নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এতক্ষনে অরিন্দম কহিল বিষাদে.....র মতো আমাদের মান্যবর শিক্ষামন্ত্রী একি কহিলেন!!!!????
ঢাবির শিক্ষার্থী বাছাই প্রক্রিয়া ত্রুটিপূর্ণ: শিক্ষামন্ত্রী - See more at: Click This Link
প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত এই বিশ্ববিদ্যালয় স্বাধীনতার পর থেকে হাজার হাজার মেধাবী জ্ঞানী গুনী ড. পয়দা করে আজ এই অবেলায় নাকি এই তকমা!!!!!
উনাদের উচ্চাবিলাসী রাজণীতির বলি লাখ লাখ শিক্ষার্থীকে বলির পাঠা বানিয়ে পাসের হারে চমক আর ঠমক দেখাতে গিয়ে যখন গণধরা তা ঢাকতে অবশেষে ঢাবির কপালেই চুনকালি!!!!!
এই না হলে কি আর মন্ত্রী!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘যেসব শিক্ষার্থী ৪০ ঘণ্টা পরীক্ষা দিয়ে এইচএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় পাস করেছে এমসিকিউ প্রশ্ন দিয়ে তাদের মান ও মেধা যাচাই সম্ভব নয়। ঢাবির শিক্ষার্থ বাছাই সিস্টেম ত্রুটিপূর্ণ। একথা তাদেরই প্রমাণ করতে হবে। দায় দায়িত্ব তারাই নেবে।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি বিভাগে ভর্তির শর্ত হিসেবে এবার ‘খ’ ইউনিটে ইলেকটিভ ইংলিশ অংশের উত্তর দেয়া বাধ্যতামূলক করা হয়। কিন্তু ওই পরীক্ষায় ইংরেজিতে ভর্তির জন্য যে নম্বর পেতে হবে তা অর্জন করেছে মাত্র দু’জন শিক্ষার্থী। ....
সাংবাদিকদের প্রশ্ন ছুড়ে মন্ত্রী বলেন, আপনাদের বিবেক কি বলে মাত্র দু’জন শিক্ষার্থী ভর্তির যোগ্য?
আমরা কি পাল্টা প্রশ্ন করতে পারিনা- এ কি সর্বনাশ করেছেন!!!! -গণহারে জিপিএ ৫ পাওয়ার একি নমুনা!!!
আপনার মন্ত্রনালয়ের সাফল্য দেখাতে গিয়ে লাখ লাখ ছাত্রর জীবন নিয়ে খেললেন????
সামনেতো আরও বিপদ!!! সৃজনশীল অংক নামের যে জিনিষ ছাত্রদের ঘাড়ে চাপিয়ে দিয়েছে- শিক্ষার্থী দূরে থাক শিক্ষক নিজেই বোঝে না। ..
প্রশ্ন পত্র তৈরী করছে গাইড বই দাগিয়ে দিয়ে... এই থেকে এই.. ব্যাস।
ফেল ঠেকাতে স্কুলের নাম বাঁচাতে চলছে এভারেজ পাস করানো...
এই সর্বনেশে খেলার ফল তো মন্ত্রী মহোদয় ভোগ করবে না। ভোগ করবে প্রতিটি ছাত্র। প্রতিটি অভিভাবক। প্রতিটি পরিবার। পুরো বাংলাদেশ।
এখনো সময় আছে। সময়ের সাথে, বাস্তবতার সাথে তাল মিলিয়ে দেশের উপযোগী পদ্ধতিতে ছাত্রদের জীবন রক্ষা করুন।
শহরের কয়েকটি বিদ্যালয়! বা উচ্চশিক্ষিত কিছূ ছাত্র নয়- বা কেবলই বিদেশের হুবহু অনুকরণ নয়-
দেশের এভারেজ ছাত্র মেধা অনুপাতে, শিক্ষক মেধানুপাতে, বিদ্যালয়ের বাস্তব অবস্থানুপাতে.. পাঠক্রম প্রণয়ন করুন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যায়ের পরীক্ষা পদ্ধতির দিকে আঙুল না তুলে- নিজের মন্ত্রনালয়ের দিকে তাকান। শিক্ষকদের দিকে তাকান। বিদ্যালয় গুলোর দিকে তাকান। ছাত্রদের দিকে তাকান।
রাজণীতির কানাগলির বাহবা নিতে পাসের হারে বাড়ালেই সাফল্য নয়- প্রকৃত মেধার বিকাশেই সাফল্য।
সংবাদ সূত্র :http://www.banglanews24.com/beta/fullnews/bn/328084.html
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:১০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: নিজের পিঠে নিজেই চাপড়ে বাহবা নিতে চাই নাহি!!!
