নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে, দেশকে বাঁচাতে জাতির নাতি বিপুল উদ্দমে, হাটা মাঠে ঘাটে চষে বেড়াচ্ছেন। ভাল দলের জন্য তো এটুকে করতেই হবে।
উনি খুব সোৎসাহে বলছেন- আমাদের উন্নয়েনর কথা জনগন জানে না। তাই নাকি! সিটি বিপর্যয়। সাথে নাকি ছিল বিএনপির মিথ্যাচার!!
তাও ভাল। আর তাই শোনা যায় তারই পরিকল্পনায় নাকি বিলবোর্ড কাহিনী হয়েছিল। তাও মাঠে মারা গেল।
তাই এইবার হাটে মাঠে ঘাটে, ঘরে ঘরে, সেই উন্নয়নের বাণী পৌছে দিতেছেন তারা।চরুন আমরাও একটু স্মৃতি হাতরে দেখি- আমাদের গোল্ড ফিশ মেমোরিতে কি কি আছে
বেশী না, মালের কথা মত ৪৫০০,০০০০০০০/- কোটি টাকা মাত্র হলমার্কের মাধ্যমে আওয়ামী (উপদেষ্টার নামও এসেছে) গং সোনালী ব্যাংক থেকে লুটে নিয়েছে!!!
হলমার্ক কেলেংকারী খ্যাত (ছবি) এই দূর্নীতি থুক্কু উন্নতির ধারাবাহিকতা চান কিনা বলুন?
তবে বিপুল উৎসাহে নৌকা মার্কায় ভোট দিন!
শেয়ার বাজারে এক্কেবারে সলিড মাঠে মারা গেছে কয়েক মিলিয়ন লোক। ৯৬র ধারাবাহিকতায় এবং আরও যোগ্যতার সাথে এইবারের শেয়ার কেলেংকারী ঘটিয়েও খোদ প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্ট হিসেবে বহাল ছিলেন আছেন সেই নায়কেরা!!!
বেশী না মাত্র ৫০০০,০০০০০০০/- কোটি টাকা এদিক ওদিক হয়ে নিঃস্ব হয়ে গেছে লাখো লাখো মানুষ। তাদের আবার অর্থ মন্ত্রী সুশীল গালি দিয়েছেন ফটকাবাজারী বলে।
আপনি যদি ফটকাবাজারী হোন, আপনি যদি এই লুটপাটের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে চান- মাহ উৎসাহে ভোট দিন নৌকা মার্কায় তাদেরই!!
বিডিআরের ঘটনায় দেশ হারিয়েছে চৌকষ ৫৭ জন সেনাঅফিসার !
সকলেই সব জানেন!
BDR Carnage - Inquiry Report by A Brigadier General
তাই শূধূ এটাকুই বলবো এই ধারাবাহিকতা চাইলেও .....
বিদ্যুতের উৎপাদন বেড়েছে ঠিকই। কিন্তু ছয়দফা বিধ্যুতের দাম বাড়িয়ে জনতার নাভিশ্বাস উঠিয়ে, চর্তমূখি ভর্তুকি দিয়ে যে তুঘলকি কান্ড হয়েছে-
তার ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে চাইলৈ .....
পদ্মাসেতুতে যে বিশ্ব ব্যাপি দেশের নামে করংক লেপা হল- একজন ব্যক্তি হয়েগেল দলের চেয়ে দেশৈর চেয়ে বড়!!!!!
সকালে ্ক বিকালে আরেক প্রগলভতা, প্রহসনের যে ভাবমূর্তি তৈরী হল (সমসায়িক দৈনক সমূহ দ্রষ্টব্য) তার ধারাবাহিকতা চাইলে...
মাঝ সড়কে দিনদুপুরে বিশ্বজিতদের মঞ্চায়নের ধারাবাহিকতা চাইলে...
দ্রব্যমূল্যের পাড়লা ঘোড়ার গতি ৫ বছরের থামাতে পারেনা। এর ধারাবাহিকতা চাইলে.......
ক্রমশঃ
আর পারিনা গুরু সেই নার্সারী থেকে শূরু আর কত বলব.......আপ্নেরা পারলে যুক্ত করেন......
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তো কেউ ভালা না.....! তো করবেন কি ইন্ডয়া গিয়া বইসা থাকবেন?
উপরের উল্লেখিত ঘটনার বাইরে হাজারো লাখো ঘটনা আছে যাতে দূর্নীতি অত্যচার আর ব্যর্থতার ইতিহাস লিপিবদ্ধ!
মানুষ যখন দুটোই মন্দ নয় মন্দের মাঝৈ ভালোকে বেছে নেয়!
বিএনপি পোন্দে বাঁশ দিবো তবে কি আপনি হলমাখের সুবিধাবাদী!
বা শেয়ার বাজারের ফলভৌগী!!!!!!!!
তবেতো আপনিই শুধু ভালা বুঝেন
২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩২
হেডস্যার বলেছেন:
এক চোখা দৃষ্টিতে মূল্যায়ন করলেন। আওয়ামীলীগ বিএনপি বুঝি না....এই সরকারে আমলে যে উন্নয়ন যথেষ্ট হইছে তাতে কোন সন্দেহ নাই।
তবে খারাপ যেইখানে করছে সেইটা রে খারাপ না বইলা মহা খারাপ বলা যাইতে পারে।
এক শেয়ার বাজারেই তো....বাঁশ দিয়া দিছে পাবলিকরে...
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভাই আরেক চোখতো খুলতেই পারতাছিনা
দেখতো হবে এক চোখেই!
হ্যা উন্নয়নতো হয়েছেই! যারা নিস্ব ছির আজ শূধূ কোটি না হাজার কোটি পতি!!!
দলের যাদের পোয়াবারো তারা শূণ্য জিরো থেকে হিরো হয়ে গেছে!!
অথচ আজও প্রকৃত আওয়ামীলিগার এভং সত যারা দেখি বর কষ্টই দিনাতিপাত করছে।
কিন্তু তাদের কথা কি কেউ শোনে? তাদের মতের কি কোন মূল্যায়ন আছে?
শুধু শয়ার বাজার দেখলেন?
সোনালী ব্যাংক নাকি ৩০৯ বছর লাগব ধাক্কা কাটাইতে!!!! কি বুঝলেন?
কুইক রেন্টাল নিয়া দলান্ধ না হইলেঅবশ্যই সমালোচনা করবেন....তা কি যথাযথ ছিল!!! না দলীয় উদরপূর্তির ভ্যবস্থা ছিল- যার দায় বহন করছি আম জনতা!!!!!!!দফায় দফায় বিদ্যুতের দাম বাড়িয়ে!!!!
সেই কথাইতো বলছি...তবে আর কি চলুন..
৩| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৫১
বিডি আমিনুর বলেছেন: বাঁশ খাওয়ার ধারাবাহিকতা রাখতে নৌকা মার্কায় ভোট দিন!
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বাঁশ শুধূ বাশ নয়.. আইক্কাঅলা !!!!!!
আর কত নির্লজ্জ হলে জাতি হবে নির্লিপ্ত!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! কোন এক গানের মাঝের লাইনটাই শুধু মনে পড়ছে....
৪| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩১
স্বাধীকার বলেছেন:
আর্থিক ডাকাতির সাথে আম্লীগের সম্পর্ক ঐতিহাসিক।
ওরা মক্কা/ভারতের খাজা বাবার দরবার থেকে তওবা করে আসলেও ডাকাতি থেকে সরে আসতে পারবেনা কোনোদিন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর থেকেই শুরু হয়েছে এখনো চলবে।
জনগণের কাপড় খোলা এখন বাকী রেখেছে আম্লীগ। অথচ এই প্রায় উলঙ্গ জনতাকে আবারো বলছে তাদের ভোট দিতে। ওদের জন্য থুতুঁ দিলেও কম হয়ে যায়। যার যত ছেড় জুতা আছে সংগ্রহে রাখুন, ভোট ভিক্ষার জন্য এই ডাকাতলীগকে জুতাপেটা করুন সর্বত্র।
ডুবন্ত নৌকার ফাটাতলায় ঠেকা দিতে তথ্যবাবার আগমন বাংলার মানুষ সাধুবাদ জানাতে পারছেনা। কারণ লুট হওয়া অর্থ, শেয়ার বাজারে নিঃস্বজনতার গগণবিদারী চিৎকারের সময়, হলমার্কের অর্থ ডাকাতির সময় এই তথ্যবাবাকে কোনো কথা বলতে দেখা যায়নি। অবশ্য ডাকাতির অর্থের চূড়ান্ত গন্তব্যটি জানা যাবে ক্ষমতার পালাবদলে-তখন এই নিঃস্ব জনতা ডাকাতদের উলংগ করে পথে ছেড়ে দিবে!!
আগামী নির্বাচনে এই আওয়ামী ডাকাতদের ভোট দেওয়া আর স্বেচ্ছায় বিষপান-একই কথা।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আগামী নির্বাচনে এই আওয়ামী ডাকাতদের ভোট দেওয়া আর স্বেচ্ছায় বিষপান-একই কথা।
দশ কথার এক কথা!!
কিন্তু আমাদের নতুন বোতলে পুরানো মদের মদিরার আহবান শুনেতো হেসেই খুন!!
একই ষ্টাইল, একই ডায়ালগ
একই আবেগ!!!
তবে আর নতুন প্রজন্ম হইলে কনে
৫| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৬
ম্যাংগো পিপল বলেছেন: শেয়ার বাজারে কারসাজি করে আমাকে নি:স্ব করে ফালাইছে
চার-পাঁচ মাস আগেও বিদ্যুত বিল দিতাম ৩৭৫-৪২০
গত দুই মাস ধরে বিল দিচ্ছি ৮২০-৯৫০ ব্যবহার প্রায় আগের মতই
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: খালি আপ্নে না! আহা কত শত লোক.. তাদের মূখের দিকে তাকানো যায় না।
২ জন তো আত্মহত্যাই করল!!!
আর বিদ্যুতের যে উন্নয়ন তারা বলে শুনে বোবা হয়ে যাই!!!
যে মাল ৫ টাকায় বানানো যায় ৬ দফায় তার দাম ৫০ টাকা বানাইয়া তায় আবার ভর্তুকির ১০ ট্যাকা যোগ কইরা কয়- দেখ দেখ তোদের কত উন্নতি কইরা দিছি!!!!!( (
সেইরাম উন্নয়নের জোয়ারের আহবানে মনে হয়না কেউ সাড়া দিব-সিটির মতোই!!!!
