নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মুসলিম পারিবারিক আইন সংশোধন করে মেয়ে সন্তানকেও বাবার সম্পত্তির পূর্ণ উত্তরাধিকারি হিসেবে গণ্য করার প্রস্তাব করেছেন সরকারের প্রধান আইন কর্মকর্তা মাহবুবে আলম।
এর পাশাপাশি মুসলিম পুরুষদের একাধিক বিয়ের সুযোগ বন্ধ করার পক্ষেও মত দিয়েছেন তিনি।
শনিবার রাজধানীতে ফৌজদারি কার্যবিধি সংশোধনবিষয়ক বিলের খসড়া নিয়ে এক মতবিনিময় সভায় এসব প্রস্তাব করেন অ্যাটর্নি জেনারেল।
তিনি বলেন, আইয়ুব খান আইন প্রণীত মুসলিম পারিবারিক আইন সংশোধন করে দাদার উপস্থিতিতে বাবার মৃত্যু হলেও সম্পত্তির উত্তরাধিকারের ক্ষেত্রে তাকে জীবিত ধরে বণ্টনের হিসাবের বিধান করা হয়েছে।
এ সংশোধনীর ফলে হাজার হাজার পরিবার ও সন্তান উপকৃত হয়েছে উল্লেখ করে মাহবুবে আলম কোনো পরিবারে শুধু মেয়ে সন্তান থাকলেও সম্পত্তির উত্তরাধিকারের ক্ষেত্রে ছেলে হিসেবে গণ্য করার প্রস্তাব করেন।
“এখন কোনো পরিবারে ছেলে সন্তান না থাকলেও ধরে নিতে হবে, ছেলে সন্তান আছে।”
প্রচলিত আইনে, ছেলে সন্তানবিহীন কোনো ব্যক্তির মৃত্যু হলে তার মেয়েরা সম্পূর্ণ সম্পত্তি পায় না। সেখানে সম্পত্তির অংশীদার হয় প্রয়াতের ভাইয়েরা।
এক্ষেত্রে মেয়ে একজন হলে মৃত ব্যক্তির মোট সম্পত্তির অর্ধেক পাবে। আর একাধিক মেয়ে হলে তারা মোট সম্পত্তির তিন ভাগের দুই ভাগ পাবে। বাকিটা মৃতব্যক্তির ভাই বা ভাইয়েরা পাবেন।
তবে মৃতব্যক্তি জীবিত থাকতে মেয়ে বা মেয়েদেরকে সম্পূর্ণ সম্পত্তি দান করে গেলে মেয়েরাই সম্পূর্ণ সম্পত্তি পাবে।
অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, “আরেকটি বিষয়, দ্বিতীয় বিয়ের সুযোগ যে কোনোভাবে বন্ধ করতেই হবে। কারণ এটা অসংখ্য নারীর কান্নার কারণ।”
তিনি বলেন, স্বামী দ্বিতীয় বিয়ে করতে চাইলে তাতে বাধা দেয়ার সামর্থ্য দেশের অধিকাংশ নারীর নেই। তাই এটা আইনগতভাবেই করতে হবে।
“সাড়ে চার বছরের অ্যাটর্নি জেনারেল থাকতে কত নারীর কান্না যে আমি দেখেছি, তার কোনো হিসাব নেই।”
সংবাদ সূত্র
বলি দেশে হচ্ছেটা কি?
তিনি কি ইসলাম এবং কোরআন কে চ্যালেঞ্জ করছেননা। যা মূলত আল্লাহকেই চ্যালেঞ্জ করার শামিল।
কোরআনে যে বিধানাবলী তা অকাট্য, নির্ভুল । মুসলমান মাত্রই এই বিশ্বাস তার ঈমানের মৌলিক অংশ। অথচ তিনি বির্তকিত কিছু যুক্তি আর না বোঝা কিছু তর্ককে ভিত্তি ধরে কি করে এতবড় সিদ্ধান্ত নিতে সাহস পেলেন????
