নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গুম-খুনের প্রতিবাদে ডাকা এই সভার প্রস্তুতি নেয়ার সময় পুলিশ বাধা দেয়। অনুমতি নেই জানিয়ে এক পর্যায়ে মিলনায়তনে তালাও ঝুলিয়ে দেয় পুলিশ।
খবর পেয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর যান ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে, ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার কার্যালয়ে পাঠান যুগ্মমহাসচিব বরকতউল্লা বুলুসহ তিন নেতাকে।
পুলিশ কমিশনারের কার্যালয় থেকে নিস্ফল হয়ে ফিরে আসার পর ফখরুল ক্ষোভ জানিয়ে সাংবাদিকদের বলেন, “এই অবৈধ সরকার কিভাবে মানুষের মৌলিক অধিকার হরণ করছে, তার বড় প্রমাণ আজকে সমাবেশ করতে না দেয়া।
“আমাদের নেত্রী দেশের বিশিষ্টজন, সাংবাদিক ও বিদেশি কূটনীতিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করতে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিলেন। কিন্তু সরকার সম্পূর্ণ অগণতান্ত্রিক পস্থায়, বেআইনিভাবে এই অনুষ্ঠান করতে বাধা দিল।”
ফখরুল জানান, এই সভা করতে কয়েকদিন আগে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে অনুমতি নেয়া হয়। তা জানিয়ে পুলিশকে চিঠিও দেয়া হয়েছিল। ----
--সভাস্থলে আমন্ত্রিত অতিথিদের কেউ কেউ এসেও প্রধান ফটক থেকে পুলিশি বাধার মুখে ফিরে যান বলে বিএনপি নেতারা জানিয়েছেন।
জার্মান দূতাবাসের একজন কর্মকর্তাকে ইনস্টিটিউশন প্রাঙ্গণে এসে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা, সাবেক কূটনীতিক সাবিহ উদ্দিন আহমেদের সঙ্গে কথা বলতে দেখা যায়।
-----
দুপুর ১২টার দিকে পুলিশ বিএনপি নেতাদের মিলনায়তন থেকে বের করে দিয়ে ফটকে তালাবদ্ধ করে দেয়।
Click This Link
------------------------------------------------------------
আমার একটা গপ্প মনে পড়ল-
"এক গেরস্থ বউরে সেইরাম ঝাটা পেটা করে। সকাল সন্ধ্যায়। একদিন মাইর খেতে খেতে ক্লান্ত বউ বলে- আপনি কি আমার লগে সংসার করতে চান না!!
গেরস্থ বলে - মাইরের ধরন দেইখ্যাও বুঝস না।"
আর গন্ডার নিয়ে প্রচলিত মিথ- আজকে সুরসুরি দিলে সাতদিন পরে হাসে....
বিএনপির এতো শ্লো বোধোদয়তো জাতিকে ক্ষতিগ্রস্থ করছে।
পুরা জাতি জানে-এই অনির্বাচিত সরকার স্বৈরাচার। পুরা জাতি ৫ জানুয়ারী প্রত্যাখ্যান করেছে। মাঠে ময়দানে প্রতিবাদ জানাতে গিয়ে গুলি খেতে রাজি নয়-অথচ প্রতিবাদও করতে হয়। মোক্ষম একটা প্রতিবাদ করেচে ৫ জানুয়ারী। ঘরে বসে থেকে আওয়ামী নীতির প্রতি অনাস্থা জানিয়েছে। কিন্তু বিএনপি কি ঐ জনরায়ের মর্যাদা সমুন্নত রাখতে পেরেছে? জনগনকি শুধূ মরে মরেই তাদের সংহাসনে বসাবে ...!!!
আর সরকার গুম, খুন অপহরণ সহ বিদ্যুত, খাদ্যদ্রব্যেের মূল্যবৃদ্ধ সহ শত শত বিষয়- সবকিচূতে স্বেচ্ছাচার চালীয়েই যাচ্ছে। যার শেষতম হল বিএনপিকে আজ অনুষ।ঠান করতে না দিয়ে -তালা দেয়া!!!!
