নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভারতের কূটনীতিককে যুক্তরাষ্ট্রে গ্রেফতারের প্রতিবাদে ভারত তার দেশের সকল যুক্তরাষ্ট্রের কূটনীতিককে পরিচয়পত্র জমা দিতে বলেছে!!
এইরকম মেরুদন্ডইতো থাকা চাই।
মার্কিন কূটনীতিকদের পরিচয়পত্র জমা দিতে বলেছে ভারত
কিন্তু আমাদের দেশের ক্ষমতাসীনরা পারলে ভারতেকে সেধেই পরিচয় পত্র দিয়ে আসে
যাকগে- খেলা বা কুল ওয়ার মনে হয় ভালই জমতে যাচ্ছে। বাংলাদেশ নিয়ে দুই দেশের টানাপোড়েনের কাহিনী সবাই অবগত আছেন..
মজিনার দিল্লি দৌড়াদৌড়ি...তাদের প্রত্যাখ্যান
সারা বিশ্ব নেতাদের ফিরিয়ে দিয়ে হাসিনার কেবলা দিল্লীমূখী হওয়া!.. ইইউ সহ সকল দেশের বাংলাদেশের বিজয় অনুষ্ঠান (অতি অবশ্য নিন্দনীয়) সব মিলিয়ে মনে হচ্ছে- বাংলাদেশ ইষ্যু একন ওয়ালর্ড হট আইটেম!!!
ভারতীয় সংবাদ মাধ্যমগুলো বলছে, বৃহস্পতিবার ভারতের নিউইয়র্ক কনস্যুলেটের ডেপুটি কনসাল জেনারেল দেবযানী খোবরাগাড়েকে বিবস্ত্র করে দেহ তল্লাশির পর হাজতে পাঠিয়ে দেওয়ার ঘটনায় ক্ষুব্ধ নয়াদিল্লি এই পদক্ষেপ নিলো। দেশটির সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, আরও কঠোর পদক্ষেপের কথা বিবেচনা করছে সরকার।
সরকারি নির্ভরযোগ্য সূত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে ভারতীয় সংবাদ সংস্থা এনডিটিভি জানিয়েছে, মঙ্গলবার দুপুরে ভারতে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের কূটনীতিকদের পরিচয়পত্র জমা দিতে বলেছে নয়াদিল্লি।
এর আগে, মঙ্গলবার সকালেই ‘জাতীয় সংহতির’ স্বার্থে ভারত সফররত মার্কিন কংগ্রেসের পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে নির্ধারিত বৈঠকে বসতে অস্বীকৃতি জানান ক্ষমতাসীন ন্যাশনাল কংগ্রেসের ভাইস প্রেসিডেন্ট রাহুল গান্ধী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুশীল কুমার সিনধে। মার্কিন কূটনীতিকদের সঙ্গে বৈঠক বাতিল করেন ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) আগামী নির্বাচনের প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী নরেন্দ্র মোদিও।
নারী কূটনীতিকের সঙ্গে এমন আচরণকে ‘ঘৃণ্য ও বর্বর’ উল্লেখ করে কংগ্রেস প্রতিনিধি দলের সঙ্গে সোমবার নির্ধারিত বৈঠক বাতিল করেন ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা শিব শঙ্কর মেনন। বৈঠক বাতিল করেন লোকসভার স্পিকার মীরা কুমারও।
গত বৃহস্পতিবার ভারতের নিউইয়র্ক কনস্যুলেটের ডেপুটি কনসাল জেনারেল দেবযানী খোবরাগাড়েকে বিবস্ত্র করে দেহ তল্লাশির পর হাজতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। সেখানে জামিনের আগে মাদকসেবীদের সঙ্গে হাজতবাসে বাধ্য হন দেবযানী।
দেবযানীর বিরুদ্ধে ভিসা জালিয়াতির অভিযোগের জেরেই এমন ঘটনা ঘটেছে বলে জানায় সংবাদ মাধ্যমগুলো।
মার্কিন সংবাদ মাধ্যমগুলোতে দাবি করা হয়, ভিসা জালিয়াতির মাধ্যমে সঙ্গীতা রিচার্ড নামে এক ভারতীয় পরিচারিকাকে আমেরিকা নিয়ে যাওয়ার অভিযোগে দেবযানীকে আটক করা হয়।
পরে ২ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলারে জামিনে মুক্ত হন দেবযানী।
তবে উচ্চ পর্যায়ের কূটনীতিকের সঙ্গে এমন আচরণ করায় যুক্তরাষ্ট্রের ওপর বেজায় চটেছে ভারত।
সরকারি সূত্র জানিয়েছে, মঙ্গলবার বিকেলের মধ্যেই এ আচরণের ‘সমুচিত পদক্ষেপ’ নেওয়ার কথা ভাবছে ভারত।
বলা হয়েছে, ‘কূটনীতিকের সঙ্গে এ ধরনের আচরণ অগ্রহণযোগ্য বলে স্পষ্ট বার্তা দেওয়া হবে মার্কিন প্রশাসনকে’।
....
দেখা যাক এই কুল ওয়ার কোথায় গড়ায়!!!?????
আমাদের রাজনীতিকরা যদি মেরুদন্ডটা এমন সোজা করতে পারতেন- আমরাই আমাদের সাজাতে পারতাম। আমরাও মাথা উচু করে বলতে পারতাম- এক্সকিউজমি ইইউ- তুমি আমাদের বিজয় দিবসকে অপমান করতে পারো না। প্লিজ লিভ আওয়ার কান্ট্রি!!!