এ বিষয়ে আপনাদের জ্ঞানগর্ভ মন্তব্য এবং সূত্র দিয়ে বিষয়টির রহস্য উন্মোচনে এগিয়ে আসুন।
২৩ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১১:০৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ইসলামের যে সকল আইন কোরআনে ষ্পষ্টত ফায়সালা দেয়া আছে-তা নিয়ে কোন অতি কথিত সুশীল আতেল আর বুদ্ধিজীবির জন্য কোন স্থান নেই।
তা নির্ধারিত বিধান। যার কোনরুপ অণ্যথা হতে পারে না।
যারা এইরুপ করার চেষ্টা করেছে ইতিহাসে তাদের পরিণতিও নির্ধারিত।
২| ২২ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:১২
রিওমারে বলেছেন: তিনি কি ইসলাম এবং কোরআন কে চ্যালেঞ্জ করছেননা। যা মূলত আল্লাহকেই চ্যালেঞ্জ করার শামিল।
১ যারা নিজেকে ইসলামের অনুসারী হিসাবে পরিচয় দেন কিন্তু নামাজ রোজার ধার ধারেন না তারা কি আল্লাকে চ্যালেঞ্জ দিচ্ছেন না??
২ কর্ম ক্ষেত্রে যারা ঘুষ খান তারা কি আল্লাকে চ্যালেঞ্জ দিচ্ছেন না??
৩ ধর্ম নিয়ে যারা ব্যাবস্যা করছেন তারা কি আল্লাহ কে চ্যালেঞ্জ দিচ্ছে না??
৪ বিচারকের আসনে বসে যারা অবিচার করছেন তারা কি আল্লাহ কে চ্যালেঞ্জ করছেন না??
এভাবে হাজার উদাহরন টানা যায় নাকি বলেন??
২৩ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১১:১১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনি ভুল করলেন রিওমারে।
ব্যখ্তিক অবহেলা, ব্যক্তিক না মানার শাস্তি ব্যক্তির উপর বর্তাবে। তারা অবহেলা করছে, কিন্তু বদলের দুঃসাহস দেখাচ্ছে না। সুতরাং আপনার যুক্তি অর্থহীন।
কিন্তু যখন আপনি বিধানকেই বদলাবার চেস্টা করেন-আইন প্রণয়েনর মাধ্যমে তখন তা ব্যক্তিক থাকে না। সামষ্টিক এবং মূলনীতিকে প্রকৃত চ্যালেঞ্জ করা হয়- যা খোদা দ্রোহীতার পর্য়ায়ে পড়ে।
আপনি আস্তিক হয়েও বিধানে শৈথ্যিল দেখালেন- আর আপনি মৌলিক নীতি পরিবর্তনের দুঃসাহস দেখাচ্ছেন দুটো দুই মেরুর ভিন্ন জিনিষ।
এবং উনার এর জন্য তওবা করা উচিত। কারণ তিনি খোদার উপর খোদগারী দেখাতে চাইছেন!!!!!!!!!
