নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কি নরোম সরম আদুল গা তখন
বাতাসে নুয়ে পড়ি, একটু তাপেই মিইয়ে যায় জীবন
তোমরা দেখোনি-তোমাদের পিতা-মহ, প্র-পিতামহের ভালবাসা
আমরাই স্বাক্ষী! কি পরম আদরে রুয়েছিল জমিনে
ঝূরঝুরে মাটিতে নরোম শেকড়ে দাড়াতে পারিনা!
কঞ্চিবাঁশের সাথে বাঁধে ভরসার বাঁধন
চারপাশে ঘের দিয়ে নিরাপত্তায়;
প্রতিদিন সকাল বিকাল জল সিঞ্চন
পরেই না আমাদের এ সমৃদ্ধ জীবন!
তাদের চোখে মূখে কি মায়া ছিল
অসীম প্রেমে প্রকৃতির মাঝে ছড়িয়েছে ভালবাসা
আমরা শুধু হাওয়ার তালে পাতা নাড়িয়ে খূশি প্রকাশ করতাম
চকচকে লকলকে বেড়ে ওঠা দেখে কি আনন্দ!
সন্তানদের নিয়ে আসতেন কাছে নাম ধরে চিনাতেন
আর শেখাতেন আমরা কত বন্ধু মানুষের
জীবন যাপনের, অক্সিজেন নিয়ে কার্বন খেয়ে
কিভাবে চলছে জীবন চক্র!
নিষ্পাপ শিশুরা মুগ্ধ হয়ে ছুয়ে দিত
কি আদর, আমরা দল বেধে নেচে উঠতাম
হাওয়ার তালে; দুষ্টু ছিল কিছু, ঘচাং করে ছিড়ে নিত
পাতা! মট মট করে ভাংত কচি কচি হাত
দাদুদের কারো চোখে পড়লে খেত তাড়া-সেকি ভোঁ দৌড়!
ঝড় ঝঞ্জা পেরিয়ে নিজের পায়ে দাড়ালাম যখন
দাদা-দাদু, দিদা এসে বিশ্রাম নিতেন, তাদের ছায়া দিয়ে
কি যে প্রশান্তি পেতাম! অনির্বচনীয়
হাওয়াকে ডেকে আনাতাম-তাদের দু’দন্ড শান্তি দিতে!
কত প্রেম, কত বিরহ কত মানুষের পদচারনা
কালের হাত ধরে আমরা নিরব স্বাক্ষী হয়ে রইলাম
একদিন খুব কেঁদেছিলাম- প্রকৃতি প্রেমিকের শব মিছিল
যেদিন চলে গেল সামনে দিয়ে- উফফ! মূখটাও দেখতে পাইনি
সাদা কাফনে মুড়ানো! খূব চিৎকার দিয়ে কাঁদতে মনে চাইছিল
না পেরে ঝড়ো হাওয়ার তালে দুমড়ে মুচড়ে নিজের কষ্ট লুকিয়েছি।
কত শাসন শোষন কত রাজা মহারাজার আসা যাওয়া
নিরবে দেখে চলেছি- বৃটিশ থেকে পাকিস্তান!
অবশেষে এল মহান একাত্তর!
স্রোতের মতো মিছিল দেখেছি উদ্বাস্তুর
আহা কি কষ্ট! স্বাধীনতার জন্যে, দেশের জন্যে
সংগ্রামের কত অজানা কাহিনী, কত গোপন অশ্রুজল
বীর সেনাদের গুলি গায়ে লাগলেও যেন ব্যাথা হতো না
শত্রুর গুলিতে মনে হত, বুকটা ঝাজরা হয়ে যেত!
ডালে ডালে লুকিয়েছে কত মুক্তি সেনা!
কত শত্রু কনভয়ের উপর মনে হয়েছে ভেঙ্গে উপড়ে পড়ি-
ন’ মাস পর : বিজয়ের মিছিলে আহ কি প্রশান্তি!
পাতায় পাতায় নাচন উঠেছিল! জয় বাংলা শ্লোগানে
ঘরে ফেরার মিছিলে প্রতিটি মূখে কি শান্তি! ক্লান্ত হলেই
দু’দন্ড জিরিয়ে নিত ছায়ায়! জীবন ধন্য মনে হত!
স্বাধীনতার পর ছেচলিলশ বছর!
হঠাৎ কেঁপে উঁঠি। কুঠারের আঘাতে কেঁপে উঠে মন!
বিষন্ন মনে দেখি কাঠুরেরা নির্মম আঘাতে ক্ষত বিক্ষত করে দেহ
আমাদের জীবন বিপন্ন! মৃত্যু অত্যসন্ন!!
