিয়েছে ব্রেনটন টেরেন্ট। একই সঙ্গে সে জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মার্কেল, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তায়্যিপ এরদোগান এবং লন্ডনের মেয়র সাদেক খানের মৃত্যু কামনা করেছে। ৮৭ পৃষ্ঠার ‘ম্যানিফেস্টো’তে এসব তথ্য প্রকাশ করেছে সে। এ খবর দিয়েছে অনলাইন ডেইলি মেইল। এতে ক্রাইস্টচার্চের হামলায় কিভাবে সে উদ্বুদ্ধ হয়েছে, তার বিস্তারিত বর্ণনা রয়েছে। ওই ‘ম্যানিফেস্টো’র নাম দিয়েছে সে ‘দ্য গ্রেট রিপ্লেসমেন্ট’। হত্যাযজ্ঞ চালানোর আগে শুক্রবার সকালে এটি প্রকাশ করে সে। ক্রাইস্ট চার্চের মসজিদ সে কেন বাছাই করেছে এবং কিভাবে নরওয়ের ঘাতক অ্যান্ডার্স ব্রেইভিকের দ্বারা উদ্বুদ্ধ হয়েছে, তার বিস্তারিত বর্ণনা রয়েছে এতে।
উল্লেখ্য, ২০১১ সালে সন্ত্রাসী হামলায় নরওয়েতে ৭৭ জনকে হত্যা করে অ্যান্ডার্স ব্রেইভিক। এছাড়া, ওই ডকুমেন্টে সে ফিন্সবারি পার্কে হামলা চালানো সন্ত্রাসী ড্যারেন অসবোর্নের কথাও উল্লেখ করেছে।
শুরুতেই ব্রেন্টন লিখে -
‘আমাদের ভূখণ্ড আমাদের, যতক্ষণ পর্যন্ত একজন শ্বেতাঙ্গও বেঁচে থাকবে, ততক্ষণ পর্যন্ত তাঁরা আমাদের ভূমি জয় করতে পারবে না, এবং আমাদের হটাতে পারবে না ।
এরপরেই পয়েন্ট আকারে হামলার বেশ কতগুলো কারণ উল্লেখ করা হয়। সেগুলো হলো-

১. ইতিহাসের বিভিন্ন পর্যায়ে ইউরোপীয় ভূ-খণ্ডে অনুপ্রবেশকারীদের ফলে হাজার হাজার মৃত্যুর প্রতিশোধ নিতে।
২. অনুপ্রবেশকারী মুসলমানদের ফলে লক্ষ লক্ষ ইউরোপবাসীর কাজ হারানোর প্রতিশোধ নিতে।
৩. ইউরোপীয় ভূ-খণ্ডে সন্ত্রাসী হামলায় হাজার হাজার মানুষের মৃত্যুর প্রতিশোধ নিতে।
৪. এবা আকেরলান্ডের মৃত্যুর প্রতিশোধ নিতে।
(২০১৭ সালের ৭ এপ্রিল উজবেক এক জঙ্গির হামলায় সুইডেনের স্টকহোম শহরে লড়ি চাপায় পাঁচজন নিহত হন। নিহতদের মধ্যে ছিল এবা আকেরলান্ড নামে এক শ্রবণপ্রতিবন্ধী মেয়ে। স্কুল থেকে ফেরার পথে মায়ের সঙ্গেই লড়ির নিচে চাপা পড়ে তাঁর মৃত্যু হয়)
৫. ভয় দেখিয়ে ও সশরীরে হটিয়ে দিয়ে ইউরোপীয় ভূ-খণ্ডে অনুপ্রবেশকারীদের অভিবাসন হার কমাতে।
৬. শত্রুপক্ষকে উত্তেজিত করে প্রত্যক্ষ লড়াইয়ে নামানো, যাতে করে তারা অনিবার্য নেতিবাচক পরিণতির মুখোমুখি হয়।
৭. ভূমি দখলকারী অনুপ্রবেশকারী আর ইউরোপবাসীর মধ্যে সহিংসতা, প্রতিশোধস্পৃহা আর বিভাজনকে জাগিয়ে তুলতে।
৮. মানুষকে প্রত্যক্ষ সংগ্রামে উদ্বুদ্ধ করতে। যারা এ কাজ করতে চায় তাদের চলার পথ আলোকিত করতে। তাদের জন্য যারা পূর্ব-পুরুষের ভূখণ্ডকে অনুপ্রবেশকারীদের হাত থেকে রক্ষা করতে চায়। আর তাদের জন্য বাতিঘর হতে যারা একটা স্থিতিশীল সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য বজায় রাখতে চায়, তাদের জানাতে যে, তারা একা নয়।
৯. আতঙ্ক আর পরিবর্তনের একটা পরিবেশ তৈরি করতে, যাতে বিধংসী, বিপ্লবী কর্মকাণ্ড সংঘটিত হয়।
১০. ইতিহাসের গতিতে বিশেষ আন্দোলন তৈরির মাধ্যমে পশ্চিমা বিশ্বকে অস্থিতিশীল করতে; নাস্তিবাদী, ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্যবাদী, ভোগবাদী, উন্মাদ চিন্তা যার দখল নিয়েছে।
১১. তুরস্ক বাদে ন্যাটোভুক্ত অন্য দেশগুলোর মাধ্যমে সম্মিলিত ইউরোপীয় সেনাবাহিনী গঠন করে তুরস্ককে আরো একবার বিদেশি শত্রুপক্ষ হিসেবে তার সত্যিকারের অবস্থান ফিরিয়ে দেওয়া।
এসব ছাড়াও ৭৩ পৃষ্ঠার ওই ইশতেহারে আরো নানামুখী আদর্শ ও কারণের কথা উল্লেখ করা হয়।