৩| ২২ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:২৮
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: রিওমারে ,, কেবল ঈমান থাকলেই, অসততা, ভণ্ডামি সব কিছু করা যায় ।
ভণ্ড ভণ্ড ভণ্ড
Click This Link
যে জাতি যত বেশি অসৎ , দুর্নীতিগ্রস্ত। সে জাতির মধ্যে ধর্ম অনুভূতি ততো বেশি। অনুভূতিটুকু দিয়েই এরা বেহেশতে যেতে চায়।
২৩ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১১:১৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: পরাজিত যে তার কথায় দুঃখ, ক্লেশ আর না পাবার যন্ত্র উদ্ভুত আক্ষেপ থাকবে স্বাভাবিক। তার বোধও সাধারন স্বাভাবিক মানুষের চাইতে ভিন্ন হবে এবং অবশ্যই তা নেগেটিভ অর্থে।
আপনার বিশ্লেষনর মাপকাঠিতেই আপনি ধর্মকে ভুল ভাবে চিত্রায়িত করতে চাইলে শুধু ঐ বিষয়ক খোড়া, দুর্বল, এবং কুযুক্তি সমূহকে খুজে বেড়াবেন এটাই স্বাভাবিক।
তাতে সত্য মিথ্যা হবেনা। কোনদিনও।
যে জাতি যত বেশী ধর্মানুভুতি সম্পন্ন সে জাতি তত উন্নত।
আর ধর্মানুভুতির লেবাস লাগিয়ে যে জাতি আত্ম প্রতারণা করে (ভোটের সময় কারো কারো হেজাব পড়ার মতো ) তারাই আপনার কথিত শ্রেণী ভুক্ত।
এবং তার ফলে ধর্মানুভুতি কখনোই ছোট হযনা। ছোট হয় তাকে মুখোশ হিসেবে ব্যবহার কারীরা। এবং না বোঝা পরাজিতরা।
৪| ২২ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:১২
মাজহারুল হুসাইন বলেছেন: রিওমারে@ একজনের অন্যায় অপর একজনকে অন্যায় করার লাইসেন্স দেয় না । অপরাধ সবসময়ই অপরাধ থাকে । তা ন্যায় হয়ে যায় না ।
আর অপরাধীরাই ল্যাংড়া যুক্তি দিয়ে মানসিক শান্তি পেতে চায় ।
২৩ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৩৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আর অপরাধীরাই ল্যাংড়া যুক্তি দিয়ে মানসিক শান্তি পেতে চায় ।
সহমত।
৫| ২৩ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৩৯
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: যে জাতি যত বেশী ধর্মানুভুতি সম্পন্ন সে জাতি তত উন্নত।
হা...হা,..
যুক্তি দিয়ে কথা বলুন।
ধর্ম অনুভূতি বেশি সম্পন্ন দেশের দিকে একটু তাকিয়ে কথা বলুন না ভাইজান। আচুদা কথা কেন বলেন?
ফাকিস্তানের দিকে তাকান, সৌদির দিকে তাকান (তেল বেঁচে মদ আর মাগীবাজি, বাইজী বাড়ি যাকে বলে ) , বাংলাদেশের দিকে তাকান।
এবার পাশ্চাত্যের উন্নত দেশগুলোর দিকে তাকান , আপনি যীশুকে নিয়ে যা খুশি তাই বলতে পারেন। আন্দোলন হবে না।
বাড়া আপনি কানা নাকি?
বর্তমান পরিস্থিতিতে এটাই দেখা যায়,
যে জাতি যত বেশি অসৎ , দুর্নীতিগ্রস্ত। সে জাতির মধ্যে ধর্ম অনুভূতি ততো বেশি।
কথা বলবেন যুক্তি দিয়ে। আচুদা কথা না বলার আহবান জানাই আপনাকে।
২৩ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৫৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনার পরাজিত মন মানসিকতাই আপনাকে যুক্তি না বুঝে অশ্লীল কথার দিকে ধাবিত করে!
আপনি খেয়াল করেন নি- আমি বলেছি প্রকৃত ধর্শানুভূতি সম্পন্ন। আর আপনি যাদের কথা বলছেন- তারা ধর্মানুভূতিকে মূখোশ হিসেবে ব্যভহার কারী- হেজাব দিয়ে ভোট চেয়ে নাস্তিকতার গান গাওয়ার মতো
আর যীশুকে নিয়ে তাদের কিছু হবেনা। কারণ তারাতো যীশুকে বহু আগেই হত্যা করে বসে আছে!!!! যেখানে তাদের গ্রন্থ এবং পরবর্তী শেষ গ্রন্থে স্পষ্ট বলা হয়েছে- তাদের দাবী মিথ্যা। এবং উত্থান দিবসেই ফায়সালা হবে কে সত? ত্রিত্ববাদীরা না একত্ববাদীরা।
সো তাদের অনুভূতির মাপকাঠি আপনার কাছে গ্রহনযোগ্য হলেও প্রকৃত ধর্ম-দর্শনে তা নয়।
ধামর্িকের দোষে যেমন আপনারা ধর্মকে দোষী করেন, তেমনি এখানেও আলাপ ডাইর্ভার্ট করার চেষ্টায় ফালতু প্যাচাল পারতে এসেছেন।
তাতে থালা বাঁচবে না। সরকার চোরের মতো এইসব কাজ গোপনে করে- আর গলা ফাটায় দেশ চলবে মদীনা সনদ অনুসারে!!!
