নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যারা বিএনপির এই হরতাল অবরোধ এর জন্য মায়া কান্না দেখাচ্ছেন তাদের জন্য!!!
ফিরে দেখা ১৯৯৬ থেকে ২০০৫ (আওয়ামী কাল)
☛ ২০০২ সালের HSC পরীক্ষার সময় পর পর দুই বার হরতাল দিয়েছিলো হাসিনা।
☛ ২০০৫ সালের HSC পরীক্ষার সময় লাগাতার হরতাল দিয়েছিল আওয়ামী লীগ।
☛ ১৯৯৫ সালের SSC পরীক্ষার সময়ও ৮ দিন হরতাল দিয়েছিলো আওয়ামী লীগ।
☛ ১৯৯৬ সালে HSC পরীক্ষার সময় আওয়ামীলীগের অবরোধের কারণে ৩ মাস পরীক্ষা পিছিয়েছিল।
☛ ১৯৯৬ তেই স্কুল-কলেজে তালা লাগিয়ে দিয়েছিলো হাসিনা বাহিনী, শিক্ষা সচিবদের রাস্তায় উলঙ্গ করে লাঞ্চিত করা হয়েছিল তখন।মনে করে দেখুন......১৯৯৮ সালের ১৫ নভেম্বর, হাতে তসবিহ এবং মাথায় পট্টি বেধেই জাতির কাছে হরতাল না করার ওয়াদা করে হাসিনা বলেছিলো,- বিরোধী দলে গেলেও আমরা কখনও হরতাল করব না। কিন্তু ২০০১ সালেই তিনি নেন ঐতিহাসিক পাল্টি, হয়ে যান মোনাফেক। পরীক্ষার সময়ই দেন একাধিকবার হরতাল। ১৯৯১ থেকে ৯৬, ১৭৩ দিন এবং২০০১ থেকে ০৭, ১৩০ দিন হরতাল-অবরোধ দিয়েছিলো পীর সাহেবা গোপালী।
দেখুন, হাসিনার ৯৪, ৯৫ ও ৯৬ সালে ডাকা হরতাল, অবরোধ এবং অসহযোগের কিছু চিত্রঃ
→ ১৯৯৪ সাল (৬ দিন হরতাল, ৫ দিন অবরোধ)
★২৬ এপ্রিল হরতাল,
★১০ সেপ্টেম্বর অবরোধ,
★১১, ১২ ও ১৩ সেপ্টেম্বর হরতাল,
★২৭ সেপ্টেম্বর অবরোধ,
★৩০ নভেম্বর অবরোধ,
★৭ ও ৮ ডিসেম্বর হরতাল,
★২৪ ডিসেম্বর অবরোধ,
★২৯ ডিসেম্বর অবরোধ।
→ ১৯৯৫ সাল (৩০ দিন হরতাল, ৪ দিন অবরোধ)
★২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি হরতাল,
★১৯ জানুয়ারি অবরোধ,
★২৪ ও ২৫ জানুয়ারি হরতাল,
★১২ ও ১৩ মার্চ লাগাতার ৪৮ ঘণ্টা হরতাল,
★২৮ মার্চ ঢাকা অবরোধ,
★৯ এপ্রিল ৫ বিভাগে হরতাল,
★২ ও ৩ সেপ্টেম্বর লাগাতার ৩২ ঘণ্টা হরতাল,
★৬ সেপ্টেম্বর সকাল-সন্ধ্যা হরতাল,
★১৬, ১৭, ১৮সেপ্টেম্বর লাগাতার ৭২ ঘণ্টা হরতাল,
★৭, ৮ অক্টোবর পাঁচ বিভাগে লাগাতার ৩২ ঘণ্টা হরতাল,
★১৬, ১৭, ১৮ এবং ১৯ অক্টোবর লাগাতার ৯৬ ঘণ্টা হরতাল,
★৬ নভেম্বর ঢাকা অবরোধ,
★১১, ১২, ১৩, ১৪, ১৫ এবং ১৬ নভেম্বর প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যা হরতাল,
★৯, ১০ এবং ১১ ডিসেম্বরলাগাতার ৭২ ঘণ্টা হরতাল,
★১৭ ডিসেম্বর সকাল-সন্ধ্যা হরতাল,
★৩০ ডিসেম্বর দেশব্যাপী অবরোধ।
→ ১৯৯৬ সাল (৮৫ দিন হরতাল, ১ দিন অবরোধ, ২৬দিন অসহযোগ)
★৩ ও ৪ জানুয়ারি লাগাতার ৪৮ ঘণ্টা হরতাল,
