নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ব্লগে আমরা সবাই কি সুশীল শ্রেণীতে উন্নীত হয়েছি! নাগরিক বোধ! প্রতিবাদ আর ন্যায্যতার অনুভব কি তবে বোধহীন!!!
হ্যাঁ । ভাবনাটা কুড়ে কুড়ে খাচ্ছে।
সকাল ৮ টা থেকে এখন রাত আটটা পর্যণ্ত ব্লগে প্রকাশিত লেখা গুলো পাতি পাতি করে খুজলাম। নাহ নেই।
কোথাও নেই। বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে কোন লেখা, আক্ষেপ, প্রতিবাদ....
মাত্র এক লাইনের একটা লিংক ! সবেধন নিলমনি!
বিদ্যুতের দাম গড়ে ৬ দশমিক ৬৯ শতাংশ বাড়ছে
বলছিলাম ছোট্ট একটা খবরের কথা। যার প্রভাব কিন্তু আমাদের সকলের জীবনে মোটেও ছোট নয়। প্রতিটা ক্ষেত্র যা আমাদের প্রভাবিত করবে।
বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি।
বিদ্যুতের দাম ৬.৬৯ শতাংশ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন। নতুন দর ১ মার্চ থেকে কার্যকর হবে। আজ বৃহস্পতিবার এই সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়। বিস্তারিত আসছে......
বিদ্যুতের দাম ৭ শতাংশ বেড়েছে
কি ভাবছেন? যাহ এত নটঙ্গি করে এই কথা । এত সবাই পড়েছে । জানে।
আমিওতো তাই বলছি- সবাই যদি জানেই তবে সবাই কি মেনেও নিয়েছে। !
মানবেনাতো কি করবে? একটা ব্লগ লিকে কি করা যাবে?
এইরোসো রোসো- এই ব্লগেই কিন্তু একটা লেখার স্ফুলিংগ থেকে অনেক কিছূ হয়েছে। হবার চেষ্টা হয়েছে- যুদ্ধাপরাধীর বিচার থেকে শুরু করে শাহবাগ, বহু বহু বিষয়ে.... আজো কিন্তু ছোট ট্যাগ ঝুলে কিন্তু অনেক বড় প্রতিবাদের প্রতীক হয়ে সাগর রুনির হথ্যার দিন গোনার ট্যাগ।
তাহলে ! এই মূল্য বৃদ্ধি কি কাউকে ভাবিত করে না। এর ফলে জীবন যাপন ব্যায়, উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি, যার জের ধরে পরিবহন ব্যায় থেক শুরু করে প্রতিটা ক্ষেত্রে মূর্যবৃদ্ধির বাস্তবতা! তা সকলেই ইগনোর করে গেলাম!!!!!!!!!!!!
এতো জানতাম কেবল সুশীলরাই পারে- ক্ষমতার আর অর্থের বহুমূখি যোগানে তাদের কিোন কিচূতে কিছু যায আসে না। বরং প্রতিবাদীদের তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে!
তবে কি আমরা ভীত!
তবে কি মতপ্রকাশেরর স্বাধীনতা কেড়ে নেয়া হয়েছে!
তবে কি গণতন্ত্র আজ রেপিংয়ে মোড়ানো প্লাষ্টিক ফুল!
বিদ্যুতের মূল্য কমানো হোক।
কুইক রেন্টালের বদলে স্থায়ী উৎপাদনে গুরুত্ব দেয়া হোক।
তাতে যদি দুয়েক বছর সাশ্রয় করতে যদি রাতে ১/২ ঘন্টা করে মোম/কুপি জ্বালাতে হয় তাও ভাল। কিন্তু আমরা কুইক ফাস থেকে মুক্তি চাই। স্থায়ী সমাধান চাই।
১৩ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:৩১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ।
কুইক কুইক....আমরা যেন উল্টো পথে হাটছি!!!
২| ১৩ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:০৪
পুরানপাপী (শুধু চেহারা বদল) বলেছেন: বিদ্যুতের দাম বাড়লে আরো ক্ষতি ! পারলে সিস্টেম লস (পুকুর চুরি) বন্ধ করেন
..........................................................................