আর বলির পাঠা বানাচ্ছে লাখ লাখ শিক্ষার্থীদের। সেইম.... সেইম...
এ দায় নিয়ে পদত্যাগ করা উচিত, যদি মান-অপমানবোধ ফরমালাইজড না হয়ে থাকে
২| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২০
সুমন কর বলেছেন: ঢাকা বিশ্ববিদ্যায়ের পরীক্ষা পদ্ধতির দিকে আঙুল না তুলে- নিজের মন্ত্রনালয়ের দিকে তাকান। শিক্ষকদের দিকে তাকান। বিদ্যালয় গুলোর দিকে তাকান। ছাত্রদের দিকে তাকান।
ভালো বলেছেন। সহমত।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:১৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ।
দেখূন ..কি নিলর্জ্জ বেহায়া একেকজন!!!
নিজের ব্যর্থতার দায় অন্যে চাপিয়ে দিয়ে খালাস। শিক্ষা নিয়ে মিডিয়াও যেন চুপচাপ। শুধূ কে কি বরছে তা ছেপেই দায় সারা।
কিন্তু দেশ জাতির ভিবষ্যত চিন্তা করে -দেশের স্বার্থে লাখৌ কোটি শিক্ষার্থীর স্বার্থের সত্য প্রকাশে তাদের আরও বস্তুনিষ্ট হোয়া উচিত।
আরও দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করে ভুলকে ভুল এভং মিথ্যাকে মিথ্যা হিসাবে প্রমাণ মিডিয়ার কাছে -নস্যি!!
কিন্তু সেই কাজটা কেউ করছে না!! লোভে না ভয়ে তারাই ভাল জানে।
কিন্তু এভাবে কতদিন। একই সাথে সবাই সবার মতো বলছে। সবাইতো আর একই সাতৈ সত্য হতে পারে না। কেউ না কেউ মিথ্যা বলছে।
সেটাকে জাতির স্বার্থে ভবিষ্যত প্রজন্মের স্বার্থে প্রকাশ করা উচিত।
৩| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২৩
মাহাদি হাসান বলেছেন: শিক্ষার মানের সাথে সংখ্যার সম্পর্ক সরলরৈখিক না। শিক্ষার মান বাড়লে শিক্ষার্থীদের উত্তীর্নের সুযোগ বাড়বে এটা বলা দুষ্কর। কিন্তু সেই অসাধ্যকে সাধন করতে গিয়ে শিক্ষা মন্ত্রনালয় মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার মানকে নিম্নগামী করেছে। এতে আপাতদৃষ্টিতে সাফল্য কেবল ব্যাপক পাশের হার। কিন্তু তাতে যে শিক্ষার মান পারদ মিটারের খুব বেশী বাড়ে নাই তা এখন দিবালোকের মত স্পষ্ট। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা তার প্রমান। যার কারনে উচ্চশিক্ষার সোপান পেরোতে আমাদের শিক্ষার্থীরা আশ্রয় নিচ্ছে বিভিন্ন প্রতারনার। আগের রাতে প্রশ্নপত্র পেয়ে যাবার দিকে তাদের যে পরিমান আগ্রহ ঠিক সেই পরিমান আগ্রহ ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ন হবার দিকে নেই। শিক্ষার্থীদের সংখ্যাধিক্যের কারনে বাজারে প্রশ্নপত্র ফাঁসের ভোক্তার অভাব নেই। প্রায়ই বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে আয়োজন করা হয় প্রশ্নপত্র আগাম ফাঁসের মহড়া। লক্ষ টাকার বিনিময়ে বিক্রি হয় বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন। এই সুযোগে ক্ষমতাসীন দলের চোর বাটপারদের পকেট বেজায় গরম হয়ে উঠে বৈকি।
কিন্তু এই হতাশাজনক চিত্রের বা এই সমস্যার গোড়া কোথায় সে ব্যাপারে দেশের দায়িত্বশীল মন্ত্রনালয় হিসেবে শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের প্রধানের বক্তব্য হতাশাব্যঞ্জকই শুধু নয়, অবিবেচনাপ্রসূত মন্তব্য বলতে হবে। সমস্যার কারন উদ্ঘাটন করতে গিয়ে উল্টো ভর্তি পরীক্ষার প্রক্রিয়াকেই দোষারোপ করেছেন। বলছেন এর ত্রুটিপূর্ন বাছাইয়ের কথা।
