নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কেউ কারে নাহি ছাড়ে সমানে সমান অবস্থা থেকে উত্তরণে পুরো জাতি যখন হতাশ.....
এই নিউজটা কিছূটা আশার নিভু নিভু প্রদীপের মতোই মনে হল। তাই শেয়ার করা! অনেকে হয়তো পড়েন না বা মিস করেছেন বা চোখে পড়েনি।
বিশেষ প্রতিনিধি: বাংলাদেশে বিরাজমান রাজনেতিক সংকট নিরসনে প্রযোজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য বিভিন্ন দেশ ও সংস্থার ক্রমাগত আহ্বান উপেক্ষা করে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের অনড় ভূমিকা ও একরোখা মনোভাবে শঙ্কিত জাতিসংঘ।
এমতাবস্থায় দেশটিতে একটি স্বাভাবিক স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য কোন ভূমিকা রাখতে পারে কিনা সে বিষয়ে জানতে আগ্রহী জাতিসংঘ।
আফ্রিকা সফররত জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি ফর পলিটিক্যাল অ্যাফেয়ার্স জেফরি ফেল্টমান আগামী ৯ ফেব্রুয়ারি ফিরে আসার পর এ বিষয়ে আলোচনা ও সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের রাজনৈতিক বিভাগ।
গতকাল বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের ডিপার্টমেন্ট অফ পলিটিক্যাল অ্যাফেয়ার্সের এশিয়া ও প্যাসিফিক অঞ্চলের পরিচালক এই প্রতিনিধির সাথে টেলিফোন আলাপচারিতায় বলেন, ‘বাংলাদেশ পরিস্থিতিতে সরকারি ব্যাখ্যায় আর ভরসা পাচ্ছে না জাতিসংঘ। কারণ আমরা ফিল্ড অফিস থেকে যে রিপোর্ট পাচ্ছি তার সাথে বাংলাদেশ সরকারের কর্মকর্তাদের ভাষ্যের বিস্তর ব্যবধান রয়েছে।
তাই বাংলাদেশ নিয়ে গুরুত্বের সাথে ভাবতে হচ্ছে জাতিসংঘকে। পূর্বএশীয় বংশোদ্ভূত এই নারী কর্মকর্তা বলেন, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও আন্তর্জাতিক বাস্তবতার সাথে মিলিয়ে দেখলে বর্তমান সরকারের কিছু সিদ্ধান্তকে সঠিক বলা যায় না। সরকারের অভ্যন্তরে অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস বিরাজ করছে।’
------
জাতিসংঘের রাজনৈতিক বিভাগের সূত্রগুলো এই প্রতিনিধিকে বলেছেন, বিগত এক বছরে জাতিসংঘ এবং যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমের সকল গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের আহ্বান উপেক্ষা করে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক অনুশীলনের পথ ক্রমবর্ধমান হারে সংকুচিত করা, যুদ্ধাপরাধের বিচার বিষয়ে আন্তর্জাতিক মানদন্ডের নিশ্চয়তা না করেই জাতিসংঘের আপত্তি স্বত্ত্বেও ক্যাপিটাল পানিশমেন্টের সিদ্ধান্তে অটল থাকা, সকল রাজনৈতিক দলকে নিয়ে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে গঠনমূলক সংলাপের উদ্যোগ না নেওয়া, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের পেশাগত দায়িত্বের বাইরে ভূমিকা রাখার অধিকার দেয়া, বিচার বহির্ভূত গুম ও হত্যা, বিরোধী মত দমনে মাত্রাতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগ, বিশেষ করে সংসদের বাইরের প্রধান বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোকে গণতান্ত্রিক রাজনীতির সুযোগ না দেয়া ইত্যাদি সব বিষয়ে সরকারের ভূমিকা এবং জাতিসংঘের উপর্যুপরি সতর্কতার পরও বাংলাদেশের বর্তমান অভ্যন্তরীণ রাজনীতি বিষয়ে ক্ষমতাসীনদের ভিন্ন রকম ব্যাখ্যা দেওয়ার প্রবণতায় জাতিসংঘ বিরক্ত এবং বিব্রত।
