নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্যারিস হামলার জন্য আমেরিকা ও তার মিত্রদের অভিযুক্ত করেছে উইকিলিকস। হামলার পর এক টুইট বার্তায় উইকিলিকস বলেছে, বছরের পর বছর ধরে সিরিয়া ও লিবিয়ায় চরমপন্থীদের অস্ত্রশস্ত্র এবং প্রশিক্ষণ দেয়ার ফল প্যারিসের এই হামলা।
পরের দিন আরেক টুইট বার্তা ওয়েব সাইটটি বলে, প্যারিস সন্ত্রাসী হামলায় বহু মানুষ নিহত হয়েছে। ইরাক ও সিরিয়াও ২ লাখ ৫০ হাজার মানুষ নিহত হয়েছে। এই দুই মৃত্যুর সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য যে উগ্রপন্থীদের প্রতিপালন করেছে তার সরাসরি যোগসূত্র রয়েছে।
আরেক টুইট বার্তায় উইকিলিকস বলে, প্যারিসে ইসলামি সন্ত্রাসীদের হামলায় ১২০ জনের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। ইরাক, সিরিয়া ও লিবিয়ায় আড়াই লাখ মানুষ নিহত হয়েছে। এই ব্যাপারটা তখনো মজার ছিলো না, এখন মজার না।
অস্ত্র এবং আর্থিক সহায়তার প্রশ্ন তুলে আরেক টুইট বার্তায় উইকিলিকস বলে, এরা (হামলাকারী) কারা? সুন্নী উগ্রপন্ত্রী, তাদের অর্থ এবং অস্ত্র দেয় কে?
ওয়েব সাইটটি আরো বলে, সিরিয়া ও ইরাক রাষ্ট্রকে ধ্বংস করতে উগ্রপন্ত্রীদের যারা অস্ত্র, অর্থ ও প্রশিক্ষণ দিয়ে সহায়তা করেছে তাদের প্রত্যেকে বিচারের আওতায় আনা উচিত।
কঠিন ভাবে সহমত। ধন্যবাদ এসাঞ্জ! ধন্যবাদ উইকিলিকস!
সাম্রাজ্যবাদীদের সময় হয়েছে থামার।
নয়তো ৩য় বিশ্বযুদ্ধ কড়া নাড়ছে। হামলা পাল্টা হামলা কোন সমাধান নয়। আর মুসলিম বা মধ্যপ্রাচ্যতো একতরফা হামলায় আক্রান্ত! একদিকে কথিত বহুজাতিক বাহিনী! যারা সাম্রাজ্যবাদীতায় একে অপরের পরিপূরকও বটে! অন্যদিকে নিরস্ত্র, অত্যাচারিত, তেল বা বিভিন্ন সম্পদে সমৃদ্ধ দেশগুলো! মিথ্যাবাদীতায় তারা যে চূড়ান্ত তা তারাও জানে। এবং নোংরা ভাবে তাকে কথায় ঢেকে রাখার ওপেন সিক্রেট চেষ্টাও নিয়মিতই করে। ১২ বছর পর স্বীকার করে ইরাকে হামলার আগে মাস ডেসটাক্রশন উইপনস নিয়ে তথ্য মিথ্যা ছিল। আর পুরা খেলাটাই খেলছে কথিত সন্ত্রাসবাদ দমনের প্রহসনের নামে একতরফা আক্রমনে। তারাই অস্ত্র ব্যবসার জন্য সন্ত্রাস সৃষ্টি করছে। আবার তা দমনের নামেও অস্ত্র বিক্রির মাধ্যমেই প্রহসনের খেলা খেলছে।
মিথ্যার উপর ভর করে পুরো স্বাধীন সার্বভৌম একটার পর একটা দেশকে তছনছ করে দিবা আর নিজে সূখের কাঁচের ঘরে নিরাপদে থাকবা এটা কট্রাডিক্টরি হয়ে গেল না।