সারি সারি দীর্ঘ বন্ধুদের
পাতায় পাতায় হাহাকার! নিরবে ছূঁয়ে যায় একে অন্যের বেদনা!
শিশিরের আড়ালে, শো শো শব্দে, বুক ফাটা কান্না লুকাই!
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ওমেরা
হুম। ভাল বলেছেন-
আমারও জীবন আছে, আছে বাচাঁর অধিকার। তাছাড়া আমি তোমারদের প্রকৃত বন্ধু।
বেঁচে থাকুক বৃক্ষরা
শুভেচ্ছা ও শুভকামনা অনেক অনেক।
২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২০
শাহিন-৯৯ বলেছেন: বৃক্ষের আত্ন কথার সাথে এ দেশের অতীত সমাজ নিয়ে মিশ্রিত কথামালা খুবই সুন্দরভাবে ফুটেছে কবিতায়।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভায়া
তাতেও যদি মৃত অর্থগৃধ্নুদের চেতনা জাগে!
শতবর্ষী একটা গাছ এক জীবনে কয় জনের ভাগ্যে হয় নিজে গড়ার!???
অথচ কাটতে তো লাগে আধা বেলা!
বেঁচে থাকুক বৃক্ষরা - আমাদের বাঁচাবে বলে!
শুভেচ্ছা
৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
সত্যিকারের ঐতিহ্যময় এক ইতিহাস উঠে এসেছে কবিতাটিতে ।
ঐতিহ্যময় প্রকৃতি বান্ধব গাছগুলির সাথে পরিবেশ ও জীববৈচিত্রের
বাচার আকুতি রয়েছে কবিতাটির প্রতিটি কথাতে ।
অনেক অনেক ভাল লাগা ও শুভেচ্ছা রইল । এটি প্রিয়তে গেল ।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আর কৃতজ্ঞতা!
আপনার ভাললাগা ক্রম ঋনি হয়ে চলেছি!
একটা বৃক্ষ জীবন কোন ভাবেই কম সমৃদ্ধ নয়। কখনো মানুষের চেয়ে প্রকৃতিতে বেশি কার্যকর ভূমিকা রাখে।
এটাতো প্রায় বিশ্ব ঐতিহ্যের কাছাকাছি! স্বাধীনতার ইতিহাসের স্বাক্ষী!
সেপ্টেম্বর অন যশোর রোড (ইংরেজি ভাষায়: September on Jessore Road) বিখ্যাত মার্কিন কবি অ্যালেন গিন্সবার্গ রচিত একটি কবিতা যা থেকে পরে গান করা হয়েছিল। কবিতার কয়েকটি লাইন এরকম:
Millions of souls nineteenseventyone
homeless on Jessore road under grey sun
A million are dead, the million who can
Walk toward Calcutta from East Pakistan
Taxi September along Jessore Road
Oxcart skeletons drag charcoal load
past watery fields thru rain flood ruts
Dung cakes on treetrunks, plastic-roof huts
Wet processions Families walk
Stunted boys big heads don't talk
Look bony skulls & silent round eyes
Starving black angels in human disguise
এই ঐতিহ্য রক্ষায় জেগে উঠুক সবার চেতনা।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা । প্রিয়তে নিয়ে কৃতজ্ঞতার বাঁধনে বাঁধলেন আমায়
৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
কবিতা থেকে শিরোনাম ও ছবিগুলো বেশী ভালো লেগেছে
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যাক! কিছুতো ভাললেগেছে!!!
অনেক ধন্যবাদ!
শুভেচ্ছা রইল
৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫০
শাহিন বিন রফিক বলেছেন: আমাদের রুখে দাঁড়ানোর সময় এসেছে, ছয়মাস পরে দেখবেন ঠিকই অমানুষগুলো জিতে গেছে যেমন মংলায় বিদ্যুৎ কেন্দ্রে জিতে গেছে।
সুন্দর উপস্থাপনময় কবিতা আমার হৃদয় ছুঁয়ে গেছে।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম।
আমজনতা সংখ্যায় অধিক হলেও ঐক্যে বিভক্ত!
আবার আমজনতা জেগেছিল বলে কিন্তু এয়ারপোর্ট না করেই ব্যাকফুটেও কর্তৃপক্ষ!