এমতাবস্থায় বিরোধী দলের চলমান একটানা কর্মসূচির ফলে সাধারণ মানুষের জানমালের নিরাপত্তাহীনতা বাংলাদেশকে ক্রমশ অনিশ্চয়তার মুখে ঠেলে দিয়েছে। এ অবস্থা থেকে দেশকে স্থিতিশীলতার পথে ফিরিয়ে আনতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশের সকল মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য কি ভূমিকা রাখতে পারে সে বিষয়ে জানতে চায় জাতিসংঘ।
ডিপার্টমেন্ট অফ পলিটিক্যাল অ্যাফেয়ার্সের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা আরও বলেন, গত বছরের ৫ই জানুয়ারির নির্বাচনের আগে জাতিসংঘের বিশেষ দূত এই আশ্বাসে ঢাকা থেকে নিউইয়র্ক ফিরেছিলেন যে আপাতত সাংবিধানিক সংকট উত্তরণের জন্য একটি নির্বাচন হবে, যা পরবর্তীতে রাজনৈতিক সংকটের স্থায়ী সমাধানের পথ খুলে দেবে। কিন্তু নির্বাচনের পর জাতিসংঘের উদ্যোগের শর্ত মোতাবেক বিগত এক বছর সময়ের মধ্যে সংসদের বাইরের বিরোধী দলগুলোসহ সকল রাজনৈতিক দলকে নিয়ে বাংলাদেশের মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন আয়োজনের প্রয়োজনীয় পরিবেশ ও পদক্ষেপ গ্রহণে ক্ষমতাসীন সরকারের অনীহার বিষয়টি জাতিসংঘকে বিস্মিত করেছে। এক পর্যায়ে নির্বাচন নিয়ে জাতিসংঘের কোনো আপত্তি নেই বলেও প্রচারণা চালাতে শুরু করে ক্ষমতাসীন সরকার। শেষ পর্যন্ত বিবৃতির মাধ্যমে নিজেদের অবস্থান খোলাসা করে জাতিসংঘ। এরপর থেকে ঢাকাস্থ জাতিসংঘ আবাসিক প্রতিনিধির অফিস, জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি ফর পলিটিক্যাল অ্যাফেয়ার্স অফিস, এমনকি জাতিসংঘের ডিপার্টমেন্ট অফ পিস কিপিং অপারেশনস ও ডিপার্টমেন্ট অফ ফিল্ড সাপোর্ট-এর সাথে বাংলাদেশ সরকারের মধ্যে বিভিন্ন পর্যায়ে অনুষ্ঠিত সকল গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে ও তারবার্তায় প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে বাংলাদেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নিয়ে জাতিসংঘের উদ্বেগের কথা জানানো হয়েছে। ওই সব আহ্বানে প্রতিবারই সংসদের ভেতর ও বাইরের সকল রাজনৈতিক দলকে নিয়ে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে সংলাপ ও সমঝোতার তাগাদা দিয়েছে জাতিসংঘ।
কিন্তু এই সকল আহ্বানে যথাযথ মনোযোগ না দিয়ে সরকার যে নীতি গ্রহণ করেছে তা জাতিসংঘের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি সদস্য রাষ্ট্র বাংলাদেশকে ক্রমাবনতিশীল ঝুঁকির মুখে ঠেলে দিচ্ছে। ভিন্নমত পোষনকারী জনগণের একটি অংশের বিরুদ্ধে সরকারের এ ধরনের মারমুখী নীতির মাধ্যমে সরকার কিভাবে লাভবান হবে সে অংকের হিসেবও মেলাতে পারছেন না জাতিসংঘের রাজনৈতিক বিভাগ।
এদিকে, জাতিসংঘের ডিপার্টমেন্ট অফ পলিটিকাল অ্যাফেয়ার্সের স্ট্র্যাটেজিক কমিউনিকেশন বিষয়ক কর্মকর্তা এই প্রতিনিধির সাথে এক সংক্ষিপ্ত আলোচনায় বলেন, বাংলাদেশ পরিস্থিতির আরও অবনতি হলে আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে বাংলাদেশ বিষয়ে জাতিসংঘের আরও কঠোর ভূমিকা নেয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