একসময় সকল ক্রীতদাস যেমন ভয়েই কাজ করত মূখবুঝে। কিন্তু সময়ের মোড়ে তারাই কিন্তু বিদ্রোহ করে। কিন্তা কুনতে তো একদিনে তৈরী হয়নি। জুলুম , শোষন নির্যিতন যখন চূড়ান্ত রুপ লাভ করে তখনই বিদ্রোহ আসে। এবং ধীরে ধীরে নিজেদের মুক্ত করে। আজ ডিজিটাল দাসত্বে পৃথিবীর একই অবস্থা! শুধু হাতে পায়ের বেড়িটা বাহ্য দেখা যায়না। কিন্তু কর্পোরেট দাসত্বের অদৃশ্য শেকলে সকলেই বাঁধা।
কথিত উন্নয়ন আর অধিকারের নামের আড়ালে তারা তাদের স্বার্থ হাসিলেই ব্যাস্ত। আর কেউ তার প্রতিবাদ করতে গেলেই মিডিয়া ট্যাগিং করে ব্যাস তাকে কোনঠাসা করে দাও। কখনো ধর্মের নামে! কখনো জঙ্গি তকমা দিয়ে, কখনো পরিবেশ পরিস্থিতি অনুযায়ী প্রযোজ্য নামে।
আমেরিকা কি স্বাধীনতার জন্য সসস্ত্র আন্দোলন করে নি। তাকি ক্ষমতাসীনদের চোখে বিদ্রোহ ছিল না। সন্ত্রাস ছিল না। আসলে কি ইতিহাস বিজয়ীর কথাই বলে। তাই বিজয়ী হতেই হবে। নইলে বিজিতের লাঞ্চনা আর কষ্ট সয়েই ধুকতে হবে।
সাম্রাজ্যবাদ বিরোধীতা কোন ফ্যাশন নয়। কোন ঠুনকো আবেগ নয়। মৌলিক মানবিক অধিকার। তারা গণতন্ত্র মানবতার জন্য মায়া কান্না করে- অথচ তারাই সবচে বেশী অসহায় নিরস্ত্র আম নারী শিশু বেসামরিক নাগরিক হত্যাকারী। এই দ্বি-চারিতাকে চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিতে হবে। রাজা তুই ন্যাংটোর মতো বলতে হবে- আমেরিকা তুই হিপোক্রেট। মিথ্যাবাদী! সাম্রাজ্যবাদী!
পৃথিবীর শান্তির জন্য পারমানবিক বোমা নয়- চাই সাম্রাজ্যবাদীতার নীতি বিসর্জন। প্রত্যোকের আপনা মৌলিক অধিকার নিয়ে যার যার স্থানে থাকলেই পৃথিবী হয়ে উঠবে স্বর্গ।
সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক। পৃথিবী হোক শান্তির আবাস।
সূত্র - See more at: Click This Link
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মাঝে মাঝে মধ্যপ্রাচ্যের উপর করুনা হয়, ওখানে এত মূর্খের বাস কেন?
বিষয়টা ভাবার মতোই বটে। আসলে তারা সেই সোনালী যুগের পর ক্রীতদাস সময়কে পার করেছে কিন্তু মানসিকতাকে বদলাতে পারেনি। তাই সময়ের সাথৈ তাল মিলিয়ে জ্ঞান আর প্রজ্ঞার চর্চাও নেই। আর যে জ্ঞানে পিছিয়ে পড়ে তাকে হারানোততো মামুলি ব্যাপার। কারণ অজ্ঞতার চেয়ে বড় শত্রু আর কেউ নেই। তাই সবার আগে তারাই তাদের শত্রু হয়ে বসে আছে।
বিজ্ঞান মনস্কতা থেকে দূরে রয়েছে বা রাখা হয়েছে। ফতোয়ার অন্ধ জালে জড়িয়ে নাস্তানাবুদ করে ফেলা হয়েছে। আপনি ভাবতে পারেন- জ্ঞানের কোন স্তরে দাড়িয়ে আজকেও ফতোয়াবাজের াভাব নেই- যে টিভি দেখা হারাম!!!! কিংবা কম্পিউটার সিনেমা নাজায়েজ!
তো এই প্রজন্মকে এগিয়ে নিতে আল্লাহও বোধকরি নারাজ!
