নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এক সাগর রক্তের বিনিমিয়
বাংলার স্বাধীনতা আনলে যারা
আমরা তোমাদের ভুলবনা
যুগের নিষ্ঠুর বন্ধন হতে
মুক্তির এ বারতা আনলে যারা
আমরা তোমাদের ভুলবনা, ভুলবনা, ভুলবনা।
আবার এসেছে ১৬ই ডিসেম্বর। এসেছে খুশির দিন। বিজয়ের দিন। মুক্তির দিন।
প্রতিদিনই ওঠে সূর্য
প্রতিদিনই আসে ভোর
এমন কি দেখেছে কেউ আর
যেমন দেখেছে ৭১'র ১৬ই ডিসেম্বর।
১৭৫৭ থেকে ১৯৭১। নবাব সিরাজ থেকে বঙ্গবন্ধু। ২৩জুনের কালরাত থেকে ২৫ মার্চের কালরাত।
বিশাল ইতিহাস। সংগ্রামের, যুদ্ধের, বিজয়ের। যেমন রক্তাক্ত, ক্ষত-বিক্ষত। বেদনা বিধূর! তেমনি আত্মমর্যাদার! অস্তিত্বের! গৌরবের!
দিন আসে দিন চলে যায়! আনুষ্ঠানিকতায়, পালা-পার্বনে, উৎসবে-স্মরণে পালিত হয় দিবস। থেকে যায় স্মৃতি। শুধু আচারে নয়- চেতনায় যদি ধারন করতে পারি সেই প্রকৃত মৌলিক আবেদনকে- তবেই তা আমাদের শিক্ষা, অভিজ্ঞতা, ভবিষ্যত পথ চলার দিশারী হয়ে আমাদের চালিত করে।
আমাদের সংগ্রাম সবসময়ই ছিল অন্যায়, অবিচার, অনাচার, শোষন, জুলুম আর স্বৈরাচারিতার বিরুদ্ধে। তা সাম্রাজ্যবাদী ব্রিটিশ মোড়কে হোক বা ইসলামের দোহাই দেয়া পাকি মোড়কে হোক। অথবা বর্তমানের ( রাষ্ট্রবিজ্ঞানের সকল স্বত:সিদ্ধ, সংগা ইতিহাস আর মৌলিকত্বকে ভাঙ্গা, অনির্বাচিত, জনমত উপেক্ষার স্বৈরাচারী ) সীমিত গণতন্ত্রের নামের মোড়কে হোক। সে লড়াইয়ে যারাই অংশ নেয় নিয়েছে বরণ করেছে, করতে হয়েছে মৃত্যু, গুম, খুন, ক্রশফায়ার, জেল জুলুম, হুলিয়া, দেশত্যাগ সহ মানবিয় যত বিপত্তি তৈরী করা সম্ভব সে সবের মোকাবেলা করেই।
দলান্ধতা আর বিভাজনের দৃষ্টিভঙ্গি পরিহার করে ইতিহাসের কষ্টি পাথরে সত্যকে খুঁজতে গেলে এমনই মেলে। এর বাইরে আর অন্য কোন সত্য নেই। সত্য আর মিথ্যা। প্রভেদটা যখন এই মাত্রায় এসে পথ খোঁজে তখন দুটোই সঠিক কখনো হতে পার না। যে কোন একটাকেই বেছে নিতে হবে। বেছে নিতে হয়।
বিশ্বাসের সেই মাত্রা যত তীব্র হবে ততই মুক্তি, স্বাধীনতা অর্থবহ হবে।
ভাবলেও বুকটা অহংকারে স্ফীত হয়, দেহ-মন শিহরিত হয়.....- কি দুর্দম, অসীম সাহসী আর দেশপ্রেমে ভরপুর সেই চেতনা বিশ্ব দেখেছে ৭১-এ। নিশ্চিত বন্দুকের নলের মূখেও চিৎকার করে আকাশ বাতাস কাঁপিয়ে গাইত দেশ-প্রেমের গান- "জয় বাংলা!"