তিনি বলেন, আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল ফর পলিটিক্যাল অ্যাফেয়ার্স জেফরি ফিল্টম্যান বর্তমানে ফিল্ড ভিজিটে রয়েছেন। আগামী ৯ ফেব্রুয়ারি তিনি অফিসে ফিরবেন। ইতোমধ্যে বাংলাদেশ পরিস্থিতির আরও অবনতি হলে তখন বাংলাদেশ নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত আসতে পারে। ক্যারিবীয় অঞ্চলের এই কর্মকর্তাটি আরও বলেন, সম্প্রতি জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশন মূল্যায়ন বিষয়ে মহাসচিবের হাই লেভেল ইন্ডিপেনডেন্ট প্যানেলের এশীয় অঞ্চলের যে আঞ্চলিক কনফারেন্সটি ২০ থেকে ২২ জানুয়ারি বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে সেটি বাংলাদেশে অনুষ্ঠানের ব্যাপারে জাতিসংঘের যথেষ্ঠ রিজার্ভেশন ছিল। কেননা আমরা মনে করি, এর মাধ্যমে বাংলাদেশের জনগণকে একটি ভুল বার্তা দেওয়া হবে যে বর্তমান সরকারের সকল কর্মকা-ে জাতিসংঘের পূর্ণাঙ্গ সমর্থন রয়েছে। কিন্তু, শেষ পর্যন্ত বিকল্প ব্যবস্থা নিতে জাতিসংঘের পক্ষে অনেক দেরি হয়ে যায়।’ চলতি সপ্তাহে জাতিসংঘ সদর দপ্তরের বিপরীতে অবস্থিত মিলেনিয়াম প্লাজা হোটেলে এই প্রতিনিধির সাথে অনুষ্ঠিত এক মধ্যাহ্নভোজ বৈঠকে উক্ত কর্মকর্তা এই মন্তব্য করেন।
এদিকে বিরোধী মত দমনে সরকারের ভূমিকায় বিস্ময় প্রকাশ করেছে জাতিসংঘের ডিপার্টমেন্ট অফ পলিটিক্যাল অ্যাফেয়ার্সের এশিয়া ও প্যাসিফিক অঞ্চলের বাংলাদেশ ডেস্কের একজন কর্মকর্তা। নাম প্রকাশ না করার শর্তে তিনি এই প্রতিবেদককে বলেন, ‘জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশের ভূমিকা জাতিসংঘের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেননা বর্তমান বিশ্ব অর্থনৈতিক বাস্তবতায় জাতিসংঘের শান্তি বাহিনীতে বাংলাদেশের মতো ভূমিকা রাখতে পারে এমন দেশের সংখ্যা খুবই কম। তাই বাংলাদেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা জাতিসংঘের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য যে, বাংলাদেশ উল্টোপথে হাঁটছে, যার কোনো গ্রহণযোগ্য রাজনৈতিক ব্যাখ্যা আমাদের কাছে নেই।’
সূত্র : Click This Link
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কেবলই অপেক্ষা!
আমজনতার আর কিইবা করার আছে!
তবে ভাল কিছূ হোক। এই কামনা।
২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০০
আহলান বলেছেন: এসবে কিছু আছর পড়ে বলে মনে হয় না। কারণ সবাই যার যার স্বার্থ নিয়েই চলছে ....
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অবশ্যই পড়বে। ভাল বা মন্দ! নেগেটিভ বা পজেটিভ!
স্বার্থ নিয়েতো চলছেই তারপরও সার্বজনীন বলে একটা কথা আছে।
গায়ের জোরেই যদি সব চলত- তবে আমরা আর এ পর্যন্ত আসতে পারতাম না।
দেশের মঙ্গল হোক। আমজনতার শান্তি ফিরে আসুক।
৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১১
দ্যা আহমেদ মামুন বলেছেন: আমার বাবা সেনা কর্মকর্তা ছিলেন।
আমি বলতে পারি তারা দেশ ও মানুষের কাছে দায়বদ্ধ।
তারা তাদের দায়বদ্ধতা থেকে অবশ্যই কিছু করবে।
এই বিশ্বাস আমার আছে।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সেই দায়বদ্ধতাকে নাকি অনেক প্রলোভনে আটকে রাখা হয়েছে বলেই শোনা কথা শুনি!