★৮ ও ৯ জানুয়ারি লাগাতার ৪৮ ঘণ্টা হরতাল,
★১৭ জানুয়ারি সকাল-সন্ধ্যা হরতাল,
★২৪ জানুয়ারি সিলেটে ১১ ঘণ্টা হরতাল,
★২৭ জানুয়ারি খুলনায় সকাল-সন্ধ্যা হরতাল,
★২৮ জানুয়ারি খুলনায় অর্ধদিবস হরতাল,
★২৯ জানুয়ারি ঢাকায় সকাল-সন্ধ্যা হরতাল,
★৩০ জানুয়ারি চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে সকাল-সন্ধ্যা হরতাল,
★১ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় (পাবলিক পরীক্ষা) হরতাল,
★৩ ফেব্রুয়ারি অর্ধদিবস হরতাল,
★৭ফেব্রুয়ারি ফেনীতে সকাল ৬টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত হরতাল,
★৮ ফেব্রুয়ারি ফেনীতে হরতাল,
★১০ ফেব্রুয়ারি রাজশাহীতে হরতাল,
★১১ ফেব্রুয়ারি সিরাজগঞ্জে হরতাল,
★১৩ ফেব্রুয়ারি দেশব্যাপী অবরোধ,
★১৪ এবং ১৫ ফেব্রুয়ারি দেশব্যাপী ৪৮ ঘণ্টা লাগাতার হরতাল,
★২৪, ২৫, ২৬ ও ২৭ ফেব্রুয়ারি লাগাতার অসহযোগ,
★৯ মার্চ থেকে ৩০ মার্চ পর্যন্ত লাগাতার ২২ দিন অসহযোগ।
এই আওয়ামী লীগই ০২, ০৫, ৯৫, ৯৬ তে পরীক্ষার সময় হরতাল-অবরোধ দিয়ে শিক্ষার্থীদের জিম্মি করে ক্ষমতা দখল করার পায়তারা করেছিলো, তারাই এখন বলছে-“জামায়াত-শিবির-বিএনপি পরীক্ষার্থীদের জিম্মি করে ক্ষমতা ছিনতাই করতে চায়!”
শেরাটনের সামনে বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবার স্রেফ ক্ষমতার জন্য, তত্বাবধায়ক সরকারের দাবীতে মানুষ পুড়ে ১১ জনে গান পাউডার দিয়ে কয়লা করেছীল আওয়ামীলীগ!
====================================
এটা কখনোই বোঝায় না যে তার জন্য বিএনপিরটাকে বৈধ বলছি! বরং এর জন্যেও আওয়ামীলীগ দায়ী শতভাগ। তাদের বাকশালী নীতি, জনসভা করতে না দেয়া, মত প্রকাশ করতে না দেয়া, রাস্তায় দাড়াতে না দেয়া, মানব বন্ধনের মতো নিরীহ গণতান্ত্রিক কর্মসূচীও করতে না দেয়া, গুম, খুন, মন্ত্রীদের উস্কানিমূলক কথাবার্তা, প্ররোচনামূলক টিটকিরী, উপহাস, কোনঠাসা করে ফেলা... দেয়ালে ঠেকিয়ে দিয়ে আজ যখন তারা অস্তিত্বের প্রয়োজনে রুখে দাড়িয়েছে এখন সকলে এক যোগে শুরু করেছে ম্যাৎকার!
আজ হায় হায়, আহা উহু, সব গেল সবগেল রব তুলছে- একবারও বলছে না- জনগণের জানমালের দিকে চেয়ে আমি অনির্বাচিত সরকার স্বৈরাচারী সরকার নিরপেক্ষ নির্বাচনের তারিখ ঘোষনা করছি।
তত্ত্বাবধায়ক/নির্দলীয় নির্বাচনকালীন কমিটির কাছে দায়িত্ব বুঝিয়ে দিচ্ছি!
কি জন্যে এইসব তা একবারও বলছে না কথিত সুশীল গং! মিডিয়া! শুধু হায় হায় গেল গেল রব!
অনির্বাচিত স্বৈরচারিতা নিয়ে কারও মূখে কথা নেই। দেশটাতো রাজতান্ত্রিক নয়! দেশটাতো কারো বাপের তালুকদারি নয়!
জনগণের রায়েই সরকার গঠিত হবে।
এই সাধারন কথাটা কেউ বলতে রাজি না। পেচায়া পুচায় দুনিয়ার কাহিনি গাইবে... মাগার রাজা তুই নেংটু.. বলতে কেউ রাজি নয়।
এই মুহুর্তে দেশকে যদি ভালবাসেন, নাগরিকদের যদি ভালবাসেন, নূন্যতম মানুষের প্রতি দায়, দেশের প্রতি দায়, ক্ষমতার প্রতি যদি লোভ না থাকে- তো আপনার একটা ঘৌষনাই দেশে শান্তি আনতে পারে!
আপনি যদি আপনার বলা মতো ক্ষমতার কাঙাল না হয় থাকেন
দেশের স্বার্থে সব ত্যাগ করতে রাজি থাকেন
যদি আমজনতার মৃত্যু সত্যিই আপনাকে ব্যাথিত করে..
যদি গণতন্ত্রকে শ্রদ্ধা করেন
যদি জনতার জন্যই সকল কিছু বিশ্বাস করেন
যদি খালেদাকে জনতার আদালতেই রায়ের জন্য পেশ করতে চান...
একটা নির্বাচনের তারিখ ঘোষনা করে- দেশকে সঠিক ভাবে চলতে দিন।
নইলে দমন পীড়ন, হত্যা নির্যাতন, যত কৌশলেই হোক.... খুব বেশি কার্যকরী কখনোই ছিল না নয়ও।....৭২-৭৫ এ ৩০ হাজার জাসদ কর্মীর মৃত্যুও কিন্তু বাকশাল ঠেকাতে পারেনাই। আবার বাকশালের আয়ুও কিন্তু খুব বেশিদিন ছিল না।
তাই যদি দেশটাকে স্বাভাবিক রাখার শতভাগ দায় নিয়ে দেশের প্রতি দায়িত্ব পালন করুন। দেশবাসী শ্রদ্ধার চোখে দেখবে।
... অন্যথায় ক্ষমতায় কিন্তু চিরদিন কেউ থাকে না। প্রকৃতির নিয়মে হলেও মরতে হয়....... তখন সেই ভবিষ্যতের মহাকালে আপনার কর্মকান্ড কিন্তু ঘৃণার সাথে ক্ষমতালোভী হিসেবেই চিত্রিত হয়ে থাকবে।
আমরা কি সময়ের আয়নায় নিজেকে দেখব একবার!!!!
@ পরিসংখ্যান তথ্য টুকু ফেবু থেকে শেয়ার পাওয়া।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৫০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ।
তারা সত্য জানে বলেই নানান বাহানা আর মিথ্যা দিয়ে বন্দুকের নলের মূখে ক্ষমতা আকড়ে আছে!
২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
আমার চোখ মাথার পেছনের দিকে না; বোমা পড়ছে আজকে, সন্ত্রাসীদের শেষ করো আজকে, এটা হলো নীতি।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আহা আরেক ভুতো এয়েছেন চোখ পিছনে না সামনে....
বলি অনির্বচিত স্ভেরাচার দেশ চালাচ্ছে বুন্দুকের নলের মূখে স্বৈরাচারী কায়দায় তা কি আজকে না????
ও দাদার চোখ তখন বুঝি পেছনে চলে যায়!!!!!!!!!!!!!!!! বাহ বেশ নীতিতো!
৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৭
ঢাকাবাসী বলেছেন: দুনিয়াতে সবচাইতে নিকৃস্ট রাজনীতি হয় এদেশে।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: জঘন্যতম!
তাদের কি বেবকো বোধ, আত্মসম্মানবোধ, কিছূই নেই!!!
তারাই মনে হয় সেই মোহরাংকিত হৃদয়ধারী যারা শুধূ উধ্বমূখি দেখে!!!
৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩০
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
একজনের পরিসংখ্যান আরেকজনরে দেখাইবাম। মাইঝখানে আমরা পুইড়া মরবাম !! হায় হায় ! হায় হায় !
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: না ভাই আমরা পুড়ে মরতে চাইনা।
আমাদের পুড়িয়ে মেরে অবৈধ ভাবে অনির্ভাচিত ভাবে, স্বৈরাচারী ভাবে যারা ক্ষমতাকে আকড়ে ধরে আছে তাদের পাহাড় পরিমান মিথ্যাচার আর ভন্ডামীর মুখোশ খুলতেই তথ্যর উপস্থাপনা!
এত ক্ষয়ক্ষতির পর যেই তত্ত্বাবধায়ক এলো সেই ব্যবস্থাকে আওয়ামীলীগ স্বেচ্চাচারিভাবে বাতিল করে দিল!
আর নিজে ক্ষমতা কু্ক্ষিগত করে ১৯, ৪১ এর স্বপ্ন দেখতে লাগল!
এতো অর্বাচিন, এতো মিথ্যাবাদী রাজণীতিক দেশেতো বটেই বিশ্বে বিরল!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:২৯
কলাবাগান১ বলেছেন: শেরাটনের সামনে আগুনের দোহাই দিয়ে এখন ১০০ বাসে আগুন, ৫০ জনের ও বেশী লোককে হত্যা করেছে জামাতি-রাজাকার রা
তারপরও লিস্ট নিয়ে আসে আওয়ামী হরতালের যেখানে একজন ও মারা যান নাই.... বা নিহত আহত হলে তা ছিল রাজনৈতিক কর্মীর মধ্যে সীমাবদ্ধ আর এখন রাজাকারের দল সাধারন মানুষ কে পুড়িয়ে আওয়ামী হরতাল কে ওছিলায় নিয়েছে
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:০০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনার দলান্ধতা সর্বজনবিদীত!!!
তাই কিছু বলা মানে শক্তির অপচয়!!!
৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:৩৫
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এইসব মিথ্যাবাদীরা অমিত সাহা’র ফোন কল নিয়ে অবলিলায় মিথ্যা বলেছে,
নির্লজ্জের মত তারা মার্কিন কংগ্রেসম্যানদের মন্তব্য নিয়ে মিথ্যা বলেছে এবং হাতে নাতে ধরাও খেয়েছে।
তারা প্রতিদিন পেট্রল বোমায় মানুষ হত্যা করছে এবং মিথ্যা বলছে যে, বেহায়ার মত বলছে তারা এই কাজ করছে না।
অতচ এরাই দিনের পর দিন ফেবুতে পেট্রল বোমা তৈরির কলাকৌশল ছুড়ে মারার নিয়ম শিখিয়ে গেছে।
১৯৯৬ সালে এসএসসি পরীক্ষা তিন মাস পিছিয়ে গিয়েছিল আওয়ামীলীগের হরতালের জন্য, যা ১০০% মিথ্যা।
কারণ, ১৯৯৬ সালে এসএসসি পরীক্ষা হবার কথা ছিল ২৮ মার্চ, যেটি ৮ এপ্রিল পর্যন্ত পেছানো হয়েছিল দাপ্তরিক বিলম্বে। পরীক্ষার সময় কোনো প্রকার হরতাল ছিল না।
১৯৯৪ সালে এসএসসি পরীক্ষা একবার তিন মাসের জন্য দেরী হয়, সেটি বিশ্বকাপ ফুটবল এর জন্য, হরতাল এর জন্য নয়।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:০২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনার জন্যও ৫এর কমেন্টস দ্রষ্টব্য!
৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৬:২৩
এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন:
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:০২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: .
৮| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৬:২৪
এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন:
কলাবাগান১ বলেছেন: শেরাটনের সামনে আগুনের দোহাই দিয়ে এখন ১০০ বাসে আগুন, ৫০ জনের ও বেশী লোককে হত্যা করেছে জামাতি-রাজাকার রা
তারপরও লিস্ট নিয়ে আসে আওয়ামী হরতালের যেখানে একজন ও মারা যান নাই.... বা নিহত আহত হলে তা ছিল রাজনৈতিক কর্মীর মধ্যে সীমাবদ্ধ আর এখন রাজাকারের দল সাধারন মানুষ কে পুড়িয়ে আওয়ামী হরতাল কে ওছিলায় নিয়েছে ।
সহমত !!!
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:০৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনার কপিপেষ্ট মন্তব্যে উত্তরও মূলটা দ্রষ্ট্যব্য!
৯| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৬:৫৭
শাহরীয়ার সুজন বলেছেন: আওয়ামীদের নিজের বেলায় সব জায়েজ! অন্যেরা কেউ করলেই সেটা নাজায়েজ।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:০৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এদের মতো স্বাথর্ন্ধ ভবে আর ২য়টি নেই!!!!!!!!!!!
কিন্তু মানুষ সবে বোঝে বলেই তাদের মানুষকে ভয়!
তারা ভোটার বিহীন নির্ভাচন করে আবার ২১ বছর ক্ষমতায় থাকার খৌযাব দেখে!
তারা জনগণকে সমাবেশ করতে দিতে ভয় পায়-
সরাকারী অবরোধ করে!
গাড়ী লঞ্চ ট্রেন সব বন্ধ করে জনতাকে আটকে রাখতে চায়!!!
আবার মূখে বলে সব জনতা নাকি তাদের পক্ষে! তবে আটকে রাখো কেন?
বিএনপির সমাবেশের ডাক দিলে গায় জ্বর আসে কেন?????
১০| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৩০
সাইমুম জড় বলেছেন: আওয়ামী হরতাল বিরোধীতা- ভূতের মূখে রাম নাম!!!!!
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ।
১১| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ ভোর ৪:৩০
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: অনেক সিনিয়র বলে(ব্লগে) আপনাদের আমি সন্মান ও শ্রদ্ধা করি।। কোন একসময়ে হরতাল আমরাও করেছি।। কিন্তু তখন আমাদের ঘুরতে হয়েছে বস্তীতে বস্তীতে।। বোঝাতে হয়েছে চালক এবং মালিকদেরকে।। কেন এই হরতাল??
আর আজ?? বোঝানোর কোনই মানসিকতা নেই!! শুধুই জ্বালাও পোড়াও।। আত্মাহুতি সাধারন মানুষের।। কত পার্থক্য সেদিনের আর আজকের রাজনীতির??
এটাতো আপনার অজানা নয় যে,চুড়ান্ত বিপ্লব সাধারনদের নিয়েই।। আর যেখানে তারাই বিপন্ন হচ্ছে বেশী,সেখানে কি আশা করছেন??
দয়া করে ভাববেন না আমি সরকারপন্থি।। শুধু বাস্তবতার প্রেক্ষীতে একথা বলছি।। কোন আন্দোলনই সফল হয় না গনমানুষের অংশগ্রহন ব্যাতিরেকে।।
হয়তো আপনার মত "ব্লগে সিনিয়রদের" লেখায় বাতুলতা।। কিন্তু অভিজ্ঞতা বলে ভিন্ন।। ধন্যবাদ সচেতনার জন্য।।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনার একন্ত অনুভূতিতে আমি হস্ক্ষেপ করতে চাইনা।
সেইটা একান্তই আপনার বিশ্বাস। আর প্রত্যেকের বিশ্বাস গড়ে ওঠে তার জ্ঞান, বিবেক, সত্য বোঝার, বরার, মানার ক্ষমতা, স্বার্থ, পারিপাশ্বিকাত ইত্যাদি নানাবিধ বিষয়ের উপর ভর করে।
আপনার বিশ্বাসের একেপেশে ভাবেরও নিশ্চয়ই কোনা কোন কারণ আছে।
আপনি সাদা কে সাদা কালোকে কাল বলার কথা নিশ্চয়ই জানেন।
আপনি কি সরকারের কালোকে কোনদিন কারো বলেছেন?
আজকের তথাকথিত সুশীল সমাজ কি বলছে?
টিভিতে, মিডিয়ায়, নিউজে, ভিউজে!!!!
বরং তারা লেজ লুকিয়ে আমতা আমতা করে বলছে- এটা সাদা নয়!!!
কালো বলার সৎ সাহস. সততা, বিবেকের দায় কোনটাই নেই!
আওয়ামী হরতালতো আপনি একা দেখেন নি!
সেই সচিবকে পথে ন্যাটো করতে বুঝি বস্তিতে বস্তিতে বুঝিয়েছেন?
সেই বোঝানোর ফলে বুঝি শেরাটনে ১১জন পুড়ে কয়লা হয়েছিল!