এই ধমৃানুভূতির মূখোশ, এই মোনাফেকি ই সমস্যার মূল। প্রকৃত ধর্মানুভুতি আম জনতার মাঝে দূর্নীতি দেখান।।।।
আপনার মতো পরাজিত ক'অক্ষর জ্ঞান সম্পন্নরাই দূর্নতির জট।
আপনাদের না আছে ধর্ম বিশ্বাস, না আছে অনুভূতি। আর নিজের দোষ পরের কাধে দিতেই ধর্মকে আড়াল হিসেবে ভ্যবহার করেন।
অন্যের কথা ছাড়েন। এই দেশের ১৬ কোটির মধ্যে প্রকৃত ধর্মানুভূতি সম্পন্ন গণ মানুষের মধ্যে দুর্নীতিবাজ একজনও পাবেন না।
যারা জড়িত তারা ধর্মানুভুতিহীন। অথবা লেবাসধারী, অথবা মোনাফেক মাত্র। যুক্তি থাকলে আসুন এবং
আপনি অশ্লীল কথা পরিহার করে, সাধারন বোধ এবং সুস্থতা নিয়ে আলাপ করুন। নইলে অফ যান্
৬| ২৩ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:০০
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আমার নিকের (পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন) তাৎপর্য বোঝার মতো মস্তক সৃষ্টিকর্তা আপনাকে দেন নাই। কাজেই এটা নিয়ে আপনার কথা না বলাই ভালো।
২৩ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:০৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অহংকারীরাই আর নির্বোধরাই কেবল অন্যরা কেউ কিছু বোঝে না নিজেই সব বোঝে ভাবে।
থাকুন আপনার অহংকার আর বোধ নিয়ে।
কিন্তু আমার ৫ এর উত্তরের বিপরীতে কিছু বলার থাকলে বলতে পারেন। নইলে খোদাফেজ
৭| ২৩ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:২৯
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: কি আবোল তাবোল কথা বলেন??
মনে করুন, চীনের কোনো বৌদ্ধ ইসলামকে বিচার করবে কিভাবে?? তারা নিশ্চয় কোরান পড়বে না। তারা ইসলামকে বিচার করবে মুসলিমদের কর্মকাণ্ড দেখে।
আপনি বলছেন , ‘‘প্রকৃত ধর্মানুভূতি সম্পন্ন গণ মানুষের মধ্যে দুর্নীতিবাজ একজনও পাবেন না।’’
কে প্রকৃত ধর্মানুভূতি সম্পন্ন তা দেখতে যাবে কে??
গড়পড়তায় যা দেখা যায় তা হলো,
ফাকিস্তান আফগানিস্তান সৌদি বাংলাদেশে ধর্ম অনুভূতি রয়েছে বেশি, অসততা ভণ্ডামির পরিমাণও বেশি। সোজা হিসাব। কে
প্রকৃত ধর্মঅনুভূতি সম্পন্ন সে হিসাব আপনি করে বেড়ান।
২৩ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৩৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এইটা ভাল বলছেন। ভিন্ন ধর্মরা আমাদের আচরন দেখেই প্রভাবিত হবে।
যে জন্য আগে প্রকৃত মুসলিমদের আচরন, সুফিদের ভালত্ব দেখেই দলে দলে লোক ইসলাম গ্রহন করেছে। এখন প্রায় উল্টো!