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ
২| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৬
গ্রাম্যবালক বলেছেন: কি আর হবে। বিবস্ত্র হয়েছে আবার মাফ চাইবে।। নইলে আমেরিকা থেকে সকল ভারতীয় নাগরিক দের দেশে পাঠিয়ে দেবে আমেরিকা ।।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অবশেষে যাই হোক- খেলা জমেছে
৩| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৮
মদন বলেছেন: দেখা যাক কোথাকার পানি কোথায় গড়ায়
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দেখা যাক !!!!!!
৪| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৫
ড. জেকিল বলেছেন: তাইলে তো খেল ভালোই জমছে
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সেইরাম খেল!!!
দেখা যাক কে হারে কে যেতে
আর আমরা তো হইলা ট্রফি- যে জিতবে সেই নিবে (কান্নার ইমো)
৫| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১০
নষ্ট ছেলে বলেছেন: আমেরিকার সাথে সম্পর্ক খারাপ হলে আমেরিকার যতটুকু লস হবে তারচেয়ে ১০০ গুন লস হবে ভারতের।
আবুল কামাল আযাদ, শাহরুখ খানকে হেনস্তা করেছে। দেবযানী আর এমন কি চেটের বাল। আমেরিকার অর্থনীতি যতটা চীনের উপর নির্ভরশীল ভারতের উপর তার চেয়ে অনেক কম। যার কারণে আমেরিকা ভারতকে থোরাই কেয়ার করে।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কিন্তু তাগোর হেডমযে আমাগো বুবুর মতো
আর নিজেরে পরাশক্তি ভাবার স্বপ্নদোষে আক্রান্ত তো...
অনেকটা ছাল নাই কুত্তার বাঘা নামের মতো
৬| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৪
সরকার আলী বলেছেন: লাগ ভেলকি লাগ,
ঐ দু'জাতির চোখে-মুখে লাগ।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: লাগ ভেলকি লাগ,
ঐ দু'জাতির চোখে-মুখে লাগ।
৭| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৮
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: দেখা যাক কোথাকার পানি কোথায় গড়ায়
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দেখা যাক!
বাংলাদেশ নিয়ে এখন কুল ওয়ার হয়!! কেমন বেশ ভিআইপি ভিআ্পি নাগছে না
৮| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৩
রাজীব বলেছেন: খবরের সত্যতা কি?
কোন ভারতীয় পত্রিকার লিংক দিতে পারেন?
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যাচ্ছলে!!!
মাইরি বলছি ভাইটি, এইদেশের জল-হাওয়ায় কি এতই অবিশ্বাস!!!
একটা জ্বলজ্যান্ত অনলাইনের বিশাল নিউজেও প্রাণ জুড়োল না!!!!
না ভাই! আমি দেশিটাতেই বিশ্বাস করি।
৯| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৪
এই আমি সেই আমি বলেছেন: আমেরিকার এই অশোভন আচরণের প্রতিবাদে ভারতের বিরোধীদলের নেতা এবং বিজেপির প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী নরেন্দ্র মোদী ও ভারত সফর রত কংগ্রেসের পাঁচ সদস্যের কূটনীতিকদের সাথে নির্ধারিত বৈঠক বাতিল করেছেন । অথচ আমাদের বিরোধী দলের ভূমিকা কি যুদ্ব অপরাধীদের ব্যপারে এক সূত্রে গাথা হতে পারেনা । আমরা কি পারিনা এক সাথে পাকিস্থানের এই ঔদ্বত্যপূর্ণ আচরণের প্রতিবাদ করতে ?
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমরা শুধূ পাকিস্তান নয়- যারাই আমাদের আত্ম মর্যাদার উপর আঘাত দিয়ে যারাই কথা বলবে- স্বাধীন দেশের প্রধান মন্ত্রীকে মূখ্যমন্ত্রী বলবে, সকলের গালে এমন তীব্র চপেটাঘাত দেবার হিম্মত রাখি!
কিন্তু আমাদের নেতৃত্বের দৈনতায় জাতি হিসেবে বারবরা লজ্জা পাই।
পাকিদের বুদ্দি যে আজো হাটুর ণীচে আবারও তারা প্রমাণ করল।
আমাদের জাতীয় স্বার্থে যেদিন আমাদের দু-দল তাদের মতো ঐক্য দেখাতে পারবে-সেইদিনই আমরা এগিয়ে যেতে শুরু করব!
১০| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪০
পাজল্ড বলেছেন: ভারতের ভূমিকা প্রশংসা করার মতো।সমর্থন জানাই।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: রাষ্ট্রীয় ভাবে আমাদের দেশ যেদিন এই ভাবে দেশের স্বার্থকে নিয়ে এক হতে পারবে- শক্ত প্রতিবাদ করতে পারবে-প্রভূত্বের আসনে না রেখে
সেদিনই আমরা এগিয়ে যাব সুপার সনিক গতিতে!
সেইদিন আর কতদূর!!!!!
