নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জন্ম-মরণ-জনম (তিন জনমের সন্ধানে)
১ম পর্ব
সাঁতার!
২য় পর্ব
গমন:
জলজ সন্তরনশীল জীবন
আহ! ঢাকার চেয়েও বেশি ঘনত্বেও
সব্বাই কি মূখোশে মিলেমিশে থাকা!
সত্যটা যেদিন প্রকাশ হল- উফফ
কি প্রচন্ড গতিতে ইচ্ছেয় অনিচ্ছেয়
সবাই ছুটছিলাম দিকবিদিক-হাশরের ময়দান যেন
ইয়া নাফসি ইয়া নাফসি সেই তখনই চেনা
অজানা গন্তব্যে সব কেমন মোহাবিষ্ট গতিময়!
সহসা খূলে যায় ভুবন চুরাশির গুপ্ত ওহিভেদ
পলকে প্রলয়ে-সৃস্টি ক্ষুদ্রাতি ক্ষুদ্রানু সময়
আলোক গতির চেয়ে দ্রুততায় ফায়সালা
উৎক্ষেপনের পর যেন সাত সমুদ্র তের নদী....
পুলসিরাত – নীচে মৃত্যু পার হলেই জীবন
তীব্র ঝলক গতিতে ছুটছি কোটি কোটি
ভাবনা ক্লান্ত হতে–হতে-হতাশার মূখেই আলোকিত দরজা
এক পল মাত্র। ঝূপ করে নেমে এল আঁধার!
৩য় পর্ব
গর্ভ ভুবন: মৃত্যু জনম
আমি মৃত। আমি জীবিত।
বিস্ময়ানুভব!
এক জলাশয় ছেড়ে আরেক জলাশয়ে
বদ্ধ কপাটের এপারে আমার সংগী কাউকে পাইনা!
নতুনাভরনে-পাই আমার আমিকে!
পূর্বস্মৃতি কিছু মনে পড়ে না!
শুধু প্রচন্ড গতি,
ভয় আর স্বপ্ন আবছায়া কাঁপিয়ে যায়;
বেশ উষ্ন এক ভুবনে আড়মোড়া ভেঙ্গে উঠি
চারপাশে কত আয়োজনে আমি যেন আমি হতে থাকি।
কিছু একটা মিশে যায় আমার মাঝে
শিহরিত হই.. অতপর অসস্ত্বি কেটে গেলে
অভ্যস্ততায় মুগ্ধ জীবন! সময়ের প্রয়োজনে।
৪৬টি ক্রোমোজোমে ৩ বিলিয়ন জেনম কোড
ঘোরের মতো বা স্বপ্নাবেশে গড়তে থাকে অবয়ব!
কত সময়? এক দিনে হাজার বছর রহস্য
কিংবা পঞ্চাশ; অংক জানিনা, শুধু অনুভব প্রলম্বিত হয়
সহসা যেন ঘুম ভেঙ্গে যায় –অবাক নিজানুভবে
আরেহ! আমি কি এমনই ছিলাম অনন্তে!
এক শেকলে বাঁধা গার্হস্থ্য জীবন!
নড়ে উঠতেই দেখি কেপে ওঠে ভুবন
ভয়ে চুপসে যাই! দুনিয়া আবার চলে স্বাভাবিক।
এক অদৃশ্য শক্তি যেন ক্রমশ বাড়ছে নিজের ভেতর
খুব ছুটতে ইচ্ছে করে! হাত পা ছোড়ার আকুল চেষ্টা
বন্ধ চোখেই সব দৃশ্যমান অনুভবে।
স্বপ্ন যখন আকাশ ছুঁয়ে যায়
পূর্নতা যেন পুরোনোর প্রলয়েই শুরু হয়
এক অদম্য মুক্তি কামনায় খোলস ছাড়তে চাই
জনম জনমের ছায়া যেন খেলে যায়
সেই একই খেলা ভাঙ্গা গড়া, লয়-প্রলয়, মৃত্যু-জন্ম!
