নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচের (এইচআরডব্লিউ) বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ আনা হবে কি না- তা জানা যাবে ২ সেপ্টেম্বর।
বিচারপতি ফজলে কবির নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ বৃহস্পতিবার শুনানি শেষে আদেশের এই তারিখ নির্ধারণ করেন।
এক বিবৃতিতে গোলাম আযমের বিচারকে ‘ত্রুটিপূর্ণ’ এবং বিচারকদের ‘পক্ষপাতদুষ্ট’ বলায় মঙ্গলবার এইচআরডব্লিউর বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার এই অভিযোগ আনে ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন।
খুবই ভাল এবং চমৎকার সংবাদ। দেশে আইনের শাসনের বিকাশ এবং প্রভাবে পুরা জাতি সন্তুষ্ট। ব্যাক্তি বা সংস্থা দেশী বা আন্র্তজাতিক যেই হউক, যাই হোকনা কেন- কেউ আইনের উর্ধে নয়। এটা আশ্বাস এবং আশাও বটে।
কিন্তু তারাই আবার চমকে যায় জাতির প্রধানের, সরকারের আদালত অবদাননা দেখে!
কি চমকে গেলেন?
আদালত অবমাননা কাকে বলে? আদালতের আদেশ অমান্য, আংশিক মান্য, আদালতের বিরুদ্ধে মন্তব্য, আদালতের কাযক্রম নিয়ে প্রশ্ন তোলা বা সংশ্লিষ্ট প্রযোজ্য সকল কিছূ।
আজকে জাতির সামনে যে নো ওয়ে অভ রিটার্ণ এসেছে- যেখানে প্রধানমন্ত্রী/সরকার একচুলও না নড়ার ঘোষনা দিয়ে ষ্ট্যান্ড পরিস্কার করে ঠায় বসে আছেন- এর মাধ্যমে কি তিনি আদালত অবমাননা করেন নি?
যেই আদালতের আদেশ বলে ১৫তম সংশোধনী, আর যেই সংশোধনী এবং যেই সংবিধানের দোহাই দিয়ে হার্ডলাইনে সরকার, সেখানেই তো সমস্যার সমাধান।
আদালত ষ্পষ্ট করে যেখানে বলেছে-
Caretaker government may hold next 2 JS polls for 'safety'
পরবর্তী ২টা নির্বাচন করার যে অপশন আদালত দিয়েছে/রেখেছে ফর সেফটি, সেটা মেনে অনুসরন করলেইতো কোন সমস্যাই থাকে না। জাতিও নিরাপত্তাবোধ করে।
তবে কি বলা যায় না- সেই অপশন অসনুসরন না করার মাধ্যমে আদালত অবমাননা করা হচ্ছে!!!!
এবং জাতি এক অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে চেয়ে আছে!
২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আমরা যদি দেশকে ভালবাসী
আমরা যদি মানুষখে ভালবাসী
আমরা সমাধান চাইব। শান্তিপূর্ণ।
হিংসা চাইনা। হানাহানি চাইনা।
ক্ষমতা আজ আছে কাল নাই। আচরন থেকে যাবে আজীবন।
২| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৪
আমি মেহমান বলেছেন: অন্ধকে বল্লেন: আপনার চোখ নষ্ট আর সে জন্য সে আপনার উপর কেইস
করল।
আমাদের আওয়ামী সরকার ও তাই করছে - বিচার সঠিক হয়নি তা সবাই দেখছে। বিচার কেন সঠিক হয়নি তার বর্ননা দেওয়ায় তাদেরকে কেইসে নেওয়া হচ্ছে। এর মানে সরকার খুবই দুর্বল - একেবারে দুর্বল!!!!
২২ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ।
আমরা চাই আইনের শাসন। আদালতের রায়ের পূর্ণ বাস্তবায়ন।
আমরা একদিন থাকব না।
আমাদের ইতিহাস ঘটনা কর্মাবলী থেকে যাবে।
অনাগত প্রজন্মের কাছে যেন হাস্যকর এবং ক্ষমতালোভী, জনতার প্রতি দায়হীন হিসেবে চিহ্নিত হয়ে ঘৃনিত না হই- সেজন্য আজকের কর্ম হোক ভাল। সুন্দর। শান্তির।
৩| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:১৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সবাই শুধু ঘুরেই যায়!!!
ঘটনা কি???
২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:০৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যেই আদালতের আদেশ বলে ১৫তম সংশোধনী, আর যেই সংশোধনী এবং যেই সংবিধানের দোহাই দিয়ে হার্ডলাইনে সরকার, সেখানেই তো সমস্যার সমাধান ....
৪| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৭
ঢাকাবাসী বলেছেন: কোন কথা বললে আবার আদালত অবমাননা হয়ে যায় সেটা জানাই তো আরেকটা আদালত অবমাননা! মন্তব্য করে কি কোর্ট কাচারি করব নাকি? ধন্যবাদ।
২৪ শে আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তাতো বটেই!!!!
ভুই পাইছি!!
ভাইকি কন? পুষ্ট ড্রাফট করুম নাকি?
এই আমাদের গণতন্ত্র!!! এই আমাদের তথ্য অধীকার আইন!!!
মোবাইলে ভালাই ম্যাসেজ দেয়!! কিন্তু তথ্য জানার চেস্টা করলে- বাঙালরে হাইকোর্ট দেখায়!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৫:৪০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যেই সংবিধানের দোহাই দিয়ে এত কট্টরাত, সেই সংবিধান ষংশোধন হল যেই আদেশ বলে- সেই আদেশৈরই অর্ধেক বাস্তবায়ন করলো!!!
বাকী অর্ধেকেতো ষ্পষ্ট বলা আছৈ- আগামী ২ টা সংসদ নির্বাচর নিরাপত্তার জন্য কেয়ারটেকারের অধীনে হতে পারে।
বিচারকদের বোধকে সম্মান জানাই। তারা রাজনৈতিক বিষয়কে আদালতের মাধ্যমে নিষ্পন্নের চেষ্টা করলেও অপশন রেখৈছেন।
কিন্তু সেই অপশনকে না বিএনপি হাইলাইটস করছে- আওয়ামীলীগতো সামনে আনবেই না।
আগামী ২টা নির্বাচন আদালতের আদেশ বলেই কেয়র টেকার সরকারের অধীনে হবে।
এটা যে মানবে না সেতো আদালত অবমাননার দায়ে দোষী হবে। ণয়?