নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমাদের ৫৪টি আন্তর্জাতিক অভিন্ন নদীতে দেশীয় আন্তর্জাতিক সকল আইন লঙ্গন করে ভারত একতরফা পানি প্রত্যাহার করছে । সেই মুজিব আমলে পরীক্ষামূলক ফারাক্কা চালু থেকে শুরু....দিন দিন সেই প্রত্যাহারের পরিমান বাড়ছে বৈ নয়।
ভয়ংকর পদ্মা, মেঘনা, যমুন আজ ক্ষীন ধারা!
মরুময়তায় ছাপ সর্বত্র। জেলেদের জীবন যাত্রা বদলে গেছে। পরিবেশ প্রতিবেশ জীব বৈচিত্রে ভীষন প্রলয়! কৃষকের মূখে হাসি নেই। জাতীয় এহেন দুর্যোগেতো কোন দল থাকার কথা ছিল না। জাতীয় স্বার্থে পুরা জাতি ঐক্যবদ্ধ ভাবেই মোকাবেলা করতে হবে।
বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন ভাতে মারব! পানিতে মারব!
আজ দূর্ভাগ্যজন ভাবে আমরাই যে পানিতে মরতে বসেছি। খরায় হাহাকার! বর্ষায় অকাল প্লাবন।
সব দোষের দোষী কু-প্রতিবেশী ভারত।
আর আমাদের সরকার মহাশয়তো এক্কেবারে গদগদ ভারত প্রেমি!
ট্রানজিটে সিঙ্গাপুর হয়ে যাব স্বপ্ন দেখিয়ে ট্রানজিট দিয়ে যখন তারা মাগনা যাতায়াত করতে লাগল-অর্থ চাওয়া অসভ্যতা বলেই সরকার মহাশয় তৃপ্তির ঢেকুর তুললেন। বাহ! দাদাদের বেশ খাতির করা গেল!!!!!!!!
তিস্তা ইস্যু। এই অনির্বাচিত সরকারের দায়তো নেইই-গত টার্মে নির্বাচিত হিসাবেও তাদের ব্যর্থতার পাল্লায় বড় বাটখারা তিস্তা! এক প্রাদেশীক মূখ্যমন্ত্রী মমতার খেলায় আমাদের সার্বভৌম প্রধানমন্ত্রী হেরে যেন নাকখত দিলেন! উল্টো তিতস্তার মূলো ঝুলিয়ে তারা কত কত চুক্তি সই করিয়ে নিল!!!!!!!!!!!!!!
আত্মমর্যাদাহীন, দেশপ্রেমহীন, দালাল, তাবেদার তোষামোদকারী হলে এমনইতো প্রতিদান পাবার কথা!
বিরোধিদল বহুদীন পর জসম্বার্থে লং মার্চের ডাক দিল। তিস্তা অভিমূখে্
সরকারের কোন প্রকার বাধা ছাড়াই তারা সফল ভাবে লং মার্চ করল। মজাটা শুরু হলো তখনই। যেখানে আগের দিনও তিস্তা পয়েন্টে পানি ৫০০-৬০০ কিউসেক হঠাৎই তা ৩০০০ থেকে ৩৫০০কিউসেকে বেড়ে গেল।
সবাই অবাক। সবাই তাজ্জাব।
কৃষক নদিপাড়ের মানুষ খুশি জল দেখে। কিন্তু তারাতো জানেনা এ পুরা জাতির সাথে আরেক শোষক জাতির মস্করা!!!!!
বিরোদীদল দাবি করল-তারা লংমার্চে চাপ সৃস্টি করতে পেরেছে বলেই তিস্তায় পানি প্রবাহ বেড়েছে! সাধারন মানুষও খেল। নইলে এতদিন জল নেই আজ টই টুম্বুর নদী । নদীকে কতদিন পড়ে আবার খাল নয় নদী মনে হল।
সেই মজায় শেষ কমেডি যোগ করলেন পানি মন্ত্রী মহোদয়!!
তিনি বল্লেন "আন্দোলনে নয়, তিস্তায় পানি কূটনৈতিক তৎপরতায় :!!!
