নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নদী দিবসে শুধু কষ্টই বাড়ে!
বাংলাদেশ।
আমাদের প্রিয় জন্মভূমি। মাতৃভূমি।
এক সময় রচনায় সবার আগে যে লাইনগুলো আগে চলে আসত- বাংলাদেশ একটি নদীমাতৃক দেশ। জালের মতো ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে নদী। সুজলা সুফলা শস্য শ্যমলা আমাদের এই মাতৃভূমি।
এখন বুঝি সেই দিন শেষের পথে। যে পদ্মা, মেঘনা, যমুনার ভয়াল রুপ দেখে বহু বহু বীর- বাঙলা মুলুক জয়ের স্বপ্ন শিকেয় তুলে পালাত, যেই পদ্মা ছিল রাক্ষুসে পদ্মা, যেই পদ্মা ছিল হৃদয় শূন্য করা পদ্মা-
পদ্মার ঢেউরে
মোর শূন্য হৃদয় পদ্ম নিয়ে যা যা রে..
আজ সেই পদ্মা, মেঘনা যমুনারা কেমন আছে?
কোথাও ধূধূ মরুভূমি! কোথাও হেটে চলাচল আর কোথাও চলছে চাষাবাদ!
জালের মতো ছড়িয়ে থাকা নদী মাতৃক বাংলাদেশে আজ পানির হাহাকার! নদী গুলো যেন বুক চীরে নিজের নগ্নতা দিয়ে উপহাস করছে রাজনীতিবিদদের। আর অভিশাপ দিচ্ছে ।
চলুন এক নজরে দেখে নেই বাংলাদেশের নদী গুলোর অবস্থা কেমন?
বাংলাদেশে ছোট বড় নদী রয়েছে ২৩০টি৷ এর মধ্যে ৫৭টি নদী আর্ন্তজাতিক৷ এই নদীগুলোর মধ্যে ৫৪টির উৎসস্থল ভারত এবং বাকি ৩টি মিয়ানমার৷
তারা প্রত্যেকটি অভিন্ন নদীতে বাঁধ, পানিবিদ্যুৎ প্রকল্প, রিজার্ভারসহ বিভিন্ন অবকাঠামো নির্মাণ করে পানির প্রবাহ আটকে রেখেছে। ফলে শুষ্ক মওসুমে বাংলাদেশের নদ-নদীতে পরিমাণমতো পানির প্রবাহ থাকছে না। আবার বর্ষা মওসুমে অতিরিক্ত পানিতে বন্যায় ভাসছে এ দেশের মানুষ।
বাংলাদেশে প্রবাহিত আন্তর্জাতিক নদীর সংখ্যা ৫৭টি। এর মধ্যে ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রবেশকারী নদী গুলো হচ্ছে : গঙ্গা, ইছামতি-কালিন্দী, রায়মঙ্গল, বেতনা-কোদালিয়া, ভৈরব-কপোতাক্ষ, মাথাভাঙ্গা, পাগলা, আত্রাই, পুনর্ভবা, গোমতি, কাকরাই-ডাকাতিয়া, সিলোনিয়া, মুহরী, ফেনী ও কর্ণফুলী প্রভৃতি।
শুধু পদ্মা আর তিস্তায় নয় অভিন্ন ৫৪টি নদীই বাঁধের কবলে পড়ে হাসফাস করছে। ভাবলেও অবাক হতে হয়, বাংলাদেশের মানচিত্র থেকে হারিয়ে গেছে ১৩টি নদী৷ আরও সাতটি নদী এখন মৃত প্রায়৷ যে কোন দিন এগুলোয় আর পানি থাকবে না৷ শুকিয়ে তা হয়ে যাবে পায়ে চলা পথ৷ বড় নদীগুলোর থেকে ছোট নদীগুলোর মুখ বন্ধ হয়ে যাওয়া, প্রতিকুল পরিবেশ, ভারত থেকে পানির প্রবাহ কমে যাওয়া ইত্যাদি কারণে নদীমাতৃক বাংলাদেশের নদীগুলো প্রচন্ড হুমকির মুখোমুখি৷ পানি উন্নয়ন বোর্ডের সর্বশেষ প্রতিবেদন অনুসারে এই তথ্য পাওয়া গেছে ৷
ঐ প্রতিবেদনে দেখা গেছে, মৃত নদীগুলোর তালিকায় রয়েছে নরসুন্দ্রা, বিবিয়ানা, শাখা ররাক, পালাং, ভূবেনেস্বর, বুড়িনদী, বামনী, হামকুরা, হরিহর, চিত্রা, মুসা খান, বরালের শাখা নদী এবং হিসনা৷ এ ছাড়া করতোয়া, ইছামতি, ভৈরব, কালীগঙ্গা, কুমার, চিত্রা এবং ভদ্রা নদী এখন মৃতপ্রায়৷
বাংলাদেশের দূর্ভাগ্য তার জন্ম লগ্ন থেকেই ভারতের সাথে বিভিন্ন সময় পানি সমস্যা নিয়ে বিরোধে জড়িত। বিষয়টি সুশীল সমাজ থেকে শুরু করে রাজনীিতবিদ, আমলা, প্রশাসন সহ বাংলাদেশের সাধারণ জনগন পর্যন্ত সকলেই অবগত। ১৯৭৬ সালে ফারাক্কা ইস্যুেত মওলানা ভাসানীর ঐতিহাসিক লং মার্চ ছিল বাংলাদেশের নদী সমস্যা নিয়ে স্বাধীনতার পর প্রথম শক্তিশালী প্রতিবাদ। এরপরও বিভিন্ন সময় বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক সরাসরি আলোচনা ও কূটনৈতিকভাবে সমাধানের প্রচেষ্টা করা হয়েছে। কিন্তু কোন প্রচেষ্টাই কাজে আসেনি। বরং ফারাক্কা সমস্যার সমাধান করতে গেলে ভারত আন্তঃনদী সংযোগ প্রকল্পের দাবী করে। স্বাভাবিক কারণেই বাংলাদেশ জোর করে কোন কিছু বলতে পারে না। আন্তর্জাতিক নদী সংক্রান্ত আইনের দাবি বাস্তবায়নের কথা বলা হলেও ভারত তাতে কোন গুরুত্ব দেয়নি। অসমভাবে ৩০ বছরের জন্য নদীর পানি বন্টন চুক্তি হলেও ভারত বাংলাদেশের প্রাপ্য অংশ কখনোই দেয়নি । অপরদিকে শুষ্ক মৌসুমে পানি প্রবাহ যখন সবচেয়ে কম থাকে তখন ভারত প্রায় সম্পূর্ন পানি প্রত্যাহার করে নেয়। এই নীতি শুধু ফারাক্কা নয় বরং ভারত যে ৫৪ টি নদীতে বাঁধ দিয়েছে তার সবগুলোর ক্ষেত্রেই করে থাকে।
সমস্যার কারণে এখন এই দেশের বিভিন্ন নদীতে সঠিক প্রবাহে পানি আসছে না৷ বড় বড় নদীগুলো থেকে সৃষ্ট ছোট নদীগুলোর মুখ বন্ধ হয়ে যাচ্ছে৷ পরিকল্পনাহীন ভাবে রাস্তাঘাট নির্মানের ফলে পানির প্রবাহ বাধাগ্রস্থ হচ্ছে৷ প্রতি বছর যে হারে বাংলাদেশের উপর দিয়ে নদীবাহিত পলি পড়তো তাও এখন প্রবাহের অভাবে সাগরে যেতে না পেরে ভরে যাচ্ছে নদীর তলদেশ৷ অপরিকল্পিত ভাবে রাস্তাঘাট এবং বাঁধ নির্মানের ফলেও নদী হয়ে যাচ্ছে মৃত৷
বাংলাদেশের পানি সমস্যার কারণে হিসাবে সকলেই বলছেন পানির স্তর নীচে নেমে যাওয়া! ব্যবহারের অধিক্যেরই নাকি তা ঘটছে। অথচ পানির যে মূল প্রবাহ যে প্রবাহের স্বাভাবিকতাই বিগত দীর্ঘ শত শত বছর পানির স্তরকে স্থিতিশীল রেখেছিল তা কেন যেন উহ্য রেখে যাচ্ছেন সবাই। তাকি কেবলই ভারতকে খুশি করতে নাকি নারাজ না করতে। কিন্তু সত্য বলতে গেলেতো এর বাইরে কোন সত্য নেই। পূর্বে পদ্মায় যে ৪০-৫০ হাজার বা ততোধিক কিউসেক পানি প্রচন্ড গতিতে প্রবহমান ছিল তার ফলে পানির স্তরের ব্যালেন্স যা ছিল এখন সেই প্রবাহ ১০-১২ হাজার কিউসেকেও কি তাই থাকবে? পানির স্তর নেমে যাবে না? শুকিয়ে যাবে না?