আমি জানি না নাহিদ সাহেব বাংলাদেশের কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছেন কিনা, তবে যদি পড়ে থাকেন তাহলে তিনি নিজেও সেই ত্রুটিপূর্ন বাছাই প্রক্রিয়ার ফসল।(যদি তিনি পড়ার সুযোগ না পেয়ে থাকেন) অদ্যাবধি যারা এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে পাশ করে বেরিয়েছেন তাদেরকে তিনি অপমান করলেন। তাহলে ধরেই নিতে হবে তার কথার সুত্র ধরে এতদিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অপাত্রে উচ্চশিক্ষা দান করে আসছে। হাস্যকর বটে। সমস্যার গোড়াটা চিহ্নিত করার দায় শুধু নাহিদ সাহেবের উপরে রাখলে যে ধরনের আউটকাম আসবে তা সকলেই বুঝতে পেরেছে। প্রতিবছর পাশের হারের সাফল্যের কেচ্ছা মারতে গেলে কি ধরনের উজবুক জেনারেশন তৈরী হবে তা সহজেই অনুমেয়।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:১৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সুন্দর বলেছেন। ধন্যবাদ।
শিক্ষার মান পারদ মিটারের খুব বেশী বাড়ে নাই তা এখন দিবালোকের মত স্পষ্ট।
আগের রাতে প্রশ্নপত্র পেয়ে যাবার দিকে তাদের যে পরিমান আগ্রহ ঠিক সেই পরিমান আগ্রহ ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ন হবার দিকে নেই।
লক্ষ টাকার বিনিময়ে বিক্রি হয় বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন। এই সুযোগে ক্ষমতাসীন দলের চোর বাটপারদের পকেট বেজায় গরম হয়ে উঠে বৈকি।
কিন্তু এই হতাশাজনক চিত্রের বা এই সমস্যার গোড়া কোথায় সে ব্যাপারে দেশের দায়িত্বশীল মন্ত্রনালয় হিসেবে শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের প্রধানের বক্তব্য হতাশাব্যঞ্জকই শুধু নয়, অবিবেচনাপ্রসূত মন্তব্য বলতে হবে।
সমস্যার কারন উদ্ঘাটন করতে গিয়ে উল্টো ভর্তি পরীক্ষার প্রক্রিয়াকেই দোষারোপ করেছেন। বলছেন এর ত্রুটিপূর্ন বাছাইয়ের কথা।
+++++++++++++++++
====
তবে কি তার ভাগ-বাটোয়ারা তিনিও পান? আইজদ্দির এই প্রশ্নের উত্তর কে দেবে????
৪| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৪২
আমি তুমি আমরা বলেছেন: সরকারে থাকা মন্ত্রীদের মধ্যে এ মুহুর্তে সবচেয়ে বেহায়া নির্লজ্জ সম্ভবত নাহিদই।বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা ধবংসের দায় এই লোকটাকেই নিতে হবে।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:২০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধ্বংসের দায় না হয় দিলেন!! কিন্তু ক্ষতিপূরন কি সম্ভব!!!
এই জেনারেশন যখন দেশপরিচালনায় আসবে কি হবে ভাবা যায়!!!!
তাকে হাজার কোটি বার শাস্তি দিয়েওতো এই ক্ষতি পূরণ হবার নয়।
তিনি সম্ভবত ডোন্ট মাইন্ড ঘরানার লোক। উইথ মান-াপমান বোধে ফরমালিন দেয়া!!!
নইলে - বিনা প্রশ্নে পদত্যাগ করা উচিত ছিল আরও আগেই।
৫| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:১৬
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: আইন করে সকল এ+ প্রাপ্তদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ব্যবস্থা করা হোক।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৩০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সাথে হাম্বা কোঠা বাধ্যতামূলক!!!!
