নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন নিখোঁজ এবং ফিরে পাওয়ার খবর সবাই জানি! শুধূ জানিনা আসলেই কি ঘটেছিল!
সরকার এবং এলিট ফোর্স রেবের তাৎক্ষনিক বিএনপিকেই দোষী করে বিবৃতি সন্দেহ আরও ঘনিভুত করে! কারণ বিএনপির ণীতি এবং সাধারন বোধ তা গ্রহনযোগ্যতা পায়না। অথচ মিডিয়া এবং সরকারের কঠোর নিয়ন্ত্রনে এর বাইরের সত্য জানা আমজনতার জন্য এখন একেবারে দুরুহই শুধু নয়- অসম্ভব!
এই বিষয়ে শুধূ দেশী নয় বিম্বের অনেকই ভাবছেন। তাদেরই একজন প্রখ্যাত সাংবাদিক ডেভিড বার্গম্যান। তিনি তার ব্লগে একটি পোস্ট প্রকাশ করেছেন - “ সালাহ উদ্দিন আহমেদ ইন ইন্ডিয়া-দ্য থ্রি থিংস টু নো”
বিএনপি নেতা সালাহ উদ্দিন আহমেদের সন্ধান পাওয়ার পর । সালাহ উদ্দিনের নিখোঁজ রহস্য নিয়ে সম্প্রতি অনুসন্ধান চালানো এই সাংবাদিক তার ব্লগে তিনটি বিষয়কে হাইলাইট করেছেন।
প্রথমত, সুখরঞ্জন বালীর ঘটনার সাথে এ ঘটনার ব্যাপকভাবে মিলে যায়। ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইমস টাইব্যুনালের সাক্ষী বালীকে ২০১২ সালের ৫ ফেব্র“য়ারি সকালে ট্রাইব্যুনালের বাইরে থেকে উঠিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। ওইদিনই ট্রাইব্যুনালে দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর পক্ষে প্রমাণাদি উপস্থাপন করার কথা ছিল। তখন বালীর আইনজীবীরা দাবি করেছিলেন ডিটেক্টিভ ব্রাঞ্চের লোক পরিচয় দিয়ে আইনশৃংখলা বাহিনীর সদস্যরা তাকে নিয়ে যায়।
সাত মাস পরে নিউ এইজ খবর প্রকাশ করে যে, তিনি ভারতের একটি কারাগারে বন্দি আছেন। জেল থেকে দেয়া তার একটি বিবৃতির খবরও সংবাদপত্রে প্রকাশিত হয় যেখানে বালী বলেছিলেন, তাকে নিয়ে প্রথমে ছয় সপ্তাহ ধরে একটি জায়গায় রাখা হয়েছিল। তার ধারণা, জায়গাটি ডিটেক্টিভ ব্রাঞ্চের (ডিবি) কার্যালয় হতে পারে। এরপর ভারত সীমান্তের ওপারে ফেলে রেখে আসার পর অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে তিনি গ্রেফতার হন। বিবৃতিতে তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশের আইনশৃংখলা বাহিনীর কাছে প্রায় ছয় সপ্তাহ আটক থাকার পর পুলিশ তার চোখ বেধে সীমান্তে নিয়ে গিয়ে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কাছে হস্তান্তর করে।
"আমাকে খাবার দেয়ার জন্য মাগুরার একটি হোটেলে তারা গাড়ি থামায়। তখন চোখের বাধন খুলে দিলে দেখতে পাই আমাকে একটি প্রাইভেট কারে করে নিয়ে আসা হয়েছে। খাওয়া শেষে আবারো আমার চোখ বেধে দিয়ে গাড়ি চালাতে থাকে। শেষ পর্যন্ত বিকাল ৫টার দিকে আমাকে বিএসএফের হাতে হস্তান্তর করে তারা চলে যায়", বালী তার বিবৃতিতে বলেন। তিনি জানান, বিএসএফ তার সাথে খুবই খারাপ আচরণ করে।
মনে হচ্ছে, আইনশৃংখলা বাহিনী এই ক্ষেত্রেও (সালাহ উদ্দিনের) একই ধরনের কৌশল এঁটেছে।
দ্বিতীয়ত, আমার সন্দেহ আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাবস্থায় সালাহ উদ্দিনের সাথে আসলে কী ঘটেছিল তা আমরা জানতে পারবো না।