রক্তের হোলিতে ভিজে যেত মা, মাটি আর দেশপ্রেমিকের মন। চোখে জলের বদলে জ্বলত বহ্ণি শিখা। মরতে মরতে মৃত্যুর ভয় ভুলে গেছিল সবাই। বরং মৃত্যুকেই যেন খুঁজতো! খুঁজতে খুঁজতেই পেয়ে গেল স্বাধীনতা।
পলাশীল আম্রকানণে ডুবে যাওয়া সেই সূর্য যেন মেঘের লুকোচুরি পেরিয়ে বৈদনাথতলার (মেহেরপুর) আম্রকানণে আবার উদিত হল শত বছরের জ্বালা, যন্ত্রনা, পরাধীনতা, অত্যাচার, লাখো শহীদের জীবন, লাখো মা-বোনের ইজ্জ্বত, আব্রু আর ত্যাগের বিনিময়ে। এসেছে স্বপ্নের বিজয়! উড়ছে লাল সবুেজর পতাকা পতপত ........
পূর্ব দিগন্তে সূর্য উঠেছে
রক্তলাল রক্তলারল রক্তলাল
জোয়ার এসেছে সমুদ্রে
রক্তলাল রক্তলাল রক্তলাল।
.....
শোন একটি মুজিবরের থেকে
লক্ষ মুজিবরের ধ্বনি আকাশে বাতাসে ওঠে রনি
বাংলাদেশ আমার বাংলাদেশ...
বাংলাদেশ আমার বাংলাদেশ.....
---
প্রথ বাংলাদেশ আমার শেষ বাংলাদেশ
জীবন বাংলাদেশ আমার মরণ বাংলাদেশ
বাংলাদেশ বাংলাদেশ বাংলাদেশ
বাংলাদেশ বাংলাদেশ বাংলাদেশ।।
আমার আঙিনায় ছড়ানো ছিটানো
সোনা সোনা ধূলি কণা
মাটির মমতায় ঘাস ফসলে
সবুজের আল্পনা
আমার তাতেই রয়েছে স্বপ্নের বীজ বোনা!!!
প্রজন্মের পর প্রজন্ম পার হয়েছে। হচ্ছে। আমরা মুক্তির চেতনা থেকে ঘুরে কর্পোরোট গোলামি চেতনায় বুদ হয়ে যাচ্ছি। সুশিলতা আর শান্তিপ্রিয়তার নামে আমরা নপুংষক হয়ে যাচ্ছিনাতো?
আজ ৪৪ বছর পরে পেছনে ফিরে দেশের খতিয়ানের দিকে তাকিয়ে বড়ই বেদনা বিধূর চিত্তে বলতে হয়-
আমরা কি সত্যিই পেয়েছি আমাদের কাংখিত স্বাধীনতা?
মৌলিক অধিকার গুলোর নিশ্চয়তা?
ভোট, ভাত, আর মতপ্রকাশের স্বাধীনতা?
৭১এ পদ্মায় যে জল প্রবাহ ছিল তাকি ধরে রাখতে পেরেছি?
সীমান্তে ফেলানীদের লাশ না হবার নিশ্চয়তা?
যে অর্থনৈতিক মুক্তির দাবিতে বঙ্গবন্ধুর লড়াই ছিল- তা কি অর্জিত হয়েছে?
পরিসংখ্যানের মারপ্যাচে নয়- মোটা দাগে-
মোটা ভাত মোটা কাপড়ের যে চিন্তুামুক্ত নিশ্চিত নাগরিক/দেশজ জীবন তাকি নিশ্চিত করতে পেরেছি?
ভিন্নমত দমনের নামে জুলুমের ব্রিটিশ/পাকি/স্বৈরাচারী ভুতকে তাড়াতে পেরেছি!
দারিদ্রতা দূর করতে পেরেছি?
নাকি পাকি ২২ পারিবারের শোষনের বিরুদ্ধে লড়াই করে- মুক্তির পর ২২০০ বা ২২০০০ দেশীয় পরিবারের কাছে জিম্মি হয়ে গেছি!