চীৎকার করে উঠি! হাত-পা ছুড়তে থাকি
কান্না, ছোটাছুটি, তীক্ষ্ণ সাইরেন, দ্রুত গতি
আত্মার কান্না, ভগবানের কান্না ওভারল্যাপ হয়ে যায়
যতটা দ্রুততায় চাই ততটাই বাঁধা যেন আটকে ধরে-
মুক্ত হতেইঃ অসীম শূন্যতা ঘিরেধরে সহসা; তারস্বরে কেঁদে উঠি!
ছবি কৃতজ্ঞতা: গুগল
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: উফফ!
কঠিন হলেতো আর রসাস্বাদন হলোনা!
ভাবনার গভীরে গিয়ে একটু উঁকি দিন- দেখবেন আনমনে হেসে উঠবেন-
অনেক অনেক ধন্যবাদ আর শুভকামনা
২| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু
মেডিক্যাল সাইন্স আর ধর্ম মিশিয়ে পরকালের পুলসিরাত পার হবার যুদ্ধে শুক্রকীটের মানুষ হয়ে ওঠার কাহিনী । এর পরে শুধু আত্মা আর জীবদেহের কর্মফলের অর্জন থলিতে ভরে পুলসিরাত এর প্রহরীদের উপঢৌকন দেবার পালা ................
বেশ কঠিন করে ফেলছেন আপনার ইদানীংকালের লেখাগুলো । অনেক সময় মাথার উপর দিয়ে যায় । ভাবে সপ্তমীতে বুঝে নিতে হয় ।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হা হা
ভাবে সপ্তমী- দারুন বলেছেন ভ্রাতা
আসলেই কি কঠিন হয়ে যাচ্ছে? লিখতে গিয়ে বরং ভাবি হায় কত সহজ ভাবনাগুলোই অভ্যক্ত রয়ে গেছিল
হুম শুক্রকীট জীবন সাতার পর্বে, তার গমন ২য়ার্ধে আর পূর্ণতা তয়পর্বে তিনটি পৃথক জীবানুভবে অনুভবের চেষ্টা করেছি।
আমাদেরএক জীবনেই যে সব শেষ নয়- শুরু থেকে তার একটা ফ্রেমিং খুঁজছি
অনেক অনেক ধন্যবাদ আর শুভকামনা
৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০১
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: দারুণ লিখেছেন সুপ্রিয় কবি।
কথাগুলো সহজসরল মনে হলেও ভাবচিত্র বুঝাটা কঠিন মনে হচ্ছে আমার কাছে।
ভালো লাগা রইল কবিবর।
শুভকামনা আপনার জন্য সবসময়
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমাদের এ জীভন নিয়ে আমাদের কত ভাবনা। এ জীবন শেষ কি হবে? এই জীবনই কি শেষ?
শেষের উত্তর খুঁজতে শুরুেত ভ্রমন করেছি মাত্র।
একটি মাত্র ভাগ্যবান শুক্রকীট জন্ম, আগম, নিগম এবং তার পূর্নতার কল্পচিত্র আঁকার চেষ্টা
অনেক অনেক ধন্যবাদ আর শুভ কামনা
৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১০
সুমন কর বলেছেন: উফফফফ......কি কঠিন !!
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সুমনদা! সত্যিই ভাবনায় পড়ে গেলাম!!
আমাদের এক জীবেনর আগমনী পূর্ব জীবনের ২টা পর্ব খূঁজেছি কেবল! শুক্রানু হয়ে পিতায় অবস্থান সাতারে, আগম-নিগম খেলা য়ঢ পর্বে, আর অনুর মানব রুপ লাভের পর্ব ৩য় অংশে!
এর মাঝে বোধ, মিথ, প্রশ্ন, অনুভবের দোলাচলের মিথস্ক্রিয়া- এইতো!