বিডিআরের ঘটনার পর দরবার হলে যারা প্রতিবাদী ঞয়েছিলেন তাদের দমাতে নাকি বহু কিছু করা হয়েছে!!! যারা ভেতরে আছেন তারাই ভাল জানবেন।
তবে শাস্ত্র বলে আগ্নেয়গিরি সুপ্ত থাকলেও অগ্নুৎপাত যে কোন সময় ঘটাতে পারে।
আপনার বিশ্বাসের জয় হোক। কারণ কেউ কাউকে মানছে না। ৩য়, ৪র্থ কেউ নেই!!!!! আমজনতা যাবে কোথায়?
৪| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৮
শাহ আজিজ বলেছেন: এড়িয়ে গেছে আর তাছাড়া এই পত্রিকার নাম প্রথম শুনলাম। বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ। হ্যাঁ এটি সত্য এবং কিছু একটা যেমন সেনাবাহিনির সরাসরি হস্তক্ষেপ ছাড়া কিভাবে স্থিতিশীল পরিস্থিতি আশা করা যায় যা কিনা সেনা সমর্থিত সরকার বলা যায়। দু পক্ষ মিলবেনা এটা বাস্তব। বি এন পি নির্বাচনে যেতে চাইছে না হৃত জনসমথনের ভয়ে। লীগ বেকায়দায় কারন তার বিপুল আর্থিক সহযোগিতা বন্ধ একটি বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের অভাবে। দল চাইছে সেনা হস্তক্ষেপ হলে ঘর গোছানোর টাইম পাবে । লীগ বেকায়দায় কারন মন্ত্রিসভার কেউই বাদ যাবেনা লালদালানের ভাত থেকে। দৃশ্যত লীগ এবার উদ্যোগ নিচ্ছে সংলাপের। মনে হয় লাভ হবে না।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তেমনই মনে হচ্ছে।
ধন্যবাদ ।
যাই হোক দেশ ও জনতার কল্যানে হোক। স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব অটুট রেখে আমরা বিশ্বে মাথা উচু করে দাড়াতে চাই। স্ব-মহিমায় !
৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৯
জনতার রায় বলেছেন: এই সরকার ক্ষমতায় এসেই প্রথমে সেনাবাহিনীর শক্ত কোমর ভেঙ্গে দুর্বল করে দিয়েছে। এই সেনাবাহিনীর পক্ষে আর কোনদিন দেশের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনে কোন অবদান রাখা সম্ভব নয়।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দরবার হলের ঘটনার পর যদিও ভ্যাপক নিয়ন্ত্রন করা হয়েছে বলে শুনেছি.. তারপরও এতটা বোধকরি সম্ভব নয়।
তবে চাপা দিয়ে রেখেছে। সুপ্ত আগ্নেয়গিরির মতো!
কাউকে না কাউকে তো বিড়ালের গলায় ঘন্টাটা বাঁধতেই হবে। দেখা যাক!
৬| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:২৪
মোহাম্মদ মজিবর রহমান বলেছেন: 'বন্দুকের নল নয়,জনগনই সকল ক্ষমতার উৎস।'ক্ষমতার লালসায় সাধারন মানুষের উপর জুলুম,নির্যাতন,গুম,গুলি চালানোর খেসারত আও্য়ামি লীগকে দিতেই হবে।শেখ হাসিনা সরকারের জন্য সামনে করুন পরিনতি অপেক্ষা করছে।পাপ বাপকেও ছাড়ে না।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:০০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: পাপ বাপকেও ছাড়ে না।
কথা সত্য।
আর ইতিহাস থেকেও কেউ শিক্ষা নেয়না।
স্বৈরাচারের পরিণতি কখনোই ভাল হয়নি। হবে না।
৭| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৩৬
মিতক্ষরা বলেছেন: এই মুহুর্তে দরকার স্থিতিশীলতা । আওয়ামী লীগ বিএনপি সমঝোতায় এলে স্থিতিশীলতা আসতে পারত। কিন্তু সেটা তো হচ্ছা না। তাই তৃতীয় শক্তি ব্যতিরেকে কোন উপায় মনে হচ্ছে নেই।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:০৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আজ ৩৩ দিন পেরিয়ে গেল!
মুক্তিযোদ্ধা রেন্টু ভাইয়ের বর্ণনা হুবহু মিলে যাচ্ছে! কাজে , কথায়, আচরণে!