শুধু পদ্মা বা ফারাক্কায় আমাদের ন্যায্য পানি প্রাপ্তি নিয়ে চলুন এ পর্যন্ত যা হয়েছে তার দিকে একটু চোখ বুলাই..
১৯৭১ সালে বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পর থেকেই ফারাক্কা ইস্যু দেশ দুটির আন্তরাষ্ট্রীয় সম্পর্কের ক্ষেত্রে বিশেষ গুরুত্ব পায়। ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারী শেখ মুজিব কলকাতায় মিসেস গান্ধির সাথে সাক্ষাত করেন। ৭২ সাল ফেব্রুয়ারী মাসেও সাক্ষাৎ করেন এবং বিভিন্ন বিষয় সমঝোতার জন্য অলোচনা করেন। অলোচনার ধারাবাহিকতায়
@ ১৯৭২ সালের ১৭ মার্চ উভয়দেশ ২৫ বছর মেয়াদী মৈত্রি চুক্তি স্বাক্ষর করে।
১৯৭৫ সালে১৮ ই এপ্রিল বাংলাদেশে ও ভারতের মধ্য ২১ এপ্রিল থেকে ৩১ মে ৪১ দিনের একটি স্বল্প মেয়াদী চুক্তি স্বাক্ষর হয় যাতে করে
@ ভারতকে ১১ হাজার থেকে ১৬ হাজার কিউসেক পানি প্রত্যাহারের সুযোগ দেয়া হয় এবং বাংলাদেশের জন্য ৪৪ থেকে ৪৯ হাজার হাজার কিউসেক পনি। কিন্তু এ চুক্তি ছিল অত্যন্ত ক্ষণস্থায়ী।
১৯৭৫ সালে ৩১ মে চুক্তির মেয়াদ শেষ হলে ভারত একতরফা ভাবে প্রায় সম্পূর্ন পানি ( ৪মি হাজার কিউসেক) প্রত্যাহার করতে থাকে, যা বাংলাদেশের অর্থনীতির উপর এক মারাত্বক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্ট হয়। ফলে অর্থনীতির এক তৃতীয়াংশ ধংসের মুখে পতিত হয়।
১৯৭৫ সালে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর বাংলাদেশের পক্ষে গঙ্গার পানি নিয়ে ভারতকে আলোচনায় বসানো অসাধ্য ব্যাপার হয়ে পড়ে। শেষ পর্যন্ত সমস্যা সমাধানের পথ খুজে না পেয়ে
@ বাংলাদেশ ১৯৭৬ সালে ওআইসির পররাষ্ট্র মন্ত্রিদের বৈঠকে, ১৯৭৬ এর আগষ্টে কলোম্বতে জোট নিরপেক্ষ সম্মেলনে এবং ১৯৭৬ সালে নভেম্বর মাসে জাতিষংঘের সাধারণ পরিষদে আলোচ্য সূচিতে বিষয়টি পেশ করে। ১৯৭৭ সালে ভারতে নির্বাচনে মিসেস গান্ধির পরাজয় এবং মোরাজি দেশাই ক্ষমতা গ্রহন করলে বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রি দেশাই এর নেতৃত্বে দু’দেশের সম্পর্কের উন্নতি ঘটে। এই সুযোগে
@ ১৯৭৭ সালে নভেম্বর মাসে দু’দেশের মধ্য গঙ্গার পানি বন্টন একটি পাঁচ বছর মেয়াদি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এই চুক্তি অনুযায়ী ফারাক্কার মোট প্রবাহের ৫৫ হাজার কিউসেক পানির মধ্যে বাংলাদেশের জন্য বরাদ্দ করা হয় ৩৪ হাজার ৫ শত কিউসেক এবং ভারতের জন্য ২০ হাজার কিউসেক বরাদ্দ করা হয়।
এই সরবরাহ ছিল শুষ্ক মৌসুমের জন্য ২১ এপ্রিল থেকে ৩০ মে। যদিও এখানে পানির পরিমান পূর্বের তুলনায় কম ছিল,
@ তথাপি এই চুক্তিতে একটি গ্যারান্টি ক্লজ ছিল যাতে স্পষ্ট বলা ছিল যে, শুষ্ক মৌসুমের যে দশ দিনে পানির প্রবাহ সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে যায় সে দশ দিন মোট প্রবাহের ৮০ শতাংশ পানি বাংলাদেশ পাবে। এই গ্যারিন্টি ক্লজ ছিল এই চুক্তির অন্যতম বৈশিষ্ট্য।
দৃশ্যত এবং বাস্তবিক পক্ষে এই চুক্তি ছিল প্রেসিডেন্ট জিয়ার অন্যতম সাফল্য। মোরাজি দেশাই সরকারের পর মিসেস গান্ধি পুনরায় ক্ষমতা গ্রহন এবং বাংলাদেশে জেনারেল এরশাদ ক্ষমতা দখল করলে ১৯৭৭ সালের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবার অগেই ১৯৮২ সালের ৭ অক্টোবর জেনারেল এরশাদ সরকার মিসেস গান্ধির সাথে চুক্তির পরিবর্তে ১৮ মাস দীর্ঘ একটি সমঝোতা স্বারকে স্বাক্ষর করে । চুক্তির পরিবর্তে সমঝোতা স্বরের কারণ ছিল এইযে, এখানে গ্যারান্টি ক্লজের কোন উল্লেখ ছিল না। ফলে ভারত একতরফাভাবে পানি নিয়ন্ত্রন করত। ১৮ মাসের সমঝোতা সমাপ্তি ঘটে ১৯৮৪ সালের মে মাসে । একই শর্ত অনুয়ায়ী পরবর্তি ৩ বছরের জন্য এই সমঝোতার জন্য ৩ বছর বাড়ানো হয়। পরবর্তি ১৯৮৫ সালে নভেম্বর মাসের এর মেয়াদ তিন থেকে পাঁচ বছরে উত্তীর্ন করা হয। এর পর থেকে ১৯৯৬ সালের ১২ ই ডিসেম্বর নয়া পানি বন্টন পর্যন্ত ভারতের সাথে আর কোন চুক্তি হয়নি।
১৯৯১ সালে বেগম খালেদা জিয়ার সময় গঙ্গার পানি সমস্যা সমাধানের জন্য নানা উদ্যোগ গ্রহন করা হলেও ভারতের গড়িমসির জন্য কোন স্বারক বা চুক্তি স্বাক্ষর হয়নি। দ্বিপাক্ষিক ভাবে পানি সমস্যার সমাধানকল্পে ভারত এগিয়ে না এসে আধিপাত্যবাদী দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশ করলে ১৯৯৫ সালের সেপ্টেমবর মাসে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে বিষয়টি বাংলাদেশ উত্থাপন করে। তবে এই প্রস্তাব জাতিসংঘে উত্থাপনের পূর্বে যুক্তরাষ্ট্র ও মিত্র রাষ্ট্র সমূহের উপর প্রয়োজনীয় গ্রাউন্ড ওয়ার্কের অভাবে বিষয়টি ব্যাপক ভিত্তিক আন্তর্জাতিক সমর্থন লাভে ব্যর্থ হয়।
১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পানি সমস্যা সমাধানের জন্য উদ্যোগ গ্রহন করে। ভারতের সাথে ভাল সম্পর্কের কারণে ভারত সরকার পানি সমস্যা সমাধানের জন্য উদ্যোগ গ্রহন করে।
৩০ বছর মেয়াদী পানি চুক্তিঃ ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনার সরকারের সময়ে বাংলাদেশ ও ভারত পানি চুক্তি হলেও ভারত বাংলাদেশকে তার প্রাপ্য কখনোই দিচ্ছে না। বিশেষ করে এ চুক্তিতে গ্যারান্টি ক্লজ না থাকায় ভারত শুষ্ক মওসূমে যখন পানি সর্বনিম্ন প্রবাহ তাকে তখন ভারত একতরফাভাবে পানি প্রত্যাহার করে নেয়।
সবচে দু:খ লাগে কিছু দালাল, বাংলাদেশের কুলাঙ্গার বলে বেড়ায় ভারতের পানি প্রত্যাহার নয় পলিমাটি পড়ে আমাদের নদী ভরে যাওয়ার ফলেই নাকি বন্যা হয়!!!!!!!! কিন্তু দিনকানারা এটা ভুলে যায়- পলি জমছে কেন? যে ফ্লো পলিকে নিয়ে সাগরে ফেলত সেই ফ্লো বন্ধ হবার কমে যাবার ফলেই যে তা ঘটছে তা কাকান্ধ হয়ে অস্বীকার করতে চায়!