৬| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪৯
রোজিনা৪০ বলেছেন: গতবার তত্বাবধায়ক ছিল ২ বছর। তারপর দেশে সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন হয়েছিল। কিন্তু এবার আমরা তত্বাবধায়ক চাই্, সেইরাম ভাবে যাতে করে ৪ বছর থাকে। তাহিলে নির্বাচন সুষ্ঠু নির্বাচন হবে্, কাহারো কোন আপত্তি থাকবে না।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:১৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সব গন্ডগোলের মূলে শেখ হাসিনা।
তাঁরই আন্দোলনের ফসল, তারই লোভ আর স্বার্থচিন্তার বলি হলো মাত্র।
জনতাকে গুনতে হলো ১৭৩ দিনের হরতাল
জ্বারাও পোড়াও, ভংচুর।
আর্থক হিসেবে গড় ক্ষতি ৯৭ হাজার কোটি টাকারও বেশি!
আর এবার আদালতের আংশিক রায় নিয়ে আবারও জাতিকে বিপজ্জনক মোড়ে ঠেলে দিলেন তিনি।
গত ত্ত্ববধায়কও নাকি তারই আন্দোলনের ফসল ছিল!
সো বুইজা শুইনা ....বলা হয় আতাতে আসা উদ্দিন গং আতাতেই এক্সিট প্লানে তাঁকে ক্ষমতা দিয় গেছে...
এবার কি তবে রিভার্স হবে????
গণতন্ত্রের নামে এরচে বড় ভন্ডামী আর কেউ কি করতে পারবে!!!!
৭| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:০৫
ঢাকাবাসী বলেছেন: সামনে কি আছে আল্লাহ মালুম।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:১৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আল্লাহই শান্তির মালীক।
আমরা আমজনতা এই দোয়াই করি দেশে শান্তি বিরাজ করুক।
৮| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪১
rafiq buet বলেছেন: হেডস্যার বলেছেন:
এক চোখা দৃষ্টিতে মূল্যায়ন করলেন। আওয়ামীলীগ বিএনপি বুঝি না....এই সরকারে আমলে যে উন্নয়ন যথেষ্ট হইছে তাতে কোন সন্দেহ নাই।
তবে খারাপ যেইখানে করছে সেইটা রে খারাপ না বইলা মহা খারাপ বলা যাইতে পারে।
এক শেয়ার বাজারেই তো....বাঁশ দিয়া দিছে পাবলিকরে...
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:২২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এক চোখ তো মনে হয় আপনাদেরই...
এই ৫ বছরে শূধু শৈয়ার বাজারই দেখলেন...
হলমার্ক ????সব বাদ শুধূ এটা বলেন এটা কি সত্যি নয়?
তবে আপনার দৃষ্টিটা আগে খুলুন।
৫ সিটির জনরায়কেও অপমান করেছেন প্রধানমন্ত্রী..তাদের জ্ঞান বোধকে প্রশ্নের মূখ েফেলে..
আর সরকারের রুটিন ওয়ার্ককে যদি উন্নয়েনর ফিরিস্তিতে তুলে ধরেন- ধরতে পারেন- তবে পাবলীক বড় সচেতন!!!!!
দেখলেন না বিলবোর্ড কিসসায় কি লজ্জ্বাই না পেতে হল!!
৯| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫০
চলতি নিয়ম বলেছেন: আমার একটা প্রশ্ন ছিল; ছাগ সম্প্রদায় বিডিআর ঘটনার জন্য এই সরকারে দায়ী করে কেন ??
যে কেউ উত্তর দিতে পারেন ।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:২৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যারা যুক্তি তথ্য প্রমাণ এবং সাধারন বোধের বাইরে হাম্বা রংয়ে রঙিন তারাই বোধকরি ছাগ সম্প্রদায় ভুক্ত!!!
নইলে এমন ছাগবান্ধব প্রশ্ন করে কি করে???
বিগ্রডিয়ার সাহেবের রিপোর্টটি পড়ুন। লাইন টু লাইন উত্তর খুজুন। তারপর আপনিই বলুন- দায় কার কতটুকু।
আর দলকানা হলে খুদাপেজ!!!!
১০| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৪
চলতি নিয়ম বলেছেন: লেখক সাহেব, আমি ক্লাস এইট পাশ আর মেট্টিক ফেল তাই আপনার ইংলিশ রেফারেন্স পইরা বুঝতে পারি নাই, যদি বাংলায় ১/২ লাইনে বুঝায় দিতেন।
আমি পাগল ও না শিশু ও না। সো......
কালকে দেখলাম কলিকাতা হারবালের এক ক্যানভাসার গুলিস্থানের মোরে পান্ডার তেন বিক্রি কর্তেছে....আর আইজকা দেখি........
একটা সুখবর দিয়া যাই: আইজকা কসাই কাদেরের ফাসীর রায় হইছে।
একটা খারাপ খবর দিয়া যাই: দন্ডপ্রাপ্ত রাজাকার গুলারে মুক্ত করতে সরকার পরিবর্তনের বিকল্প নাই।
শেষের কথা গুলা আমার না কিন্তু খিয়াল কৈরা।
আমার কথা: ছাপায় খাম্বা ঢুকার পরে বাঙ্গালীর খায়েশ হইছিলো আস্ত ব্রীজ ঢুকানোর। এখন খায়েশ হইছে পুরা দেশ ঢুকানোর, ঢুকাক, আমার কি সইতে পরলেই হয়।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তাইলে আর আপনার বুইঝা দরকার নাইক্যা!!!
যেমনে আছুইন তেমনে থাকুইন
কাদেরর সুখবর দিয়া কি গো-আজমের সাথে হাম্বা পিরীতির ণ্যাঞ্জা লুকাইতে চান???????
কাদেরের একবার ফাসি হলে গো-আজমের তো ১০০ বার হওয়া দরকার। তারে ৯০র নামে মুক্তি দিলেন ক্য????
: ছাপায় খাম্বা তো খাহেশ ছিল্ কিন্তু বাস্তবে আস্ত ব্রীজ যাওয়ার পরও আপনাদের যখন হুশ হয় না, সাড়ে চার হাজার কোটি টাকার, হলমার্ক,কেলেংকারী ৫ হাজার কোটি টাকার শেয়ার কেলেংকারীর পর্রো যখন কিছূই ঢুকার অনুভূতি হয়না....
শিক্ষকদের পিটানো, বিশ্বজিতের মৃত্যু, হত্যা, গুম কিছূই যখন বোধকে জাগায় না- সেরাম নির্বোধের সাথে তক্কে যাওয়া সময়ের অপচয় বৈ নয়।
কথায় বলে না এককান কাটা রাস্তার পাশ দিয়া লুকায়া চলে!
আর দুই কান কাটা রাস্তার মাঝখান দিয়া বুক ফুলায়া চলে-
হাম্বা এবং তার অনুসারীরা শেষের দলের ......
১১| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫৪
রাজীব দে সরকার বলেছেন: উন্নতি হয়েছে অস্বীকার করবোনা
রেমিট্যান্স, বিদ্যুত, অর্থনীতি ও আন্তর্জাতিক অনেক ইস্যুতেই দেশ অনেক এগিয়েছে, তবে অনেক জায়গা তেই সরকারের অনেক ব্যার্থতা আছে, যার জন্য জনগণ অনেক ভোগান্তির স্বীকার হয়েছে
যাইহোক ব্যালটই সরকারের প্রতিদান দেবে
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ব্যলটে প্রতিদানের স্যাম্পল দেইখাইতো সরকারের লোম্বা খাড়া!!!!!
আর তাইতো এত বাহানা!!!
এই পয়েন্ট অভ নো রির্টান না আওয়ামীলীগকে ভাল নাম দেবে না দেশ জনতার স্বস্তির কারণ হবে। তবে এর দায় থেকে আওয়ামীলীগ কোনদিনই মুক্তি পাবে না।
১২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৩৬
খাটাস বলেছেন: লীগ নিয়ে এসব অভিযোগ ই সত্য। সব সরকারের আমলেই উন্নয়ন আর অনুন্নয়ন দুইটাই হয়, এটা একটা স্বাভাবিক ব্যাপার । সেটার তুলনায় বলা যায়, সফলতা বা বেরথতা। লীগ সরকারের উন্নয়নের চেয়ে অপ কর্মের পরিমান যেয়ে বহু গুন বেশি তা বি এন পি বা বা লীগ বিদ্বেষী রা না বললে ও সাধারণ বুদ্ধি বিবেক সম্পন্ন যে কোন মানুষের ই বোঝা উচিত, আর না বুঝলে সে অবশ্যই নিতিহিন এবং দলান্ধ।
কিন্তু কথা সেটা না। বি এন পি যেহেতু জামাতের সাথে জোটে আছে, সেখানে তারা ক্ষমতায় গেলে তো জামাতের যুদ্ধাপরাধী গুলো ছাড়া পাবে, হয়ত মুক্তি যোদ্ধাদের বিচার করা হবে- এধরনের কটূক্তি কোন এক বিরোধী নেতার মুখে শুনেছিলাম। বি এন পি যেখানে দলিয় বলিষ্ঠ টা দেখিয়ে একটা নির্দিষ্ট বক্তব্য দিতে পারছে না জামাত কে নিয়ে, সেখানে তাদের ওপর নির্ভর করা কত টুকু যুক্তি যুক্ত? তারা ক্ষমতায় গেলে দেশ কে যে তারা পাকিস্তান বানাবে না, প্রতিহিংসার আগুনে জঙ্গি হামলা শুরু করবে না - তার নিশ্চয়তা কি? বি এন পি দেশ কে কি দিতে চায়? বা বি এন পি কে ভোট দিলে জাতি কি পাবে, জানতে চাই?
দয়া করে ট্যাঁরাবেকা উত্তর দিবেন না লিগার দের মত। লীগ কে ভোট দিলে কি লাভ সেই প্রশ্ন ও করবেন না প্লিজ। বি স্পেছিফিক।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: শুধূ বিবেনপি নিয়ে যা বলেছেন তাই চলুন ব্যখ্যা করি..
আপনি বলেছেন...
"বি এন পি যেহেতু জামাতের সাথে জোটে আছে, সেখানে তারা ক্ষমতায় গেলে তো জামাতের যুদ্ধাপরাধী গুলো ছাড়া পাবে, হয়ত মুক্তি যোদ্ধাদের বিচার করা হবে- এধরনের কটূক্তি কোন এক বিরোধী নেতার মুখে শুনেছিলাম।
-যদি হয়তো এক আজব জিনিষ এ দিয়ে সকল অসম্ভবকে সম্ভব করানো যায়!
বাস্তবতায় আসুন- জামাতকে নিয়ে অতীতে ৯৬ থেকে বা এরও আগে ৮৬র নির্বাচনে আওয়ামী ভূমিকাকে কিভাবে মূল্যায়ন করেন।?