অদ্ভুত এক চক্রের পাল্লায় পড়েছে দেশ!!!
কথিত সুশীলদের আচরন দেখলে মনে হয- এখন যদি মুক্তিযুদ্ধ হতো- ৯০ ভাগই রাজাকার হয়ে যেত!
তারা সাদাকে সাদা আর কালকে কাল বলতেও যেন রাজি নয়।
বিরোধীদ দলের তুলোধূনা করলেও সরকারের আচরন যে অসাংবিধানিক, অগণতান্ত্রিক! স্বৈরাচারি! কারও মূখে নেই!!!
কাল না বলে বলার চেষ্টা করে এটা সাদা নয়! সব হিপোক্রেট!!!!
৮| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫৫
রামন বলেছেন:
জাতি সংঘ কেডা??
দুই চারজন দুর্বৃত্ত ও বোমাবাজদের ভয়ে আওয়ামী লীগ সরকার লেজ তুলে পালাবে!! অবিশ্বাস্য!!!!!!!!!!!!!!
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:০৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তা বটে তা বটে!!!!
তা আপনি কেঠা!!!!!!!!!!!!??????????????
ঐ বদি! খবরদেতো পাবনায়!!! তাদের হারানো ব্যক্তির খবর পাওয়া গেছে মনে হচ্ছে!
৯| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫৯
মিতক্ষরা বলেছেন: "জাতি সংঘ কেডা??
দুই চারজন দুর্বৃত্ত ও বোমাবাজদের ভয়ে আওয়ামী লীগ সরকার লেজ তুলে পালাবে!! অবিশ্বাস্য!!!!!!!!!!!!!!"
যে আওয়ামী লীগ ৫% এর নির্বাচন করে, মানুষের নিরাপত্তা দিতে পারে না -তাদের জন্য জনগন কেন কষ্টে থাকবে? বিন্দুমাত্র বিবেক থাকলে শান্তির জন্য পদত্যাগ করুক।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:০৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আর বলবেন না!
আত্মভরিতা তাদের এমন মাত্রায় পৌছেছে- আদালতের রং হেডেড ঘোষনা কিংবা পাবনার রোগীদের আচরনের সাথে যার তুলনা চলে।
অদ্ভুত তাদের বোধ, বিশ্বাস, সত্যকে অস্বীকার করা, মিথ্যাতে ডুবে থাকা!
আগে বলা হতো ব্যক্তির চেয়ে দল বড়, দলের চেয়ে দেশ বড়!!
আর এখন হাম্বারা চর্চা করছে দেশের চেয়ে দল বড়.. দলের চেয়ে নেত্রী বড়!!!
ফলে অন্ধত্ব, চামচামি, তোষামুদি, খোশামুদি, মিথ্যা, বেয়াপনা, বিবেক শূন্যতা নিলর্জতা... সবে ভেসে গেছে ক্ষমতা, রাজনীতি, মিডিয়া, সুশীল সমাজ! সুবিধাভোগী শ্রেণী!!!!!!!!!!!!!!!!
আর যাতনায় আছি আমরা আমজনতা!
১০| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১০
ইসপাত কঠিন বলেছেন: রামন সাহেব, জাতিসংঘ কেডা বলার মত অর্থনৈতিক, সামরিক ও কূটনৈতিক শক্তি কি আমাদের আছে?
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তিন শ্রেণীর লোক এমন বলতে পারে!
জ্ঞানপাপী! আর মূর্খ! পাগল!!!!
সারা পৃথীবীতে যা গ্রহনযোগ্য! যার স্বীকৃতি ছাড়া আমরা বাংলাদেশ দেশ হিসাবেই স্বীকৃতি পেতাম না- আজ দুই দিনের যোগীরা বলে জাতিসংঘ কেডা!!!!!
পাগলেও শুণলে তাগোরে পাগল কইব!
১১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:২৬
রামন বলেছেন:
ইসপাত কঠিন @
@বাংলাদেশ এখনও আফগানিস্তান বা ইরাক হয়ে যায়নি যে জাতিসংঘকে এখনি হস্তক্ষেপ করতে হবে বর্তমানে দেশে বৈধ নির্বাচিত সরকার রয়েছে, তারা একটি দলের নিজস্ব এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য ডাকা অনৈতিক অবরোধকে নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা রাখে। এই মহুর্তে বড়জোর জাতি সংঘ পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করতে পারে।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তো বোঝেন @ইস্পাত কঠিন কতার কাছে কি বলেন?