সত্যিকার ভাবে চাইলে সম্ভব। আমাদের মিডিয়াগুলোকে আরো সোচ্চার হতে হবে।
ব্যাপক পজিটিভ প্রচারণা জনমত গঠনে সহায়তা করে। আশা নিয়েই আমরা প্রার্থনা রচে যাই-
বেঁচে থাকুক বৃক্ষরা। আমরা বাঁচব বলে।
৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৯
জুন বলেছেন: গাছ প্রেমিক হিসেবে গাছের প্রতি ভালোবাসা আমার অন্তহীন বিদ্রোহী ভৃগু । তা সেটা বুনো গাছই হোক আর দামী গাছই হোক । মনে পড়ে ছোটবেলায় মা এর মুখে শুনেছিলাম জগদীশ্চন্দ্র বসু নামে একজন আবিস্কার করেছে গাছেরও প্রান আছে । সে কথাটি আমার মনে গেঁথে গেছে আজতক। তারপর পাঠ্যপুস্তকে পড়া রবীন্দ্র নাথ ঠাকুরের গাছ প্রেমিক বলাই এর গল্প সব মিলিয়ে বেশ ছোট বেলা থেকেই আমাকে গাছ প্রেমিক করে তুলেছে । বিভুতিভুষনের অপুর মত আমিও মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে জংলী গাছের দিকেও তাকিয়ে থাকি ঘন্টার পর ঘন্টা। তেলকুচার ফল, কলমী ফুল, বিশাল শাল সেগুন কিছুই আমার ভালোবাসার হাত থেকে রেহাই পায়নি ।
যশোর রোড দিয়ে আমি তিন চার বার ভারত গিয়েছি। ও পাশেও দেখেছি সেই শত বছরের পুরনো গাছ। আমরা এখন সেগুলো কাটার এন্তেজাম শুরু করেছি যেমন করেছি জাফলং এর রাস্তার দুপাশে সার দিয়ে থাকা প্রাচীন গাছগুলো কেটে তছনছ করে। বড় দুঃখ হয় যখন দেখে এসেছি মায়ানমারের মত একটি দেশও কত যত্নের সাথে বিশাল বিশাল মহীরুহ গুলোকে পাশ কাটিয়ে চওড়া রাস্তা বানিয়ে নিয়েছে । অন্যান্য উন্নত দেশের কথা না হয় নাইবা বল্লুম ।
যাই হোক এটাই আমাদের ভাগ্য, মেনে নিতে নিতে দেয়ালে শুধু পিঠ ঠেকেই যায়নি , দেয়ালের সাথে আমরা মিশে গিয়েছি মনে হয় । নাহলে সুন্দর বনের মত একটি অপরূপ সৌন্দর্য্যময় প্রকৃতিকে ধ্বংস করে বিদ্যুৎ কেন্দ্র বানাই !
কবিতায় ভালোলাগা ।
+
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:১০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: চমৎকার বলেছেন। হুম সেই শৈশবের শেখাই আসলে প্রকৃত শেখা! যারা গাছ কাটতে চায়-দেখুন গিয়ে ছোটকালেই তারা গাছের ডাল ভাঙ্গা দলের লোক!
সত্যিই দু:খজনক! আরও দু:খজনক এসব কাজ এমন লোকদের হাত দিয়ে শাসনামলে হচ্ছে যাদের দাবী তারােই প্রকৃত দেশপ্রেমিক, মানবতাবাদী, ব্লা ব্লা সব কিছু। অথচ বাস্তবায়নের সময় চেতনার ঘরে দেখছি কেবলই স্বার্থ আর স্বার্থ- তা্ও বৃহত কিছু নয়! অতি ক্ষুদ্র!
দলীয় আর ব্যাক্তিকতায় আটকে গেছে যেন!
দেশ, প্রকৃতি সব আজ তুচ্ছ! সত্যিই খুব অসহায় বোধ হয়!
টিপাই, রামপাল, তিস্তা, অজস্র শুন্যতার মাঝে আবার যশোর রোড ইস্যু!
আমজনতার জাগরণই পারে সব বদলে দিতে! সকলের সমন্বয় চাই! অনলাইন, অফলাইন, টিভি মিডিয়া
কবি, সাহিত্যিক, সুশীল সমাজ! সকল শ্রেণীর ভেতর থেকে একই আওয়াজ উঠুক- - - বিজয় হবেই।
৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু ,
যদিও উচ্চ আদালত গাছকাটা ৬ মাসের জন্যে স্থগিত করেছেন তবুও ভরসা নেই । সাধারন মানুষকেই সোচ্চার হতে হবে ।
শেখ বাংলাদেশীরা, শেখ । কলকাতা অংশের মানুষদের দেখে শেখো !!!!!!!!
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:১৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভায়া
শুধু স্থগিতাদেশে ভরসা কই! স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা প্রয়োজন। এবং এটাকে বাংলাদেশের ঐতিহ্য ঘোষনা করা হোক।
যেখানে ওপারে একই প্রকৃতিতে তারা সড়ক উন্নয়ন করতে পেরেছে না কেটেই- আমাদের কেন কাটতে হবে???
হুম ভাল বলেছেন-
শেখ বাংলাদেশীরা, শেখ । কলকাতা অংশের মানুষদের দেখে শেখো !!!!!!!!