এরপরও বিএনপি ঐ গেরস্থ বউয়ের মতো কথা বললে দু:খের মাঝে হাসি পায়।
বিপ্লব, গণ আন্দোলন কখনো কোন অনুমতির তোয়াক্কা করে না। ১৪৪ ধারা ভাংতে হলে পুলিশ কমিশনারের অনুমতি নিতে হয় না। ৫২, ৬৯,৯০ এ কি পুলিশের অনুমতি নিয়ে আন্দোলন হয়েছীল!!!!
তো মাইরের ধরনেও কি বিএনপি বোঝেনা- মিঠা কথায় চিড়া ভিজবে না!
জনগণের নাভীশ্বাস উঠানোর পরও খালি মৌখিক হুমকি খালি সেই গেরস্থ বউর কথা মনে করায়!!!!!
২২ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: জনগণের নাভীশ্বাস উঠানোর পরও খালি মৌখিক হুমকি খালি সেই গেরস্থ বউর কথা মনে করায়!!!!!
সাধে কি আর গপ্প মনে পড়ে
২| ২২ শে মে, ২০১৪ রাত ৮:০৪
প্রবাসী১২ বলেছেন: আসুন নতুন দল গড়ি, দেশ বাচাই।
২২ শে মে, ২০১৪ রাত ৯:০২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কেজরিওয়ালের অবস্থা দেখছেন????
দেশের প্রয়োজনে এটা খুবই দরকার। কিন্তু সেই দেশপ্রেমিকগণ আজও একহতে পারছে না.......
৩| ২২ শে মে, ২০১৪ রাত ৮:১৩
সোজা কথা বলেছেন: ৫জানুয়ারিই তো প্রথম মৌলিক অধিকার চর্চায় বাধা দিল সরকার!!!
২২ শে মে, ২০১৪ রাত ৯:৩০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অথচ সুমীল সমাজ , মিডিয়া যেন চোখ আকাশে তুলে পথ হাটছে!!!!!
অথবা বালুতে মূখ গুজে বাস করছে!!!!
জোট সরকারের পান থেকে চুন খসলে যারা স্বপ্নে পাওয়া বার্থাকে হেডলাইন করে দিত..
আজ হাজারো অপকর্ম, অনির্বাচিত সরকারেও তাদের মাথা ব্যাথাও নেই!!
হলুদ নয় লাল জার্নালিজমের মতো লাল সুশীলীজমে আক্রান্ত দেশ!!!!!
৪| ২৩ শে মে, ২০১৪ রাত ১২:২৯
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এই সরকারকে অবৈধ বলাটা ভুল হবে।
"৮৫% মানুষ যে নির্বাচনে ভোট দেয় নি" বললে ভুল হবে।
৮৫% মানুষ অনাস্থা জানিয়েছে ভাবলে আরো বড় ভুল হবে
ভয়াবহ নাসকতা ও ভোটার হত্যার হুমকি বাদ দিলেও ভোটার উপস্থিতি কম হওয়ার কারন মুলত প্রতিদ্বন্দ্বীতা বিহীন নির্বাচন।
আর সরকারি দল ইতিমধ্যেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় বেশীর ভাগ আসন পেয়ে অলিখিত ভাবে ভোটের আগেই সরকার গঠনের ম্যান্ডেট পেয়ে গেছিল।
বাকি ভোটঅনুষ্ঠান না করা হলেও সরকার গঠন সম্ভব ছিল।
তাই ভোটার উপস্থিতি সঙ্গত কারনেই কম হয়েছে।
এতে পাবলিক অনাস্থা জানিয়েছে ভেবে বসে থাকা বোকামির নামান্তর।
এ ধরনের অথর্ব, জামাতি লেজুরবৃত্ত্বি করা বিরোধীদল থাকলে দেশের পরিনতি এরকমই হবে। বিম্পির অবস্থা সেই গেরস্থ বউর অবস্থা থেকেও খারাপ হবে।
নির্বাচন পিছিয়েও কোন লাভ হতনা। নির্বাচনে আসতে দিতনা জামাত। এমনকি তত্তাবধয়ক পদ্ধতি রাখা হলেও কোন লাভ হতনা, তত্তাবধয়ক সরকার প্রধান সিলেক্সান নিয়ে দির্ঘ অচলাবস্থা থাকতো। দির্ঘদিন থাকতো ..