আর সেই মূর্খদের একতরফা ব্রেইন ওয়াশ করে একদলকে নামিয়ে দিয়েছে জিহাদে নামে- আবার তারাই গেরস্থকে সজাগ করে বলছে - ওই দেখ সন্ত্রাসী জঙ্গী!
আশা করি মধ্যপ্রাচ্যে এমন একজন ভাল নেতা আসবেন যিনি তাদের এই অন্ধকার থেকে বের করে ইরানের মতো আলোকিত স।তানে পুরো আরবকে একত্রিত করতে পারবেন। তখনই হবে আসল খেলা।
২| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৬
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: অভিশপ্ত জীবন, বস, আপনি তো ব্লগটাকেই অভিশপ্ত বানিয়ে ফেললেন! ওয়েবসাইটের ভিজিটর বাড়াতে ফেবুতে পেজ শেয়ার করেন| কাজ হবে| এভাবে তো হবেই না বরং ওটার প্রতি বিরক্ত হয়ে যাবে পাঠক
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অভীশপ্ত জীবনের বিজ্ঞাপনের কমেন্ট রিমুভ করে দিয়েছি। কিন্তু আপনার পরামর্শ সে মানবে মনে হয়না। যতদিননা মডুরা থামাবে- সব পোষ্টেই দেখছি একই কাজ করছে।
৩| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৪
পিচ্চি হুজুর বলেছেন: ৩য় বিশ্বযুদ্ধ আমাদের দ্বারগোড়ায়। ২য় বিশ্বযুদ্ধের ধাক্কা পৃথিবী সামলে নিয়েছে। ব্যবসায়ীরা চায় অস্ত্র ভান্ডার খালি হোক।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যাতে নতুন অস্ত্র বানাতে পারে। আবার পৃথিবীকে রক্তাক্ত করবে বলে।!!!
তাদের ভন্ডামী সময়ের এক আশ্চর্য বিষয়।
৪| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৫
পদ্মা_েমঘনা বলেছেন: পোষ্টে ভাললাগা বিদ্রোহী ভাই। সহমত।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ।
ডমিনেটিং একজন ক্যারিশম্যাটিক মুসলিম নেতা দরকার। যে বিশ্ব মুসলিমকে এক সূতোয় গাথতে পারবে। প্রেম ভালবাসা আর জ্ঞানের মাধ্যমে।
৫| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৭
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: অভিশপ্ত জীবনের কমেন্টটর কথা বলছিলাম| আপনাকে বলিনি| আপনি বোধহয় অভিশপ্ত জীবন নিকটার কমেন্ট রিমুভ করে দিয়েছেন| সে একাত্তর না কি যেন একটা পোর্টালের বিজ্ঞাপন দিচ্ছিল| আপনাকে বলিনি, ভুল বুঝবেন না|
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম! সব পোস্টেই দেখি একই বিজ্ঞাপন কপি পেষ্ট করছে।
শুরুতেই দেখে তাই রিমুভ করে দিয়েছিলাম ফলেই খানিকটা কনফিউশন! ধন্যবাদ কষ্ট করে ক্লিয়ার করায়!