শুভেচ্ছা
৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:০৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু ,
শেখো বাংলাদেশীরা, শেখো । কলকাতা অংশের মানুষদের দেখে শেখো !!!!!!!!
শেখো বাংলাদেশীরা, শেখো । কলকাতা অংশের মানুষদের দেখে শেখো !!!!!!!!
শেখো বাংলাদেশীরা, শেখো । কলকাতা অংশের মানুষদের দেখে শেখো !!!!!!!!
মানুষ হও .....................
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:১৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:
ভাল কিছু শিখতে লজ্জ্বার কিছু নেই।!
জেগে উঠো মানুষ!
নয়তো একদিন কার্বনের বিষ নি:শ্বাসে
তড়পাবে
ছটফট যাতনায় - - -
প্রকৃতির বুকে কুঠার মেরো না!
বেঁচে থাকার কত পথইনা আছে!
৯| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:২৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
আহমেদ জী এস এক মন্তব্যে বলেছেন, " শেখ বাংলাদেশীরা, শেখ । "
-উনাকে আবারো মন্তব্য করতে হলো, এবার লিখলেন, " শেখো বাংলাদেশীরা, শেখো । "
-বাঁচা গেলো!
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৩৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সাতে যা বেশি ছিল আটে তা প্রশমিত হওয়ায় ওকার যুক্ত হয়েছে। ব্যপার না
ভালবাসায় আপনজনকেও আপন ভেবে ওকার ছাড়াও বলা যায়। যায়না কি?
ধন্যবাদ আবারো এসেছেন বলে।
১০| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৫৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু ,
@ চাঁদগাজী, আপনার মন্তব্যে মনে হলো আপনি সম্ভবত " শেখ" শব্দটিকে " শেখ মুজিব" এর রূপক হিসেবে ধরে একটুখানি রঙ্গ করলেন । তাই "শেখ" এর জায়গাতে "শেখো" লিখলুম বলে বাঁচলেন বলেছেন ।
খুব একটা বাঁচতে পারেন নি । কারন " শেখ " শব্দটি তৃতীয় পুরুষে " শেখো "র তুচ্ছার্থে বলা ।
যাই হোক, আপনার স্বস্তি দেখে আরাম পেলুম ।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৩৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম মনে হয় তেমনটিই ভেবেছিলেন বা আমি যেটা বোঝানোর চেষ্টা করেছি তা।
তুচ্ছার্থের ব্যাপারে।
যাই হোক। আপনার ব্যাখ্যায় নিশ্চয়ই উনার ভুল দূর হবে।
অনেক ধন্যবাদ পুনরাগমনে
১১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:১৩
আটলান্টিক বলেছেন: মিষ্টি খাওয়ান আমাকে।চমৎকার কবিতা লেখা উপলক্ষে।পোষ্টে ++++++........+++++++......আরো++++++...
ওই মিয়া আমি প্লাসের দোকান খুলছি?
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৩৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হা হা
আপনার শো রুম দারুন সেজেছে
চলে আসুন মিষ্টি খেতে! আমি তৈরী!
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভায়া। শুভেচ্ছা রইল
১২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:১৯
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: কবিতায় বেঁচে থাকার আকুতি।
বেঁচে থাকুন রেইনট্রি- এই কামনা থাকল।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৩৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনার কামনা পূর্ন হোক।
বেঁচে থাকুক শতবর্ষীরা আরো শত শত বর্ষ
শুভেচ্ছা আর শুভকামনা রইল ভায়া
১৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:১৯
সোহানী বলেছেন: একটা শতবর্ষী গাছ বিক্রি করে কত টাকা জানেন? কয়েক কোটির কম না...... সরকারী গাছ কাটা মানে স্থানীয় নেতা কর্মীদের কত ইনকাম??? এসব ছেড়ে সস্তা গাছপ্রীতির চন্য কোটি টাকার ইনকাম বিষর্জন........ কোন মানে হয়!!!! নিজের দু পয়সা লাভের জন্য পুরো সরকারী ভান্ডারই উজার করে দিতে পারি আর সামান্য ক'টা গাছ....
জী ভাই, আমরা কখনোই শিখবো না কারন শেখার মানুষিকতা না শেখানোর মানুষিকতায় বিশ্বাসী। আর শিক্ষা!!! ফেইসবুকেই প্রশ্ন পাওয়া যায় তাই শিক্ষার দরকারটা কি!!!!!!!!
