নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কিছু শিরোনাম উপজেলা নির্বাচনের ৩য় ধাপ !
আওয়ামী গণতন্ত্রের নমুনা!
জনমতের প্রতি তাদের অবিশ্বাস! এবং আরো কিছু...দেখুন..
এ যেন চরদখলের লড়াই
সহিংসতার মধ্যে ৮১ উপজেলায় ভোটগ্রহণ হ নিহত ৩ হ স্থগিত ৩২
নিজস্ব প্রতিবেদক
৪১টি জেলার ৮১টি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণকালে ও গণনার সময় গতকাল শনিবার ঘটেছে প্রাণঘাতী সহিংসতা। নির্বাচন নয়, এ যেন...
ভোটকেন্দ্র দখল করেছে আ.লীগ
উপজেলা নির্বাচন নিয়ে বিএনপির অভিযোগ ও উত্কণ্ঠা অক্ষরে-অক্ষরে প্রমাণিত হচ্ছে বলে দাবি করেছেন বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, ৮১টি উপজেলায় তাণ্ডব ও কেন্দ্র দখল করে জাল ভোট দেওয়া হয়েছে। কোথাও-কোথাও অতর্কিত হামলা চালিয়ে বিএনপির নেতাকর্মীদের আহত করা হচ্ছে। অথচ প্রশাসন নির্বিকার। - See more at: Click This Link page_id= 5#sthash.fiDWOqGB.dpuf
উনি পোলিং ভোটার
ভোটারের কাজ পোলিং অফিসারই যদি সারবেন, পদবি পরিবর্তন করে তাকে ‘পোলিং ভোটার’ বলাই উত্তম। সেক্ষেত্রে ভোটারদেরও পরিশ্রম বাঁচে। নির্বাচনি সহিংসতার শিকার হয়ে হাসপাতালে বা কবরখানায়ও যাওয়ার আশঙ্কা থাকে না। তৃতীয় পর্বের ভোটগ্রহণে ৮১টি উপজেলায় সরকার-সমর্থিত প্রার্থীদের পক্ষে ব্যালট পেপারে সিল মারার অভিযোগ উঠেছে একাধিক পোলিং অফিসারের বিরুদ্ধে। সাংবাদিকরা অভিযোগের সত্যতা ক্যামেরাবন্দিও করেছেন। পরন্তু নির্বাচনি অনিয়ম করায় আটক ২৫ জনের মধ্যে ২ প্রিজাইডিং অফিসার ও ৩ পোলিং অফিসারও রয়েছেন। এছাড়াও কয়েকটি উপজেলায় প্রিসাইডিং অফিসারকে জিম্মি করে স্বেচ্ছাচার চালিয়েছে শাসক দলের লোকজন। - See more at: Click This Link page_id= 5#sthash.R1E9y5LB.dpuf
নির্বাচন কর্মকর্তাকে পেটালেন ওসি
বরিশালের হিজলায় আওয়ামী লীগ-সমর্থিত প্রার্থীর পক্ষ হয়ে এক পুলিশ কর্মকর্তা নির্বাচন কর্মকর্তাকে পিটিয়েছেন বলে অভিযোগ এসেছে নির্বাচন কমিশনে (ইসি)। শনিবার ৮১টি উপজেলায় ভোটগ্রহণের মধ্যে দুপুরে বরিশালের রিটার্নিং কর্মকর্তা দুলাল তালুকদার এক ফ্যাক্সবার্তায় এই অভিযোগ করেন।
এতে বলা হয়, ২৪ নম্বর হিজলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পর্যবেক্ষণের সময় সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা জাহিদুল ইসলামকে মারধর করেছেন নির্বাচনের দায়িত্ব পালন করতে এ উপজেলায় আসা বাকেরগঞ্জ থানার ওসি নুরুল ইসলাম। - See more at: Click This Link page_id= 5#sthash.tLFKHHD9.dpuf
সহিংসতা আর ভোট জালিয়াতি, নিহত ৩
একাই ৪০০ ভোট দিলেন ছাত্রলীগ সভাপতি
স্টাফ রিপোর্টার, বরিশাল থেকে | ১৬ মার্চ ২০১৪, রবিবার, ৯:১৪ | মতামত: ৪ টি
Share on facebook Share on twitter Share on email Share on print More Sharing Services 60