তাদের সবই স্বার্থ ক্রেন্দ্রীক-তাদের আচরনে প্রমাণীত।
শুধু এক বিরোধী নেতার শূখের কথা বুঝলেন আর লাখৌ মানুষৈর মনে যে আওয়ামীলীগ তার স্বার্থে কাল জামাতের সাথেও জোট করতে পারে- সেই আওয়াজ কি কানে যায়? বা আপনার বোধে বর্তমান !!!!!
বি এন পি যেখানে দলিয় বলিষ্ঠ টা দেখিয়ে একটা নির্দিষ্ট বক্তব্য দিতে পারছে না জামাত কে নিয়ে, সেখানে তাদের ওপর নির্ভর করা কত টুকু যুক্তি যুক্ত?
>>হ্যা। এটা বিএনপির ভয়ানক রকম দুর্বলতা। এবং তাদের কৌশলগত ব্যর্থতাও বটে। আওয়ামী ষ্টাইলে হলেও তাদের অবস্থান স্পষ্ট করা উচিত ছিল। অবশ্য বেগম জিয়া নিজেই তা করেছেন। কিন্তু আওয়ামী ঘেষা এবং প্রভাবিত হওয়ায় মিডিয়া তাকে আউট অব ফোকাস করে রেখেছ।
তিনি ষ্পস্ট প্রকাশ্যে জনসভায় বলেছেন যুদ্ধাপরাধীর বিচার তিনি করবেন।
এখন বিষয়টা জটিল আবার সহজ। আওয়ামীলীগে ছুপা রাজাকারদের লিষ্ট নিশ্চয়ই আপনার জানা আছে। যারা নৌকার সীল লাগাইয়া নিজেদের মুক্তিযুদ।ধায় কনর্ভাট করেছে বা চেষ্টা করছে...তাদের বিচার শুরু হলেই আবার আওয়ামী চিৎকার শুরু হবে এই সরকার মুক্তিযুদ্ধাদের হয়রানী করছে ব্লা ব্লা ব্লা..
আপনি বলুন হাসিনার মেয়ের জণ্য্য কি ছেলে অভাব ছিল?
যে রাজাকারের ছেলে সাথেই বিয়ে দিতে হল!!
সতভাবে ভাবলে এই একটা পয়েন্টই তাদের রাজাকার নিয়ে কিছূ বলার নৈতিক ভিত্তি নাই করে দেয়!
কিন্তু তা বলার বা মানার মতো ভব্যতার রাজণীতি আজও শুরু হয় নি- তাই গলাবাজি আর কুযুক্তি দিয়েই খেলা এখনো চলছে।
"তারা ক্ষমতায় গেলে দেশ কে যে তারা পাকিস্তান বানাবে না, প্রতিহিংসার আগুনে জঙ্গি হামলা শুরু করবে না - তার নিশ্চয়তা কি?"
>> তারাতো মনে হয় এইবারই জীবনে প্রথমবার ক্ষমতায় যাচ্ছে না! তাই না।
বাংলাদেশে সর্বাধিকবার সরকার পরিচলনা সহ দীঘ সশয় দেশ পরিচালনার ইতিহাস বিএনপিরই।
তবেতো এতদিনে পাকিস্তানের পতাকায় উড়ার কথা ছিল ! ছীল নাকি? কিন্তা তা কি হয়েছে?
সুতরাং আওয়ামীলিগের আবেগী ব্লাকমেইল, এবং মানুষকে বিভ্রান্ত এবং উত্তেজিত করার রাজণীতির দিন শেষ হয়ে আসছে- এটা আওয়ামীলীগ যত তাড়াতাড়ি বুঝবে তাদেরও মঙ্গল দেশেরও মঙ্গল।
আর জঙ্গী হামলা তত্ত্ব এবং প্রোপাগান্ডা যে তাদেরই আরেক গোয়েবলষীয় ষ্টাইল তা দলকানা ছাড়া চোখ খোলা সাধারন যে কোন মানুষই জানে বুঝে মানে।
শায়খ আবদুর রহমান কোন বিএনপি নেতার আত্মীয় হলে ভাবুনতো কি অবস।তা হত!!!!
অথচ আওয়ামী দুলাভাই (মির্জা আজমের) হবার কারণে টু শব্দটি নেই, অথচ উল্টো দোস বিএনপির ঘাড়ে চাপানোর চেষ্টা!! উদোর পিন্ডি বুধোর ঘাড়ের মতো
ক্লিনটনের সফরে আওয়ামী সরকারের উদ্যোগে যেভাবে দেশে আলকায়েদা লিফলেট বিতরন করা ঞয়েছিল তা ।াত্মঞাতি কোন সরকার ছাড়া সুস্থ কারো দ্বারা তা অসম্ভব ছিল্ অথচ তারা নিজেরাই যেন দেশের জন্য ভয়ানক আন্র্তজাতিক হুমকিকে সরকারী পৃষ্ঠপোষকতায় দাওয়াত করছিল!
এটাকে ঢঅকতেই কি বিএনপির উপর জঙ্গীবাদের জুজু র বয় দেখানো হচ্ছে????
বেবে দেখূনতো!! নিশ্চয়তা আর বাস্তবতার তফাতটুকু কোথায়?
১৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৬
মাজহারুল হুসাইন বলেছেন:
বিএনপি প্রতিহিংসার রাজনীতি করলে দুলাভাই এর জন্য শালাকে ধরত ।
ভারতের অস্ত্রের জন্য ভারতীয় দালালদের ধরত ।
আপনারা জঙ্গিদের মৃত্যুদন্ডের রায় পাবেন ।
যমুনা সেতুর পর পদ্মা সেতু পাবেন ।
স্থিতিশীল শেয়ার বাজার পাবেন ।
ফোকলা ব্যান্ক দেখতে হবে না । ব্যান্ক চালাতে বিশ্বব্যান্কের ধর্ণা দিতে হবে না !
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এগুলৌ তারাও ভাল করেই জানে।
কিন্তু ওই যে , মানুষকে বিভ্রান্ত করার, উত্তেজিত করে ফায়দা হাসিলের রাজণীতি!
তারা মাত্র দুবার এরৌ দুবারই শেয়ার কাজার নাই!!!
এইবারতো তাতে ওতে কিছু যুক্তি যে লিষ্ট করারও একটা লিষ্ট লাগবে
নিজেরদের দুর্বলতা ঢাকতেই অন্যকে জোর গলায় চোর বলতে হয়- এটা তো নতুন না সনাতন সত্য।
তাই তাদের উচু গলা কেবলই শংকা আর বিরক্তির জন্ম দেয়।
১৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৫
খাটাস বলেছেন: বাস্তবতায় আসুন- জামাতকে নিয়ে অতীতে ৯৬ থেকে বা এরও আগে ৮৬র নির্বাচনে আওয়ামী ভূমিকাকে কিভাবে মূল্যায়ন করেন।?
জামাত ইসলামের ব্যানারে রাজনিতি করায় ইসলাম প্রিয় একটা বিরাট গোষ্ঠী জামাত কে সমর্থন করে। জামাত বাংলাদেশে রাজনিতি শুরু করার পর তাদের অনুসারি গোষ্ঠী সৃষ্টি হলে ও জামাতের পক্ষে একা সরকার গঠন করার মত সমর্থন , তখন ও ছিল না, এখন ও নেই। তবে সহযোগী হিসেবে জামাত একটা বেশ শক্ত দল ছিল।
লীগ নিজ স্বার্থে জামাত এর সাথে আতাত করেছিল শক্তি বাড়াতে। জামাত ও নিজেদের দল এর স্বার্থে লীগের সাথে ছিল। যদি ও জামাত এর নেতারা রাজাকার তা নিয়ে লীগ দের তখন দেশ প্রেম জাগে নি, যেমন এখন জেগেছে। পরবর্তীতে জামাত ও লীগ তাদের পরস্পরের স্বার্থ রক্ষার্থে বেরথ হলে তাদের আতাত ভেঙ্গে যায়। বি এন পি নিজেদের শক্তি বাড়াতে জামাতের সাথে আতাত করে শক্তিশালী হয়ে উঠলে মুলত জামাত লীগের মাথা বেথার কারন হয়ে দাঁড়ায়। তাই বর্তমান লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় জামাত কে ধ্বংস করলে তাদের মাথা বেথা কমে যাবে বিধায় ই যুদ্ধাপরাধের বিচারের উদ্যোগ নিয়েছে। কিন্তু তাদের নিজ শত্রু নিধনের জন্যই হোক আর দেশের শত্রু সাধনের চেষ্টায় হোক, যুদ্ধাপরাধের বিচার করছে। তবে মুলত এখানে তাদের দলিয় স্বার্থ টাই জড়িত। কিন্তু রাজনিতি এমন একটা পর্যায়ে চলে এসেছে যে তাদের স্বার্থ আর দেশের সধারন মানুষের দাবি এক হয়ে গেছে। যার সুদূরপ্রসারী লাভ টা লীগের ই হবে। তবু ও সাধারণ মানুষ যুদ্ধাপরাধীর বিচার চায়।
তবে লীগের এই দলিয় স্বার্থের বিচারের জন্য জামাতের সাথে বি এন পি এর আতাত মোটেই যৌক্তিক হয়ে যায় না। বি এন পি জামাতের সাথে বর্তমান আতাত দুটি জিনিসের দিকে ইঙ্গিত করতে পারে।
প্রথমত , হয় বি এন পি মনে করে যে জামাত এর নেতারা যুদ্ধাপরাধী নয়, তারা নির্দোষ অথবা বি এন পি কৌশল গত দিক থেকে যথেষ্ট কৌসুলি নয়। যে কৌশল ৮৬, ৯৬ এ লীগ নিয়েছিল, তা যে ২০১৩ এর সাথে মানান সই নয়, এটা কি বি ন পি বুঝতে পারছেনা। কারন জামাতের রাজনিতি যেখানে প্রশ্নবিদ্ধ ব্যাপক ভাবে, এবং এটা বর্তমানে একটা জাতীয় ইস্যু, সেখানে জামাতের সাথে আতাতের কৌশল বি এন পি র রাজনৈতিক কৌশল এ বেরথতার ইঙ্গিত দেয়।
তবে আপনি নিজে যদি মনে করেন, যে জামাতের নেতারা রা রাজনীতির স্বীকার তারা যুদ্ধাপরাধী নয়। আপনার বিপক্ষে হলে ও সাদরে আপনার যুক্তি শুনব একজন সাধারণ মানুষ হিসেবে- এ আমার মতামত।
দেশ প্রেমের রাজনীতির কথা বাদ ই দিলাম, কারন কোন দল ই দেশের জন্য রাজনিতি করে না। তবে কারন যদি দ্বিতীয় হয়, তাহলে বলব যে দল রাজনিতিতে কৌশল গত দিক থেকে বেরথ, তার ওপর বিশ্বাস করি কিভাবে? ভরসা করি কিভাবে?