দূর্নীতি, ঘুষ, সুবিধাবাদীতা, শোষন, নিপীড়ন, লুটপাটের দেশীয় ভার্সনে বৃত্তবদ্ধ হয়ে পড়েছি। যখন এই দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে চাল থাকেনা। গাছ তলায় বসে ক্লাশ হয়! পুষ্টিহীনতায় শিশুরা মারা যায়! অর্থাভাবে শিশুশ্রম বৃদ্ধি পায়, চিকিৎসার অভাবে ধুকে ধুকে মরে গরীবেরা, এমনই শত সহস্র চক্রে নিম্মবিত্ত হাসফাস করে- সেই দেশেই মাত্র এক অর্থবছরে ৯০০ কোটি ডলার বিদেশে পাচার হয়!!!!!!!!!!!!!! কিভাবে?
বিজয় দিবসে শুধু ফানুস উড়িয়ে নয়
শুধু আলোক মালায় সজ্জ্বিত করে নয়
পায়রা উড়িয়ে নয়
নতুন পতাকায় একদিনের জন্য রেকর্ড গড়ার নেশায় নয়
এরকম জ্বলন্ত প্রশ্নের মূখোমূখি হয়ে পালিত হোক বিজয় দিবস। বিজয়ের প্রকৃত স্বাদাস্বাদনের জন্যই। প্রতি বছর একটা বিষয় নির্ধারিত হোক সমাধানের লক্ষ্যে। আগামী বর্ষ শিক্ষার, পরের বছর স্বাস্থ্য, নদী, নিরাপত্তা, নারী অধিকার দূর্নিতি দমন এভাবে প্রতিটি বছরকে কোন সুনির্দীষ্ট বিষয়ে লক্ষ্য অর্জনের শপথ নিয়ে পালিত হোক বিজয় দিবস। পরবর্তী বছরে অগ্রগতি মূল্যায়নের মাধ্যমে। শহীদদের আত্মত্যাগ যেন বৃথা না যায় এটাকে হৃদয়ে মস্তিকে চেতনায় নিবিঢ় সত্য হিসেবে ধারন করে।
মাগো- ভাবনা কেনো
আমরা তোমার শান্তিপ্রিয় শান্ত ছেলে
তবুও বিপদ এলে আমরা যেন লড়তে জানি
তোমার ভয় নেই মা আমরা প্রতিবাদ করতে জানি।
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা সবাইকে।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ।
বিজয়ের শুভেচ্ছা।
২| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৫
কল্লোল পথিক বলেছেন: শতভাগ সহমত
বিজয়ের শুভেচ্ছা রইল
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।
বিজয় আসুক বিজয়ের পূর্ণতা নিয়ে।
৩| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৩
কেউ নেই বলে নয় বলেছেন:
আরেকটা গান ছিলো। ছোটোবেলায় বিটিভিতে শুনতাম সম্ভবত।
সবকটা জানালা, খুলে দাও না।
ওরা আসবে, চুপিচুপি;
যারা এ দেশটাকে ভালোবেসে
দিয়ে গেছে প্রান...
আমি বিশ্বাস করতাম সত্যি সত্যি আসবে। ছোটবেলায় বেশ সহজ সরলই ছিলাম। সিনেমায় পাক সেনাদের দেখলে আব্বুর পিছে গিয়ে লুকাইতাম। মনে হইতো সত্যি চলে আসবে।
যাইহোক, স্বাধীনতা লাভ একটা অর্জন। এরপর দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া একটা চলমান প্রক্রিয়া। নিজেদের একটা দেশ আছে দেকেই হয়তো এখন বাংলায় একটা ব্লগে লিখতে পারছেন। উর্দুতে মনে হয় এমন সমৃদ্ধ ব্লগ নাই। কিংবা দেশে সরকারী কর্মচারী ১৪ লাখ, সেটা ২-৩ লাখও ছাড়াইতো নাকি সন্দেহ। স্বাধীন একটা দেশ আছে তাই এতো এতো প্রাপ্তি। আর এই দেশটাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার দ্বায়িত্বও আমাদের সবার।
বিজয়ের শুভেচ্ছা রইলো ভাই।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম..
স্বাধীনতার গানগুলো এমনই। হৃদয়ে শিহরণ জাগায় আপনাতেই
আপনার সরল শেশবের স্মৃতি মজাদার।
আমাদের দেশতো আমাদের সবচে বড় অর্জন বটেই। কিন্তু সেই দেশটাকে কথিত রাজনীতিবিদরা যা করছে যেন পাকি ভুত বাঙালি সেজে অভিনয় করছে মাত্র! সেই দু:খেই এই ভাবনা। আমাদের স্বাধীনতার সুফল যেন কিছূ পরিবার ভিত্তিক হয়ে না ওঠে। সার্বজনীন আমজনতার ঘরে যেন সেই সুফল কোন চেষ্টা ছাড়াই পৌছে যায়!
