নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভারতের প্রখ্যাত সাংবাদিক ও সাবেক কূটনীতিক কুলদিপ নায়ার। তিনি ভারতের দ্য স্টেটসম্যান পত্রিকায় বিশ্লেষণ করেছেন নরেন্দ্র মোদির সামপ্রতিক ঢাকা সফর নিয়ে।
কুলদিপ নায়ার লিখেছেন, ঢাকায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সফরটি হয়েছে অসময়ে। তিনি সেখানে কেবল ভারত-বিরোধী অনুভূতিকেই আরও তীব্রতর করে তুলেছেন। কেননা, নয়া দিল্লিকে নিরপেক্ষ হিসেবে মনে হয়নি।
কুলদিপ নায়ার আরো্ লিখেছেন:
আমি জানি না কেন, এবং কতদিন ধরে আমাদেরকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কর্তৃত্বপরায়ণ শাসনকে সমর্থন দিয়ে যেতে হবে। এটা সত্য যে, তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা। শেখ মুজিব পশ্চিম পাকিস্তান থেকে পূর্ব পাকিস্তানকে স্বাধীন করেছেন। কিন্তু এ পরিচয়ের কারণেই হাসিনা সংবিধান ও প্রচলিত নিয়মনীতিকে অবজ্ঞা করার অধিকার পেতে পারেন না।
একটি উদাহরণ দেখুন, ঢাকা ও চট্টগ্রামের সাম্প্রতিক সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন। শাসক দল আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের পক্ষে ব্যাপক হারে বাক্সে ব্যালট পেপার ঢোকানো হয়েছে। ভোটার ও অন্যান্যদের কাছে চিত্রটি ভয়াবহ হয়ে ধরা দেয়। শেখ মুজিব নিশ্চিতভাবে তার কবরে ঘুমিয়ে পড়ছেন। তিনি রাওয়ালপিন্ডির সামরিক জান্তা শাসকদের বিরুদ্ধে মানুষের আত্মপ্রকাশের অধিকারকে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
...
ভারত অনেক ভাগ্যবান। কারণ, যেভাবে প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু দেশকে গণতান্ত্রিক ও ধর্মনিরপেক্ষ করে গেছেন, তা এখনও কায়মনোবাক্যে অনুসরণ করা হয়। কিন্তু তার কন্যা ইন্দিরা গান্ধী গণতন্ত্রকে কক্ষচ্যুত করেছিলেন। তিনি কেবলমাত্র গণমাধ্যমের কণ্ঠরোধই করেননি, অনেক মৌলিক অধিকারকেও বাতিল করেছিলেন। কিন্তু মানুষ বিষয়গুলোকে ভালোভাবে নেয়নি। নির্বাচনে মানুষ নিজেদের দমিত ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছিল। এটা অভাবনীয় ছিল যে, এমনকি মহান ইন্দিরা গান্ধীও পরাজিত হতে পারেন!