বক্তব্যগুলো শুধু খেয়ার করুন- আপনার বিজ্ঞ পাঠক! প্রতিটা কথাই গবীর ভাবেই ানুভব করবেন বিশ্বাস।
------
"এ সময় পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জির অনীহার কারণে এতদিন তিস্তায় পানি পাওয়া যায়নি উল্লেখ করে রমেশ চন্দ্র বলেন, এর ফলে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে তিস্তা চুক্তিও হয়নি। কিন্তু, ভারতের সঙ্গে আমাদের ক্লোজ কানেকশনের (বন্ধু সম্পর্ক) অভাব নেই। এখন পানি পাওয়া গেছে। এ পানি বন্ধ হবে না, অব্যাহত থাকবে।
কূটনৈতিক তৎপরতায় আমরা পানি পাচ্ছি, বিএনপির আন্দোলনের কারণে নয়, জোর দিয়েই বলেন যোগ করেন পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি।
তবে আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে এ বিষয়ে কথা তুললে ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ হতে পারে বলেও জানান তিনি
সাবেক এই পানিসম্পদমন্ত্রী বলেন, ভারতের সঙ্গে আমাদের সুসম্পর্ক আছে। তাদের সঙ্গে সম্পর্ক রেখেই কাজ করতে হচ্ছে। তিস্তার পানির জন্য আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে গেলে তাদের (ভারতের) সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক খারাপ হতে পারে। যতদূর পারি, সম্পর্ক টিকিয়ে রেখে দাবি আদায় করবো।"
ভারত তিনাদের ক্লোজ অথূ কিছূই আনতে পারেন না, দেওয়া ছাড়া!!
ভারতের সঙ্গে সম্র্পক খারাপ হবার ভয়ে দেশকে মরুকরণে ঠেল দিচ্ছেন!
কোটি কোটি মানুষের জীবন জিবিকা বিপন্ন জেনেও ভারতে সাথে বন্ধুত্ববকেই প্রাধিকার দিচ্ছেন!!!
একটা সার্বভৌম দেশের প্রধানের সেই ব্যক্তি্ত্ব কই? যেখানে প্রাদেশিক মন্ত্রীর প্রভাবে তাদের ক্রেন্দ্রীয় সরকারও অসহায়!
আওয়ামীলীগ দুদিকেই হারল। যদি বিএনপির লংমার্চকে াপ্রয়োজনীয় মনে করানোর উদ্দেশ্যেও কূনীতির নামে পানি ছাড়িয়ে থাকেন- তবুও
কিংবা যদি ভারত তাদের ইয়ার্কী হিসাবে দুদলকেই ভোদাই বানাতে ছেড়ে থাকে তাতেও সরকার হারল।
কারণ এটা প্রমাণ হল পানি পর্যাপ্ত। যোগ্যতা এবং জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমে সেই পানি আনা সম্ভব। অথচ তারা নতজানু পররাষ্ট্রনীতির কারনে ভারতে সাথে সম্পর্ক নষ্ট হবার ভয় করে-কিন্তু দেশের মরুকরনের দিকে তাদের দৃষ্টি নেই। কোটি কোটি মানুষের জীবন জীবিকার প্রকৃতির জীবৈচিত্রের আমুল ধ্ভংসের দিকে তাদের মনযোগ নেই। তাহলে তারা কি এই দেশের এই আমজনতার সরকার?
নাকি কেবলই ভারতের তাবেদারী করার সরকার!!! কি বুঝবে আমজনতা?
ইয়ার্কির ছলে এক-দুদিনের জন্য জল ছেড়ে ভারত কি বুঝিয়ে দিলনা- বাংলাদেশের রাজনীতিবিদরা কত অপরিপক্ক!!কত ব্যর্থ! কতটা উজবুক!
কতটা জনস্বার্থ বর্জিত তাদের নীতি! কতটা দেশপ্রেমহীন তাদের হৃদয়!
ভাতে মারব পানিতে মারব যেন বুমেরাং হয়ে ভাতে মরব, পানিতে মরব হয়ে বাঙালিকে দাবড়ে বেড়াচ্ছে! আর নিলজ্জ দুই দল -অন্যের উপহাসও বুঝতে না পারার স্তরে পৌছে গেছে!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!?????? নয় কি?