যদিও এটা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই যে, সালাহ উদ্দিনকে আইনশৃংখলা বাহিনীই উঠিয়ে নিয়ে গিয়েছিল। তবে বেশ কিছু বিষয় এখনো রহস্যঘেরা থেকে গেল। আবার এই সম্ভাবনাও কম যে, সালাহ উদ্দিন নিজে প্রকাশ্যে কিছু বলবেন। তার স্ত্রীও আজ (মঙ্গলবার) বলেছেন যে, স্বামী জীবিত আছেন তাতেই সন্তুষ্ট।
আমি এ ব্যাপারে নিশ্চিত তার সাথে কী ঘটেছিল সে ব্যাপারে প্রকাশ্যে কিছু না বলার প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ কোনো শর্তেই সালাহ উদ্দিনকে জীবিত থাকতে দেয়া হয়েছে। তাছাড়া নিশ্চিতভাবেই তাকে কিছুদিনের জন্য ভারতের কারাগারে কাটাতে হবে (অবৈধ অনুপ্রবেশের জন্য)। আর দেশে ফেরার পর সম্ভাবনা আছে বিভিন্ন মামলায় তাকে গ্রেফতার করা হবে।
এবং তৃতীয়ত, এভাবেই এই ধরনের অপহরণের মাধ্যমে সরকার মূলত ভীতি ছড়িয়ে টিকে আছে। পাশাপাশি মানবাধিকার সংস্থাগুলোর কাছে মিথ্যাচার, সুশীল সমাজের নিস্ক্রিয়তা এবং সমঝোতার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের নীরব হয়ে যাওয়া তো রয়েছেই।
== এটাতো গেল তার ভাবনা।
আমরা কি ভাবছি?
কি হতে পারে এই ঘটনার ব্যাখ্যা?
আপনার অভিমত কি?
১৪ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৪:২৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনার অভিমত চিন্তার বটে !!!!!!!!!!
২| ১৪ ই মে, ২০১৫ রাত ১:০১
বাংলার জামিনদার বলেছেন: সিআইএ/আইএসআই
১৪ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৪:৩২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনার অভিমতের জন্য ধন্যবাদ ।
৩| ১৪ ই মে, ২০১৫ রাত ১:৩১
নয়া দাদা বলেছেন: @বাংলার বলদ: সিআইএ/আইএসআই যদি দেশের ভিতর থেকে কাউকে তুলে নিয়ে ৬৩ দিন পর ইন্ডিয়ার পুলিশের সামনে ফেলে আসতে পারে তাহলে আবাল আমলীগ আর তার বাবা ভারতের দেশ শাসনের কোোনই যোোগ্যতা নাই, যোগ্যটা খালি চুরি আর ব্যংক লুটের|
১৪ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সিআইএ/আইএসআই থাক বা না থাক গুম আর খুনে আবাল আমলীগ যে সেরা প্রমানিত!
যোগ্যতার কথা যা বলেছেন তাতে আর দ্বিমত কি!!! এফবিআই হোম অফিস তো তেমন কথাই বলছে!!!
৪| ১৪ ই মে, ২০১৫ সকাল ৯:৩৭
জনতার রায় বলেছেন: নয়া দাদা বলেছেন: @বাংলার বলদ: সিআইএ/আইএসআই যদি দেশের ভিতর থেকে কাউকে তুলে নিয়ে ৬৩ দিন পর ইন্ডিয়ার পুলিশের সামনে ফেলে আসতে পারে তাহলে আবাল আমলীগ আর তার বাবা ভারতের দেশ শাসনের কোোনই যোোগ্যতা নাই, যোগ্যটা খালি চুরি আর ব্যংক লুটের|
১৪ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ঐ
৫| ১৪ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৩:২৩
বিদগ্ধ বলেছেন: কোন পক্ষকেই আমার বিশ্বাস হয় না। এরা কেউই বিশ্বাসের মতো কিছু করে নি
১৪ ই মে, ২০১৫ বিকাল ৫:০৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এক পক্ষকেতো আমলে নিতেই হবে!
আওয়ামীলীগের মতো আত্মঘাতি বিএনপি সপ্নেও হতে পারেনাই!
সেচ্ছাছারিতার পরিনতি মন্দই হয়.।.।
৬| ১৪ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:০৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপডেটস..................
