নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিক্ষারে পুরোপুরি ব্যবসা ঘোষনা দিলেই হয়!
শিক্ষা তবে হোক বানিজ্যই কেবল! বিদ্যায়গুলো পরিদর্শনের কে কোন মা-বাপ আছে?????? নাকি তাদের স্বেচ্ছাচারিতাই স্কুল পরিচালনার নীতিমালা!!!
মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো ব্যবসা প্রতিষ্ঠান একটা সার্কুলার দিয়ে দিন! তাহলে যার দরকার জেনেশূনে সেখানে যাবে নয়তো যাবেনা।
মিরপুর গার্লস আইডিয়ালের আচার আচরনেতো তেমনি মনে হচ্ছে!
আমার মেয়ের রানিং মাস সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বেতন,+ অক্টোবর এডভান্স + পরীক্ষার ফিস সব দেয়া। তারপরও নাকি আজ পরীক্ষার হল থেকে বের করেছে নভেম্বর-ডিসেম্বরের এডভান্স বেতন দেয়া না থাকলে পরীক্ষা দিতে দেবে না বলে। বেচারা নার্ভাস হয়ে ম্যাডামদের কাছে গেল - এর ওর কাছে পাঠীয়ে অবশেষ ক্লাশ টিচারের কাছে- আপাতত পরীক্ষার অনুমতি! দিল, তবে দ্রুতই এডভান্স বেতন শোধ করতে হবে শর্তে!!!!!!!
এখন আর তার পরীক্ষার দেয়ার মানসিকতা কই রইল! এর মাঝে সময় নষ্ট হল কতক্ষন!!! দুই তলা চারতলা দৌড়াদৌড়ি করে তার শারিরীক মানসিক অবস্থা তখন কেমন! ভাবুন!
অনেক অভিভাবকই মনের ক্ষোভ মনে রেখে ফুসছেন। বলবেন কারে? আবার কিছূ বলতে গেলে ছাত্রীর রোল নাম্বার নাম বিশেষ ভঅবে চাওয়া হয়! তখন আর কোন অভিভাবক সাহস করে সামনে যেতে চায়!!! ফলে নিরবে সকলেই সয়ে চলেছে স্বেচ্ছাচার!
আমি লিখছি যখন তখনও মা- মেয়ে বরছে থাক!!! পড়ে আবার জানতে পারলে ওর যদি কিছু হয়!!!
এই আতংক মনে নিয়ে একটা মানুষ সুস্থ ভাবে বেড়ে উঠতে পারে কি?????
শিক্ষা মন্ত্রনালয় কি এমন কোন সার্কুলার দিয়েছে? অগ্রীম বেতন আদায়ের????
যেখানে নারীদের শিক্ষা নাকি ডিগ্রি পর্যন্ত ফ্রি! এটা কোথায়???????
আমরা একই স্কুলে পড়েছি একবার ভর্তি হলে অটো পরের ক্লাশে নাম উঠে যেত।
এখন প্রতিটা ক্লাশে নতুন ভর্তির নামে বিশাল ব্যবসাতো করছেই তার উপর এমনতর চাপাচাপিতে ছাত্রদের মন কতটা বিষন্ন হয় তারা কি চিন্তা করেছে!!! শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলো কি শুধূই টাকা আদায়ের মেশিন?
একজন ছাত্র-ছাত্রীকে মানুষ করার বদলে একি পরিবেশ আর আচরণগত শিক্ষা দিচ্ছে তারা! পাঠ্য-পুস্তকের নামে স্কুল কমিটি প্রতি বৎসর নভেম্বর ডিসেম্বর মাস এলেই লাখ লাখ টাকা খাচ্ছে প্রকাশকদের কাছ থেকে নিচ্ছে যার ভার বহন করতে হচ্ছৈ অভীভাবকদের বাড়তি কারিকুলামের নির্দিষ্ট প্রকাশকের বই কেনার মাধ্যমে। ছাত্র-ছাত্রীরা সারা বছর পড়া হোক না হোক সেই বইয়ের বোঝা বয়ে বেড়াচ্ছে!!
শিক্ষা ব্যবস্থার এইসব ভূত ছাড়ানোর কি কেইউ নেই???