ফারাক্কার ভারত অংশ
ফাক্কার ফলাফল
আর এখনকার তিস্তার সাম্প্রতিক খবরতো সবাই জানেন। গেল ক' বছর টিপাইমূখ বাঁধ নিয়ে বেশ সরগরম ছিল সামাজিক সাইট ব্লগ সহ সকলেই। কিস্তু এখন আবার যেন সবাই সব ভুলেই গেছে। ভারত কিন্তু ভোলেনি। সে তার কাজ করেই যাচ্ছে। আর আমরা শুধু অনাগত দিনে ক্ষতির অপেক্ষায় যেন বসে আছি।
টিপাই নিয়ে সামু ব্লগের সংকলন : টিপাইমূখ বাধ সংকলিত লিংক সমূহ
আরও দেখুন: "ফারাক্কা বাধ" - সামুতে লেখা পোস্ট সংকলন
শুধূ শিরোনাম গুলো লক্ষ্য করুন-
ফারাক্কা বাধ:
■ ইন্দিরা গান্ধী প্রথম যে উপহার বাংলাদেশকে দিয়েছিলেন
■ ফারাক্কার ফাঁসির দড়িতে ঝুলছে মা গঙ্গা
■ ভারত মাতার পদতলে আজ বঙ্গ পিতার বাংলাদেশ - ১
■ ভারত মাতার পদতলে আজ বঙ্গ পিতার বাংলাদেশ---- (২) ফারাক্কা
■ ফারাক্কা টিপাইমুখ বাঁধ এবং বাংলাদেশ।
■ ফারাক্কা বাধঁ: আজও কাঁদছে বাংলাদেশ
■ মওলানা ভাসানীর জীবনের শেষ সংগ্রামঃ ফারাক্কা লংমার্
■ ঐতিহাসিক ফারাক্কা লংমার্চ দিবস আজ : দীর্ঘ ৩৭ বছরেও পানির ন্যায্য হিস্যা পায়নি বাংলাদেশ
■ আজ ঐতিহাসিক ফারাক্কা লংমার্চ দিবসঃ পদ্মার বুকে এখন মরুর হাহাকার
■ স্বাধীনতার চার দশক পর ফারাক্কা দিবসে যে কারণে বাংলাদেশের সাথে ভারতের বন্ধুত্ব আজ প্রশ্নবিদ্ধ
■ একটি বাঁধের ছবি এবং আরো কিছু কথা
■ এবার কি পানিতে মরবার ষোলকলা পুর্ণ হবে?
■ বাংলাদেশ : পানি শূন্য ভয়ঙ্কর অন্ধকারের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে - ১
■ বাংলাদেশ : পানি শূন্য ভয়ঙ্কর অন্ধকারের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে - ২
■ ফারাক্কার হিংস্র ছোবলে আজ এ ৫টি নদী নাব্য হারিয়ে ধূ-ধূ বালুচরে পরিণত হয়েছে।
■ পদ্মা শুকিয়ে মরা খাল : দুই কোটি মানুষ হুমকির মুখে
■ ফারাক্কার করাল গ্রাস: বিপর্যস্ত উত্তর জনপদ
■ জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে পদ্মা নদী : বুকজুড়ে ধুধু বালুচর
■ মরে যাচ্ছে প্রিয় মেঘনা, সুরমা, কুশিয়ারা
আমাদের চেতনা জাগাতে এওকি যথেষ্ট নয়?
আমাদের ভবিষ্যতের বাংলাদেশকে সুজলা সুফলা এবং সোনার বাংলা হিসাবে দেখতে চাইলে ভাষার জন্য যেমন ঐক্যবদ্ধ বাঙালী লড়েছিল, রক্ত দিয়ে হলেও আদায় করেছিল ভাষার দাবী;
পানি সংকটে আজ বাংলা মায়ের গলা শুকিয়ে গেছে.. পানির তেষ্টায় কাঁদছে পদ্মার বুক! কাঁদছে প্রকৃতি, প্রাণী, পাখি, আর কাঁদছে ভবিষ্যত প্রজন্ম!
তাই যে যার স্থান থেকে যেভাবে সম্ভব পানির অধিকার নিয়ে নদীর অধিকার নিয়ে আমাদের ন্যায্যতার লড়াইয়ে সোচ্চ্চার হোন। কারণ একদিনেইতো ফল ফলবে না। ধারাবাহিক আইনি, জাতীয় আন্তর্জাতিক সকল প্রযোজ্য ন্যায় সংগত মাধ্যমেই আমাদেরকে আমাদের দাবী আদায় করতে হবে।
তবেই কাটবে পানির শংকা। কাটবে আগামী সোনার বাংলার শস্মান হবার শংকা।
পদ্মায় পালতুলে মাঝি আবারো গাইবে পদ্মার ঢেউরে..
কিংবা ভয়াল ঝড়ের রাত্রে চিৎকার করে উঠবে বদর বদর বদর মাঝি সামাল সামাল হেইয়ো!!!!!!!
পানি নদী এবং সংশ্লিষ্ট পোষ্ট সমূহের লিংক : তথ্য সূত্র হিসাবে যদি কাজে লাগে। কিংবা মরু চেতনায় জল দিতে যদি কোন একটা তথ্য বা লাইন যদি জেগে উঠে:
“এখানে এক নদী ছিলো” আহমেদ জী এস
কষ্টে শুকিয়ে যাওয়া এক সাগর
ভারতের আন্ত:নদী সংযোগ প্রকল্প ও বাংলাদেশের নদী লুট -দিনমজুর
বাংলাদেশের নদ-নদী ( অবস্থা খুব খারাপ ) - রাজীব নুর
বাংলাদেশের মানচিত্র থেকে হারিয়ে যাচ্ছে আনেক নদী-৩ -মোহাম্মদ আলী আকন্দ
আন্তজার্তিক নদী আইনঃ বাংলাদেশের আশার আলো -আশিক হাসান
নদী ভাঙ্গন, জলাদ্ধতা, বন্যা এবং ন্যাশনাল জিওগ্রাফিতে বাংলাদেশ -স্বাধিকার
নদীমাতৃক দেশে মরা নদী -নাহুয়াল মিথ
(গল্প)বাংলাদেশের নদী-ইন্ডিয়া তার তুলতুলে সব জল গিলে নেয়-ভাবে না সে-দুর্গামায়ের প্রতিমা বিনির্মাণেও পদ্মা-মেঘনা-যমুনার জল লাগে - জসীম অসীম
ভারত বাংলাদেশ পানির ইতিহাস। পানি শোষনের যত তথ্য -সংকলন। সহজ পৃথিবী
অভিন্ন নদী ও বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক - KAMRUL25007
আন্তর্জাতিক পানি আইনের আলোকে ভারত বাংলাদেশের পানি বণ্টন বিরোধের ইতিহাস-মাহমুদুর রহমান -নির্ভীক বিপ্লবী
আমাদের সবার শ্লোগান হওয়া উচিত ‘নদী বাঁচাও দেশ বাঁচাও, বাঁচাও বাংলাদেশ’। -মোঃ মাকসুদুর রহমান
শুকিয়ে যাবে বাংলাদেশ -ঘন্টুর ডায়েরী
অভিন্ন নদীতে ভারতের ৩ হাজার ৬০০টি বাঁধ নির্মাণ সম্পন্ন, তৈরীর অপেক্ষার আরো ১ হাজার। -ত্রিকালদর্শী
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভারত পুরোপুরিভাবে পানিকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে। বাংলাদেশের মানুষ এই যুদ্ধে শুধু হেরে যাচ্ছে না, কোটি কোটি মানুষের জীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়ছে।- আমি বিডি
বাংলাবান্ধা (তেঁতুলিয়া) ভ্রমণ : বাংলাদেশের নদীগুলোকে হত্যা করেছে ওরা।। দুর্ভিক্ষের আশংকা -জামিলা শফী সিদ্দীকি
খরা ও মরুময়তার হুমকিতে বাংলাদেশ - আমনুল ইসলাম সুজন
[link|http://www.somewhereinblog.net/mobile/blog/mahmudzobaer/29938015|বাংলাদেশের ন্যায্য পানি লুণ্ঠন করে বাঁধ দিয়ে তৈরি বিদ্যুৎ ভারত নিয়ে যাবে বাংলাদেশের উপর দিয়েই! -বিবাগী বাউল
বৈশ্বিক পানি সংকটঃ স্পটলাইট বাংলাদেশ
এ সম্পর্কিত যে কোন লেখার লিংক মন্তব্যের ঘরে দিলে কৃতজ্ঞ থাকব।
কৃতজ্ঞতা:
লেখাটিতে তথ্য সহায়তায়
ডয়েছে ভেলে
বিডি ব্লগার হাসান
যুগান্তর
কিরিটি রায়
কবির চৌধূরী সহ অনলাইন সকল তথ্য ভান্ডর ।
১৪ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৫৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম।
এক অজানা আশংকায় কেঁপে ওঠে মন! ভবিষ্যতের অশনি ছায়া ভেবে!
