নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রথমে খবরটি পড়ুন।
একটি ভূইফোঁড় সংগঠনের গুটি কয়েক কর্মী দেশের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের শহীদ মিনারে ‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণার তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও ডাকসুর সাবেক ভিপি সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমেদ। তিনি তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখেছেন মহান ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে ও পরবর্তীতে জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ হয়ে অর্জিত স্বাধীনতাকে প্রশ্নবিদ্ধ ও দ্বিধা ভিবক্ত করার জন্যই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, সাংবাদিক, কলামনিস্ট, আইনজীবীসহ নয় বুদ্ধিজীবীকে শহীদ মিনারে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়েছে বলে আমি মনে করি। যেখানে তাদের অনেকেই পাকিস্তান বিরোধী আন্দোলন, স্বাধীনতা সংগ্রাম, গণতন্ত্র মুক্তি সংগ্রাম, স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন সহ গণ মানুষের পক্ষে স্ব স্ব অবস্থান থেকে ভূমিকা রেখেছেন। ভাবতে অবাক লাগে যাদের হাত ধরে সেই ১৯৬৮ সালে আমার ছাত্রলীগের রাজনীতির হাতেখড়ি তাদের মধ্যে অন্যতম, সময়ের সাহসী সৈনিক দৈনিক মানবজমিন পত্রিকার প্রধান সম্পাদক জনাব মতিউর রহমান চৌধুরী যিনি মৌলভীবাজার জেলা ছাত্রলীগের নেতা হিসেবে ২৬শে মার্চ ৭১ সালে পাকিস্তানি বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হন এবং পরবর্তীতে সিলেটে কারাগার ভেঙ্গে তাকে নিয়ে আসে মুক্তিকামী জনতা। যে মতিউর রহমান চৌধুরী স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশে মৌলভীবাজার মহাবিদ্যালয়ে ছাত্র সংসদের নির্বাচনে ছাত্রলীগের প্রথম ভিপি নির্বাচিত হন এবং আজকের আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম যখন ছাত্রলীগের সহ সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্বে ছিলেন সেই কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ কমিটির তিনি তখন সহ গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন, এমনকি মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম নেতৃত্বদানকারি শেখ ফজলুল হক মনির সম্পাদিত বাংলার বাণীর মৌলভীবাজার জেলা প্রতিনিধির দায়িত্ব পালনকারি মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম এই সংগঠক কে অসম্মান করা বিগত ৪৫ বছরের ইতিহাস সম্পর্কে এ সরল প্রাণ প্রজন্মের কয়েক জনের অজ্ঞতা ও দৈন্যতা ছাড়া আর কিছু নয় বলে আমার বিশ্বাস। যে চক্রটি পিছন থেকে শহীদ মিনার,স্বাধীনতা সংগ্রাম, মুক্তিযুদ্ধ ও জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বীকৃত অবস্থান নিয়ে খেলছেন তারা প্রকৃত পক্ষে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনের এই সময়ের প্রধান দাবি সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক অবাধ ও নিরপেক্ষ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কে আড়াল করার পাশাপাশি এই নয় ব্যক্তিত্ব কে যারা কিনা স্ব স্ব ক্ষেত্রে বাংলার গণ মানুষের পক্ষে নানা সময়ে ভুমিকা রেখেছেন তাদের কে কৃত্রিমভাবে ইস্যু বানিয়ে জাতিকে দ্বিধা বিভক্ত করার অপচেষ্টায় লিপ্ত, তাদেরকে আগামীতে ইতিহাসের বিচারের সম্মুখীন হতে হবে। পরিশেষে আমি দেশ ও জাতির বৃহত্তর স্বার্থে সুস্থ রাজনৈতিক ও গণতান্ত্রিক পরিবেশ ফিরিয়ে আনার লক্ষে সকলকে সহনশীল ও দেশপ্রেমিক ভূমিকা রাখার আহবান জানাচ্ছি।
সংবাদ সূত্র: Click This Link
ক্লিক করুন
তার উপর আজই মানব জমিনেই বর্তমান আইনমন্ত্রীর বক্তব্যও ছাপা হয়েছে -পিয়াস করিম ইস্যুতে বাস্তবতা তুলে ধরে। এরপরও কিছূ দলান্ধ বা বিদেশের এজেন্ট যারা (জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করার বদল বিভক্ত করে শাসন করতে চায়..) তাদের গোলাম হিসাবে ভালই পারপাস সার্ভ করছে অনলাইনে অফলাইনে!!! অথচ এরাই নিরব বেয়াই ইস্যুতে। অথচ এরাই নিরব প্রধানমন্ত্রী সহ চাচাত ফুফাত ভাইদের ক্রমাগত রাজাকারের রক্তের সাথৈ বৈবাহিক সম্পর্ক নিয়ে। আওয়ামীলীগে রাজাকার যারা পুর্নবাসিত হয়েছে তাদের ব্যাপারেও স্পিকটি নট!!!
এগুলো কি হিপোক্রসি নয়??????!!!!