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:
শুকিয়ে ধূ ধূ বালু চরে পরিণত তিস্তা নদীতে হঠাৎ করে বিপুল পরিমাণ পানির দেখা মিলেছে।
Click This Link
মঙ্গলবার সকালে ডালিয়া ব্যারেজ পয়েন্টে ৩ হাজার ৬ কিউসেক পানি পাওয়া যায় বলে জানান ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মাহবুবর রহমান।
তিনি বলেন, “ভারতের গজলডোবা ব্যারাজের গেট পেরিয়ে নদীতে পানি এসে পৌঁছে ৩ হাজার ৬ কিউসেক।”
সোমবার সারাদিন নদীতে ৮৩০ কিউসেক পানি থাকলেও মঙ্গলবার সকালে পানি বেড়ে তিন হাজার ছয় কিউসেকে দাঁড়ায়।
প্রকৌশলী মাহবুবর জানান, এ নদীতে গড়ে ৫-৬ হাজার কিউসেক পানি থাকা প্রয়োজন হলেও এ মৌসুমে পানি কমতে কমতে ৪৫০-৫০০ কিউসেকে গিয়ে দাঁড়ায়।
তবে গত ১৩ এপ্রিল ব্যারাজ পয়েন্টে পানি বেড়ে দেড় হাজার কিউসেকে দাঁড়ায়। এতে সেচ খালের আওতায় থাকা চাষিদের বোরো মৌসুমের শেষ দিকে কিছুটা উপকার হয়েছিল।
এবার নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় তিস্তা সেচ প্রকল্পের খাল, শাখা খাল পানিতে টইটম্বুর হয়ে ভরে উঠেছে। এতে ওই এলাকার কৃষকের মুখে হাসি ফুটেছে।
গত বছরের এ সময়ে তিস্তা নদীতে পানি পরিস্থিতি জানতে চাইলে প্রকৌশলী মাহবুবর জানান, ২০১৩ সালের মার্চে তিনবার পরিমাপ করে ২৯১৫, ২৪৮৭ ও ২৯৫২ কিউসেক পানি পাওয়া যায়।
আর এ বছরের মার্চে তিন বার পরিমাপ করে ৫৭৪, ৫৫৩ ও ৫৫০ কিউসেক পানি পাওয়া যায়।
মঙ্গলবার হঠাৎ পর্যাপ্ত পানি পেয়ে আবাদে প্রস্ততি নিতে শুরু করেছেন জেলা সদরের ইটাখোলা ইউনিয়নের ইটাখোলা গ্রামের কৃষক আবুবক্কর (৩০)।
তিনি বলেন, “পানির অভাবে জমিতে বোরো চারা লাগাতে পারিনি।
তাই দেরিতে হলেও যেভাবেই হোক চারা সংগ্রহ করে ধান আবাদ করে পুষিয়ে নেব ক্ষতি।”
সদরের রামনগর ইউনিয়নের বিষমুড়ি গ্রামের তোফায়েল হোসেন (৪৫) সাত দিন পর জমিতে সেচের পানি পেয়ে খুবই খুশি।
তিনি বলেন,“পানির অভাবে প্রায় মরতে বসেছিল ধানক্ষেত।
“এবারে যে পানি পেয়েছি তা দিয়ে অনেকটাই চাহিদা পূরণ হয়েছে আমার।”
আরেক কৃষক রামনগর ইউনিয়নের দোলাপাড়া গ্রামের তৈয়ব আলী সরকার বলেন, “এবার বেশ কয়েক দিন থেকে জমিতে পানি দেয়ার জন্য আমাদের হাহাকার শুরু হয়েছিল।
শেষ সময়ে পর্যাপ্ত পানি উপকারে আসলেও ক্ষতি পোষানো সম্ভব হবে না বলে মনে করেন তিনি।
তিস্তা নদীতে পানি অভাবে নীলফামারী, রংপুর ও দিনাজপুর জেলার ১২ উপজেলার বোরো চাষিরা পানির অভাবে পড়ে চরম বেকায়দায়। পানির জন্য শুরু হয় হাহাকার।
এরই মধ্যে নদীর পানির ন্যায্য হিস্যার দাবিতে বিভিন্ন রাজনৈতিক-সামাজিক সংগঠন নানা কর্মসূচি পালন করা শুরু করে।
একই দাবিতে মঙ্গলবার সকালে ঢাকা থেকে তিস্তা অভিমুখে বিএনপির লং মার্চ রওনা হয়েছে। বুধবার তিস্তা ব্যারাজের ডালিয়ার হেলিপ্যাডে সকাল ১১টায় সমাবেশের মধ্য দিয়ে শেষ হবে তাদের এই কর্মসূচি।
সেই সমাবেশ শুরুর আগেই ব্যারাজ পয়েন্টে এখন অথৈই পানি।
আপনার নতুন বার্তা না বিডিনিউজ কোনটা সত্য কোনটা মিথ্যা!!!