হাঁ, তীব্য প্রতিবাদ জানাই এ ধরনের ধ্বংসাত্বক কাজের জন্য। উন্নত বিশ্ব যেখানে প্রতিটি গাছের পিছনে সর্ব শক্তি নিয়োগ করে বাচাঁনোর জন্য আর আমরা নিজেদের লোভের বলি দেই দেশের সম্পদকে।
পার্সোনাল এক্সপেরিয়েন্স শেয়ার করি। কিছুদিন আগে এক বন্ধু বাড়ি কিনেছে তাই ইনভাইট করলো বাড়ি দেখতে। বাড়িতে ঢুকতেই দেখি পুরো দড়জা জুড়ে একটা গাছ যার দরুন ঘরে কোন রোদই আসে না বা বাইরে থেকে কিছুই দেখা যায় না। বললাম গাছটা কাটার কথা। উনি বললো, কানাডায় ১০ ডায়ামিটারের ইপর কোন গাছ কাটতে হলে সরকারী পার্মিশন লাগে। তারপর ও আমি এপ্লাই করেছিলাম। ওরা এসে দেখে টেখে বললো, এটাতো তোমার কোন ক্ষতি করছে না তাহলে কেন কাটতে হবে। এবং ওরা কাটতে দিল না। সামান্য বড়ই গাছের মতো একটা গাছই কাটার পার্মিশন দেয় না আর তার বিপরীতে আমরা!!!!! ..........হায়রে দেশ!!!
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বলেন দেখি কি কান্ড!
নিজেরা জীবনে একটা্ও হয়তো চারা লাগায়নি বলে কি গাছের ব্যবসা্ও করবে না! তাইতো! গাছের ব্যবসা করবে! দেশের ব্যবসা করবে! চেতনার ব্যবসা করবে! নীতি নৈতিকতাতো কবেই নিলামে! বাকী রইল নিজের বেঁচে থাকার বোধ টুকু! ওটুকু্ও এখন দাড়িপাল্লায় বুঝি !!!!
হাঁ, তীব্য প্রতিবাদ জানাই এ ধরনের ধ্বংসাত্বক কাজের জন্য। উন্নত বিশ্ব যেখানে প্রতিটি গাছের পিছনে সর্ব শক্তি নিয়োগ করে বাচাঁনোর জন্য আর আমরা নিজেদের লোভের বলি দেই দেশের সম্পদকে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আর কৃতজ্ঞতা!
আপনার অভিজ্ঞতার জ্ঞান যদি তাদের ছুঁয়ে যেত! নিজের না হোক তাদের বংশধরদের জন্য ভাবনা যদি তাদের পীড়িত করতো-যেভাবে করেছে দাদা, পরদাদাদের মনে! যার ফলে পেয়েছি এমন শতবর্ষী উপহার! হায় যদি তারা বুঝতো!
আমরা যদি না জাগি মা কেমনে সকাল হবে???
যার যার অবস্থান থেকে জাগরনের কাজ চলুক
শুভেচ্ছা আর মুভকামনা রইল অফুরান
১৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:২৩
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আসুন আমরা প্রত্যেকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে গর্জে উঠি এই হত্যাকান্ডের বিরুদ্ধে।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সহমত সাদা মনের মানুষ ভাই!
সবাই কেন আপনার মতো সাদা মনের মানুষ হয়না??
তাহলেইতো গাছ কাটার ইচ্ছাই কেউ করতো না!
আসুন আমরা প্রত্যেকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে গর্জে উঠি এই হত্যাকান্ডের বিরুদ্ধে।
শুভেচ্ছা রইল
১৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৩৮
জাহিদ অনিক বলেছেন:
কবিতায় ইতিহাস,কাল, দর্শন---
জীবন ও জীবিতদের কথা
আছে মৃতদের শোক-
আর কোন মৃত্যু চাই না
বেঁচে থাক সবুজ
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দারুন বলেছেন কাব্যিকতায়
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভায়া
আছে মৃতদের শোক-
আর কোন মৃত্যু চাই না
বেঁচে থাক সবুজ - সহমত
শুভেচ্ছা আর শুভকামনা জানবেন।
১৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৪:৪৭
মলাসইলমুইনা বলেছেন: আপনার কবিতা পড়েও ভীষণ খারাপ লাগছে | এই বিষয় নিয়েও যখন কবিতা লিখতে হয় তখন বুঝতে হবে আমাদের সমস্যা অন্তহীন আর আমাদের কর্তারা কান্ডজ্ঞানহীন | এই কান্ডজ্ঞানহীনতা কি পরিমান চরম হলে যে এই সব পরিকল্পনা করা যায় আল্লাহই মনে হয় শুধু জানেন !! খোদা এই সব মানুষদের হাত থেকে সহি সালামতে রাখুন আমাদের সবাইকে আর দেশকে |
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:৩২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম। আসলেই তাই!
কর্তারা কান্ডজ্ঞানহীন না হলে এরকম বিষয় অনুমতি পায় কি করে!!!