অথচ আমাদের জাতিগত উন্নয়নের জন্য সবার আগে চাই জাতিগত ঐক্য। ভিন্নমত থাকবে। আলোচনা, যুক্ত তর্ক থাকবে। কিন্তু মৌলিক বিষয়গুলোকে এভাবে খেলো করে ফেললে যে আবার গোড়া থেকে শুরু করার প্রয়োজনীয়তা সামনে এসে দাড়ায়!
শহীদ মিনার, স্মৃতি সৌধ নিয়ে সস্তা রাজনীতি থেকে তারা ফিরুক। তাদের ইন্ধন দাতারা ফিরুক।তবেই দেশের ভাল দশের ভাল।
সবশেষে সুলতান মোহাম্মদ মনসুর আহমেদের কথা দিয়েই শেষ করতে চাই.....
যে চক্রটি পিছন থেকে শহীদ মিনার,স্বাধীনতা সংগ্রাম, মুক্তিযুদ্ধ ও জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বীকৃত অবস্থান নিয়ে খেলছেন তারা প্রকৃত পক্ষে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনের এই সময়ের প্রধান দাবি সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক অবাধ ও নিরপেক্ষ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কে আড়াল করার পাশাপাশি এই নয় ব্যক্তিত্ব কে যারা কিনা স্ব স্ব ক্ষেত্রে বাংলার গণ মানুষের পক্ষে নানা সময়ে ভুমিকা রেখেছেন তাদের কে কৃত্রিমভাবে ইস্যু বানিয়ে জাতিকে দ্বিধা বিভক্ত করার অপচেষ্টায় লিপ্ত, তাদেরকে আগামীতে ইতিহাসের বিচারের সম্মুখীন হতে হবে। পরিশেষে আমি দেশ ও জাতির বৃহত্তর স্বার্থে সুস্থ রাজনৈতিক ও গণতান্ত্রিক পরিবেশ ফিরিয়ে আনার লক্ষে সকলকে সহনশীল ও দেশপ্রেমিক ভূমিকা রাখার আহবান জানাচ্ছি।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:২৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: একদম কাউকে না আনার সিদ্ধান্ত এক বিষয়। আবার আনার ক্ষেত্রে দল বাছ বিচার আরেক বিষয়।
তারা শুধূ ভিন্নমতের জন্য একজনকে ঠেকাতে যা করেছে এবং যে আরোপ করেছে তা নিয়েতো বহুমত রয়েছে। পাকাপাকি প্রতিষ্ঠিত নয় !
আর শহীদ মিনার স্মৃতিসৌধ এগুলো কোন দলীয় বিবেচ্য বিষয় নয়। জাতির এবং জাতীয় সম্পদ।
তাই বিতর্কিত কিছূ করার আগে হাজার বার ভাবা উচিত। নয় কি?
২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩২
ঢাকাবাসী বলেছেন: স্পিকটি নট! জান বাঁচান ফরজ।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৩০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনার মন্তব্যেই দু:শাষনের চিত্র পরিষ্কার!
এ জন্যই কি স্বাধীনতা?
এ জন্যই কি গণতন্ত্র?
এ জন্যই কি এত এত মুক্তিযোদ্ধার আত্মদান?
তবে শেরে মহিশুর টিপু সুলতানের সেই বাক্যটা মনে করুন-
শেয়ালের মতো একশ দিন বাঁচার চেয়ে সিংহের মতো একদিন বাঁচাও শ্রেয়।
৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৪
শাহ আজিজ বলেছেন: শহীদ মিনারে আর কোন মরদেহ নয় । ওটা মরদেহ প্রদর্শনের জন্য তৈরি হয়নি ।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৩৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কেউ যাবে কেউ যাবেনা তা হবে না তা হবেনা
দলীয় বিবেচনায় শহীদ মিনার ভাবা যাবে না!
বহুমাত্রিক আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের এটাও একটা পার্ট। জাতিকে যে কোন ছুতায় এক হতে না দেয়া। জাতীয় উন্নয়ন নিয়ে ভাবতে বাধাগ্রস্থ করা।
তাই শুধু চেতনার দোহাই দিয়ে যা খুশি তাই করা যাবে না। দেশের স্বার্থেই। আর যারা তা করতে চাইবে, সমর্থন করবে তারা কারা দেশবাসীর চিনতে কষ্ট হবার কথা নয়।
৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৯
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: শহীদ মিনারে আর কোন মরদেহ নয় । ওটা মরদেহ প্রদর্শনের জন্য তৈরি হয়নি ।
১০০ ভাগ একমত ।।
হায়রে আবাল বাঙালি ;;;
যতসব দালালি
এসব করে করে দেশ জাত ডুবালি ।।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এই আবাল চেতনার ব্যবসায়ীরাইতো ডুবাইল দেশটারে.......
সিজনাল আবেগে জাতিরে বিভক্ত করতে আজান দিয়া লাগে!!