৬| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৮
আরণ্যক রাখাল বলেছেন:
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:
৭| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পৃথিবীর শান্তির জন্য পারমানবিক বোমা নয়- চাই সাম্রাজ্যবাদীতার নীতি বিসর্জন। প্রত্যোকের আপনা মৌলিক অধিকার নিয়ে যার যার স্থানে থাকলেই পৃথিবী হয়ে উঠবে স্বর্গ।
সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক। পৃথিবী হোক শান্তির আবাস।
চমৎকার লিখেছেন ।
লিক্সের দুঃসাহসী কাজের প্রসংসা করছি ।
অভিশপ্ত জীবন নামে কেউ মনে হয় জায়গায় জায়গায় লিঙ্ক দিয়ে বেরাচ্ছেন ।
আরণ্যক রাখাল বোধ হয় ভুল জায়গায় কমেন্ট করে ফেলেছেন ।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ।
না আরন্যক রাখাল ভাই তাকেই বলেছিলেন। কিন্তু আমি আগেই তার বিজ্ঞাপনী কমেন্ট রিমুভ করায় হালকার উপর ঝাপসা কনফিউশন রাখাল ভাই সুইট স্মাইল দিয়েছেন উপরে দেখুন
লিকস দীর্ঘজীবি হোক। আর ঘরে ঘরে এস্যাঞ্জ তৈরী হোক। এখনকার অসম আক্রমনের মোকাবেলায় একজন এসাঞ্জ হাজার মিসাইলের চেয়ে কার্যকরী
সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক। পৃথিবী হোক শান্তির আবাস।
৮| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৫
অগ্নি সারথি বলেছেন: মনে মনে যে উইকিলিকস ই খুজতাসিলাম এই কয়দিন ধইরা এইডা বুঝবার পারি নাই। ধইন্যবাদ ভৃগু।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমিও।
আজ তাই পাইতেই আপনাগো সবার জইন্যে শেয়ার দিলাম আর কি
ধন্যবাদ আপনাকেও । উইকিলিকস এবাবেই সত্যেক সামনে আনুক মিথ্যার আবরন সরিয়ে। ভন্ডদের মূখোশ উন্মোচিত হোক।
৯| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৪
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আপনে এইসমস্ত খবর বুলুগে তুইল্যা আমারে ঠাসকি খাওয়ান
তয় কামডায় ব্যাফুক আনন্দ পাইসি ভাই। আশা করি অনেক পশ্চিমা নাগরিকের চোখ খুলতারবো।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কি যে কন? আপনি হইলেন গেম চেঞ্জার! আপনেরে ঠাসকি খাওয়ায় সাদ্যি কার
এক কাম করেন ভাই দেনতো সাম্রাজ্যবাদীগো গেমটা চেঞ্জ কইরা! আর ভাল লাগে না। শত বছর পরপর নাকি বদল আসে! দেখেন একটা গেম চেঞ্জ করতারেন নাকি?
পশ্চিমারা নাকি অনেক মিডিয়া সেন্সরের উপর থাকে শুনছি। আমরা যেই সব খবর পাই তারা নাকি সেইরাম করে পায়না। যারা পশ্চিমে থাকে যায় আসে তারা ভাল কইতে পারব। চোখ খুললেই ভাল।
ধন্যবাদ ভাইডি!
১০| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪২
মিলন হোসেন১৫৮ বলেছেন: উইকিলিস কে ধন্যবাদ সত্যটা সামনে অানার জন্য ।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আসলেই এসাঞ্জ এই সময়ের শ্রেষ্ঠ বীর বটে।
যেই মিনিমাম নৈতিকতাটুকু থাকলে মানুষ বলা যায়- এত অমানুষের ভীরে নিজের জীবনের উপর ঝুকি নিয়ে সেই সত্যটা প্রকাশে নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছে। ধন্যবাদ প্রাপ্যই বটে।
১১| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৬
ধমনী বলেছেন: ধন্যবাদ সময়োপযোগী সত্য প্রকাশের জন্য।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সময় সত্যকে সময়ের প্রয়োজনেই সামনে আনে। নইলে যে সত্য হারিয়ে যাবে। দেখুন এই বুভুক্ষু কর্পোরেট দাসত্বের সময়ে সশয় কি করে একজন এসাঞ্জ তৈরী করে দিল।