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এমপিও ভুক্ত.. পুরা সরকারী নয়!
২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৫
সুমন কর বলেছেন: ভালো বলেছেন। দেশে এসব কি হচ্ছে !!
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মেয়েতো পারলে কেঁদে দেয়!!!!
একমাসের এডভান্স নিজেরদের উদৌোগেই দিয়ে দেয়া হয়েছে...তারপরও চাপ দিয়ে নভেম্বর ডিসেম্বরের বেতন সে্পটেম্বরে নেয়ার চাপ কি স্বাভাবিক!!!
এমনিতেই দ্রুব্যমূল্যের চাপে নাভীশ্বাস!!! বাড়ী ভাড়া, বিদ্যুত গ্যাস জীবন যাপন ব্যায়ের পাগলা ঘোড়ায় দাবড়াচ্ছে!!!
আমাদের বেসরকারী সেক্টরে তো আর ঘূষ দূর্নীতিরও অপশন নেই!
মানুষ করবেটা কি?
৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৮
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শিক্ষা কোন সুযোগ নয় জনগণের মৌলিক অধিকার । কিন্তু বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা দিনদিন বানিজ্যিকীকরন করা হচ্ছে! এ থেকে উত্তরণের উপায় কোথায়?
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মৌলিক এি্ অধিকারতো দিতে পারছেইনা-- ব্যায়টা সহনশীল মাত্রায় রাখো!!!
না শাকের উপর আটির বোঝা কর্তৃপক্ষ নামের একে নব্য গোয়ার মোড়লদের স্বেচ।ছাচারিতা!!!
মিরপুর বাংলা স্কুলে ঐদিন অভিবভাবক সভায় খুব গর্ভ ভরে বরল আমরা কোচিং ফির জন্য আপনাদের ডাকি নাই-- আমাদের ফান্ডে কোটি কোটি টাকা আছে!!!!!
বুঝেন ঠেলা!
কি পরিমান লাভ/শোষন করতেছে ছাত্রদের অভীভাবকদের!!! ভাবা যায়?
স্রেফ সরকারী নীতিই পারে এক পলকে পরিবেশ বদলে দিতে!
এরকম দূর্নীতির খবর পেলে এমপিও বাতিলের একটা ঘোষনা দিক- সবি পই পই করে সোজা হয়ে যাবে!
৪| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৭
ফাহাদ মুরতাযা বলেছেন: এদিকে ৭.৫% ভ্যাট লইয়া রামপুরা কুরুক্ষেত্র!!!
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মগের মুল্লুক ও লজ্জ্বা পাইবে বুঝি!!!!!!!!!!!!!!!
আমাদের তিনার মুল্লুক ইতিহাসে ঠাই করে নিল তার স্থান!
খাওয়া নিয়া খোটা দেয়, শিক্ষার অধিকার কেড়ে নেয়!! কয়দিন পর না বাসা বাড়ী থেকে বাইর করার ব্যবস্থা করে!! দিগম্বরতো আগেই করেছে!!!
এর অবসান চাই। দেশ ও জনতার স্বার্থেই! দ্রুত এসব নিয়ন্ত্রনে না নিলে সামনে কেবলই অন্ধকার!!!!!!!!!!!!
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আজকেও ভ্যাট ইস্যুতে দেখী পুরা ঢাকা অচল!!!!!
আবার রাজস্ব বোর্ড হাস্যকর এক যুক্তি দিল- ভ্যাট তো টিউশন ফির উপর দেয়নি.. ছাত্ররা কেন আন্দোলন করছে! ভ্যাট বিশ্ববিদ্যায়রের আয়ের উপর!
উনারা মনে হয় মঙ্গল গ্রহে থাকেন। এই ভ্যাট আসার আগে মিষ্টির কেজি ছিল ৬০-৭০ টাকা থেকে ১০০ টাকা! ভ্যাট বসল মিষ্টির দাম লাফিয়ে কেজি প্রতি ১০০র উপরে চলে গেল! কাষ্টমারের পকেট থেকে বাড়তি টাকাই গেল শুধূ ! সরকার ভ্যাট কত পার্সেন্ট পেল তা কিন্তু নিশ্চিত হল না!!!
