নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তুমি ছিলে আগেও, রূপ ভিন্নতায় ~
অযুত নিযুত চক্রে পালাবদলে
চুরাশি উত্তীর্নতায়ঃ
প্রতিনিধিত্ব- আদম দেহ
আত্ম সমর্পনের সফলতায়- মুক্তি নিহিত।
রাসূল অনুতে তোমার
স্বাক্ষ্য শর্তে;
বিকাশ দায় কর্মানুপাতে।
সকল শুভ আর কল্যানের আধান
শেকল প্রতিক্রিয়া সাফল্যে-প্রশংসাকারী প্রশংসিত।
যিনি মৌলিক সৎ, সত্য সুন্দর-
সত্যবাদী, ধ্যানী,
আত্মসমর্পিত;
তিনিই প্রশংসিত এবং প্রশংসাকারী
অন্তবিহীন অনুচক্র নিত্যতায় বিরাজিত।
তোমার স্তরান্তর ভ্রমন,
জন্মান্তরের পালা বদল সত্যাসত্যে
অবিশ্বাসে বিস্ফোরিত চোখে তাকাও।
অথচ পড়েও বোঝনি-
কি সত্য উচ্চারিত ।
সাবলীল স্বচ্ছতায়
প্রভু বলেন? ‘তাকাও গোধূলি লগ্নের দিকে,
ভাবো রাত নিয়ে, এবং যা কিছু তা
ধাপে ধাপে প্রকাশ করে;
তাকাও চাঁদের দিকে যখন তা পরিপূর্নতা পায়-
নিশ্চই তোমরা অস্তিত্বের
একস্তর থেকে আরেক স্তরে প্রবেশ করবে (নিশ্চিত)।
আত্মার হাকীকত, মাতৃভাষায় অনুভবে, প্রাণে ধারনের ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা
আত্মার মুক্তি, রিসালাতের হাকীকত, ইংগিতময়তায় জন্মান্তর, গমনাগমন,
মানুষের স্তরে স্তরে পথ বেয়ে আগম-নিগমের আল্লাহর ঘোষনা।
সূরা আল ইনশিকাক (৮৪)নং শেষাংশের আয়াতক’টি সংযোজিত।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৩৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:
আত্মার আর বিশ্বাসের গহনে খুজে ফেরা সত্য
অনেক ধন্যবাদ ভায়া
২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৮
ঋতো আহমেদ বলেছেন: কবিতাটি প্রসংসার দাবি রাখে। ++
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৩৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ
শুভকামনা অফুরান
৩| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০০
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
কবিতা ভাল হয়েছে+++
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৩৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:
প্লাসে আর ভালোলাগায় ধন্যবাদ
শুভ কামনা অন্তহীন
৪| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:০৯
মাইনুল ইসলাম আলিফ বলেছেন: আধ্যাত্বিকতায় পাশ মার্ক।
মানুষের মৃত্যুটাই হল দুনিয়া থেকে আখিরাতে যাওয়ার একমাত্র পথ।আর কোন বাইপাস নেই।
ভাল লেগেছে।শুভ কামনা।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৩৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হা হা
ধন্যবাদ আর শুভ কামনা অফুরান
৫| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫১
সুমন কর বলেছেন: আমাদের সাথেই সৃষ্টিকর্তা আছেন। বুঝলাম কম কিন্তু পড়তে ভালো লাগল।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৪৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: জন্মচক্র, মুক্তি, রাসুল হাকিকত
মৌলিক পরিচয়
জন্মচক্র, এক স্তর থেকে আরেক স্তরে ভ্রমনের কোরানের প্রমাণ -
ভাল লাগাটুকু টুলে রখলাম গহনে
৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:০৩
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: আমি, তুমি ছেড়ে আধ্যাত্মিকতা! ভালো হয়েছে...