নিরাপত্তা, ন্যায় বিচার, মৌলিক অধিকারের জণ্য চিন্তামুক্ত স্বাভাবিক অর্জন.. এগুলো যেন চেষ্টার বিষয় না হয়।
আমাদের প্রয়াস উত্তরোত্তর শুভ ভাল ও কল্যানের পথে দ্রুত চারিত হোক শুভ কামনায় বিজয় দিবসের শূভেচ্ছা।
৪| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫২
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: একদিনে পার্ফেকশনে পৌঁছাতে পারবো না| সময় লাগবে| যেভাবে দেশ এগুচ্ছে, ইদুরদৌড় হলেও তো হচ্ছে| আমাদের পতাকা এতদিন কামড়ে খাচ্ছিল হায়েনারা| এখন তাদের থেকে মুক্তি পেয়েছি অনেকটা| তবুও যদি আরেকটু সৎ হতে পারি, আরেকটু, তাতেই এনাফ|
বিজয়ের শুভেচ্ছা
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: শতবছরের পথ পারিতো একদিনে কেউ আশাও করে না।
তবে আমরা যেন উল্টো রথে চড়ি মাঝে মাঝেই। সামনের বদলে পিছনে যেতে থাকি!
পরিবারতন্ত্রের ঘের থেকে এখনো বেরুনোর কোন ইশারা মেলে না!
গণতন্ত্রের সৌলিক চর্চাতো বহুদূর স্বাভাবিক সাধারন প্যাকটিসটাও দুর্লভ হয়ে পড়ছে!
একটা চাকুরীর মতো নূন্যতম প্রয়োজন মিটাতে ৫-৭ লাখ টাকার জন্য হয়রান পেরেশান হতে হয়!
চিকিৎসার জন্য নিশ্চিন্ত পরিবার কয়টি?
শিক্ষার জন্য আজো ১ সিটে লড়তে হয় শতজনের উর্ধ্বে!!!
আমাদের জাতিগত সততার চর্চার জন্য চাই মূল নিউক্লীয়াসের আমুল বদল।
আশার সাথে বিজয়ের শূভেচ্ছা।
৫| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৬
কলাবাগান১ বলেছেন: একদিনে পার্ফেকশনে পৌঁছাতে পারবো না| সময় লাগবে| যেভাবে দেশ এগুচ্ছে, ইদুরদৌড় হলেও তো হচ্ছে| আমাদের পতাকা এতদিন কামড়ে খাচ্ছিল হায়েনারা| এখন তাদের থেকে মুক্তি পেয়েছি অনেকটা| তবুও যদি আরেকটু সৎ হতে পারি, আরেকটু, তাতেই এনাফ|
বিজয়ের শুভেচ্ছা
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: শতবছরের পথ পারিতো একদিনে কেউ আশাও করে না।
তবে আমরা যেন উল্টো রথে চড়ি মাঝে মাঝেই। সামনের বদলে পিছনে যেতে থাকি!
পরিবারতন্ত্রের ঘের থেকে এখনো বেরুনোর কোন ইশারা মেলে না!
গণতন্ত্রের সৌলিক চর্চাতো বহুদূর স্বাভাবিক সাধারন প্যাকটিসটাও দুর্লভ হয়ে পড়ছে!
একটা চাকুরীর মতো নূন্যতম প্রয়োজন মিটাতে ৫-৭ লাখ টাকার জন্য হয়রান পেরেশান হতে হয়!
চিকিৎসার জন্য নিশ্চিন্ত পরিবার কয়টি?
শিক্ষার জন্য আজো ১ সিটে লড়তে হয় শতজনের উর্ধ্বে!!!