গণমানুষদের যারা প্রান্তিক জনতা, তাদের মধ্যে দুর্নীতি কম। কিন্তু যেভাবে মাত্র ৫-৭% মানুষ কথিত শিক্ষিত, লেবাসধারী সুশীল, রাজনীতিবিদ তাদের জন্য যেমন পুরা দেশের বদনাম হচ্ছে, তেমনি কিছু উগ্র, কিছু ভিন্ন পন্থী, কিছু মোনাফেকের কারণে মুসলিম জাতি প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে।
এখানে আবার আরেকটা খেলাও আছে ইচ্ছাকৃত অবদমিত রাখার জন্য আন্র্তজাতিক কৌশলের ক্রমাগত প্রচেষ্টা।
আপনি নিশ্চয়ই অবগত আচেন শুধু ইসলাম ঠেকানোর জন্য আম্রিকার সংসদে বাজেট পাস হয়!
সো আপনাকে বহুবহুমূখিতার মাঝেই সত্য সন্ধান করতে হবে।
মুসলিম অনুসারীর দোষে যেমন আপনি বিভ্রন্ত হচ্ছেন, তেমনি ইসলামের সত্যটাকে মিথ্যা এবং হাস্যকর বানানোর জন্য আন্র্তজাতিক চেস্টারও কিন্তু কমতি নেই।
আপনি জেনেশুনে বা অজ্ঞাতেই সেই ফাদে পা দিচ্ছেন নাতো???
কারন নিজেকে ভালবাসা, আত্মসম্মান করতে শেখা, নিজের কৃষ্টি কালচারকে উচ্চে স্থান দেয়ার সুকুমার মৌলিক বোধগুলোতে কিন্তু তারা ক্রমাগত হিট করে যাচ্ছে। যাতে বহু মানুষ বিভ্রান্ত হয়ে ধর্মকেই অর্থহীন বলছে, নিজের আত্মপরিচয়কে অস্বীকার করার মধ্যেই সুশীলতা খুজে পাচ্ছে।
শেকড় ভুলে আরোপিত আধুনিকতার নামে স্বত্তার পরিচয় মুছে ফেলার মাঝৈই শত্রুর পরিকল্পনাকে সফল করতেই অজানিতেই ঝাপিয়ে পড়ছে।
ফাকিস্তান, বা আফগানিস্থানের বা সৌদির একপিঠ দেখে যেমন পূর্ণ সিদ্ধান্তে আসা যাবে না। তেমনি আমাদের দেশের খেটে খাওয়া সৎ গণমানুষের বিশাল অংশকেও আপনি এড়িয়ে যেতে পারবেন না।
ধর্মের ব্যবসায়ী, রাজণীতির ব্যবাসয়ী, কর্পোরেট দূর্নীতিবাজ আপনি কিন্তু চেনেন, জানেন। তাদের সংখ্যা কত কম। কিন্তু তারাই বিভ্রান্ত করছে- সকলকে। এখন তাদের দেখে আপনি যদি আম ১৪-১৫ কোটিকে হিসাবে না আনতে চান সে আপনার ব্যাপার। কিন্তু আমি খুজে পাই তাদেরই।
আমি দেখি তারা হয়তো কম জানে- কিন্তু বেশি ভালবাসে। তারা হয়তো কম আয় করে কিন্তু তারা সৎ।
তারা হয়তো ধর্ম বিশারদ নয়- কিনতু ধর্মানুভূতি সম্পন্ন।
আপনি কি তাদের সন্ধান পেয়েছেন?