তো বিশ্ব বিদ্যালয় কি ঘরের থেকে এনে ভ্যাট শোধ করবে? মোটেই না! বরং ছাত্রদের পকেট কেটেই তা বরং বাড়তি আয় হিসাবেই রাখবে!
৫| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৮
সিপন মিয়া বলেছেন: এই থেকে পরিত্রাণ পেতে ব্লগে লিখলেই হবে না। পারলে শিক্ষাবোর্ড লিখিত অভিযোগ দাখিল করুন।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৩১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: পরিত্রান যে কোথায় তাতো জাতি খুঁজেই পাচ্ছে না! তাইতো অনাচার ঝেকে বসছে দিন থেকে দিনে!!
ব্রগে অনন্ত ব্যাপক জানাজানিটার সুযোগ আছে। মেইন ষ্ট্রীম মিডিয়া গুলো তো জনস্বার্তে লেখা ভুলেই গেছে মনে হয়!
কে জানে হয়তো আপনার আলোচনা, বলা সূত্র থেকেও পরিবর্থনের একটা বড় শুভারম্ভ হতে পারে!
শিক্ষাবোর্ডে লিখীত অভীযোগ করা যায়! কিন্তু ঐ যে ছাত্র-ছাত্রীর পরিচয় জানার পর তার উপর নেমে আসবে ভিন্ন মাত্রায় চাপ। তাইতো বেশীর ভাগ অভিভাবক নিরবে সয়ে যাচ্ছে!!!!
৬| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৮
আমি মিন্টু বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু ব্রাদার এ হে মেরা দেশ বলে কথা । ইনারা সকাল হতে রাত আর রাত
হতে সকাল পযন্ত এসির ভেতরে থাকে বলে ইনারা সাধারন মানুষগুলোর কথা কখনই
ভাবে না ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৩৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তাইতো দেখছি ভায়া!
সরকারী বেতন করে দিল ডাবল! আমাদের বেসরকারী মধ্যবিত্তদের যে কি হবে!!! ???
গণমূখি প্রকৃত নেতৃত্ব যে কবে আসবে!
৭| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪৯
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: শিক্ষা তবে হোক বানিজ্যই কেবল! আর সব বাদ।। যত আদর্শ আর নীতিকথাই বলা হোক না কেন?? আপনার পাপ যেমন,তেমনি আমাদের পাপ প্রাইভেটে পড়ানো!!অর্থাৎ আমরা বিরাট কিছু!! নীতিনির্ধারকদে বুদ্ধির তারিফ করতেই হয়,সাথে...।।।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৪১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: উন্মুক্ত বাজার অর্থনীতিতে তো এই শৈষ ফল!! সবই পণ্য!!!
রাষ্ট্র ইচ্ছে করে ভুলে থঅকে তার মৌলিক দায়ের কথা! শুধু ভুলে টা ভ্যাট আর ট্যাক্স!!!
বুদ্ধি বলবেন না হঠকারী অর্বচীনতা বলবেন ভাবতে হবে! স্বৈরাচারের বর্তমান তাদের নিয়ন্ত্রনে হলেও চিরকালতো নয়!
শিক্ষা খাতে মিলনের যে সাফল্য তার শতগুণ ব্যাকফুটে নিয়ে গেল জনাব নাহিদ! আর এলাকা ভিত্তিক সু্কুর পরিচালনায়ও স্বৈরাচারিত এখন ষ্পষ্ট!!!
৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৩৪
প্রবাসী ভাবুক বলেছেন: যেখানে অর্থমন্ত্রী বাজেটের টাকা জোগাড় করার জন্য শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ভ্যাট নেয়, সেখানে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তো ব্যবসা মনে করবেই৷ এটা ঠেকানোর কেউ আছে বলে মনে হচ্ছে না৷
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: নিজেদের পাহাড় পরিমান লুটপাট আর দূর্নতি কি ইনডেমনিটি দিযে শেষ রক্ষা হবে!!! আবার তার চাপ শিক্ষার মতো মৌলিক অধিকারের খাতকে ধ্বংস করার মতো অর্বিচনতা দিয়ে তা কাভার করার চেষ্টা হাস্যকর বৈকি!