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আবার দেখুন তাদের ইয়ার্কির প্রমাণ...
ফের সীমিত তিস্তার পানি প্রবাহ, উত্তরাঞ্চলে হতাশা
Click This Link
দোয়ানি, হাতিবান্ধা, লালমনিরহাট: বিএনপির লংমার্চ শুরুর দিনে মঙ্গলবার তিস্তায় পানি ছেড়েছিল উজানের দেশ ভারত। আন্তর্জাতিক আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে অভিন্ন নদীর পানি নিয়ন্ত্রণ করে প্রতিদিন ৪০০-৫০০ কিউসেক পানি দিলেও মঙ্গলবার তিস্তায় তিন হাজারেরও বেশি কিউসেক পানি ছাড়ে প্রতিবেশী ‘বন্ধু’ রাষ্ট্রটি। কিন্তু বুধবার লংমার্চ শেষের দিনে তিস্তায় পানি প্রবাহ আবারও সীমিত হয়ে যাওয়া য় উত্তরাঞ্চলের মানুষের মধ্যে ব্যাপক হতাশা লক্ষ্য করা গেছে।
২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৫
অলওয়েজ এ্যান্টি গর্ভণমেন্ট বলেছেন: প্রমাণ হয়েছে পানি যথেষ্ঠ আছে তিস্তায়। ভারত চাইলেই দিতে পারে।
ভারত দিবে না। ওরা শক্তের ভক্ত নরমের যম। ওদের সংগে সর্ম্পক ভালো রাখা অর্থহীন। পাকিস্তানের মতো সেয়ানে সেয়ানে আচরণ করলে পরে ওরা গরজ করবে। সিন্ধু নদীর পানি নিয়ে পাকিস্তানের সাথে কেরদানী করতে পারে না।
আমাদের পানি প্রতিমন্ত্রী মালাউনটাকে আগে সরাতে হবে। সে ভারতের গায়ে তেল তো মারছেই। নূনূতেও মাথছে।
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ওরা শক্তের ভক্ত নরমের যম। ওদের সংগে সর্ম্পক ভালো রাখা অর্থহীন। পাকিস্তানের মতো সেয়ানে সেয়ানে আচরণ করলে পরে ওরা গরজ করবে। সিন্ধু নদীর পানি নিয়ে পাকিস্তানের সাথে কেরদানী করতে পারে না।
এটাতো জগতেরই নিয়ম!
আমাদের দালাল আর নতজানু তোষামুদি নেতারা নিজের ক্ষমতার স্বার্থে সেই সত্যকে ভুলে যাবার অভিনয় করছে মাত্র!
বাঁধ উড়িয়ে দেবার আগে সব মেরুদন্ডহীন দেশপ্রেম বর্জিত রাজনীতিবিদদের ঐ বাঁধের গোদায় সামবেশে বসিয়ে রাখতে হবে
৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৮
ম্যাংগো পিপল বলেছেন: সমাধানের আর বেশী দিন বাকী নাই, খুব শিঘ্রই আমরা রেন্ডিয়ার একটি রাজ্যে পরিনত হবো তখন দাদারা নিজের দেশের লোকদের পানি না দিয়ে পারবেনা
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এই সমাধানের চেয়ে মরে যাওয়া ভাল নয়?
স্বাধীনতা হীনতায় কে বাঁচিতে চায়? (দালাল ভাদাদের কথা ভিন্ন )
মাওলানা ভাসানী তোমায় মনে পড়ে!