১১| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৯
ভোরের সূর্য বলেছেন: @গ্রাম্যবালক ভাই অপ্রিয় হলেও সত্য যে আমেরিকার সিলিকন ভ্যালি কিংবা আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় ভারতের নাগরিকরা আছে যে এত সহজ না যে আমেরিকা,ভারতীয়রদের বেড় করে দিবে।শুধু সেটাই না,আউটসোরসিং এর কাজগুলো সব হয় ভারতে এবং যেখানে বেশিরভাগ আজগুলো আমেরিকার।
@নষ্ট ছেলে ভাই।ভারত চায়নার চেয়ে ছোট হলেও বিশাল জনসংখ্যা প্রায় চীনের কাছাকাছি এবং বিশাল একটি বাজার। তা না হলে এমন কোন টেকনোলোজি অফিস নাই যেটা ব্যাঙ্গালোরে নাই।আমাদের যেমন ইপিজেড তেমনি ওখানে ওটাকে বলে ইলেট্রনিক সিটি।তাছাড়া সামরিক কৌশলগত দিক থেকে চায়নাকে শায়েস্তা করার জন্য ভারতকে দরকার।আবার ইসলামী মৌলবাদ এবং সন্ত্রাসের বিষয়েও এই দুই দেশের দৃষ্টিভঙ্গি এক।যাই হোক।অবশ্যই আমেরিকা সুপার পাওয়ার কিন্তু ভারতকে এত সহজে ফেলে দেয়া যাবেনা।
@বিদ্রোহী ভৃগু ভাই।আমার মনে হয়না এটা বাংলাদেশের জন্য এত ছোট কারনে হয়েছে।কারণ এর আগেও প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি এবং অভিনেতা শাহরুখ খান কে এয়ারপোর্ট ইমিগ্রেশানে অপমান করেছে।শুধু তাই না আগামী নির্বাচনে বিজেপির প্রধানমন্ত্রী প্রার্থী মোদিকেও বেশ কবছর থেকে আমেরিকার ভিসা দেয়া থেকে নিষিদ্ধ ঘোষনা করেছে।তবে কারণ যাই হোক না কেন ভারত এটা করতে পারে কারন তাদের মেরুদন্ড আছে,শক্তি আছে।তারা ঢাল তলোয়ার বিহীন নিধিরাম সর্দারের মতন বাগারম্বর করেনা।তারা জানে যুক্তরাষ্ট্রকে জবাব দেয়ার মত ক্ষমতা তাদের আছে।
একটা বিষয় লক্ষ্য করার মত যে এরকম ইস্যুতে কংগ্রেস এবং বিজেপি উভয়েই একই সাথে। বিজেপির মোদি এবং কংগ্রেসের রাহুলগান্ধী উভয়েই যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে পূর্বনির্ধারিত বৈঠক বাতিল করেছেন।
কবে আমরা এরকম ক্ষমতাধর হব।অন্য কোন দেশ আমাদের উপর অন্যায় করলে সমুচিত জবাব দেব? কবে আমরা দেশের স্বার্থে সব দল এক হব। কবে আমরা কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হব।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ।
আপনার মনে নাও হতে পারে। মেন টু মেন ভাবনা ডিফার করবেই। কিন্তু এভারেজে ভেবে দেখূন- মজিনাকে যেভাবে দিল্লী রিফিউজ করেছে, তাদের পরষ্পর অনেকগুলো চেষ্টাকেই ভারত ইগনোর করেছে- এবং সে সবে মূল ফ্যাক্টর কিন্তু বাংলাদেশ এবং এর নির্বাচনে ভারতে ভূমিকা আর আমেরিকার ভুমিকা নিয়েই।
তাই। তাদের স্বার্থেই তারা ভারতকে আঘাত করছে। ভারত লড়াইয়ে টিকে থাকতে পারলে এক কথা, আর না পারলে ভিন্ন
কিন্তু দু:খ আমরা আমাদের জন্য ভাবতে পারছি না।
আমাদের আজজনতার আদালতে কেউ জবাদিহী করা প্রয়োজন মনে করছে না!!! যাদের ভোটে নির্বাচিত হবার কথা- তাদেরই ইগনোর করে, তাদের নামে, তাদের জণ্যই আমরা শাসক না শোষক হতে যাচ্ছি সময়ই বাচার করবে।
জাতীয় স্বার্থে বিজেপি-কংগ্রেস যেমন ঐক্যবদ্ধ আমাদের দেশেকি কোনকালে সেই দিন আসবে? সকলে জাতীয় স্বার্থে একচুল ছাড় দেবে না????
কবে আমরা এরকম ক্ষমতাধর হব।অন্য কোন দেশ আমাদের উপর অন্যায় করলে সমুচিত জবাব দেব? কবে আমরা দেশের স্বার্থে সব দল এক হব। ++++ অপেক্ষায়!
১২| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৪
নষ্ট ছেলে বলেছেন: সিএনএন এর কমেন্ট গুলো একটু পড়েন।
ভারত এইটা নিয়া লাফালাফি কইরা আমেরিকানদের কাছে ভারতীয়দের ইম্প্রেশন আরো খারাপ করেছে।
দেবযানীর ফল্ট পাইছে বলেই তো গ্রেফতার করছে। নিরাপরাধ প্রমাণ না করেই ভারত গায়ের জোরে সবকিছু করতে চাইছে!
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আর দুনিয়া জোরাতো এটাই রীতি - শক্তের ভক্ত নরমের যম!!!
আমাদের নেতা নেত্রীরা যদি একবার আমজনতার মূখের দিকে তাকাইয়া রাজনীতি করত.. একেকজন ফিদেল ক্যাস্টো না হোক মাহাথির না হোক স্ব-নামেই মহিমা ুজে পেত!!!
ভারত- গায়ে মানেনা আপনি মোড়ল টাইপ!!
অতি উচ্চাকাংখী, নব্য সাম্রাজ্যবাদীতার স্বপ্নে বিভোর!!
আওয়ামীলীগের ভঅরতকে প্রভূ জ্ঞানের ফলে তাদের সাহস আরো বেড়ে যাচ্ছে!!!
রৌমারী পাদুয়া যেমন শয়তানকে হুশে ফেরায়; বিডিআরেরর চক্রান্ত তেমনি আসকারা দেয়!!
বর্তমান সরকারের দেউলীয়াপনা- বিশ্বের সকল দেশকে এভয়েড করে শুধূ ভারত নির্ভরতা দলের যা করে করুক-কিন্তু দেশটার বারটা বাজিয়ে দিচ্ছে!!!!