সুবিধাবাদী চরিত্র নিয়া মুক্তিযুদ্ধ এবং তার চেতনারে আজ পচাইয়া ফেলতেছে তারা!!! সবকিছুরে দলীয় ফ্রেমে আবদ্ধ করতে গিয়া নিজেরাই ক্রমশ আবদ্ধ হইয়া পড়তেছে টের পাইতেছে না..........
৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৮:৪১
ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: কারো লাশ আনলে কি লাভ আর না আনলে কি ক্ষতি?
২০ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: লাভ ক্ষতির সমীকরণটা ঠিক এত সোজা নয় যেভাবে প্রশ্ন করেছেন।
এটা একটা সম্মাননা প্রদর্শনের চলতি রেওয়াজে পরিণত হয়েছিল। দেশের বিশিষ্ট ব্যক্তি বর্গের প্রতি শেষ শ্রদ্ধা নিবেদনের। ধর্মীয় জানাযা শেষ পাথির্ব সম্মাননা জানানোর জন্য বিশেষায়িত একটা পয়েন্ট ছিল শহীধ মিনার। যেখানে সকলে উন্মুক্ত ভাবে বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের প্রতি শেষ শ্রদ্ধা নিবেদন করতেন।
কিন্তু এখণ এটাকে দলীয় ক্ষুদ্রদৃষ্টিভঙ্গিতে দাড় করানো অপচেষ্টা চলছে। কে জানে ক'দিন পর হয়তো প্রকাশ্যেই বলে বসবে- আওয়ামীলীগ না করলে শহীদ মিনারে আসা যাবে না!!!
যেভাবে বঙ্গবন্ধুকে, জয় বাংলাদকে দলীয় বৃত্তাবদ্ধ করে পুরো জাতিকে অন্যপাশৈ ঠেলে রেখেছে তারা। মুক্তিযুদ্ধকেও দলীয় খোলসের বাইরে ভাবতে চায় না। তাদের মতের ভিন্নতা হলেই মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যক্ষ সৈনিকরাও হয়ে যায় রাজাকার!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
ভিন্নমত দলনে ৩০ হাজার জসদ কর্ম তথা ৩০ হাজার মুক্তিযোদ্ধা হত্যা করেছে তারা শূরুতেই! অথচ তাদের কথায় মনে হয় তারা ভিন্ন আর কেউ শুভার্থী এ ভুবনে নাই..
এ প্রতারণা প্রহসন দীর্ঘদিন চলে না। চলেনা বলেই তারা নিত্য নতুন নতুন বিভক্তির ক্ষেত্র তৈরী করে। যেমন শহীদ মিনার ইস্যু!!
এখন লাভ ক্ষতি মিলিয়ে নিনতো দেখি!!! কিছূ মেলে কিনা।
৬| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:১৬
ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: যখন কোন বিষয় রাজনৈতিক ইস্যুতে রুপ নেয় তখন সে বিষয়ে আলাপ করার পক্ষপাতি আমি নই। কারন অধিকাংশ মানুষ যুক্তি মানতে চায় না নিজের বুঝটাই ভাল বুঝে অন্যথা হলেই ভিন্ন মতের ব্যক্তিকে নানান উপাধিতে ভূষিত করে তাই চাই না এ বিষয়ে কোন আলাপ করতে। শহীদ মিনার কোন দল, গোষ্টি, সংঘঠন বা একার সম্পত্তি নয়। এটা সমগ্র বাংলাদেশের জাতীয় সম্পদ। এখানে একই জাতীয় কাজে একজন আসলে অন্য জন বাধা দেয়ার অধিকার রাখে না। কেউ যদি ওখানে গিয়ে বিকালে বই পড়তে পারে তবে আমি আপনিও তা করতে পারেন। বাধা দেবার অধিকার কারো নেই।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সহমত। বিষয়টা ওখানেই।
---শহীদ মিনার কোন দল, গোষ্টি, সংঘঠন বা একার সম্পত্তি নয়। এটা সমগ্র বাংলাদেশের জাতীয় সম্পদ। এখানে একই জাতীয় কাজে একজন আসলে অন্য জন বাধা দেয়ার অধিকার রাখে না। "
কিন্তু এখন এটাকেই ইস্যু বানানো হচ্ছে-জাতিগত মূল ইস্যুকে আড়াল করতেই।
ধন্যবাদ আপনাকে।
৭| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৪
খেলাঘর বলেছেন:
শহীদ মিনারে মৃতদেহ আনা যাবে না।
শুধুমাত্র ভাষা আন্দোলনের মানুষদের ও মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতিতে জমায়েত হওয়া যাবে, পিরিয়ড।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৮
খেলাঘর বলেছেন:
ভাষা আন্দোলনে অংশ গ্রহনকারী ও মুক্তিযোদ্দাদের মৃতয় উপলক্ষ্যে শীদ মিনারে সমাবেশ হতে পারবে, লাশ আনা ঠিক হবে না।
উনাদের ব্যতিত কারো মৃত্যু নিয়ে শহীদ মিনারে কেহ আসতে পারবে না, কারো লাশ ওখানে আনার প্রশ্নই উঠে না।