নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অচ্ছুৎ অষ্পৃশ্য মনে হয় নিজেকে
নিজের দিকে চেয়ে নিজেই চমকে উঠি
আমার কিছুই নয়
আমার কেউ নয়-ভেতরে বাইরে!
লোমকূপের ঘন জঙ্গলে আবৃত
এ দেহ - এক অসীম বোঝা
বোধের মাত্রায় বহনের ভিন্নতা
জাররা অনুভবে বিশ্লিষ্ট হলে চমকে যাই
সতেজ কুড়ি সময়ের গা বেয়ে
কুচকে গেলে পূজা হারিয়ে যায়
অর্থ যৌবন আর কৌলিন্যের পূজারীর ভীরে
নিজেকে খূঁজে পাইনা।।
অন্ত্র, তন্ত্র আর শিরা উপশিরায়
প্রবহমান লাল জলে-নীল বায়ুর বিক্রিয়া
থেমে গেলে- কীটানুর আহার;
হায় কি নিবোর্ধ অহংকারে যাপিত জীবন!
খুঁজে খুঁজে হয়রান মন তৃষিত হিয়ায়
খূঁজে পায় সেই অথৈ অতল
কিছু থাকেনা- কিছু নেই- কেউ নেই-
শুধূ পাই জল! আমার আছে- শুধুই নোনা জল!
ছবি: অন্তর্জাল
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৫২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: স্বাগতম
সাদা মনের মানুষ ভাই
প্রথমেই একটা আব্দার করেছেন- রাখতেই হয়
এই নিন
২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৩৬
অতৃপ্তচোখ বলেছেন: খুব সুন্দর লাগলো নিজেকে বিশ্লেষণ।
আমার বলিতে হায় কিছু নাহি এ দ'রায় ,
তবু থেমে নেই যুগন্তপুরে মুগ্ধ মহিমায় !
সবকিছু নিজেরই ভাবি তব নাহি সে পায়,
সেই তো জ্ঞানী গুনি যে আপনারে বিলায়।।
একরাশ শুভেচ্ছা আর
বুকভরা ভালোবাসা রেখে গেলাম কবিতায়।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৫৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
দারুন আন্তরিক মন্তব্যে ভাল লাগা একরাশ
শুভেচ্ছা আপনাকেও
৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৩৮
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: খুঁজে খুঁজে হয়রান মন তৃষিত হিয়ায়
খূঁজে পায় সেই অথৈ অতল
অসাধারণ কবিতা। অনেক ভাল লাগা রইল।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:০২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভ্রাতা
শুভেচ্ছা অফুরন্ত
৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৪৪
ধ্রুবক আলো বলেছেন: আমার আছে শুধুই নোনা জল!!!
কবিতায় +++++
একদম অসাধারন, দারুন বিশ্লেষন পূর্ন।।
শুভ কামনা কবি....
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:০৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ধ্রুবক আলো
প্লাস এবং শুভকামনায় কৃতজ্ঞতা..
শুভেচ্ছা অন্তহীন
৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৪৪
জাহিদুল ইসলাম সুমন বলেছেন: খুব সুন্দর কবিতা ভাল লাগল
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:০৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ
শুভেচ্ছা অফুরান
৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:০০
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: কিছুই নয়, কেহই নয় । কোন কিছুই যেন নয় তবু অহংকার অবলীলায় বসে রয়, এই মনন মস্তিষ্কে, ক্ষুরধার হয়ে !
কবিতা ভাল লেগেছে ।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:০৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অন্তহীন শুভকামনা আর শুভেচ্ছা
ভাল লাগাটুকু হৃদয়ে তোলা রইল
৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:০১
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: আপনার কবিতার একটা বৈশিষ্ট্য দেখলাম। কবিতার শিরোনামটা লাস্ট লাইনে লুকিয়ে থাকে।
শুভেচ্ছা।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:০৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হা হা
অথবা উল্টো করেও বলতে পারেন শেষ ম্যাসেজটাকেই শিরোনাম করে ফেলি হা হা হা
গভির দৃষ্টির - অনুভবে শ্রদ্ধা
শুভেচ্ছা অন্তহীন
৮| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৩৪
ভাবুক কবি বলেছেন: শেষ লাইনগুলোই বেশী কেড়েছে মন.