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৪৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হা হা
আধ্যাত্মিকতায়ও সেই আমি তুমি আছে কিন্তু
শুভকামনা অফুরান
৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১:০৮
রাতুল_শাহ বলেছেন: এই কবিতা বুঝে উঠতে পারছি না। কবির সাহায্য লাগবে।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৪৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কবির ব্যর্থতাই তবে!!!!
জন্মচক্র, মুক্তি, রাসুল হাকিকত
মৌলিক পরিচয়
জন্মচক্র, এক স্তর থেকে আরেক স্তরে ভ্রমনের কোরানের প্রমাণ -
এবার দেখুনতো- মিলিয়ে
৮| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:৩৩
মলাসইলমুইনা বলেছেন: কবিতার ভাষা, জ্ঞান, আর বোধন বিদ্রোহী হয়ে পালাতে চেয়েছে পড়তে পড়তে | মনটা তবুও কেন জানি পড়তে চাইলো সবটুকু | নিজের মতো করে বুঝে নিলাম কিছু কিছু ব্যাপার আর তাতেই মহাসাফল্য ! ভালো লেগেছে কবিতা খুব |
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৫১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হা হা
পালালে চলবে কেনু?
চলমান বিশ্বাস আর সত্যের বাইরে পরম সত্যেও আমরা কিন্তু চমকে যাই!
বুঝে নিয়েছেনতো! ব্যস, আরকি চাই
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভায়া
৯| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৫৩
সোহানী বলেছেন: তোমাদের কবিতা বোঝার জন্য মনে হয় আবার বাংলা স্কুলে ভর্তি হতে হবে। আচ্ছা তোমরা এতো ভাষা ও তার প্রয়োগ শিখলা কেমনে.....
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হা হা
কি যে বলো না- লজ্জ্বা পাই শিখতে আর পারলাম কই?
সামান্য চেষ্ট করে যাচ্ছি।
তবে- এ কবিতাটি যারা ভাবগভীরে সত্য সন্ধ্যানী- তাদের জন্য অমৃত সম
ভবিষ্যতে সহজতার প্রতিশ্রুতি রইল
অনেক অনেক শুভকামনা
১০| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: গুড ওয়ান।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:
ধন্যবাদ। আপনার একটিভনেস ভাল লাগছে
শুভকামনা অফুরান
১১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৭
জাহিদ অনিক বলেছেন:
শিরোনামে ভালোলাগা রইলো।
প্রশংসাকারী প্রশংসিত
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: শুধু শিরোনামে
হা হা হা
অনেক অনেক ধণ্যবাদ ভায়া
শুভেচ্ছা অন্তহীন
১২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৫
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
প্রশংসাকারী প্রশংসিত! দারুণ!
ভেতরে অনেক কঠিন কথা দিয়েছেন। বুঝেছি কিনা সেটা প্রমাণ করতেও অনেক বেগ পেতে হবে!
কবিকে অরেনক শুভেচ্ছা
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৩০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় মাঈনউদ্দিন মইনুল
সবইতো বাংলা বর্ণমালাতেই তাও কঠিন লাগলো কেনে হা হা হা
মোহাম্মদ আহাম্মদ খুবই জানা বাংলায় প্রশংসাকারী প্রশংসিত কেমন অজানা লাগছে! না?
ভুবন চুরাশি বা চুরাশি লক্ষ যোনী ভ্রমন শেষে মানব জন্ম এই মতবাদ কে সামনে রেখে সত্যানত্য দর্শন
আমাদের সৃস্টির মৌলিকত্বে 'সাতার' কবিতায় জনমের পূর্ব জীবনের ইশারায় দিয়েছি!
সেই চুরাশী বিজয় শেষেই পাই এই স্বপ্নের মানব দেহজীবন। যার আবার লয়ের শংকা নিত্য!
মুক্তির পথ তবে কই? কিসে?
আমাদের সত্যের কেন্দ্র মোহাম্মদ আহাম্মদ। প্রকৃত অনুভবটা কি? অরবের যিনি এসেছিলেন আবার চলেও গেছেন
উনার মর্মার্থ অনুভব করার আন্তরিক চেষ্টা। কারণ এখন আমরা বা পরে যারা আসবে তাদের জন্য তবে কে? কি সত্য?