কেন্দ্রের এক কর্নারে চেয়ারের উপর বসে ঘুমাচ্ছেন কর্তব্যরত পুলিশ অফিসার, বরিশাল জেলা পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এস আই) মো. ইয়াকুব। কক্ষের মধ্যে তালাবদ্ধ প্রিজাইডিং অফিসার মো. খোরশেদ আলম। মহিলা বুথের মধ্যে বসে আওয়ামী লীগ সমর্থিত চেয়ারম্যান প্রার্থী সরদার খালেদ হোসেন স্বপনের কাপ-পিরিচ মার্কায় সিল পিটাচ্ছেন উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি মিলন মৃধা। অপর বুথগুলোর মধ্যে বসে ভোট দিচ্ছেন উপজেলার অন্য ছাত্রলীগ নেতারা। উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে তৃতীয় পর্যায়ের ভোট গ্রহণে বাবুগঞ্জ উপজেলায় সরজমিন গিয়ে এমন চিত্র দেখা যায় রাজগুরু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে। সকাল ৮টায় এ কেন্দ্রটিতে ভোট গ্রহণ শুরু হলেও শেষ হয়ে যায় সকাল সাড়ে ১১টায়। যেখানে ছাত্রলীগ সভাপতি একাই দিয়েছেন ৪০০ ভোট।
এ কেন্দ্রে মোট ভোটার সংখ্যা ১ হাজার ৮২৪ হলেও সাড়ে ১১টার মধ্যে ভোট কাস্ট হয় ১৩০০। বুথ এর মধ্যে নেতা কর্মীদের সশস্ত্র ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের প্রবেশ করিয়ে দেন উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি নিজেই। সরজমিন দেখা যায়
৫টি বুথের মধ্যেই ধারালো অস্ত্র আর লাঠিসোঠা নিয়ে অবস্থান তাদের। সিল পিটানো ব্যালটের মুড়িগুলো টেবিলের উপর ফেলে রাখা। কর্তব্যরত পুলিশ অফিসার এসআই মো. ইয়াকুব জানালেন ছাত্রলীগ নেতারা কেন্দ্র দখল করে নিয়েছে। এতে আমাদের কিছু করার ছিল না। আর প্রিজাইডিং অফিসার না বললে আমরা কোন ব্যবস্থা নিতে পারি না। প্রিজাইডিং অফিসার মো. খোরশেদ আলম বলেন, সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি মিলন মৃধা এসে প্রত্যেকটি বুথ দখল করে নেয়। তার সঙ্গে ছাত্রলীগের অর্ধশত নেতাকর্মী ছিল তাদের প্রত্যেকের হাতে ছিল লাঠিসোঠা। কেন্দ্রে কর্তব্যরত পুলিশের এস আই মো. ইয়াকুবকে বিষয়টি জানানো হয়েছে। এছাড়া রিটার্নিং অফিসারকেও বিষয়টি জানানো হয়েছে। এরপর ছাত্রলীগ নেতারা আমাকে কক্ষের মধ্যে তালাবদ্ধ কওে রাখে।
মিনিটে ৬ ভোট
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও চাঁদপুর-১ (কচুয়া) আসনের সংসদ সদস্য মহীউদ্দীন খান আলমগীরের বাড়ির সামনের ভোটকেন্দ্রে প্রতি মিনিটে গড়ে ৬টি করে ভোট পড়েছে। কচুয়ার গুলবাহার এলাকার আশেক আলী খান উচ্চবিদ্যালয়ে সকাল ১০টা পর্যন্ত প্রথম দুই ঘণ্টায় ৭০০ ভোট পড়ে। অথচ এই কেন্দ্রের সামনে সকাল থেকে ভোটারদের তেমন উপস্থিতি ছিল না। গতকাল শনিবার সকালে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে এই চিত্র দেখা গেছে। -------সকাল ১০টার মধ্যে ৭টি ব্যালট-বই শেষ হয়ে যায়। প্রতিটি ব্যালট-বইয়ে ১০০টি পেপার থাকে। সেই অনুযায়ী অঙ্কের হিসাবে প্রতি মিনিটে গড়ে ৫ দশমিক ৮৩টি ভোট পড়েছে। - See more at: Click This Link page_id= 5#sthash.yjAobrZy.dpuf
চৌদ্দগ্রামে মন্ত্রীর পিএসাংবাদিক মারলে কি হয়?