আমাদের জাতিগত সততার চর্চার জন্য চাই মূল নিউক্লীয়াসের আমুল বদল।
আশার সাথে বিজয়ের শূভেচ্ছা।
৬| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৫
নিমগ্ন বলেছেন: প্রিয়তে রাখার মতো পোস্ট। স্বাধীনতার সার্থকতা রাষ্ট্রের কার্যাবলী ও জনগণের আচরণে প্রতিফলিত হোক। সেটাই হোক পাওয়া। ++++++
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভাল লাগল আপনার ভাললাগায়।
বাধীনতার সার্থকতা রাষ্ট্রের কার্যাবলী ও জনগণের আচরণে প্রতিফলিত হোক। সেটাই হোক পাওয়া। সে পাওয়া পূর্ণ হোক বিভেদহীন।
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা ।
৭| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৭
ধমনী বলেছেন: বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনাকেও।
বিজয় দিবসের বিজয়ের প্রকৃত স্বাদ নিয়ে আসুক সকলের ঘরে ঘরে সেই শূভ দিনের অপেক্ষায়- বিজয়ের শুভেচ্ছা।
৮| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩৫
সুমন কর বলেছেন: বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা...
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ।
এরকম জ্বলন্ত প্রশ্নের মূখোমূখি হয়ে পালিত হোক বিজয় দিবস। বিজয়ের প্রকৃত স্বাদাস্বাদনের জন্যই।
শুভেচ্ছা আপনাকে এবং সকলকে ।
৯| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪১
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: সুন্দর পোস্ট । অামরা অাশাবাদী একদিন সর্বপ্রকার ঘাটতি থেকে মুক্তি ঘটবে । অামরা যেমন বাংলাদেশ চাই, তেমন বাংলাদেশই পাবো । বিজয়ের শুভেচ্ছা ।
১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ।
আপনার সাথৈ আবারও গলা মিলীয়ে বলতে চাই
অামরা অাশাবাদী একদিন সর্বপ্রকার ঘাটতি থেকে মুক্তি ঘটবে । অামরা যেমন বাংলাদেশ চাই, তেমন বাংলাদেশই পাবো । আমাদের পেতেই হবে। এটা অর্জনই এ প্রজন্মের মুক্তিযুদ্ধ।
বিজয় ঈদের শুভেচ্ছা ( কা_ভা ভাইয়ের তৃতীয় ঈদে সহমত হয়ে)
১০| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩২
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: অনেক অনেক ভাল লাগল আপনার এই লেখা।
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা জানাই আপনাকেও!!!
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:০০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকওে।
এত্তগুলো পতাকা!!!!!!!!! ওয়াও! থ্যাংকু
১১| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৪৯
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
চেতনার ব্যবসা চাইনা, চাই সত্যিকারের দেশাত্ববোধ।
বিজয়ের শুভেচ্ছা ভাই।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ।
স্বাধীনতা কারো একার দান নয়, এ যে এই মাটি মানুষের সাড়ে সাত কোটি মানুষের অর্জন। স্বার্থান্ধতা, মোহ, আর লোভ দেশকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছে প্রত্যক্ষ করছি সমকালীন সময়ের সবাই।
এ অচলায়তন ভেঙ্গে যাক। চেতনার মৌলিক সত্য বিকাশ ঘটুক মাত্রাহীন। দলান্ধতায় নয়, ট্যাগিংবাজিতে নয়, কর্মে, আচারে, সামগ্রিকতায় জনজীবনের জীবন মানে পূর্নরুপে বিকশিত হোক স্বাধীনতার বিজয়ের সাফল্য।
১২| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪২
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: বিজয়ের শুভেচ্ছা। শহীদের রক্ত বৃথা যাবেনা, যেতে পারে না।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বিজয় মোবারক! (কা_ভা ভাইয়ের তৃতীয় ঈদ তত্ত্বে )
শুভেচ্ছা আপনাকেও।
সহমত।
১৩| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: শহীদের রক্ত বৃথা যেতে পারে না এ কথা ভুল। তা না বলে বলুন- শহীদের রক্ত বৃথা যেতে দেব না।
বিজয় দিবসের অনবদ্য ভাবনার জন্য অভিনন্দন ভ্রাতা।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম!