বাহ বেশতো! রেন্টু অবশ্যই এমন ইংগিতই দিয়ে গিয়েছিল! এবং তিনি মরে প্রমাণ করে গেছেন তার বইয়ে বর্ণিত প্রতিটি কথা সত্য!
আমার ডিসক্লেইমার মাঝে আছে খেয়াল করেননি বোধ হয়। দেখে নিতে পারেন- মন চাইলে!
আর অনির্বাচিত সরকারের স্বৈরাচারি আচরন, বাকশালী ব্যবহার, গুম, খুন, গণতান্ত্রিক নাগরিক সাংবিধানিক মৌলিক অধিকার বছরের পর বছরে কেড়ে নিয়েছে নিচ্ছে- কই আপনার বিবেক কি কখনো তাতে নড়েছে?
কখনো বলেছেন এটা ঠিক হচ্ছে না।??
চোখ খুললে দুটোই খুলুন।
১২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৫
রঙতুলি বলেছেন: এরা নিজেদের কে কলির ক্রিস্ন ভাবে তাই এরা জা করলে লীলা, সব ঠিক। বাকিরা করলে পাপ।
০৮ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:০২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আজ তারাই দেশটাকে এই অবস।থার আনার জন্য শতভাগ দায়ী!!!
১৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:২৩
মোহাম্মদ মজিবর রহমান বলেছেন: নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন সব সমস্যার সমাধান।হাসিনা দেশ আর দেশের জনগনের ভালো চাইলে সংবিধান পরিবর্তন করে নির্বাচনকালীন সময়ে তত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করত না।হাসিনার ক্ষমতালিপ্সাই আজ দেশের এই অবস্থা।
০৮ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:০৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সহমত। তারাই শতভাগ দায়ী!!!
১৪| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:১৭
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: @ বিদ্রোহী না ভাই না আমি সচীবদের ন্যাংটো করারও আগের কথা বলতে চেয়েছি।।
আমি আমি আপনাকে ভুল বুঝি নি।। কিন্তু এমন একটা সময় পার করে এসেছি যে,যখন রাজনৈতিক বিরোধীতা মানে ড্রেনে,ব্রীজের নীচে অথবা নদীতে নিজের ভাসমান লাশ।।
অথবা সধারনের মাঝে ডাকাত বা সন্ত্রাসী পরিচয়।।
তাই আজ বিবেকে শুধু নাড়া কেন ঝড় উঠলেও দু'চোখ বন্ধই রাখি।। একচোখ খোলা তো দুরের কথা।।
আর কিছু বলার নেই ভাই।। ভাল থাকবেন।।
০৮ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:১৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনার পোড় খাওয়া মনের বাস্তবতা প্রকাশে ধন্যবাদ।
সেই কোথায় সিরাজ শিকদার থেকে সেই যে শুরু- আজ অব্দি ইলয়াস আলীতে তা ঠেকেছে!
এই মানসিকতা নিয়ে আবার তারা চেতনার ফেরি করে! ধিক!
স্বাদীনতার মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকি এই ছিল? ভিন্নমতকে দলন দমনতো পাকি জালিমদের কাজ! সেই কাজই তারা করছে মূখোশের আড়ালে!
১৫| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৪৬
মিতক্ষরা বলেছেন: নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন সমাধান দিতে পারে।
০৮ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:১৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: জ্বি। শতভাগ সহমত।
১৬| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৫৪
উড়োজাহাজ বলেছেন: ভাই, হরতাল-অবরোধ করবেন করেন, কিন্তু আম্লীগ করছে বলে তাই আপনারও হরতাল করবেন এই যুক্তি তুলে ধরার কোন দরকার আছে?
আপনারা পাবলিককে কনভেন্স করতে চাচ্ছেন? কোন দরকার আছে তার? বাংলাদেশের কোন দলটা পাবলিকের কথা শোনে বলতে পারবেন?
আর একটা রূঢ় কথা বলি। এই যে আপনারা আম্লীগ-বিম্পির হয়ে কথা বলেন, আপনারা কারা? আপনারা কি দলগুলোর দায়িত্বশীল কেউ? আপনারা কি নিজ দলের সমালোচনা করা বা দলের দলের সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করতে সক্ষম?
০৮ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:২৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দরকার নেই আবার আছেও। তারা যখন সাধু সাধু ভাব নেয়- নীতিগত আন্দোলনের পথ স্তব্ধ করে দিয়ে নিরুপায় নো ওয়ে অব রিটার্নে ঠেলে দিয়ে মিথ্যাচারের মাধ্যমে নিজেদের স্বেচ্ছাচারিতাকে আড়াল করতে চায়- তখন তথ্য হিসাবে আসে বৈকি!
না আমরা দায়িত্বশীল কেউ না। কিন্তু দেশে একজন। দেশের ভালর জন্য তথ্য তত্ত্ব নিয়ে কথা বলা আমাদের নাগরিক অধিকার বৈকি। আর জনমতের উপর ভিত্তি করেইতো দেশ পরিচালনার নীতি গড়ে উঠে। আপনি আমি সব জনতা যদি নিরব থাকি। জনমতটা প্রতিষ্ঠিত হবে কিসের ভিত্তিতে? শূধূ দলীয় নীতি নির্ধারকদের কথায়?
১৭| ০৮ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৯
মদন বলেছেন: সরকার চাইলে এখনও হরতাল-অবরোধ আইন করে নিষিদ্ধ করতে পারে। করবে না এই জন্যই্ যে বিরোধীদলে গেলে এটিই তাদের প্রধান অস্ত্র হবে।
নিজের ভালো পাগলেও বুঝে...
++
১৫ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৩১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: নিজের ভালো পাগলেও বুঝে... -- তা যা বলছেন!!!
আগেরবারতো তারাই কিরা কসম কাইটা বলছিল বিরোধী দলে গেলেও হরতাল করুম না!!!
কিন্তু কথা রাখে নাই!!!
১৮| ১৫ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:৫৫
মাহাদি হাসান বলেছেন: মাঝে মাঝে ভাবি বাংলাদেশ একটা আজব দেশ। ২০১৪ সালের নির্বাচনের পূর্বে সহিংসতা নামে রাষ্ট্রীয় বাহিনী কিভাবে পাইকারী হারে মানুষ মেরেছে তা এখনও স্মৃতি থেকে মুছে যাই নাই।
যাই হোক, সেসময় বিরোধী দলের ককটেল মোকাবেলায় রাশিয়া থেকে আমদানিকৃত সাউন্ড গ্রেনেড ফাটাত পুলিশ। মানে এক ধরনের সনিক ওয়ারফেয়ার(sonic warfare) আর কি। সেসময় এই কাজ করতে গিয়ে পুলিশের হাতের কব্জিও উড়ে গেছে সে সংবাদও ছিল।
তাহলে একটি সরকারের অবৈধ রাজনৈতিক অভিপ্রায়কে বাস্তব রুপ দিতে রাষ্ট্র তার বাহিনীগুলোকে কতদূর পর্যন্ত ঠেলে দিতে পারে তা তো আজকে ২০১৫ সালে বলার অপেক্ষা রাখে না।
গুম, ক্রসফায়ারসহ রাজনৈতিক হত্যাকান্ডগুলো আজ অবধি জারী রেখেছে ফ্যাসিবাদের তল্পিবাহকরা। বিরোধীমতকে রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস দিয়ে বিনাশের চিন্তায় বিভোর ক্ষমতাসীনরা নিজেদের রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকবার যে বয়ান তৈরী করে তার উদ্দেশ্য হল তাদের গদিরক্ষার সন্ত্রাসকে জারী রাখার আইনী মুখোশ দান করা এবং যা করছে তা রাষ্ট্রের আইন কানুনের নরমাল বিষয় হিসেবে প্রমান করা।
"State terrorism works best when it masks the effects of its power while aggressively producing neoliberal commonsense through diverse cultural apparatuses in order to normalize the values and conditions that legitimate its reign of terror."
রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মুখে এই আইনী মুখোশ উন্মোচন করলে নাগরিকের দেহে অর্ধশতাধিক গুলির খবর শুনতে হবে। ধরে নিয়ে ট্রাক চাপায় মেরে ফেলার খবর শুনতে হবে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:২৭
অ িনর্বাি চত বলেছেন: নির্বাচন দিবে না তারা। কারন ২০ সিটও পাবে না তারা এটা নিশ্চিত।