নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একটি ফেসবুক ষ্ট্যাটাস :
বাংলাদেশের সাবেক আইনমন্ত্রী শফিক আহমেদের সাথে কথা বলেন বিবিসি বাংলার মিজানুর রহমান খান।
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী এবং আলী আহসান মুহাম্মদ মুজাহিদ আজ রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষা চেয়েছেন। তবে রাষ্ট্রপতি তা নামঞ্জুর করেছেন।
এর আগে ১৯৭১এর মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য দুজনের মৃত্যুদন্ড কার্যকর হয়েছে। এর হলেন জামায়াতে ইসলামীর দুই নেতা আবদুল কাদের মোল্লা এবং অপরজন মুহাম্মদ কামারুজ্জামান।এরা কেউই প্রাণভিক্ষার আবেদন করেন নি।
তাই মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার প্রক্রিয়ায় রাষ্ট্রপতির কাছে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও আলী আহসান মুজাহিদই প্রথম প্রাণভিক্ষার আবেদন করলেন - যদিও মৃত্যুদন্ড কার্যকরের আগে শেষ সাক্ষাতের পরও তাদের পরিবারের লোকেরা দাবি করেছেন, এ খবর সঠিক নয়।
কিন্তু ফাঁসির আসামীর প্রাণভিক্ষার আবেদন ঠিক কিভাবে করতে হয়?
এ নিয়ে বাংলাদেশের সাবেক আইনমন্ত্রী শফিক আহমেদের সাথে কথা বলেন বিবিসি বাংলার মিজানুর রহমান খান।
বিবিসি: প্রাণভিক্ষা চাওয়ার আবেদন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামী কিভাবে করেন?
শফিক আহমেদ: মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামীর কাছে কারা কর্তৃপক্ষ জানতে চাইবে যে তিনি প্রাণভিক্ষা চেয়ে কোনো আবেদন করতে চান কীনা। তারপর সেই আবেদন দেওয়া হবে কারাগারের প্রধান কর্মকর্তা অর্থাৎ জেলারের কাছে। জেলার সেই দরখাস্তটি পাঠিয়ে দেবেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে। এবিষয়ে মতামত চেয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আবেদনটি পাঠাবে আইন মন্ত্রণালয়ের কাছে। যে অপরাধের জন্যে আসামীর ফাঁসি হয়েছে সেসব অপরাধের ব্যাপারে আসামী কোনো ধরনের অনুকম্পা পেতে পারেন কীনা সেবিষয়ে মতামত দিয়ে আবেদনটি পাঠাবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে। তারপর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তার নোটসহ ফাইলটি পাঠাবে প্রধানমন্ত্রীর অফিসে। প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে সে ফাইল যাবে রাষ্ট্রপতির কাছে।
বিবিসি: কিন্তু প্রাণভিক্ষার আবেদনটা করা হয় রাষ্ট্রপতির বরাবরে..
মি. আহমেদ: রাষ্ট্রপতির বরাবরে কিন্তু সাবমিট করতে হবে জেলারের কাছে। কারণ ওই আসামী জেলখানায়, জেলারের হেফাজতে রয়েছেন।
বিবিসি: আসামীর কাছ থেকে এই মৃত্যুদণ্ড কে সংগ্রহ করেন? এজন্যে কি তার কাছে কোনো ম্যাজিস্ট্রেট পাঠাতে হয়?
মি. আহমেদ: ম্যাজিস্ট্রেট লাগবে না। জেলারই তার কাছে এটা চাইবেন। এজন্যে তিনি আসামীকে একটা সময় বেঁধে দেবেন।
বিবিসি: আবেদন করার জন্যে কি নির্দিষ্ট কোনো ফর্ম আছে?
মি. আহমেদ: হ্যাঁ, ফর্মও আছে। আবার কেউ ইচ্ছে করলে তিনি নিজেও আলাদা কাগজে আবেদন করতে পারেন। যদি শিক্ষিত হন তাহলে কাগজ কলম চাইতে পারেন। সাধারণত যারা শিক্ষিত আসামী তারা নিজেরাই কাগজ কলম চেয়ে নিজেরাই আবেদন করে থাকেন।
বিবিসি: এই আবেদন করার সময় কি আসামীকে অপরাধ স্বীকার করতেই হয়?