শিক্ষামন্ত্রী বলেছেন বলে কথা।
ঢাবির শিক্ষকরা কি জানে? ্্যা!...তারা কি মন্ত্রী হতে পারে? তবে?
তিনি যখন বলেছেন- তো বলেছেন!
নিচ্চয়ই তাদের বাছাই পদ্ধতিই ত্রুটিপূর্ণ!!!!!!!!!!!!!!
মগের মুল্লুক, হিরক রাজার দেশ সব কিছূকে পেছনে ফেলে সগৌরবে চলছে- হাম্বালীগের সরকার!!!
স্বেচ্ছাচারী, স্বৈরাচারী, অনির্বাচিত-
তাই জ্ঞানীগুনিরা সব পিছনের কাতারে যাও।
প্রতিবাদী দেশপ্রেমিকেরা সব ট্যাগিংয়ের ভয়ে নিরব হয়ে যাও
তারা মন্দ করবে- কিন্তু তুমি গান্ধীর ণীতি মেনে চল
মন্দ দেখবে না...(তারা যাই করুক দেখেও দেখবে না)
মন্দ বলবে না..(৫৭ ধারা আর নীতিমালর খড়গ দেখে ভয় পাওনা!)
মন্দ শুনবে না... (কানে তুলো দাও চোখে তুলো দাও..)
তবেই তুমি চেতনাধারী, দেশপ্রেমিক, তুমি সাচ্চা সুশিল নাগরিক!!!!!
৬| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:২৫
খাটাস বলেছেন: *কুনোব্যাঙ* বলেছেন: আইন করে সকল এ+ প্রাপ্তদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ব্যবস্থা করা হোক।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৪১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তিনার প্রতিক্রিয়াতো মনে হয়- ঢাবির সব শিক্ষকরা তিনার মতো গ্রেস পাস করায়ে বাহবা নিলেই ভাল করত!!!!!
উজবুক আর অর্বাচিনের দেশ ভরে যাচ্ছে। তারচে শংকা তারা আইন,নীতি নির্ধারনের মতো কাজে ভারপ্রাপ্ত!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
৭| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৪৩
আবু শাকিল বলেছেন: মন্ত্রী এবং ভিসির পাল্টা পাল্টি কথাতে মজা পাইছি
কাল আবার কি হয় দেখি...
*কুনোব্যাঙ* এবং খাটাস ভাইদের সাথে সহমত।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ।
জরিপটিতে দেখুন অর্বাচিনের পক্ষেও ২২%!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
ঢাবিতে ত্রুটিপূর্ণ পরীক্ষা?
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগে ভর্তিতে মাত্র দুইজন যোগ্য শিক্ষার্থী পাওয়ার পর শিক্ষার মান নিয়ে সমালোচনার মধ্যে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ পাল্টা অভিযোগ করেছেন, ত্রুটিপূর্ণ এই বাছাই প্রক্রিয়ার উদ্দেশ্য শিক্ষা ব্যবস্থাকে প্রশ্নের মুখে ঠেলে দেওয়া। আপনি কি তার সঙ্গে একমত?
হ্যাঁ - 22%
না - 78%
মোট ভোট সংখ্যাঃ 1365
সূত্র: Click This Link
সব কি গ্রেসে জিপিএ ৫+ পাওয়া আর সুবিধাবাদী .....
তিনার মতো গিয়ানীর দল?????!!!!!
তবে আশার কথা প্রকৃত জ্ঞানী, দেশপ্রেমিক, বিবেক বোধ সম্পন্ন মানুষেরাই অগ্রগামী। ৭৮%
এর পর কি পদত্যাগ বাধ্যতামূলক নয়!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
৮| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১৬
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ভাই গতকাল রাতে প্রচারিত ইডিপেনডেন্ট টেলিভিশনের 'আজকের বাংলাদেশ' অনুষ্ঠানে শিক্ষা সচিবের কথাগুলো যদি শুনতেন। আর উপস্থাপক মহোদয়তো আরেক কাঠি সরস, উনিতো ঢাবি'র শিক্ষকদের সক্ষমতা যোগ্যতা নিয়েই প্রশ্ন তুললেন দর্শকদের বরাত দিয়ে। দেশটা আজ এক থিয়েটারে পরিণত হয়েছে।
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দেশটা আজ এক থিয়েটারে পরিণত হয়েছে। দারুন বলেছেন বোমাবচা
তাও আবার প্রশিক্ষন বিহীন নট-নটি... অনির্বাচিত কলা কুশলী সাথে পুতুল নাচের মতো অদৃশ্য সূতাওয়ালা সূতা টানার কারুকার্য!!!!!!!!!!!!!