আপনার প্রার্থনায় সহমত
খোদা এই সব মানুষদের হাত থেকে সহি সালামতে রাখুন আমাদের সবাইকে আর দেশকে |
অনেক অনেক ধন্যবাদ, শুভেচ্ছা আর শুভ কামনা
১৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:১৯
সুমন কর বলেছেন: দারুণ লিখেছেন। আপাততঃ ৬ মাসের প্রাণ পেল.....আশা করি, প্রাণের সীমা অসীম হোক।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:২৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সুমন দা
হুম, তাই হোক- প্রাণের সীমা হোক অসীম
শুভেচ্ছা ও শুভকামনা অন্তহীন
১৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৪৯
অর্ক বলেছেন: অপূর্ব ভৃগু ভাই! কবিতাটি এসময় অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক ও গুরুত্বপূর্ণ। সফল হোক আপনার, আমার, আপামর শুভবুদ্ধি সম্পন্ন মানুষের চাওয়া। বন্ধ হোক মহান মুক্তিযুদ্ধ ও এ্যালান গিনসবার্গ'র অমর কবিতা (সেপ্টেম্বর অন যশোর রোড)'র স্মৃতিবিজড়িত ঐতিহ্যবাহী গাছগুলো কাটা অবশ্যই বন্ধ করতে হবে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ শুভেচ্ছা রইলো কবি। পূর্ণরূপে ঐক্যমত্য পোষণ করছি।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:০৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা
ভাল বলেছেন
মহান মুক্তিযুদ্ধ ও এ্যালান গিনসবার্গ'র অমর কবিতা (সেপ্টেম্বর অন যশোর রোড)'র স্মৃতিবিজড়িত ঐতিহ্যবাহী গাছগুলো কাটা অবশ্যই বন্ধ করতে হবে।
সহমতে ভাললাগায় কৃত্ঞতা। শুভেচ্ছা আর শুভকামনা অন্তহীন
১৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৫
নতুন নকিব বলেছেন:
অসাধারন! সত্যি অসাধারন লিখেছেন!!!!!!!!!!!!!!!
কী দিয়ে ধন্যবাদ জানাবো, প্রিয় কবি!
অঙ্কুর থেকে গজিয়ে ওঠা নিষ্পাপ নরম সরম আদুল গায়ের বৃক্ষ তরুদের যেন আপন সন্তানের মত তুলে ধরেছেন কবিতার ছত্রে ছত্রে! অনবদ্য ভালবাসা! অভিনন্দন অন্তহীন!
ভাল থাকুন নিরন্তর।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:১১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনার অনুভব আর উপলব্দিেত সার্থক লিখনি
ভাললঅগা আর তার অনবদ্য প্রকাশৈ কৃতজ্ঞতা
শুভকামনা রইল অফুরান
২০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:১০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনার জেগে উঠা কবি সত্ত্বার সাথে আমাদের ও বোধ জাগুক ;
বেঁচে থাকুক বৃক্ষ আমাদের ইতহাসের অংশ হয়ে আমাদের প্রেরণা হয়ে ।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:১৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দারুন বলেছেন।
মাত্র দু লাইনে যেন নির্যাস টুকু বলে দিলেন সহজ সাবলীলতায়।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আর শুভকামনা জানবেন।
আপনার মত করেই বলি- বেঁচে থাকুক বৃক্ষ আমাদের ইতহাসের অংশ হয়ে আমাদের প্রেরণা হয়ে ।
২১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৪৬
নতুন নকিব বলেছেন:
এই বিষয়ক একটি পোস্ট ইতিমধ্যেই স্টিকি করা হয়েছে। সামু কর্তৃপক্ষকে এজন্য কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। আরও কৃতজ্ঞতা থাকবে তাদের প্রতি, তারা যদি এই সুন্দর পোস্টটিকেও স্টিকির মর্যাদা দান করেন।
সকলের জন্য শুভকামনা।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনার আন্তরিকতার জন্য।
সত্যিই বর্তমান ষ্টিকি পোষ্ট দেখেই অনুপ্রাণীত হয়েছি আমার কাব্য ভাবনায় এই প্রতিবাদকে সমুন্নত করতে।
আপনাদের ভালবাসায় আপ্লুত।
শুভেচ্ছা শুভকামনা সবসময়
২২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৩২
শায়মা বলেছেন: এই গাছগুলো যে কি পরিমান সুন্দর! জীবনের গতীধারা শ্যামলীমা। না দেখলে হয়তো অনেকেই ধারনাই করতে পারবেনা।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম.
সত্যিই অনন্য।
সৌন্দর্য, ইতিহাস, ঐতিহ্য সব দিক থেকেই এগুলো এক অনন্য অবস্থান অর্জণ করেছে!
শুধূ অর্থমূল্যে ১৭০ বছরেক িক মূল্যায়ন করা যায়?!!