মি. আহমেদ: হ্যাঁ, তাকে অপরাধ স্বীকার করতে হবে। তাকে সুনির্দিষ্টভাবে বলতে হবে যে অভিযোগে আমি অভিযুক্ত হয়েছি সেগুলো প্রমাণিত হয়েছে এবং আমি এসব অপরাধ করেছি। সেজন্যে আমাকে প্রাণদণ্ড দেওয়া হয়েছে এবং এখন আমি প্রাণভিক্ষা চাইছি।
বিবিসি: একজন সাজাপ্রাপ্ত আসামীর যদি কিছু বলার থাকে, বিচার প্রক্রিয়াসহ যেকোনো বিষয়ে, সেসব বলার কোনো সুযোগ আছে?
মি. আহমেদ: না, কোনো সুযোগ নেই। বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে প্রেসিডেন্টের কাছে কোনো প্রশ্ন তোলা বা কোনো রকমের মন্তব্য করার অধিকারও তার নেই। করলে এই আবেদন গ্রহণযোগ্য হবে না।
বিবিসি: আসামী আবেদন করছেন রাষ্ট্রপতির কাছে কিন্তু সেটা প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানো হচ্ছে কেনো?
মি. আহমেদ: কারণ সংবিধানের ৪৮ অনুচ্ছেদে বলা আছে যে রাষ্ট্রপতি নিজের ইচ্ছা অনুসারে দুটো কাজ করতে পারেন। ১. দেশে নির্বাচনের পর বিজয়ী দলের নেতাকে তিনি সরকার গঠন করতে আমন্ত্রণ জানাতে পারেন। ২. প্রধান বিচারপতি নিয়োগ। এছাড়া সমস্ত কাজ প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শে করতে হবে।
বিবিসি: তাহলে কখন কার ফাঁসি কার্যকর করা হবে সেই সিদ্ধান্ত রাষ্ট্রপতির নয়..
মি. আহমেদ: না, সরকার প্রধানের অর্থাৎ প্রধানমন্ত্রীর। প্রধানমন্ত্রী যেভাবে পরামর্শ দেবেন রাষ্ট্রপতিকে ঠিক সেভাবেই কাজ করতে হবে। তার বাইরে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই।
###
একটি সংবাদ
কলকাতা: কার মুখ দেখে যে বেরিয়েছিলেন, ঠিকঠাক মনেই করতে পারছেন না সুজয় বিশ্বাস।
পুলিশ ট্রেনিংয়ে তাদের বন্দুক ধরা শিখিয়েছিল ঠিকই। আর কী কী যেন? ধাওয়া করে ছিঁচকে ধরা, পাবলিক সামলানো আর রাস্তার পাশে আঁধার ঝোপে লেপটে বসে ‘অ্যামবুশ’।
কিন্তু চোর যদি চোখে লঙ্কাগুঁড়ো ছিটিয়ে দিয়ে ছোটে? ছোট্ট ডিবে খুলে নাকে উড়িয়ে দেয় নস্যি? যদি পিছন থেকে চেপে ধরে কাতুকুতু দিতে থাকে মেয়েলি আঙুল?
ওরে বাবা!
ও সব জিনিস পুলিশে শেখায় না কি? এ কি সুকুমার রায়ের মুলুক, যে চলতে–ফিরতে যখন-তখন কাতুকুতু বুড়োর পাল্লায় পড়ার জন্য তৈরি থাকতে হবে?
শনিবারের বারবেলায় দিব্যি গ্রামে ঢুকে কয়েকটা বাড়ি ঘিরে ফেলেছিল পুলিশ। মুর্শিদাবাদের জলঙ্গিতে চক মথুরা নামে বাংলাদেশ সীমান্ত ঘেঁষা ওই গ্রাম বহু দিন ধরে চোরাচালানের স্বর্গরাজ্য বলে পরিচিত।
খবর ছিল, পাচারের জন্য বেশ কিছু গরুমোষ এনে সেখানে জড়ো করা হয়েছে। তাই উঁকিঝুঁকি দিতে আসা।
সামনে একটা বাড়িতে উঁকি দিয়েই চমকে ওঠেন জলঙ্গি থানার এএসআই সুজিতবাবু। আরে, মারজুল শেখ না? আগে কখনও মুখোমুখি হননি ঠিকই, কিন্তু ন’বার ওয়ারেন্ট বেরিয়েছে যার নামে, তার ছবি চোখে লেগেই আছে। প্রতি বারই পাখি উড়ে যায়। কিন্তু এ বার আর পালাতে হচ্ছে না বাছাধন!