কাঠিন্যেও সঙ্গতে কৃতজ্ঞতা
অনেক অনেক ধন্যবাদ আর শুভকামনা
৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৬
সোহানী বলেছেন: আপনার কবিতার মধ্যে সুকান্তের সেই ছায়া দেখতে পাই। সত্যিই অসাধারন।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনার অতীব প্রীতিময় মন্তব্যে মূখ লুকানোর জায়গা খুঁজছি আপাতত আপনার আঁচল টুকু দিয়ে অভাগার লাজ বাঁচান! দয়া করে
উনারা পরম অধিকারী। উনাদের চরণ ধুলির ছিটেফোটা পেলেও ধন্য জীবন।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভকামনা।
৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৪৯
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
এ যেন চারপাশে ঘোর অন্ধকার নিয়ে লিখেছেন ! অনুভবে শূন্যতা...
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: নিজেকে খুঁজতে গিয়ে যখন শুক্রানুতে হারিয়ে যাই, অতপর পুন: প্রত্যাবর্তনে জাগতিক ঘোর আঁধিয়ারা থাকলেও অনুভবের আলোয় এক মিষ্টি জোছনা ছড়িয়ে থাকে পুরো পথময়
শূন্যতাটুকু ছুঁতে পারলেই সার্থক আর বাকী র'ল অন্তহীন চক্রাবর্তন...
যতক্ষন না মেলে মুক্তির সোনালী সোপান
অনেক অনেক ধণ্যবাদ আর শুভকামনা
৭| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৫
শায়মা বলেছেন: তুমিও দেখি খট্টাঙ্গ পূরান শুরু করিলা!!!!!!!
২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হা হা
তা যা বলেছ আপু সবার কাঠিন্যকে এক কথায় প্রকাশ করিলা - খট্টাঙ্গ পূরান হাসতে হাসতে শেষ..
কাঠিন্য দেখিলা আপু, তিন জনমের পরিচয় পাইয়া খুশি হইলা না হা হা হা
ইহাতো কল্পনা, মিথ বা ধর্মীয় উপাখ্যান নয়- এক্কেবারে শতভাগ ভেজালমুক্ত খাটি বিজ্ঞান সম্মত উপায়ে প্রস্তুত অনুভব
অনেক অণেক ধন্যবাদ আর শুভকামনা।
৮| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৬
এফ.কে আশিক বলেছেন: কবি যখন কোন কবিতা লিখেন তখন তার নিজস্য একটা ভাবনা থাকে,
সেই ভাবনা নিয়ে তিনি তার মত করে লিখে যান।
লেখা শেষে পাঠকের হাতে পৌছাবার পড়ের ভাবনাটা সম্পূর্ন পাঠকের মনের উপরে...
তবুও যতটা সম্ভব সহজ ভাবে উপস্থাপন করলে পাঠকের নিতে সুবিধা হয়...
নিরন্তর শুভকামনা... কবি।
যদিও আমার লেখা ১০০ এর উপরে খুব কম-ই দেখা খুব কম...।
যদিও ব্লগে আমার লেখায় পাঠকের সংখ্যা খুব কম...।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:০০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম।
দুটোর সমন্বয় হলেই হলে পুর্ণতা
এ কাব্যের বিষয়টা সচরাচর ভাবনার বাইরের কিছু অধিয়াত্মার টার্ম এবং রেফারেন্সি হয়তো
একে খানিক্টা অবোধ্যতার আভরন দিয়েছে?? বাকীটুকু পাঠকি ভাল বলতে পারবেন
সংখ্যা অনেক আন্তঃশর্তের বন্ধনে সম্পর্কযুক্ত। সময়, পারষ্পারিক মিথস্ক্রিয়া, এক্টিভ অংশগ্রহন,
এরকম বহু নিয়ামক রয়েছে- সময়ে ১০০০ পেরিয়ে যাবে হয়তো
অনেক অনেক শুভ কামনা
৯| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:১১
এফ.কে আশিক বলেছেন: মন্তব্যটি সঠিক ভাবে উপস্থাপন করতে পারিনি লেখা শেষ হবার আগেই ভুলে প্রকাশ করে ফেলেছি
আন্তরিকভাবে দুঃখীত...।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:০১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ইটস অকে
১০| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:৪০
জাহিদ অনিক বলেছেন:
মহাকাল জীবন মরণ জন্মান্তর ! এগুলোতো সহজ কথা !