চাই বজ্র নির্ঘোষ আওয়াজ! বুলন্দ কন্ঠস্বর! নির্ভয় উদ্যোক্তা!
৪| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:১৭
পদ্মা_েমঘনা বলেছেন: ”ইয়ার্কির ছলে এক-দুদিনের জন্য জল ছেড়ে ভারত কি বুঝিয়ে দিলনা- বাংলাদেশের রাজনীতিবিদরা কত অপরিপক্ক!!কত ব্যর্থ! কতটা উজবুক!
কতটা জনস্বার্থ বর্জিত তাদের নীতি! কতটা দেশপ্রেমহীন তাদের হৃদয়!”- এই নির্লজ্জতার শেষ কোথায়? লুটপাটের জন্যও তো ভূখন্ড দরকার! নদী না থাকলে কিভাবে ভূখন্ড বাঁচবে? এরপরও ভারতীয় দালাল কুকুরগুলির ব্লগের লেখা খেয়াল করুন! কবে খালেদা পানির কথা বলতে ভুলে গিয়েছিল সেটাই এই মুহুর্তে গুরুত্বপূর্ণ! দেশ মরুভূমি হয়ে যাচ্ছে যাক!
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৫৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভাদাদের সেই সব বাঁধের সামনে নিয়ে -তারপর বাঁধ উড়িয়ে দিতে হবে।
ভেসে যাক সব দেশমাতৃকায় জন্ম নেয়া কুলাঙ্গারেরা!!!!!
অথবা সেই মরুময় নদী চরে পানি বিহীন তপ্তরোদে তাদের রাখা হোক দিনের পর দিন....
..
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:১৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মাওলানা ভাসানী তোমায় মনে পড়ে!
চাই বজ্র নির্ঘোষ আওয়াজ! বুলন্দ কন্ঠস্বর! নির্ভয় উদ্যোক্তা!
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:১৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভাতে মারব পানিতে মারব যেন বুমেরাং হয়ে ভাতে মরব, পানিতে মরব হয়ে বাঙালিকে দাবড়ে বেড়াচ্ছে! আর নিলজ্জ দুই দল -অন্যের উপহাসও বুঝতে না পারার স্তরে পৌছে গেছে!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!?????? নয় কি?
৫| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:২৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সাবেক এই পানিসম্পদমন্ত্রী বলেন, ভারতের সঙ্গে আমাদের সুসম্পর্ক আছে। তাদের সঙ্গে সম্পর্ক রেখেই কাজ করতে হচ্ছে। তিস্তার পানির জন্য আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে গেলে তাদের (ভারতের) সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক খারাপ হতে পারে। যতদূর পারি, সম্পর্ক টিকিয়ে রেখে দাবি আদায় করবো।"
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৩২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মাওলানা ভাসানী তোমায় মনে পড়ে!
চাই বজ্র নির্ঘোষ আওয়াজ! বুলন্দ কন্ঠস্বর! নির্ভয় উদ্যোক্তা!
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৪
আশমএরশাদ বলেছেন: তিস্তায় পানি বাড়ার তথ্য উদ্ভট!