এক লাফে বাড়িতে ঢুকে পিছন থেকে করে লোকটাকে পিছমোড়া করে ধরে ফেলেন সুজয়বাবু। যতই সে ঝটপট করুক, তিনি ছাড়ার পাত্র নন। মাথার মধ্যে গড়গড়িয়ে ‘শোলে’— হুঁহুঁ বাবা, ইয়ে হাত নেহি, ফাঁসি কা ফান্দা!
টেরই পাননি, কখন মারজুলের বৌ মর্জিনা পিছন থেকে এসে ক্যাঁক করে কোমরের দু’পাশে ঠেসে ধরেছে দু’আঙুল। আর তিনি অ্যাঁক করে লাফিয়ে উঠেছেন।
চমকে মুখ ঘুরিয়ে দেখেন... হিহি.. এ কে! দোহারা চেহারা, শ্যামলা রং, সবুজ ছাপা শাড়ি... হিহিহি... বয়স মেরেকেটে তিরিশ... হিহি... হচ্ছে টা কী? এই ছাড়! এই... হিহিহি হিহিহি... মার্জিনা আঙুল চালিয়ে যাচ্ছে আর সুজয়বাবু নেচে যাচ্ছেন।
জাপটে ধরে রাখার চেষ্টা করে যাচ্ছেন মারজুলকে। ফস্কে যাচ্ছে, ফস্কে যাচ্ছে... হিহিহি... হঠাৎই এক ঝটকা মেরে মারজুল ধাঁ। আর সুজয়বাবু ছিটকে পড়ে— বাবা রে, আমার পা-টা যে গেল!
খুঁড়িয়ে-খুঁড়িয়ে কোনো রকমে সে বাড়ি থেকে বেরিয়ে নিজেদের গাড়িতে গিয়ে ওঠেন সুজয়বাবু। পাশের গঞ্জ নরসিংহপুরে গিয়ে বরফ মেলে। পায়ে সেই বরফ ঘষে তাঁকে নিয়ে গাড়ি যায় সাদিখাঁড়দেয়াড় গ্রামীণ হাসপাতালে। এক্স-রে করে ডাক্তারবাবুরা জানিয়ে দেন, হাড়ে চিড় ধরেছে। ভর্তিও করে নেওয়া হয়।
এখন কথা হল, কাতুকুতু দেওয়ার সাজা কী? কোন ধারায় মামলা হবে?
পুলিশ অবশ্য মার্জিনাকে ধরতে পারেনি। তার একাদশ শ্রেণিতে পড়া ছেলেকে নিয়ে গায়েব হয়ে গিয়েছে সে। আর কাতুকুতুর ধার না মাড়িয়ে মা-ছেলের বিরুদ্ধে সোজা পুলিশকে মারধরের মামলা রুজু করে দিয়েছে জলঙ্গি থানা।
রাতে ফোনে মার্জিনা অবশ্য দাবি করে, ‘আমরা তো মারিনি! পুলিশই বরং আমার ছেলেকে মারছিল। আমি বাধা দিতে গেলে মেরে আমার হাত ভেঙে দিয়েছে।’
কাতুকুতু দেননি আপনি? জবাব নয়, ভেসে আসে অবাক প্রশ্ন— ‘কাতুকুতু দেওয়া মানে কি মারা, আপনিই বলুন?’
@@@
একটি জোকস: সংক্ষেপিত
১ম ব্যক্তি : পুলিশ কোন লিঙ্গ?
২য় ব্যক্তি :পুংলিঙ্গ!
১ম ব্যক্তি : কেন?
২য় ব্যক্তি : পুলিশের হাতে ডান্ডা থাকে
১ম ব্যক্তি : আইন কোন লিঙ্গ?
২য় ব্যক্তি : স্ত্রী লিঙ্গ!
১ম ব্যক্তি : কেন?
২য় ব্যক্তি : আইনের ফাঁক আছে
১ম ব্যক্তি : আমাদের গণতন্ত্র কোন লিঙ্গ?
২য় ব্যক্তি : চুপ!
১ম ব্যক্তি : বল?
২য় ব্যক্তি : চুপ!
১ম ব্যক্তি : বল?
২য় ব্যক্তি : তৃতীয় লিঙ্গ
১ম ব্যক্তি : কেন?
২য় ব্যক্তি : যে কারণে তৃতীয় লিঙ্গ তৃতীয় হয় সে কারণেই!