দাম বাড়ানোর ফলে সব থেকে লাভবান হয়েছে উচ্চবিত্তের মানুষ আর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে মধ্যবিত্ত ও দরিদ্র মানুষ। কারণ আগের ধাপ-পদ্ধতি ভেঙে দেওয়ার কারণে মধ্যবিত্ত ও দরিদ্র মানুষকে বিদ্যুতের দাম সবচেয়ে বেশি দিতে হবে, অন্যদিকে ধনী গ্রাহককে বিদ্যুতের দাম আগের তুলনায় কম দিতে হবে। একটি উদাহরণেই এ চিত্র স্পষ্ট, নতুন বৃদ্ধির হিসাবে মাসে ২৫০ ইউনিট বিদ্যুৎ ব্যবহারকারীকে আগের চেয়ে বেশি দিতে হবে ১৩৪ টাকা। অন্যদিকে ৫৫০ ইউনিট ব্যবহারকারীকে বেশি তো দিতে হবেই না, উল্টো কম দিতে হবে এক হাজার ৩২৬ টাকা। আরো বিস্ময় হচ্ছে, শহরবাসীর তুলনায় গ্রামের ব্যবহারকারীদের বিদ্যুতের দাম বেশি দিতে হবে। অনেকেই বলছে, 'একেই বলে তেলো মাথায় তেল দেওয়া।'
গত ২০ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) গ্রাহক পর্যায়ে খুচরা বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির ঘোষণা দেয়। বিইআরসির ভাষ্যমতে, গড়ে ইউনিটপ্রতি বিদ্যুতের দাম বেড়েছে ৭৫ পয়সা। যেসব গ্রাহক মৌলিক চাহিদা মেটানোর জন্য বিদ্যুতের ব্যবহার করে, তাদের মাসে গড়ে ১৫০ থেকে ৩৫০ ইউনিট বিদ্যুৎ খরচ হয়। এ শ্রেণীর গ্রাহকরা নিম্ন আয়ের মানুষ। দাম বিশ্লেষণ করে জানা গেছে, এ পরিমাণ ব্যবহারকারীর বিদ্যুতের দাম বেড়েছে সব থেকে বেশি। অথচ যেসব গ্রাহক শৌখিন কাজে যেমন- শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র, ওয়াশিং মেশিন, মাইক্রোওভেনের মতো জিনিসপত্র ব্যবহার করে, অর্থাৎ যাদের মাসিক বিদ্যুতের বিল ৪৫০ ইউনিটের ওপর আসে তাদের বিদ্যুতের দাম কমেছে।
আগের ধাপ-পদ্ধতির বদলে নতুন নিয়মের ধাপ-পদ্ধতিতে আবাসিক গ্রাহক প্রতি ধাপের সুবিধা পাবে। নিম্ন ও মধ্য আয়ের মানুষের যেমন উচ্চ দামে বিদ্যুৎ কিনতে হবে, তেমনি শহরের মানুষ কম দামে বিদ্যুৎ কিনবে আর বেশি দামে বিদ্যুৎ কিনবে গ্রামের মানুষ। নতুন দাম গত ১ সেপ্টেম্বর থেকে কার্যকর হয়েছে।
বিইআরসি সূত্রে জানা যায়, নতুন দাম অনুযায়ী যেসব গ্রাহক ২০১ থেকে ৩০০ ইউনিট পর্যন্ত বিদ্যুৎ ব্যবহার করবে, তাদের মাসিক বিদ্যুতের খরচ সব থেকে বেশি হবে। এসব গ্রাহকের গড়ে খরচ বাড়বে ১৩৪ টাকা। অতি দরিদ্রের বিদ্যুৎ ব্যবহারের হিসাব ধরা হয়েছে ৭৫ ইউনিট। এই শ্রেণীর বিদ্যুৎ ব্যবহাকারীদের বিদ্যুতের দাম বাড়বে ২১ টাকা। যেসব গ্রাহক ১৫০ ইউনিট বিদ্যুৎ ব্যবহার করবে তাদের বাড়বে ৮৫ টাকা। যারা ৩৫০ ইউনিট ব্যবহার করবে তাদের বাড়বে মাসে ৬৯ টাকা। এরপর সব গ্রাহকের বর্তমান খরচ থেকে কমে যাবে।
বিইআরসির এক সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, ৩৫০ ইউনিটের পর যারা বিদ্যুৎ ব্যবহার করে তাদের মূলত ধনী গ্রাহক হিসেবে ধরা হয়। এ শ্রেণীর গ্রাহকরা এসি থেকে শুরু করে বিভিন্ন দামি যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে। এ কারণে তাদের বিদ্যুতের ব্যবহার অনেক বেশি হয়। অথচ এই ধনীরা কিন্তু মধ্যবিত্ত ও দরিদ্রের তুলনায় বিদ্যুতের কম দাম দেবে। বিদ্যুতের এ নতুন মূল্য সমাজের আয়বৈষম্যকে আরো খারাপভাবে উপস্থাপন করল।