৮| ২৩ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৪
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আপনাকে আমার এই লেখাটি পাঠ করার আহবান জানাই।
ভণ্ড ভণ্ড ভণ্ড
Click This Link
২৩ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৪৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: পড়েছি। সমস্যা চিহ্নিত করেছেন সুন্দর ভাবে। সমাধানের পথটা নিয়েও লিখবেন আশা করি।
৯| ২৩ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৪
আলোর ভান্ডার বলেছেন: ইসলাম যে কাজ নিষেধ করেছে তা পালন না করলে গুনাহগার হইবে কিন্তু কেউ আদেশ-নিষেধ পরিবর্তন করতে চায় তাহলে সে খোদা দাবীদার , মুরদাদ , কাফির ।
উপরে দু-একজন কম আকল সমজের কারনে উলটা পালটা বকতেছেন । ইসলাম -ই মানুষ কে প্রকৃত মর্যাদা দিয়েছে ।
ইউরোপ-আমেরিকার মানুষ আজ পশুর মত হয়ে গেছে । আজ তারা ধর্মের অনুভুতির অভাব অনুভব করতেছে ।
আমেরিকার ডলারে লিখা আছে তাদের গডের কথা ।
আপনাদের ইসলাম এর বিরুদ্ধ কথা কইলে ভালো লাগে, মজা পান আবার অন্য ধর্মের বিরুদ্ধ কথা সইতে পারেন না।
এই মুরদাত ইসলাম এ নারীর কথা কইল কিন্তু হিন্দু ধর্মে যে নারীরা সব হইতে বঞ্ছিত তা কইলনা কেন ?
মুলত সব কাফির , মুরতাদ এর নীতি এক । আর তা হল ইসলাম এর বিরোধীতা করা।
মৃত্যুর পর যখন গুর্জু খাবে তখন দুনিয়ায় এসব বলার মজা বুঝবে ।
২৩ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৪৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এরাতো মৃত্যুে পর গুর্জু বিশ্বাসই করেনা। সো তাদের আর ভয় দেখায়া লাভ কি?
তারা ভোটের সময় মদীনা সনদে দেশ চালায় আর গোপনে গোপনে কি দুঃসাহস একটা সুপ্রতিষ্ঠিত বিধানকে, আল্লাহ প্রদত্ত ফায়সালাকে বদলে দিতে চায়????
আগামী নির্বাচনী মেনিফেস্টোতে আশা করি আওয়ামীলীগ সৎ এবং সাহসী হলে এই বিষয়টাও প্রকাশ্যে যুক্ত করবে।
১০| ২৩ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৭
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: আলোর ভান্ডার, বাস্তবতা হলো,
ধর্মকে আকড়ে ধরার পরও আমরাই বেশি অসৎ, ভণ্ড আর দুর্নীতিবাজ । আর পাশ্চাত্যের দেশগুলোতে ধর্মের গুরুত্ব কমে যাওয়ার পরও তারা অনেক বেশি সৎ (নিজ দেশের মধ্যে, সাম্রাজ্যবাদী দেশগুলো আবার বাইরের দেশগুলোর জন্য ভয়ঙ্কর)।
পাকিস্তান আফগানিস্তানের চেয়ে অনেক বেশি ভালো আছে বৌদ্ধ অধু্যষিত জাপান কোরিয়া।
এর মানে আমি এ বোঝাতে চাচ্ছি না যে, বৌদ্ধ ধর্ম ভালো। বাস্তবতা বোঝাইলাম। সমস্যাটা কোথায় আপনারাই ঠিক করুন।
২৩ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:২৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আর এই বাস্তবতাটাও সাথে সাথে বুঝতে পেরেছেন আশা করি- যে সরকারের একটা অংশ কিভাবে এন্টি আসলামিক কাজের সংযুক্ত!
কত্ত বড় দুঃসাহস তারা বিধানের শৌলিক অংশকেই বদলাতে চায়!!!!
তারা ভোটের সময় মদীনা সনদে দেশ চালায় আর গোপনে গোপনে কি দুঃসাহস একটা সুপ্রতিষ্ঠিত বিধানকে, আল্লাহ প্রদত্ত ফায়সালাকে বদলে দিতে চায়????