একই অঙ্গে দুটোকেই ধারন!
২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: জ্বি জনাব!
তাইতো শুধু ৩ টা বিষয়কে একসাথে তুলে ধরেছী মাত্র। আমি কিছু বলিনিতো
২| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১২
চাঁদগাজী বলেছেন:
বাংলাদেশ তৃতীয় বিশ্বের দেশ; কারণ, এ জাতি এখনো পেছেন।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনার মতামত জানলাম। ধন্যবাদ।
৩| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫১
আমার বাংলাদেশ স্বাধীন বলেছেন: ক্যাঙ্গারু ট্রাইবুনাল কোন লিঙ্গের কাতারে
২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: খাড়ান ঐ ২য় ব্যক্তিরে খুইজা পাইয়া লই!
ঐডা আবার হিমু টাইপতো!
কখন কুতায় হারায় যায়.. বোঝা দুস্কর
৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৪
অগ্নি সারথি বলেছেন: মুরুক্কু মানুষ কিস্যু বুজি না।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: পুরা জাতি কি সেই মুক্কতায় আটকে নেই? আফেনর আমার কি দুষ???
৫| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৭
বিলোয় বলেছেন: ঝাঝা
২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হাহা
ধন্যবাদ
৬| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৬
মোহাম্মদ ফয়েজ উদ্দিন পারবেজ বলেছেন: আমরা সবাই জানি একটা নাটক কিংবা সিনেমার শেষ সিনটা কেমন হবে!!
যদি সেই সিনটাই শুধু ধারন করা হয় তাহলে দর্শক পাওয়া যাবে না এবং সময়ও লাগবে অতি নগন্য!!
নাটক কিংবা সিনেমা সাজানোর জন্য অনেকগুলো সিন এর দরকার পড়ে!!
আশা করি আমার মূর্খবানীগুলো না বুঝারই চেষ্টা করবেন!!
লিখাটা ভালো!!
২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ।
এখন তো না বোঝারই সময়!
যখন মূখ হয়ে পড়ে মুক
যখন চেতনা হয় রঙান্ধতায় রঙিন
যখন কেবলই স্বেচ্ছাচার বল্গাহীন
যখন বিবেক, সত্য আর প্রকাশ সংকুচিত
যখন একপাক্ষীক হয়ে পড়ে সবকিছু
তখন না বোঝাই বরং উপভোগ্য
সুবিধাবাদী, লোভী এবং নপুংষকতায়!
ধন্যবাদ।
৭| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৫
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: যা বলার সবি বলেছেন.......এখন বুঝা নিয়ে হলো কথা।
সমস্যা হলো ঐ বুঝা নিয়ে।কারো কারো বুঝা জাতির জন্য বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
পড়ুন প্লিজ,স্পষ্ট কথা
২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যে বোঝে সে ইশারায়-বোঝে! যে বোঝে না ঘাড়ে ধইরাও বোঝানো যায় না
সো বোঝায় ডুবছে গণতন্ত্রে, আমজনতার স্বপ্ন দেশের ভবিষ্যত!
ঘুরে এসেছি। চিহ্ণ রেখৈ এসেছি
ধন্যবাদ।
৮| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৩
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: তবে যেহেতু, 'তিনি' ক্ষমা করবেন না এটা জানাই আছে - তাই জেলার চাইলে ক্ষমা প্রত্যাখ্যানের চিঠি হাতে পাওয়ার আগেই দন্ডপ্রাপ্তর পরিবারকে শেষ দেখা করার জন্য কল করতে পারেন.....
২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ডিরেক্টরতো জানেই চিত্রনাট্যের শেষ সিকোয়েন্স কি হবে?