বিশ্লেষণে ধরা পড়ে, যেসব গ্রাহক ৫৫০ ইউনিট বিদ্যুৎ ব্যবহার করবে, তাদের মাসিক বিল আগের চেয়ে এক হাজার ৩৩৫ টাকা কম দিতে হবে। একইভাবে ৬৫০ ইউনিট ব্যবহারকারীর কমবে এক হাজার ২৪৭ টাকা, ৭৫০ ইউনিট ব্যবহারকারীর এক হাজার ৯৮ টাকা, ৮৫০ ইউনিট ব্যবহারকারীর ৯৪৯ টাকা, ৯৫০ ইউনিট ব্যবহারকারীর ৮০০ টাকা ও এক হাজার ইউনিট পর্যন্ত ব্যবহারকারীর বিদ্যুৎ বিলের খরচ কমবে ৭২৫ টাকা।
গ্রামের মানুষ কিনবে বেশি দামে
শহরাঞ্চলের তুলনায় গ্রামের মানুষকে বেশি দামে বিদ্যুৎ কিনতে হবে। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি), ঢাকা বিদ্যুৎ বিতরণ কম্পানি (ডিপিডিসি), ঢাকা বিদ্যুৎ সরবরাহ কম্পানি (ডেসকো) ও পশ্চিমাঞ্চল বিদ্যুৎ বিতরণ কম্পানির (ওজোপাডিকো) বিদ্যুতের দাম একই রকম রাখা হলেও বৈষম্যের শিকার হয়েছে পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের (আরইবি) গ্রাহকরা। বিদ্যুতের নতুন মূল্যে দেখা গেছে, প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ কৃষিকাজের জন্য আরইবির গ্রাহকদের কিনতে হবে তিন টাকা ৭৬ পয়সা আর অন্যান্য কম্পানির কৃষকদের কিনতে হবে দুই টাকা ৫১ পয়সায়। এ ছাড়া প্রথম ধাপেই আরইবির গ্রাহকরা অন্য গ্রাহকদের থেকে ৩৩ পয়সা বেশি দিয়ে প্রতি ইউনিট বিদ্যুৎ কিনবে।
সব থেকে বেশি বৈষম্য হয়েছে ৪ নম্বর ধাপে। এ ধাপে আরইবির গ্রাহকরা ইউনিটপ্রতি বিদ্যুৎ কিনবে সাত টাকা এক পয়সা হারে আর বিপরীতে অন্যান্য বিতরণ কম্পানির প্রতি ইউনিটের দাম দিতে হবে মাত্র চার টাকা ৯৩ পয়সা।
প্রথম ধাপ ০ থেকে ৭৫ ইউনিট পর্যন্ত প্রতি ইউনিট আরইবির জন্য হবে গড়ে তিন টাকা ৬৬ পয়সা এবং অন্য গ্রাহকদের জন্য তিন টাকা ৩৩ পয়সা। ৭৬ থেকে ২০০ ইউনিট পর্যন্ত আরইবির জন্য চার টাকা ৩৭ পয়সা ও অন্য গ্রাহকদের জন্য চার টাকা ৭৩ পয়সা। ২০১ থেকে ৩০০ ইউনিট পর্যন্ত আরইবির জন্য চার টাকা ৫১ পয়সা ও অন্যদের জন্য চার টাকা ৮৩ পয়সা। ৩০১ থেকে ৪০০ ইউনিট পর্যন্ত আরইবিতে সাত টাকা এক পয়সা ও অন্যদের চার টাকা ৯৩ পয়সা। ৪০১ থেকে ৬০০ ইউনিট পর্যন্ত আরইবিতে সাত টাকা ৪০ পয়সা ও অন্যদের সাত টাকা ৯৮ পয়সা। ৬০০ ইউনিটের বেশি হলে আরইবিসহ সব গ্রাহকের প্রতি ইউনিটের দাম হবে ৯ টাকা ৩৮ পয়সা।
ষষ্টবারের মতো বিদ্যুতের দাম বাড়লেও বিদ্যুৎ খাতে সরকারের তিন হাজার ৮৫০ কোটি টাকা ভর্তুকি দিতে হবে বলে বিইআরসি জানিয়েছে।
আইন ভেঙে মূল্যবৃদ্ধি
এ সরকারের আমলে গ্রাহক পর্যায়ে ষষ্ঠ দফায় বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর ক্ষেত্রেও আইনের ব্যত্যয় ঘটিয়েছে বিআরসি। আইনে গণশুনানি বাধ্যতামূলক থাকলেও তারা এ নিয়ম মানেনি।
'বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন আইন-২০০৩' আইনের ৩৪-এর ৬ উপধারায় বলা হয়েছে, 'কমিশন জ্বালানি পণ্যের সঙ্গে জড়িত সব পক্ষকে সঙ্গে নিয়ে একটি উন্মুক্ত গণশুনানি করে তবেই দাম বাড়ানোর ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে পারবে। কমিশনের সিদ্ধান্ত দেশের অন্তত প্রধান দুটি পত্রিকায় প্রকাশের সাত দিন পরই কেবল দাম বাড়ানো যাবে।'
এ বিষয়ে ব্যারিস্টার তুহিন মালিক জানান, কমিশন যেভাবে এবং যে পদ্ধতিতে বিদ্যুতের দাম বাড়াচ্ছে তাতে মনে হচ্ছে দেশে কোনো আইন নেই। তারা আইনের কোনো তোয়াক্কা করে না। কমিশন এর আগেও আইন লঙ্ঘন করেছে। এ বিষয়ে উচ্চ আদালতের দৃষ্টি আর্কষণ করা উচিত। কমিশনের আইন ভাঙার কারণ কী- জানতে চাইলে তিনি বলেন, 'যে ধরনের লোকজনকে কমিশনে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে তাঁদের যোগ্যতার ঘাটতি রয়েছে। এখানে নিয়োগ পাওয়া অনেকের সরকারদলীয় রাজনৈতিক যোগসূত্র রয়েছে।' ভোক্তা অধিকার রক্ষায় বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ কনজিউমার অ্যাসোসিয়েশনের উপদেষ্টা ও জ্বালানি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক এম শামসুল আলম জানান, গণশুনানি ছাড়াই বিদ্যুতের দাম বাড়ানো স্পষ্টত আইনের পরিপন্থী। এভাবে চলতে থাকলে বিইআরসি দ্রুত তার কার্যকারিকতা হারাবে। তিনি আরো জানান, যেহেতু পাইকারি বিদ্যুতের দামের ব্যাপারে একটি গণশুনানি হয়েছিল, তাই খুচরা বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর ব্যাপারেও গণশুনানি করা উচিত ছিল।
৩০ সেপ্টেম্বর বিইআরসি ঘেরাও
বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটি আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর জ্বালানি মন্ত্রণালয় ঘেরাও কর্মসূচি দিয়েছে। সকাল ১১টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সমাবেশ শুরু হবে। সমাবেশ শেষে মন্ত্রণালয় ঘেরাও করা হবে। সংগঠনটির অভিযোগ, এ ধরনের একটি রেগুলেটরি প্রতিষ্ঠানের জনগণের স্বার্থ দেখার আইনি বাধ্যবাধকতা থাকলেও তারা সরকারের কথায় বিদ্যুতের দাম বাড়াচ্ছে। প্রতিষ্ঠানটি পরিণত হয়েছে সরকারের তল্পিবাহকে। জনগণের অর্থে এ ধরনের জনবিরোধী প্রতিষ্ঠানের আদৌ কোনো দরকার নেই।
জাতীয় কমিটির নেতা ও গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি জানান, বিইআরসি মূলত বিশ্বব্যাংকের নির্দেশে করা হয়েছে। এ রেগুলেটরি বডির কাজ হলো বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে সরকারের গণবিরোধী কাজকর্মের বৈধতা দেওয়া।
খোচা দেন
১৫ ই মার্চ, ২০১৪ সকাল ১০:৩৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বিইআরসি মূলত বিশ্বব্যাংকের নির্দেশে করা হয়েছে। এ রেগুলেটরি বডির কাজ হলো বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে সরকারের গণবিরোধী কাজকর্মের বৈধতা দেওয়া।
কাজে কম্মে তো তাই মনে হচ্ছে!!!!!!!!!!!!!