শুধু এক বিরোধী নেতার শূখের কথা বুঝলেন আর লাখৌ মানুষৈর মনে যে আওয়ামীলীগ তার স্বার্থে কাল জামাতের সাথেও জোট করতে পারে- সেই আওয়াজ কি কানে যায়? বা আপনার বোধে বর্তমান !!!!!
হ্যাঁ ভাই লীগ এটা ও করতে পারে জানি। তবে জুদ্ধপরাধের বিচারের জন্য লীগ তরুন দের সহ দেশের একটা বিরাট অংশের সাপোর্ট পেয়েছে। যদি তারা জামাতের সাথে আতাত করে তবে আকদিকে যেমন এদের সমর্থন হারাবে, অন্যদিকে জামাতের সমর্থক সহ হেফাজতের আন্দোলনের সমর্থন কারি একটা বিরাট গোষ্ঠীর সমর্থন পাবে। লীগ নিজেই ঠিক করবে, কোন অংশের সমর্থন সে চায়, কোন টা তাদের দল কে লাভবান করবে। তবে লীগ যদি এখন জামাতের সাথে আতাত করে তাদের অনেক স্থায়ী সমর্থক ও চলে যাবে। টাই তারা এই রিস্ক এখন নেবে বলে মনে হয় না। তবে তারা যদি তা করে, আমি নিজে সেদিন বি এন পি তে যোগ দিয়ে রাস্তায় নামব। আমার ধারনা শুধু আমি না, আমার মত অনেক মানুষ ই বি এন পি কে সমর্থন করবে।
অবশ্য বেগম জিয়া নিজেই তা করেছেন। কিন্তু আওয়ামী ঘেষা এবং প্রভাবিত হওয়ায় মিডিয়া তাকে আউট অব ফোকাস করে রেখেছ।
তিনি ষ্পস্ট প্রকাশ্যে জনসভায় বলেছেন যুদ্ধাপরাধীর বিচার তিনি করবেন।
হ্যাঁ জানি লীগে ও অনেক রাজাকার আছে, মিডিয়া ও কিছুটা বায়াসড। কিন্তু খালেদা জিয়া তার এই কথার দ্বারা কি বোঝাতে চাচ্ছেন? এখন তাহলে কাদের বিচার হচ্ছে? তারা কি নির্দোষ? রাজনীতির স্বীকার?
তারা ক্ষমতায় গেলে দেশ কে যে তারা পাকিস্তান বানাবে না, প্রতিহিংসার আগুনে জঙ্গি হামলা শুরু করবে না - তার নিশ্চয়তা কি?"
>> তারাতো মনে হয় এইবারই জীবনে প্রথমবার ক্ষমতায় যাচ্ছে না! তাই না।
বাংলাদেশে সর্বাধিকবার সরকার পরিচলনা সহ দীঘ সশয় দেশ পরিচালনার ইতিহাস বিএনপিরই।
অতিতের রাজনৈতিক পরিস্থিতি আর বর্তমান পরিস্থিতি এক নয়। ২০০১ এ জামাত বি এন পি এর সাথে থাকলে ও কিন্তু ইসলামী আইন প্রতিষ্ঠার রাজনিতি করে নি। বর্তমান পরিস্থিতিতে ইসলামী আইন প্রতিষ্ঠা জামাত শিবির সহ অন্যান্য ইসলামী সংগঠন যেমন হেফাজতি ইসলামের অন্যতম একটা দাবিতে পরিণত হয়েছে। তাদের সমর্থনে ক্ষমতায় গিয়ে যদি বি এন পি ইসলামী আইন প্রতিষ্ঠা না করে, তখন জামাত ও অন্যান্য সংগঠন গুলো মেনে নেবে? তারা তো তখন বি এন পি কে কাফির বলে কাফির বধে জঙ্গি কার্যক্রম শুরু করবে? যার ছটা কিছুটা এখন দেখতেই পারছেন। সাধারণ মানুষের শান্তি আসবে এতে?
আর যদি বলেন দেশে ইসলামী আইন প্রতিষ্ঠা হবে, তাহলে বলব, যারা ৭১ এ খুনি রাজাকার, যারা ধর্মের নামে মানুষ হত্যা করে, তাদের হাতে ইসলামী আইন এর বাস্তবায়ন হলে দেশ কি তারা পাকিস্তান বানাবে না? কারন তারা তো চায় ই নি বাংলাদেশের জন্ম হোক।
ভাই বলতে পারেন, যে আমি ইসলামী আইনের বিরোধিতা করছি। সত্যি কথা বলতে আমরা এমন মুসলিম যে কিছুটা ফাঁক রাখার জন্য গন্তন্ত্র পছন্দ করি, জানি এটা ধর্মীয় দিক থেকে দোষের। কিন্তু সেই ফাঁক টাকে সাধারণ জনগণ মোটেই খুব বেশি অপবেবহার করতে চায় না, অন্তত যারা সাধারণ মুসলিম। এই ফাঁক টা মুলত ব্যাবহার করে প্রগতির নামধারি অপ সংস্কৃতির চর্চা কারি তথাকথিত সুশীল রা।
তবু ও ইসলামী আইন সাদরে গর্বে মেনে নেব। কিন্তু আসলেই ইসলামী মনভাবাপন্ন মানুষ কারা? সেই ভয়ে শঙ্কিত ভাই।
শায়খ আবদুর রহমান কোন বিএনপি নেতার আত্মীয় হলে ভাবুনতো কি অবস।তা হত!!!!
অথচ আওয়ামী দুলাভাই (মির্জা আজমের) হবার কারণে টু শব্দটি নেই, অথচ উল্টো দোস বিএনপির ঘাড়ে চাপানোর চেষ্টা!! উদোর পিন্ডি বুধোর ঘাড়ের মতো
হ্যাঁ বি এন পি নেতার আত্মীয় না হয়ে ও দোষ টা লীগ সুকৌশলে বি এন পির ওপর চাপিয়েছে। আমি নিজে ও যে তাই বিশ্বাস করি ভাই। জামাত এর সাথে বিভিন্ন জঙ্গি সংগঠন গুলোর সম্পৃক্ততার অভিযোগ টা মুখে মুখেই প্রচলিত। জামাত নিজে থেকে সে ব্যাপারে তো কোন ব্যাখ্যা দেয় নি। উল্টো বি এন পি জামাতের সাথে থেকে নিজে কে সেই অভিযোগের দোষে দুষ্ট করেছে।
ভাই আমরা কিন্তু রাজনিতি নিয়ে কথা বলছি। রাজনিতিতে মানুষ কে মোটিভেট করা অনেক বড় একটা ব্যাপার। লীগ মানুষ কে বুঝিয়েছে বি এন পি জঙ্গি বাদের সাথে সম্পৃক্ত। কিন্তু বি এন পি তাদের অবস্থান টা ঠিক ভাবে ব্যাখ্যা করতে পারে নি, বরং জামাতের সাথে আতাত সাধারণ মানুষের লীগ দ্বারা মোটিভেটেট বিশ্বাস কে শক্ত করেছেন। এটা কি রাজনৈতিক দল হিসেবে লীগের চেয়ে দলের কৌশল গত বেরথতা নয়?
ভাই এটা মার্কেটিং এর যুগ। প্রচারেই প্রসার। কোন দল ভাল তা আমাদের দেশের রাজনিতিতে এখন আর মুখ্য নয়। যে যত বেশি কৌসুলি, সে তত বেশি পাবলিক সাপোর্ট পায়। আমাদের দেশের মানুষ এখন ও এত বেশি রাজনৈতিক সচেতন নয়, যে অতিত দিয়ে কোন দল কে বিচার করে। বর্তমান ই আমাদের দেশের রাজনৈতিক দলের বিচারের জন্য জনগণের মাপকাঠি।
আপনি যদি ব্লগে আমার বিচরন দেখে থাকেন, তবে আশা করি জানেন , আমি লীগের ঢোল বাজাতে আসি নি। যা সত্যি মনে হয়েছে, তাই বলেছি। সাধারণ নাগরিক হিসেবে বি এন পি আমাদের কি করতে পারে, তা জানতে এসেছি।
জামাত সম্পর্কে আপনার মতামত চাই, লোকে কথা না ভেবে আশা করি নিজের বিশ্বাস টা জানাবেন।
শুভ কামনা।
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বি এন পি কৌশল গত দিক থেকে যথেষ্ট কৌসুলি নয়। যে কৌশল ৮৬, ৯৬ এ লীগ নিয়েছিল, তা যে ২০১৩ এর সাথে মানান সই নয়, এটা কি বি ন পি বুঝতে পারছেনা।
এইটা ভাল বলেছেন। আওয়ামীলীগ যতটা কৌশলে প্রতিপক্ষকে কাবু করতে পারে বিএনপি সে তুলনায় বেশ পিছিয়ে। অনেক আগেই বোঝা উচিত ছিল ভিবষ্যতে আওয়ামীলীগ কোন কোন পথে হাটতে পারে। সে অনুপাতে তাদের প্রিপারেশন প্রায় শূণ্য লেভেল।
এর সাথে আছে আন্তর্জাতিক ডিভাইড এন্ড রুলে পলিসি মেকিং প্লান। যেহেতু তারা ভারত অনুরাগী তাই তাদের পরিকল্পনায় রএর সাহায্যও অবধারিত। ভারতীয় নেতাদের প্রকাশ্য, নগ্ন আওয়ামী সমর্থন-লক্ষ্য করুন দেশের প্রতি নয় শুধূ দলের প্রতি সমর্থন কূটনৈতিক শিষ্টাচারে কতটুকু পড়ে তাও বিচার্য।
তো এইরকম জয়েন্ট প্লানের বিপরীতে বিএনপি প্রায় নাজুক এবং উদ্ভৃত পরিস্থিতিতে তাৎক্ষনিক প্রতিক্রিয়া বা সিদ্ধান্ত তাই জনস্বার্থ বা জনগণের পূর্ণ সন্তুষ্টি দিতে পারেনি।
এখানে আরও বিচার্য ছিল তাদের ধৈর্য। ধৈর্য আর দুর্বলতায় ফারাক যদিও খুব সূক্ষ- এবং আওয়ামীরা যে দাবী করে যে তারাই আন্দোলনের দল এবং তাদের সহিংসতা, মারমূখিতা নিয়ে তারা যতটা প্রাউড ফিল করে- ঠিত তার বিপরীতে সুষ্ঠ, এবং নতুন ধারার রাজনীতি নিয়ে এবার বিএনপি নতুন ইতিহাস করেছে।যা ধন্যবাদার্হ। আজ যদি তারাও মারমূখি হত, হয়তো আওয়ামীলীগ ১০টা মারত তারাতো ৫টাও মারত!! পরিণতি সহিংসতার বিস্তার, রক্ত, হত্যা, হানাহানি।
তা ঘটতে না দেয়ার মতো দূরদর্শীতার জন্য বিএনপির প্রশংসা করতেই হয়।
আওয়ামীলীগ জামাতকে নিয়ে যেভাবে কোনঠাসা করেছে- তাতে যতই আইনের পাঠ পড়াক বা হাইকোর্ট দেখাক-তাতে তারাও প্রশ্নবিদ্ধ দুটো কারণে।
এক তারা যদি এইটাই বিশ্বাস করে- তবে ৯৬তে তাদের চুক্তি বা সমর্থন নেয়া ছিল স্রেফ ক্ষমতার জণ্য। তার মানে তাদের আদর্শিক অবস্থান শূন্য।
দুই তারা যদি বলে যে তখন বুঝিনি এখন চেতনা জাগ্রত হয়েছে-তবেও তাদের স্বার্থ এবং হঠকারীতা কিছুতেই লুকায় না।
কারণ এর কিছুদিন আগেই তারা কয়েকটি ইসলামী দলের সাথে চুক্তি করে তাদের নৈতিক দৈনত্যার চূড়ান্ত রুপ দেখীয়েছে। সো তারা গলাবাজি করতে পারবে কিন্তু ধোপে টিকবে না।
ব্যক্তিগতভাবে আমি জামাতকে পছন্দ করিনা ।
প্রথমত তাদের ৭১এর ভূমিকা। বহু সাধারন জামাতিকে ইন্সপায়ার্ড করার চেষ্টা করেছি- তোমরা নেতাদের বোঝাও এবং সে সরি টু নেশন। তারা বোঝেনি। আজ ১০-১২ বছর পর বাস্তবতা তারা টের পাচ্ছে।
তাদের অপরাধ ক্ষমার অযোগ্য।
এবং এখানেও আওয়ামী হঠকারীতা প্রমানীত।
২য়তঃ তারা ইসলামের মৌলিক ণীতির থেকে বিচ্যুদ ওহাবী মতবাদের ধারক ও প্রচারক। তাই তাদের সাথে ব্যবধান দূর অস্ত!!