আমরাও বোকা! নিজের ঘরেই চুরি করতে চোর আর নট-নটিরা এক হয়েছে! জেনেও বুঝেও আমরা নাট্যকলাতেই বুঁদ হয়ে আছি !!!!!!!!!!!!!!
৯| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২১
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: @ *কুনোব্যাঙ* ভাই, আমার পরামর্শ আরও একটু উন্নততর ।
"আরে ব্যাটা প্রশ্ন আরও সহজ কর যেন ফাইভে পইড়াই মেট্রিক পাশ করা যায় আর ইন্টার পাশ করতে পারলে সোজা ঢাকা ইউনিভার্সিটি, আর গোল্ডেন অ্যা পিলাচ পাইলে অক্সফোর্ড বা ক্যামব্রিজে সরকারী খরচে পড়তে পাঠাবে। তাইলেইতো ল্যাঠা চুকে যায়।"
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনার ল্যাঠাচুকানো পরামর্শ নাহির কাছে পৌছানো হোক।
ঢাবির আইন পরিবর্তনের বদলে সরকারী প্রজ্ঞাপন জারি সহজ হবে আর তিনারও মনোস্কামানা পূর্ণ হবে
উন্নতততর পরার্শমের জন্য তিনি আপনাকে কাছের মানুষ বানাই নিতে পারেন
১০| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১৩
জাফরুল মবীন বলেছেন: আপনার মন্ত্রনালয়ের সাফল্য দেখাতে গিয়ে লাখ লাখ ছাত্রর জীবন নিয়ে খেললেন???-খুবই সঠিক কথা বলেছেন।আজ জাতির ভবিষ্যতরা সত্যিকার অর্থেই খেলার মধ্যে পড়ে গেছেন!!
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনাকে পেয়ে অনেক ভাল লাগছে।
ধন্যবাদ সহমতে।
এবং এ এমন এক খেলা যা রিকভারী করা কোনদিন সম্ভব নয়!!!!
আজ জাতির ভবিষ্যতরা সত্যিকার অর্থেই খেলার মধ্যে পড়ে গেছে।
১১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৯
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: এ তো গেল ঢাকা বিশ্ববিদ্যায়ের পরীক্ষা পদ্ধতি, এছাড়া স্কুল/কলেজগুলোতে যা চলছে তা দেখলে অবাক হতে হতে আর কিছু বলার থাকে না!হাহা! যে কোন ভাবে পাশ দেখাতে হবে!
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অবাক হবার দিনও বুঝি ফুরিয়ে আসছে!!!
হিরক রাজার দেশও ফেল!!! আমরা কোথায় চলেছি?????
স্বাগমত এবং ধন্যবাদ ব্লগবাড়ীতে পদধূলি দেয়ায়
১২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৯
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: এই না হলে কি আর মন্ত্রী!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
০১ লা অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:২৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ফরমালাইজড মান সম্মান বোধ. দায়বোধ, চেতনা, বিবেক.......
চোখে স্বার্থের চশমা!
এহসানুল হক মিলনকে মনে পড়ে। কি অসম্ভব কারিশমায় দারুন এক পরিবেশ গড়েছীলেন এই মন্ত্রনালয়েই। অথচ তাকে কি পরিমান হেনস্থা করছে এই অর্বাচানি মন্ত্রীদের সরকার!!!
১৩| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন ভাহে , তা আছেন কিরাম ?
০২ রা অক্টোবর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইডি...
বাপ-পোলার গোহার্ট দর্শনের পরে ভালাই
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৪
ঢাকাবাসী বলেছেন: শিক্ষা .. ভবিষ্যৎ সব গোল্লায় যাক, জিপিও সাড়ে পাঁচ দিতে হবে আর আমার চাকরী বাঁচাতে হবে, এক্সটেনশন দিতে হবে, নিবেদক- নাহি..!