ধন্যবাদ সত্যকে অনুভব করায়।
১২| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৮
গেম চেঞ্জার বলেছেন: এইডায় কাম হইবো না। সেন্সর আছে। অবশ্য পশ্চিমাদের মধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ার প্রভাবও আছে। সেইটাই আশা আরকি।
গেমটা চেঞ্জ করবার নাগচি। দোয়া কইরেন ভাই
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সেইটাই আশা আরকি।
পরিবর্তিত গেমের অপেক্ষায়. নতুন খেলায় নতুন খেলোয়ার নতুন নিয়ম নতুন বিশ্ব
আশার বাণীর জন্য দোয়াতো অবশ্যই
১৩| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১১
রমিত বলেছেন: আন্তর্জাতিক রাজনীতি বড় জটিল জিনিস ভৃগু ভাই। সময়োপযোগী পোস্ট। আপনাকে ধন্যবাদ।
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সে আর বলতে। জটিলতা অভিমূন্যের চক্রবুহ্যের চেয়ে বেশি জটিল
ধন্যবাদ ।
১৪| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২৮
রমিত বলেছেন: ভৃগু ভাই, একটা প্রায় অপ্রাসঙ্গিক কথা বলি, আরবদের আমরা বাংলাদেশীরা যত মূর্খ মনে করি, তত মুর্খ তারা নয় কিন্তু। আমিতো ইউরোপে অনেক বছর ওদেরকে কাছ থেকে দেখেছি। অ-ইন্টেলিজেন্ট তারা নয়। আরব দুয়েকটি দেশও দেখেছি যথেস্ট ডেভেলপড। খেয়াল করুন আজও আমরা ভাগ্যের অন্বেষণে ঐ আরবদের দেশে যাই। এখন অনেকে বলতে পারে যে, 'আরবদের তো অনেক সম্পদ, তাই আমরা বাধ্য হই ভাগ্যের অন্বেষণে ওখানে যেতে।' এই কথা আমি মানতে নারাজ। এর পিছনে আমাদের মুর্খতাই বরং কাজ করে। আমাদের দেশের সম্পদ ওদের চাইতে অনেক অনেক বেশী, যা আমরা ইউটিলাইজ করতে পারিনা। উদাহরণ স্বরূপ কোরিয়ান ইপিজেড-এর মালিকের কথা বলি। তিনি আশির দশকে বাংলাদেশে এসেছিলেন সামান্য কিছু টাকা নিয়ে। এরপর এই দেশে ব্যবসা-বাণিজ্য করেই তিনি এত ধনী হয়েছেন। এখন উনার পৃথিবীর আট-টি দেশে ইপিজেড-আছে। তিনি একটা কথা প্রায়ই বলেন, "আপনারা বাংলাদেশীরা, সম্পদশালী বাংলাদেশ-কে চিনলেন না।"
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মূর্খতাটা আসলে আক্ষরিক বোঝানো নয়! তারা আমাদের দৃষ্টিতে সার্বিক ধর্মের, দেশ প্রেমের যে রুপকল্প মৌলিক বিধানানুসারে আশা করি তার প্রেক্ষিতে তাদের অজ্ঞতা, অবহেলা এবং তা উপক্ষো করে চলাকে বোঝাতেই। কেবলই ভোগ আর বিলাস ব্যাসনে নিমজ্জিত থাকাকে ইন্ডিকেট করা। যেখানে আরবের বিশ্ব ব্যাপি উত্থানের মূলেই ছিল ইসলামের আগমন এবং বিকাশ। যার মৌলিক শিক্ষাই ছিল ত্যাগ এবং সার্বজনিনত প্রেম।
তারা সে সব ছেড়ে দিয়ে তেলের প্রাচুর্যে ডুবে যে নীতি ভ্রষ্ট তা বোঝাতেই বলা। আপনার অভিজ্ঞতা জেনে আরেকটু জানা হল।
বাংলাদেশ ইস্যুতে আপনার এবং কোরিয়ান ইপিজেড-এর মালিকের বক্তব্যে শতভাগ সহমত -"আপনারা বাংলাদেশীরা, সম্পদশালী বাংলাদেশ-কে চিনলেন না।"
আমার কাছে এক বিজ্ঞানীর একটা প্রজেক্ট কপি আছে যেখানে তিনি নিজস্ব আবস্কিারে সৈকতের বালু থেকে মূল্যবান পদার্থ সমূহ পৃথক করার পদ্ধতি আবস্কিার করেছেন। এবং খূবই স্বল্প মূল্যে এবং সময়ে তা তিনি করে দেখিয়েছেন। অথচ বাস্তবতা কি জানেন? উনার সাথে আমার সাক্ষাৎেই হয়েছিল উনার উদভ্রান্ত হালে। উনি মোটামুটি ডেডিকেটেড হয় আত্মহত্যা করবেন নয়- রেবের কাছে ধরা দিবেন পারমানবিক কাঁচামল গুলো সহ!!!!!!!