তবে কবিতাটা কঠিনই বটে !
২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:১৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম
ভাবনার দুয়ার খুলে দিন কবি - - -
আপনার এই জিবনের পুর্বে কই ছিলেন? পিতার মনিতে, শুক্রকীটে সেই জিবনটাও কিন্তু পুর্ণ জীবন। সে অনুভবে ডুব দিন - -
সাতার জলবত করলং হয়ে যাবে - -
মনি জীবনের মুক্তি গর্ভে স্থান পেলে। কি কঠিন প্রতিযোগীতায় কোটি কোটি আপনার ভাইবোনকে হারিয়ে, পিছে ফেলে, মৃত্যুর মুখে ফেলে আপনার বিজয়!!! ভাবুন
সাথে চলমান রুপক গুলোর প্রকৃত সন্ধানের র&ইয়ড়োপব মিশিয়ে নিন- একদমি সোজা!
অতঃপর - মাতৃগর্ভে মনির পুর্নতা এবং দুনিয়ায় আগমনি চিৎকার - -
সাথে আত্ম দর্শনের কিছু গভীর তত্বের আলোকপাত অন্তলদৃষ্টির হাকিকতে
দেখুন্তো এই বিষয়গুল ভাবনায় থাকলে কত সহজিয়া মনে হয় হয় নাকি ?
১১| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৪২
চাঁদগাজী বলেছেন:
প্রকৃতিকে না বুঝতে পেরে মানুষ রূপকথার আশ্রয় নিয়েছে প্রাচীনকালে।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:২৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এটাও সত্যি, আবার এখনো বুঝতে পারছে ক'জনা? আশ্রয় নিচ্ছে ভিন্নতার!
স্থবির জীবন দর্শনের উপর চলছে জীবন! পথ হয়ে যাচ্ছে ভিন্ন! জাগতিকতায় স্থির আটকে থাকাও অজ্ঞতা!
অনন্ত জীবনকে শুধু ভোগ আর অর্থহীন কর্মের ভাবাও মুর্খতা বটে - - -
ধন্যবাদ ও শুভ কামনা
১২| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ২:৫৬
প্রামানিক বলেছেন: পড়তে কঠিন লাগলেও চমৎকার কাব্য কথামালা।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:২৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রামানিক দা
শুভকামনা অন্তহীন
১৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:২৭
বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর বলেছেন: শুভকামনা আপনার জন্য সবসময়.....................
২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৩১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কৃতজ্ঞতা অনেক অনেক
শুভকামনা অন্তহীন
১৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৫২
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: সবাই কঠিন কয়।
আমি আর কি বলব।আপাতত শুধু পড়ে গেলাম।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:২১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম।
আপাতত শুধু দেখে গেলাম হা হা হা
শুভকামনা অনেক অনেক
১৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৬
সাহসী সন্তান বলেছেন: পোস্টে মন্তব্য করতে গিয়ে মেজাজ খারাপ হই যাইতেছে। বাচ্চার কান্না থামান মিয়া। কানের কাছে বড় করুণ সুরে বাজতেছে। এর পর থেকে ব্লগিং করতে আইলে কচিকাচাদের মাঠে খেলতে পাঠাইয়া তারপর ব্লগে আইবেন...
যদিও কবিতা আত্বস্থ করতে একটু কষ্ট হইছে। তবে ঐটা কোন ব্যাপার না। যা বুঝছি আর যা বুঝি নাই, সব মিলাইয়া এই মূহুর্ত্বে আমি নিজেও একটা সাতকাহন রচনা করবার পারি।
কিন্তু কথা সেইটা না। একটা মানব অবয়ব তৈরি হইতে কিন্তু ২৩ জোড়া ক্রমোজমের সব গুলাই লাগে না। একটা বিশেষ জোড়া হইলেই যথেষ্ট। সুতরাং কবিতায় ভুল ইনফর্মেশন দেওয়া হইতাছে কিনা বিষয়টা খতিয়ে দেখা দরকার!