শহীদের রক্ত বৃথা যেতে দেব না।
শহীদের রক্ত বৃথা যেতে দেব না।
হৃদয়ে জাগুক চেতনার শ্লোগান সর্বক্ষণ।
ধন্যবাদ। ভ্রাতা।
১৪| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০৬
রমিত বলেছেন: বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা। সুন্দর লিখেছেন। ভালো থাকবেন।
স্বৈরাচারী এরশাদের সময়ের একটা ঘটনা শুনেছিলাম, মনে করলে খারাপ লাগে, আরেকদিন শেয়ার করবো।
১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ঘটনাটা শোনার অপেক্ষায় রইলাম।
বিজয়ের শুভেচ্ছা।
অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১৫| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৪
বনমহুয়া বলেছেন: ভৃগুভাই দারুন পোস্ট।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ।
আপনি সত্যকে ভালবাসেন। তাই ভাল লেগেছে
---
আমাদের সংগ্রাম সবসময়ই ছিল অন্যায়, অবিচার, অনাচার, শোষন, জুলুম আর স্বৈরাচারিতার বিরুদ্ধে।
তা সাম্রাজ্যবাদী ব্রিটিশ মোড়কে হোক বা
ইসলামের দোহাই দেয়া পাকি মোড়কে হোক।
অথবা বর্তমানের
( রাষ্ট্রবিজ্ঞানের সকল স্বত:সিদ্ধ, সংগা ইতিহাস আর মৌলিকত্বকে ভাঙ্গা, অনির্বাচিত, জনমত উপেক্ষার স্বৈরাচারী )
সীমিত গণতন্ত্রের নামের মোড়কেই হোক!
আমাদের সংগ্রাম সবসময়ই ছিল অন্যায়, অবিচার, অনাচার, শোষন, জুলুম আর স্বৈরাচারিতার বিরুদ্ধে।
১৬| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৫
বনমহুয়া বলেছেন: সত্যবাদীরা মানুষের অপ্রিয় হয়।
আমাদের সংগ্রাম সবসময়ই ছিল অন্যায়, অবিচার, অনাচার, শোষন, জুলুম আর স্বৈরাচারিতার বিরুদ্ধে।
এবং থাকবে
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এটা চির সত্য।
সত্য কারোকারো জন্য তেতো হয় বটে
ধন্যবাদ আবারও মৌলিক চেতনায় সহমতে। ভাল থাকুন।
১৭| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫১
সাহসী সন্তান বলেছেন: চমৎকার একটি পোস্ট!
১৭৫৭ সালের ২৩ শে জুন পলাশীর প্রান্তরে যে সূর্য অস্তমিত হয়েছিল, সেটাকে ১৯৭১ সালের ১৬ ই ডিসেম্বর বাঙালি জাতি আবারও উদ্ধার করে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, মনে যে স্বপ্নের বীজ বপন করে আমাদের মুক্তিযোদ্ধারা এই দেশ কে স্বাধীন করেছিল; আসলেই কি তার আস্বাদন আমরা উপভোগ করতে পারছি? পৃথিবীর বুকে বাঙালি জাতির মত এমন আর একটা জাতি নেই যারা এত রক্তের বিনিময়ে শত্রুর কাছ থেকে তাদের স্বাধীনতাকে ছিনিয়ে এনেছে! অথচ দীর্ঘ চুয়াল্লিশ বছর পর সেই স্বাধীনতার পক্ষে বিপক্ষে যখন ঘৃনিত কথা ওঠে তখন অজান্তেই নিজের মনে প্রশ্ন জাগে, এই জন্যই কি আমাদের মুক্তিযোদ্ধারা তাদের জীবনের বিনিময়ে দেশ স্বাধীন করেছিল?
কিন্তু তারপরেও এটা ভেবে শান্তনা পাই যে, আমরা বীরের জাতি! আমরা লড়তে লড়তে নিজের জীবনকে বিলিয়ে দেবো তবু শত্রুর কাছে মাথা নত করবো না!
সুন্দর পোস্টের জন্য অসংখ্যবার ধন্যবাদ! বিজয় এবং বাংলা ব্লগ দিবসের শুভেচ্ছা জানবেন!
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দারুন মন্তব্যে অনেক ধন্যবাদ।
...
এটা ভেবে শান্তনা পাই যে, আমরা বীরের জাতি! আমরা লড়তে লড়তে নিজের জীবনকে বিলিয়ে দেবো তবু শত্রুর কাছে মাথা নত করবো না!