১৯৮০ সালের দিকে পুনরায় ক্ষমতায় আসার পর তিনি স্রেফ দায়িত্ব পালনকারী আমলাদেরও শাস্তি দেয়ার পথ বের করে নিয়েছিলেন। এটা দুঃখজনক যে, পূর্বের জনতা সরকারের ঘনিষ্ঠ ছিল বলে যাকেই সন্দেহ করেছিলেন তিনি, তার বিরুদ্ধেই প্রতিশোধ নেয়া হয়েছিল। জরুরী অবস্থার রচয়িতা ভারতের কংগ্রেস পার্টি শেষপর্যন্ত শিক্ষা পেয়েছিল। দলটি নিজেদের কুকর্ম নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেছে। কিন্তু দলটি জাতির কাছে ক্ষমা চেয়েছে তা দেখাই আমার স্বপ্ন। কারণ, দুঃখ প্রকাশ ও ক্ষমা চাওয়ার মধ্যে বড় ধরণের পার্থক্য রয়েছে।
শাসনের প্রতি গণমানুষের কিছু একটা বলার অধিকার থেকে জন্ম নেয় বাংলাদেশ। দুর্ভাগ্যজনকভাবে দেশটি মত প্রকাশের প্রাণশক্তি হারিয়েছে। অথচ এটি এক সময় এ জাতির ছিল। এটিই স্বয়ং একটি অবনমন। কিন্তু এটা আরও মর্মভেদী একটি বিষয় যে, এ পরিবর্তনটা করছে এমন এক পরিবার, যারা পশ্চিম পাকিস্তানের নিষ্ঠুরতা থেকে জাতিকে মুক্ত করেছিল।
এর জন্য হাসিনা ছাড়া কাউকে দায়ী করার নেই। তিনি নিজেই গণতন্ত্রের অগ্নিশিখাকে নিভিয়ে ফেলছেন। শেখ মুজিবের কন্যা এমনটি করছেন - এটা কেবল হতাশাজনকই নয়, অপ্রতিভ একটি বিষয়। তিনি জাতিকে শিকল পরাতে পারেন, এমন ভাবনাটাও যন্ত্রণাদায়ক। কিন্তু এটা হতে পারে। কেননা, তিনি সঠিক ও ভুল এবং নৈতিক ও অনৈতিকের মধ্যের রেখাটি মুছে ফেলেছেন।
হাসিনা স্বৈরশাসকের প্রতিচ্ছবির প্রতিনিধিত্ব করছেন। এ অবস্থার মধ্যে মোদির সফরটি ছিল স¤পূর্ণ দুর্ভাগ্যজনক। তার উচিৎ ছিল বাংলাদেশের কোথাও বলা যে, এ দেশটি বিপ্লব থেকে সৃষ্ট। তাই দেশটির উচিৎ সে ধরণের ভাবনার দীপ্তি ছড়ানো অব্যাহত রাখা। কিন্তু তিনি বরং হাসিনাকে আশ্বস্ত করার পথ বেছে নিয়েছেন। বাংলাদেশের মানুষ হতাশ। কেননা, মানুষ তার কাছে এমন কিছু লক্ষণ প্রত্যাশা করছিল, যাতে মনে হয়, হাসিনা যেভাবে দেশ চালাচ্ছেন, তাতে ভারত খুশি নয়।
- See more at: Click This Link
===
আর আমরা। স্বাধীন সার্বভোম বাংলাদেশে গণতন্ত্র, সংবিধান আর ভোটাধিকারের হত্যাযজ্ঞ দেখছি নিরবে। আমাদের সুশীল সমাজ আজ কুশীলতা আর গালির সিনোনেম হয়ে গেছে! আমাদের এত এত মিডিয়া প্রিন্ট ইলেকট্রনিক্স সব যেন সেই তোষামোদ কবিতার হুজুররে মতে অমত কার--- চেতনাকে আক্ষরিক বাস্তবায়নের প্রতিযোগীতায় লিপ্ত!
মতামত বদলে এখন সম্ভবত মতমত বলার সময় এসেছে। কারণ মতে অমত তো আর প্রকাশই পাচ্ছে না। পেলেও জেল জুলুম, খুন গুম, পারীয়ে থাকা, হত্যায় তার সমাপ্তি হচ্ছে। তহলে শুধুই মত মত! জ্বি হুজুরী কালচারে বাধ্য করা হচ্ছে, হচ্ছি বা আমরাই তেলাপোকা তত্ত্বে নিজেদের খোলসে ঢুকিয়ে ফেলছি!!!
একটা দেশে স্বকীয়তা নিয়ে মাথা উচু করে থাকতে হলে যে স্বজাত্য বোধ, দেশপ্রেম তা কি স্বৈরাচারীতায় বিকশিত হয় না হয়েছে! আর যখনই ঐ শূন্যতা থাকে তখন কেবলই বেঁচে থাকা তো নয় ক্লিব দেহধারন করে চলা কেবল।
কুলদীপ নায়ারকে স্যালুট। অকপটে সত্যটাকে বলতে পেরেছেন। আর আমাদের সুশীল, ক্ষমতার উচ্ছিষ্টভৌগীদের কথা বাদই দিলাম.. জাতির বিবেক খ্যাত সাংবাদিক, শিক্ষক, বিচারক, সুধি সমাজ, যেই জনগোষ্ঠী পান থেকে চুন খসলে চিৎকারে মাতিয়ে তুলতো দুনিয়া তাদের রহস্যজনক নিরবতা নপুংষকাতেই মনে করিয়ে দেয়! তাদের জ্ঞান কি বিলুপ্ত? তারা কি গণতন্ত্রের সংজ্ঞা ভূলে গেছে? তারা কি সংবিধানকে অবজ্ঞা করছে না। আজ যদি একাত্তর হতো- মুক্তিযুদ্ধ হতো- মনে হয় এই দেশ ইহজনমে স্বাধীন হতো না। কারণ এই তথাকথিত প্রগতিশিল সুমীল ধনবান সকল মোঘলরা যেভাবে অনির্বাচিত স্বৈরাচারের পদলেহন করছে- তাতে তা সাধূ সন্ত না হয়েও খোলা চোখে বলে দেয়া যায়।
বাংলাদেশ মুক্ত হোক স্বৈরশাসন থেকে। একাত্তরের চেতনা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের চেতনায় জেগে উঠুক দেশবাসী। মানুষের মতো বাঁচার জন্য। নয়তো ইতিহাসে কেবলই অক্ষমতার দায়ে শুধূ দোষি নয়- চির কলংকিত হয়ে থাকতে হবে সবাইকে।
তথ্যসূত্র: Click This Link
http://www.sheershanewsbd.com/2015/06/15/84641
১৫ ই জুন, ২০১৫ রাত ৯:৫০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এবার এসেছে ।
২| ১৫ ই জুন, ২০১৫ রাত ১০:৩৬
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: নেত্রী ভ্যানিটিব্যাগ থেকে কাগজ বের করেই ছাত্রসংগঠনের কমিটি তৈরি করেন । যেখানে দলের মধ্যেই গনতন্ত্র নেই, সেখানে দেশে গনতন্ত্রের জন্য অব্যর্থ আস্ফালন । ভিক্ষে চাইনে মা, কুত্তা খেদা!
১৬ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:২৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দূর্ভাগ্য এ জাতির! স্বাধীনতার ৪০ বছর পরও ভ্যানিটি ব্যাগে বদ্ধ থাকে গণতন্ত্র!!!!
অবশ্য জনতার দায়ও কম নয়! তাদের সচেতনতার যে মাত্রার উপস্থিতি দেশকে বদলে দিতে পারে- সেই স্তরে তারা ভাবতেও রাজি না!!!! অগ্রগতি হবে কি ভাবে???
সেই ফর্মুলাইতো দেশ চলছে। আপাত বিজয়ী মনে হরেও কাল ইতিহাসে কলংকিত হয়েই থাকবে এ সময়কাল!!!! সেই মহাকালের তো আর গুম খুনের ভয় নেই তাই তাঁর বিচার সব সময় সঠিক হয়
১৮ ই জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: " শাসনের প্রতি গণমানুষের কিছু একটা বলার অধিকার থেকে জন্ম নেয় বাংলাদেশ। দুর্ভাগ্যজনকভাবে দেশটি মত প্রকাশের প্রাণশক্তি হারিয়েছে। অথচ এটি এক সময় এ জাতির ছিল। এটিই স্বয়ং একটি অবনমন। কিন্তু এটা আরও মর্মভেদী একটি বিষয় যে, এ পরিবর্তনটা করছে এমন এক পরিবার, যারা পশ্চিম পাকিস্তানের নিষ্ঠুরতা থেকে জাতিকে মুক্ত করেছিল। "
৩| ১৫ ই জুন, ২০১৫ রাত ১১:৫২
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: কুলদীপ নায়ার বলেই এভাবে বলতে পেরেছেন।। আর বলেছেন ভারতে থেকেই।। যেখানে গনতন্ত্র আমাদের চেয়ে অনেক মাইল এগিয়ে।। আমরাতো গনতন্ত্রের নামে মোয়া চিবোচ্ছি আর জী-হজুরদের দেখছি।।
১৬ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:২৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমরা কেন পারব না?
ইমাম আবু হানিফা প্রধান বিচারপতির পদ গ্রহন না করে চাবুকের বাড়ি জেল জুলুম এমনকি শাহাদাত কবুল করে মাইলফলক হয়ে আছেন।
সর্ভকালজয়ী আমাম হোসাইন ণ্যায় আর সথ্যের জন্য কারবালার কঠিন পথ পারি দিয়েছেন- আমরাতো সেই জাতি!
তবে আজ কেন এত ক্লিবতা! জীবন! বেঁচে থাকা! তেলাপোকার মতো অথচ তাও নির্দিষ্ট নয়- নিশ্চিত প্রলম্বিতও নয়! মরনকে বরণ করতেই হচ্ছে! ইচ।ছায় বা অনিচ্ছায়! তবে কিসের ভয়?
এই জ্বি হুজুরি দেখে যাওয়া, নিরব থাকা আখেরে আমাদের ব্যর্থতাকেই ফুটিয়ে তুলবে! আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম আমাদের গালি দেবে ভিতু, নপুংশক বলে!
২০ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:৪২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এর জন্য হাসিনা ছাড়া কাউকে দায়ী করার নেই। তিনি নিজেই গণতন্ত্রের অগ্নিশিখাকে নিভিয়ে ফেলছেন। শেখ মুজিবের কন্যা এমনটি করছেন - এটা কেবল হতাশাজনকই নয়, অপ্রতিভ একটি বিষয়। তিনি জাতিকে শিকল পরাতে পারেন, এমন ভাবনাটাও যন্ত্রণাদায়ক। কিন্তু এটা হতে পারে। কেননা, তিনি সঠিক ও ভুল এবং নৈতিক ও অনৈতিকের মধ্যের রেখাটি মুছে ফেলেছেন।
৪| ১৬ ই জুন, ২০১৫ রাত ১২:০১
আটলান্টিকের প্রবাল বলেছেন: সুন্দর পোস্ট
১৬ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:৩২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৩ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হাসিনা স্বৈরশাসকের প্রতিচ্ছবির প্রতিনিধিত্ব করছেন। এ অবস্থার মধ্যে মোদির সফরটি ছিল স¤পূর্ণ দুর্ভাগ্যজনক। তার উচিৎ ছিল বাংলাদেশের কোথাও বলা যে, এ দেশটি বিপ্লব থেকে সৃষ্ট। তাই দেশটির উচিৎ সে ধরণের ভাবনার দীপ্তি ছড়ানো অব্যাহত রাখা। কিন্তু তিনি বরং হাসিনাকে আশ্বস্ত করার পথ বেছে নিয়েছেন। বাংলাদেশের মানুষ হতাশ। কেননা, মানুষ তার কাছে এমন কিছু লক্ষণ প্রত্যাশা করছিল, যাতে মনে হয়, হাসিনা যেভাবে দেশ চালাচ্ছেন, তাতে ভারত খুশি নয়।
- See more at: Click This Link
২৫ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কুলদীপ নায়ারকে স্যালুট। অকপটে সত্যটাকে বলতে পেরেছেন। আর আমাদের সুশীল, ক্ষমতার উচ্ছিষ্টভৌগীদের কথা বাদই দিলাম.. জাতির বিবেক খ্যাত সাংবাদিক, শিক্ষক, বিচারক, সুধি সমাজ, যেই জনগোষ্ঠী পান থেকে চুন খসলে চিৎকারে মাতিয়ে তুলতো দুনিয়া তাদের রহস্যজনক নিরবতা নপুংষকাতেই মনে করিয়ে দেয়! তাদের জ্ঞান কি বিলুপ্ত? তারা কি গণতন্ত্রের সংজ্ঞা ভূলে গেছে? তারা কি সংবিধানকে অবজ্ঞা করছে না।
৫| ১৬ ই জুন, ২০১৫ সকাল ১১:৪৮
বিট বলেছেন: যথার্থই সত্য।
১৬ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:৩২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অনেক ধণ্যবাদ।
৬| ১৬ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:১১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আমি নিশ্চিত কর্তাব্যক্তিরা এই পোস্ট পড়লে ৫৭ ধারায় নতুন কিছু নিয়ম সংযুক্ত হতে পারে। যেমন, বিদেশী বন্ধুভাবাপন্ন রাষ্ট্রের কোন পত্রিকায় যদি এমন কোন সংবাদ প্রকাশিত হয়, যার দ্বারা দেশের কারো বা সরকারের সম্মানহানী হতে পারে বা সম্মানহানীর সম্ভবনা দেখা যায় বা বিব্রতকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয় তাহলে পুলিশ বিনা ওয়ারেন্টে অথবা ক্ষমতাশীন ছাত্রসংঘটনের যে কেউ যদি কাউকে এমন পোস্ট পাঠরত অবস্থায় পায়, তার বিরুদ্ধে আইনগত ও মাইরগত ব্যবস্থা নিতে পারবে।
যদি কেউ দরজা জানালা বন্ধ করে এই ধরনের কোন লেখা পড়তে থাকে, তাহলে প্রয়োজনে দরজার জানালা ভেঙ্গে ভেতরে প্রবেশ করে এই ধরনের লেখা পড়া থেকে বিরত রাখতে পারবে।
১৬ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তা যা বলেছেন। মাইরি একেবারে শতে শ! আপনার কতা থুড়ি কমেন্ট পড়েতো ভুই পাচ্ছি! ভাইডি তবে যা কয়েচেন খুব সরেস..
অথবা ক্ষমতাশীন ছাত্রসংঘটনের যে কেউ যদি কাউকে এমন পোস্ট পাঠরত অবস্থায় পায়, তার বিরুদ্ধে আইনগত ও মাইরগত ব্যবস্থা নিতে পারবে।
যদি কেউ দরজা জানালা বন্ধ করে এই ধরনের কোন লেখা পড়তে থাকে, তাহলে প্রয়োজনে দরজার জানালা ভেঙ্গে ভেতরে প্রবেশ করে এই ধরনের লেখা পড়া থেকে বিরত রাখতে পারবে। সসসসসসসসসসসসসসসসসসসস
কিবোর্ড মাউসের ফাসির দাবী উঠপেনাতো !
তবে আপনাদের হাজার স্যলুট- এই মাৎসানায় সময়েও সাহস এবং নৈতিকতা ধরে রেখেছেন- মিট মিটি হলেও তা নিয়মিত আগলে রাখছেন। ++++
৭| ১৬ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:২৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: যাইহোক, আপনি বলেছেন যে আমাদের দেশে এমন সত্য ছেলে আছে কিনা? আছে, তবে তাদের দাম কারো কাছেই নাই। না আছে দলে, না আছে সাধারন মানুষদের মধ্যে। সমস্যা হচ্ছে সবাই সত্যই জানতে চায়, কিন্তু কেউ সেটা স্বীকার করতে চায় না।
১৬ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এটাও নির্ভেজাল দূর্ভাগা এক নিরটে সত্য! কারণ সেই মানসিকতার মানুষগুলো তোষামুদি করেওনা পছন্দও করেনা। তাদের তিক্ত সত্যে আপাত জ্বালা থাকলেও তা যে আখেরে মধু সেটাও কথিত নেতৃবর্গ বোঝেনা । সাময়িক লাভের আমায় তারা বৃহত্তর সাফল্যকে বলি দিচ্ছে! আর আমজনতা এবং জাতির ভাগ্যে কেবলই পিছে হাটা- বিড়ালের মূখে ঠোঙ্গা পরিয়ে দিলে যেমন হয়....
তবে সেই ছেলেদের জাগার সময় চলছে। নিজের বিবেকর স্বার্থে! ভবিষ্যত প্রজন্মের স্বার্থে! আত্মার দায়বোধ থেকেই ---সর্বজন বোধগম্যতায় প্রয়োজনে কিছূ ছাড় দিয়ে হলেও!
৮| ১৬ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৭
বাবু>বাবুয়া>বাবুই বলেছেন: "আমি জানি না কেন, এবং কতদিন ধরে আমাদেরকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কর্তৃত্বপরায়ণ শাসনকে সমর্থন দিয়ে যেতে হবে।"
এই বক্তবের সবচেয়ে নিষ্ঠুর সত্যটা হলো আমরা জনগণ না বরং ভারত আমাদের সরকার গঠন করে দেয়। এরপরও তারা সাধিনতার পক্ষের শক্তি।
১৬ ই জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সবচে নিষ্ঠুর সত্যটা দেখতে শুনতে কুৎসিত মন্দ খারাপ লাগলেও সত্য- আর সেই সত্যকে আরও কুৎসিত মনে হচ্ছে বিরোধীদের সেই একই দুয়ারে ধর্না দিতে দেখে!
আমজনতাকে কেউই দাম দিলিনা!
যেই আমজনতা বুকের রক্ত দিয়ে দেশটা এনে দিল- দেশটা পেয়েই তাদের আবার শোষন অবহেলা আর অপমান!
আজকের সুমীলরা যেমন ধরি মাছ না ছুই পানি হালে জীব কাটিয়ে দিচ্ছে -৭১এ তারা তাই ছিল! স্রেফ শ্বশুরবাড়ী নানার বাড়ী পালীয়ে ছিল ক দিন!
আর স্বাধীনতার পর তারাই সনদ বানিজ্যে মেতে ওঠে! আমজনতা কিন্তু ফিরে গেছে তার কর্মে!
আজ আবার সেই আমজনতাকে সাথে নিয়ে যারা প্রকৃত বিপ্লব ঘটাতে পারবে- তারাই পারবে আত্ম শক্ত নিয়ে মাথা উচু করে দাড়ানো এক বাংলাদেশ গড়তে!
নিজেকে বিলিয়ে দিয়ে স্বৈরাচারিতায় বা স্ভৈরাচার ঠেকাতে তারই দুয়ারে ধর্ণা দিয়ে নয়- ব্যাপক গণবিপ্লবই পারবে দেশকে প্রকৃত স্বাধীনতার স্বাদ দিতে।
৯| ১৬ ই জুন, ২০১৫ রাত ১১:২৫
উপপাদ্য বলেছেন: সত্য কথা বলার সাহসতো শুধু মানুষেরই থাকে, অমানুষ-জানোয়াররা সত্যকে চেপে রাখতে চায়।
১৭ ই জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমাদের দেশে মানুষের সংখ্যা কমে গেছে!!!!
১০| ২৮ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৩৫
ফেরদাউস আল আমিন বলেছেন: জার্মানী ১৯৩৩ থেকে ১৯৪৪ খৃঃ সাল পর্যন্ত এক গুপ্ত বাহিনী র ইতিহাস পড়তে পারেন।
গেস্টাপো
আপনার উদ্ধৃতি সময়োপযোগী
০২ রা আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:৫০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ!
আপনার পোষ্টা পড়েছি। দারুন তথ্যবহুল এবং অনেক অজানা জানা হয়েছে। ধণ্যবাদ আবারো!
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই জুন, ২০১৫ রাত ৯:৪৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কয়েকবার রিফ্রেস করার পরও প্রথম পাতায় আসছেনা কেন!??????