১৩| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪২
নষ্ট ছেলে বলেছেন: @ভোরের সূর্য,
সিএনএন এর কমেন্ট গুলো পড়েন।
এই ঘটনার পর ভারতীয়দের সম্পর্কে আমেরিকানদের মনোভাব কি।
ভারত তাদের রফতানি সবচেয়ে বেশি করে আমেরিকায়। যা ভারতের টোটাল রফতানির ১২.৭%। আমেরিকা ভারতকে শায়েস্তা করতে চাইলে ট্যাক্স একটু বাড়িয়ে দিলেই চলবে। বন্ধ করে আমেরিকা নিজের ক্ষতি করবে না।
আর যেসব ভারতীয় নাগরিক স্থায়ীভাবে আমেরিকায় থাকছে, ভারতীয় আইন অনুসারে তাদের ভারতীয় নাগরিকত্ব বাতিল হয়ে গেছে। আমেরিকা তাদের বের করে দেওয়ার কোন দরকার নাই। দেশদ্রোহিতা না করে তারা এখন আমেরিকারই পক্ষে থাকবে।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যদিও ভারতের জাথ্যাভিমান নিয়ে তাদের মিডিয়া খুব এক্টিভ! তারপরও অন্যায়ে-ন্যায়ের পাশাপাশী আন্তুরাষ্ট্রীক সম্পর্ক নিয়েও ভাবা উচিত!!
ভারত যেভাবে বাংলাদেশ ইস্যুতে কথা বলেছে- আমাদের সুশীলরা জাগেনি আজ যেভাবে জেগেছে পাকিস্তানের কথায়!
এটাই আমাদের দৈনতা!
আমরা এক পক্ষাবলম্বনে অভ্যস্ত!! যা হোয়া উচিত নয়।
রং স্রেফ দেশ আর দেশের স্বার্থই দেখা উচিত-আমেরিকানদের মতো!
১৪| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৪
ভোরের সূর্য বলেছেন: @নষ্ট ছেলে ভাই, ভারতকে শায়েস্তা করতে গেলে ট্যাক্স একটু বাড়িয়ে দিলেই চলবে বলছেন। ভাল কথা,তাহলে কি হবে জানেন?ভারতের কাছ থেকে কম দামে যে প্রডাক্ট আমেরিকা পায় সেটা পাবেনা।
এই যে এত কিছুর পরেও আমেরিকানরা বাংলাদেশ থেকে গার্মেন্টস এর জিনিস কেনে। কেন কিনে জানেন? কারণ বাংলাদেশের চেয়ে কম দামে অন্য কোথাও পাবেনা।শুধু কম না বেশ কম। আর তাই জন্যে গার্মেন্টস এ এত ক্ষতি হবার পরেও বাংলাদেশী ব্যাবসায়ীরা আমেরিকান বায়ার হারায়নি এমন কি গত বছরের চেয়ে অনেক বেশি বিক্রি হয়েছে। একই কথা ভারতের ক্ষেত্রে এবং চায়নার ক্ষেত্রেও।
আর আমি আগেই বলেছি যে ভারতের সাথে আমেরিকার অনেক স্বার্থ রয়েছে।শুধুই অর্থনৈতিক নয়।সামরিক কৌশলগত কারনেও চীন কে ঠান্ডা করার জন্য ভারত কে দরকার।তাছাড়াও আমেরিকার অস্ত্রের একটা বড় অংশ ভারত কেনে।গত বছর বারাক ওবামা এসে সেই চুক্তিও করেছে এবং কিছু সামরিক চুক্তি হয়েছে।যাই হোক।আমি একজন ক্ষুদ্র ব্যাবসায়ী হিসেবে এবং ভারতের বানিজ্য বিষয়ে ক্ষুদ্র জ্ঞান এবং আমেরিকায় কিছু আত্মীয় থাকার সুবাদে তাদের মাধ্যমে প্রাপ্ত ভারতের মানুষের আমেরিকায় শক্তিশালী অবস্থানের তথ্য থেকে এসব বলা তবে আমার কমেন্টের আসল উদ্দেশ্য হচ্ছে আমার প্রথম মন্তব্যের শেষ প্যারা।ওখান থেকেই আমাদের শিখতে হবে।আর এটাও বলেছি যে আমেরিকা সুপার পাওয়ার অবশ্যই কিন্তু ভারতকেও ফেলে দেয়া যাবেনা।
আবার বলছি খেয়াল করূন।
একটা বিষয় লক্ষ্য করার মত যে এরকম ইস্যুতে কংগ্রেস এবং বিজেপি উভয়েই একই সাথে। বিজেপির মোদি এবং কংগ্রেসের রাহুলগান্ধী উভয়েই যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে পূর্বনির্ধারিত বৈঠক বাতিল করেছেন।
কবে আমরা এরকম ক্ষমতাধর হব।অন্য কোন দেশ আমাদের উপর অন্যায় করলে সমুচিত জবাব দেব? কবে আমরা দেশের স্বার্থে সব দল এক হব। কবে আমরা কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হব।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কবে আমরা এরকম ক্ষমতাধর হব।অন্য কোন দেশ আমাদের উপর অন্যায় করলে সমুচিত জবাব দেব? কবে আমরা দেশের স্বার্থে সব দল এক হব। ....
সহমত।
১৫| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৫
মুদ্দাকির বলেছেন: দেখাযাক কি হয়
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দেখাযাক!
১৬| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩১
HHH বলেছেন: সব ব্লাডি ইন্ডীয়ানদের লাইত্থায়া নিজদেশে ফেরত পাঠানো হোক।
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: পাঠালেও যাবে কিনা সন্দেহ!!!!!!