আগামী নির্বাচনী মেনিফেস্টোতে আশা করি আওয়ামীলীগ সৎ এবং সাহসী হলে এই বিষয়টাও প্রকাশ্যে যুক্ত করবে।
১১| ২৩ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:১১
আলোর ভান্ডার বলেছেন: @ পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন , দুটো এক বিষয় নয় । আপনি ধর্ম এর সব জানেন কিন্তু জেনেও হয়ত নানান ধর্মবিরোধি কাজে লিপ্ত থাকেন, তার এক ফায়সালা । আর আপনি ধর্ম তো মানেন ই না উলটা পরিবর্তন করতে চান তার ফায়সালা আলাদা।
অসৎ, ভণ্ড আর দুর্নীতিবাজ হওয়ার পরেও ওই লোক তার হারাম কে জায়েয করার জন্য ইসলাম এর আদেশ পরিবর্তন করতে বলে কি ? কিন্তু এই কথিত নামধারী মুনাফিক এরা তো পুরা ইসলাম পরিবর্তন করতে চায় । ইসলাম না মানা আর ইসলাম এর বিরুদ্ধাচরন করা এক নয় ।
কাফিরেরাও তো সাহস করেনা কোরানের বিরুদ্ধে কথা কইতে । কাফিরেরা কোরান পোড়াইতে চায়, অবমাননা করতে চায় কিন্তু পরিবর্তন করতে চায়না।
যতক্ষন শ্বাস আছে ততক্ষন অনেক কথাই বলা যাবে । কিন্তু শ্বাস বন্ধ হয়ে যাবার পর কি হবে তা কি কেউ ফিকির করে ?
ফিরাউন, নম্রুদ, সাদ্ধাদ, আব্রাহার কথা ভুলে গেছে মানুষ ।
২৩ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যতক্ষন শ্বাস আছে ততক্ষন অনেক কথাই বলা যাবে । কিন্তু শ্বাস বন্ধ হয়ে যাবার পর কি হবে তা কি কেউ ফিকির করে ?
ফিরাউন, নম্রুদ, সাদ্ধাদ, আব্রাহার কথা ভুলে গেছে মানুষ ।
আবার তারা দাবী করে তারা জ্ঞানে বিজ্ঞানে এগিয়েছে!!!!
অথচ শুরু আর শেষের কুল কিনারাই খুজে পায় না।
আবার ঐশিবাণী যখন পূর্ণ দিশা দেয়-তখন তা মানেও না।
অদ্ভুত তাদের স্ব-বিরোধীতা।
১২| ২৫ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:২৯
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আল্লাহর সংবিধান কোরআন
অস্বীকার করলে
আল্লাদ্রুহি বা কাফের
এরা ক্ষেমতার পাগল যেখানেই সুবিধা পায় ,সেখানেই হযবরল সৃষ্টি
করে ।
২৭ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:১৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এই হযবরলই তাদের শাস্তির পথকে খুলে দিচ্ছে।
আল্লাহর নেয়ামত হিসেবে যে একক সংখ্যাগরি্ঠাতা পেয়েছিল- তার ৩০ ভাগও যদি ভাল কাজে ব্যায় করত মানুষ আরেকবার ভাবত।
আর খোদাদ্রুহীদের পরিণতি কখনোই ভাল হয় নি।
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:৩৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মাহবুবে আলম কোনো পরিবারে শুধু মেয়ে সন্তান থাকলেও সম্পত্তির উত্তরাধিকারের ক্ষেত্রে ছেলে হিসেবে গণ্য করার প্রস্তাব করেন।
“এখন কোনো পরিবারে ছেলে সন্তান না থাকলেও ধরে নিতে হবে, ছেলে সন্তান আছে।”
মনে করি আর ধরি দিয়ে কোরআনের ফয়সালাকৃত বিধানের উপর সংশোধনি আনার দুঃসাহস দেখে অবাক হচ্ছি!!!!
আন্র্তজাতিক এন্টি ইসলামিক ফোর্স কি তবে শক্ত ভাবেই বাংলাদেশকে টার্গেট করেছে???????