সরকার মাজহারুল মান্নান
রংপুর ব্যুরো
নতুন বার্তা ডটকম
রংপুর: মৃত তিস্তায় পানি বাড়ার ব্যাপারে সরকারের পাতানো ফাঁদে পা দিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি মঙ্গলবার বিকেলে গাইবান্ধা গোবিন্দগঞ্জ লংমার্চের পথসভায় বলেন, “বিশ্বাসযোগ্য সূত্রে জানতে পারলাম, লংমার্চের কারণে ভারত তিস্তায় কিছুটা পানি ছেড়েছে। এটা লংমার্চের প্রাথমিক সাফল্য। আমরা সাময়িক নয়, পুরোপুরি সফলতা চাই।”
মির্জা ফখরুলের এই কথা মিডিয়ায় প্রচার হওয়ার পর তিস্তা সেচ প্রকল্পের আওতাধীন বোরো চাষী এবং তিস্তা অববাহিকার মানুষের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিঅয়ার সৃষ্টি হয়েছে। মির্জা ফখরুল ইসলাম যখন ওই বক্তব্য দেন তার চার ঘণ্টা পর মঙ্গলবার রাত ৮টা ৩৫ মিনিটে তিস্তার ডালিয়া ব্যারেজ পয়েন্টের গেট কিপার ও হাইড্রোলিক মিটার রিডার নজরুল ইসলাম জানান, তিস্তায় পানি সোমবারের চেয়ে মঙ্গলবার কমেছে। মঙ্গলবার ওই সময়ে পানির পরিমাণ ছিল ডালিয়া পয়েন্টে ৬২০ কিউসেক। রিজারভারে যে পানি ছিল তা ক্যানেলে ছেড়ে দেয়া হয়েছে।
ডালিয়া তিস্তা ব্যারেজ এলাকার প্রবীণ সাংবাদিক আলতাফ হোসেন মঙ্গলবার দিনভর সেখানে অনুসন্ধান চালিয়ে রাত সাড়ে ৯ টায় নতুন বার্তাকে জানান, তিস্তার ব্যারেজের পয়েন্টে ৩০০ কিউসেকেরও কম পানি আছে। কর্তৃপক্ষ জনগণকে মিথ্যা আশ্বাস দেয়ার জন্য প্রধান ৪৪টি গেট ও আরওয়ান টি গেটটি বন্ধ করে দিয়েই তিস্তার ৩০০ কিউসেক পানিই সিএইচআর এর ৮টি গেট দিয়ে প্রধান ক্যানেলে ঢুকিয়ে দিয়েছে। একারণে প্রধান ক্যানেলের ১০ কিলোমিটার এলাকায় সামান্য পানি দেখা যাচ্ছে। এই পানিটিকেই কর্তৃপক্ষ তিস্তায় পানি এসেছে বলে প্রচার করছে। ঢাকা থেকে আসা সাংবাদিকদের ওই পানি টুকুই তারা দেখাচ্ছে। আর বিএনপিও সরকার তথা ব্যারেজ কর্তৃপক্ষের তথ্যের ভিত্তিতে তাদের পাতানো ফাঁদে পা দিয়ে তিস্তায় পানি এসেছে বলে প্রচারণা চালাচ্ছে। শুধু তাই নয়, অনেক সাংবাদিক সেই পানি এবং রিজারভারের পানির ছবি দিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে তিস্তায় পানি আসার বিষয়টি তুলে ধরছেন। কিন্তু কেউই তিস্তা ব্যারেজের নিচে যে একফোটা পানিও নেই সেটি বলছেন না।
রংপুরের খলেয়া ইউনিয়নের স্লুইচগেট উত্তরগ্রামের তিস্তা সেচ ক্যানেল সংলগ্ন পূর্বদিকে বাড়ি কৃষক নুরুল ইসলাম, রফিকুল ইসলাম রাত ৯টায় নতুন বার্তাকে জানান, সেচ ক্যানেলে কোনো পানি নেই। ভারত পানি ছেড়ে দেয়ার কথাটি মিথ্যা ও বানোয়াট।
শলেয়াশাহ এলাকার কৃষক লুবা মিয়া রাত ৯টা ৫ মিনিটে জানান, পানির অভাবে আমাদের জমি ফেটে চৌচির হয়ে গেছে। আমাদের ক্যানেলে কোনো পানি নেই। আমরা পানি পানি বলে মারা যাচ্ছি। আর মির্জা ফখরুল পানি উন্নয়ন বোর্ডের লোকজনের কথা শুনে সরকারের সঙ্গে তালে তাল মিলিয়ে বলে দিলেন, ভারত পানি ছেড়েছে। এটা সঠিক নয়। ক্যানেলে কোনো পানি নেই। আমরা পানি চাই।
তবে পানি উন্নয়ন বোর্ডের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী তিস্তা ডালিয়া আতিকুর রহমান জানান, মঙ্গলবার একটু পানি বেশি পাচ্ছি। তবে কী পরিমাণ সেটি তিনি প্রথমে বলতে ইতস্ততবোধ করলেও পরে বলেন, তিন হাজার কিউসেক। তবে তার কথার কোনো সত্যতা পাওয়া যায়নি তিস্তা নদী ও সেচ ক্যানেলে।