১৭| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১১
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: পরিবেশ বন্ধু
কবি সমাজ বাংলাদেশ <<>>??
মৌলবাদ এবং অপরাধী যারা তাদের কে
মানুষ সব সময় ঘৃণার চোখে দেখে
স্বাধীনতা হরণ করে নষ্ট শকুনেরা
খাটিয়ে প্রভাব এরাই উদ্ধে মাথা তুলে থাকে
এরা হিংস্র হায়না যুলুমে ঘটায় সর্বনাশ
কে বলে মানুষ এরা নর্দমার কীট
ভান্তি আর অপরাধ এদের ভূষণ
বিশ্ব মাঝে এরাই আজি খুনি দেখায় দাপট
দখল লয় রক্ত চুষে মানবতা বিকিয়ে
ভাঙ্গে সুশিল সমাজ অন্যায় করে
ছি ছি লজ্জা প্সহুর মত অবয়ব
হিংস্রতার কালো ছায়া এদের অন্তরে ।।
লিখিয়ে বন্ধুগন বাংলা ব্লগ দিবসে
সবাইকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন ।। কবি
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:১১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: Thanks
১৮| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৬
মাজহারুল হুসাইন বলেছেন: সামরিক বিষয় আমার মতে ইন্ডিয়া আর ইউএসএ'র ঠাণ্ডা লড়াই এর প্রধান কারণ । ইউএসএ চীনকে ঠেঙাতে ভারতকে চেয়েছিল । কিন্তু ভারত ইউএসএ'র উপস্থিতি চায় না । আর ইউএসএ এ অঞ্চলে তার সামরিক উপস্থিতি চায় । আর এ জন্য প্রয়োজন জায়গা, কোন বরকন্দাজ না । আর ইউএসএ এ জন্য পাকিস্তানে নেওয়াজ শরীফ আর বাংলাদেশে বিএনপিকে চাচ্ছে বা পাচ্ছে । আর এ কারণেই ইউএসএ এরূপ ব্যবহার করার সাহস পেল ।
আর ব্যাঙ্গালুরের চেয়ে বাংলাদেশ আরও বড় শক্তি হবে । শুধু ভারতীয়দের কারণেই গুগল মাইক্রোসফট বাংলাদেশে আসতে পারছে না । এবার শুধু ভারতীয়দের পাকনামির কারণে গুগলে বাংলাদেশীদের যাওয়া দেরি হচ্ছে এবং গুগল তা বুঝতে পেরে ভারতীয়দের সফট কিছু আপ্যায়ন করেছে । আউট সোর্সিং আমাদের হতে যাচ্ছে । থ্যাংকস টু সরকার, আমাদের যুব সমাজ । এখন শুধু অনলাইন পে সার্ভিস বাংলাদেশ আসার অপেক্ষা ।
পৃথিবী এখন প্রতিযোগিতার । কেউ যদি মনে করে যে সে ছাড়া চলবে না তাহলে সে বোকার স্বর্গে বাস করে । আমাদের শ্রম বাজার নেপাল দখল করতে পারে, আমাদের পোশাকের বাজার মায়ানমার, শ্রীলঙ্কা দখল করতে পারে । ইন্টার ডিপেন্ডেন্সি আছে । আবার ভুললে চলবে না এটা প্রতিযোগিতার বাজার কারো প্রিভিলেজ না ।
বাংলাদেশ একটা সফট পাওয়ার, কিন্তু কেউ এটা গোনাতেও ধরে না । আমরাও আমাদের শক্তিকে দুর্বল মনে করি । আমাদের অমিত শক্তি অনুধাবনে ব্যর্থ হই । আমাদের এ অবস্থা আমাদের জন্যই ভাল । যার কারণে আমরা ইউএসএ রাশিয়া ইইউ মিডল ইস্ট ভারত সবার সাথেই মিশতে পারি ।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভাল বলেছেন-
যোগ্যতা আর দেশপ্রেম নিয়ে প্রতিযোগীতারই সময় এখণ।
কিন্তু ভারত শুধূ তাতে সন্তুষ্ঠ নয়- তারা চানক্য নীতিতে বিশ্বাসী!
তাদের সাম্রাজ্যবাদী মানসিকতাই সাধারন প্রতিযোগীতাকে যেনতেন উপায়ে কেবলই জয়ী হবার বাসনায় বদলে দিয়েছে-
আর তাতে নীতি নৈতিকতার বালাই নেই।
হত্যা, গুম খুন সহ বৈধ অবৈধ সকল উপায়ে তারা সাফল্য পেতে চায়। এইখানেই সমস্যার বীজ।
এদের মোকাবেলার তখন আর সুশীল চেতনা বা বাক্যে কাজ হয়না- চাই শক্ত মুগুর!!! কারণ যেমন কুকুর তেমন মুগর না হলে নিজের অস্তিত্বই বিপন্ন হয়ে পড়ে।
বাংলাদেশ একটা সফট পাওয়ার, কিন্তু কেউ এটা গোনাতেও ধরে না । আমরাও আমাদের শক্তিকে দুর্বল মনে করি । আমাদের অমিত শক্তি অনুধাবনে ব্যর্থ হই । আমাদের এ অবস্থা আমাদের জন্যই ভাল । যার কারণে আমরা ইউএসএ রাশিয়া ইইউ মিডল ইস্ট ভারত সবার সাথেই মিশতে পারি ।++
কিন্তু কতদিন পারব- শংকা সেটাই। কারণ তারা বাংলাদেশের বেড একটা ইম্প্রেসন তৈরীতে সদা সচেষ্ট! এবং বর্তমান জাতিকে মূখৌমূখি দাড় করাতে পারাও তাদেরই একটা সাফল্য!!!