অনেক অণেক ধন্যবাদ শায়মাপু
শুভেচ্ছা অফূরান
২৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: পরিবেশের বিঘ্ন ঘটানো রীতিমত বে আই নি কাজ। সৌন্দর্য বর্ধনের সঙ্গে সঙ্গে প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষায় বৃক্ষের ভূমিকা অপরিসীম। গাছগুলো অনেক ইতিহাসের স্বাক্ষ্য হয়ে দাড়িয়ে আছে। আসলে এগুলো আমাদের সম্পদ। এগুলো রক্ষা করা আবশ্যক ।
কবিতায় ভালো লাগা ।+
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ঠিক বলেছেন -গাছগুলো অনেক ইতিহাসের স্বাক্ষ্য হয়ে দাড়িয়ে আছে। আসলে এগুলো আমাদের সম্পদ। এগুলো রক্ষা করা আবশ্যক ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা কবি।
ভাললাগা আর প্লাসে অনেক অনেক শুভকমনা
২৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:২১
কাছের-মানুষ বলেছেন: গাছগুলোও শেষ পর্যন্ত রক্ষা পেল না ! রাস্তা চিকুন মোটা নাকি গাছ কেটে পকেট বারী করা ধান্দা ব্যাপারগুলো খতিয়ে দেখা দরকার! গাছগুলো পরিবেশ ভারসাম্য বজায় রেখে চলেছে , কর্তপক্ষ আশাকরি গাছগুলো রক্ষা করবে!
কবিতায় ++++
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমরাও সেই আশাই করি -কর্তপক্ষ আশাকরি গাছগুলো রক্ষা করবে!
সেই শুভবোধের উদয় হোক।
অনেক অনেক ধন্যবাদ কাছের মানুষ
শুভেচ্ছা আর শুভকামনা অফূরান
২৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৬
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
ইতিহাসের স্বাক্ষীদের বেচে থাকার অধিকার চাই!
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:২৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হ্যা অরর্থ গৃধ্নুরা- চাইেলও তুিম তোমরা ১৭০ বছর বাঁচতে পারবে না!
পারবেনা স্বাক্ষী হতে সুদীর্ঘ ইতিহাসের!
পারবেনা মানবের কল্যানে এমন নি:স্বার্ত নিজেকে বিলীয়ে দিতে
যেভাবে তারা কােলর স্বাক্ষী হয়ে দাড়িয়ে আছে!
অনেক ধন্যবাদ ভায়া
শুভেচ্ছা রইল
২৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:০০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: শিশিরের আড়ালে, শো শো শব্দে, বুক ফাটা কান্না লুকাই!
এ শুধু বৃক্ষের কান্না নয় , এ সকল বৃক্ষ প্রেমীরও কান্না।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:০১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম! যথার্থ বলেছেন প্রিয় লিটন ভায়া
এ কান্নায় ভেসে যাক লোভীদের লোভ, বেঁচে থাকুক বৃক্ষরা
শুভেচ্ছা আর শুভকামনা সবসময়
২৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:১২
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: কবিতা ভালো লাগল।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৩২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ হাসু মামা
শুভেচ্ছা অনেক অনেক
২৮| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৩০
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: প্লিজ, আত্মহনন করো না।
বাঁচতে শেখো, বাঁচাতে শেখো...
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৩৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভাল বলেছেন।
অর্থ লোভে তারা আত্মহত্যার পথেই হাটছে!
ভাল বলেছেন -বাঁচতে শেখো, বাঁচাতে শেখো...
আশা করি তারা শিখবে, না হয় সবাই মিলে শিখাবো
শুভেচ্ছা রইল অন্তহীণ
২৯| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:২১
ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: অনেক অনেক চমৎকার কবিতা হয়েছে।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভায়া
শুভেচ্ছা আর শুভকামনা অফুরান
৩০| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:১৮
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: গাছ গুলো বেঁচে থাকুক পৃথিবী যতদিন রয়।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৩৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম। যতদিন গাছের প্রাকৃতিক মৃত্যু না হয়- তারা বেঁচে থাকুক ততদিন
অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা ভায়া
৩১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:২১
গব্বু বলেছেন: গাছগুলোর জন্য আমারও ব্ডড খারাপ লাগে ভাই।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৩৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম। তবে ভালবেসে নিজের অবস্থান থেকে যা পারেন, নূন্যতম তাই করুন।
অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা
৩২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:২৭
প্রামানিক বলেছেন: কবিতা, ছবি, শিরোনাম সবই ভালো লাগল। ধন্যবাদ
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:২৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভায়া
কৃতজ্ঞতা, ধন্যবাদ, শুভেচ্ছা আর শুভকামনা জানবেন
৩৩| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০১
নীলপরি বলেছেন: এই পৃথিবীতে গাছের জন্য এমন মরমী কবিতা লেখা তখন আশাবাদে আস্থা জাগে ।
শুভবুদ্ধির জয় হোক ।
কবিতায় ++++++++++++
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।
দারুন মন্তব্যে আস্থায় দৃঢ়তা এল।
প্লাসে কৃতজ্ঞতা। শুভেচ্ছা রইল
৩৪| ২৭ শে জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০০
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: কাটুকনা। গাছ কাটলে কি হবে ক'দিন অাগের পরিসংক্ষাণ হলো বাংলাদেশের বনভূমির পরিমান ২১%।
কম করে কাটলেতো ৫০% হয়ে যেতো
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:১৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যে বেঁচে থাকার কথিত লোভে এ পথে হাটছে- অজানিতেই আত্মহত্যার পথে হাটছে বুঝছে না!