খুঁজে খুঁজে হয়রান মন তৃষিত হিয়ায়
খূঁজে পায় সেই অথৈ অতল
কিছু থাকেনা- কিছু নেই- কেউ নেই-
শুধূ পাই জল! আমার আছে- শুধুই নোনা জল!
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাবুক কবি
শুভেচ্ছা অন্তহীন
৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৪৮
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: লোমকূপের ঘন জঙ্গলে আবৃত
এ দেহ - এক অসীম বোঝা,....
আসলে মাঝে মাঝে এ দেহকে বোঝায় মনে হয়।কবিতায়+++
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ অনুভবে
শুভেচ্ছা এবং শুভকামনা রইল
১০| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৫৫
নতুন নকিব বলেছেন:
প্রিয় কবি, ভালই লাগে, ব্লগে দেখি অনেক কবি! কত বিচিত্র স্বাদের কবিতা এখানে! তবে ব্যতিক্রম আছে। আপনার কবিতায় ভিন্ন স্বাদ আছে।
নতুন কবিতার জন্মোপলক্ষে কোন আয়োজন...
ভাল থাকবেন অহর্নিশ।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ নতুন নাকিব!
স্বাদের ভিন্নতা অনুভবে কৃতজ্ঞতা
চলে আসুন --কেন নয়!!!
শুভকামনা আর শুভেচ্ছা অশেষ
১১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:১৫
কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: বেশ লিখেছেন, ভালো লাগলো।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ জানবেন।
শুভেচ্ছা
১২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৬
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
সুন্দর কবিতা +++
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:০০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সব সময় থাকে থাকায় ধন্যবাদ
শুভেচ্ছা অফুরান
১৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৬
সাহসী সন্তান বলেছেন: ইদানিং কালের কবিতার রি-এ্যকশনটা কিন্তু ডাবল হয়ে যাচ্ছে! তবে নোনা জল পরিশুদ্ধ করার পরে সেটা খাওয়ার উপযুগী হবে কিনা এ ব্যাপারে জাতি বহুত চিন্তিত! বুঝতেছি না, এই চিন্তার ঠেলায় কবির মত জাতির জীবন যৌবনও নিঃশেষ হয়ে যাবে কিনা!
কবিতায় কিছু টাইপো আছে! তাছাড়া একই বানান এক স্থানে শুদ্ধ এবং অন্য স্থানে অ-শুদ্ধ হয়ে গেছে, এটার দিকে একটু খেয়াল রাইখেন!
ভীরে'টা সম্ভবত 'ভিড়ে' হবে! খূঁজে < খুঁজে, শুধূ < শুধু!
কবিতায় ভাল লাগা! শুভ কামনা ভৃগু ভাই!
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:০৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হাহা
সাস ভ্রাতা আন্তরিকতায় অভিনন্দন
এ বিষয়ে ব্যপক গবেষনায় আপনাকে উৎসাহিত করা হল
সব শিফটের দুষ থুরি লিখকের দুষ ধন্যবাদ নজরে আনায়...
অনেক ধন্যবাদ আর অফুরান শুভেচ্ছা
১৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:০৮
সামিয়া বলেছেন: অসাধারণ
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:২৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ইতি সামিয়া
শুভেচ্ছা অফুরান
১৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:২৭
সুমন কর বলেছেন: সুন্দর। ভালো লাগা রইলো।
কিছু টাইপো আছে।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুমন দা!
হুম ! সময় করে দিচ্ছি ঠিক করে
-ধন্যবাদ অনকে অনেক।
১৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কবিতার সবটা বুঝা আমার জন্য সব সময়ই কষ্টের, তবে "লোমকূপের ঘন জঙ্গলে আবৃত এ দেহ - এক অসীম বোঝা"......একে আমরা বোঝা মনে না করে স্রষ্টার চমৎকার দান মনে করলে জীবনটা কিছু হলেও উপভোগ্য হয়।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কে বলে বোঝেন না কবিতা!
এইতো কি চমৎকার অভিব্যাক্তি প্রকাশিলেন
হুম আপনার টুকু প্রথম স্তর-আর এটা শেষ অন্তরা
ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা অশেষ
১৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: নোনা জলের কাব্য; বেশ হয়েছে।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ লিটন ভায়া
বেশ টুকুর রেশ রয়ে গেল মনে সবসময়
শুভেচ্ছা
১৮| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১০
আহা রুবন বলেছেন: ভাললাগে তাই উঁকি দিয়ে গেলাম...
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: উঁকি টুকু ছুঁযে গেল...
সাথে থেকে সাহসী করায় অন্তহীন শুভেচ্ছা
১৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
এত পাঠক এত সুনাম করছেন, কিছু বলতে গিয়ে নিজের উপরই আস্হা হারানোর উপক্রম; আমার মতে, হতাশার জাতীয় সংগীত লেখা হয়েছে!
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
আস্থা হারানো কিছু নেই। অনুভব স্বতন্ত্র বলেই আমরা ভিন্ন!
হতাশা নয় বরং অনুভবের গভীরে গিয়ে নির্যাসটুকু অনুভবের চেষ্টা!
একটু ফিরে তাকান নিজের জীবনের পেছনে। নিজের দেহের প্রতি। যে আপনানুভব নিয়ে বসবাস-একটা দম বন্ধ হলে। তা কতটাই মূল্যহীন। পোকা-মাকড়ের আহার্য বইতো নয়!
চাইলেও না চাইলেও সে পরিণতি এড়াতে পারবেন না। মাটি হয়ে মিশে যেতে যেতে নিজের প্রাপ্তিটুকুর গভীর মূল্যায়ন করুন!
দেখুন তো কি মেলে??
ভাল থাকুন
২০| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৯
পুলক ঢালী বলেছেন: জীবনের কাব্য বয়স পেরিয়ে হিসেবের খেরোখাতায় যোগ বিয়োগে ফলাফল শূন্য হায়! মানুষের ইগো, হায় এত চাওয়া পাওয়া, সময়ের তরীতে চড়ে সবই যে বিলীন হয়ে যায়, সম্বল শুধু অশ্রুটুকু। খুব সুন্দর লিখেছেন। কবিতার সাথে আমার আজন্ম শত্রুতা কারন গভীরে ডুব দিয়ে মনি মানিক্য নয় বরঞ্চ শুন্য হাতে ফেরাই আমার কপাল তাই কবিতা পড়িনা। শুভ কামনা রইলো।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হা হা
দারুন বলেছেন! সময়ের তরীতে চড়ে সবই যে বিলীন হয়ে যায়
আজো কি শূন্যই ফিরলেন?
শুভেচ্ছা অফুরান
২১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৩৩
এফ.কে আশিক বলেছেন: কবিতা পাঠে মুগ্ধ হলাম
অসাধারণ লিখেছেন...
শুভ কামনা সুপ্রিয় কবি.....
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:২৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ
মুগ্ধতাটুকু ছুঁয়ে গেল প্রেরণায়
শুভেচ্ছা অসীম
২২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
"চাইলেও না চাইলেও সে পরিণতি এড়াতে পারবেন না। মাটি হয়ে মিশে যেতে যেতে নিজের প্রাপ্তিটুকুর গভীর মূল্যায়ন করুন!
দেখুন তো কি মেলে?? "
-আমাদের আগে আমাদের চারিপাশের পরিবেশ সৃস্টি হয়েছে, আমরা তাতে যুক্ত হয়েছে; পুরো পরিবেশের সাথে মিলে আমরা আসছি, যাচ্ছি; সর্বোচ্চ প্রাপ্তি সবার সাথে মিলে প্রশান্তি; এটুকু মিলালে, মন খারাপ করার মতো কিছু আমি দেখছি না।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৩২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
সুন্দর বলেছেন। নিত্যতায় আবর্তিত সৃস্টি! সর্বোচ্চ প্রাপ্তি সবার সাথে মিলে প্রশান্তি!
এরপরই কি সব শেষ? প্রশান্তির সর্বোচ্চ স্তর কি সকলেই স্পর্শ করতে পারে? পারে না। আর শূন্যতাটুকুর সেখানেই জন্ম!
জ্ঞানের গভীর থেকে গভীরতর আকরে। অনুভবের গভীরতর স্তরে। বাহ্যতায় যেখানে সব শেষ-অন্তর্যাত্রার সেখানেই শুরু।
ভাল থাকুন।
২৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:০৪
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: অর্থ যৌবন আর কৌলিন্যের পূজারীর ভীরে
নিজেকে খূঁজে পাইনা।
এই লাইনগুলি কি কেবল সাধু সাজার জন্যই....
নাকি সত্যিই আপনি সাধু ভাই!!
কবিতায় প্লাস
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:২৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হা হা
সেজে কি আর মোক্ষ মেলে- প্রকৃতই হতে হয়!
আমাদের ব্লগেইেতা সাধা দা আছেন? উনার কাছে জেনে নিই- হা হা হা
সরলতায় নিজেকে খূঁজে ফিরি
ভাল থাকুন শুভেচ্ছা
২৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ২:০৫
সৈয়দ তাজুল বলেছেন: খুঁজে খুঁজে হয়রান মন তৃষিত হিয়ায়
খূঁজে পায় সেই অথৈ অতল
কিছু থাকেনা- কিছু নেই- কেউ নেই-
শুধূ পাই জল! আমার আছে- শুধুই নোনা জল!
কবিতা কিছুটা অস্পষ্টই থাকে!! সাথে থাকে রহস্যময়ী ঘ্রাণ!
এই কবিতায় এগুলোর সাথে রয়েছে আরো কিছু সংমিশ্রণকৃত মায়া।
ধন্যবাদ পাওয়ার যোগ্য! একাধিক।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:২৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় পাঠক
গভির অনুভবে কবিতাকে ধারন করায় কৃতজ্ঞতা
শুভেচ্ছা অফুরান
২৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৫
কানিজ ফাতেমা বলেছেন: নোনাজলে থাকে অপার শক্তি । সে শক্তিতে বলিয়ান হয়ে উঠুন, এই কামনা ।
কবিতায় ভাললাগা জানাই ।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৫০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম।
যথার্থই বলেছেন। নোনাজলে থাকে প্রাণের বিকাশ শক্তি ।
ভাললাগা প্রেরণা হয়ে রইল। শুভেচ্ছা অফুরান
২৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:১৪
নীলপরি বলেছেন: খুঁজে খুঁজে হয়রান মন তৃষিত হিয়ায়
খূঁজে পায় সেই অথৈ অতল
কিছু থাকেনা- কিছু নেই- কেউ নেই-
শুধূ পাই জল! আমার আছে- শুধুই নোনা জল!
অসাধারণ লাগলো ।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:২৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ নীলপরি
দেবীরা যে তাজা ফুলে তুষ্ট, বাসী ফুলে তাই মন্ডপে হয়না ঠাই
প্রাণ দাও মান দাও তবু শূন্য ভাড়ার-
সেই শর্তাবদ্ধ ভুবনে -
এইই খূঁজে পেলাম অবশেষ!
অসাধারন লেগেছে জেনে অনুপ্রানীত বোধ করছি। শুভেচ্ছা
২৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:৪৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু ,
বেনোজলে ভেসে আসা এক নোনা শরীরের সিম্ফনী । সে শরীরের কেউ কোথাও থাকেনা । না ভেতরে, না বাইরে ! কে শুধু ঘুণ পোকা ।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:১১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় আহমেদ জিএস ভাই
অসাধারন অনুভবে মুগ্ধ!
শুভেচ্ছা অফুরন্ত
২৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১:০১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: দারুন অর্থবহ কবিতা । কবিতাটি কাব্যগুনে অনন্য তাতে কোন সন্দেহ নেই , কবিতার কাব্যগুন নিয়া বিস্কিতারিত কিছু বলার ক্ষমতা আজো করতে পারিনি অর্জন, তবে কবিতা পাঠ ভাল লাগে বিভিন্ন কারণে ।
কবিতাকে নীজের মত করে বুঝা যায় যেমন খুশী তেমনভাবে । পাল তোলা নৌকা যেমন যেতে পারে বায়ুর কুলে কিংবা প্রতিকুলে । ঠিক তেমনি একটি কবিতাকে বুঝে নেই নীজের মত করে । কবিতায় থাকে অনেক রূপক কথা যা কিছুটা বুঝে নেয়া যায় তার মাঝে থাকা কিছু শব্দ ও কথায় । শব্দটির উৎস ও কবিতার মুল ভাবের কথা বিবেচনায় নিলে বেরিয়ে আসে আমাদের স্বাসত জীবনাচারের অনেক পুরাতন ইতি কথা । কবিতার কথাকে টেনে নেয়া যায় সে ভাবেই । এই কবিতার প্রথম দুই স্তবকে যা দেখা যায়
অচ্ছুৎ অষ্পৃশ্য মনে হয় নিজেকে
নিজের দিকে চেয়ে নিজেই চমকে উঠি
আমার কিছুই নয়
আমার কেউ নয়-ভেতরে বাইরে!
লোমকূপের ঘন জঙ্গলে আবৃত
এ দেহ - এক অসীম বোঝা
বোধের মাত্রায় বহনের ভিন্নতা
জাররা অনুভবে বিশ্লিষ্ট হলে চমকে যাই
মনে হল এতে নিহিত রয়েছে আধ্যাত্মিক বিদ্যা তথা শ্রিবিদ্যা । মহাশক্তিকে ললিতা ত্রিপুরাসুন্দরী, ভুবনেশ্বরী ইত্যাদি রূপকের ললিতা সহস্রনাম স্তোত্র কথার সাথে করা যায় তুলনা । কবিতার এই স্তবক দ্বয়ের কথায় শ্রীবিদ্যা ধারণার জাগতিক সমৃদ্ধি ও আত্ম-অনুসন্ধান উভয়ের উপরই জোর দেয়া হয়েছে বলেই প্রতিয়মান । শ্রীবিদ্যা মতে মন্ত্র গুরু, দেবতা ও শিষ্যকে এক করে বোধের মন্ত্রে দিক্ষা দেয়া হয় যা বোধের মাত্রায় ভিন্নতা পায় ।
একটু এগিয়ে যখন আবার দেখি
অন্ত্র, তন্ত্র আর শিরা উপশিরায়
প্রবহমান লাল জলে-নীল বায়ুর বিক্রিয়া
থেমে গেলে- কীটানুর আহার;
হায় কি নিবোর্ধ অহংকারে যাপিত জীবন!
অন্ত্র, তন্ত্র এর কথা চিন্তা করতে গিয়ে মনে পড়ে যায় ষাটের দশকে তান্ত্রিক অনুশীলন এক নতুন মাত্রা পায় সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যভেদে তা আলাদা আলাদা হয়। 'প্রাণী চুম্বকত্ব'এর মতো বিদ্যা নয়াতন্ত্রে নতুন মাত্রা পায়। তন্ত্রের এই নয়া মতবাদ অনেকেই প্রয়োগ করেন আধ্যাত্মিক স্তরের উন্নতির জন্য। আধুনিক তন্ত্রের প্রাঙ্গনে অনেক নিষ্ঠাবান পন্ডিত ও কবি ও শিক্ষক নিয়োজিত। মনে পড়ে যায় গুরু ভগবান শ্রী রজনীশ, যিনি পরে ওশো নামে পরিচিত হন; তন্ত্রকে শ্বাস-প্রশ্বাসের কৌশল, জৈব-শক্তি, যোগসাধনা, এবং অঙ্গ-মর্দনের সাথে মিলিয়ে তাঁর আশ্রমের শিষ্যদের শেখান যেন তারা অহংকারে যাপিত জীবন হতে মুক্তি পায় ।
কবিতায় বলা প্রবহমান লাল জলে-নীল বায়ুর বিক্রিয়া থেমে গেলে- কীটানুর আহার প্রসঙ্গে মনে পড়ে যায় অন্নপূর্ণা তথা অন্নদাদেবীর কথা । তিনি শক্তির এক রূপ। অন্নপূর্ণা দ্বিভূজা, তাঁর দুই হাতে অন্নপাত্র ও দর্বী; তিনি রক্তবর্ণা, সফরাক্ষী, স্তনভারনম্রা, বিচিত্র বসনা, নিরত অন্নপ্রয়াদিনী ও ভবদুঃখহন্ত্রী; তাঁর মস্তকে নবচন্দ্র, একপাশে ভূমি ও অন্যপাশে শ্রী। মাইকেল মধুসূদন দত্ত দেবী অন্নপূর্ণা ও অন্নদামঙ্গল কাব্যের প্রশস্তি করেছেন তাঁর "অন্নপূর্ণার ঝাঁপি" কবিতায়। অন্নদামঙ্গলকাব্য অষ্টাদশ শতাব্দীর সর্বশ্রেষ্ঠ কাব্য, সমগ্র বাংলা সাহিত্যের উল্লেখযোগ্য গ্রন্থের অন্যতম। এই বিখ্যাত কাব্য গ্রন্থটির কথক কথারই যেন কিছুটা অনুরনন দেখা যায় কবিতার এ কটি চরনে , অন্তত আমার কাছে । কবিতায় মনোমধ্যে জেগে উঠে অনেক কাল আগে অন্যদা মন্দিরের ভিতরে কীর্তনের সুরে শুনা নির্বোর্ধ অহংকারী যাপিত জীবন হতে বের হওয়ার বন্দনা গীতি কথা ।
খুঁজে খুঁজে হয়রান মন তৃষিত হিয়ায়
খূঁজে পায় সেই অথৈ অতল
কিছু থাকেনা- কিছু নেই- কেউ নেই-
শুধূ পাই জল! আমার আছে- শুধুই নোনা জল!
কবিতার এই শেষ স্তবকটি নিয়ে যায় ভাবনাকে আরো দুরে । ইতিহাসের পথ চলে মনে পড়ে যায় রাজা লক্ষন সেন পিতামহ ও পিতৃদেবের শৈবধর্মের প্রতি অনুরাগ ত্যাগ করে বৈষ্ণব ধর্ম গ্রহন করে তৃষিত হিয়ায় খুঁজে পায় শুধু অথৈ অতল । কিছু থাকেনা- কিছু নেই- কেউ নেই-শুধূ পায় জল! । আমরা সকলেই জানি বৈষ্ণব ধর্মের প্রতি প্রিতির কারণে রাজা লক্ষনকে অনেক দূর্গতি পোহাতে হয়েছিল। সনাতন ধর্ম নীতি ত্যাগ করে বৈষ্ণবীয় নিয়ম নীতিতে ব্যস্ত হয়ে পড়ার ফলে রাজকার্যে অমনোযোগী হয়ে পড়েন দিনি । তারপর মুসলিম তুর্কি সেনাপতির অধিনে মাত্র ১৮ জন অশ্বারোহী সৈন্যদলের দ্বারা আক্রমণের শিকার হয়ে রাজপ্রাসাদের পিছনের দরজা দিয়ে পলায়ন করে সপরিবারে প্রথম রাজধানী নবদ্বীপ / নদীয়া নৌকাযোগে থেকে দ্বিতীয় রাজধানী পূর্ববঙ্গের মুন্সীগঞ্জের বিক্রমপুরে চলে আসেন, জলের উপর ভেসে ভেসে এসে চারিদিকে পেলেন শুধু জল , তবে নোনা জল ছিলনা সত্য তবে যে করেই হোক জলতো !!! যাহোক, এ শুধুই রূপক অর্থে কবিতাটিকে বুঝার একটি প্রয়াস মাত্র এর বেশী কিছু নয় , আমাকে ভুল বুঝবেননা যেন আবার । এ কথা সত্য কবিতাটির মুল ভাব আরো অনেক গভীরে ।
হয়তবা অনেক অপ্রাঙ্গীক কথা বলা হলো , তবে কি আর করা কবিতাটি নিয়ে নীজের মত করে তো কিছু ভাবতেই পারি ?
কবিতায় একরাশ ভাল লাগা ও মুগ্ধতা জানবেন ।
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হ্যাটস অফ ভ্রাতা
আপনার মন্তব্যটা বেশ কবার পড়লাম! অসাধারন তীক্ষ অনুভবে কবিতা পাঠের নির্যাস তুলে দিয়েছেন পাতে!
মুগ্ধতা একরাশ
কবিতাকে নীজের মত করে বুঝা যায় যেমন খুশী তেমনভাবে । পাল তোলা নৌকা যেমন যেতে পারে বায়ুর কুলে কিংবা প্রতিকুলে । ঠিক তেমনি একটি কবিতাকে বুঝে নেই নীজের মত করে । কবিতায় থাকে অনেক রূপক কথা যা কিছুটা বুঝে নেয়া যায় তার মাঝে থাকা কিছু শব্দ ও কথায় - দারুন বলেছেন।
অপ্রাসঙ্গিক কি বলছেন। কবিতাকে ঋদ্ধ করা এমন মন্তব্যেতা কবির সৌভাগ্যই বটে
আবারও শুভেচ্ছা ও কৃতজ্ঞতা।
আপনার নিজের মতো করে ভাবনা ঋদ্ধ করেছে আমাদের সবাইকে। কবিকে কবিতাকে
ভাল থাকুন।
২৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৮
জুন বলেছেন:
কিছু থাকেনা- কিছু নেই- কেউ নেই-
শুধূ পাই জল! আমার আছে- শুধুই নোনা জল!
মন ছুয়ে যাওয়া কবিতা বিদ্রোহী । রাজনৈতিক বিশ্লেষন ছাড়াও কবি হিসেবেও আপনি অসাধারন ।
অনেক ভালোলাগা রইলো
+
১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:২৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জুনাপু
আপনার বিশ্লেষনে মুগ্ধ হলাম। ভাললাগাটুকুই সেরা পাওয়া
শুভেচ্ছা অন্তহীন
৩০| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৩৭
সৈয়দ আবুল ফারাহ্ বলেছেন: নিজের দিকে চেয়ে নিজেই চমকে উঠি - আমিই বিশ্ব বিজয়ী।
ভালো লিখেছেন। শুভেচ্ছা অফুরন্ত।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৫৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
শুভেচ্ছা আবুল ফারাহ
৩১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:১৪
শামীম সরদার নিশু বলেছেন: ভালো লিখেছেন। খুব ভালো লাগলো।
যাই হোক আমার ব্লগবাড়ীতে দাওয়াত রইল।
আমি ব্লগে নতুন। আমার ব্লগবাড়ী থেকে এক গ্লাস ঠান্ডা শরবত খেয়ে আসবেন।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম
ধন্যবাদ।
নেমতন্নের জন্য শুভেচ্ছা
৩২| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৫৫
অরুনি মায়া অনু বলেছেন: "আমার একটি নদী ছিল জানলো নাতো কেউ" কবিতাটি পড়ে গানটির কথা মনে পড়ে গেল। নিজের প্রতি অনিহা ফুটে উঠেছে লেখার মাঝে।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৮:৫০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ অনু
অনিহা না শূন্যতা? নাকি বোধের গভীরে গিয়ে সত্য দর্শন
কেবলই প্রেমিক মনে প্রিয়াকে হারানো চোখের জল
নাকি জীবনের নির্যাসে এক ফোঁটা জলে পরিণতির অন্তর্দশন
অথবা সব শেষে সব থেকেও কিছু না থাকার হাকিকতের বেদনা
সেই পরম থেকে বিচ্যুত হয়ে পরমে পুন: না ফিরতে পারার যাতনা----
দেখুনতো ভেবে! হা হা হা
অনেক অনেক শুভকামনা
৩৩| ২০ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:৩৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: অন্ত্র, তন্ত্র আর শিরা উপশিরায়
প্রবহমান লাল জলে-নীল বায়ুর বিক্রিয়া
থেমে গেলে- কীটানুর আহার;
হায় কি নিবোর্ধ অহংকারে যাপিত জীবন! - সময় থাকতেই এই সত্যকে অনুধাবন করে যাপিত জীবনের গতি প্রকৃতিকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারার নামই সাফল্য।
২২ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৩৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা
হুম। কিন্তু অবধারিত সত্যকেই যেন এড়িয়ে চলতে চাই! সবাই।
ধন্যবাদ আবারো
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৩২
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: প্রথম হইছি, চা দেন