ঘন্টা দুয়েক কাউন্সিলিংয়ের পর উনি ফিরে গছেনে এব বুক আশা এবং স্বপ্ন নিয়ে।
উনার প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে হাজার নয় লক্ষ নয় বিলিয়ন বিলিয়ন কোটি ডলার আয় সম্ভব! সম্পদ তো আল্লাহ আমাদের দিয়েই রেখেছেন। আমরা ইউটিলাইজ করতে পারছিনা!
আশা করি এই দিন থাকবে না। আমরা আমাদের সম্পদকে চিনতে পারব। ধন্যবাদ আপনাকে।
১৫| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০৪
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
এইসব জিনিস যদি চোক্ষে আঙ্গুল দিয়াও বুঝায় দেন কিছু পাইবেন যারা ছাগলের মতো মাথা নাড়াবে। এরা গরু হইলেও এরা আসলে ছাগল প্রজাতির। বঙ্গ দেশে ইহার আধিক্য বাড়িয়া চলিতেছে এইটা বেশ আশঙ্কা জনক।
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তহাদের গরু/ছাগল বলিয়া গরু/ছাগল প্রজাতিকে খাটো করিলেন- এই অজুহাতে শিংওয়ালা গরু/ছাগল আপনাকে গুতা দিলে আমাকে দোষী করিবেন না যেন
যে জেগে থেকে বুজতে চায়না কিংবা স্বার্থরে কারণে বুঝ অণ্যের নিকট বন্ধক রাখিয়া কথা বলা তাদাহের কথা বাদ দেন। আকল মন্দ কে লিয়ে ইশারাই কাফি!
১৬| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪১
নিমগ্ন বলেছেন: লেখক বলেছেন: তহাদের গরু/ছাগল বলিয়া গরু/ছাগল প্রজাতিকে খাটো করিলেন- এই অজুহাতে শিংওয়ালা গরু/ছাগল আপনাকে গুতা দিলে আমাকে দোষী করিবেন না যেন
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:
১৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৯
প্রামানিক বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট। ধন্যবাদ
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও ছড়াকার ভাই।
১৮| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৫
বিদ্যুৎ বলেছেন: উইকিলিস কে ধন্যবাদ সেই সাথে আপনাকে বিশেষ ভাবে ধন্যবাদ। গত বছর সারলী এব্দর হামলার পর ফ্রান্স যে সংহতির সমাবেশ হয়েছিল সেখানে বহু দেশের প্রধানগণ সেখানে গিয়ে সংহতি জানিয়েছিলেন। যারা যেতে পারেননি তাঁরা তাঁদের প্রতিনিধি পাঠিয়ে ছিলেন। কিন্তু আমেরিকা থেকে কেউ আসেনি এমনকি প্যারিসে অবস্থিত আমেরিকান রাষ্ট্রদূত পর্যন্ত সেই সংহতি সমাবেশে যায়নি। আমেরিকার বার্তা ছিল ফ্রাসের মুসলমানদের উপর হামলা। ফ্রান্স আমেরিকার কথা না মানায় সেখানে বার বার সন্ত্রাসী হামলা করা হচ্ছে। আবারো ধন্যবাদ সুন্দর লেখার জন্য।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: প্যারিসে অবস্থিত আমেরিকান রাষ্ট্রদূত পর্যন্ত সেই সংহতি সমাবেশে যায়নি।
তবেই বুঝুন!
চুরি করে চোরা(সাম্রাজ্যবাদী গং) নাম পড়ে কেষ্ট (মুসলমান) বেটার !!
ধন্যবাদ অনেক দিন পর খুঁজে পড়ে মতামতে অংশ নেয়ায়
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৩
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আইএস এনেছে আমেরিকা, ওদের ধ্বংসও করবে আমেরিকাই| মাঝে শুধু ফ্রান্সের লোক মারা যাবে, আরো যাবে অনেক দেশেরই হয়ত| মাঝে মাঝে মধ্যপ্রাচ্যের উপর করুনা হয়, ওখানে এত মূর্খের বাস কেন? এই অশিক্ষিতদের যেভাবেই চালানো হচ্ছে সেভাবেই চলছে| মূর্খতার কারণেই তালেবানের জন্ম, আইএস এরও