কাদের মোল্লার ফাসি যেমন জরুরী তেরচে শতগুন জরুরী ছিল গো-আজমের ফাসি। ফিলনা কি?
কিন্তু বাস্তবে কি হল?
কাদের মোল্লার ইস্যুতে কি তবে দুর্জনের কথাই সত্য?
আদালতকে বায়াসড করে সাধারন রায় দিয়ে শাহবাগের জন্ম দেয়া এবং তার মাধ্যমে আবার জাতিকে ভাগ করে ফেলা!!!!
র-এর চক্রান্তই কি তবে সফল??
নইলে গো-আজমের এমন রায় আসে কি করে?
এবং সবচে বিস্ময়কর এ নিয়ে শাহবাঘীদেরও সেইরকম উচ্চবাচ্য দেখা যাচ্ছে না। এটা বিস্ময়কর নয়?
তখন কি মনে হয়না পুতুল যেমনে নাচাও তেমনি নাচে???
কাদের মোল।লার জন্য একটি শাহবাগ জন্ম হয়ে থাকে গো-আজমের জন্যও শত শাহবাগ হবার কথা ছিল?
হয়েছে কি?
এবং আওয়ামীলিগ কি তবে ইচ্ছা করেই এই অপশন গুলো খোলা রেখেছ এই প্রশ্ন করা যায়- তারা নির্দোষ তো নয়ই, কিন্তু রাজনীতির শিকার এই অপশনটাও কি আওয়ামীলিগের রাখা নয়?
স্কাইপি সংলাপ, স্বাক্ষী অপহরনের মতো কাচা কাজ করার কি দরকার ছিল?
৫ বছেরর শুরু থেকে কাজ শুরু করলে কি যথেষ্ট সময় ছিল না যথযাথ ভাবে অপরাধ প্রমাণের?
কিন্তু তারা শুরু করলো শেষ সময়ে এসে! লেজেগুবরে করে- বিচারপতিদের বিতর্কিত করে নিজেরাই যেন খেই হারিয়ে ফেলল!
এবং তার কাউন্টার স্বভাবতই উঠে এলো জিহবার জোর! আর মিডিয়া যেহেতু সরকারের ভয়ে, বা সমর্থনে বা কর্পোরেট কারণে তাদেরকে সাইড দিয়ে যাচ্ছে.. ব্যাস আপাত তারাই এগিয়ে আছে।
কিন্তু সিটিতে দেখুন তাদের কি ভয়াবহ বিপর্যয়?
কিন্তু বিএনপি এইটাকেও সফল ভাবে তুলে ধরতে পারল না।
বরং তারাই হেরেও বিজয়ীর মতো বিবৃতিবাজি করে যাচ্ছে!!!
এই দেশেল বেশিরভাগ মানুষের ধর্ম, বিশ্বাসের ছাপ এই দেশের সবকিছুতেই থাকবে এটাই স্বাভাবিক। অথচ তাকেই মৌলবাদ আখ্যা দেয়া হচ্ছে!!!!
কট্টর ইসলাম এই দেশে কখনো টেকেনি টিকবেও না।
সূফিবাদী, প্রেমময় ইসলাম এই দেশে শুরু থেকে ছিল আছৈ। ইদানিংকার ওহাবী সৌদদের অর্থে কিছূ পাগলের জন্ম হলেও কালের গহবরে তারা হারিয়ে যাবে নিগ্গাত।
কিন্তু আজ বিরোধীদল ঠেকাতে যেভাবে মৌলবাদী ধূয়া তোলা হচ্ছে- আওয়ামীলীগ কি জানেনা- আগামীকাল এই তথ্যই বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ব্যবহৃত হতে পারে?
তবে কি তারা আত্মঘাতি? না শুধূই ক্ষমতার লোভে বেহুশ!!!
জামাতে আওয়ামী জোট হলে আপনি বিএনপিতে যোগ দেবেন! এটা হয়তো কিছূ লোকের কথা। কিন্তু আবার এমন লোকেরও অভাব পাবেননা এর পক্ষে লাখো যুক্তি দাড় করাবে। মাহবুবুল আলম হানিফ কালইতো বললো শিবিরের ৫০ এর কম বয়সীরা যেন তাদের ত্যাগ করে আসে!!! কি বুঝতে পারছেন বাতাসের গতি!!!!
কাল বলবে- এরাতো যুদ্ধের পরে জন্ম তাই এখন তাদের আর দোষ নাই। তারা স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তি!!!।!!
ভাইরে ঐ যে একটা কথাই বলছি-
যেদিন তিনি নিজের মেয়ের বিয়ে রাজাকারের ছেলের সাথৈ দিয়েছেন- ।সে দিনই রাজাকার ইস্যুতে কিছু বলার নৈতিকতা হারিয়েছেন।
কিন্তু সেই ভব্যতার বোধে কি কেউ আছে। তবেতো সবই আত্মহত্যা করার কথা ছিল। লজ্জা, ঘৃনা মানুষের প্রতি বেঈমানী এইসব যদি তাদের বোধে ক্রিয়াশীল হত- কবেই রাজনীতি ছেড়ে সাধুতার পথে বনবাসে যেত
এখানে আওয়ামীলীগ চালে খুব কাঁচা কাজ করেছে।
যা সাধঅরন মানুষের বোঝে আসার পর থেকেই শাহবাগ একমূখি- এক ঘরানার মানুষের স্থান হয়ে গেছে! সার্বজনীনতা আর ধরে রাখতে পারে নি!!!
জঙ্গিবাদের স্থান এই দেশে নয়্ কারণ এই বাউলের দেশ। মন হাহাকর করা কবি শিল্পি সাহিত্যিকের দেশ। কিন্তু আওয়ামীলিগ যেভাবে জঙ্গি জঙ্গি বলে চেচাচ্ছে- তাতে আশংকা করি ভবিষ্যতে আমেরিকার আসার পথা না খুলে রেখে যাচ্ছে! এবং তাদের এটা যে পরিকল।পিত তা জয়ের সেই বহু বছরে আগে প্রবন্ধে সেনাবাহিনীতে মৌলবাদের বিস্তার তত্ত্ব থেকেও প্রমাণীত!!!!
আবার দেখূন তিনিই বলছেন মদীনা সনদ দিয়ে দেশ চালাবেন, তিনি ইসলামের রক্ষক! আবার সংবিধান থেকে আল্লাহর উপর আস্থি ও বিশ।বাস বাদ দিয়ে দিলেন!!
আরবীতে এই শ্রেণীকেই ষ্পষ্ট মোনাফেক বলা হয়। মূখে এক অন্তরে আরেক। বলে নাকি?
এটা মার্কেটিংয়ের যুগ- শতভাগ সত্য।
আর বিএনপি তাতে বেশ পিছিয়ে এটাও সত্য।
দেখাযাক- ভবিষ্যত !!!
সাধারন নাগরিক হিসাবে আমাদের চাওয়ার কি মুল্য আছে?
আমরাই সেই মূল্যমানকে মার্কেটিংয়ের তথ্য মতেই মূল্যবান করতে পারিনি্ আর তাই তারা শুধু আমাদের ব্যবহারই করে গেল!!! আমরা মূল্য পেলাম না।
তবে সামনে মনে হয় দিন বদলাবে, বদলাচ্ছে। আমরা আমজনতা যদি আরেকটু কনসাস হই। আমাদের পছন্দ, অপছন্দে তাদের আস্থা রাখতেই হবে। আমরা কি পারব?
আপনার জন্যও শুভ কামনা।
১৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৪
চলতি নিয়ম বলেছেন: বিদ্রোহী ভাই, ভাবছিলাম এই পোস্টে পোস্টে আর কমেন্ট করবো না কিন্তু পারলাম না ব্লগার খাটাশের কমেন্টের জবাবে লেখা এই কথার জন্য তিনি ষ্পস্ট প্রকাশ্যে জনসভায় বলেছেন যুদ্ধাপরাধীর বিচার তিনি করবেন।
কাদের মোল্লার মুক্তি চাই - খালেদা জিয়া। দেখুন প্রকাশ্যে জনসভায় উনি আসলে কি বলেছেন।
আবার বলবেন না যেন এইটা বাকশালী ষড়যন্তর. শেষবারের মত উত্তর আশা করছি.
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:১০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: চলতি নিয়ম বলেছেন: বিদ্রোহী ভাই, ভাবছিলাম এই পোস্টে পোস্টে আর কমেন্ট করবো না কিন্তু পারলাম না ...