বিএনপি কখনোই জামাত বিহীন নির্বাচনে আসতনা। সকল অবকাঠামো ধ্বংশ না হওয়া পর্যন্ত জামাত বিএনপিকে নির্বাচনে আসতে দিত না।
শুশিলরা এটাই চেয়েছিল, দির্ঘ অচলাবস্থা মানেই সুযোগ সন্ধানি 3rd party.
অচলাবস্থা আপাত অবসানের জন্যই শক্ত হাতে এই নির্বাচন করা।
বাংলাদেশকে থাইল্যান্ডের মত পরিস্থিতি বানানোর শুশিলিয় স্বপ্ন কোনদিনও সফল হবে না।
২৩ শে মে, ২০১৪ রাত ১১:২২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আর সরকারি দল ইতিমধ্যেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় বেশীর ভাগ আসন পেয়ে অলিখিত ভাবে ভোটের আগেই সরকার গঠনের ম্যান্ডেট পেয়ে গেছিল।
বাকি ভোটঅনুষ্ঠান না করা হলেও সরকার গঠন সম্ভব ছিল।
তাই ভোটার উপস্থিতি সঙ্গত কারনেই কম হয়েছে।
এতে পাবলিক অনাস্থা জানিয়েছে ভেবে বসে থাকা বোকামির নামান্তর।
আপনি কি সুস্থ আছেন?
এই দেশৈ প্রধান বিরোধী দল প্রত্যাখঅনের পর যেখানে কোন প্রার্থী ছীলনা সেটা কি ম্যান্ডেট পাওয়া?
প্রহসন ছাড়া এটা আর কি?
যে মংবিধানের দোহাই দিয়ে তারা কথিত প্রহসনের ভৌটার বিহিন নির্বাচন করল- এরপর উচিত দ্রুততম সময়ে সকলের অংশগ্রহনে গ্রহনযোগ্য নির্বাচনের ব্যবস্থা করা!!!
অথচ তারা বোকামীর স্বর্গের বসে ভাবছে আমরা ৫ বা ৫০ বছর থাকব!!
এটাকেই বলে স্বৈরাচারী ভাবনা।
ভৌটার অনুপস্থিতি কোন হুমকির জন্য নয়. শুধূ আওয়ামীলীগ সমর্থক এবং তা;ের ভৌটারও যদি উপিস্থিত হত তবে ভৌটার অনেক বেশী হবার কথা ছিল!!!
আর উপজেরঅর শেষ পর্যায়ে গণ মানুষের রায়কে ভয় পেয়ে আওয়ামীলীগ যেভাবে ভৌট ছিনতাইয়ের উৎসব করল- তা দেখেও যে না বোঝঅর ভান করে সে হয় ভন্ড নয় প্রতারক। আত্মপ্রতারণা ছাড়া এগুলৌ সমর্থন করা কোন সুস্থ মানুষের পক্ষে সম্ভব নয়!!!!
৭২-৭৫ এও জাতি এইরকম স্বপ্ন দেখতে দেখেছে!!!!!
জনগণের নাম দিয়ে জনগণকে বঞ্চিত করার ডিজিটাল ডকুমেন্ট হয়ে থাকল এই সময়কাল!!!!!!!!!!!!!!
৫| ২৩ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৪:০৫
ঢাকাবাসী বলেছেন: এদেশে আর কোন বিরোধী টিকবেনা টিকতে দেয়া হবেনা! বিম্পির অবস্ঞা তো শ্যাষ! স্বৈরাচারী আর কাকে বলে!
২৩ শে মে, ২০১৪ রাত ১১:২৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ইতিহাস স্বাক্ষ্য দেয় স্বৈরাচার কখনো টিকেনি, টিকবেনা!!!!!!!!!!!!!
দেখা যাক পরিণতি কোথায় যায়!!!!!!!!!!!!!!!!!!