জেগে উঠুক আমজনতা। আবার আসুক ছায়া-ভাসানী! প্রতিবাদের নূন্যতম চেতনাটুকু লয়ে
২| ১৪ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৪৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভারতের সাথে পানি সমস্যা সমাধান করার মতো কোন সঠিক পদক্ষেপ নেয়া হয়নি আজো, এবং দক্ষ মানুষও এই কাজে নিযুক্তি পায়নি সরকারগুলোর থেকে; সময়ের সাথে ভারত ক্রমেই বেশী পানি নেবে।
১৪ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৫৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ । যথার্থই বলেছেন।
দেশপ্রেমহীন, নাগরিক দায়হীন এমন সরকারের ধারনা থেকে কবে মুক্তি পাবে বাংলাদেশ!!!!?????
৩| ১৪ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৫৭
করুণাধারা বলেছেন: নদী নিয়ে এত পোস্ট আছে জেনে ভাল লাগল এবং জানাবার জন্য কৃতজ্ঞতা। সময় নিয়ে পড়ব।
গজালডোবা বাঁধ নির্মানের সময় খুব হতাশ লাগলেও আশা করেছিলাম ভারত এমন কিছু করবে না যাতে আমাদের এত স্বপ্নের তিস্তা ব্যারেজ ব্যর্থ হয়। কিন্তু ভারত সেটা করেছে। এখন এসব ভাবলে ক্রুদ্ধ এবং হতাশ লাগে।
১৪ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:০০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হতাশার উপরে হতাশা!
রাজনৈতিক নির্লিপ্ততা চমকে দেয়ার মতো! একটা স্বাধীন সার্বভৌম দেশের এমন মৌলিক অধিকার নিয়ে লড়াইয়ের আগেই হাল ছেড়ে দেয়া এ কোন আত্শঘাতি পথে রাজনীতিবিদরা!!!!!
আমজনতা কই যাবে????
৪| ১৪ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:৫৭
ধ্রুবক আলো বলেছেন: সামনে আরও বিপদ আছে, যে হারে নদী মারা যাচ্ছে, আর সাথে পানি দূষণ তো আছেই! যাই হোক কি উপায় আছে তা আমাদের কারোও জানা আছে কিনা জানিনা। তবে মানুষের কোনো বড় ব্যাধি হলেই মানুষ চিন্তা করে ইস একটু সাবধান থাকতাম যদি!
নদী, পানি, ভবিষ্যতের ব্যাপারে কারও কোনো মাথা ব্যাথা নেই।
১৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:০২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
সামনে আরও বিপদ আছে, যে হারে নদী মারা যাচ্ছে, - সেটাই!!
উদ্যোক্তা কই????
৫| ১৪ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:০৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু ,
সঠিক সময়ের সঠিক পোস্ট ।
লেখাগুলো পড়তে পড়তে ভাবছিলুম , এমনতরো লেখা আমারও তো আছে । লিংক দিয়ে আপনাকে অনুরোধ করবো দেখে আসতে ।
কিন্তু শেষে এসে দেখি যে, আপনি আমার দু-দু'টো পোস্টেরই লিংক দিয়ে রেখেছেন সবার আগে । ধন্যবাদ জানিয়ে খাটো করবোনা । তবে " মরু চেতনায় জল দিতে যদি কোন একটা তথ্য বা লাইন যদি জেগে উঠে" এটার সাথে এটুকু আশা--
যদি আমাদের সংশ্লিষ্ট কারো চেতনার একটি দানাও জলে ভিজে ফসল হয়ে ওঠে ............
১৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:০৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভ্রাতা
দিবস আসে দিবস যায়
নদী নিভৃতে আরো শুকায়
বাংলাদেশের প্রাণ ছটফট তৃষ্ণায়
কাতর থেকে কাতর হতে হতে বোবা হয়ে রয়!
যদি আমাদের সংশ্লিষ্ট কারো চেতনার একটি দানাও জলে ভিজে ফসল হয়ে ওঠে ...........
সেই আশায় অপেক্ষায়
৬| ১৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:৪৫
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: নদী বাঁচাতে হবে এমন চিন্তা বাংলাদেশে অনেক সরকারের ছিলই না। সাধারণ জনগণের কি করার আছে এখানে। সাধারণের কোন কথার কোন মূল্যায়ন হয় না।
দেশপ্রেম কমে যাচ্ছে দিনদিন! স্বার্থপ্রেমেই সীমাবদ্ধ সবাই।
১৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:৫৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সাধারন জনগন অনেক কিছূ করতে পারে।
৫২, ৬৯, ৭১, ৯০ আমাদের তাইতো শেখায়।
এতো নিজেদের প্রাণের তাগিদ! দেশের প্রাণ রক্ষার তাগিদ!
স্বার্তপ্রেম বদলে যাক দেশ আর নদীর স্বার্থে
৭| ১৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:৫২
অগ্নি সারথি বলেছেন: পোস্টের জন্য ধন্যবাদ ভৃগু। চাইলে এটি যুক্ত করে দিতে পারেন বৈশ্বিক পানি সংকটঃ স্পটলাইট বাংলাদেশ
১৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:০২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সারথী ভায়া
আনন্দের সাথে যুক্ত করে দিয়েছি। কৃতজ্ঞতা সহেযাগীতায়।
যদি আমাদের সংশ্লিষ্ট কারো চেতনার একটি দানাও জলে ভিজে ফসল হয়ে ওঠে ...........
সেই আশায় অপেক্ষায়
৮| ১৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৫৯
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বাংলাদেশ একটি কাটাতারেঘেরা জলবায়ু বিপর্যস্ত, অপর্যাপ্ত অবকাঠমো নিয়ে পৃথিবীর সবচেয়ে ঘনবসতির দেশ।
অপ্রতুল বিশৃক্ষল স্বাস্থসেবা ব্যাবস্থা, দুর্নিতীতে নিমজ্জিত সরকারী প্রশাসন।
সীমান্তে দুটি অসভ্য বৈরি দেশ, তারা নৈতিকতা বিসর্জন দিয়ে সীমান্তে গোলাগুলি, নদির উজানে বাধ দিয়ে ভাটির দেশটিকে শুখিয়ে-ডুবিয়ে মারছে।
সংখালঘুদের গনহত্যা করে পিটিয়ে লক্ষ লক্ষ মানুষ সীমান্তে ঠেলে ঘনবসতি আরো তীব্র করছে।
বসতি সম্প্রসারনের কারনে দিন দিন কৃষিজমির পরিমানও কমছে আর কমছে।
এরপরও বাংলার পরিশ্রমি কৃষক খাদ্য উৎপাদন ৩-৪গুন বৃদ্ধি করতে সক্ষম হয়েছে।
তরিতরকারি-শাকসব্জির উৎপাদন ৫ গুন বৃদ্ধি হয়েছে।
মাছের উৎপাদন ১০ গুন বেড়ে বাংলাদেশ এখন পৃথিবীর মধ্যে চতুর্থ বৃহত্তম মৎস উৎপাদনকারি দেশ।
১০ বছরে সুধু ইলিশের বার্ষিক উৎপাদনই ৫২ হাজার টন থেকে বেড়ে হয়েছে সাড়ে ৩ লাখ টন।
১৫ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:০৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
হুম বাঙালী আমরা পরিশ্রমি জাতি সত্য।
আপনার পরিস্যখ্যানও সত্য। কিন্তু তাতে কি বাস্তবতার হেরফরে ঘটে?
নদী নিয়ে আন্তর্জাতিক আদালতে যাওয়ার সময় অনেক আগেই হয়েছে। সাগর সীমানা নিয়ে যেভাবে আমরা বিজয়ী হয়েছি (কারো মতো আংশিক) সেইভাবে নদী নিয়েও আমাদের আজ লড়তে হবে। অস্তিত্বের প্রয়োজনে।
৯| ১৫ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৩৫
জুন বলেছেন: এসব পড়লে শুধু দুঃখই বাড়ে ভৃগু । এবার চিয়াং রাই থাইল্যন্ডের সবচেয়ে উত্তর সীমান্ত যেখানে তিনটি দেশের মাঝ দিয়ে বয়ে যাচ্ছে বিখ্যাত আর বিশাল মেকং নদী যার উৎপত্তি চীনে। ক্যাম্বোডিয়াতেও তাকে আমি বিশাল স্রোতস্বীনী দেখেছি তাকে তো কোন দেশ শুধু নিজের স্বার্থে বাধ দিয়ে বাধার চিন্তা করেনি। ইউরোপে দানিয়ুব দশটা দেশের উপর দিয়ে বয়ে চলেছে।
ভারতের মত হীন মনা একটি দেশের প্রতিবেশী আমরা এটা ভাবতেই আমার দম বন্ধ হয়ে আসে ।
বেখায় প্লাস ।
+
১৫ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:২২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যথার্থ বলেছেন!