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ভোট ডাকাতির মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে চতুর্থ উপজেলা নির্বাচনের তৃতীয় দফা।...
ভোট ডাকাতি জালভোট সহিংসতা : বাগেরহাটে কুপিয়ে শিবির নেতা হত্যা, নরিয়ায় ব্যালটবাক্স ছিনতাইকালে পুলিশের গুলিতে আ.লীগ কর্মী ও মদনে পোস্টার ছেড়া নিয়ে সংঘর্ষে গুলিতে বিএনপি কর্মীর মৃত্যু
ফরিদপুরে প্রধানমন্ত্রীর বেয়াইর নিরুত্তাপ ভোট জালিয়াতি
কইজুরি ইউনিয়নের ১১টি কেন্দ্রে ভোটের শুরুতেই বিএনপি সমর্থিত প্রার্থীর এজেন্টকে বের করে দেয়া হয়। থেমে থেমে চলে সমন্বিত প্রযোজনায় ভোট কারচুপি, জাল ভোট। সরকার সমর্থকদের সঙ্গে পুলিশ, সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার সবাই মিলে ছাপ্পা মারেন! ব্যালট ছিড়ে দিচ্ছেন সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার, সিল মারছেন আওয়ামী সমর্থিত প্রার্থীর এজেন্ট ও কর্মীরা আর ব্যালট বক্সে ঢুকান আরেকজন সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার। এরকম চিত্র ছিল বেশ ক’টি কেন্দ্রে। সরেজমিন পরিদর্শনে হাতেনাতে ধরাও পড়ে এমন কিছু ঘটনা।
এমন কয়েকটি ঘটনা সম্পর্কে প্রিজাইডিং অফিসারকে প্রশ্ন করা হলে তারা অসহায়ত্ব প্রকাশ করেন। একজন কলেজ শিক্ষক (প্রিজাইডিং অফিসার) এ প্রতিবেদককে পাল্টা প্রশ্ন ছোড়েন, আপনি হলে কী করতে পারতেন? প্রধানমন্ত্রীর বেয়াই এবং মন্ত্রীর ছোট ভাই উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী। এখানের একটি কলেজে চাকরি করি। কিছুই করার নেই। একদিনের ভোট শেষে আমাকে কে রক্ষা করবে? পুলিশের একজন এএসই একই সুরে কথা বলেন।
ঘড়ির কাঁটায় তখন দুপুর ১টা ৪০ মিনিট। সরকার সমর্থকরা জটলা করে আছে ভোট কেন্দ্রের মধ্যে। ভেতরে গিয়ে দেখা গেল একটি ভয়ঙ্কর চিত্র। ওই কেন্দ্রের নাম ফরিদপুর মঙ্গলকোট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্র। এখানে তিনটি কক্ষে ভোট নেয়া হচ্ছে। মোট ভোটার ২৬৬৭। কেন্দ্রের একটি কক্ষে স্থাপন করা হয়েছে ১-২ নম্বর বুথ। বুথে ঢুকে দেখা গেল, একজন টেবিলে বসে আনারস প্রতীকে সিল মারছেন আর সেগুলো ভাঁজ করে বক্সে ভরছেন সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার। সাংবাদিকরা এ ব্যাপারে জানতে চাইতেই তেড়ে এলেন আনারস প্রতীকের পোলিং এজেন্ট আবদুল হান্নান।
--
চৌদ্দগ্রামে কেন্দ্র দখল আর জাল ভোটের মহোত্সব