টেনশনে থাকে দর্শক
৯| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
যে ফরমে দরখাস্তটা তাঁরা করে ধরা খেয়েছেন, সেটা হচ্ছে সংবিধানের ৪৯ ধারা মহামান্য রাষ্ট্রপতির ক্ষমা করার যে ক্ষমতা, সেই ধারায় প্রাণভিক্ষার আবেদন। সেই ফরমেটেই "দোষ স্বীকার করিয়াছি" এটা এডমিট করে স্বাক্ষর করেই বাকি লেখা লিখতে হয়,
বাকি লেখাতে হয়ত ছিল বিচার বাতিল করে নতুন করে বিচার করার আবেদন .. ... ইত্যাদি বাল ছাল, সেটা নিশ্চিতই 49 ধারা ফরমেটে মার্সিপিটিশন দরখাস্ত। এটাই হয়েছে। সাকা ইংরেজিতে লিখেছে (কারন সে আগেই ঘোষনা দিয়েছিল বাংলা তার মাতৃভাষা না) বেকুব শাকার দরখাস্ত দেখিয়ে মোজাহিদের কাছ থেকে একই ফরমেটে দরখাস্ত আদায় করা হয়েছে। মোজাহেদ বাংলায়ই লিখেছেন। রিজেক্ট হবেই নিশ্চিত জানত। অনেকগুলো টেবিল ঘুরে দুদিন দেরি হবে ভেবেছিল ওরা।
নিরুপায় মৃত্যুপথযাত্রী ফাসি দুএকদিন ডিলে করতে যেকোন পদ্ধতি অবলম্বন করবে (কারন লবিষ্টরা বলেছিল ওবামা ফোন করবে, আসলে াল ফেলাইছে। ওরা একটি মামুলি বিবৃতি দিয়ে দায় সেরেছে) ম্যাজিষ্ট্রেটদ্বয় সে সুযোগ নিয়ে কৌশলের আশ্রয় নিয়ে মার্সিপিটিশন মুচলেকাটি নিয়েছেন। জালিয়াতি করেন নি, বেয়াইনি বা অনৈতিক কিছু করেন নি। সময়েই সব জানা যাবে।
এটি পড়েছেন, আবার পড়তে পারেন -
ওরা অপরাধ স্বীকার করে প্রাণভিক্ষা চেয়েছেন। নিশ্চিত।
২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এখানে সাবেক আইন মন্ত্রীর ভাষ্য স্পষ্ট ভাবে বিবিসির ইন্টারভীউ থেকে তুলে ধরা আছে।
বেয়াইনি বা অনৈতিক কিছু করেছনে না করেন নি, সময়েই সব জানা যাবে। সহমত্
ইতিহাসের কষ্টি পাথরে মিথ্যা হলুদ মিডিয়াবাজি, দলান্ধতা, আইনের প্রয়োগ অপ-প্রয়োগ সবই নিরেট সত্যাকারেই প্রকাশিত হবে।
সমস্যা হইল বাংলা কোন এসাঞ্জ নাই। বা ব্রিটেন ১২ বছর পর বলে সরি- আমাদের ৪০ বছর পরও কেউ সরি বলতে রাজি না।আমেরিকা ধ্বংসের ৫০ বছর পর তাদের কূকীর্তি প্রকাশ করে! আমাদের চলমান ডকুমেন্টও কয়- দেখামু না!!!!! আবার তথ্য অধিকার আইনের এসএমএস ঠিকই সরকারী পয়সায় প্রহসনের পূর্নতা দিতেই জনে জনে পৌছে যায়!!!!!!!!!!!!
সততা কোন মাঝামাঝি নেই। হয় পুরো সৎ নয়তো অসৎ।
১০| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩৬
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: এই সংক্ষিপ্ত জীবনে মৃত্যু দেখেছি অনেক।। তবে এখন মৃত্যু (প্রতিপক্ষ বা বিরোধী) আগের সেই পৈশাচিক আনন্দ আনে না।। এখন যেকোন মৃত্যুই আগে ভাবতে শেখায় নিহতের স্ত্রী-সন্তান আর নিকটাত্মীয়দের কথা।। কেমনে কাটছে এই শোকবিহ্বল দিনগুলি।। আমার পরিবারের মতই কি??
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যে কারণেই উন্নত বিশ্বে মৃত্যু দন্ড প্রথা রহিত করণের প্রবল দাবী উঠছে। অনেকে করেছেও।
আর সাধারন প্রবচনেইতো আছে পাপকে ঘৃণা করো পাপীকে নয়। কিন্তু কারো কারো ট্যাগিংবাজ দেখে মনে করুনা হয়- আহা যদি জ্ঞান হতো!
১১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
গণতন্ত্র !!!!! এইডা আবার কি জিনিস ?????
২৩ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হা হা
সময় যে এমনই! একে খুঁজতে হয়!
আইয়ুব ইয়াহয়িার প্রেতাত্বারা্ও ভাবছে ক ভুলেই না করেছি! এই বাচ্চা মেয়েটার কাছ থেকে যদি আগে শিখতে পারতাম
অনির্বাচিত ১৫৪ সিট নিয়ে কিভাবে দেশ চালাতে হয়?