সারা বিশ্বে গঙ্গাইতো একমাত্র নদী নয়- যে বহু দেশ বয়ে গেছে!!!!
অথচ আমাদের রাজনীতী আর নেতাদের উদাসীনতা দেখলে মনে হয় নদী বলে কিছু আছে তারা কিছু বোঝেইনা!!!!
সরকারী টাকায় এত এত ঘোরে আন্তর্জাতিক নদী নিয়ে তাদের কোন ষ্টাডি আছে বরে মনে হয়না!
অথবা তারা পদ্মার পারে কোনদিন বুঝি যায় নি!
কিংবা ফারাক্কা বলে কিছু আছে তাও বুঝি তাদের চেতনে উহ্য!!!!!!!!!!!
বিশ্বের আন্তর্জাতিক ভাবে বয়ে যাওয়া নদীর সকল দেশ ভাগ্যবান তাদের প্রতিবেশি ভারত নয়!
১০| ১৫ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:১৯
পথে-ঘাটে বলেছেন: ভয়ানক চিত্র উপস্থাপিত হয়েছে। বুকটা ফাইট্রা যায়।
ভারতের মনোভাব অনেকটা এই রকম, আমরা তোমাকে গুলি করে মারবো(সীমান্তে), ভাতে মারবো (বাজার দখল করে), পানিতে মারবো, পানি শুকিয়ে মারবো। তারপরও তোমরা আমাদের বন্ধু।
১৬ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:১৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: নদীর তলদশে ফাটা যে হাহাকার তা যদি ছুঁযে যেত তথাকথিত নীতি নির্ধারকদের!!!!হায়
আত্মঘাতি সফলতার ফাঁপা গল্পকারেরা- ইতিহাসের নিয়ন্ত্রন তোমাদের হাতে নেই!
মহাকালে সত্য লিপিবদ্ধ হয় আপনা নিয়মে!
নদী না বাঁচলে দেশ বাঁচবে কি করে ???????
এই কপট বন্ধুত্বের জন্য চাই সপাট শক্ত জবাব! মিনমিনে মাথা নত করা নীতি নয়!
১১| ১৬ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:৩৮
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: এই আর্তনাদ গভীর সাগরে তলদেশের কোন আগ্নেয় গিরির মতো!
পরিণতি অনে, শোক ও বহু তবুও যাদের শোনা দরকার তারাই শুনবে না!
মনুষ্যত্ব আর কতকাল কেবল মারখেয়েই যাবে??????
১৬ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:১৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
তাদের কুম্ভকর্ণেল ঘূম বাংগাতে হবে আমজনতারই!
তারস্বরে চিৎকার করে, আঁধমরাদের মাথায় ঘা মেরে, বুকে লাথি মেরে ভৃগু যেভাবে ভাঙ্গিছিল ঘুম ভগবানের তেমনি ভাঙ্গাতে হবে কুম্ভকর্ণদের ঘুম!! ক্ষমতার ঘোরে, নেশায়, যারা অন্ধ! প্রলয় চোখে পড়ছে না যাদের! নদীর কান্না! প্রকৃতরি কান্না!
১২| ১৬ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:২৩
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: দেশে আমাদের সাধারন মানুষের মঙ্গল ভেবে যত সেতু মেল বন্ধন তৈরি হবে ততই বেশি নদীর অমঙ্গল আর নদীর মিত্যু এগিয়ে আসবে ।
১৬ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৩৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ৫৪টি অভিন্ন নদীতে বাঁধ দিয়ে যে সর্বনাশ নিত্য করে চলছে প্রতিবেশি তার আইন সম্মত আন্তর্জাতিক নদী আইনের সমাধান অতি জরুরী!
আমাদের নীতি নির্ধারকরা কি যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন? দেশ বাঁচাতে। নদী বাঁচাতে?
ধন্যবাদ ভ্রাতা
১৩| ১৭ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৩৪
নীলপরি বলেছেন: আপনি অনেক তথ্য সংগ্রহ করে দিয়েছেন । ভালো । তবে বিষয়টা রাজনৈতিক । দেখা যাক ।
১৭ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৪৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ!
বিষয়টা আপন অস্তিত্বের। বেঁচে থাকার।
নদী না থাকলে নৌকা, ভ্রমন, কাশফুল, মাছরাঙা, ঢেউ, দেশের প্রাণ কিছূই থাকবেনা!
তখন কবিতা লিখবেন কি নিয়ে
তাই কবিতার স্বাের্তই কিবর কলম ধরতে হবে! প্রেমে। অস্তিত্বের প্রয়োজনে। সময়ের প্রয়োজনে
ভাল থাকুন
১৪| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:২০
মাঝিবাড়ি বলেছেন: গেরামের পোলায় কিছু না বুঝে,
শরমে মাথা গুঁজে,
বেচিতে পারে না ক্ষেতের মুলা,
শুকনা নদী, পানিও নাই মাছও নাই
জালিয়ার খালি ডুলা!
২০ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:০৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম!
এ ভয়াবহ বাস্তবতায়ও
মন্ত্রীরা ঝূলায় মিছে মূলা
সুশীলেরা ঘ্রানে নিশ্চুপ
অযোগ্য নগরে সেরা শহরে
নকল ফাটাকেষ্টরাই হিরো!!!!!
আমজনতার মাথায় হাত।
ধন্যবাদ মাঝিবাড়ী
১৫| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৩০
এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: বাংলাদেশের সাস্টেইনেবিলিটির প্রধান সুত্র অভিন্ন আন্তর্জাতিক নদীর পানির নৈতিক হিস্যা। এখানে যে বা যারা ভারত বা অন্য দেশকে ছাড় দিবে তারা সবাই বাংলাদেশ রাষ্ট্র, তাঁর মাটি ও মানুষের সাক্ষাৎ শত্রু।
পানি ও পরিবেশ বিশেষজ্ঞ ড এস আই খানের বক্তব্য-
"গঙ্গা নদীর ১০ ভাগ পানি আসছে চীন থেকে, ৬০ ভাগ পানি আসছে নেপাল থেকে, বাংলাদেশে ঢুকার আগে বাকি ৩০ ভাগ আসছে ভারত থেকে। কিন্তু ভারত এরকম ব্যবহার করছে যেন পুরো নদীটাই তার। ভারতের ৩০ ভাগ পানি যদি তারা নিয়ে যায় আমার কোন আপত্তি নাই, কিন্তু চীন ও নেপালের ৭০ ভাগ পানি, সেটা নেওয়ার কোন অধিকার ভারতের নেই।"
গঙ্গা, যমুনা, তিস্তা আজ কংকাল! জালের মত বিস্তৃত নদীমাতৃক হওয়া স্বত্বেও স্বাদু পানির অভাবে শুস্ক মৌসুমে বাংলাদেশের প্রাণ-পরিবেশ-মৎস্য-কৃষি ও জীব বৈচিত্র আজ বিপন্ন। এই দায় আমাদের নাগরিক, বুদ্ধিজীবি, ইন্সটিটিউট, রাজনীতিবিদ ও নেতৃত্বকে নিতেই হবে।
https://www.facebook.com/SaveSundarbans.SaveBangladesh/videos/826837234121238/?pnref=story
২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৩১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বাংলাদেশের সাস্টেইনেবিলিটির প্রধান সুত্র অভিন্ন আন্তর্জাতিক নদীর পানির নৈতিক হিস্যা। এখানে যে বা যারা ভারত বা অন্য দেশকে ছাড় দিবে তারা সবাই বাংলাদেশ রাষ্ট্র, তাঁর মাটি ও মানুষের সাক্ষাৎ শত্রু।
সহজ সরল চরম সত্য।
শুধু দায় মানা নয় চাই প্রতিকারও।
দেশৈর জন্য , মানুষের জন্য
প্রাণ-পরিবেশ-মৎস্য-কৃষি ও জীব বৈচিত্রর অিস্তত্ব রক্ষার জন্য
১৬| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:১১
এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: আজ আপনার এবং অগ্নি সারথির ব্লগে পানি সংক্রান্ত পোষ্ট পেলাম। এই পোষ্ট গুলো এবং এতদসংক্রান্ত ভাবনা নিয়মিত করা দরকার। প্রথমেই আপনাদের কে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
অগ্নি সারথি এই সারাংশ টেনেছেন তাঁর ব্লগে-
দেশের তীব্র পানি সংকট মোকাবিলায় নিম্নোক্ত পদক্ষেপগুলো গ্রহন করা যেতে পারেঃ
১। ভারতের সাথে পানি সমস্যার স্থায়ী সমাধান তথা ন্যায্য দাবী আদায়ের লক্ষ্যে সোচ্চার হওয়া এবং আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে চাপ অব্যহত রাখা।
২। কৃষিখাতে পানির অপচয় রোধকল্পে নতুন নতুন পদ্ধতির আবিস্কার।
৩। ভূর্গভস্থ পানির উপর চাপ কমিয়ে পানির অন্যান্য উৎসের ব্যবহারের প্রতি মনযোগী হওয়া।
৪। পানির অভ্যন্তরীণ উৎসগুলোর রক্ষন এবং দূষন মুক্ত রাখা
৫। বৃষ্টির পানি এবং অন্যান্য প্রাকৃতিক পানি যথাযথ সংরক্ষন ও ব্যবহার
৬। পানির সব ধরনের অপচয় রোধে কার্যকরী পদক্ষেপ নেয়া
৭। নদীর নাব্যতা বৃদ্ধি করে কিংবা রাবার ড্যাম নির্মান করে পানি ধরে রাখা
৮। পানিকে কিভাবে রিসাইক্লিং করবার মধ্য দিয়ে পুনঃ ব্যবহারযোগ্য করে তোলা যায় তা নিয়ে চিন্তা ভাবনা করা।
৯। স্বাদু পানির পুকুর নষ্ট করে চিংড়ি ঘের তৈরি বন্ধ করা।
১০। পানির অপচয় রোধে, ব্যবহারে অথবা পানির উৎস বিনষ্টে কঠোর আইন প্রনয়ন করা এবং তার যথাযথ বাস্তবায়ন
১১। গনমানুষের মধ্যে পানির অপচয় রোধে ব্যাপক গন সচেতনতা তৈরি করা প্রয়োজনে পানিশিক্ষা বাধ্যতামুলক করা।
সময় নিয়ে আমি এই আলোচনা একাডেমিক ও সাস্টেইনেবল ডেভেলপমেন্ট পারস্পেক্টিভে দীর্ঘায়িত করবো ইনশাল্লাহ।
পঞ্চাশের দশকে ফারাক্কার প্রস্তুতি শুরু হলে সেসময়ে পানি ও পরিবেশ বিসেশজ্ঞগণ পাল্টা ব্যবস্থায় গঙ্গা, এর শাখা প্রশাখা (শাখা নদী, উপ নদী, খাল, বিল) রক্ষার জন্য, গঙ্গা অববাহিকার (প্রায় ৩২টির মত নদী উপনদী, শাখা নদীর পানি) পানি নির্ভর কৃষি বাঁচাতে এবং ভারতের বাঁধ ছেড়ে একতরফা বন্যার সৃষ্টি ঠেকাতে "গঙ্গা ব্যারেজ প্রকল্পের" পরিকল্পনা তৈরি হয়। ষাটের দশকে এর একটা খসড়া দাঁড়িয়ে যায়। যদিও ১৯৭৪ এ ফারাক্কা চালু হলেও তা আর বাস্তবায়নের টেবিলে উঠানো হয়নি। পরবর্তি সরকারগুলো দায়সারা ভাবে এই পরিকল্পনা করেছে যা জন্য নতুন সমীক্ষার সরকার পড়ে। ফলে আমরা বিগত চার দশকে সমীক্ষাই নিয়ে পড়ে আছি, এর মধ্যে ভারত এই কাজে ভেটো দিয়েছে। সমস্যা হচ্ছে-এর মধ্যে পদ্মা এবং তার অববাহিকা সিল্টেড আপ হয়ে জল ধারণ ক্ষমতা একেবারেই হারিয়েছে। ফলে যত দিন যাচ্ছে ততই পুর্বের ফরমেটে রাজবাড়িতে গঙ্গা ব্যারেজ করা ততই খরুচে হবে, যদি আগের পরিমানে পানি ধারণ টার্গেট নেয়া হয়, অর্থাৎ হাজার হাজার কোটি টাকার শুধু ড্রেজিং ই করতে হবে।
এমতাবস্থায় ভারত চাইছে এই প্রকল্প আরো প্রলম্বিত করতে অন্তত পরবর্তি গঙ্গা চুক্তির সময় আসন্ন হওয়া পর্জন্ত। ২০২৬ এ বাংলাদেশে গঙ্গা ব্যারেজ করতে না পারলে তার স্ট্রং নেগোসিয়েশন করার এবং গ্যারান্টি ক্লজ ইঙ্কলুড করার ট্রাম কার্ড হাতছাড়া হবে।
তবে আমি ব্যক্তিগত ভাবে মনে করি,
১। ৩২ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে শুধু গঙ্গা ব্যারেজ না করে এর সাথে যমুনাকে যুক্ত করে মেঘনায় ব্যারেজ করা যায় কিনা তার দ্রুত স্ট্যাডি করা দরকার। কারণ পুর্বের নদী বৈচিত্র নেই, নেই পানির আঁধার আর গঙ্গার সমস্যা তিস্তা, মহানন্দা এবং যমুনাতেও বিস্তৃত, ব্রম্মপুত্র তো আগেই নাই হয়েছে।
২। পদ্মা সেতুতে ব্যারেজ ইঙ্কলুড করা যেত কিনা সেটার স্ট্যাডী দরকার ছিল।
৩। সেচ প্রকল্প নির্ভর প্লেইন ব্যারেজ নির্মান এর সাথে কি কি ভবিষ্যৎ মুখী টেকসই প্রকল্প ইঙ্কলুড করা যায় তার স্ট্যাডি দরকার, পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্র।
৪। ব্যারেজ থেকে উজানে যেরকম ড্রেজিং দরকার (সেচ, পানির আঁধার গড়া এবং ৩২টি নদী উপনদী শাখা নদী খালে পানি সঞ্চালন) তেমনি ভাটিকেও ড্রেজিং এ আনতে হবে। কেননা বর্ষায় ভারত ফারাক্কা ছেড়ে দিলে ব্যারেজ থেকে চাঁদপুর, বরগুনা, পায়রা, পাথরঘটা পর্জন্ত চ্যানেল গুলোর ওয়াটার ক্যারেজ ক্যাপাসিটি (এগুলা সবই সিল্টেড আপ রিভার বেড) এই পাশে ভয়াবহ বন্যা এবং আর্থিক ক্ষতি হবে। দেখা যাবে উত্তরে যা আয় হচ্ছে দক্ষিণে তা ক্ষতিতে যাবে। (ফারাক্কারও একই সমস্যা)।
৫। অর্থাৎ বিচ্ছিন্ন ভাবে গঙ্গায় ব্যারেজ প্রকল্প না করে সম্পুর্ণ নতুন ডেল্টা স্ট্যাডী করে পুরো বাংলাদেশের উত্তর দক্ষিণের জন্য সমন্বিত করে একটি মহা পরিকল্পনা করা হোক যা বাংলাদেশ ডেল্টা প্ল্যান ২১০০ তে সমন্বিত হবে। নচেৎ বিচ্ছিন্ন ভাবে টাকা লূটপাটের অকার্যকর প্রকল্পই বাড়বে কাজের কাজ কিছু হবে না। ইতিপূর্বে ড্রেজিং, বিভিন্ন সেচ, নদি পুনঃ খনন (যেমন গড়াই পুনঃ খনন) কথা বলেও রাষ্ট্রের অর্থ লোপাট হয়েছে।
৬। পাশাপাশি পানি ব্যবহারের টেকসই পদ্ধতি আনতে হবে, অপচয় রোধে শক্ত হতে হবে।
৭। ওয়াসা কিভাবে ভবিষ্যৎ এ শুষ্ক মৌসুমে ঢাকা নাগঞ্জে পানি সাপ্লাই করবে সেটাও রোডম্যাপে আনতে হবে। বুড়িগঙ্গা, তুরাগ, ধলেশ্বরী নদী পানি শোধনের অযোগ্য। বর্তমানে শীতলক্ষ্যার পানি নির্ভর শোধন আর এগিয়ে নেয়া যাবে না কারন তাতে প্রায় ৬২ রকমের ক্যামিক্যাল আবর্জনা দেখা মিলেছে। বর্তমানে পদ্মার পানি শোধন করে ঢাকায় আনার প্রকল্পের বাস্তবায়ন হচ্ছে (পদ্মা (জশলদিয়া) পানি শোধনাগর প্রকল্প। এর পর আর কোন সম্ভাবনা নেই।
পদ্মার পানিতে দূধণ বাড়ছে। ভারতীয় চিত্তরঞ্জন ন্যাশনাল ক্যান্সার ইন্সটিটিউটের স্ট্যাডী বলছে
“ Conducted by the National Cancer Registry Programme (NCRP) under the Indian Council of Medical Research, the national study throws up shocking findings. The river is thick with heavy metals and lethal chemicals that cause cancer, it says.
Ganga so full of killer pollutants that those living along its banks in UP, Bihar & Bengal are more prone to cancer than anywhere elese in the country. Even more frightening is the finding that gallbladder cancer cases along the river course are the second highest in the world and prostate cancer highest in the country. The survey throws up more scary findings: Of every 10,000 people surveyed, 450 men and 1,000 women were gallbladder cancer patients. Varanasi in Uttar Pradesh, Bihar's Vaishali and rural Patna and the extensive tract between Murshidabad and South 24-Parganas in West Bengal are the hot zones. In these parts, of every 1 lakh people surveyed, 20-25 were cancer patients. This is a national high. Relentless discharge of pollutants into the riverbed is responsible.”
এমতাবস্থায় বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ, উপকূলীয় স্যালাইন পানি শোধনের স্ট্যাডিও দরকার।
আজ থেকে ২০-৩০ বছর বা ৫০-১০০ বছরে আমাদের পানি নির্ভরতার প্যাটার্ণ এবং সাস্টেইনেবিলিটির সুত্র কি হবে, তার স্ট্যাডী এখনই দরকার।
২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৪১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অসাধারন মূল্যবান মন্তব্য পোষ্টের সমৃদ্ধি দান করল।
অন্তহীন কৃতজ্ঞতা।
সারথী ভাইয়ের দাবীর সােথ কিছু উচ্ছিষ্ট েভাগি ছাড়া ১৮ কোটি মানুষই সহমত পোষন করবে।
আর আপনার ভাবনা বরাবরের মতোই ঋদ্ধ, দেশ ও জনতার প্রকৃত কল্যানমূিখতায় সমৃদ্ধ।
বুঝিনা প্লানিং কমিশন নামের শ্বেত হস্তি কেন পোষে!!! তারা ভাবতে না পারে মাস লেবেলে তো ভাবনা প্লানিং আহবান করতে পারে? নাকি?
আর সকল ভাবনা আবার অর্থহীন হয়ে যায়- রাজনৈতিক দেউলিয়াত্বে! লাল ফিতায় আটকে যায় সমস্ত সু-ভাবনা!
তাই কি নদী, কি দেশ কিংবা মানুষৈর প্রকৃত কল্যানে সবার আগে চাই রাজনৈতিক শুভ বিকাশ। ভাল মানুষদের রাজণীতির ব্যপকতর উত্থান।
১৭| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ২:৪৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অসাধারণ মুল্যবান তথ্যপুর্ণ পোষ্ট । সরাসরি প্রিয়তে ।
আমাদের নদীগুলির সমস্য্, উজানে নদীগুলি হতে
পানি প্রত্যাহার , দেশের ভিতরে অপরিকল্পিত
বাঁধ ও পানি দুষন ও অবৈধ দখল সকলই উঠে
এসেছে লিখাটিতে । লিংক গুলিই মুল্যবান ।
উল্লেখ্য ভারতীয় অংশের চেয়ে আমরা নীজেরাও
নদীর মৃত্যুর জন্য কম দায়ী ন্ই ।
একটি বিষয় লক্ষ করলাম পানি শুধু উজান হতে নীচেই নামেনা
আমাদের পানি উজানে যায় আরো বেশী ।
এক সংবাদে দেখলাম বাংলাদেশ হতে গত বছর ১২ লাখের বেশী মানুষ ভ্রমনে গিয়েছে ভারতে , ইউ এস এ কে পিছনে ফেলে এখন আমরা এগিয়ে আছি ভারত ভ্রমনে । প্রতি জনে গড়ে ৫০০ ডলার ভারত ভ্রমনে ব্যয় করলে এর পরিমান দাঁড়ায় প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকা ।
আর অনেকে সেখানে স্থায়ী নিবাসে বিনিয়োগের জন্য কত ডলার সাথে নিয়ে যান তা কে জানে । শিক্ষা খাতে ও চিকিতসার জন্য যারা যান, তারা আরো কয়েকগুন বেশী নীয়ে যান ভারতে । তাই এ গুলিকে হিসাবে ধরলে দেশ হতে প্রায় লক্ষাধিক কোটি টাকা উজানে যায় চলে । এগুলি ঠেকানের জন্য ফারাক্কার মত উপযুক্ত বাঁধ দেয়া দরকার । এদেশ হতে যারা পর্যটনে সেখানে যান তারা নিয়ে যান তামা কাশা পিতল , আর আসার সময় নিয়ে আসেন বালুচুরী শাড়ী , তাজমহলের ভংগুর রেপ্লিকা আর সাউথ ইন্ডিয়ান কাতান যা এক ধুয়া দিলেই ফিনিশ!!!
একদিকে দেশের মুল্যবান বৈদেশিক মুদ্রা পাচার অপর দিকে দেশীয় তাঁতের শাড়ি সহ ধংস হয় শিল্প পন্য তৈরীর বাজার ।
এই উজান পানের স্রাত ঠেকাতে পারলে কিংবা শক্ত কোন ব্যবস্থা নিলে ভাটার পানে প্রবাহিত পানির জন্য মমতার বুকে এটে দেয়া যেত খিল !!! , তিস্তার পানি সহ ফারাক্কার বাঁধ বাপ বাপ করে দিত ছেড়ে । এর জন্য প্রয়োজন গনসচেতনতা , এটা পারেন লেখক কবি আর শিল্পীরা , রাজনীতিবিদেরা একাজে চুড়ান্তভাবে ব্যর্থ ।
ধন্যবাদ অতি মুল্যবান পোষ্টটির জন্য ।
শুভেচ্ছা রইল
২২ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:০০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা ।
প্রিয়তে নিয়েছেন বলে।
আপনার ঋদ্ধ মন্ত্ব্যে ধন্যবাদ।
দারুন বলেছেন-
এই উজান পানের স্রাত ঠেকাতে পারলে কিংবা শক্ত কোন ব্যবস্থা নিলে ভাটার পানে প্রবাহিত পানির জন্য মমতার বুকে এটে দেয়া যেত খিল !!! , তিস্তার পানি সহ ফারাক্কার বাঁধ বাপ বাপ করে দিত ছেড়ে । এর জন্য প্রয়োজন গনসচেতনতা , এটা পারেন লেখক কবি আর শিল্পীরা , রাজনীতিবিদেরা একাজে চুড়ান্তভাবে ব্যর্থ ।
আমাদের বোদ্ধারা কবে বুঝবে??????
১৮| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৩
মুশি-১৯৯৪ বলেছেন:
পানি সমস্যা এবং নদীর উৎসমুখে বাঁধ দেওয়া নিয়ে পৃথীবির অনেক দেশেই বিক্ষুদ্ধ অবস্থা বিরাজমান। অনেক প্রবন্ধেই লেখা হয়েছে পনি সমস্যা নিয়ে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ বাধিবে।
পানি সমস্যা নিয়ে দুনিয়া আবার—নতুন করিয়া—দুই দুই ভাগে ভাগ হইতে চলিছে। প্রাচীন যুগে এক দেশের রাজা অন্য দেশ জয় করিলে নতুন ‘সাম্রাজ্য’ গড়া হয়েছে বলা হত। ১৮০০ সালের পর নতুন উপায়ে ‘সাম্রাজ্য’ গড়া শুরু হয়। উন্নত দেশগুলো নিজেদের দেশের শিল্প-কারখানার পণ্যসম্ভার বিক্রয়ের স্বার্থে নিজস্ব ঔপনিবেশিক বাজার রক্ষা করিতে উঠিয়া পড়িয়া লাগিলেন ।
কার্ল মার্কস বহু আগেই এই সমস্যার ব্যখা করেছিলেন । আমাদের বাজারে পশ্চিমা বা অন্য শক্তিধর দেশের কারখানায় তৈরি সকল পণ্যের প্রবেশাধিকার অবাধ। এই অবাধ প্রবেশাধিকার দিতে আমরা বাধ্য । কিন্তু আমাদের অধিকার দিতে তাঁহারা বাধ্য নন। একেই বলে ‘স্বাধীন বাণিজ্যের সাম্রাজ্যবাদ’ ।
২২ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:০৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যুদ্ধটা বাঁধছে না ভীরুতার কারণে অথবা আপোষী মনোবৃত্তির কারণে!
আমার অধিকারে যদি আমিই ছাড় দেই যুদ্ধ আর হবে কোথায়????
আমাদের মন্ত্রী মহোদয়গণ যেভাবে ফারাক্কা নিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন মনে হয়েছে ভারতের কোন মন্ত্রী সাফাই গাইছে!
এক্ষনে আপনার অধিকার কে দেবে?
‘স্বাধীন বাণিজ্যের সাম্রাজ্যবাদ’ - হা হা হা ভালই বলেছেন।
অনেক ধন্যবাদ।
১৯| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৫৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: ভাবলেও অবাক হতে হয়, বাংলাদেশের মানচিত্র থেকে হারিয়ে গেছে ১৩টি নদী৷ আরও সাতটি নদী এখন মৃত প্রায়৷ যে কোন দিন এগুলোয় আর পানি থাকবে না৷ শুকিয়ে তা হয়ে যাবে পায়ে চলা পথ৷ - কি ভয়ঙ্কর কথা! ভবিশ্যতের কথা ভাবতেও ভয় লাগে!
তবে এই প্রস্তাব জাতিসংঘে উত্থাপনের পূর্বে যুক্তরাষ্ট্র ও মিত্র রাষ্ট্র সমূহের উপর প্রয়োজনীয় গ্রাউন্ড ওয়ার্কের অভাবে বিষয়টি ব্যাপক ভিত্তিক আন্তর্জাতিক সমর্থন লাভে ব্যর্থ হয় -- আমলা, কূটনীতিক, রাজনীতিক এবং পেশাজীবিদের এই যৌথ ব্যর্থতায় দেশের অনেক বড় ক্ষতি হয়ে যায়।
তাই যে যার স্থান থেকে যেভাবে সম্ভব পানির অধিকার নিয়ে নদীর অধিকার নিয়ে আমাদের ন্যায্যতার লড়াইয়ে সোচ্চ্চার হোন। কারণ একদিনেইতো ফল ফলবে না। ধারাবাহিক আইনি, জাতীয় আন্তর্জাতিক সকল প্রযোজ্য ন্যায় সংগত মাধ্যমেই আমাদেরকে আমাদের দাবী আদায় করতে হবে -- পুরোপুরি একমত।
অত্যন্ত মূল্যবান একটি পোস্ট। ভাল লাগা + + এবং "প্রিয়" তে।
২২ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:১৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় খায়রুল আহসান দা সিনিয়র
প্রিয়তে রেখৈছেন জেনে কৃতজ্ঞ বোধ করছি।
আমরা কি কেবলই দেখব, শুনর আর চীৎকার করতেই থাকব!! একটা সামধান চাই
মর্যাদাপূর্ন ন্যায্য অধিকারের
দেশৈর অস্তিত্ব, আর আমাদের ভবিস্যতের জন্য।
নয়তো অনাগত প্রজন্ম যদি আমাদের গাল দেয়- নপুংশক বলে তাদের কি দোষ দেয়া যাবে???
২০| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:১৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: যদি আমাদের সংশ্লিষ্ট কারো চেতনার একটি দানাও জলে ভিজে ফসল হয়ে ওঠে ............ -- আহমেদ জী এস এর এ কাব্যিক আশাবাদের সাথে কন্ঠ মেলাচ্ছি।
এই কপট বন্ধুত্বের জন্য চাই সপাট শক্ত জবাব! মিনমিনে মাথা নত করা নীতি নয়! -- চমৎকার বলেছেন (১০ নং প্রতিমন্তব্য)।
এক নিরুদ্দেশ পথিক এর পথ নির্দেশনাগুলো (১৫ ও ১৬ নং মন্তব্য) ভাল লেগেছে।
মুশি-১৯৯৪ এর ব্যাখ্যাটাও বেশ চমৎকার মনে হলো। বিশেষ করে ‘স্বাধীন বাণিজ্যের সাম্রাজ্যবাদ’ নামের কয়েন টা।
২২ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:২৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এই কপট বন্ধুত্বের জন্য চাই সপাট শক্ত জবাব! মিনমিনে মাথা নত করা নীতি নয়! -- শতভাগ সহমত
পুন: মন্তব্যে পু:ন ধন্যবাদ।
আমাদের জাতীয় নীতি কোনটি?
দোশপ্রেম?
কই?
কারো আচরণে তার প্রকাশ নেই। যে কোন মূল্যে অর্থই যেন অলিখিত নীতি এখণ।
মিডিয়াগুলো সবচে প্রভাবক! অথচ তাদের মিনমিনে পরকীয়া আর ফানি উপস্থাপনা ছাড়া জাতীয় জীবনে চেতনা বদলে দেবার মতো প্রেজেন্টেশন কই?
একটা প্রজেনে্টশেনই পুরা জাতিকে উদ্বেলিত করতে পারে জাগিয়ে দিতে পারে! হোক তা গণতন্ত্রের জন্য বা নদী অধিকার অথবা নাগরিক দায়ের কোন বিষয় নিয়ে হোক!
অথচ তারা জিনির মতো প্রদীপের (স্বার্থ, অর্থ আর লৌভের) ভেতর ডুবে আছে! আফসোস!! ইতিহাসে মিডিয়ার এই ভূমিকা কলংকিত হয়েই থাকবে।
২১| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৫৫
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: নদীকে অবহেলার ফল আমরা হয়তো খুব তাড়াতাড়িই পাব।
২৪ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৫০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কোন সন্দেহ নেই।
কিন্তু ততদিনে বুঝি অনেক দেরী হয়ে যাবে!!!!!!!!!!
২২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৩৬
জুন বলেছেন: তিস্তা নিয়ে অনড়ই
Mamata
বাংলাদেশকে ভালবাসেন, তার সঙ্গে সহযোগিতাতেও রাজি। কিন্তু তার জন্য রাজ্যের স্বার্থ-বিরোধী কোনও কাজ তিনি করবেন না। তিস্তা চুক্তি প্রসঙ্গে এ ভাবেই ফের নিজের অবস্থান জানিয়ে দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বৃহস্পতিবার এবিপি আনন্দে তিনি বলেন, এ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে তাঁকে রাজ্যের স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিতেই হবে। মমতা আরও দাবি করেন, ‘‘শুনেছি ২৫ মে প্রধানমন্ত্রীর ঢাকা সফরে এমন একটা চুক্তি সই হবে। তবে আমাদের কেউ কিছু জানায়নি। সিকিমকে নিয়ে বৈঠকে বসার কথা ছিল। তারাও তো কিছু জানে না।’’
আরও পড়ুন:হাসিনার সফরে সই হবে পরমাণু চুক্তি
তাঁর অভিযোগ, মোদী সরকার রাজ্যকে কিছু না জানিয়েই নিজের মতো পদক্ষেপ করছে। যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামোকে লঙ্ঘন করছে। তেব মমতার দাবি, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তাঁর ব্যক্তিগত সম্পর্ক অটুট রয়েছে।
TAGS : Mamata Banerjee Tista
সুত্র ঃ আনন্দবাজার পত্রিকা ।
কলকাতা ২৪ মার্চ , ২০১৭, ০২:৫০:২৮
২৪ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৫৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হায়!
আমাদের মন্ত্রীরা যদি তাদের কাছ থেকে অন্তত: দেশপ্রেমটুকু শিখত!
নিজের ভাল নাকি পাগলেও বোঝে! আমাদের কথিত নেতা নেত্রীরা কি সেই বোধটুকুনো হারিয়ে ফেলেছ!!!!!???
কবরের সাড়ে তিনহাত মাটির নীচে না গেলে ক্ষমতার মোহ আর দম্ভ বুজী শেষ হবার নয়।
অথচ তাদের চোখের সামনেই মীরজাফরের ইতিহাস। পরিণতি আর ঘৃনা বর্তমান।
কে কারে বোঝাবে?????
অসহায় আমজনতা নিরুপায়!
২৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৬
বিদেশে কামলা খাটি বলেছেন: এবার বাংলাদেশ দূতাবাসে ঢুকতে প্রবেশ ফি!
মালয়েশিয়াতে বাংলাদেশের একটি দূতাবাস আছে। এটা হয়তো আপনারা অনেকেই জানেন। কিন্তু আপনারা অনেকেই যে তথ্যটি জানেন না তা হলো যে, এই দূতাবাসে আপনি কোন কাজের জন্য প্রবেশ করতে চাইলে টিকিট কেটে প্রবেশ করতে হবে। যেমন করে বাংলাদেশে সিনেমা হলে টিকিট কেটে ঢুকতেন। তবে এখানে সিনেমা হলের মতো ডিসি, প্রথম শ্রেণী না থাকায় খুবই সুবিধা হয়েছে। কেননা, সবাইকেই মাত্র ২ রিঙ্গিত দিয়ে টিকিট কাটতে হয়। আজকের বাজার দর অনুসারে, ২ রিঙ্গিত = ৩৮ বাংলাদেশী টাকা।
পৃথিবীর কোন দেশের কোন দূতাবাসে প্রবেশ করতে প্রায় ৪০ টাকা প্রবেশ ফি দিয়ে ঢুকতে হয় এটা আমার জানা নেই। আপনার জানা থাকলে আমাকে জানান প্লিজ। খুব অশান্তি অনুভব করছি ব্যাপারটা নিয়ে।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৫৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনারা ভুক্তভোগীরা টিকেটে কপি এবং বিস্তারিত তথ্য সহ মন্ত্রনালয়কে অবহিত করুন। এভং সিসি কপি খোলা চিঠি আকারে সকল পত্রিকায় ইমেইল করে দিন।
বিস্ময়কর ঘটনা!!!!!!!!
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:২৯
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: নদী দিবসে শুধু কষ্টই বাড়ে