পিষ্ট হচ্ছি আমরা আমজনতা!
এই শোষন জুলুমের শেষ হোক।
৯| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২৬
ফাহাদ মুরতাযা বলেছেন: শাহবাগে কয়েকজন মাত্র মানুষের চিল্লাচিল্লি আর বিরিয়ানি খাওয়া টেলিকাস্ট করতে লাইন লেগে যায় চেতনা মাখা সকল মিডিয়ার! আর আজকে ভ্যাট বিরোধী আন্দোলনরে " জন-দূর্ভোগ" হিসেবে দেখাচ্ছে। মনে হয় যেন জীবনে , রাস্তা অবরোধ করে আন্দোলন করে দাবী আদায় এই প্রথম দেখছে।
আজ দেশের ছাত্র সমাজের এই ভ্যাট বাতিলের জোয়ার কে কেন তারা টেলিকাস্ট করছে না?
দেখাচ্ছে " সড়ক অবরোধের কারনে যানজটে নগরবাসীর অবস্থা নাকাল " জাতীয় রিপোর্ট ।
কোথায় আজ মুন্নি সাহা
কোথায় আজ রুপার সরাসরি সম্প্রচার
কোথায় আজ নবনিতার টকশো
কোথায় ?
জাফর নামক ষাঁড় টা কই? তাঁর বিবেক কি বলে???
এই দেশের রন্ধে রন্ধে দালালে দালালে ভরে গেছে আর সব দালালের বড় দালাল হচ্ছে এই সাংবাদিক আর মিডিয়া ।
যাদের কাছে বিরিয়ানি খাওয়া মানেই আন্দোলন
আর লক্ষ লক্ষ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর ভ্যাট বিরোধী আন্দোলনে পুলিশের লাঠি পেটা খাওয়ার নাম হচ্ছে সন্ত্রাসী দমন।
থু থু থু
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এই দেশের রন্ধে রন্ধে দালালে দালালে ভরে গেছে আর সব দালালের বড় দালাল হচ্ছে এই সাংবাদিক আর মিডিয়া ।
যাদের কাছে বিরিয়ানি খাওয়া মানেই আন্দোলন
আর লক্ষ লক্ষ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর ভ্যাট বিরোধী আন্দোলনে পুলিশের লাঠি পেটা খাওয়ার নাম হচ্ছে সন্ত্রাসী দমন।
থু থু থু
এই ঘৃনার ভাষঅ টুকু বোঝঅর বোধও তাদের বুঝী হারিয়ে গেছে অথবা গন্ডারের মতো গা সহা করে নিচ্ছে!!! শেইম!!
১০| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০৩
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এই দেশের রন্ধে রন্ধে দালালে দালালে ভরে গেছে আর সব দালালের বড় দালাল হচ্ছে এই সাংবাদিক আর মিডিয়া ।
যাদের কাছে বিরিয়ানি খাওয়া মানেই আন্দোলন
আর লক্ষ লক্ষ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর ভ্যাট বিরোধী আন্দোলনে পুলিশের লাঠি পেটা খাওয়ার নাম হচ্ছে সন্ত্রাসী দমন।
থু থু থু
@ ফাহাদ মুরতাযা ভাই ,থু থু কোন ছার ! টাকার নেশায় এরা এমনি অন্ধ হয়ে গেছে , এদের গায়ে পিসাব করে দিলেও এরা মাইন্ড করবেনা ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:
এই ঘৃনার ভাষা টুকু বোঝার বোধও তাদের বুঝি হারিয়ে গেছে অথবা গন্ডারের মতো গা সহা করে নিচ্ছে!!! শেইম!!
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ।
১১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৭
ভিটামিন সি বলেছেন: যতদুর জানি মেয়েদের ডিগ্রী পর্যন্ত নাকি বেতন মওকুফ করেছে। কিন্তু আমি তো আমার ওয়াইফকে ইন্টার এর পুরো দুই বছর বেতন দিলাম, ভালো রেজাল্ট করেও একটা টাকাও উপবৃত্তি পেল না। এইবার ডিগ্রীতে বিবিএস এ ভর্তি করালাম সেখানেও তো ৩ মাসের অগ্রীম বেতন দিয়ে ভর্তি হলো। তাহলে শিক্ষাকে ফ্রি করলো কোথায়? শুধুমাত্র গ্রামের এমপিওভুক্ত স্কুল-মাদ্রাসা গুলাতে ফ্রি??
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সেটাইতো প্রশ্ন!!!
প্রতি বছর ভর্তিতে ব্যাপক টাকা দিতে হচ্ছে! মাসে মাসে টিউটরিয়াল ক্লাশ টেষ্টের নামে মোটা অংকের টাকা নিচ্ছে!! এমন হয়েছে ক্লাশের চেয়ে পরীক্ষার যেন সমান বা কাছাকাছি!!!
সরকারের গাল ভরা ডিগ্রি পর্যন্ত মেয়েদের ফ্রি শিক্ষাটা কোথায়??????
১২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৯
ফাহাদ মুরতাযা বলেছেন: ‘চেতনাবাদীদের’ কমেন্ট ........
চটি পিয়াল ও তাঁর অনুসারীদের কমেন্ট-
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কি আর কবেন?
জাতি শুধূ চিনল না! আসল মূখ আর চেতনার মূখোশের পার্থক্য!!
শিক্ষা মৌলিক অধীকার। এ নিয়ে হাস্যকর রকম! বাড়াবাড়ি হয়ে যাচ্ছে!!!
যেখানে হাজার হাজার কোটি অবৈধ টাকা সাদা করার সুযোগ দেয় সরকার সেখানে সামান্য রাজস্বের অজুহাতে এখানে ভ্যাট না ধরে ঐসব লুটেরা, কালোটাকার মালিক আর সু্স ব্যাংকে টাকার রাখাদের উপর ১০০০% ভ্যাট ধরুক না।
কালৌ টাকা সাদা করার সুবিধার নামে দূর্নীতিকে প্রশ্রয় দেয়া সরকারের শিক্ষার উপর এমন বাড়াবাড়ি ঠিক হচ্ছে না।
১৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৭
প্রামানিক বলেছেন: স্কুলের এই ব্যাবসার পিছনেও রাজনীতি জড়িত
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তাতে কোন সন্দেহ নাই।
হরতাল অবরোধেও তারা স্কুল খোলা রেখে তারা অন্ধ রাজনৈতিক আনুগত্য দেখিয়েছে!! বাচ্চারা পিকেটিংয়ে মারা পড়বে কিনা তা দেখার ভাবার মতো বোধ ছিল না।
যারা ঐ ক দিন স্কুরে যায়নি তাদের থেকে জরিমানাও নিয়েছে। স্কুলের বডি গুলোতে তো সরকার দলিয়রাই থাকে সব সময়!
আর তাদের বিরুদ্ধে কে কথা বলতে যায়!!!! অভিভাবকদের তো সন্তানের দিকে চেয়ে হাত-পা বাঁধা!
১৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১০
ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: যেখানে নারীদের শিক্ষা নাকি ডিগ্রি পর্যন্ত ফ্রি! এটা কোথায়?
সবশেষে জেনেছিলাম ক্লাস এইট মানে ৮ম শ্রেনী পযন্ত পড়াবে । এখনতো মনে হচ্ছে আমাদের সময় আমরাতো তবু ক্লাস ফাইভ মানে ৫ম শ্রেনী পযন্ত পড়েছি কিন্তু এখনকার ছেলে মেয়েরা মনে হয় তাও পাবে না । অথাৎ প্রাথমিক যে শিক্ষাটা ছিল তাও মনে হয় বন্ধ হয়ে যাবে ।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অবস্থাতো তেমনই মনে হচ্ছে!
সব বাগাড়ম্বর সর্বস্বতায় চলছে! কাজের কাজ যাই হোক ফুটানি শতভাগ! এই অচলাবস্থা থেকে শিঘ্রই মুক্তি না পেলে জাতির সামনে দুর্দিন আছে।
প্রাথমিকে তো ব্যাপক দূর্নীতি! অনেকেই চোটদের ভ্যাপার ভেবে এড়িযে চলে। একটু চোখ-কান খোলা রেখে স্কুলে ঢু মারুন! দেখবেন ভয়াবহ পরিস্থিতি!
১৫| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২৫
জুন বলেছেন: আরো যে কত অত্যাচার সহ্য করছে সন্তানের মুখের দিকে তাকিয়ে বাবা মা এরা ভৃগু । যারা ভুক্তভোগী তারাই শুূধু জানে।
আমার ছেলে ছোট ক্লাশে (কেজি ওয়ান ) থাকতে টিচার তার লেখা বই বিক্রি করতে ক্লাসে আনলো। না বুঝে বইটা খোলায় আমার ছেলেকে সেই অপ্রাসংগিক বইটি কিনতে বাধ্য করেছিল । মুখ শুকিয়ে বাসায় এসে বলেছিল 'আম্মু এই বই না কিনলে টিচার রাগ হবে '।
+
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অসম্ভব রকম বাড়াবাড়ি করছে!
ছোট ছৌট বাচচাদের এক ডজন বইয়ের লিষ্ট ধরিয়ে দিচ্ছে!!! সাথা খাতা ৩ ডজন! একটা হোম ওয়ার্ক একটা ক্লাশ ওয়ার্ক একটি ব্লা ব্লা..
ওফ..
গার্জিয়ানদেরতো অর্থিক দফারফা যেমন তেমন- বাচ্ছাদের মনোজাগতিক অবস্থাটা ভাবুন!
সকালে দাড়িয়ে দাড়িয়ে ওদের স্কুলের দৌড়ানো দেখি... মায়া লাগে.. আহারে এখন কি ছোটোচুটি করবে.. প্রাণ খুরে হাহা করে হাসবে.. পৃথিবীটা চোখ মেলে দেখবে... এটাইতো বড় শিক্ষা!
ওমা ঘুম ঘুম চোখে বইয়ের ইয়াবড় এক বোঝা কাধে মায়ের আঙুল ধরে চলছে-- নাস্তারও সময় হয়না-- তাই রেডিমেড কেক বিস্কিট নয়তো হাবিজাবি!!!!
আমাদের কথিত শিক্ষানীতি প্রণেতারাই দায়ী!
কর্পোরেট ইদুর ধৌড়ে যারা অক্ষরজ্ঞাস সম্পন্ন ডিজিটাল স্লেভারি তৈররির কারিগর!
সৃষ্টিশীল মানুষদের তাদের বড় ভয়- তাই শুধু শিক্ষিত ক্রীতদাস বানাও সে নীতিতেই চালাচ্ছে জিপিএ ৫এর করাখানা!!!
১৬| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৪
আনু মোল্লাহ বলেছেন: শিক্ষার বাণিজ্যিকিকরণ পুরোপুরি সারা হয়েছে। শিক্ষা অধিকার নয়। শিক্ষা একটি পন্য। আপনার যদি পয়সা থাকে তবে এই পন্যটি আপনি কিনতে পারবেন। নচেৎ নয়। না পারলে মায়াকান্না করার কোন দরকার নেই। দেশের সবধরনে সুবিধা অবশ্যই যারা বেশি সুবিধা প্রাপ্ত তাদের জন্য। অধিকার- মৌলিক অধিকার এসব বেশ পুরনো হয়ে গেছে। এখন আধুনিক - প্রগতিশীল যুগ!
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তাইতে দেখা যাচ্ছে!
প্রকাশ্যে ঘোষনা দিলেই হয়! তবে কেন সমাবেশে রাজণীতিবিদরা মিথ্যার ফুলঝুড়ি ছোটায় নারীদের ডিগ্রি পর্যন্ত ফ্রি শিক্ষা ব্লা ব্লা ব্লা!
বলে দিক এই কর্পোরেট জমানায় আমরাও ব্যাবসায়িত ষ্টাইলে দেশ চালাই! নো নির্ভাচন ! নো জনমত! নো অধীকার ফধিকার!
সেই আধুনিকতায় আর প্রগতিশিলতায় যে ভেসে যাচ্ছে দেশ, ভাসছে কোটি মানুষের স্বপ্ন! ভাসছে নীতি নৈতিকতা মূল্যবোধ!!!!
ধন্যবাদ উঁকি দেয়ায়!
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০৪
যোগী বলেছেন:
এটা কী সরকারী স্কুল?