পোস্টে ভাললাগা! কিছু বানান ভুল আছে ঠিক করে নিয়েন! খূলে < খুলে। আরো কিছু আছে। কিন্তু কপি-পেস্টের ঝামেলার কারণে দিতে পারলাম না। শুভ কামনা জানবেন!
২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আহা অবোধ সন্তান নিজের অতীতকে এত সহজে অবহেলা করলে কি চলে!
কষ্ট হইবার কিছু নাই ভ্রাত একটু ভাব জগতে ডুব দিয়া চিন্তার রশি ছাড়িয়া দি্ন--
সব জলবত তরলং
আপ্নারা গিয়ানি গুনি মানুষ। আমি আবার সোসাল সাইন্সের ছাত্র। বিজ্ঞান শুধু মনের গভির টান আর গুগল মামার জ্ঞান
[link|https://bn.wikipedia.org/wiki/ক্রোমোজোম|ক্রোমোজোমের প্রকারভেদ[সম্পাদনা]]
কাজের উপর ভিত্তিকরে ক্রোমোজোম দুই প্রকার, দেহজ বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণকারী ক্রোমোজোমকে অটোজম (Autosome) এবং যৌন বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণকারী ক্রোমোজোমকে যৌন বা লিঙ্গ নির্ধারক ক্রোমোজোম (Sex chromosome) বলে। মানুষের দেহকোষে অটোজমের সংখ্যা ৪৪টি (২২ জোড়া) এবং যৌন বা লিঙ্গ নির্ধারক ক্রোমোজোমের সংখ্যা ২টি (১ জোড়া) এবং জনন কোষে (শুক্রাণু বা ডিম্বাণু) অটোজমের সংখ্যা ২২টি এবং যৌন বা লিঙ্গ নির্ধারক ক্রোমোজোমের সংখ্যা ১টি।[২]
লিঙ্গ নির্ধারনে ১টি ক্রোমোজম লাগে ঠিকাছে, লিমগ ছাড়া কি মানব দেহে আর কিছু নাইক্যা ভায়া
সঠিক তত্ব দিয়া সহায়তা করিলে সংশোধন করা হইবে
ধন্যবাদ টাইপোর বিষয় নজরে আনার জন্য
আসলে কি বিজয়, ইউনিজয়, অভ্র মাল্টিপল কি লেয়াঊট মাঝে মাঝে আউলাইয়া যায়.।
১৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২৮
লাবনী আক্তার বলেছেন: একটা মানব অবয়ব তৈরি হইতে কিন্তু ২৩ জোড়া ক্রমোজমের সব গুলাই লাগে না। একটা বিশেষ জোড়া হইলেই যথেষ্ট।
সাহসী সন্তানের মন্তব্যে পড়ে হাসতে হাসতে শেষ।
যাক, কবিতায় আসি- ভাই কঠিন কবিতা লিখছেন, যতটুকু বুঝেছি চমৎকার লেগেছে আমার কাছে।
শুভকামনা রইল অনেক।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সাস ভাইয়ের লগে হাসুইন ঠিকাছে - কিন্তু আমি কি করি
গুগল মামায় যে এইসব কয়
ক্রোমোজোমের প্রকারভেদ
কাজের উপর ভিত্তিকরে ক্রোমোজোম দুই প্রকার, দেহজ বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণকারী ক্রোমোজোমকে অটোজম (Autosome) এবং যৌন বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণকারী ক্রোমোজোমকে যৌন বা লিঙ্গ নির্ধারক ক্রোমোজোম (Sex chromosome) বলে। মানুষের দেহকোষে অটোজমের সংখ্যা ৪৪টি (২২ জোড়া) এবং যৌন বা লিঙ্গ নির্ধারক ক্রোমোজোমের সংখ্যা ২টি (১ জোড়া) এবং জনন কোষে (শুক্রাণু বা ডিম্বাণু) অটোজমের সংখ্যা ২২টি এবং যৌন বা লিঙ্গ নির্ধারক ক্রোমোজোমের সংখ্যা ১টি।[২]