শতভাগ সহমত।
কিন্তু সমস্যা হলো মোনাফেকরা। সরাসরি শত্রুকে সহজে জয়-পরাজয়ের হিসাবে ফেলা যায়.. কিন্তু ঘরের শত্রু বিভীষনদের নিয়ে ভয় বেশি!
তারা চেতনায় এক অন্তরে আরেক.. প্রকাশে তারচেও ভিন্ন!
তারপরও সত্যের জয় হবেই্- ৩০ লাখ শহীদের আত্মত্যাগ বৃথা যেতে দেবনা।
আপনাকেও বিজয়ের শুভেচ্ছা ও কা_ভা ভাইয়ের প্রস্তাবিত তৃতীয় ঈদের মোবারকবাদ, ঈদ মোবারক
১৮| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৮
জুন বলেছেন: তবু শত্রু এলে অস্ত্র হাতে লড়তে জানি
তোমার ভয় নেই মা আমরা প্রতিবাদ করতে জানি।
এসব গান শুনলে গায়ের লোম দাঁড়িয়ে যায় । চোখে পানি এসে পড়ে বিদ্রোহী ভৃগু ।
অনেক অনেক ভালোলাগা ও বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা ।
+
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: প্রতিটি লোমকূপ যেন এটেনশন হয়ে যায়
রক্তে রক্তে নাচন ওঠে..
ঝন ঝন করে বেজে ওঠে মস্তিকের নিউরন গুলো
অনেক অনেক ভাললাগায় ধন্যবাদ ও অনেক অনেক !
শুভেচ্ছা আপনাকেও !
১৯| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৩
সাদী ফেরদৌস বলেছেন: মন দিয়ে পড়লাম , অনেক ভালো লাগা । সহমত পোষণ করছি ।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক ভাললাগায় অনেক অনেক ধন্যবাদ :
২০| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০২
কিরমানী লিটন বলেছেন: যে রক্তে দেশ পেয়েছি, সেই রক্ত ভুলি না,
এই রক্ত কোনদিনও চোরাবালিতে হারায় না...
অনেক অভিবাদন প্রিয় বিদ্রোহী ভাইয়া, চমৎকার ভালোলাগার পোষ্টের জন্য, সতত শুভকামনা ...
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অসাধারন বলেছেন-
যে রক্তে দেশ পেয়েছি, সেই রক্ত ভুলি না,
এই রক্ত কোনদিনও চোরাবালিতে হারায় না...
আপনাকেও অভিবাদন। অনেক অনেক ধন্যবাদ।
ভাল থাকুন যাবৎজীবন!
২১| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৮
মানবী বলেছেন: "প্রজন্মের পর প্রজন্ম পার হয়েছে। হচ্ছে। আমরা মুক্তির চেতনা থেকে ঘুরে কর্পোরোট গোলামি চেতনায় বুদ হয়ে যাচ্ছি। সুশিলতা আর শান্তিপ্রিয়তার নামে আমরা নপুংষক হয়ে যাচ্ছিনাতো?
আজ ৪৪ বছর পরে পেছনে ফিরে দেশের খতিয়ানের দিকে তাকিয়ে বড়ই বেদনা বিধূর চিত্তে বলতে হয়-
আমরা কি সত্যিই পেয়েছি আমাদের কাংখিত স্বাধীনতা?
মৌলিক অধিকার গুলোর নিশ্চয়তা?
ভোট, ভাত, আর মতপ্রকাশের স্বাধীনতা?
৭১এ পদ্মায় যে জল প্রবাহ ছিল তাকি ধরে রাখতে পেরেছি?
সীমান্তে ফেলানীদের লাশ না হবার নিশ্চয়তা?"