আমজনতা শুধূ পরিস্থিতির স্বীকার হয়েই রইল!!!!!!!!!!!!
৬| ২৪ শে মে, ২০১৪ সকাল ১০:২০
তারা চাঁন বলেছেন: @হাসান কালবৈশাখী - সাদা কে সাদা আর কালো কে কালো বলতে শিখুন।
২৪ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এ জনমে মনে হয়না পারবে!!!!!!!!!!!!!!!
আজ বিস্ময়কর ভাবে স্বাধীনতার মহান তিলক মাখা দলটি আরেকবার ৭২-৭৫এ একবার প্রশাসনিক ব্যর্থতা, দলীয়করণ, স্বেচ্ছাচারিতায়, লুটপাটে, যেমন ডুবেছিল- তেমনি ডিজিটালি ডুবতে বসেছে!!!!
নিজেই যে ডোবে তারে কে বাঁচাবে???
শুধু চেতনার ফেনা তুললে হবে-কর্মে ইউটার্ন থাকলে!!!!!!!!!!!!!!!!
৭| ২৬ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৩
কানা দাজ্জাল বলেছেন: @ হাসান কালবৈশাখী, স্যার, আমি মুক্কু সুক্কু মানুষ। আপনের মত এত ত্যানা প্যাচাইতেও পারি না বুঝিও না। খালি এইটুকু বুঝি, আমি ভোট দিতে পারি নাই অথবা দিতে দেয়া হয় নাই, আমার পরিচিত কেউ-ও ভোট দেয় নাই। আমি এই ছাগল সরকাররে ভোট দেই নাই, ম্যান্ডেট দেই নাই। আমার ভোটের অধিকার খর্ব করা হইছে। তাই এই সরকার অবৈদ্য অবৈদ্য অবৈদ্য। ছেপ দিয়া গুইনা এক কোটি বার কমু অবৈদ্য অবৈদ্য অবৈদ্য। ছেপ শেষ হইয়া গেলে আপনাদের থিকা ধার লইয়া গুনুম। এইবার শুদ্ধ কইরা কই-
অবৈধ
অবৈধ
অবৈধ
আপনি বলছেন, "৮৫% মানুষ যে নির্বাচনে ভোট দেয় নি" বললে ভুল হবে।
৮৫% মানুষ অনাস্থা জানিয়েছে ভাবলে আরো বড় ভুল হবে।
জ্বি ভুল হয়েছে আমাদের, এইটা হবে, "৮৫% মানুষ যে নির্বাচনে ভোট দেয় নি" বললে ভুল হবে, কারন সংখ্যাটা ৯৫% হবে। ৮৫% মানুষ অনাস্থা জানিয়েছে ভাবলে আরো বড় ভুল হবে, কারন আপনি আর শেখ হাসিনা ছাড়া বাকি সবাই অনাস্থা জানিয়ছে, প্রকাশ্যে না হোক, অন্তর থেকে।
২৭ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৪:১৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: জ্বি ভুল হয়েছে আমাদের, এইটা হবে, "৮৫% মানুষ যে নির্বাচনে ভোট দেয় নি" বললে ভুল হবে, কারন সংখ্যাটা ৯৫% হবে। ৮৫% মানুষ অনাস্থা জানিয়েছে ভাবলে আরো বড় ভুল হবে, কারন আপনি আর শেখ হাসিনা ছাড়া বাকি সবাই অনাস্থা জানিয়ছে, প্রকাশ্যে না হোক, অন্তর থেকে।
সমর্থনে তিনাগো অন্ধ সমর্থক কংগ্রেস দাদাদেরও যোগ করে নিতে হপে
৮| ২৬ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৪
ভুয়া প্রেমিক বলেছেন: হাসান কুত্তাবৈশাখী রে থাপড়াইতে মঞ্চায়
২৭ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৪:১৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভাই মন্দ কথা না বলি!
কেউ অধম বলে আপনি উত্তম হইবেন না কেন? নয় কি!
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৫
মিতক্ষরা বলেছেন: বিএনপি নীরবে এইসব মেনে নিচ্ছে কেন?