এখন আমরা উন্নয়নের কথা ভবতেই পারছিনা বরং- নিজেদের বিবাদ মেটাতেই ব্যস্ত!!!
১৯| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২২
মাজহারুল হুসাইন বলেছেন: আমাদের ব্যক্তিগত দুর্বলতা বিদেশী কূটনীতিকদের শক্তি বৃদ্ধি করে । কাদের মোল্লার ফাঁসি, অবৈধ নির্বাচন নাকি জার্মান কনস্যুলেটে ককটেল হামলা কোনটা আসলে তাদের রুষ্ট করেছে তা আসলে আমরা নিজেরাও বলতে পারব না ।
আমাদের দুর্বল পররাষ্ট্র নীতি আবার আমাদের রাজনৈতিকদের বেহায়ার মত পর রাষ্ট্র নির্ভরতা আমাদের সবচেয়ে ভোগায় ।
২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৫৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমাদের দুর্বল পররাষ্ট্র নীতি আবার আমাদের রাজনৈতিকদের বেহায়ার মত পর রাষ্ট্র নির্ভরতা আমাদের সবচেয়ে ভোগায় ।
আর সবল দেশাত্ববোধ সৃষ্টিতে রাষ্ট্র শতভাগ উদাসীন। ফলে কর্পোরেট নিয়ন্ত্রনে ব্যক্তিগত সুবিধাবাদিতা বড় স্থান দখল করে আছে। যেখানে নীতি-নৈতিকতা দেশপ্রেম গৌণ! ধর্মেরতো বালাই নাই!!!!!
ফলে গোড়ার গলদ ঠিক না করলে সামনে আরও বড় সমস্যা মোকাবেলা করতে হবে।
২০| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫৩
ভোরের সূর্য বলেছেন: @মাজহারুল হুসাইন ভাই আপনি ঠিক বলেছেন।আসলে আমাদের নিজের ঐক্য দরকার এবং নিজেরা আগে শক্তিশালী হতে হবে। আমাদের নিজেদেরকে বড় হতে হবে তাহলেই অন্যকোন দেশ আমাদের সমঝে চলবে।আমরা শুধুই বাগারম্বর বেশি করি কিন্তু কি করলে আমরা নিজেরা উন্নতি করবো,কিভাবে আমাদের শক্তি বাড়বে এটা চিন্তা করিনা।আমি আগেই ভারত আর আমেরিকার ব্যাপারটা বলেছি। আমেরিকার জন কেরি ভারতের কাছে দুঃখ প্রকাশ করার মাধ্যমে কিছুটা হলেও নতি স্বীকার করেছে।ভারত জানে যে তাদেরকেও একদম ফেলে দেয়া যাবেনা কারন তাদের হাতে কিছু হলেও সেই ক্ষমতা আছে।আমাদের বাংলাদেশেরো সেরকম কিছু থাকতে হবে।
@গ্রাম্যবালক ভাই
@নষ্ট ছেলে ভাই
আমেরিকার পররাষ্ট্র মন্ত্রী জন কেরির ভারতের কাছে দুঃখ প্রকাশের মাধ্যমে কিছুটা হলেও নতি স্বীকার করেছে এবং ভারত যেসব ব্যাবস্থা নিয়েছে নিজের দেশে সেটাও কিন্তু আমেরিকার জন্য অপমানজনক।এবং ভারত আরো সাহস দেখিয়ে সেই কূটনীতিক কে জাতিসংঘের স্থায়ী দূত করেছে দেশে ফিরিয়ে না এনে।আপনাদের মনে আছে কিনা জানিনা এই বছরেও ইটালির এক নৌসেনাকে ভারতের উপকূলে এক মাছ শিকারিকে হত্যার অভিযোগে আটক করা হয় এবং পরে ইটালির রাষ্ট্রদূত মুচলেকা দিয়ে ইটালিতে নিয়ে যান কিন্তু সেই নৌসেনা যখন আর ফিরে আসেনি তখন ইটালির রাষ্ট্রদূত কে বিমানবন্দরে আটকিয়ে দেয়া হয় এবং আদালতে হাজির হতে বলা। যাই হোক মোদ্দা কথা হল এরকম সাহস দেখাতে গেলে নিজের কাছে কিছু ক্ষমতাও থাকতে হয়।
যাই হোক।ভারত কে আমেরিকা শাস্তি দিবে না ভারতীয়দের বেড় করে দিবে সেটা নিয়ে কথা না বলে বরং আমরা পজিটিভ জিনিসটা দেখি যে কিভাবে এবং কেন আমেরিকার মতন সুপার পাওয়ারকে ভারত এক হাত দেখে নিল। কি করলে একদিন বাংলাদেশও সেই জায়গায় যাবে।কি করলে আমাদের হাতেও ট্রাম্প কার্ড থাকবে,কি করলে আমাদের মধ্যে ঐক্য বা ইউনিটি থাকবে।কিভাবে আমরা আমাদের অর্থনীতি শক্তিশালী করবো।কিভাবে দেশের সম্পদ বাড়াবো এবং দেশকে ক্ষমতাশালী করবো খালি বাগারম্বর করে নয়।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সেই আত্ম পরিচয় মর্যাদার জায়টাই ভারত গড়ে উঠতে দেয়নি- দিতে চাইবে না।
তার সাম্রাজ্যবাদী শাসন শোষনের প্রয়োজনেই।
আর আমাদের তেমনি নিজেদের প্রয়োজনেই গড়ে তুলতে হবে- অটুট ঐক্য, চূড়ান্ত দেশপ্রেম আর অভ্যন্তরীন আর আন্তর্জািতক বিয়ষকে আলাদ করে দেখার মোটা চোখ!