সারা বিশ্ব যেখানে ৫ জানুয়ারীকে বিশ্ব ইতিহাসের সেরা প্রহসনের নির্বাচন বলে! জাতিসংঘ যেখানে স্পষ্ট বিবৃতিতে বলেছে তারা এটাকে নির্ভাচন বলেই স্বীকার করেনা- সেটাকে তিনি বলছেন নির্ভাচিত সরকার!!!!!???
রাষ্ট্র বিজ্ঞান বাদ দেন সাধারন জ্ঞানের মিনিমাম সুস্থতা থাকলেও কারও পক্ষে এটা বলা সম্ভব না।
৩০০ আসনের মধ্যে ১৫৪টা অনির্বাচিত! তা নাকি বৈধ!!!!!!!!
পাগল অবশ্য সব সময় নিজেকে ওভার স্মার্ট এবং শক্তিশালীই ভাবে!
পরে লাঠির বাড়ি সার! মানে ঠিকমতোন গজারি চালান দিলে পাগলও নাকি ভাল হয়ে যায়!
এই দেশকে আজকের অবস্থানে আনার শতভাগ দায় এই সরকারে গোয়ার্তুমি, ক্ষমতার লিপ্সা! স্বৈরাচারী বাকশালী মানসিকতা!
১২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৪৬
ইসপাত কঠিন বলেছেন: ইরাক আজকের ইরাক হওয়ার আগের ইতিহাসটা জানা আছে তো?
আমি চলমান পরিস্থিতি নিয়ে কিছু বলছি না। শুধু আপনার বক্তব্যের প্রেক্ষাপটে রাষ্ট্র হিসাবে নিজেদের সক্ষমতার কথা বলছি। আমাদের চাঁদের দেশে বাস করার কল্পনা না করে মর্ত্যে আছি সেটা মনে রাখা ভালো।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৪৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভাই..
তারা জেনেশুনে করে বিষপান!
জেগে ঘুমায়!
আর স্বার্থের খুটি ধরে তালগাছবাদীতায় ডুবে থাকে!!!
হোজ্জ্বার গাধারে বুঝায়া মানুষ করা সম্ভব হলেও তাদের বোঝানে অসম্ভব!!!
১৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫১
চাঁদগাজী বলেছেন:
কয়েকদিন পর, ড: কামালও সেনা বাহিনীর মতামত জানতে চাবে।
জাতি সংঘ এসব পাগলামী করে না; কারো সেনা বাহিনীর সাথে ওদের দেশ নিয়ে জাতি সংঘ আলাপ করে না।
১৪| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৩০
এহসান সাবির বলেছেন: সংকট কেটে যাক এই বসন্তে।
শুভ বসন্ত!
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সংকট কেটে যাক এই বসন্তে।
শুভ বসন্ত!
শুভর আশায় আমরা সবাই- কিন্তু চারিদিকে কেবলই অশুভের হাতছানি!!!
বসন্তের লালিমায় মুছে যাক অশুভের কালিমা!
ধন্যবাদ।
১৫| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৩৬
বিদগ্ধ বলেছেন: জাতিসঙ্ঘ সেনাবাহিনির কাছে পরামর্শ চাওয়া.... বিষয়টি পড়েও বুঝতে পারলাম না।
জাতিসঙ্ঘ যে এপর্যন্ত কত কিছু (লেখতে পারলাম না) করতে পারে... বিশ্ববাসী জানে।
এরা পিসকিপারদেরকে কেবল বেতন দিতে পারে, সম্মুখযুদ্ধে মারা গেলে শহীদ পদও পায় না সেনাবাহিনি।
গায়ে মানে আপনি মোড়ল!
শুনুন, প্রকৃতির নিয়ম - না যায় খণ্ডন। সমস্যা যেখান থেকে সৃষ্ট সেখান থেকেই সমাধান আসে। স্বাধীনতার পূর্ব এবং স্বাধীনতার পরে.... যত সমস্যা হয়ে হয়েছে, তার সমাধান এদেশের মানুষই দিয়েছে।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বুঝতে না চাইলে অবশ্য কাউরেই বোঝানো যায় না।
আর যে নিজেই মনে করে সেই সর্বেসর্বা সে হয় পাগল নয় ভন্ড !!