বুঝবে যথন অক্সিজেন নিতে খূবই কষ্ট হবে! হাসফাস করবে এক মুঠো সতেজ বাতাসের জণ্য
আইটাই করবে প্রাণ একটু খোলা শ্বাস নিতে
কিন্তু ততদিনে অনেক দেরী হয়ে যাবে!
সকলের বোধোদয় হোক।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আর শুভেচ্ছা ভায়া
৩৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৫
সৈয়দ ইসলাম বলেছেন: প্রশাসন চালিত এই দেশটা তার জন্মলগ্ন থেকেই বিভিন্ন ভাবে নির্যাতিত হয়ে আসছে। আশা করা যায়, রক্তখেকো এই মানুষগুলো রক্তহীন এই বৃক্ষগুলোকে বাঁচতে দিবে। ছ'মাস পরে আবার পাগলা কুকুর হবে না।
আপনাকে ধন্যবাদ হে ভৃগু
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:০০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ
আপনার সুরে সুর মিলিয়ে একই আশাবাদ মনে -ছ'মাস পরে তারা আবার পাগলা কুকুর হবে না।
আর হলে আমাদের চেতনার মুগুর নিয়ে দাড়াতে হবে-বারবারই
অন্তহীন শুভকামনা আর কৃতজ্ঞতা
৩৬| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৮:০০
খায়রুল আহসান বলেছেন: নির্বাক বৃক্ষ মানুষের পরম বন্ধু, কবিদের অনুপ্রেরণা। কবি ও বিজ্ঞানী, উভয়ে বৃক্ষের ভাষা বোঝেন। যেমন বুঝতেন স্যার জগদীশ চন্দ্র বসু, যেমন বুঝেছেন আপনি। বৃক্ষদরদী মন আপনার, তাদের বেদনাবোধে একাত্ম হয়ে তবেই না এমন চমৎকার একটা কবিতার জন্ম দিয়েছে!
কবিতায় ভাল লাগা + +
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৯:০৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আর আপনার তেমনি অনুভূতিশলি মন সেই প্রকৃত রসাস্বাদন করে দারুন মন্তব্যে বাকরুদ্ধ করে দিলেন!
দারুন বলেছেন -কবি ও বিজ্ঞানী, উভয়ে বৃক্ষের ভাষা বোঝেন।
চমৎকার মন্তব্যে অভিবাদন প্রিয় সিনিয়র
৩৭| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৫১
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: প্রকৃতির সাথে সাহিত্যের অবিচ্ছেদ্য সম্পর্ক.....
তবুও বর্তমানে তা অনেকাংশেই দেখা যায় না......
চমৎকার একটা কবিতায় মুগ্ধতা......
সবুজে ভরে উঠুক পৃথিবী এ আশায় লাইক ও প্রিয়তে......
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:২২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম। প্রকৃতি আর সাহিত্য একে অন্যের পরিপূরক থাকারই কথা!
কিন্তু প্রকৃতি থেকে নগর সভ্যতায় মানুষ বিচ্ছিন্ন হয়েছে বলেই কি- এ শুন্যতা!!
চেতনায় পরিবর্তন! বিশালতার বদলে ক্ষুদ্রতায় ঘুরপাক হয়তো!
আপনার মুগ্ধতা প্রেরণা হয়ে রইল।
প্রিয়তে নেয়ায় সম্মানিত বোধ করছি! কৃতজ্ঞতা।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা আর শুভকামনা ভায়া
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৪
ওমেরা বলেছেন: প্লিজ মেরোনা, বাঁচতে দাও , আমারও জীবন আছে, আছে বাচাঁর অধিকার। তাছাড়া আমি তোমারদের প্রকৃত বন্ধু।
খুব খুব ভাল লাগল গাছ বন্ধুদের কথা । ধন্যবাদ ভাইয়া।