চোখ বেঁধে গাড়িতে শিলং নেয়া হয় সালাহ উদ্দিনকে
সালাহ উদ্দিন রহস্য: অনেক প্রশ্নেরই জবাব মিলছে না
কয়েকবার গাড়ি বদল করে শিলং নেয়া হয় সালাহ উদ্দিনকে
কয়েকবার গাড়ি বদল করে শিলং নেয়া হয় সালাহ উদ্দিনকেশীর্ষ নিউজ ডেস্ক : বিএনপি নেতা সালাহ উদ্দিন আহমেদ তার সঙ্গে দেখা করতে যাওয়া দুজন আত্মীয়কে জানিয়েছেন, তাকে চোখ বাঁধা অবস্থায় কয়েকবার গাড়ি বদল করে শিলং নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। শিলংয়ের পলোগ্রাউন্ডে তাকে চোখ বাঁধা অবস্থাতেই গাড়ি থেকে নামিয়ে দেয়া হয়। চোখের বাঁধন খোলার পরও তিনি বুঝতে পারছিলেন না তিনি কোথায় আছেন। স্থানীয়দের জিজ্ঞাসা করে তিনি জানতে পারেন যে, তিনি শিলং আছেন।
বৃহস্পতিবার বিকালে সালাহউদ্দিন আহমেদের এই দুজন আত্মীয় প্রথমবারের মতো তার সঙ্গে শিলংয়ের সিভিল হাসপাতালে দেখা করতে সক্ষম হন। সাক্ষাৎ শেষে বেরিয়ে এসে তারা বিবিসি বাংলার অমিতাভ ভট্টশালীকে এই তথ্য জানান। এদের একজন আইয়ুব আলী জানান, তিনি কলকাতার বাসিন্দা এবং সালাহ উদ্দিন আহমেদের দূরসম্পর্কের ভাই।
এই দুজন আরো জানিয়েছেন, সালাহ উদ্দিন আহমেদ নিজেই এরপর শিলংয়ের পুলিশের কাছে গিয়ে নিজের পরিচয় দেন। এর আগে গত দুই দিন ধরে শিলংয়ের পুলিশের তরফ থেকে দাবি করা হচ্ছিল, স্থানীয় লোকজন সালাহ উদ্দিন আহমেদকে উদভ্রান্তের মতো ঘুরতে দেখে থানায় খবর দেয়। এরপর পুলিশ তাকে সেখান থেকে উদ্ধার করে মানসিক হাসপাতালে নিয়ে যায়।
বাংলাদেশে দুই মাসের বেশি সময় ধরে নিখোঁজ সালাহ উদ্দিন আহমেদকে শিলংয়ে খুঁজে পাওয়ার পর এই প্রথম তার নিজস্ব বয়ানে কোনো তথ্য জানা গেল। শিলং পুলিশ গত কদিন ধরে তাকে কঠোর পাহারার মধ্যে রেখেছে। এমনকি যেসব ডাক্তার, নার্স সালাউদ্দিন আহমেদকে দেখেছেন, তারাও তার স্বাস্থ্য ছাড়া অন্য কোনো বিষয়ে কোনো তথ্য দিতে অস্বীকৃতি জানাচ্ছেন।
- See more at: Click This Link
১৭ ই মে, ২০১৫ দুপুর ২:১৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বিবিসি জানিয়েছে, ভারতের মেঘালয় রাজ্যের পুলিশ প্রধান জি এইচ পি রাজু বিএনপির যুগ্মমহাসচিব ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী সালাহউদ্দিন আহমদকে শিলংয়ে পাওয়া যাওয়া সম্পর্কে বলেছেন, ‘তিনি কিভাবে শিলং এলেন, আমরা সেটা খুঁজে বের করার চেষ্টা করছি। তিনি সাধারণ কোনো ব্যক্তি নন। একজন সাবেক মন্ত্রী। স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে তিনি অবৈধভাবে সীমান্ত পাড়ি দেয়ার পর্যায়ের লোক নন।’