লিঙ্গ নির্ধারনে ১টি ক্রোমোজম লাগে ঠিকাছে, লিংগ ছাড়া কি মানব দেহে আর কিছু নাইক্যা ভায়া
হা হা হা । সঠিক সুত্র থাকলে শেয়ার করতে পারেন।
যাক, কবিতার ওক্টুকু বুঝেছেন ত্ততূকুই আমার তৃপ্তি
অনেক অনেক শুভকামনা
১৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৭
সাহসী সন্তান বলেছেন: কথা আপনি খারাপ কিছু কন নাই ব্রাদার। লিঙ্গ নির্ধারণ ছাড়াও আসলে মানব দেহের আরো অনেক কিছুই আছে। কিন্তু কথা হইতাছে স্টার্টিং পয়েন্ট যেইটা দিয়া শুরু হয়, সেইটার দিকেই তো সবার আগে নজর দিতে হইবে। তারপর না বাকি ব্যাপারটা আসবে!
তাছাড়া কবিতায় যদি ৪৬ জোড়া ক্রমোজমে ৩ বিলিয়ন জেনম কোড দ্বারা একটা মানব দেহ ধিরে ধিরে গড়ে ওঠার কথা বলা হইতো, তাইলে এখানে আমার কোন কথা থাকতো না। কিন্তু সেইটা যখন বলা হয় নাই, তখন এইখানে ভানুর মত আমারও যদি দুইখান কথা থাকে, তাইলে সেটাতে আশ্চার্য হওয়ার কিছু নাই...
আর এইটা নিয়া অত ঘাবড়ানোর কিছু নাই। কবিতায় হালকা আলুছনা করা ইচ্ছা হইল তাই ঐ বিশেষ ব্যাপারটা (ব্যাপারের জায়গায় অঙ্গ না পড়ার অনুরোধ রইল) নিয়া একটু নাড়া চাড়া করতাছি। কিন্তু আপনি যেভাবে সিরিয়াস হইয়া যাইতাছেন, তাতে তো এবার আমার বইয়ের লাইব্রেরি নিয়া হাজির হওয়া লাগে!
২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হা হা
না অঙ্গ না পইড়াই বুইঝা নিলাম
নাথিং সিরিয়াস ভায়া লাইব্রেরী আনেন দুষক নাই তবে ঐ গপ্পের মতো নীচে আগুন জ্বালাইয়েন না আবার হা হা হা
শুভকামনা অন্তহীন
১৮| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৫
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: ভাল লিখেছেন+
২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভায়া
ভাল লাগা আর প্লাসে কৃতজ্ঞতা
অহ! আপনি কঠিন কন নাইক্যা শান্তি পাইলাম হা হা হা
১৯| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২২
ফয়সাল রকি বলেছেন: কেন যে কবিতা কম বুঝি
২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভাইজান, খিতা কইলেন!
কবিতার কথা ভুইলা খালি ভাবে ডুইবা নিজেরে খুঝতে খুঝতে পাঠ করতে থাকুন!
আলিফ লায়লার মতো সব ফকফকা বুইঝা যাইবেন
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভায়া, শুভকামনা অফূরান
২০| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪২
আমি তুমি আমরা বলেছেন: আজকের লেখাটাও বুঝতে পারলাম না। বেশ কঠিন হয়ে যাচ্ছে আপনার ইদানিংকালের লেখাগুলো
২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম!
ভাবনার বিষয়!
আসলে অন্ত:জগতের টার্মগুলো নিয়ে যারা নিত্য ভাবে তাদের কাছে জলের মতোন!