আবার তার অন্ধ দালালরা ট্যাগিংবাজি করে বেড়ায়!
হায়! ধরনী , দ্বিধা হ্ও!
তাইতো হ্যারিকেন লাগিয়ে খু*জতে হয়- গণতন্ত্র !!!!! এইডা আবার কি জিনিস ?????
ধন্যবাদ, শুভাগমনে। শুভ সকাল।
১২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:৪১
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনি নিজের সনাক্তকরণ সনদ সবার পোষ্টে বিলিয়ে যাচ্ছেন কেন???
আমরা তো চিনি!!!
মুছে দিলাম না যাতে বাকী সবাই চেনে আপনার মানসিকতা সম্পর্কে!
বুঝলেন্না, বিজনেস কার্ড বিলাইতাছে
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: না চাইতে বিজনেস কার্ড বিলায় কারা জানেন তো
ধন্যবাদ।
১৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:১৯
চলতি নিয়ম বলেছেন: মানুষ মরলে মানুষে কষ্ট পায় আর রাজাকার মরলে রাজাকারে। ব্যাপার না এটাই প্রকৃতির নিয়ম।
আমার মনে হয় বি এন পি চুপ থেকে ভালো কাজটাই করেছে। (ফাউ জ্ঞান দিলাম আর কি )
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: চলতি নিয়ম বলেছেন: মানুষ মরলে মানুষে কষ্ট পায় আর রাজাকার মরলে রাজাকারে।
ব্যাপার না এটাই প্রকৃতির নিয়ম। একমত।
আবার রাজাকাররে বীয়াইও কিন্তু রাজাকার
রাজাকারের রক্তে জাতীর নাতিও কিন্তু রাজাকার! খুব খেয়াল কৈরা
হুম বিএনপি তব্দা খাইয়া গেছে..
সর্বদলীয় ঘাতক দালাল যুদ্ধাপরাধী নির্মূল কমিটি করা এখন সময়ের দাবী! আপনার কি মত?
১৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৩
চলতি নিয়ম বলেছেন: গেবনে তো রাজাকার ওই একটাই চেনলেন তা করেন না শুরু আন্দোলুন সাথে আছি।
রাজাকারের রক্তে জাতীর নাতিও কিন্তু রাজাকার! এট্টু খুইলা কন তো দেখি? কে কোনটা? গিয়ান বাড়াই।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভাইডি আফনে যদি জাইগেও চোখ বুঝৈ থাকেন আমি কেমনে জাগাব??? খেমতা কারো আছে????
খালি জামাতি রাজাকারগো চিনলেন.. আওয়ামী রাজাকারগো লিষ্ট এই সামুতেই তো গন্ডা গন্ডা নাম ঠিকানা সহ পোষ্টাইছে! আফনে দেখতে না চাইলে কেম্বায় কি?
এত এত ফাউ গিয়ান দেয়া লুক আফনে এইডা কি কইলেন! রাজাকারের রক্তে জাতীর নাতিও কিন্তু রাজাকার! এই সোজা কথা বুঝলেন না!
রাজাকারদের সাথৈ বৈবাহিক সম্পক্কে আগায় থাইকাও যদি জিগান.. কেমতে কি?
১৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৪
চলতি নিয়ম বলেছেন: আওয়ামী রাজাকার চিনি না হেইডা আমনেরে কিডা কৈলো? (রাজাকারের কোনো দল নাই রাজাকার চিরকালই রাজাকার)
জাতির পিতার কন মাইয়ার বিয়া রাজাকরের লগে হৈছে যে জাতির নাতি রাজাকার হইবো? গেনি ভাই হাচাই একটু বুঝায় কন।
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: রাজাকার চিরকালই রাজাকার ।
তাহলে তার পুত রাজাকার নাতি রাজাকার- ইডা কিন্তু আফনেগো চেতনার যুক্তি মতোই মহান উক্তি!
তয় শান্তি কমিটির চেয়ারম্যান নূরুর পুত মোশারফ কি? রাজাকার
তার পুত ওতো রাজাকারই হয় নাকি???
নিজেরা আত্মীয়তা করলে তা খালাস হইয়া যায় নাতো আবার!!!!
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: জাতির (নাতি) স্লিপ অব কি বোর্ড না হইলে পুতি হইব! ওই একই ! রাজাকারের রক্ততো ঢুকলো! তাও জাতির পিতার নাতির গর্ভে!!!! দুষক! রাখী কুতায়?
১৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৩
চলতি নিয়ম বলেছেন: একবার ভুল করে স্বীকার না করলে আরো ১০ টা ভুল বলতে হয়
নাতির গর্ভে ঢুকে ক্যামনে?
২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অ মোর কপাল! ইডাও বলতি হপি!
পুতুলের বীয়ে কার সাথে হল কন দিকি?
পুতুলতো জাতির নাতি নাকি?
১৭| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন: কতিপয় মানুষের মগজ বিড়াল ও কুকুরসর্বস্ব!!
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সেতো বেশ দেখা যাচ্ছে! কি আর করবেন তাদের ইগনোর করাই আপাত সমাধান।
ধন্যবাদ আবারও অংশ নেয়ায়
১৮| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৭
চলতি নিয়ম বলেছেন: যাহ আমার সময় টুকুই লস গেলো!! ভুল নং ৪' পুতুল আবার নাতি হয় ক্যামনে?
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আহা এমন ভোলাভালা সাজলেতো তা হবেই!
আসেন কুষ্টি বিচার করি।
জাতির আব্বা কে?
তিনার কন্যা কে?
তিনার কন্যা কে?
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু হলে তিনার মেয়ে জাতির মেয়ে.আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী (১৫৪ সিটে অনির্বাচিত প্রতিনিধি লয়ে) তিনির মেয়ে অর্থাৎ সায়মা ওয়াজেদ পুতুল কি তবে জাতির নাতি না হয়ে খালা হবে???
ভাই রাজাকারের রক্তে জাতির পুতি স্বীকার করতে খারাপ লাগলে বলেন! হুদাই ত্যানা প্যাচান কেন?
খালি পুতি, অন্য দিকেওতো অভাব নাই। শেখ সেলিমের আত্মীয়তা সহ আওয়ামী গোষ্ঠির বিবাহ কুষ্ঠি নিয়া ভাবেন দেখবেন কত রাজাকারের রক্ত মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে। চেতনার বাজারে!!!!!!
আপনি এইটুকু স্বীকারে লজ্জ্বা পাবার কিছূ নাই- তারা আত্মীয়তা করতে যখন লজ্জ্বা পান নাই- আপনের আর ঠেকা কি?
১৯| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৪১
চ্যাং বলেছেন: প্রভাষ বিদৌতের আত্মপরিচয় বিলাতাসে। ঘটনা কি???????
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: চেতনার বাজার ন্যাংটো হয়ে যাচ্ছে মুনে হয়! তাই আবার জল ঘোলা করারা অপকৌশল হবে বোধকরি!
এটাতো তাদের বহু পুরানা ফর্মূলা!
যুক্তি, জ্ঞান শেষ হয়ে গেলেই ট্যাগিং বাজি! বিভক্ত করার খেলা! ব্যক্তি দল থেকে শুরু করে পুরা জাতির সাথেই খেলছে!
এক চোরারে চোর চোর কইরা খেদায়া এখণ নিজেরা ডাকাতি লুট ধর্ষন খুন গুমের তলে এমুন তলান তলাইছে- অখন ঐ এক ভাঙ্গা ঢোল বাজানি ছাড়া আর হাতে যে কিছূ নাই! মুনে হয় তাই!
২০| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৬
চলতি নিয়ম বলেছেন: হ এইবার বলেন যে নাতি আর নাতনী একই হইলো, তাই না? হুদাই টাইম নস্ট করলাম।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ঐতো কইলাম ঘটনার প্যাচগিটা জায়গায়ই- রাজাকারের রক্ত মিশ খাইছে কইতে বড় শরম লাগেতো .. তাই বৈয়াকরনিক ভ্রান্তি নিণংয়ে আদাজল কাইয়া প্রচেষ্টায় রত
আপানর এই বিশেষ গি---য়া---নী বিবেচনাপূর্ন দৃষ্টির জন্য কৎবেল কমিটির কাছে আপনার নাম সুপারিশ করার জোর দাবী রইল!
সত্য স্বীকারে শরমের কিছূ নাই। শাস্ত্রে বলেনা খালি কলসি বাজে বেশি!
চেতনার বেশি বাগাড়ম্বরও তাদেরই মূখে -যাদের রক্ত রাজাকারের আত্মীয়তা দোষে দুষ্ট! বুদ্ধিমান আর বুদ্ধিমতি, নাতি আর নাতনির শাস্ত্রীয় কথনে এই সত্যতো আর মিথ্যে হয় না।
হুদাই টাইম নষ্ট! কারণ চেতনা যারা বিকিয়ে দেয়- তারা এইরামই হয়- সত্য স্বীকারে কুন্ঠিত হয়!