এ দিকে বাংলাদেশে পুলিশ-র্যাব অভিন্ন গীতই গেয়ে যাচ্ছে। তারা বলছেন, সালাহউদ্দিনকে শিলং পাওয়া যাওয়ার অর্থ হলো র্যাব-পুলিশ কেউ তাকে গ্রেফতার করেনি। ক্রসফায়ার, হাঁটুতে গুলি, অপহরণ, গুম প্রভৃতি সম্পর্কে র্যাব পুলিশ যে গীত গায়, সে গীত তারা গাইছেন। এর আগে ঢাকা সিটি করপোরেশনের কমিশনার চৌধুরী আলমকে অপহরণ করেছিল র্যাব। প্রত্যক্ষদর্শীরা এ অভিযোগ করেছেন। তার কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি। এরপর গুম হন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক বিপুল সম্ভাবনাময় তরুণ নেতা ইলিয়াস আলী। গভীর রাতে যখন তিনি বাড়ি ফিরছিলেন তখন বাসার কাছে র্যাবের একটি গাড়ি তার গাড়িটিকে পেছন থেকে ধাক্কা দিয়ে থামিয়ে দেয়। কাছাকাছি চায়ের দোকানে বসে সে দৃশ্য দেখছিলেন মোটরসাইকেল আরোহী এক টহল পুলিশ কর্মকর্তা। তখন ইলিয়াস আলী ও তার গাড়িচালককে টেনেহিঁচড়ে র্যাবের গাড়িতে তোলার চেষ্টা করা হচ্ছিল। ওই পুলিশ কর্মকর্তা ছিনতাইকারী ভেবে তাদের একজনের কলার চেপে ধরেন। তখন তারা র্যাবের পরিচয়পত্র দেখিয়ে ওই কর্মকর্তাকে তাদের দায়িত্ব পালনে বাধা না দিয়ে সরে যেতে বলেন। পাশেই ছিলেন এক ডাব বিক্রেতা ও তার ছেলে। তারা পুরো ঘটনা দেখেছেন। এরপর র্যাবের গাড়িটি ইলিয়াস আলী ও চালককে তুলে নিয়ে যায়। তাদের আর কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি।
এ ধরনের অপকর্ম যে সরকারি বাহিনী করে, তার প্রমাণ মিলল নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্নাকে গ্রেফতারের মধ্য দিয়ে। মান্নার রাজনীতির হাতেখড়ি ছাত্রলীগ দিয়েই। ১৯৭২ সালে ছাত্রলীগ ভাগ হয়ে গেলে মান্না জাসদ সমর্থিত ছাত্রলীগের একজন নেতা ছিলেন। এরপর অনেক পথ ও পরিক্রমায় তিনি আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নিযুক্ত হন। সেখানে নানা লাঞ্ছনার শিকার হয়ে মান্না ‘নাগরিক ঐক্য’ নামের একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করেন। গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠাই ছিল এর লক্ষ্য। সেই মান্নাকে ২৪ ফেব্রুয়ারি গভীর রাতে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে বনানীর এক বাসা থেকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। যথারীতি পুলিশ, ডিবি ও র্যাব একযোগে অস্বীকার করতে থাকে যে, তারা কেউই মান্নাকে তুলে নিয়ে যায়নি। ইতোমধ্যে পর্দার অন্তরালে কী ঘটেছে, সেটি নিশ্চিত করে বলা যায় না। কিন্তু ২০ ঘণ্টা পর র্যাব মান্নাকে আদালতে হাজির করে জানান দেয়, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কর্তৃক তাকে অপহরণের ঘটনাটি সত্য। সুতরাং এটা স্পষ্ট, র্যাব, পুলিশ, ডিবি পরিচয়ে যাদেরই অপহরণ করা হয়েছে; প্রকৃতপক্ষে তারাই এসব ঘটিয়েছে।
সুতরাং সালাহউদ্দিন আহমদকে সরকারের কোনো বাহিনী অপহরণ করেনি এবং কোনো গোপন সমঝোতার মাধ্যমে তাকে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে একাধিকবার গাড়ি পরিবর্তন করে শিলং ফেলে আসেনিÑ এ কথা জনগণ বিশ্বাস করে না। এটা কোনো শাসনব্যবস্থা নয়। এখানে আইনের শাসনের ভবিষ্যৎ সম্পূর্ণ বিপন্ন। প্রকৃতির কাছে কোনো কিছুই বিনা চ্যালেঞ্জে যায় না। - See more at: Click This Link
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই মে, ২০১৫ রাত ১২:২৯
নয়া দাদা বলেছেন: RAB & RAW.