- উন্নত বিশ্বের দিকে তাকালে এই প্রশ্নগুলোর জবাব স্পষ্ট হয়ে যায়। আমাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা ও সীমাবদ্ধতা বিজয় দিবস আর স্বাধীনতা দিবসকে আমরা শেখ মুজিব, আওয়ামিলীগ আর রাজাকারে ব্র্যাকেট বন্দী করেছি। যে অকুতোভয় দেশপ্রেমিকরা সকল মায়া পিছে ফেলে অ্স্ত্র হাতে শত্রু দমনে ঝাঁপিয়ে পরেছিলেন তাঁরা অবহেলিত থেকে যায় আর তাই নতুন প্রজন্মের কাছে মুক্তিযুদ্ধের সত্যিকারের চেতনা আর উদ্দেশ্য থেকে যায় দেয়ালের ওপাশে, ঝাপসা।
ব্র্যাকেটবন্দী চেতনা থেকে বের হয়ে এসে সত্যিকারের দেশ প্রেমে সকল প্রজন্মকে উদ্বুদ্ধ করা সম্ভব হলেই প্রকৃত মুক্তি উ উন্নয়ন সম্ভব!
সুন্দর পোস্টটির জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ বিদ্রোহী ভৃগু।
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: " আমাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা ও সীমাবদ্ধতা বিজয় দিবস আর স্বাধীনতা দিবসকে আমরা শেখ মুজিব, আওয়ামিলীগ আর রাজাকারে ব্র্যাকেট বন্দী করেছি। যে অকুতোভয় দেশপ্রেমিকরা সকল মায়া পিছে ফেলে অ্স্ত্র হাতে শত্রু দমনে ঝাঁপিয়ে পরেছিলেন তাঁরা অবহেলিত থেকে যায় আর তাই নতুন প্রজন্মের কাছে মুক্তিযুদ্ধের সত্যিকারের চেতনা আর উদ্দেশ্য থেকে যায় দেয়ালের ওপাশে, ঝাপসা।
ব্র্যাকেটবন্দী চেতনা থেকে বের হয়ে এসে সত্যিকারের দেশ প্রেমে সকল প্রজন্মকে উদ্বুদ্ধ করা সম্ভব হলেই প্রকৃত মুক্তি উ উন্নয়ন সম্ভব! "
অসাধারন বলেছেন মানবী।
হেটস অফ টু ইউ..
আপনার মন্তব্যটা পোষ্টকেই আরও সমৃদ্ধ করল।
ধন্যবাদ। শুভাগমনে
২২| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২২
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: প্রতিদিনই ওঠে সূর্য
প্রতিদিনই আসে ভোর
এমন কি দেখেছে কেউ আর
যেমন দেখেছে ৭১'র ১৬ই ডিসেম্বর।
২৩ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।
একেবারে সরটুকুই বেছে নিলেন
ধন্যবাদ।
২৩| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৮
প্রামানিক বলেছেন: অনেক ভাল লাগল আপনার লেখা। বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা রইল
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার আগমনে।
শুভেচ্ছা আপনাকেও। আমাদের বিজয়ের স্বপ্ন পূর্ন হোক এই কামনা।
২৪| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ভৃগু ভাইএর লিখাটা মনে হয় মোবাইল থেকে পড়েছিলাম , তাই কমেন্ট করা হয়নি ।
শুভকামনা ও নতুন বছরের শুভেচ্ছা জানবেন ।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ। ব্যাপার না।
নববর্ষের শুভেচ্ছা । শুভ হোক ২০১৬ ।
২৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৩৮
তানজির খান বলেছেন: খুব ভাল লাগলো পোস্ট। সিরাজ থেকে মুজিব, একই সাথে মীর জাফর থেকে মুস্তাক; সব সময়ই আমাদের ইতিহাসে ছিল। শুধু চিনে নিতে হবে কে মুজিব আর কি মোস্তাক। তারপরও স্বাধীনতা আজ আমাদের। দূর্নীতি মুক্ত দেশ গড়াই আমাদের ইতিহাস পৃথিবীর কাছে অনন্য করে তুলবে।
শুভকামনা ও ভালবাসা থাকলো, সেই সাথে আপনাকে অনুসরনে নিলাম।
১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
আমাদের চেনার ভুলেই তো আজও পেছনে হাটছি অবিরাম!
তবে ঐ যে স্বপ্ন! এটুকু বুকেই বেঁচে আছে বাঙালি- কোন এক শুভ দিনের আশায় ....
অনুসরনে নিয়ে কৃতজ্ঞতায় আবদ্ধ করলেন । আবারো ধন্যবাদ। সেই অনাগত শুভ দিনের জন্য লেখনি চলুক অবিরাম।
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৭
নেক্সাস বলেছেন: বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা