নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সেই দিন হব শান্ত....

বিদ্রোহী ভৃগু

সকল অনাচার আর অনিয়ম জাগায় দ্রোহ.....

বিদ্রোহী ভৃগু › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশ পরিস্থিতিতে উদ্বেগ জাতিসংঘের, শান্তিরক্ষী প্রসঙ্গ.. ও নিরাপত্তাবাহিনীর মারাত্মক ঘটনায় চোখ বন্ধ রেখেছে সরকার!!!

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১১:৫১

দুটি শিরোনাম। দুটি সংবাদ।
একটি জাতিসংঘের...
বাংলাদেশ পরিস্থিতিতে উদ্বেগ জাতিসংঘের, এসেছে শান্তিরক্ষী প্রসঙ্গ. ..
বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে এবার উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজাররিক।

গত ২২ জানুয়ারি জাতিসংঘের নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ উদ্বেগ প্রকাশ করেন।

সেই সঙ্গে শান্তিরক্ষী বাহিনীতে সার্বিকভাবে শীর্ষে অবস্থানকারী দেশ হিসেবে বাংলাদেশের নিরাপত্তা বাহিনী যদি নিজ দেশে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে ব্যর্থ হয় তাহলে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মিশনে তাদের নিয়োগের বিষয়ের যৌক্তিকতা প্রসঙ্গেও কথা এসেছে।

ব্রিফিংয়ে জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্রের কাছে প্রশ্ন করা হয়-বাংলাদেশে রাজনৈতিক সংঘাত ও সহিংসতা বেড়ে চলেছে, বহু মানুষের মৃত্যু হয়েছে। সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে গ্রেফতারের আহ্বান জানানো হচ্ছে এবং গণমাধ্যমের ওপরও বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে। যদিও মহাসচিব বান কি মুন এর আগে এ বিষয়ে কথা বলেছেন এমনকি তিনি এ ব্যাপারে কিছু আলোচনা করারও চেষ্টা করেছেন। জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ গুরুত্বপূর্ণ দেশ। সেক্ষেত্রে ডিপিএ (ডিপার্টমেন্ট অব পলিটিক্যাল অ্যাফেয়ার্স) বা মহাসচিব কি করছেন?

জবাবে জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র বলেন, আমার মনে হয় আমরাও (জাতিসংঘ) এ ব্যাপারে উদ্বিগ্ন। এর আগে হিউম্যান রাইটস হাইকমিশনারের কার্যালয় থেকেও এ ব্যাপারে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। শান্ত থাকার আহ্বান জানানো হয়েছিল হাইকমিশনারের কার্যালয়ের পক্ষ থেকে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কর্তৃক বিরোধী দলের গুরুত্বপূর্ণ নেতাদের গ্রেফতার ও বন্দী রাখার প্রক্রিয়া যাতে বিধিবহির্ভূত না হয় ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে সব পদক্ষেপ নেয়া হয় এবং তা যেন আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনের মানদণ্ডে পরিচালিত হয়, তা নিশ্চিতে বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।----

মুখপাত্রের কাছে সাংবাদিক লির প্রশ্ন ছিল- আমি একটি সুনির্দিষ্ট বিষয় সম্পর্কে জানতে চাই। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে অবদান রাখার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এখন এক নম্বরে অবস্থান করছে এবং দেশটির নিরাপত্তা বাহিনীর পদতলেই বর্তমানে কয়েকটি হয়রানির ঘটনা ঘটেছে। তাই শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশি সেনা মোতায়েনে পুনর্বিবেচনায় তা কি কোন ধরনের ভূমিকা রাখবে?

জবাবে মুখপাত্র বলেন, আমি মনে করি, সেনা মোতায়েনের ক্ষেত্রে জাতিসংঘের আদর্শ মানদণ্ডে মানবাধিকার পর্যালোচনা নীতি প্রয়োগের স্বাভাবিক প্রক্রিয়াই চলমান থাকবে।

জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্রের এমন মন্তব্য সম্পর্কে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর সাবেক উইং কমান্ডার সালাউদ্দিন চৌধুরী জানান, এটি জাতিসংঘের পক্ষ থেকে সেনাবাহিনীর সদস্য, সরকার ও রাজনীতিবিদদের জন্য একটি বার্তা। কারণ, বাংলাদেশ জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনীতে সার্বিকভাবে শীর্ষে অবস্থানকারী দেশ হিসেবে নিজের দেশের শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে ব্যর্থ হলে আন্তর্জাতিকভাবে প্রশ্ন উঠবেই। - See more at: Click This Link

অন্যটি হিউমেন রাইটস ওয়ােচর ...

নিরাপত্তাবাহিনীর মারাত্মক ঘটনায় চোখ বন্ধ রেখেছে সরকার

আন্তর্জাতিক মানবাধিকারবিষয়ক সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচ তার বার্ষিক প্রতিবেদনে এসব কথা বলেছে।

হত্যা, গুম ও নির্বিচারে গ্রেপ্তারসহ নিরাপত্তা বাহিনীসমূহের মারাত্মক আইন লঙ্ঘনের বিচার করতে ব্যর্থ হয়েছে বাংলাদেশ। নিরাপত্তা রক্ষাকারীরা অপহরণ, হত্যা ও খেয়ালখুশিমতো আটক করছে। বিশেষ করে তা করা হচ্ছে বিরোধীদলীয় নেতাকর্মীদের
টার্গেট করে। সমালোচকদের দমন করার লক্ষ্যে সরকার বেশকিছু পদক্ষেপ নিয়েছে। গণমাধ্যমবিষয়ক নতুন নীতি গ্রহণ করেছে সরকার। এতে মুক্ত মতপ্রকাশ ও বক্তব্যের ক্ষেত্রে অগ্রহণযোগ্য সীমারেখা আরোপ করা হয়েছে। ২০১৩ সালে সরকার বেশ কয়েকটি টেলিভিশন ও সংবাদ মাধ্যম সমালোচনামূলক রিপোর্ট করায় বন্ধ করে দেয়। তা গত বছরজুড়েও বন্ধ ছিল। -------

অপরদিকে বিরোধী দলগুলোর সদস্যরা অবরোধ ও জানুয়ারির জাতীয় নির্বাচন বর্জন করে সহিংস কর্মকা- ও নির্বিচার আক্রমণে জড়িত ছিল। ভাল তথ্যপ্রমাণ থাকা সত্ত্বেও নির্বাচন সমপর্কিত সহিংসতা অথবা নিরাপত্তা বাহিনীর মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনাসমূহের দায়ে জড়িতদের জবাবদিহিতার আওতায় আনার ক্ষেত্রে কোন পদক্ষেপ নেয় নি সরকার।

একমাত্র ব্যতিক্রম ছিল, মে মাসে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব) কয়েকজন সদস্য গ্রেপ্তার হওয়ার ঘটনা, যারা স্থানীয় এক রাজনীতিককে হত্যা করতে উচ্চ পর্যায়ে (হাই প্রোফাইল) চুক্তিবদ্ধ হয়েছিল। হিউম্যান রাইটস ওয়াচ-এর এশিয়াবিষয়ক পরিচালক ব্রাড অ্যাডামস বলেন, র‌্যাবের কয়েকজন সদস্য গ্রেপ্তার হওয়ার ঘটনা ইতিবাচক পদক্ষেপ। কিন্তু সরকারকে অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে, বিচার যাতে বেছে বেছে বা পারিবারিক ও রাজনৈতিক সমপর্কের উপর নির্ভর করে করা না হয়।

তিনি আরও বলেন, প্রাথমিকভাবে সরকারের স্বার্থ রক্ষা হওয়ায়, সরকার নিরাপত্তা বাহিনীকে প্রাথমিকভাবে দায়মুক্তি দিয়ে রেখেছে এবং তাদের মারাত্মক ঘটনাগুলোর বেলায় চোখ বন্ধ রেখেছে। যে দলই ক্ষমতায় থাকুক বহুদিন ধরে এটি প্রচলিত রীতিতে পরিণত হয়েছে বাংলাদেশে। প্রতিবেদনের শুরুতে হিউম্যান রাইটস ওয়াচের নির্বাহী পরিচালক কেনেথ রোথ তার লেখায় সরকারগুলোর কাছে আহ্বান জানিয়েছেন যেন, অশান্ত সময়ে কার্যকর নৈতিক পথ নির্দেশ করে মানবাধিকার, এ বিষয়টি যেন তারা স্বীকার করে। মানবাধিকার লঙ্ঘিত হলে তা থেকে নিরাপত্তার জন্য বড় ধরনের ঝুঁকি তৈরি হতে পারে। প্রতিবেদনে বলা হয়, স্বাধীনতা ও বৈষম্যহীনতার মূল বিষয়গুলো অবদমিত করে যে স্বল্পমেয়াদি সুবিধা পাওয়া যায়, তা দীর্ঘমেয়াদে খুব কমই লাভজনক হয়।

====
খবরটি নিয়ে মিডিয়ার হাইড এন্ড সিক ছিল দেখার মতো!

অন্যান্য বহু সময়ে এই জাতীয় খবরকে লিড হতেও দেখেছি! এর উপর বেইজ করে বিএনপিকে তুলোধুনা করতেও দেখেছি! ১-১১ এর তে শান্তি রক্ষীদের চাকুরী থাকবেনা ধূয়া তুলে ক্ষমতা দখলেরও রটনা আছে! দেশের চেয়ে কয়েকজনের চাকুরী তখন বিশাল হয়ে গেছিল এবং কথিত সুশীল মিডিয়া তাতে পালে হাওয়া দিয়েছিল!

আর আজ...... অনকেগুলোতো এই নিউজের বদলে ফুলকপি আর বাধা কপি থেকে স্লিম হওয়া যায় আর ভারতীয় রগর ছবিকে হাইলাইট নিউজ করে রেখেছে!!!!!!
তাদের দেশ জনতার প্রতি মিনিমাম কমিটমেন্ট নিয়ে প্রশ্ন তোলাই যেতে পারে!
অল্প কিছু পত্রিকা যথাযথ ট্রটিমেন্ট দিয়ে নিউজটি করেছে।

জাতিসংঘের মূল্যায়ন আমাদের জাতিগত মূল্যায়নেরই একধাপ। তাদের ভূমিকা যদিও বিভিন্ন ঘটনায় প্রশ্ন বিদ্ধ.. তারপরও বিশ্ব সংস্থা হিসাবে একে অস্বীকার করে এক কদমও চলা সম্ভব নয়।

আমাদের সরকার এবং সূশীলদের এইসব বিষয়কে পাশকাটিয়ে ছরার দেখে মনে পড়ে সেই মানী লোকের গল্পের কথা..
যার পিতাকে জনতা জুতাপেটা করছীল। সে পাশ কাটিয়ে এসে করার ঝাকিয়ে বলছিল- দেখছস.. বাপেরে জুতাদিয়া পিটাইতেছে.. পাশে দিয়া আইছি...আমারে কিছু কয়নাই.. মানির মান কত বুঝছস!!!!!

এই জাতীয় মানবোধ আর ভাব নিয়েই কি দেশ চলছে!!!

বিম্ব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যেমন চলতে পারবনা, নিজ্বসতাকেও বিসর্জন দেয়া যাবেনা। তাই বলে স্বেচ্ছাচার আর স্বৈরাচারিতাকে, বন্দুকের নলের মূখে ক্ষমতাকে আকড়ে থাকাকে বাহাদুরি বা বুদ্ধামানের কাজও ভাবা যাবে না।

জাতিসংঘের উদ্বেগ এই দেশবাসীর দলান্ধ ব্যাতিত বাকী ১৫ কোটি মানুষের উদ্বেগ। মানবাধিকারের রিপোর্ট ভায়াবহ।

জাতিগত সম্মান, নাগরিকদের সাংবিধানিক অধিকার নিশ্চিত সহ দেশটাকে একটা সহনশীল অবস্থায় নিতে এর দ্রুত বিহীত হওয়া প্রয়োজন।

যা হবে সার্বজনীন, মানসম্মত এবং গ্রহনযোগ্য সকল পর্যায়ে ।

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫০

নিলু বলেছেন: জাতিসংগ কি সিরিয়ায় কোনও ব্যাবস্থা নিয়েছে ? মানবধিকার সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে কোনও ব্যাবস্থা নিতে পেরেছে কি ? যারা পেট্রোল বোমা মারে বা সন্ত্রাস করে , তারা মানব না দানব ,

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:০৬

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আচ্ছা!
তো জাতিসংঘ ফিলিস্তিনের জন্য কিছু করেনি বলে আপনি ইসলাইলের পক্ষে কথা বলবেন?

সিরিয়া ইস্যুর সাতৈ আমাদের স্বৈরাচারীতার কি যোগাযোগ দয়া করে বুঝিয়ে দেবেন?

বিশ্ব রাজনীতিতে জাতিষংঘের ভূমিকা প্রশ্ন বহুল হলেও আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে বলুনতো অনির্বাচিত সরকার আর স্বৈরাচারের পক্ষে কথা বলার সময় বিবেক বলে কোন বস্তু কি নাড়া দেয় না?

পেট্রোল বোমা সহ গ্রেফতার কৃত ৯৫ ভাগই কিন্তু লিগ সম্পৃকত্। সেই ক্ষেত্রে আপনার কথা আপনারই থাক। অজান্তেও মানুষ সত্য ভরে ফেলে ..;)

২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৫১

ঢাকাবাসী বলেছেন: এসবে পাত্তা দেয়া বা কোনরূপ ভ্রুক্ষেপ করার মানুষ বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নন বলে মনে হয়।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:০৮

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভ্রুক্ষেপ না করা মানে কিন্তু সাহসী নয়!

হয় তারা মূর্খ অতভা জ্ঞানপাপী!

তারা যদি আমেরিকাকে পাত্তাই না দিত- তাহলে ৫ জানুয়ারীর ক'দিন আগে তড়িঘড়ি করে টিকফা সই করেছিল কোন স্বার্থে?

তাদের পুরোটাই মোনাফেকি আর হিপোক্রেসিতে ভরা!

তলে তলে ক্ষমতার জন্য সবই করছে উপরে সাধু সাধু মিথ্যা চাপা মারছে!

তবে সত্য প্রকাশ হতে বেশী সময় লাগে না- এই যা ভরসা!

৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:২২

নিলু বলেছেন: লেখক ভাইকে বলছি , জাতিসংগের কথা তুলেছেন , বলেই সিরিয়ার কথা বলেছি , নিজ ধর্মের মানুষ অপরাধ বা অন্যায় করলে, তাকে সমরথন করতে হবে , এটা কোন ধর্মে আছে , ৯৫ ভাগ বোমা যদি আওয়ামীলীগ মেরে থাকে বা মারতে পারে , তাহলে বেগম খালেদা জিয়ার কোনও মিটিঙেই তো বোমা পড়েনি , সকেলেই বুঝে , সকলেই বলতে পারে , যে যার মতো করে বলে আর কি ? বি এন পি জোট ক্ষমতায় এলেই বোধ হয় , দেশ সোনার দেশ হয়ে যাবে , থাকবে না বোমাবাজি এবং ক্রস ,

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৪২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আরে ভাই এমন দিনকানা হলে কেমনে চলে বলেন..

এখন প্রতিক্রিয়া নিয়া চিল্লাচ্ছেন.. ক্রিয়া নিয়া কিছূ বলেন???

স্বৈরাচার, অনির্বাচিত সরকার নিয়ে আপনার মতামত কি? হলমার্ক, শেয়ার বাজার, কু্ক রেন্টাল, গুম, খুন, ভিন্নমত দলন, টিভি চ্যানেল বন্ধ, পত্রিকায় গলাটিপে ধরা, বিএনপিকে সভা সমাবেশ করতে না দেয়া, সাংবিধানিক এইসব মৌলিক অধিকার কেড়ে নেয়া নিয়ে আপনার মতামত কি?

আত্মঘাতি বাঙালী গ্রন্থটি পড়েছেন কি?

কিংবা রেন্টুর আমার ফাসি চাই!

যা রটে কিছু বটে বলে একটা কথা আছে-
মানেন বা না মানেন জানেনতো!

৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৩

শাহ আজিজ বলেছেন: এই অপ্রকাশ্য খবর আমি গত বছর থেকেই জানি। এটি কোন মিডিয়ায় আসেনি। তবে এটা সত্যি সার্ক দেশের সেনারা জাতিসঙ্ঘ শান্তিবাহিনির পোশাক পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করবে (পাকি বাদে) ।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:০৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভয়টা বেশী এখানেই। আত্মঘাতি আওয়ামীলীগ ক্ষমতার লোভে না শেষে নীল হেলমেটের আড়ালে ভারতের সরাসরি প্রবেশের পথ খূলে দেয়!!!

৯ মাসের স্বাধীনতার মজা তখন বাঙালী টের পাবে! ভারত প্রীতি আর আওয়ামী প্রীতিই যে শেষ নয়- দেশ স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের জন্য আরও অনেব বেশী ভাবতে হয়, সইতে হয়, মানতে হয়.. তা হাড়ে হাড়ে টের পাবে!

সকল দেশপ্রেমিকদের ঘটনা ঘটার আগেই সাবধান হতে হবে।
দেশের স্বার্থে।
স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের স্বার্থে।

৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৩

শাহ আজিজ বলেছেন: Click This Link

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভাইজান লিংকটা কাজ করছে না।

একটু দেখবেন প্লিজ!

৬| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:০৩

খেলাঘর বলেছেন:


এমনেস্টী ফেমনেস্টীগুলো এনজিও, ওরা অন্যদের টাকায় মিলিয়ন মিলয়ন ডলার বেতন নেয়; এরা বাহিরে চাকুরী করলে ১০০ হজার ডলার পেতো (আমেরিকান ও বৃটিশদের বেলায়)।

ওরা চায় বাংলাদেশে ফালু, মেজর মান্নান, ইসলামী ব্যাংক, কর্ণেল ফারুক, সালমান রহমান, শেখ সেলিম, শামীম ইসকান্দর যেন বিপদে না পড়ে।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৫১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনার মতামতের জন্য ধন্যবাদ।

৭| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:০৫

খেলাঘর বলেছেন:


জাতি সংঘ কি বলবে, আমেরিকা লিখে দেয়।

আমেরিকার সাথে টেবিলের নীচ দিয়ে হাসিনা ও খালেদার লোকেরা কথা বলছে।

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৫১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনার মতামতের জন্য ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.