আপনারা কাউকেই সম্মান দিতে জানেননা, কিন্তু শুধূ নিজেরা পেতে চান!!
এই মানসিকতাই সকল সমস্যার মূল!
মীমাংসিক বিষয়কে আবার বাতিল করে দেশকে অস্থিতিশীল করে গোয়ার্তুমি করে আবার গায়ে মানেনা আপনি মোড়ল সাজার চেষ্টা হাস্যকর বৈকি!
বন্দুকের নলের মূখে অনেক কিছূই করা যায়, দেখানো যায়- সময়ে তার প্রকৃত মূল্যায়ন হয়।
দেখুন কি হয় !!!!
১৬| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:৩৭
বিদগ্ধ বলেছেন: =গায়ে মানে না আপনি মোড়ল!
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: its ok.
১৭| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:১৯
রাফা বলেছেন: ১/আজকাল হইতেছে টয়লেট পেপার-নিউ ইয়র্ক থেকে বি,এনপির পক্ষের নির্ভরযোগ্য পত্রিকা হইতেছে
ক/ঠিকানা
খ/বাংলা টাইমস
গ/দেশ বাংলা ।
বি,এন,পি জামাতের নীতি ৩০ বছর আগে যা ছিলো এখনও তাই আছে মনে হয়।এই দল ২টি সব সময় সামরীক শাসনকে স্বগত জানিয়েছে।
এখনও এখানকার কিছু কমেন্ট দেখে তাই মনে হলো।খুশিতে নাচতে থাকেন মাছির ঘিলু নিয়ে।সেনাবাহিনীর কাছে জাতিসংঘ জানতে চাইবে-বাংলাদেশে আর কোন বুদ্ধিমান প্রাণী মনে হয় নাই।
সেই জন্যই বলি ছাগুদের সান্যিধ্যে থাকতে থাকতে চিন্ত ভাবনা সেই স্তরে নেমে গেছে।এত দিন ধরে বাংলাদেশে যা চলছে তার ভিডিও করে যদি জাতিসংঘে জমা দেওয়া হয় ।তাহোলে যারা করতেছে এই জঘন্য কাজ তাদেরকে নির্মূল করার জন্য জাতিসংঘই অনুরোধ করবে।মানবতা রক্ষা করার জন্য।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এমনই হয় দলাকানা হইলে!
অবৈধ সামরিক সরকার মুইনের সাথে নাকখত খালেদা দেয়নি! দিলে ইতিহাস অন্যরকম হতো।
দেশবাসীরে রাইখা আমেরিকা পালায় গিয়া - আবার ফিরা আসার কান্নাকাটি- নাকখত দেশবাসী সবি্ জানে!
কাকের মতো আপনি নিজে চোখ বন্ধ করে রাখলেতো ইতিহাস পাল্টাবে না।!
১/১১রে কে স্বাগত জানিয়ে বঙ্গভবনে সামনের সারিতে বসে খুশিতে বাকবাকুম ছিল- ভিডিও আছে এখনো!
মিথ্যা ছলচাতুরি, রং হেডেডের ইতিহাস আপনি মনে করতে না চাইলেও জাতি স্মরণে রেখেছে রাখবে!
ভাদাদের সান্নিদ্যে থাকতে থাকতে দেশ, জনতা, ইমান সবই গেছে দেখছি!
জাতিসংঘ জানে- স্বৈরাচারিতা কাকে বলে! ভোটার বিহীন নির্ভাচন কাকে বলে! রাষ্ট্রবিজ্ঞানতো আর হাম্বা দলীয় কর্মদের বোধ চেতনা দিয়ে সংজ্ঞায়িত হবে না! তার জন্য আন্তর্জাতিক মানদন্ড আছে।
হায়- প্রভু এদের হেদায়েত কর।
১৮| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১:০৩
মিতক্ষরা বলেছেন: কেন যেন আশাবাদী হতে পারি না।
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৪০
ঢাকাবাসী বলেছেন: দেখা যাক কি হয়!