শুধু অশ্বদিয়া কেন্দ্রই নয়, কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার একটি পৌরসভা ও ১৩টি ইউনিয়নের ১০৩টি কেন্দ্রের মধ্যে অধিকাংশ কেন্দ্রেই প্রকাশ্য জাল ভোট প্রদান, কেন্দ্র দখল, ব্যালট বাক্স ছিনতাই, কারচুপি, বিরোধী প্রার্থীদের এজেন্ট ও পোলিং কর্মকর্তাদের কেন্দ্র থেকে বের করে দেয়া, গণমাধ্যম কর্মীদের সংবাদ সংগ্রহে বাধা, গণহারে মারধর ও হুমকি প্রদান, প্রতিপক্ষের সমর্থকদের ওপর হামলা-সংঘর্ষসহ নির্বাচনে অনিয়মের সব উদাহরণই ছিল গতকাল চৌদ্দগ্রামে। এই এলাকাটি বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের রেলমন্ত্রী মুজিবুল হকের। ---------------এদিকে মন্ত্রীর প্রভাব বিস্তার ও নির্বাচনে ব্যাপক কারচুপির অভিযোগে এ ঘটনাকে ভোট ডাকাতির মহোত্সব হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন ১৯ দলীয় জোটের নেতা ও জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান কাজী জাফর আহমেদ
-----
নির্বাচন কমিশন কার্যত একটা চরম ব্যার্থ হিসাবে প্রমাণীত হল -শেষ ধাপে। ১ম দুটোতে গণরায় যখন ব্যাপক কারচুপির পরও বিএনপির পক্ষে যাচ্ছিল- মরিয়া হয়ে যেন হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে তান্ড আর পেশিশক্তি দিয়ে ফলাফল বদলে দিতে চাইল!!!
এই বদলে যাওয়া ফলাফল কি জনমত????
জনগণ কি দেখছেনা? বুঝছে না??? তবে কেন এই আত্মঘাতি পথে হাটা?
মুক্তিযুদ্ধ কি এই দিন দেখার জন্য?
মুক্তিযুদ্ধ কি এই স্বার্থপর চেতনা বাস্তবায়নের জন্য?
তারা কথায় কথায় মুক্তিযুদ্ধের চেতানর কথা বলে। অথচ তাদের প্রতিটা কাজই একজন সুস্থ গণতন্ত্রের বোধ সম্পন্ন মানুষের বিপরীত!!!!!
সবশেষে দুটি জোকস
কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া নির্বাচন সুষ্ঠু হচ্ছে : ইসি শাহনেওয়াজ
নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তাও বাড়ছে : এইচটি ইমাম
১৬ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:৪৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আওয়ামী গনতন্ত্র নয়, আওয়ামী স্বৈরতন্ত্র বলুন!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
৭২-৭৫ এর ডিজিটাল ভার্সন চলছে!!!!!!!!!!!!!
২| ১৬ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:১৪
নিকষ বলেছেন: মুখোশ উন্মোচন বহু আগেই হইসে - ইহা নতুন কিছু নহে।
১৬ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তা বটে! কিন্তু তাহারা যেই পরিমাণ বুঝেও অবুঝ! বেশরম! তাহাতে তাহাদের বারবার চোখে আঙুল দিয়া দেখাইলেও তো হুশ হচ্ছে না!!!!!!
তাই সত্যকে বারবারই উচ্চারন করা দরকার!
তোতার মতো তুই রাজাকার তুই রাজাকার
তেমনি বলতে হবে
তুই স্বৈরাচার
তুই স্বৈরাচার!!!
৩| ১৬ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৮
উড়োজাহাজ বলেছেন: ইয়ে ব্রাদার! কোন গণতন্ত্রের কথা বলিতেছেন? গণতন্ত্র এমনই। যখন যাহার ক্ষমতা থাকে তখন সে সেইভাবে ইহাকে ব্যবহার করিবে।
১৬ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৪:৩০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: জ্বি ব্রাদার! তা যা বলেছেন। খাসা!!!