তার ইশারা, এবং এই আগম নিগম বা আগমন, নির্গমনের খেলা অন্তহীন সমাপ্তিহীন
তা কোরআনের বর্ণনায় (কবিতার শেষাংশ) সত্য বলে খুঁজে পাওয়া।
এবার ভাবুনেতা কতইনা সহজ কথা মালা
অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় মাঈনউদ্দিন মইনুল ভ্রাতা
শুভকামনা অফুরান
১৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৩২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মাঈনউদ্দিন মইনুল ভাইয়ের উদ্দেশ্যে -
সাতার!
সেই কোন জনমে শুরু
মনে পড়ে না কিছুতেই....
এ জনমের শুরুতে যেতেই কত কষ্ট!
আলো আর শক্তির চোখ ধাধানো বিচ্ছুরণে
তীক্ষ্ণ গুঞ্জনে কুন....
ছড়িয়ে পড়া মহাশুন্যে
সেই থেকে শুরু, বাতাসে সাতার
ইথারে সাতার, শুন্যে ভেসে থাকার
টিকে থাকার, অসীম সাতারু কসরত।
অগণণ লক্ষকোটি রুপান্তরের পথ বেয়ে
যখন চেতন হলো
দেখি জেলি জলে
লেজ নিয়ে ছুটোছুটি...
কোটি কোটি প্রাণের স্পার্মাটোজোয়া জগত
যাপিত জীবনের কত আয়োজন
সেরেটলি প্রাসাদে অ্যামিনো এসিড, সাইট্রেট,
এনজাইম, ফ্লাভিনসমূহ, ফ্রুক্টোজ
দস্তা, গ্যালাক্টোজ, মিউকাস ..
কি দারুন স্বচ্ছন্দ জলজ জীবন!
অদৃশ্য অচেনা ইশ্বরের ইচ্ছায় কত কোটি কোটি প্রাণ
কোথায় হারিয়ে গেল কেউ জানি না!
সাতরাতে সাতরাতে তারা আর কখনোই ফিরে আসেনি ---
এমনই একদিন- যেদিন কেয়ামত শুরু হলো –
প্রচন্ড প্রলয়ের উত্তাপে, উন্মাতাল প্রচন্ড গতি
ব্রহ্মান্ড উথাল পাতাল, দিগ্বীদিক
এলোমেলো সুতীব্র টান অপ্রতিরোধ্য- -
ছিটকে পড়লাম এক অচেনা জগতে!
ভাগ্যগুনে আঁকড়ে ধরা খড়কুটো আশ্রয়ের উষ্ণ গহবরে
হারিয়ে যেতে যেতে অচেতন হলাম! আমি কি মৃত?
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৩৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মাইনুল ভাইয়ের মন্তব্যের উত্তরে যে সাতার কবিতার উল্লেখ করেছিলাম তাই সহজগম্যতার জন্য এখানে দিলাম
১৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:২০
করুণাধারা বলেছেন: খুব ভাল হয়েছে। বিশেষ করে শেষ অংশে সুরা ইনশিক্কাকের আয়াত মার্জ করেছেন খুব সুন্দর করে।
সুরা ইনশিক্কাক ৮৪নং সুরা। আয়াত বোধহয় ১৬-২০।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভায়া
হুম। সুরা নং ৮৪ আয়াত শেষাংশের। নোট সংশোধন করে দিয়েছি।
কৃতজ্ঞতা নজরে আনায়
শুভকামনা অফুরান
১৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: মন্তব্য উত্তর সহ কবিতায় ++++
না হয় সত্যি ই অত বুঝতাম না ।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:
হুম । তাই মন্তব্যে ডিটেইলসে যেতে হল
অনেক অনেক ধন্যবাদ
১৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ছবিটা এমন কা
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: প্রতিকি হিসেবে
পদ্ম প্রাণের প্রতীক, ডিএনএর সত্য আর হাকীকি ইনসানের কম্বিনেশন দেয়ার চেষ্টা কাঁচা হাতে!
১৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আধ্যাত্মিক কাব্য বলে মনে হল।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:
নিগুঢ় সত্যানুভব অনুভবের সামান্য চেষ্টা!
অনেক অনেক ধণ্যবাদ ভায়া উপস্থিতিতে
শুভকামনা
১৮| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩২
আহমেদ জী এস বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু ,
নিঃসন্দেহে বেশ জটিল । নিযুত চক্রে পালাবদল ঘটিয়ে তবেই উত্তীর্ন হতে হবে চুরাশি রকম অর্থে ।
তবে সাথের ছবিটির সকল শুভ আর কল্যানের আধানে এ কি অনাসৃষ্টির ঘোষনা দিলেন ! না কি তাকিয়ে তাকিয়ে দেখতে হবে আর এক জন্মান্তর ............................
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কাঁচা হাতের ছবি পুন: সংযোজনার ভ্যার্থতার জণ্য আগেই ক্ষমা চেয়ে নিলুম
পদ্মর নীচে ডিএনের শেকল.. আর বৃহৎ নারীর পায়ের নীচে চলমান মানুষ দেখুন কত ক্ষুদ্রাকৃতির..
প্রকৃত মানবত্মার বাহ্যাবরণের ক্ষুদ্র ধারনা যা মৌলিক সত্যের কাছাকাছি ; থিমটা ছিল চমৎকার
কাঁচা হাত বলেই ফোটাতে পারিনি....
চুরাশী লক্ষরকম অর্থ বোধ আর অনুভবের সাকো পেরিয়েই না তবে মানব দেহ ধারন!
দেহ স্বত্তা থেকে আত্ম স্বত্তায় পূর্ণতায় বিলীন হবারই খেলা - জেনে না জেনে মাঠে ছুটছি সবাই...
কে জানে? হয়তো হয়তো নয় জ্ঞানমার্গ, কর্মযোগ আর সাধনায় নির্ভর করে চক্র সমাপনীর
অনেক অনেক ধন্যবাদ আর শুভকামনা
১৯| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৩৭
এফ.কে আশিক বলেছেন: দুর্দান্ত লিখেছেন কবি
কবিতায় মুগ্ধতা...।
২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।
মুগ্ধতা টুকু অনুপ্রাণ হয়ে রইল
শুভকামনা সবসময়
২০| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:১৫
আমি তুমি আমরা বলেছেন: বেশ কঠিন লাগল।
২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম।
মাথায় রইল সহজবোধ্যতারৈ কথা
ধন্যবাদ ও শুভকামনা
২১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১২:২০
কানিজ রিনা বলেছেন: আমিযে দাশ অনুদাশ তুমি যে প্রভু।
আদেশ করিবা মাত্র যাব চলিয়া।
কারন অকারন তোমারই সৃজন।
আসন্ন পাতিয়া আছ হে মোহাঃ প্রপ্রান।
এসেছি হেথায় তোমারই আকায়
আদেশ করিবা মাত্র যাব চলিয়া।
পরমে পরমও জানিয়া আশ্চর্য হইনা
তবু ভিষনও দেখিয়া, চুরান্ত চালাক
তুমি আছযে মিশিয়া পরমে পরমও
জানিয়া। প্রিয় একটি গান। ধন্যবাদ
আপনার কঠিন ভাষা তবুও কয়েক
বার পড়ে মনে যা আসল।
এসব গভির তত্ব বুঝার মানুষ নাইরে
বাপজান অনেকে নাবুঝে উল্টা জবাব
দেয়। অনেক অনেক ভাললাগা রইল।
২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধণ্যবাদ।
আপনার গানই বলে দিল হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়া গহন কথার।
হুম। বাহ্যতার পিছনে জীবনের মূল্যবান সময় শেষ করে, যাবার বেলায় থাকবে শুধু দীর্ঘশ্বাস!