শুধূ এই ব্লাক সান নয়, ফ্রি মেসন, ব্লাক কাল্ট ইলুমিনাতি সহ সকলে তরা সংঘবদ্ধ। তারা বিশ্বময় One World Order প্রতিষ্ঠা করতে চায় । এই উদ্দেশ্যে তারা ধর্মসমূহের বিনাশ চায়, সরকারগুলির উৎখাত চায়। ইলুমিনাতির শক্তির মূলে রয়েছে অকাল্ট (গূহ্য জ্ঞান) এবং ইকোনমি (অর্থনীতি)। এই গুপ্ত গোষ্ঠটি দীর্ঘদিন ধরে আর্ন্তজাতিক ব্যাঙ্ক, তেলব্যবসা, শিল্পকারখানা, এবং গুরুত্বপূর্ণ ব্যবসাবানিজ্য নিয়ন্ত্রণ করে আসছে। আর্ন্তজাতিক রাজনীতি এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশের সরকার কে প্রভাবিত করে আসছে। এ প্রসঙ্গে ইলুমিনাতি-বিরোধী লেখক Wes Penre লিখেছেন: They decide who will be the next president, and they see to that their man wins, even if they have to cheat like they did in Florida when President George W Bush "won" over Al Gore. Most president campaigns are financed with drug money, which is understandable if you know that the Illuminati run the drug trade industry as well. Elections are really not necessary, but they let us vote so we can have a game, and by letting us, they pretend to follow the Constitution.
শ্রদ্ধেয় ইমন জুবায়ের ভাই এর উপর অনেক গুলো সিরিজ লিখেছিলন। আগ্রহীরা পড়ে নিতে পারেন।

বিশ্বময় তেমনি খেলায় মধ্যপ্রাচ্যের দখলদারী রাজনীতি, সিরিয়ায় গেমপ্ল্যান, ইরাকের দখলদারিত্ব, আফগান, কাশ্মীর, উইঘুর, রাখাইন, ফিলিস্তিন সমস্যাগুলো সবসূত্র যেন এই বাস্তবতার মালাতেই গাথা! তারা যতই বাইরে মানবতা, গণতন্ত্র আর ভাল ভাল কথা বলুক, তাদের অন্তরে মোনাফেকি! তারা বর্ণবাদী। তারা তাদের স্বর্ধমে অন্ধ। তারা ডিভাইড এন্ড রুল পলিসিতে মুসলিমদের শতধা বিচ্ছন্ন করে রেখে মুসলিমদের সম্পদ দিয়েই তাদের সভ্যতা সমৃদ্ধ করছে আর প্রয়োজনে তাদের ব্যবহার করছে ইচ্ছেমতো। কখনো দেশ দখল তো কখনো গণহত্যা! কখনো গণতন্ত্রের নামে তো কখনো স্বৈরাচারিতায় সমর্থন দিয়ে রাজতন্ত্রে সমর্থন দিয়ে। বাকী আম-মুসলিম নাম ধারী মুসলিমরা বলির পাঠা হয়ে অকাতরে জীবন দিচ্ছে!

তারা যতই ধর্মকে পৃথক করার কথা বলুক না কেন তাদের নিজস্ব মৌলিক নীতি ধর্ম দ্বারাই পরিচালিত। সকল প্রেসক্রিপশন শুধু মুসলিমদের ধর্ম বিমূখ করতেই। আমেরিকা সহ প্রগতির নামধারী অধিকাংশ দেশের পতাকাই তাদের ধর্মকে রিপ্রেজেন্ট করে। তারা শপথ নেয় বাইবেল হাত দিয়ে। তারা তাদের ধর্ম সুরক্ষায় সকল বিনিয়োগের পাশাপাশি প্রকাশ্যে ইসলামের বিরুদ্ধে কাজ পরিচালনার জণ্য বাজেটে অর্থ বরাদ্ধ করে। তারপরো তারা সুশীল। কারণ আমরা যে বোকা! বহুধাবিভক্ত। আত্মপরিচয়হীন।
তাদের মেকি প্রেস্ক্রিপশনে জাতে উঠকে আমরা সর্বস্ব বিসর্জন দেই। ধর্মকেও পাশে ঠেল ফেলে দেই। কিন্তু পাশের ভারত থেকে আমেরিকা অষ্ট্রেলিয়া সকলেই অন্তরে অদ্ভুদ গভীর ভাবে বর্ণবাদ লালন করে।

না আমি মুসলমানদের বর্ণবাদী হতে বলছি না। বলছি মুসলিমদের মানবতাবাদী পরিচয়ের কথা। বলছি আত্মনিয়ন্ত্রনাধিকারের কথা। আত্মপরিচয়ে সমৃদ্ধ হবার কথা। ঐক্যের মাধ্যমে সত্য ন্যায় মানবতা আর ইনসাফের যে ভিত্তি ইসলাম স্থাপন করে দিয়ে গ্যাছে তাতে প্রত্যাবর্তনের কথা। একজন মুসলিম মাত্রই মানবতাবাদী। দয়ালু।, পরোপকারী। এমনি ৯৯ টি গুনের যে যত বেশি ব্যবহারিক জীবনে অর্জনে সক্ষম সে তত ভাল মুসলিম। বিশ্বে মুসলমানদের উদ্দেম্য করেই আল্লাহ বলেছেন- তোমাদের প্রথিবীতে প্রতিনিধি করে পাঠীয়েছি। তাই মুসলমানদের সেই সত্য প্রতিষ্ঠায় দৃঢ় হতে হবে। কারণ সত্য প্রতিষ্ঠিত হরেই মানবতা প্রতিষ্ঠিত হয়। মানুষের মুক্তির পথ সুগম হয়।