ইহার আরেকটা আদুরে নাম আচে- স্বৈরাচার!!!!
যাহা চিরদিন ঘৃনা আর ঘুনার সাথেই স্মরিত হয়!!!
৪| ১৬ ই মার্চ, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৬
উড়োজাহাজ বলেছেন: সুতরাং হেডম থাকলে কিছু করেন। চিকার মত চিচি আর বিড়ালের মত মেও মেও করে লাভ নাই। যস্মিন দেশে যদাচার।
১৬ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: চিচি আর মেও মেও তো আর সাধে করে নারে ভাই!!
এই গেমে আন্র্তজাতিক চক্রান্তের দিকেও খেয়াল রাখতে হবে!
আপনি শক্ত হলেই তা দ্রুত রুপ নেবে গৃহযুদ্ধের! আর বাইরের একপক্ষ চাইছে তা ঘটুক! যা আখেরে বাংলাদেশের , জনগনের বিরুদ্ধে যাবার সম্ভাবনা প্রবল!!!
যে জন্য বিএনপি গাল, মাইর হজম করেও নিরবে ধীরে চলো নীতিতে চলছে!
খারায়া একজনরে কোপানেতো বাহাদুরি যত- তা সামাল দেবার কৌশল জানা তারচে বেশি দরকারী!
তারপরেও যেমন কুকুর তেমন মুগুর না হলে কুকুর কি আর সোজা হয়!!!
যস্মিন দেশে যদাচার। সহমত।
৫| ১৬ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪০
nurul amin বলেছেন: আহা আওয়ামি লীগের কর্ণধাররা যদি জানতেন যে, তারা জামাতে ইসলামির কি উপকারটাই না করে দিলেন, তা হলে আমি নিশ্চিত, তাদের রাতের ঘুম হারাম হয়ে যেত।
১৬ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:০১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তাদের অবস্থা হয়েছে সুয়োরাণীর মত!
ষড়যন্ত্র করে দুয়োরানী নাক-কান ফুটো করে দেয়-
দুয়ৌরানী তাতে ফুল পড়ে- তাতে আরও সুন্দর লাগে
বিএনপি নিজে তার কাজ, যোগ্যতা বা পরিকল্পনার জন্য যতটানা জনসমর্থন পেত- তাদের আচরণে কেবল - আওয়ামীলীগ ঠেকাও নীতিতে তারচে হাজারগুন বেশি এগিয়ে যাচ্ছে!!!!
জামাত এখণও ভুলটা করছে..- তাদের উচিত জাতির উদ্দেশ্যে ক্ষমা প্রার্থনার একটা সম্মেলন করা।বাংলাদেশের প্রতি আনুগত্য এবং ৭১এর ভুল স্বীকারে তাদের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হবে। হাম্বাদের বড় তুরুপের তাস খসে পড়বে!!!তাই হাম্বারাও দেবেনা তাদের ক্ষমতা চাইতে!!!!!!
এবং ইসলামের যে ভুল মোদুদীবাদের নামে তারা আকড়ে ধরেছে তা বাদ দিয়ে নাধারন সত্য ইসলামের কথা বলা- অনেক বেশি এগিয়ে যাবে তারা যে কোন দলের চেয়ে! কিন্তু তাতো করবে না।
৬| ১৬ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:৫৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আওয়ামি লীগের চরদখলের স্টাইলে কেন্দ্র দখল, জালিয়াতির নিন্দা জানাচ্ছি।
আওয়ামিলীগের কট্টরপন্থি কমরেডরা জেনেশুনেই নিজের কবর খুড়ছে ....
১৭ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বিস্মিত! অভিভূত! ধন্যবাদ।
এই নিন্দাবাদ জানানোর সাহস যাদের আছে তারা কিন্তু আওয়ামী মেইন ষ্ট্রীমে বেশিক্ষন থাকতে পারেনা!
পেরননি ড. কামালের মতো সংবিধান প্রণেতা!
পারেন নি বাংলার বাঘা সিদ্দিকী
পারেন নি মাহমুদুর রহমান
অদ্ভুত!
আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। মন্দকে নিন্দা জানানোয়।
৭| ১৭ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৩
একজন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ব্লগার বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আওয়ামী লীগের চরদখলের স্টাইলে কেন্দ্র দখল, জালিয়াতির নিন্দা জানাচ্ছি।
আওয়ামীলীগের কট্টরপন্থী কমরেডরা জেনেশুনেই নিজের কবর খুঁড়ছে ...
ভাই আমি স্বপ্নে দেখছিনা না ? এটা কি সত্যিই হাসান কালবৈশাখী ভাই এর মন্তব্য ?
১৭ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:৫৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বিস্মিত হবার মতোই। তবে যদি তিনি সবসময় এভাবে সত্যকে বলতে পারেন-তবেই তা সাধুবাদযোগ্য।
আশাকরি দলীং সংকীর্ণতা অন্ধত্ব কাটিয়ে এভাবেই আমরা দেশকে ভালবেসে সত্য বলতে শিখব।
আপনাকেও ধন্যবাদ।
৮| ১৭ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:১৪
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
স্বপ্ন দেখার কিছু নেই।
আমি সবসময়ই আওয়ামীলীগের নোংড়ামিকে তীব্রভাবে নিন্দা জানিয়ে এসেছি।
আমার আগের কয়েকটি লেখা পড়লেই বুঝবেন।
২ বছর আগে আমার এই পোষ্টটি দেখুন।
হাসিনা, সুরঞ্জিত কে লাথি মেরে বের করে দে!
Click This Link
এই পোষ্টের কমেন্টের উত্তরগুলো পড়ুন -
Click This Link
আমি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের ছিলাম, এখনো আছি। তবে এখনো দলবাজদের কাছে মাথা বিক্রি করে ফেলিনি।
১৮ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ৮:৪৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধে পক্ষে কে নেই ? ঐ সময়ে দুচারটে কুলাঙ্গার, শূর্খ ব্যতিত!!
অথচ এটাকে ইস্যু করে জাতি বিভক্ত করে ফেলা হচ্ছে!!!
আমেরিকা জাপানে এটম মেরে তছনছ করে দিয়েছে- তারপরও তারা এখন বড় বন্ধু,
এই সত্য বুঝেই বঙ্গবন্ধুও ৭১এর যুদ্ধের পর পরই ৭৪এ পাকিস্থান শুধূ যানইনি-বরং ভুট্টোকে জড়িয়ে ধরেছীলেন!
এখন যারা কথি অতি আবেগে পাকিস্থানকেই পারলে মানছিত্র থেকে মুছে ফেলতে চায়- বা সকল ব্যভসা বানিজ্য, বিরোধীতা করে তারা হয় মূখ, জ্ঞানপাপী নয় র-এর এজেন্ট!
দেশৈর শান্তি স্থিতিশীলতা এবং ঐক্যকে বিনষ্ট করতেই তারা ইমোশনাল ব্লেম গেম খেলে বিশ্ব রাজনীতি এবং বাস্তবতাকে অস্বীকার করে! উপরন্তু বঙববন্ধুর চেয়েও কি তারা বেশী দেশপ্রেমিক!!!!!!!
৯| ১৭ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:২০
রায়হান০০৭ বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী যে এভাবে খারা ৯০ ডিগ্রি পলটি দেবে ভাবতেও পারিনি
১৮ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:৫৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আওয়ামীলিগের অপকর্ম এত বেশি বহু খাঁটি খান্দানি াওয়ামীলীগও আর ঐ পরিচয় প্রকাশ করতে চায় না। লজ্জ্বায়!
চেতনাব্যবসায়ী নব্য স্বৈরাচারের দোসররা যদিও গলার রগ ফুলিয়ে মফিজ কালারের ভিজিটিং কার্ড ধরিয়ে ভাব নেয়!!!
সত্য বলার সাহসকে অভিনন্দন জানান। সবাইতো আর সবসময় একরকম থাকে না।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১:১৩
মদন বলেছেন: এটা আওয়ামী গনতন্ত্র।
নতুন করে সব শিখতে হবে।