২১| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩০
কিরমানী লিটন বলেছেন: আঁধার দেখেনা কভু,নিজের ছায়া!!!
আইনের চোখ তাই দ্বিধার কায়া,
অন্যের চোখ দিয়ে আইনের দেখা
আইনের চোখ নেই,অন্ধই থাকা।
অন্যের চোখ যদি হিংসার ক্রোধ
মিথ্যায় ভেসে যায় আইনের চোখ,
সত্যিই সেলুকাস,কি বিচিত্র এ দেশ !!!
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনন্য! অসাধারন!!!
অন্যের চোখ যদি হিংসার ক্রোধ
মিথ্যায় ভেসে যায় আইনের চোখ,
সত্যিই সেলুকাস,কি বিচিত্র এ দেশ !!!
২২| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩৮
কিরমানী লিটন বলেছেন: আযানের আহবানে বিলাপের সুর
কান্নায় শুরু তাই বেদনায় ভোর।
অসতের পিকদানি ফুলদানি সাঁজে,
আযানের আহবানে বিলাপের সুর
কান্নায় শুরু তাই বেদনায় ভোর।
অসতের পিকদানি ফুলদানি সাঁজে,
ঢেউ তুলে মিথ্যের মসনদ মাঝে।
এখানে আশার রবি দুপুরেই ডুবে
জেগে উঠে পশ্চিমে হেলে পড়ে পুবে।
দরিয়ার স্বাদ খুঁজি শাওয়ারের জলে
জীবনের ছায়া পায় করুণা আঁচলে।
চেতনার বেচাকেনা নগদের দরে
বিবেকের আশ্রয় ক্ষমতার বরে।
শাসনের আবডালে পিচাশের ছায়া,
বিলাপ ভেজালে মেশা,মিথ্যের মায়া।
যুক্তির নাকে খদ শক্তির দড়ি
মুক্তির ডানাকাটা শৃঙ্খল বেড়ি।
মেঘ এসে গিলে খায় জোছনার আশা
মগজের মজ্জায় মাকড়সা বাসা।
হৃদয় অতলে ঢেউ-ভয় দেয় উঁকি,
মায়ের জঠরে হানা,সন্ত্রাসী ঝুঁকি।
এই তোর ডিজিটাল,বাকশালি ধারা?
চাইনা ভিক্ষা মাগো-কুকুরটা তাড়া ...!!!
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: স্যালুট!
কাব্য্ওে যে দারুন প্রতিবাদ আর সময়কে, এমন চমৎকার ভাবে ফুটিয়ে তোলা যায়. না পড়লে ভাবতেই পারতাম না।
হৃদয় অতলে ঢেউ-ভয় দেয় উঁকি,
মায়ের জঠরে হানা,সন্ত্রাসী ঝুঁকি।
এই তোর ডিজিটাল,বাকশালি ধারা?
চাইনা ভিক্ষা মাগো-কুকুরটা তাড়া ...!!!
অনেক অনেক প্লাস - মন্তব্যে +++++++++++++++++++++++++++
২৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০৩
বাংলার ফেসবুক বলেছেন: কিন্তু ফাঁসির আসামীর প্রাণভিক্ষার আবেদন ঠিক কিভাবে করতে হয়?
এ নিয়ে বাংলাদেশের সাবেক আইনমন্ত্রী শফিক আহমেদের সাথে কথা বলেন বিবিসি বাংলার মিজানুর রহমান খান।
বিবিসি: প্রাণভিক্ষা চাওয়ার আবেদন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামী কিভাবে করেন?
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: জ্বি! সেটাই ষ্ট্যাটসে বলা হয়েছে।
ধন্যবাদ অংশগ্রহনে।
২৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৪
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: কিছু বলার নেই। জোকস পড়তে পড়তে হাসিও পেল , কান্নাও।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনি যে সত্যকে ধারন করতে পেরেছেন, তাই অনুভবের এই আপাত: দ্বৈততা।
ধন্যবাদ অনুভব করায়।
ভাল থাকুন।
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৭
ফাহাদ মিয়াজি বলেছেন: রাজনৈতিক বিষয় এড়িয়ে চলতে পছন্দ করি