কিন্তু আমাদের মাঝে পোষাকি মুসলিম চর্চা বেশী। যার ইন্ধন দাতা শত্রুদের তাদের কলের পুতুল হয়ে ইসলামের প্রাণকেন্দ্র আরব ভূমি দখলকারী সউদ গং। তাদের দখলদারিত্ব তথা রাজতন্ত্রে প্রতিষ্ঠায় তারা ইসলামকে কোরবানী দিয়েছে শুরুতেই। রেখেছে পোষাকী পরিচয়। এবং অর্থ নৈতিক স্বাবলম্বনে, আল্লাহ প্রদত্ত খনিজ সম্পদে তারা নেতৃস্থানিয় হওয়ায় বাকী মুসলিম বিশ্ব তাদের মূখাপেক্ষি হয়ে পড়ায় তারা পূর্ন সদ্বব্যবহার করছে সে সুযোগ। শত্রুদের হাতে তুলে দিচ্ছে ইসলাম বিরোধীতার রকমারী হাতিয়ার।
কখনো আইসিসে অর্থ দিয়ে তো কখনো মিসরে গণতন্ত্র হ্ত্যা করে তো কখনো ইয়েমেন জুলুম চালীয়ে। বাকী দূরের মুসলিম বিশ্ব ধর্মীয় সেনশেসনের কারনেই খুব বেশি উচ্চবাচ্য করে না। আর মাথা পঁচে যাওয়া মাছের মতো ইসলামের গায়ে শত্রুপক্ষ দুর্নমাের ময়লা ছড়িয়ে যাচ্ছে ইচ্ছামতো। ব্যক্তিক রাজতন্ত্র রক্ষার আড়ালে চলছে ইসলাম ধ্বংসের সুগভির ষড়যন্ত্র।

মুসলমানদের নিজেদের এই বেপথে চলা থেকে আগে ফিরতে হবে।নিজেদের আত্ম পরিচয়ে উদ্ভাসীত হয়ে ঐক্যের বন্ধনে দৃঢ়ভাবে আবদ্ধ হতে হবে। স্বাকীয় জাতি পরিচয় স্বাতন্ত্র অক্ষুন্ন রেখেই মুসলিম উম্মাহর আত্মিক পরিচয় দৃঢ় করতে হবে। আচরনে কর্মে, বিশ্বাসে প্রকৃত মুসলিমের পরিচয় পরিস্ফুটনে মনোযোগী হতে হবে্ লোক দেখানোর জন্য নয়। আত্মজাগৃতির মাধ্যমে। রাসূলের সুন্নার প্রয়োজনে। সত্যের প্রকৃত রুপ চিত্রায়নে। ইসলাম কোন সউদ পরিবারের প্রতি আনুগত্যের ধর্ম নয়। বিশ্বাসের নাম নয়। এমন ভবিষ্যত আঁচ করেই কি মহানবী বিদায় হজ্বে সেই পবিত্র বাক্যাবলী বলে গেছিলেন? কোন আরব কোন অনারবের চেয়ে শ্রেষ্ট নয়, কোন অনারব আরবের চেয়ে শ্রেষ্ট নয় তাকওয়া ব্যতিত।
মুসলিমরা ফিরে আসুক তাদের প্রকৃত সত্য সুন্দর আর কল্যানের পথে। ই্বকরা হুকুম তামিল করে জ্ঞানের পথে। ভালবাসা আর প্রেম দেখানো রাসূলের প্রদর্শিত কোরআনের বর্ণিত প্রকৃত সত্য আর সুন্দরের পথে। শুভ এবং ক্যলানের জন্য তারাই আল্লাহর ঘোষিত প্রতিনিধি! কিন্তু সেই দায়, সেই দায়িত্ব বোধ সম্পন্ন মুসলিম কই।
আজ পরাশক্তিরা ক্ষমতা এবং লোভে ওয়ার অন টেররের নামে বিশ্বে যুদ্ধ এবং দখলদারিত্ব প্রতিষ্ঠা করে রেখেছ। অথচ এই ওয়ার ফর পিস মুসলমানদের করার কথা। ন্যায় আর ইনসাফ প্রতিষ্ঠায়।

হত্যার বদলে হত্যা অনুমতি থাকলেও পরের লাইনেই ক্ষমার কথা বলা আছে। তাই আজ যদি প্রকৃতই জাগতে হয় জাগুন, জ্ঞানে! জাগুন প্রেমে। জাগুন নিজেদের মধ্যকার অনৈক্যের বিষবৃক্ষ উপড়াতে। কুসংস্কারে বিষবৃক্ষ উপড়াতে। জ্ঞান গবেষনায় নিজেদের বিলিয়ে দিয়ে। জাগুন আত্মপরিচয় আর আত্মতত্ত্বের সত্যে উদ্বাসিত হয়ে বিশ্বে মুসলিমদের মাথা উঁচু করার মিশনে। ব্যক্তি থেকেই শুরু যার সমাপ্তি হবে বিশ্বে মুসলিমদের মহত্ত্বের চর্চায় যেমনটি আগে ছিল রাসূলের আদর্শে আছে। শত্রুরাও মাথা নত করে বলতে বাধ্য হয়েছে- না মুহাম্মদ সত্য। বিরোধীতার খাতিরেই তারা বিরোধীতা বরেছে। সত্যকে অস্বীকার করতে পারেনি। আর মহানবী ভালবাসায় মানবতার জয়গান প্রতিষ্ঠা করে গেছেন ইসলাম দিয়ে। মুসলিমরা কি পারবে প্রকটিসিং লাইফে সেই সত্যকে প্রতিষ্ঠিত করতে? তবে আগামীর বিশ্ব তাদের অপেক্ষায়।

তথ্যসূত্র:
সংবাদপত্র
ইমনজুবায়ের ভায়ার ব্লগ
গুগল


মন্তব্য ৪৪ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৪৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১০:২৪

নাসির ইয়ামান বলেছেন: ভাইয়া,মনের গভীরের কথাগুলো প্রকাশ করেছো!

ধন্যবাদ!!!

১৬ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১২:১৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও

২| ১৫ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১০:২৫

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: এইসব হামলায় ইউরোপ, আমেরিকার ক্ষমতাসীনদের মদদ আছে। তারা মনবতার গান গেয়ে গেয়ে শরনার্থী, অভিবাসীদের স্থান দেয়। আবার জঙ্গি জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হয়রানি করে। মুসলিম আলকায়দা, তালেবান ত আছেই দায় নিয়ে নিজেদের ক্ষমতা জাহির করার। তবুও অভিবাসী, শরনার্থীর সংখ্যা কমছিলো না।
এখন ইশতেহার ঘোষণা করে নেমেছে!

১৬ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১২:২২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ইসলাম যেটাকে মোনাফেকি বলে তারা এর সুশীল নাম দিয়েছে কূটনীতি!
মিথ্যা, প্রতারনা আর ছলনায় ভরপুর নীতি!

তাদের স্বার্থ সংশ্লিষ্টাতাতেই তারা তাদের নীতি প্রণয়ন করে আর বোকা মুসলিম নামধারী রাজতন্ত্রী গর্দভ শাসকদের কাঁধে চড়ে তা বাস্তবায়ন করে। অন্য সকলের চেয়ে বেশি শত্রু জাতভাইদের মাঝেই। তাদের বেঈমানীর পথ বেয়েই হায়েনারা প্রবেশ করে!

মুসলিমদের এখন আত্মরক্ষার ইশতেহার লিখতে হবে।

৩| ১৫ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১১:৪৬

আকতার আর হোসাইন বলেছেন: বিশ্বাস রাখি মুসলিমরা একদিন পারবে ইনশাআল্লাহ...

মুখে মধু অন্তরে বিষ... আজো ফিলিস্তিনের মানুষ নির্যাতিত... রাখাইনের মানুষ নির্যাতিত। একটা দিক আসলে খুব পীড়া দেয়.... মুসলিমদের অত্যাচার করলেও কেউ শক্ত করে ভেঁটো দিতে পারে না। অন্যদিকে... অমুসলিমদের উপর সামান্য নির্জাতন করা হলেও তা নিয়ে বিশ্বে তোলপাড় সৃষ্টি হয়ে যায়। আমি বলছিনা না যে অমুসলিমররা নির্যাতিত হোক।

সবাই মানুষ... সবাই একই সৃষ্টার সৃষ্ট জীব। সবাই শান্তিতে থাকুক।


দুঃখ হয় যখন ইসলামের নামে মানুষের মনে ভয় ঢুকিয়ে দেয় হলুদ সাংবাদিকরা... আরো দুঃখ হয়। মুসলিমদের কিছু হলে তা মুসলিমদের দোষ বলেই দায়সারা দেয়া।

১৬ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১২:২৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম।
আত্মবিস্মৃত মুসলিম নামধারী জাতি!

আর আরব ভুমিতেতো জগদ্দল পাথ হয়ে চেপে বসে আছে পোষাকি শয়তানের দোসর!
যেখানে সারা বিশ্ব মুসলিম তাদের শ্রদ্ধা আর ভালবাসার চোখে দেখে, আর তারা বিশ্ব মুসলিমের মাঝে বিভেদের কাজে আঞ্জাম দেয়!
ধিক তাদের।

বাঙালী আর মুসলিম পরিচয়ের কনফ্লিক্ট জিইয়ে রাখা হয় বিভেদ কৌশলের নীতিতেই।

৪| ১৬ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১২:১৩

বলেছেন: রক্তে ভেজা একটি শুক্রবার -----------



আল্লাহ সকল শহীদদের কবুল করুন।

১৬ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১২:২৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম। বেদনাসিক্ত এক শুক্রবার!

নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীও ‘নিউজিল্যান্ডের অন্ধকারতম দিনগুলোর একটি’ বলে আখ্যা দিয়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী জাসিন্ডা আরডার্ন। নিউজিল্যান্ডে এ ধরনের হামলাকে ‘নজিরবিহীন সহিংস কর্মকাণ্ড’ বলেও উল্লেখ করেছেন তিনি।
জাসিন্ডা আরও বলেন, নিউজিল্যান্ডে ‘দুষ্কৃতকারীদের কোনও জায়গা নেই’। তার দাবি, অভিবাসী, শরণার্থীসহ হামলার শিকার হওয়া সবাই নিউজিল্যান্ডের অংশ কিন্তু দুষ্কৃতকারীরা নয়। নিউজিল্যান্ডের সমাজে এ ধরনের সহিংস হামলার কোনও জায়গা নেই বলেও হুঁশিয়ার করেন তিনি।
জাসিন্ডা জানান, ক্রাইস্টচার্চে হামলার শিকার হওয়া মানুষদের কাছে তার মন পড়ে আছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়, কথা বলার সময় কোনওরকমে কান্না আটকে রাখছিলেন নিউ জিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী।

আশা করি অপরাধী দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি পাবে। উনার সহমর্মিতায় কৃতজ্ঞতা।
আল্লাহ সহল শহীদদের আত্মাকে শান্তি ও মুক্তি দান করুন।

৫| ১৬ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ২:৫৮

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: বিশ্বাস করুন লেখাটা অত্যান্ত যুগোপযোগী।

১৬ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ৮:৩৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভায়া
সময়ের সাথে ভাবনার অনুসন্ধিৎসা নিবারনের ফসল।
অনুপ্রানীত হলাম।
শুভেচ্ছা রইল

৬| ১৬ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ৮:৩৫

ঢাবিয়ান বলেছেন: ট্রাম্পের মত চুড়ান্ত রেসিস্ট একজন ব্যক্তির আমেরিকার মত দেশে ক্ষমতায় থাকা এই বিশ্বের সকল ধর্মের মানুষের জন্যই উদেগজনক। ধর্মের উর্ধে উঠে এই বিশ্বের সকল মানুষ যদি সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে একজোট না হয় তবে শান্তি ফিরবে না।

১৬ ই মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:০৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: শুধু আমেরিকা নয়, নিকট প্রতিবেশি দেশে বিজেপির মতো বর্ণবাদী রাজনৈতিক দল যখন ক্ষমতায় যায় বিম্ববাসীর আম মানুষদের আতংকিত হবার বিষয়ই বটে! একদিকে ইসরাইলের যুগ যুগ ব্যাপি সন্ত্রাসের প্রতি বিশ্ব নেতৃত্বের একচোখা দৈত্যের নীতি! অন্যদিকে সন্ত্রাস দমনের অজুহাতে মুসলিম দেশের উপর দখলদারিত্ব! নিজের স্বার্থে মিসরে নির্বাচিত সরকারকে সরিয়ে দিতে সামরিক অভ্যুত্থানে সমর্থন বা সউদ বংশকে ক্ষমতায় রাখতে রাজতন্ত্রের প্রতি আনুগত্য সবই পরাশক্তিদের হিপোক্রেসি!

বিশেষত এই ঘটনায় ধর্মের চেয়ে হোয়াইট রেসিজম প্রকট বেশি! তার ইশতেহারে লক্ষ করুন- সাদা চামড়ারা শ্রেষ্ঠ এবং তাদের ভুমিতে তারা ব্যাকফুটে এই অনুভূতিটা প্রবল। সাথে অন্যান্য চরমবাদীতাতো রয়েছেই।

সম্ভবত বিরাট এক সর্বগ্রাসী যুদ্ধ ছাড়া সে পথ সুদূর পরাহত

৭| ১৬ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ৯:২৯

সোহানী বলেছেন: আমি স্তব্ধ আমি নির্বাক.... কিভাবে সম্ভব???? নিউজিল্যান্ডের মতো শান্তিকামী দেশে এটি হলো। গতবছর তোমার মনে আছে কিনা, কানাডার কুইবেক মসজিদেও হামলা হয়েছিল। দিন দিন কেমন অস্থিরতার যুগে ফিরে যাচ্ছি আমরা!!

কিন্তু এ সন্ত্রাসীকে সাপোর্ট দিচ্ছে কিছু লোক এটা দেখ আমি খুবই মর্মাহত। এক বুশ বা ট্রাম্প পুরো পৃথিবীকে বিপজ্জনক অবস্থায় নিয়ে যাচ্ছে দিনের পর দিন।

১৬ ই মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আক্ষরিক ভাবেই স্তব্দ হবার মতো ঘটনা।
হুম।
চরম পন্থার ভয়াবহ উত্থানের অশনি সংকেত।

শুভ সত্য সুন্দর আর প্রেমের জয় হোক। যুদ্ধবাজরা হিমাগারে যাক। শুভকামনা করতেই পারি ;)
আর বাস্তবতার কঠিন নির্মমতা থেকে উপলদ্ধি করতে হয়- মানুষ এখনো মানুষ হয়ে ওঠেনি।

৮| ১৬ ই মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১২:১৪

নাসির ইয়ামান বলেছেন: ভাইয়া,মনের গভীরের কথাগুলো প্রকাশ করেছো!

ধন্যবাদ!!!

১৬ ই মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: পুনরাগমনে পুন: মন্তব্যে পুন: পুন: ধন্যবাদ :)

৯| ১৬ ই মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১:৪৫

মলাসইলমুইনা বলেছেন: "বাঘের সাথে যুদ্ধ করিয়া আমরা বাঁচিয়া আছি" -না আসলে সন্ত্রাসী তকমার সাথে যুদ্ধ করে এই বিদেশে বেঁচে থাকা । তার মধ্যেও খুব খুব মন খারাপ করা একটা দিন আজকের এই শুক্রবার । তবুও ইনশাল্লাহ জুম্মার জামাতে মানুষ মনে হয় আজ বেশি হলো । সিটি পুলিশ মসজিদের কার পার্কিঙে এসে পাহারা দিলো নামাজের সময় যাতে কোনো অঘটন না ঘটে । এভাবেই চলবে মনে হয় । মুসলিমরাই মনে হয় সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত সন্ত্রাসে কিন্তু সন্ত্রাসের দোষে তারাই বেশি অভিযুক্ত ! যাক একটা সচেতনতা মনে হয় গড়ে উঠছে এর বিরুদ্ধে ধীরে হলেও । ভালো লাগলো কবি আপনার গদ্য ।

১৬ ই মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মুসলিমরাই মনে হয় সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত সন্ত্রাসে কিন্তু সন্ত্রাসের দোষে তারাই বেশি অভিযুক্ত ! যাক একটা সচেতনতা মনে হয় গড়ে উঠছে এর বিরুদ্ধে ধীরে হলেও ।

হুম। মুসলমানদের প্রাণকেন্দ্রে যদি সত্যবাদী লোক থাকতো। আল্লাহ এবং রাসূল প্রেমিক নেতৃত্ব থাকতো তবে বিশ্ব মুসলিমকে এত ভোগান্তি সইতে হতো না। বিশ্ব নেতৃত্বের ব্যালেন্সও সুষম হতো।
কিন্তু দূর্ভাগ্য- হায়েনার দল স্রেফ ক্ষমতার লোভে রাজতন্ত্রের লোভে কুক্ষিগত করে রেখেছে পবিত্র দুই শহর।
আম জনতা নিরবে চোখের জলে আল্লাহর কাছেই প্রার্থনা করতে পারে দিন বদলের।
কৃতজ্ঞতা রইল ভায়া । নিরাপদে থাকুন সবসময় ।

১০| ১৬ ই মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৪

শায়মা বলেছেন: ভিডিও গেইম খেলাটাকে আজকাল কিছু মানুষ রিয়েলিটি ভাবছে আবার রিয়েলিটিকেও ভার্চুয়াল!

১৬ ই মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম! কি বিস্ময়কর!!

মানুষ বেঁচে থাকুক মানবতায় ভার্চুয়াল আর রিয়েলিটি উভয়টাতেই।

১১| ১৬ ই মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৪:২৪

ওসেল মাহমুদ বলেছেন: সবাই মানুষ... সবাই একই সৃষ্টার সৃষ্ট জীব। সবাই শান্তিতে থাকুক। তারপর ও ভাবতে হবে গভীর ভাবে পৃথিবীর ভবিষ্যৎ নিয়ে মানবতা আদৌ টিকে থাকবে কি না ! যুগোপযোগী লেখা !

১৬ ই মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এতো ভাল মানুষদের ভাবনা।

কিন্তু আলোর পাশে আঁধারের মতো বেশির ভাগ ভালমানুষের ভীরে ব্রান্টনদের মতো খারাপেরাও লুকিয়ে থাকে!
তারাই বিষ নি:শ্বাসে বিষাক্ত করে মানবজাতিকে! মানুষ চমকে ওঠে ঘটনার বিভৎসতায়!
ভালর জয় হোক। মন্দরা নিপাত যাক।

১২| ১৬ ই মার্চ, ২০১৯ বিকাল ৫:৪২

আখ্যাত বলেছেন:
হেলমেট বাহিনীর বর্বরতার বিচার চাই

১৬ ই মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:১৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মানবতার আদালতে যে ঘৃণা নিয়ে তারা স্মরিত হয় এরচে বড় শাস্তি বোধকরি আর নেই।

তারপরো দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি হোক। আরেক জন মানবতার হথ্যাকারী যেন পয়দা না হয়।
কোন ধর্মের আবরনেই নয়। কোন রেসিজমের আড়ালে নয়। কোন দেশাত্ববোধের নামে নয়।

১৩| ১৬ ই মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:৪২

নীল আকাশ বলেছেন: মুসলিম উম্মাহ আজ পুরোপুরি বিভ্রান্ত। সৌদি গংদের কুৎসিত চক্রান্তে আজ সারা পৃথিবীতেই মুসলিমরা দলে দলে ভাগ হয়ে পড়েছে। যে ৭২ পথভ্রষ্ট ফিরকার কথা বলা আছে আজ যেন তারা প্রকাশ্যই দেখা যায়।
নিউজিল্যান্ডের এই ঘটনাকে একক ঘটনা ভাবলে বিরাট ভুল হবে।
চমৎকার এই পোস্টটা পড়ে অনেক কিছুই জানতে পারলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।
শুভ কামনা রইল!!

১৬ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ৮:০৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আরেহ প্রিয় গল্পকার যে!

হুম। ভয়ংকর ষড়যন্ত্রে মুসলিমের লেবাস ধরে তারা যে ক্ষতি করছে প্রকাশ্য শত্রুরা তার শতভাগের একভাগও পারবে না।
আল্লাহ আমাদের এই ফিতনাবাজদের হাত থেকে মুক্তি দিন।

কৃতজ্ঞতা

১৪| ১৬ ই মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৪

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: ভৃগু দা,

আমরা যে নিউজগুলো পাচ্ছি, তার সত্যতা কতটুকু?
তার ইশতেহার বা ইত্যাদি সব(!)

১৬ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ৮:০৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম। সংশয় নিয়ে যাচাই করে বিশ্বাস করা উত্তম!

তবে ঘটনা সত্যি।
খবরটুকু পড়ুন।
নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টচার্চে দু'টি মসজিদে হামলার পূর্বে দেশটির প্রধানমন্ত্রীর অফিসে ঘোষণাপত্র (ইশতেহার) পাঠিয়েছিল হামলাকারী ব্রেন্টন টারান্ট। শনিবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছে দেশটির প্রভাবশালী দৈনিক নিউজিল্যান্ড হেরাল্ড।
প্রধানমন্ত্রী অফিসের বরাত দিয়ে গণমাধ্যমটি জানায়, শুক্রবার হামলার দশ মিনিট আগেই তারা হামলাকারীর পাঠানো একটি ইশতেহার পেয়েছিল।
প্রধানমন্ত্রীর অফিস ছাড়াও আরো ৭০ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকেও একই ইশতেহার পাঠানো হয়। ঐ তালিকায় রাজনৈতিক নেতা, দেশটির বিভিন্ন গণমাধ্যমের কার্যালয় রয়েছে বলেও জানানো হয়।

১৫| ১৬ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ৮:৫৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনি বিষয়টি এত সুন্দর করে লিখেছেন । ক্রাইস্টচার্চ এর ঘটনা একটা ক্ষুদ্র বহিঃপ্রকাশ। কিন্তু ভিতরে আগুনের লাভা ব্ল্যাক সান ,ফ্রিমেসন, ব্লাক কান্ট, ইলুমিনাতি প্রমুখদের মত এক ভয়ঙ্কর অশুভ শক্তি আগামী দিন যে ক্রাইস্ট চার্চ এর মত ঘটনা আকছার ঘটাবে সেটি ভেবে আতঙ্কিত হচ্ছি ।

একইসঙ্গে বর্ণবাদী বিষয়টি আলোকপাত অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক বা সময় উপযোগী বটে । সহমত আপনার সঙ্গে নিজেদের মধ্যে অনেককে বিষবৃক্ষ উপড়াতে হবে জাগতে হবে ভেদাভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধ ভাবে মানবতাবাদের আদর্শে দীক্ষিত হয়ে নিজেদের শ্রেষ্ঠত্বকে তুলে ধরতে হবে।

পোস্টে প্লাস ++++

বিনম্র শ্রদ্ধা ও শুভকামনা শ্রদ্ধেয় কবিভাইকে ।‌

১৬ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১০:০৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: প্রিয় পদাতিক দা। আপনার মন্তব্য মানেই দারুন করে অনুভব করা নিজের ভাবনাকেই।
সুন্দর করে মূল্যায়ন করেছেন। এবং নির্যাস টুকু ধারন করেছেন। কৃতজ্ঞতা একরাশ :)

হুম আত্মজাগরণের প্রকৃত পথে হেটে মানবতার স্বর্ণ দুয়ারে পৌছাতেই বোধকরি সকল ধর্ম চেষ্টা করে গ্যাছে।
অথচ বক ধার্মিকেরা সেই ধর্মের নামেই মানুষ হথ্যায় মেতে ওঠে। শত বছর আগে গুরু নজরুল যে আক্ষেপ করে গেছেন
হিন্দু মুসলিম রায়ট নিয়ে যে মর্মস্পর্শী লেখা লিখে গেছেন- আজ শত বছর পরো দেখি তা দূরিভূত না হয়ে আরো ব্যাপক মাত্রায় বিভক্তির পথে বেড়েছ।

কেটে যাক অজ্ঞানতার অমানিশা। কেটে যাক মিথ্যা ক্ষমতার মোহের ভ্রম! কেটে যাক সাম্রাজ্যবাদীতার বিষাক্ত চেতনা!
দিন শেষে প্রত্যেকই নিং:স্ব হয়েই ভূবন ছাড়ে! হোক সে ট্রাম্প বা সউদ বা গলির মূখের দরিদ্র মুচি।
শুন্যতাতেই শেষ কর্মফলের চক্রাবর্তনে !

আপনার জন্যেও শুভ কামনা

১৬| ১৬ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ৯:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: আসলে এরকম ঘটনা গুলো কেয়ামত পর্যন্ত চলতেই থাকবে।

১৬ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১০:১১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হয়তো!
যদিনা মানুষ বদলায়! যদিনা লোভ মোহ ক্রোধ থেকে মানবতা মুক্তি না পায়!

১৭| ১৬ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ৯:২৫

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: চমৎকার এবং পরিশ্রমী পোস্ট।
আশার কথা এই, 'ইসলাম ফের জিন্দা হো হার কারবালাকি বাদ'।

১৬ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১০:১২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভায়া :)

ঘটনার পর থেকে স্তব্দ হয়ে ছিলাম। থিতু হয়ে যে ভাবনা গুলো এলো তাকেই সন্নিবেশিত করলাম।
কৃতজ্ঞতা ভায়া্

হুম, কথা সত্য।

১৮| ১৭ ই মার্চ, ২০১৯ রাত ১২:০৪

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: সময় সাময়িক পোস্টটি মূল্যবান একটি পোস্ট। যে ঘটনাটি ঘটে গেল তা মোটেও কাম্য নয়। নিহতদের আল্লাহ জান্নাতের উচ্চু স্থানে আসিন করুন। আহতদের সুস্থ করে দিন। আর এমন ঘটনা যেনো না ঘটে। এমন করে যেনো কোন ধর্মের লোককেই মরতে না হয়। বিশ্ব হউক মানবতার আবাস্থল।

১৭ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ১০:৪৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যে ঘটনাটি ঘটে গেল তা মোটেও কাম্য নয়। নিহতদের আল্লাহ জান্নাতের উচ্চু স্থানে আসিন করুন। আহতদের সুস্থ করে দিন। আর এমন ঘটনা যেনো না ঘটে। এমন করে যেনো কোন ধর্মের লোককেই মরতে না হয়। বিশ্ব হউক মানবতার আবাস্থল।

দারুন বলেছেন। এমনটাই শান্তিকামী সকল মানুষের মনের কামনা।

১৯| ১৭ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ১১:২২

করুণাধারা বলেছেন: খুব ভালো লিখেছেন, এই মুহূর্তে এর চাইতে বেশি কিছু বলতে পারছি না। আমি পড়তে পারলেও, লেখার ক্ষমতা নেই এখন।

১৭ ই মার্চ, ২০১৯ সকাল ১১:৩৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কৃতজ্ঞতা। অনুপ্রানীত হলাম্

২০| ১৮ ই মার্চ, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৬

জুন বলেছেন: ভৃগু আমিও সকাল থেকেই দেখে স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিলাম কি ঘটছে এসব!
খুনীটার প্রথম পয়েন্ট নিয়ে বলতে হয় তারা অর্থাৎ শ্বেতাঙ্গ ইউরোপীয়রা আমেরিকা আফ্রিকা অস্ট্রেলিয়া মহাদেশগুলো কেন দখল করেছিল? কেন সেদেশের আদিবাসীদের নিষ্ঠুরভাবে দমন ও উৎখাত করেছিল তাদের জমিজমা থেকে তাদের পিতৃপুরুষের দেশ থেকে? সেসব কি খুনীটার অজানা? ইতিহাস সব সময় ফিরে ফিরে আসে ভৃগু।

১৮ ই মার্চ, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:০৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম। তারা নিজেদের অপকর্ম ভুলে যায়!
ভুলে যায় শে্বতাঙ্গরা সারা বিশ্ব দাবিয়ে বেরিয়েছে সম্পদের লোভে!
বিট্রিশ আড়াইশত বছর লুট করে আমাদের উপমহাদেশ!
আবার কিছু ন্যাকা বোকা দেখি ব্লগেও প্রশ্ন তোলে মুসলমানরা ইউরোপে যায় কেন?

কথা সেটাই ইতিহাস ফিরে ফিরে আসে।
ইউকের পার্লামেন্টে বাঙালী এমিপেদর দেখে, লন্ডনের মেয়র হিসেবে খানেক দেখে
সারা বিশ্বেই এমন পরিবর্তন দেখে ঐ কথাই সত্য মনে হয়।

২১| ২৫ শে মার্চ, ২০১৯ সকাল ১০:৪৩

নীলপরি বলেছেন: ভীষণ ভালো লিখেছেন ।
আসলে যে কোনো খুনির কাছে খুনের জন্য হাজারটা যুক্তি থাকে । তারা সবাইকে নিজের দিকে আনতে চায় । কিন্তু এখানেই সকলকে সচেতন হতে হবে ।
++++++
শুভকামনা

২৭ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ৯:৪৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নীল পরি :)

অপরাধের অন্যায়ের হাজার কুযুক্তি থাকে
ভালবাসায় শুধু একটাই যুক্তি- ভালবাসি

মানবতায় রঙিন হোক মানুষের মন
ভালবাসায় সাজুক সারাটা ভুবন।

২২| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১:০৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: বেশ তথ্য সমৃদ্ধ সময়োপযুগী মুল্যবান পোষ্ট । আমার কেবলী মনে হয় জগতের যাবতীয় অশান্তি ও অনাচারের জন্য ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে আমরা সকল মানুষই কম বেশী কোন না কোনভাবে দায়ী । কেও দায়ী অন্যায় করে কেও বা দায়ী অন্যায় সহে । আর এটাও সত্য যে আমরা সকলেই জানি আমরা নীজেরা কে কতটুকু দায়ী । নীজকে নীজে বিশ্লেষন করলেই তা সহজেই বুঝা যায় । নাস্তিকদের কথা বাদ দিয়ে বিভিন্ন ধর্মাবলম্বী আস্তিকদের প্রসঙ্গ নিয়েই প্রাথমিক আলোচনা করা যাক ।উল্লেখ্য যে নাস্তিকদের একমাত্র ধর্ম ও কর্ম হলো আইনি-বেআইনী বিবিধ ভাবে নীজ স্বার্থ ও কল্যান অর্জন ও তা ধরে রাখার জন্য সুশীল-কুশীল যাবতীয় কর্মকান্ডে লিপ্ত হওয়া। তাই জগতের সকল ধর্মাবলম্বীদের কাজ হবে এই অশুভ শক্তির হাতকে অকার্যকর করে দিয়ে জগতে শান্তি ও কল্যান প্রতিষ্ঠা করা ।

সার্বক্ষণিক আল্লাহর স্মরণের মাধ্যমে কল্বকে কলুষমুক্ত করে আল্লাহর প্রেমার্জন পুর্বক সঠিক তরিকা বা পথ অনুসরণ করে ফানাফিল্লাহর মাধ্যমে বাকাবিল্লাহ অর্জন কারী মনুষ্যগুষ্ঠি ব্যতিত জগতে কোন কালেই শান্তি স্থাপন করা সম্ভব হবেনা বলেই মনে হয় । কেবল বাকাবিল্লাহ স্তরে উপনিত হলে মানুষ আল্লাহ প্রদত্ত বিশেষ শক্তিতে শক্তিমান হবে , আল্লাতে বিলীন হলে মানুষ যে কি মহাশক্তিধর হয়, তা পবিত্র কোরানের বর্ণনা থেকেও বুঝা যায় । আর সেই মহা শক্তি বলে বলিয়ান হয়ে রুখে দেয়া সম্ভব হবে জগতের সকল প্রকার অকল্যান, অনাচার । যুদ্ধ বিগ্রহ, হিংসা বিদ্ধেশ, মারামারী, কাটাকাটি, সন্ত্রাসী, জঙ্গি ইত্যাকার সকল প্রকার অপকর্ম হয়ে যাবে বন্ধ কিংবা বাকাবিল্লাহ স্তরে উপনিত মানবের নিয়ন্ত্রনাধীন ।

এপর্যন্ত লিখে মনে হল মন্তব্যের পরিধি বেশ লম্বা হয়ে যেতে পারে । তাই এখানেই ইতি টেনে বিষয়টিকে একটু বিস্তৃত আকারে আমার ব্লগে পৃথক একটি পোষ্ট আকারে দেয়ার প্রচেষ্টা রইল ।

ধন্যাবাদ আপনার এই মুল্যবান লেখাটির জন্য । লেখাটি প্রিয়তে গেল ।

নিরন্তর শুভেচ্ছা রইল

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১০:১৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ইশশ !
আফসোস হচ্ছে। পরিধি বাড়ানোর ভয়ে থেমে গেলেন বলে।

কি অসাধারন সাবলীলতায় মূল পথে এঁকে যাচ্ছেলেন। মুগ্ধতায় পাঠ করছিলাম।
পৃথক পোষ্ট পাবার আশায় কষ্টটা ভুলে গেলাম ভায়া :)

হুম। সউদি ইসলামী লেবাসধারী পুথিগত জ্ঞানীরা ধর্মের পূর্ন রুপ প্রকাশের পথে একটা বড় অন্তরায়।
তারা চাকুরি সূত্রে বা পেটের ধান্ধায় ইসলামিক ডমিনেশনের ভাইটাল পোষ্ট গুলো ক্যারি করছে।
এবং সেই আংশিক জ্ঞান বা অজ্ঞানতার ছায়ায় সমাজকে ক্রমশ আঁধারে ঢেকে দিচ্ছে।
পোষাকি এবং আচার সর্বস্বতায় মৌলিক চেতনা এবং শিক্ষা হারিয়ে যাচ্ছে।

কিছুদিন আগে ফেসবুকে এটা পোষ্ট দেখলাম। ভদ্রলোক ওয়াজ শুনছিলেন। এবং ঘন্টা দুয়েক শোনার পর উনি বিস্ময়ের সাথে লক্ষ করলেন পুরো টাইম হুজুর অন্য হুজুরদের গিবত গাইলেন। সামাজিক অসংগতি তুলে ধরার নামে ভলগারিজম চর্চা করলেন -কিন্তু একবারো মুল নীতিকথার কিছূই বললেন না।
মিথ্যা বলোনা। অন্যায় করোনা। ঘুষ খেয়োনা। মিথ্যা বলা মহাপাপ।

ধর্মের কর্পোরেটাইজেশন এত জটিল পর্যায়ে পৌছেছে বলার ভাষা নেই। ধর্মে পূঁজিবাদ গ্রাস করছে তার মৌলিক নীতিকে।
মাহফিলে বক্ত যখন রেট করা থাকে তখন তার মৌলিক জ্ঞনচর্চা করা আর হয়ে ওঠে না। বাজার দখলি ওয়াজই ভরসা।
একই অবস্থা মসজিদ গুলোতে ইমাম সাহেবদের। কমিটির পায়রবি করেই তারা চাকুরী করে! রিজিকে মালিক আল্লাহ মূকে বরলেো কর্ম জীবনে তার চর্চা নগন্য। বরং কিমিটর নির্দেশনা মতোই বয়ান করছে।
ঘুষ সুদ, দূর্ণীতর মতো মৌলিক বিষকে ম্যানিপুলেট করছে স্বার্থের নামে। মসজিদে টাইলস, এসি লাগানোর বিদআত কার্যকর করতে ঘূষের টাকা দূর্ণীতির টাকা দেদারছে গ্রহণ করছে! যা মূলত হারাম।
মানবতার চর্চা মসজিদ গুলোতে প্রায় শুন্যে নেমে এসেছে। অথচ মসজিদে নবুবী মানবতার সর্বশ্রেষ্ঠ নমুনা।সকল মানুষের জন্য ধর্ম, বর্ণ গোত্র পরিচয়ের উর্ধে তা ছিল সকলের ভরসা স্থল।
বর্তমান মসজিদ গুলোতে কোটিতে খুঁজলেও গুটি কয় মেলে কিনা সন্দেহ!

আপনি আচরি ধর্ম পরেরে শেখাও এই মন্ত্রই হোক বদলের প্রেরণা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.