আর আমরাও সরকারের না স্বৈরাচারের ভয়ে মিনিমাম প্রতিবাদ করার সাহসও হারিয়ে ফেলে সুশীল সেজেছি সবাই!
৩| ১৩ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:১০
ভোরের সূর্য বলেছেন: আসলে ভাই দোষ আমাদেরই। আমরা সাধারণ মানুষই আজকে এদেরকে এখানে নিয়ে এসেছি। অনেক মন্তব্যেই উল্লেখ করেছি যে আমরা আসল কাজ বাদ দিয়ে নফল নিয়ে বেশী টানাটানি করি।
গিনেজ বুকে পতাকার রেকর্ড উঠাতে আমরা গর্ববোধ করি আবার নতুন তাল উঠেছে জাতীয় সংগিতের রেকর্ড করার। এগুলো করে কি হবে? এসবের জন্য কোটি কোটি টাকা বাজেট কিন্তু অন্য জায়গায় কোন বাজেট নাই।হাজার হাজার মানুষ এসব রেকর্ডের জন্য জমায়েত হচ্ছে কিন্তু আসল দাবি আদায়ের জন্য জমায়েত হয় না।
১৫ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:৪২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ঐ সকল ষ্টান্টবাজি গেমতো খেলঅ হয়-জনতাকে বিভ্রান্ত করতে!!!!
রাজনীতির কুটচালে দৃষ্টিকে ভিন্নখাতে প্রবাহিত করতে!!!!!
আসল দাবী নিয়ে শাহবাগে গেলেও ৩ স্তরের নিরাপত্তা ধূরে থাক দাড়াতেই দেবেনা- স্বৈরাচারের নীতিই এটা!
তারপর্ও দাড়ায়- দাড়াতে হবে-অস্তিত্বের প্রয়োজনে। নইলে তেলাপোকা তত্ত্বে মাথা নত করে থাকা কেবলই!!!!
৪| ১৩ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:০৫
ঢাকাবাসী বলেছেন: একজন নীতি নির্ধারক বলে ’সহনীয় পর্যায়ে বাড়ানো হল, কোম্পানীগুলো চাইছে বাড়াতে কি করি! কোম্পানী ্ওকে মাসে ৫০ লাখ দেয়! ওর মাসিক আয় এক কোটি টাকা আর আমার!!!
১৫ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সহনীয়!!!!
হারামজাদারে আইনা সৎ মধ্যবিত্তের জীবন এক সমপ্তাহ যাপনে বাধ্য করা হোক!
আয়ের সাথে সঙ্গতিবিহীন জীবন যাপনে কি কষ্ট টের পাওয়া উচিত!
অবৈধ কমিশনের টাকায় তারা ভাবে সবাই বুঝী এভাবেই চলে!!!!
থুহ! তাদের মুখে!
৫| ১৪ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:২১
নিশাত তাসনিম বলেছেন: বিদ্যুতের দাম বাড়িয়েছে কিন্তু তাতে কি আদৌ লাভ হবে ? গরম কাল তো এখনো আসেনি তবুও সারাদেশে লোডশেডিং । গরম কালে কি হবে তা বলার অপেক্ষা রাখেনা।
বিদ্যুতের দামও বাড়াবেন , লোডশেডিং এও ভোগাবেন আবার বিদ্যুৎ দিবেন বলে সুন্দরবন ও ধ্বংস করে দিবেন ? এভাবে আর কতদিন ?
দরকার একটি অনিবার্য বিপ্লব । বিপ্লবের মৃত্যু নেই । শোষিত মানুষের বিজয় অনিবার্য।
১৫ ই মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:০৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দরকার একটি অনিবার্য বিপ্লব । বিপ্লবের মৃত্যু নেই । শোষিত মানুষের বিজয় অনিবার্য।
সেই প্রসব যাতনায়ই কি জাতি কাতর!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
আমরা মৌলিক অধিকার, সুন্দর, শান্তি, প্রগতি আর গণতন্ত্রের বিজয় দেখতে চাই।
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৮
সুমন কর বলেছেন: বিদ্যুতের মূল্য কমানো হোক।
কুইক রেন্টালের বদলে স্থায়ী উৎপাদনে গুরুত্ব দেয়া হোক।
সহমত।