নিজেদের মধ্যে হাজারো মতভিন্নতা থাকবে- কিন্তু দেশ এবং জাতীয় ইস্যুতে সকলে একাট্টা!!!!!!!
হবে কি করে? এটাতো এমনি এমনি হবার জিনিষ নয়। আমাদের দেশপ্রেম নিয়ে কয়টা ছবি হয় বছরে????
নাই!
অথচ বছরে মিনিমাম ১২টা হরেও ছবি দরকার। নিয়মিত দেশাত্ববোধের চেতনাকে নাড়িয়ে যাবে যারা।
ন্যায় অন্যায়, নীতি-দুর্নীতি কে চোখবুঝে কর্পুরেট বানিজ্যিকায়নকে লাগামে রাখতে হবে।
তবেই আমরাও ইউনোকলের ক্ষতিপূরণ পাব, বানিজ্য হবে সমতার ভিত্বিতে। বানিজ্য হবে নিজের স্বার্থ ষৌলআনা পূর্ণ করে।
২১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৫
মহাজাগতিক বলেছেন: এতদিন তো শুধু নটী বিনোদিনীদের যাত্রাপালা দেখতেছিলাম। এখন তো নটরাজরা মঞ্চে এলেন গো! এবার কি তবে অপেরা শো হবে না কি দাদা? ?
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সে আর বলতে!
তবে ভয় হয়! নটরাজ গোসাই না আবার কৃষ্ণকলিরে ভাগিয়ে নেয়
২২| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৭
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: নিউইয়র্ক কনসুলেটের ডেপুটিকে হেনস্থার বিষয়টা যে বাংলাদেশ কেন্দ্র করে, তা বুঝতে পারছিলাম।
মনে হয়,
১. ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি এপিজে আবদুল কালামকে বিমান বন্দরে হেনস্থা
২. চিত্রপরিচালক কমল হাসানকে বিমান বন্দরে হেনস্থা
৩. চিত্রনায়ক শাহরুখ খানকে বিমান বন্দরে হেনস্থা
৪. স্বয়ং রাষ্ট্রদূতকে শাড়ি পড়ে থাকার 'অপরাধে' বিমান বন্দরে ঘন্টার পর ঘন্টা বসিয়ে রাখা
এবং সর্বশেষ,
৫. নিউইয়র্ক কনসুলেটের ডেপুটিকে রাস্তায় গাড়ি থামিয়ে দেহ তল্লাশী করে মাদকসেবীদের সাথে জেলে পুরে রাখার ঘটনা এগুলোর পিছনে কারণ-
ক. ভারতীয় পররাষ্ট্রনীতি খুব বেশি মার্কিনমুখী নয়, অথচ মার্কিনদের সাথে তাদের দেদার লেনদেন। এই গলায় গলায় প্রীত না থাকার সাজা।
খ. ভারত উঠতি প্রায়-পরাশক্তি। প্রায়-পরাশক্তিকে আমেরিকা সব সময় সাইকোলজিক্যাল চাপে রাখে। এই প্রক্রিয়া চীনের সাথে চলে, ভারতের সাথেও।
গ. আগের বিষয়গুলো এবং পাশাপাশি বাংলাদেশ ইসুতে বাংলাদেশের পাশে থাকার বিষয়টা এসেছে।
ঘ. বিশ্ব রাজনীতিতে নতুন মেরুকরণ হচ্ছে, এশিয়া, বিশেষত এশিয়ার পূর্বভাগ কখনোই রাজনীতিতে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ছিল না। এশিয়ার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ছিল পশ্চিমভাগ। পাকিস্তান, সাবেক সোভিয়েত দেশগুলো, রাশিয়া এবং মধ্যপ্রাচ্য ছিল সুপার হটকেক। এখন সময় পাল্টে যাচ্ছে। এই অঞ্চলে ভারত-পাকিস্তান-চীন-মায়ানমার পারমাণবিক শক্তি। চীন-ভারত-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশ-ইন্দোনেশিয়া-মালয়েশিয়া উঠতি শক্তি। এবং সবচে ভয়ানক বিষয় হল, চীন-ভারত রীতিমত উঠতি পরাশক্তি। শক্তিগুলোকে থামাতে হলে মেরুকরণ দরকার হয়। ঝামেলার প্রয়োজন পড়ে। আর ঝামেলা বাঁধাতে পুরনো শক্তিরা বেশি ওস্তাদ। এখন সেই ঝামেলার নাট্যায়ন হচ্ছে। খুব সুন্দরভাবে হচ্ছে।
একটা বিষয় মানতে পারলাম না ভাই, সারা বিশ্ব নেতৃবৃন্দ কসাই কাদেরের মুক্তি চেয়েছে। ভাল করেছে। তাই বলে কসাই কাদেরকে মুক্তি দিতে হবে? সারা বিশ্ব নেতৃবৃন্দ তো একাত্তরে বাংলাদেশও চায়নি। বাংলাদেশ তো দাঁড়িয়ে আছে। এখানে ভারত যদি পাশাপাশি থেকে থাকে, এটা বাংলাদেশের বেনিফিট হতে পারে, এর বেশি কিছু নয়। এবং এজন্য ভারতের যদি আমেরিকার হাতে ভোগান্তি পোয়াতে হয়, তা আসলে ভারতের পোয়ানো।
পাকিস্তানের তো ড্রোন-তালেবান-সেনাবাহিনী-অভ্যন্তরীণ রাজনীতি-বেলুচিস্তান-খাইবারপাখতুনখাওয়া নিয়ে ডুবতে ডুবতে বাকি আছে শুধু হাড্ডি। হাড্ডি ওয়ালা দেশের হাতে পারমাণবিক বোমাকে আমরা তুলনা করতে পারি কঙ্কালসার শিশুর ইয়া বড় পেটের সাথে, যেটার ভিতরে শুধু কৃমিই বাকি থাকে। এই সবেধন নীলমণি পারমাণবিক বোমা বাঁচানোর জন্য তাদের ২৫ হাজার সদস্যের স্পেশাল ফোর্সেস তৈরি করতে হল অতি সম্প্রতি। তবু বাঁচানো দায় হয়ে যাচ্ছে, ইজরায়েলের একমাত্র আশা এই অস্ত্র ধ্বংস করা। আর আমেরিকা তো ইরান-সিরিয়া ইসুতে পিছিয়ে পড়ল সৌদির বেশি বাড়াবাড়ি দেখে। সৌদি এখনো পাগল, এমনকি নিজেদের জেল থেকে আট হাজার কয়েদি সিরিয়ায় পাঠিয়ে খায়েশ মিটেনি, সাময়িক বিবাহের ফতোয়া দিয়ে ধর্ষণ-জেনা জায়েজ করে খায়শ মিটেনি, সৌদি এখন সরাসরি হুমকি দেয়, সম্ভব হলে সে একাই এই দুই দেশ আক্রমণ করবে। আর এই হুমকির জোর কোথায়? পাকিস্তানে তারা ভাড়াটে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করে বসে আছে। বানাবে পাকিস্তান, লালন করবে পাকিস্তান, চালান নিবে সৌদি আরব। বিশেষ করে ইরান-সিরিয়া ইসু গরম হলেই। আর এই রিস্কে ইজরায়েলও যাবে না। কিন্তু এইসব বিষয় এখন একেবারে ঠান্ডা করে দিয়েছে মার্কিনিরা। তারা এইসব ইসু ঠান্ডা করেছে মানে খারাপ কিছু। মানে, মধ্যপ্রাচ্যকে যতদূর সম্ভব সর্বনাশ করা গেছে আরব বসন্ত, নানা সরকার পতন এবং নানামুখী অবরোধ-অন্তর্কলহ ইত্যাদি দিয়ে। এবং মনোযোগ অন্যত্র দিতে হবে। দক্ষিণ এশিয়া এগিয়ে যাচ্ছে। এখন দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায়, দক্ষিণ এশিয়ায়, জাভায় নজর দেয়ার সময়।
শক্তিশালী দেশ থাকলে অনেক হ্যাডম দেখানো যায়। ভারতের শক্তি বাড়ছে, তাদের হ্যাডমও বাড়ছে। পাশাপাশি নির্বাচনের আগে দলিত ইসু নিয়ে সামনে এগুতে তাদের দেশের রাজনীতিবিদদের সবাই খুব আগ্রহী। আর তাদের জাতীয় ঐক্যমত্য দেখে অবাক হতে হয়। এই ঐক্যমত্য একটা দেশে তখনি আসতে পারে যখন দেশের বেশিরভাগ মানুষ দেশ-সচেতনতায় অভ্যস্ত হয়। অথচ এই ভারত আজো অগুণতি দিক দিয়ে সাঙ্ঘাতিক পিছিয়ে আছে। তারা আজো অনেক স্বাধীনতাকামী এলাকাকে শান্ত করে রেখেছে সেনাবাহিনী দিয়ে, তাদের কৃষকরা পৃথিবীতে সবচে বেশি আত্মহত্যা করে।
বলেছিলাম, কিছু একটা হচ্ছে বাংলাদেশকে ঘিরে। বার্মায় যখন রোহিঙ্গাদের মারা হয় বাঙালি বলে, অথবা আসামে যখন মুসলিমদের মারা হয় বাঙালি-মুসলিম বলে, অথবা যখন রামুতে বৌদ্ধমন্দির পোড়ানো হয়, তখন থেকেই মনে হচ্ছে বাংলাদেশকে ঘিরে একটা প্রকান্ড, প্রচন্ড মেরুকরণ হচ্ছে।
আশা করি সর্বশকুনের চোখ তীব্রগতিতে উন্নয়নশীল বাংলাদেশের উপর পড়েনি। এই আশাটুকুই শুধু করি, যে বাংলাদেশ ঘিরে আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে কোন কৃত্রিম মেরুকরণ তৈরির মাধ্যমে কোন একটা 'অবশ্যম্ভাবী-ব্যাকল্যাশ তৈরি কৃত্রিম' সময় ঘনিয়ে আসছে না।
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দারুন মূল্যবান মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা।
আশাটা সত্যি হলেই খুশি হতাম বাকী সকল নাগরিকদের মতোই। কিন্তু না্ চাইলেও মনে হয় জড়িয়ে যেতে হচ্ছে!!!!
কে জানে শেষটা কি হবে?
২৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১২
একজন ঘূণপোকা বলেছেন: ভারত আমেরিকা কুল ওয়ার!!!! টুইস্টটা কি বাংলাদেশ ইস্যুতেই!!!
-------- আমার কেন জানি তাই মনে হইতাছে
২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ। দুজনের মনের বেশ মিলমিল আছে দেখা যায়
ভারতকে শক্ত জবাব বাংলাদেশও দিতে পারবে- শুধু চাই লেজুর বৃত্তি হীন ব্যক্তিত্বদের হটিয়ে দেশপ্রমিক একজন মাহাথির বা আহমেদিনেজাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৫
হেডস্যার বলেছেন:
সমর্থন।