কমেন্ট করবেন না কেন?
আমাদের তো আর পৈতৃক সূত্রে ঝগড়া নেই, বা সম্পত্তি নিয়েও মামলা নেই নয় কি?
মতভিন্নতা। আলোচনা, জানা অজানা নিয়েই আমরা ইন্টারেকশন করি। জানি জানাই......জানাজানি হয় এইতো।!
আপনার লিংক আর দাবী এবং ভিডিওর বক্তব্যকি এক???
উনি্তো শেষ বলেছেন তাদেরকে মিথ্যা মামলা দিয়ে বন্দী করে রেখেছে! মুক্তির কথাতো নাই ভাই!
আর রাজনীতিতে স্বৈরাচারকে যেমন প্রয়োজনে আওয়ামীলীগ কোলে নেয়- যুদ্ধাপরাধিদের যেমন ৯৬তে কোলে নেয়... আর এখন জোটবদ্ধ নেতার জন্য এইটুকু বলা কি রাজণীতি নয়!
আপনারাই না বলেন রাজণীতিতে শেষ বলে কিছূ নেই।!!!!
তারচে বড় কথা এই কথা বলার ভিতও কিন্তু আওয়ামীলিগের দেয়া।
আওয়ামীলিগ কি তবে ইচ্ছা করেই এই অপশন গুলো খোলা তারা রাজনীতির শিকার এই অপশনটাও কি আওয়ামীলিগের রাখা নয়?
স্কাইপি সংলাপ, স্বাক্ষী অপহরনের মতো কাচা কাজ করার কি দরকার ছিল?
কাদের মোল্লার ফাসি যেমন জরুরী তেরচে শতগুন জরুরী ছিল গো-আজমের ফাসি। ছিলনা কি?
কিন্তু বাস্তবে কি হল?
কাদের মোল্লার ইস্যুতে কি তবে দুর্জনের কথাই সত্য?
আদালতকে বায়াসড করে সাধারন রায় দিয়ে শাহবাগের জন্ম দেয়া এবং তার মাধ্যমে আবার জাতিকে ভাগ করে ফেলা!!!!
র-এর চক্রান্তই কি তবে সফল??
নইলে গো-আজমের এমন রায় আসে কি করে?
এবং তাদের সাথে গোপন সমঝোতা, ইসলামী ব্যাংককে বিশ্বকাপের স্পন্সর করা, ইসলামী ভ্যংক বন্ধের বয় দেখিয়ে শোনা যায় বস্তা বস্তা টাকা গেছে আওয়ামী নেতাদের পেটে!!, এবং সর্বশেষ সমর্থন দেবার অথবা বিএনপি থেকে সরে আসার শর্ত... এইসবই কি তবে অর্থহীন রায়ের রহস্য!!!!!!
এবং সবচে বিস্ময়কর এ নিয়ে শাহবাগীদেরও সেইরকম উচ্চবাচ্য দেখা যাচ্ছে না। এটা বিস্ময়কর নয়?
তখন কি মনে হয়না পুতুল যেমনে নাচাও তেমনি নাচে???
যদি কাদের মোল্লার জন্য একটি শাহবাগ জন্ম হয়ে থাকে, তবে তো গো-আজমের জন্যও শত শাহবাগ হবার কথা ছিল?
হয়েছে কি?
আশা করি উল্টা সিধা বলবেন না যেন ......সত্য-সুবচনে উত্তর দেবেন!
১৬| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২০
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: আওয়ামী লীগ ক্ষমতা পেলে মাদ্রাসা বন্ধ করে দিবে ।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:০৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: জয়ের ইশারাতো সেই দিকেই!!!
তাদের মতো ভন্ড ভবে আর ২য়টি নেই
এই তারাই ভোটের বাজার ঠিক রাকথে বলে আমরা মদীনা সনদ দিয়ে দেশ চালাই!
আবার তারাই তলে তলে মাদ্রাসা শিক্ষা বন্ধের কাজ করে..
আরেক ভোদাই দেখলাম নিজেই দলান্ধ হয়ে অন্যকে অন্ধসমর্থক বলে মন্তব্য দিতে না করে- আর নিজে কাওয়ার মতো চুখ বুজে বলে দূর্নীতির কথা বাদ হাম্বার বলে কি উন্নতি করছে!!
আবার সেই উন্নতি দেখতে দূরবীন শুধু না বিরোধী নেতার চোখ অপারেশনও করা লাগবে ... বুঝেন উন্নতির নমুনা!!!!!!
১৭| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৫৭
খাটাস বলেছেন: ভৃগু ভাই আপনি সত্যি ই কত টুকু রাজনীতির সাথে সক্রিয় ভাবে জড়িত আমি জানি না। আমি যেগুলো বললাম, তাতে আমি নিজের অবস্থান স্পষ্ট করেছি। আপনি বি এন পি এর সমর্থক, তাতে আমার কোন সমস্যা নেই। লীগের প্রতি অতিষ্ঠ, তাই জাতি নতুন দিশা চায়। যেহেতু হাতে বি এন পি তাই, বি এন পি এর অবস্থান জানতে চেয়ে প্রশ্ন করেছি। লীগ খুব খারাপ এটা কখন ও বি এন পি কে সমর্থনের যুক্তি হতে পারে না। তবু ও মেনে নিতাম। কিন্তু জামাত এর মত একটা সাধারণ মানুষ দ্বারা ঘৃণিত দল ( নেতাদের মত বলতে চাই না, জনগণ জামাত কে, বা বি এন পি কে বা লীগ কে প্রত্যাখ্যান করেছে, যা দেখেছি সেই অভিজ্ঞতার আলোকে বললাম।) কে সাথে নিয়ে বি এন পি নিজের অবস্থান কে এমন ই এক পর্যায়ে নিয়ে গেছে যে, মানুষ সম্ভবত বি এন পি এর চেয়ে খারাপ হলে ও লীগ কে চাইবে।
আমি কি বললাম, আর আপনি কি উত্তর দিলেন ভাই, তুলনা কিন্তু লীগের সাথেই হল আবার। যাই হোক, আমি এখন সেই প্রসঙ্গে জেতে চাই না।
আপনার লাস্ত কমেন্টের থেকে মনে জাগা কিছু প্রশ্ন করতে চাই,
তো এইরকম জয়েন্ট প্লানের বিপরীতে বিএনপি প্রায় নাজুক এবং উদ্ভৃত পরিস্থিতিতে তাৎক্ষনিক প্রতিক্রিয়া বা সিদ্ধান্ত তাই জনস্বার্থ বা জনগণের পূর্ণ সন্তুষ্টি দিতে পারেনি।
এই টা কেমন কথা ভাই? বি এন পি নির্বাচিত হলে তো দলের ভেতর থেকেই মন্ত্রি নিয়োগ দেবে, সাথে আরও গুরুত্ত পূর্ণ পদে নিয়োগ দেবে, সেসব পদে তো গরু গাধা রা যাবে না, তাই না? তারা প্রথম পর্যায়ে বুঝলাম আপনার ভাসায় যে, জয়েন্ট প্লান কে বুঝে উটতে পারে নি, তাই বলে এত দিন এ ও পারছে না? যারা দেশের শত্রু দের ( আপনার ভাসায় র এর প্লান, আমি নিশ্চিত নই) প্লান কে ভাংতে পারে না, দেশ তাদের কাছে কত টুকু নিরাপদ? নাকি বি এন পি তে কোন মেধাবি ই নেই?
ধৈর্য আর দুর্বলতায় ফারাক যদিও খুব সূক্ষ-
আবার ও বলছি, এই উক্তি টা সত্য, কিন্তু বি এন পি ধৈর্য ধরে আছে নাকি দুর্বল - তা আপনি জেনে বলেছেন কিনা জানি না। কারন যারা রাজনিতি করেন না, কিন্তু কোন দল কে সমর্থন করেন, তাদের জানার পরিধি কিন্তু সক্রিয় ভাবে কোন দল করা লোকের সমান হয় না।
আমি বি এন পি এর বা যুব দলের পলিটিক্স এর খবর তেমন জানি না। তবে ছাত্র দলের টা বেশ ভাল ভাবে জানি। ছাত্র দল ধৈর্য ধরে আছে কারন তাদের অভ্যন্তরীণ সাংগঠনিক অবস্থান এখন দুর্বল। দলিয় কোন্দল একটা কারন। তারেক সাহেবের সাথে দলের বিভিন্ন নেতাদের মত বিরোধ আছে, আর তিনি বাহিরে থাকায় দল প্রকৃত নেত্রিত্ত পাচ্ছে না। তবে বি এন পি মানে তো শুধু তারেক না। তারেক ছাড়া বি এন পি যদি অচল হয়, তবে এত পুরান একটা দলের জন্য সত্যি ই দুঃখের বেপার।
আপনি যদি বলতে চান আমি এসব কোথায় থেকে জেনেছি, প্রমান আছে কিনা? আমি আপনাকে কিছু বলতে পারব না। আমার কথা শুনে বিশ্বাস অবিশ্বাস করা আপনার বেপার।
মাহবুবুল আলম হানিফ কালইতো বললো শিবিরের ৫০ এর কম বয়সীরা যেন তাদের ত্যাগ করে আসে!!! কি বুঝতে পারছেন বাতাসের গতি!!!!
এইটাই ডিপ্লোম্যাটিক রাজনিতি ব্রাদার। লীগ এই কাজ টা অনেক আগে করলে ভাল হত। দের দুইস শিবির মেরে তাদের বোঝান টা এখন একটু টাফ।
আপনি আমার অন্য প্রশ্নের উত্তর গুলো স্পেসিফিক ভাবে না দেন, সমস্যা নাই। তবে এই প্রশ্নটার উত্তর আশা করছি।
তিনি ষ্পস্ট প্রকাশ্যে জনসভায় বলেছেন যুদ্ধাপরাধীর বিচার তিনি করবেন।
হ্যাঁ জানি লীগে ও অনেক রাজাকার আছে, মিডিয়া ও কিছুটা বায়াসড। কিন্তু খালেদা জিয়া তার এই কথার দ্বারা কি বোঝাতে চাচ্ছেন? এখন তাহলে কাদের বিচার হচ্ছে? তারা কি নির্দোষ? রাজনীতির স্বীকার?
আর ব্লগার চলতি নিয়ম, উনি সম্ভবত লীগ পন্থী, যাই হোক। উনার দেয়া প্রশ্নের উত্তর টা একটু কেমন হয়ে গেল যেন। জামাতের নেতাদের বিরুদ্ধে সরকার মিথ্যা মামলা দিয়েছেন আর জামাতের নেতাদের মুক্তি চাই- দুইটা কথার পার্থক্য কি খুব বেশি? এই কথার দ্বারা কি খালেদা জিয়া তাঁর প্রাচিন ও অনেকের প্রিয় দল টার আদর্শ কে অপমান করলেন না?
সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: আওয়ামী লীগ ক্ষমতা পেলে মাদ্রাসা বন্ধ করে দিবে ।
জয়ের এই উদ্দেসসের পেছনে আমি যত টুকু বুঝেছি তা হল। জয় তরুন প্রজন্ম কে দেখাতে চাচ্ছেন যে দেশের শিক্ষা বেবস্থা আধুনিক করা হবে। মুলত তিনি তরুন প্রজন্মের সমর্থন চাচ্ছেন, কারন তরুন প্রজন্মের সমর্থন থাকলে তরুন প্রজন্ম তাদের বিপক্ষে বলবে না, এটা একটা রাজনৈতিক কৌশল। বিপুল তরুন প্রজন্ম আলাদা আলাদা নিতিতে বিভক্ত হয়ে গেলে তথ্য প্রজুক্তির জুগে তাদের নিয়ন্ত্রন কঠিন হবে। তখন তরুন প্রজন্ম কে তো আর দেশ দ্রোহী বলে বাঁশ দেয়া যাবে না।
আর অন্য দিকে শিবির নিয়ে খুব একটা টেনশনের কিছু নেই, কারন তাদের দেশ দ্রোহী বলে তাদের যে কোন সত্য কে ও মিথ্যা বলে চালিয়ে দেয়া যাবে।
সত্য কম বেশি সবার মাঝেই আছে, কে সত্তের সাথে কত টুকু মিথ্যা মিসায়- সেটাই ভাল মন্দ নিরুপনের মাপকাঠি।
আমি কারও সমর্থক নই, দেশ কে ভালবাসি, ইসলাম কে ভালবাসি।
বিশ্বাস করি, আমার দেশের কিছু কুলাঙ্গারের দ্বারা আমার ভাই বোনেরা নানা মতে বিভক্ত হয়ে নিজেরা নিজেরা মারামারি করে মরছে। এই অবস্থার উত্তরন চাই।
শুভ কামনা।
শুভ
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনি যদি বলতে চান আমি এসব কোথায় থেকে জেনেছি, প্রমান আছে কিনা? আমি আপনাকে কিছু বলতে পারব না। আমার কথা শুনে বিশ্বাস অবিশ্বাস করা আপনার বেপার। ...
এখানে থাকলেই ক্যাচাল কম হয়
বিশ্বাস করুন আপনি আমিও করি- ধৈখা যাক ফলাফল!
পরেই না হয় বোঝা যাবে- কোনটা সত্য বেশি
আপনি কি দেশে থাকেন? বিএনপির প্রতি যে সহিংসতা এবং জিরো টলারেন্স দেখাচ্ছে সরকার আপনি কি তা অবগত? চীফ হুইপকে একজন রানিং সংসদকে যেভাবে অত্যাচার করেছে তাকি ভুলে গেছেন?
একন যদি বলেন বিএনপি কেন শক্ত আন্দোলনে গেল না?
এখানেই পার্থক্য?
বিএনপি যে পারবেনা তা নয়- ১০ টার জায়গায় ৫টাতো স্বাভাবিক- কিন্তু তাতে ফল কি হত; দেশে একটা ারাজকতা, গৃহযুদ্ধাবস্থা বিরাজ করত- যা দেশের জন্য মঙ্গলজনক নয়।
বিএনপি তাই মাটি কামড়ে পড়ে থাকা যাকে বলে তাই আছে।
কারণ পাগলা কুকুর যখন দৌড়ায় মানুষ আগে নিরাপদ স্থান বেছে নেয়, পরে প্রতিরোধ করে।
তার সাতৈ যদি আরো অনেকের ক্ষতির আশংকা থাকে তখনতো আরো সতর্ক হয়েই সিদ্ধান্ত নিতে হয়।
চলমান সরকারের স্বেচ্ছাচার, মন্ত্রীদের উক্তি, পরিচালনা ব্যর্থতা নিয়ে আপনি যদি একমত হন-তবে বিষয় পরিস্কার। আর যদি দলান্ধ হয়ে বা আবুলের বিশ্ব সেরা দেশপ্রেমিক মতে একমত হন তবে আর সময় খরচা করে লাভ নেই।
প্রতিটা সেক্টরে তাদের অব্যবস্থাপনা, লুটপাট, স্জনপ্রীতি, দলিয়করন, অযোগ্য লোকদের পদায়ন....
ভারতের প্রতি নত হতে হতে মাটিয়ে সেধিয়ে গিয়ে যে সকল চুক্তি সশূহ করেছে- তা কি আপনি অবগত?
আপনিওকি একমত যে এইসকল চুক্তি দেশের জন্য লাভ জনক হয়েছে? তবে আর কোন আলাপ দরকার নেই। কারন যে বোঝেনা তাকে বোঝানে যায়, যে বুঝতে চায়না তাকে অন্তহীন কালেও বুঝানো যাবে না।
রাজপথে বিএনপির ধারা আওয়ামী সহিংসতাপূর্ন নয় বলেই অনেকে বরে আওয়ামীলীগ রাজপথের দল!
সেই হিসেবে বিএনপি দুর্বল বটে।
আর প্রশাসনিক ভাবে সেই ৭২ থেকেই রাজপথৈর সপল দলটা ৯০ ভাগই ব্যর্থ।
আজও তারই ধারাবাহিকতা আরো বেড়েছে মাত্র।
লুটপাট হলমার্ক, শেয়ারবজার সবে অতীষ্ট বলেই মানুষ পরিবর্তন চায়।
বিএনপির উপর কথিত দূর্নীতির একটা প্রমাণও আওয়াশীলিগ দেখাতে পারেনি।
অথচ জয়ের দূর্নীতির কবর প্রমাণ সহ ছাপানোর অপরাধে আমারদেশ বন্ধ!!
বিষয়টা হল জামাত যতটানা ইস্যু তারচে বেশী বানানো হয়েছে। জামাতী ১০০ জনরে ফাসি দিলেও দেশ মালয়েশিয়া হয়ে যাবেনা। বা জিডিপি লাফ দিয়া বাইড়া যাবে না।
যা ছিল রুটিন ওয়ার্ক তারে নিয়া অতি রাজণিতি করতে গিয়া তারা ধরা...মানুষও বিরক্ত।
কারণ ষ্পষ্ট- দেনা বা ১০টারে ঝুলাইয়া.. মামলা শেষ
দিলাম দিলাম খেলা কেন? তাতেতো পিয়াজের ঝাঝ কমে না!
আর মাদ্রাসা শিক্ষা নিয়ে আপনি যা বল্লেন তা আপনার বিশ্বাস হতে পারে। কিন্তু বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে জয়ের মাদ্রসা বন্ধের কথা- সেনাবাহিনতে মৌলবাদের বিকাশের কথা অত সহজ নয়, যতটা আপনি বোঝাতে চাইলেন। আপনি নিজেই নিজেকে প্রশ্ন করুন-আপনার বলা টুকু, এটাই কি সঠিক????
আপনি ডিপ্লোমেসির আড়ালে যে মিথ্যা, প্রতারণা, মোনাফেকিকে আড়াল করতে চাইছেন- তাতেই আজ বিশ্ব শান্তিও হারিয়ে গেছে।
মিথ্যুক প্রতারক, মোনাফেররা বিশ্ব শাসন করছে। মিথ্যা বলে ইরাক দখল করে নেয়া যায়.. মিথ্য বলে লিবিযা, আফগান মিশর সিরিয়া ইরান সবখানে সুবিধার ধান্ধা...
কিন্তু আম মানুষ খুব সাধারন। সহজ সরল সত্য নিয়াই বেচে থাকে্ । যারা অতি উচ্চ যেতে চায়- তারাই ঐ বদগুনগুলোকে কথিত শব্দের আড়ালে মূলত নিজের অপরাধকে লুকায়।
আওয়ামীলীগ যেমন এখন কথা আর শব্দের কচকচানি দিয়ে ৫ বছরের ব্যর্ততাকে ঢাকতে উঠে পড়ে লেগেছে।
কিন্তু হালে যে জল পায়না সিটিতে তা নগ্ন ভাবে প্রকাশীত।
আর তাই সরকার উন্মাদ প্রায় হয়েই সব আরো জট পাকানো পথে হাটছে।
যদি প্রকৃতই দেশ কে ভালবাসেন, ইসলাম কে ভালবাসেন।
বিশ্বাস করি, আমার দেশের কিছু কুলাঙ্গারের দ্বারা আমার ভাই বোনেরা নানা মতে বিভক্ত হয়ে নিজেরা নিজেরা মারামারি করে মরছে। এই অবস্থার উত্তরন চান তবে আর জটিলতা কেন?
নিজের সহজবোধকে প্রশ্ন করুন সাদা আর কালো
ভাল আর মন্দের
সঠিক আর বেঠিকের।
উত্তর নিজেই পেয়ে যাবেন।
ভাল থাকুন।
১৮| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২১
nurul amin বলেছেন: এত প্যাচাল ভাল লাগেনা।
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ঠিক কথা ভাই।
কিন্তু টিভি খুললেই খালি টক টক টক শো!!!
এত কথা বলে সবাই।
মিডিয়া গুলাও অল্প খরচে টাইম পাস কইরা ব্যভসা করতাছে। সামাজিক দায়, সাংস্কৃতিক দায় কিস্সু নাই।
তাই খালি প্যাচল আর ক্যাচাল। ধুসসসসসসসসসস
১৯| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৬
চান্টু ভাই বলেছেন: জাতির নাতি কম্বে?
২০| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২৬
খাটাস বলেছেন: হাহাহাহা আপনি বেশ উত্তেজিত হয়ে পড়েছেন। আপনার আগের কমেন্ট এ বেশ কিছু কথা আমার অযৌক্তিক মনে হয়েছে। তাই পরের কমেন্ট এ তা বলেছি।
আর যদি দলান্ধ হয়ে বা আবুলের বিশ্ব সেরা দেশপ্রেমিক মতে একমত হন তবে আর সময় খরচা করে লাভ নেই।
তবে আপনি তো আমাকে আওয়ামি লীগ ভাবা শুরু করলেন ভাই।
আমি তো সাধারণ, তাই আপনি একটা দলের সমর্থক হউয়ায় আপনাকে যে কোন প্রশ্ন করার অধিকার আমার আছে, তাই না?
যাই হোক, আপনি আমার ওপর উত্তেজিত হলে ও আমার তেমন কিছুই মনে হবে না, আমি যুক্তিতে বিশ্বাসী।
যদি ও আপনি আমার কমেন্টের পয়েন্ট টু পয়েন্ট উত্তর দেন নি, তবে আপনার এই কমেন্ট এ আমি বেশ ইমপ্রেসড। তবে কিছু কথা বলতে চাই। আগে বলি আমি দেশেই থাকি। দেশে কে কি করছে সব ই দেখছি।
এবার প্রসঙ্গে আসি, আপনাকে আমার প্রথম প্রশ্ন টা ছিল এমন আমি বি এন পি কে কেন বেছে নেব?
আপনার প্রথম কমেন্ট গুলো পছন্দ না হলে ও শেষের কমেন্ট টা বেশ গোছান লেগেছে, মোটা মুটি দলীয় সমর্থনে ও একটা নিরপেক্ষ ভাব আছে। তো আপনি বলতে পারেন, লীগ দেশের জন্য যে তাই বি এন পি। এ কারনে লীগের কু কর্মের প্রচারণা কে দলীয় প্রচারনার অংশ বলা যেতে পারে। ভাই বিশ্বাস করেন, এ বারের কমেন্ট এ একটু হকচকিয়ে গেছি যুক্তিতে। কারন মনে হচ্ছে যে লীগের সমালোচনা বি এন পি এর জন্য মোটামুটি যৌক্তিক প্রচারণা। তবে তা দলিলিক প্রমান সহ আর গালাগালি বিবর্জিত হউয়া বাঞ্ছনিয়।
আপনি ডিপ্লোমেসির আড়ালে যে মিথ্যা, প্রতারণা, মোনাফেকিকে আড়াল করতে চাইছেন- তাতেই আজ বিশ্ব শান্তিও হারিয়ে গেছে।
হাহাহা ভাই আমি আপনাকে বোঝাতে পারি নি। ডিপ্লোমেসি দিয়ে সত্যি ও প্রকাশ করা যায়, মিথ্যা ও প্রকাশ করা যায়- কে কোন টা করবে নিজস্ব ব্যাপার। আপনি ডিপ্লোমেসি মানে শুধু মিথ্যা আর মুনাফেকি মনে করছেন। তবে গণতান্ত্রিক দল এর সাথে মুনাফেকি কথা টা যায় না। সত্যি কথা দিয়া গণতন্ত্রের রাজনিতি হয় না বলেই আমার বিশ্বাস।
বিষয়টা হল জামাত যতটানা ইস্যু তারচে বেশী বানানো হয়েছে। জামাতী ১০০ জনরে ফাসি দিলেও দেশ মালয়েশিয়া হয়ে যাবেনা। বা জিডিপি লাফ দিয়া বাইড়া যাবে না।
যা ছিল রুটিন ওয়ার্ক তারে নিয়া অতি রাজণিতি করতে গিয়া তারা ধরা...মানুষও বিরক্ত।
কারণ ষ্পষ্ট- দেনা বা ১০টারে ঝুলাইয়া.. মামলা শেষ
জামাতের রাজাকার দের ফাসি দিলে লাভ হোক বা না হোক, আপনার কথাই স্বীকার করছি এবং বিশ্বাস করি , যে এটাকে বড় ইস্যু বানান হয়েছে লীগের ৫ বছরের অপকর্ম ঢাকতে ।
কিন্তু যেহেতু বড় ইস্যু হয়ে গেছে এজন্য বি এন পি এর আরও সতর্ক হউয়া উচিত ছিল না?
আর জয়ের কথার ব্যাপারে আমার ধারনা টা বেক্তিগত এবং খুব সাধারণ চিন্তা, কোন দলিল ঘাটা চিন্তা নয়। যদি ও সেই চিন্তা দিয়ে আমি জয়ের পক্ষে বলি নি।
আপনি যেহেতু একটা রাজনৈতিক দলের পক্ষে ব্লগে লিখছেন, তাই সাধারণ মানুষের প্রশ্নের উত্তর দেয়া উচিত নয় কি? আপনার উত্তরে যদি দশ জন ইমপ্রেসড হয় আপনার পছন্দের দলের প্রতি, তাহলে তো দলের ই লাভ। আর আপনি দলের সাপোর্ট করছেন অবশ্যই এই ভেবে যে তারা দেশের উন্নয়ন করবে, তাই নয় কি?
আমাকে যে উত্তর গুলো দিয়েছেন, এগুলো গুছিয়ে বললে কিন্তু সুন্দর একটা ডিপ্লোম্যাটিক ও শ্রদ্ধা বোধ সংবলিত পোস্ট হয়ে যাবে। কিন্তু এই কথা গুলোই যদি আপনি বলেন, যে শোন বাকসাল, শোন কুত্তালিগ - তবে ভাল পোস্ট ও সাধারণ মানুষের ভাল লাগবে না। কারন তাতে দেশ প্রেমের চেয়ে দলীয় অন্ধত্তের গন্ধ বেশি পাওয়া যাবে। হয়ত আপনি করেন না। তবে অনেকেই করে। সত্য টা ভালভাবে শ্রদ্ধা বোধের সাথে সামনে উপস্থাপন করা টা ই আমার কাছে মুল দায়িত্ব মনে হয়। মানুষ তা এমনি ই বুঝে নেবে।
তবে আপনি যত কিছুই বলুন, যুদ্ধাপরাধ ইস্যু যতই বাড়িয়ে বানান হোক, এ ব্যাপারে বি এন পি এর অবস্থান পরিস্কার করা জরুরি।
শুভ কামনা ভাল থাকুন।
২১| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:২২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সত্য টা ভালভাবে শ্রদ্ধা বোধের সাথে সামনে উপস্থাপন করা টা ই আমার কাছে মুল দায়িত্ব মনে হয়। মানুষ তা এমনি ই বুঝে নেবে।
শতভাগ সহমত।
তবে আপনি যত কিছুই বলুন, যুদ্ধাপরাধ ইস্যু যতই বাড়িয়ে বানান হোক, এ ব্যাপারে বি এন পি এর অবস্থান পরিস্কার করা জরুরি।
বিষয়টা হল কি- ঐযে আগেও বলেছি- ৭১ টিভির উপস্থাপিকার মতো দলান্ধ হয়ে জানতে চাইলে জানাতো যাবে- বিশ্বাস করা হবেনা কখনো।
না ভাই উত্তেজিত মোটেই হই নি।
আসলে বিষয়টা কি আমরা ভালর কোন উপমা পাচ্ছি না। ফলে আমরা বাই ডিফল্ট একটা আক্রমনাত্বক মানসিকতা নিয়েই যেন বেড়ে উঠছি। কু-রাজনীতি শিখাচ্ছে যে,
আর যারা ভাল স্বপ্ন দেখছে বা ভাবছে -তারা ডমিনেটিভ লেভেলে যেতে পারছে না- মন্দরা যেতে দিচ্ছেও না।
ড. ইউনুস রাজনীতির নাম নিতেই তাকে যে নোংরা আক্রমন করা হয়েছে হচ্ছে ভাবনার অতীত।
মাহমুদুর রহমান মান্নাকে খুব ভাল লাগে কিন্তু অবাক হই তাঁরা ডমিনেট করতে পারছেন না কেন?
আমাদের ব্যক্তি কেন্দ্রিকতা, পারিবারিক তন্ত্র থেকে বের হয়ে আসার পথের শূরুটাই কেউ করছে না।
না এটা কোন বিদ্রোহ দিয় হবে না। এর জন্য চাই গণতন্ত্রের সুস্ঠু প্রয়োগ দলের অভ্যন্তরে, চাই জ্ঞান এবং মেধাকে প্রাধ্যান্য দেবার সংস্কৃতি, চাই ফ্রেমওয়ার্ক।
যেই ফ্রেমে পড়ে কৃষাঙ্গ ওবামাও প্রেসিযেন্ট হতে পারে- তেমন একটা ফ্রেম। যেখানে ছলিমদ্দিনও ধারাবাহিকতায় এসে তারেককে বিট করে নমিনেটেড হয়ে বিজয়ী হবেন এবং তারেকও তাকে সমর্থন দেবেন!!!
জয় শুধূ হাসিনার ছেলে বলেই যে ২০-৩০- বছর খেটে আসা অভিজ্ঞ মাঠের রাজনীতি করা কলিমদ্দিন নীচের চেয়ারে বসবে তা নয়- ফ্রেমে, যখন উঠে আসবে- জয়কেও তার আসন ছেড়ে দিতে হবে।
কবে হবে সেই সময়? কখনোই নয়- যদি আমরা শুরু না করি।
তখন এই সব অর্থহীন ক্যাচাল কমে বরং প্রত্যেকের বস্তুনিষ্ঠ কর্মসূচী নিয়েই ব্যস্ত থাকতে হবে নেতাদের।
না ভাই দলের পক্ষে ব্লগ লিখছি বললে ভুল হবে হয়তো দলের পক্ষে চলে যাচ্ছে!
কারণ একটা পক্ষে ভুলের সমালোচনা আটোমেটিকই আরেক দলের পক্ষে চলে যায়।
যদিও আমার মতো আমজনতার কথায় বিএনপির নীতি নির্ধারিত হয় না- তবুও আমরা যা যথাযথ তাই বলার চেস্টা করি। তাদের অন্ধত্বকে সমর্থন করিনা। তাদের ভুলকে ভুলই বলি।
আর বিএনপিকে সমর্থনের সবচে বড় কারণ- আপনিই
বলুন- যে আপনার গাছ থেকে ফল চুরি করে সে অবশ্যই খারাপ।
তবে আশা থাকে আবার গাছে ফল হবে!!
আর যে গাছটাই কেটে নেয়????? উল্টো যাবার সময় দুঘা দিয়েও যায় আপনাকে!!!
এখন আপনিকি চুরকে সমর্থন করবেন না, ঐ গাছ উটীয়ে নেয়া, দু' ঘা দেয়া ডাকাতকে?
শুভ কামনা ভাল থাকুন।
২২| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৯
রুহাশ বলেছেন: সবই তো ভাই চোর! এমন এক বিচিত্র দেশ যেখানে দেশের হর্তাকর্তা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত চোরকে দেশপ্রেমিকের সার্টিফিকেট দেয়। এমন কথা যখন শুনি তখন শুধু কানে ভাসে ইত্যাদিতে বলা হানিফ সংকেত এর সেই বিখ্যাত লাইন- সত্যি সেলুকাস, কি বিচিত্র এই দেশ!
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৯
রাহুল বলেছেন: আসেন বিএনপিরে ভুট দেই আর দেশের পুন্দে বাশ দেই।খালেদা-হাসিনা তারেক-জয় কে ভালা? তারচেয়ে আপনে ভালা,বুঝছেন কিছু?