আর প্রচলিত বিশ্বাসের টার্মোলোজিগুলো খূব বেশী ইউটার্ন খেয়েছে বলেও একটু অন্যরকম লাগতে পারে!
কেয়ামত, ভুবন চুরাশি, গুপ্ত ওহি, পুলসিরাত -চলতি চেতনার বাইরে গহন সত্যানুভব থেকে ভিন্ন দৃিষ্টতে দেখার চেষ্টা করেছী।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আর শুভকামনা।
২১| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৬
নতুন নকিব বলেছেন:
প্রিয় কবি,
ভাবের গাম্ভীর্যে ইদানিংকার লেখাগুলো আপনার অনন্য!
মুগ্ধতা একরাশ।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: প্রচলিত বোধ আর চেতনার গহনে ডুব দিয়ে সত্যানুভবের চেষ্টা করছি!
আমার আমিকে খুঁজতে পেছেন যেতে যেতে মনি জীবন অনুভব হল সাতারে!
একজনমের মৃত্যুতে আরেক জনমের শুরু পাই গমনে...
মনির মৃত্যু হয়ে মনুর জন্ম হয় মাতৃগর্ভে সে জনমানুভব ৩য় পর্বে!
সাথে প্রচলিত মিথ, সত্য বা বিশ্বাসের গভীরে সন্ধান!
মুগ্ধতাটুকু ছুঁয়ে গেল
শুভকামনা সবসময়
২২| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২১
জাহিদ অনিক বলেছেন:
দেখুন্তো এই বিষয়গুল ভাবনায় থাকলে কত সহজিয়া মনে হয় হয় নাকি ? - হুম খুব হয়।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হা হা
পুনরাগমনে কৃতজ্ঞতা এবং ধন্যবাদ
শুভকামনা অন্তহীন
২৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২০
কঙ্কাবতী রাজকন্যা বলেছেন: খুব ভালো লেগেছে।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ভাল লাগল আপনাকে পেয়ে
আপনার দারুন সিরিজ মোহাবিষ্ট করে রেখেছে
ভাল লেগেছে জেনে অনুপ্রাণীত হলাম।
শুভকামনা অফুরান
২৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৮
তারেক ফাহিম বলেছেন: উপঃ এত শক্ত ভাব কী করে আসে আপনার মাথায়।
কবিতা বরাবরের মতই কম বুঝি, মন্তব্যগুলো পড়ে মোটামুটি বুঝে আসলো।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: উপস!
আমি গেছি- দশচক্রে নাকি ভগবান ভুত
সব্বার কাচে যেমন কঠিন লাগচে! ভাব কাব্যে আপাতত বিরতি
যাক! মন্তব্য েসহ বুঝে আসছে জেনে কিছুটা স্বস্তি পেলাম
অনেক অনেক শুভকামনা ভায়া
২৫| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন:
যতটা দ্রুততায় চাই ততটাই বাঁধা যেন আটকে ধরে-
মুক্ত হতেইঃ অসীম শূন্যতা ঘিরেধরে সহসা; তারস্বরে কেঁদে উঠি! চমৎকার।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:
হুম নিজের অতীত খু*জতে গিয়ে দুিই জীবনের সন্ধান পেলাম! শুক্রানু জীবন আর গর্ভ জীবন। একের মৃত্যুতেই অন্যের যাত্রা শুরু-
জন্ম-মৃত্যুর এই অন্তহীন চক্রেই বাঁধা জীবাত্মা!
যতক্ষননা পরমাত্মায় উত্তীর্ন হতে পারছে - -
সিরিজে আর দুটো দেব ভাবছি- চলতি জীবন আর এই দেহত্যাগের পরের ভাবনা নিয়ে!
অনেক অনেক ধণ্যবাদ ভায়া
২৬| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:২৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: উচ্চমার্গীয় কবিতা বড্ড কঠিন ঠেকলো যে ভ্রাতা, এই বোকা মানুষের কাছে
কেমন আছেন বিদ্রোহী ভ্রাতা? ভাল থাকুন সবসময়, শুভকামনা জানবনে।
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আরেহ- কত্তদিন পর এলেন!!!!!!!!!!!!