আর আকুতি- যদি একটি ঘন্টা সময় দিতে-তোমাকে ডেকে আসতাম!
কিছু ভাল কাজ করতাম, দান করতাম, ধ্যান করতাম, - - - -
ভাললাগাটুকু অনুপ্রাণ হয়ে রইল। শুভকামনা সবসময়
২২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২৪
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: বেশ হয়েছে!!
++++
২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:
অনেক অনেক ধণ্যবাদ ভায়া
শুভকামনা অন্তহীন
২৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৪
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
কবি সদয় হয়ে আমাকে বুঝিয়ে দেবার পরও কি বলা যায় যে, 'বুঝি নি?'
কার এতো আস্পর্ধা!?
মন্তব্যে আবারও কবিতা। আরও ব্যাখ্যা। বিষয়টি অনেক আনন্দ দিলো আমাকে।
অনেক ধন্যবাদ। মনে হচ্ছে যা ভেবেছিলাম সেটিই ঠিক।
২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:০৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হা হা
কিযে বলেন ভায়া! লজ্জ্বা পেলুম।
আপনাদের বোঝানের জ্ঞান, সাহস ষ্পর্ধা কোথায়? শুধূ একটু ক্লু ধরিয়ে দেয়া আরকি
আপনার ভাবনাটুকু শেয়ার করলে আমরা কিছু শিখতে পারতাম
অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা আর শুভকামনা
২৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৩
আখেনাটেন বলেছেন: আধ্যাত্মিক ব্যাপার-স্যাপার।
তবে শিরোনামটা পছন্দ হৈছে।
২০ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:১৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: পুরোটাই
ধন্যবাদ অনেক অনেক।
শুভকামনা রইল অন্তহীন
২৫| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১০
নীলপরি বলেছেন: ভীষণই ভালো লাগলো । +++++++
আচ্ছা , ছবিটা দেখে তারপর কি কবিতাটা লিখেছেন নাকি কবিতাটা আগেই লিখেছিলেন ?
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ নীলপরি
কবিতার ভাবকে ফোটাতেই কাঁচা হাতে দুটো ছবিকে কম্বাইনড করার চেষ্টা করেছি
শুভেচ্ছা আর শুভকামনা অন্তহীন
২৬| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৩৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: ১২ নং প্রতিমন্তব্যে চুরাশি লক্ষ যোনী ভ্রমন শেষে মানব জন্ম কথাটা একটু বুঝিয়ে বলবেন কি?
ওহ, ১৩ নং মন্তব্যটা পড়ে অবশ্য ব্যাপারটা কিছুটা পরিষ্কার হলো, তবে পুরোপুরি নয়। আরেকটু বলুন।
কবিতা বুঝেছি কিনা জানিনা, তবে পড়ে শিহরিত হ'লাম। + +
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:২৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় সিনিয়র
শরিয়তী ভাষায় বা বাহ্যবিধান মতে এটা সনাতন ধর্মের বেসিক থিম! জন্মচক্রের পূর্নরুপ। মানব জন্মের শুরু থেকে চূড়ান্ত মুক্তি লাভের চক্রচিত্র।
প্রচলিত ইসলামের বাহ্যজ্ঞানী অনেকেই বলেন এটা হিন্দু মত! কিন্তু অন্ত:জ্ঞানী সকলেই তার গভীরতা অনুভব করে সহমত প্রকাশ করেছেন । লালন গুরুর গানে এই তত্ত্বেরে ইশারা পাবেন। কোরআন্ওে বহুবার বহু ভাবে পর জন্ম বা জন্মচক্রের ইশারা আছে। কিন্তু তা বিষদ গবেষনার বদলে চপে যাওয়া হয়েছে বা সাইড লাইনে রেখে দেয়া হয়েছে। আমার আগের একটা সিরিজ দেখেছেন নিশ্চয়ই কোরআনের আয়াত উল্লেখ করে জন্মচক্র নিয়ে ৪ পর্ব লিখেছিলাম। মতভিন্নতা থাকবেই। তার মাঝে সত্যজ্ঞান চর্চা চলতেই থাকবে। তাই আমার মতই চূড়ান্ত বলছিনা। কিন্তু বিজ্ঞান সম্মত ভাবে এবং সাধারন ভাবুক মনে এবং চিন্তাশীলের কাছে তা বেশ ভাবনার এবং গবেষনার বিষয় বটে।
কোরআনে জন্মের শুরু বলেছে পানি থেকে। এখন পানি থেকে মানব দেহে আগমনের পথ চক্রটা পুরাই অজানা!
এক এমনি আলোচনায় এক তালিবে ইলম আমাকে খুব ধরে বসল। আপনি বললেইতো হবে না। কেন বলছেন বুঝায়া বলেন।
আমি খুব সহজ ভাষায় তাকে বল্লাম- ভাই, উত্তেজিত না হয়ে আসেন খুব সাধারন ভাবনায় ভাবি। ধর্ম, কিতাব সব পাশে রাখেন আপাতত।
আপনি নিজের পিছেন যেতে থাকুন। জল জন্মে পিতার বীর্য পর্যন্ত গিয়ে উনি থামলেন। এটা কোরআনেও আছে তাও বললেন। বেশ। এবার আরেকটু পিছনে যান! বীর্য আসে কোথা থেকে? রক্ত থেকে! রক্ত আসে গৃহিত খাদ্যবস্তু দুধ, কলা, আলু, পটল.. এসব উপাদান থেকে! আপনার রুপান্তেরর ধারায় আলুতে ছিলেন না সব্জিতে আগে খুঁজে আসুন।! সৃষ্টির ত্রিমাত্রিক রুপান্তর চক্রতো এভাবেই চলেছ- আপনি মানুন বা না মানুন।। উনি চুপ করে চলে গেলেন।
বিষটি ভাবনার বিষয়! যে ভাবতে চায়। সবার জন্যে নয়। এই ভাবনায় দেখি হাজার লক্ষ বছর আগেো চিন্তাশীল গণ ভেবে গেছেন। জন্মচক্র, বির্বতন নিয়ে তাদের ভাববনার প্রকাশই চুরাশি লক্ষ যোনী ভ্রমন তত্ত্ব।
আসলে বিরাট বিষয় এত স্বল্প পরিসরে আলোচনা সম্ভব নয়। নেটে ঘাটলেও বিভিন্ন সাইট পাবেন এ বিষয়ে। এখানে মূল চুম্বক অংশটুকু দেখুন :
পদ্মপুরাণ মতে-“চুরাশী লক্ষ যোনীতে জন্মের পর মানুষ জন্ম”
ভাবনা :– আমরা সবাই জানি পৃথিবীতে প্রথম প্রাণের সঞ্চার হয়ে ছিল জলে এক কোষী এমিবা রূপ নিয়ে, এই সমগ্র জলচর জীবের রূপ হল – নয় লক্ষ,
এক কোষী জলচর জীব বিভিন্ন রূপান্তরের মধ্যে দিয়ে গিয়ে যখন ঐ জলচরের জীবেদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ রূপে পূর্ণতা লাভ করে তখন ঐ জীবের জল জীবন থেকে মুক্তি ,এবার ঐ আত্মা জলকক্ষ পথ ছেড়ে প্রবেশ করে “বৃক্ষকক্ষ পথে” -কুড়ি লক্ষ রকম বৃক্ষজীবনে রূপ পরিবর্তন হতে হতে বৃক্ষজগতের শ্রেষ্ঠরূপ লাভের পর ঐ আত্মা এবার প্রবেশ করে “কীটকক্ষ পথে” – এগারো লক্ষ রকম কীটজীবনে রূপান্তর হতে হতে কীটজগতে শ্রেষ্ঠরূপ লাভের পর ঐ আত্মা এবার প্রবেশ করে “পক্ষীকক্ষ পথে”-দশ লক্ষ রকম পক্ষীজীবনে রূপান্তর হতে হতে পক্ষীজগতে শ্রেষ্ঠরূপ লাভের পর ঐ আত্মা এবার প্রবেশ করে “পশুকক্ষ পথে”-ত্রিশ লক্ষ রকম পশুজীবনে রূপান্তর হতে হতে পশুজগতে শ্রেষ্ঠরূপ লাভের পর ঐ আত্মা এবার প্রবেশ করে” মানুষকক্ষ পথে”–চার লক্ষ রকম মানুষজীবনে রূপান্তর হতে হতে মানুষের জগতে শ্রেষ্ঠরূপ লাভের পর অর্থাত্ ঐ আত্মাটির পরমাত্মায় বিলীন হয়ে গিয়ে স্থায়ী “মুক্তি” লাভ করে ,ঐ আত্মার আর পূর্নজন্ম হয়না ,জন্মমৃত্যুর কক্ষপথে আর থাকতে হয় না ,আর কোন ক্লেশ যাতনা বহন করতে হয় না ,কমপ্লিট “”আনন্দ”” পূর্ণ মানব ” মানবত্বে প্রতিষ্ঠিত “মহাত্মা” হয়ে যান | শাস্ত্রে একেই বলে ” দেবত্ব লাভ “বা “ঈশ্বরত্ব লাভ” |
মানুষের প্রথম জন্মও মাতৃগর্ভে জলেই হয় খুব সূক্ষ ভাবে লক্ষ্য করলে দেখা যাবে দশমাস দশ দিনে এবং জন্মের এক বছরের মধ্যে আমরাও ঐ (9+20+11+10+30+4)=84 লক্ষ স্তর পার হয়ে চলে আসি :- তাই আমাদের মধ্যে ঐ 84 লক্ষ ধরনের বৃত্তি / সংস্কার বিরাজ করে কারন ঐ জীবন পার হয়েই তো এসেছি| তাই আসুন মানুষের দেহ পেয়ে ঘুমিয়ে সময় নষ্ট না করে জীবনের “শ্রেষ্ঠত্ব” কে অর্জন করি | সার্থক হোউক এই মানব জন্ম |
আশা করি ক্লিয়ার হয়েছে।
২৭| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪২
খায়রুল আহসান বলেছেন: অনেক, অনেক ধন্যবাদ, দীর্ঘ বক্তব্য এবং ব্যাখ্যা দিইয়ে আমার ধারণাটাকে স্বচ্ছ করার জন্য। অনেক সময় ব্যয় করেছেন আমার জিজ্ঞাসার উত্তর দিতে।
জীবনের “শ্রেষ্ঠত্ব” কে অর্জন করা নিয়ে আরো অনেক কিছু ভাবার আছে, ভাববো।
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:
সবসময় স্বাগত
এর পিছনে অনেক সময় ব্যায় করতে পেরেছি ভেবে কখনো কখনো আত্ম তৃষ্টি লাভ করি বটে। তবে
জ্ঞানের মহাসগর সমানে যখন দৃশ্যমান হয়- নিজেকে অসহায় ক্ষুদ্র ভেবে যাতনায়ও ভুগি
বাস্তু জগতে বাস্তু ভাবনাতেই জীবনের ৯৮ ভাগ চলে যায়! মাত্র ২ ভাগে যে যার মতো করে বোঝার অনুভবের চেষ্টা করি! তাতে আর কতদূর মেলে!!! আর যারা উল্টোটা করে আমাদের বাস্তু বোধ তাদের পাগল, বেভুল, অপদার্থ আখ্যা দিয়েই মহাতুষ্টতায় ভূগি!
প্রকৃতির এক আজব ভাইস ভার্সা। কারণও আছে- নইলে চক্রাবর্তন চলবে কি করে?
অন্তহীন ভাবনার এক মহা সমুদ্র
ভাল থাকুন
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩১
এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: আধ্যাত্বিক নাকি ??
বেশি বোঝি নাই।