ভাল আছেন আশা করি। আমিও আছি।
সত্য কি আসলেই কঠিন হা হা হা
অনেক অনেক ধন্যবাদ আর শুভকামনা
২৭| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হুম সুন্দর
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ কবি
শুভকামনা অফুরান
২৮| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৪১
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার এ লেখাটা পড়ে মনে হলো, জানিনা, আমি আসলে কিছুই জানিনা! আজ যেটা সত্য বলে মনে হয়, কালই সেটা ভুল বলে প্রমাণিত হয়। চিরসত্য, চিরস্থায়ী যিনি, তিনিই সবকিছু ভাল জানেন।
২ নং প্রতিমন্তব্যে আপনার ব্যাখ্যাটা পেয়ে তাও কিছু বুঝতে পার লাম। তিন পর্বে প্রাণের পূর্ণতার কথা।
জলজ সন্তরণশীল জীবন - চমৎকার অভিব্যক্তি! আপনার এ কবিতাটা পড়ার সময় দ্বিতীয় আর তৃতীয় পর্বেড় কথা ভেবে রীতিমত ভয় পাচ্ছিলাম!
চমৎকার আধ্যাত্মিক কবিতা, ভাবনার সাগরে ডুবিয়ে দিয়ে "জলজ সন্তরণে" বাধ্য করে।
পোস্টে দ্বাদশ ভাল লাগা + +
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: চিরসত্য, চিরস্থায়ী যিনি, তিনিই সবকিছু ভাল জানেন। আসলেই তাই !
আর আমাদের যত জানাজানি সবি যেন নিজেদের না জানার সমুদ্র পারি দেবারই অন্তহীন প্রয়াস----
"জলজ সন্তরণে" আপনার অসাধারন অভিব্যক্তিতে মুগ্ধ! কৃতজ্ঞতা একরাশ
শুভকামনা অফুরান
২৯| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:১৯
পারেছ বিশ্বাস২২২২৭৪ বলেছেন: জন্মান্তরবাদ পর্ব গুলো না পড়লে আপনার এই লেখা বুঝতে আমার পন্ডিত খুঁজা
লাগত
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:
মন্দ বলেননি আসলে জানা না থাকলে হৃদয়ঙ্গম করতে অস্বস্তি হয় বটে!
যাক জন্মান্তরবাদ সিরিজ পড়েছেন জেনে ভাল লাগল
অনেক অনেক শুভেচ্ছা
৩০| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:৩৬
শের শায়রী বলেছেন: আপনার কবিতার সাথে আমার জাতিস্মর লেখার মিল খুজছিলাম। জন্ম জন্মান্তরের কাহিনী যে এভাবে কবিতায় তাও ত্রয়ীতে তুলে আনা যায় এই প্রথম দেখলাম। মুক্ত হতেই অসীম শুন্যতা ঘিরে ধরে। কি অসাধারন উপলদ্ধি।
আপনি আমার আগেই শ্রদ্ধেয় সেটা বহুগুন বাড়িয়ে নিলেন ম্যাভাই (আমাদের দেশে গ্রামাঞ্চলে বড় ভাইকে ম্যাভাই বলে মুলতঃ মিয়াভাইর অপভ্রংশ)। আপনি আমার ম্যাভাই।
১০ ই জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:১৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আর আপনার গল্পে গভীর মিল পেয়েই লিংক দিয়েছিলাাম
সার্থক হলো দেয়া। আপনার অনুভবের গভীরতা ছূঁয়ে গেল।
ভাল বাসার ম্যাভাই-এ্ আন্তরিকতার গভীরতা বুঝীয়ে গেল কৃতজ্ঞতা ম্যাভাই
আপনিও আমার ম্যাভাই হলেন তবে
অনেক অনেক শুভেচ্ছা ম্যাভাই
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১৬
ওমেরা বলেছেন: কি কঠিন !!!