নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি অতি বিরক্ত হয়ে আমার অনেক লিখাই ড্রাফটে নিয়েছি কারন সামুতে আমার কিছু ভাবনা শেয়ার করছি, আর এ ভাবনা গুলো আমার অনুমতি ব্যাতিরেকে কপি না করার অনুরোধ করেছিলাম কিন্তু যত্রতত্র আমার লিখার কপি পেস্ট দেখেই যাচ্ছি দিনের পর দিন।
"আই হেইট পলিটিক্স" এর দলের সদস্য হয়েও এ লিখাটি লিখেছি কারন আন্দোলনে আমরা দেশের বাইরে থেকে কিভাবে সংশ্লিষ্ট হয়েছি তা বিশ্বাবাসীকে জানাতে। আজ থেকে ১০ বছর পর যখন কোন গবেষনা হবে তখন হয়তো আমার এ লিখাটা কেউ পড়বে।
সেই জুলাই এর মাঝ থেকেই যখন কোটা বিরোধী আন্দোলন শুরু হয় তখনো আমরা সাধারন মানুষ তা সমর্থন করলেও তেমন করে আন্দোলনে মাঠে নামিনি। কিন্তু যখন ছাত্রলীগ সাধারন ছাত্র-ছাত্রীদের উপর হামলা করে ও পরবর্তীতে পুলিশ সরাসরি হত্যা শুরু করে তখনই সাধারন মানুষগুলো আস্তে আস্তে প্রতিবাদ শুরু করে। টরোন্টোর বাংলা টাউন থেকেই মূলত সবাই প্রতিবাদ শুরু করলেও বাকি শহরগুলোতো তা দ্রুতই ছড়িয়ে পরে। ব্যানার নিয়ে, পতাকা হাতে নিয়ে কিংবা লাল/সবুজ গেন্জি গায়ে আমরা সাধারন মানুষরা ছাত্রদের আন্দোলনের সাথে একাত্বতা ঘোষনা করে বিভিন্ন প্রতিবাদ সভার যোগ দেই।
তবে এ আয়োজন বড় কোন ব্যানারে ছিল না, কোন দল বা গোষ্ঠীর উদ্যোগে ছিল না, আমার মতো সাধারন মানুষরাই এ আয়োজন শুরু করে। সোস্যাল মিডিয়ায় সরব হয়ে বিভিন্নভাবে সাপোর্ট দেয়, প্রোফাইল লাল করা বা সাঈদ/মুগ্ধ/ফারহানের ছবি শেয়ার করে নিজেদের অবস্থান জানিয়ে দেয় সমর্থনকারীরা। অনেকেই এরই মাঝে বিভিন্নভাবে ইন্টারন্যাশানাল লবিং শুরু করে। কানাডার বিভিন্ন নিউজ মিডিয়ায় তারা যোগাযোগ করে, সাংবাদিকদের সাথে কথা বলে বা মেইল দেয় ও সাধারন কানাডিয়ানদের মনোযোগ আকর্ষন করে। যার কারনে কানাডার বেশ বড় মাপের বিভিন্ন নিউজ চ্যানেলে বাংলাদেশের বিভিন্ন সংবাদ প্রচার শুরু করে।
জুলাই এর ২১ তারিখ আমি ছাত্র হত্যার প্রতিবাদে একটা প্রতিবাদ সভার ডাক দেই। আমি যে এলাকায় থাকি সেখানে বাংলাদেশী খুব কম। কিন্তু অবিশ্বাস্যভাবে মাত্র একদিনের নোটিশে শ'খানেক মানুষ সে সভায় জড়ো হয়। এবং অনেকে দূর-দূরান্ত থেকে এসেছিল প্রতিবাদ সভায় যোগ দিতে। সে মানুষগুলোর মাঝে যে দেশের প্রতি ভালোবাসা দেখেছি, বুকে যে আগুন দেখেছি তা ছিল অবিশ্বাস্য।
এদিকে আরেক গ্রুপের সরাসরি মাঠে নেমেছিল ছাত্র আন্দোলনের বিপক্ষে। এরা মূলত সোস্যাল মিডিয়ায় এ্যাক্টিভ ছিল ও বিভিন্নভাবে হত্যাকান্ডকে সাপোর্ট দিচ্ছিল। আর হাসিনার সাথে সাথে মেট্রোরেলের জন্য কাঁদতে কাঁদতে চোখ ফুলিয়ে ফেলছিল। তারপর ৫ই আগষ্টের পর ভারতীয় মিডিয়া যতরকমের গুজব ছিল তারা তা ঢালাও ভাবে সমর্থন করে, বিশ্বাস করে ও প্রচার করতে থাকে সর্বত্র। তারপর এক সময় "এমন স্বাধীনতাই কি চেয়েছিলাম" বলে হাউকাউ শুরু করা ছিল তাদের অন্যতম কাজ।
এখন আমার প্রশ্ন ছিল, এরা কারা যারা এতো এতো মৃত্যু দেখেও নির্বিকার ছিল, বরং উল্লসিত ছিল। তাদের মাঝে দু:খবোধতো দূরে থাক বরং হত্যাকান্ড বা হাজার কোটির লুটপাটের ঘটনায় তাদের কোন বিকার ছিল না বা এখনো নেই।
আমি ভাবার চেস্টা করলাম, এরা কারা? দেশের বাইরে এরা থাকে তাই হালুয়া রুটির ভাগ সরাসরি পাবার সুযোগ কম। তারপরও তারা কেন অন্ধের মতো সমর্থন করছে!!! তাই সম্ভাব্য উত্তরটা সাজানোর চেস্টা করছি .........
এক, এদের মাঝে বড় অংশই হলো ধান্ধাবাজ। এরাই হলো কানাডার বেগম পাড়া তৈরী করা গ্রুপ। বিগত স্বৈরাচার আমলে লুটপাটের টাকা পাচার করতে সাহায্য করা কিংবা কানাডায় বাড়ি, গাড়ি, ভিসা করতে চাচ্ছিল তাদেরকে প্রত্যক্ষ পরোক্ষ সাহায্য করছে এরা। দেশের লুটপাটের টাকায় এ ধান্ধাবাজ দালালরা এখানে মিলিয়ন ডলারের মালিক বনে যায় রাতারাতি। এবং ক্ষমতাসীনদের ছায়াতলে দেশেও এরা ছিল ব্যাপক ক্ষমতাবান। দাবার গুটি উল্টে যাবার কারনে তাদের এখন মাথা গরম। আয়ের উৎস বন্ধ হবার সম্ভাবনা। তাই তারা সমর্থক ছিল হত্যাকান্ডের, কোনভাবেই চায়নি হাসিনা সরকার ক্ষমতা থেকে চলে যাক।
দুই, একটা অংশ হলো সনাতনী ধর্মের লোকজন। কেন যেন এরা বরাবরেই নিজেদেরকে সর্ববঞ্চিত মনে করে। দেশে কিছু হলেই তারা নিজেদেরকে সংখ্যালঘু হিসাবে আক্রান্ত বলে হাউকাউ শুরু করে দেয়। পার্শ্ববর্তী দেশকে তারা ত্রাতা হিসেবে দেখে সবসময় আর তাদের উসকানী মূলক কর্মকান্ডে সর্বদা নিজেদেরকে উজ্জীবিত রাখে। দেশে আরো অন্য ধর্মের লোকজনক আছে কিন্তু তাদেরকে দেখিনি কিছু হলেই অন্য কোন দেশের কাছে কান্নাকাটি করতে। যাহোক, সনাতনী ধর্মের মানুষজনের সমস্যা হলো এরা এ দেশকে কখনই আপন করে নিতে পারে নাই, সবসময়ই নিজেদেরকে সংখ্যালঘুই মনে করে। পার্শ্ববর্তী দেশের সাথে বিগত আওয়ামীর সুসম্পর্ক থাকার কারনে তারা হয়তো নিরাপদ ভাবতো, তাই দল ক্ষমতা হারানোর পর রাগে ক্ষোভে অন্ধ এখন। যে কোনভাবেই চায় আবার ক্ষমতায় আসুক হাসিনা সরকার।
তিন, আরেকটা অংশ হলো দলকানা গ্রুপ। এদের বুদ্ধি/বিবেচনা/আবেগ/মনুষত্ব সব দলের খাঁচায় বন্ধী। আপা আর দল ছাড়া এরা আর কিছুই ভাবতে পারে না। দলের বিভিন্ন চেয়ার দখলে ছিল এরা আর সেই চেয়ার দেখিয়ে ছড়ি ঘুরাতো সবখানে। এখন সে চেয়ার হারিয়ে তাদের মাথা খারাপ। তারা এখন উগ্রভাবে আফসোসলীগ হিসেবে সর্বত্র ক্যাচালে ব্যাস্ত। এমন কি কেউ কেউ আন্দোলন সমর্থনকারীদেরকে ব্যাক্তিগতভাবে বা স্যােসাল মিডিয়ায় আক্রমন করেই চলছে।
আমার কথা আমি বল্লাম, মানলে মানবেন নাকি মানবেন না সেটা একান্তই আপনার ইচ্ছে।
কিছু ছবি শেয়ার করলাম আমাদের প্রতিবাদের।
আরেকটা অনুরোধ করি, আন্দোলনের সময়কালীন যে সব লিখা পোস্ট হয়েছিল কেউ কি আছেন তার একটা সামারি করবেন? আমি কোনভাবেই সময় করতে পারছি না, তাই আপনাদের কাছে অনুরোধ জানাচ্ছি।
সবাই অনেক ভালো থাকেন।
সোহানী
সেপ্টেম্বর ২০২৪
বি:দ্র: পোস্টারগুলো আমি আমার মেয়ে তৈরী করেছি।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৩৩
সোহানী বলেছেন: উষ্ঠা খাইলেও তারা আবারো ত্যানা প্যাচাইতে আসে
২| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:১৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
এটা ছিল একটি প্রতারণামূলক আন্দোলন।
কোটা থেকে পদত্যাগ।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৩৪
সোহানী বলেছেন: এমনই ক্ষমতার তেল যে এক কোটা আন্দোলন পদত্যাগ আন্দোলন হইলো ও সকলে লেজ গুটায়ে পালাইলো।
৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৫
রাসেল ০০৭ বলেছেন: সোনাদার ভাষায় ...
আপনারা জামাত শিবির রাজাকার আইএস ।
দেশকে আপনার পাকিস্তান আফঘানিস্তান সুদান বানাবেন
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫
সোহানী বলেছেন: কারন তাহাদের দেশ ঠিক পাশের বাড়ি। এখানে আসে পকেট ভরতে.........
৪| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ত্যানা প্যাচানো শুরু হয়ে গেছে।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৩৬
সোহানী বলেছেন: হাহাহা চলুক ত্যানা প্যাচানো, ডোন্ট কেয়ার
৫| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬
কামাল১৮ বলেছেন: এই আন্দোলন নিয়ে গভেষণার কিছু নাই।যত দিন গত হচ্ছে আন্দোলন ম্লান হতে চলেছে।এই আন্দোলনে কোন আদর্শই স্থাপিত হয় নাই।কোন আদর্শিক মানুষ ছিলো না এখানে।দুই দিন আগেও আন্দোলনে যারা ছিলো তাদের কেউ চিনতো না।সরকারে যারা আছে ছাত্র দুই জন ছাড়া সবাই পরিচিত।তাদের ভালো মন্দ সবাই জানে।
আপনার লেখায় সংখ্যালঘুদের ছোট করে দেখানো হয়েছে।এবং অন্যের দুঃখ বুঝার অনুভূতি যে আপনার নাই তা প্রকাশ পেয়েছে।
অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসছে তৃতীয় পক্ষের হাতেই বেশি মানুষ মারা গেছে।সত্য বলে প্রাক্তন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা চাকুরি হারিয়েছেন।
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৫:০৩
সোহানী বলেছেন: এ আন্দোলনে সাধারন মানুষ জয়েন করেছে তাই সেকানে আদর্শ জাতীয় কিছু না থাকাই স্বাভাবিক।
সংখ্যালঘুদের দু:খ কি শুধু ভারতই বোঝে?? কিছু বুদ্ধি খরচ করলে বুঝতে পারতেন এরা সংখ্যালঘুদেরকে টিস্যু পেপারের মতো ইউজ করছে। সময় পেলে কিছু নিরপেক্ষ বই পড়বেন, একপেশে বই ছাড়া। মেজর জলিলের "অরক্ষিত স্বাধীনতা" পড়তে পারেন।
"অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসছে তৃতীয় পক্ষের হাতেই বেশি মানুষ মারা গেছে।" প্রমান সহ তথ্য দিবেন প্লিজ।
৬| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:০২
প্রহররাজা বলেছেন: ৫ অগাষ্টের পরের হত্যাকান্ড, চুরি, লুট, ডাকাতি নিয়ে কিছু বল্লেন না যে!!!!!! বেসিকেলি আপনে নিজে একটা ভন্ড। বেগম পাড়ায় বাড়ি না কিনতে পারায় হিংসা হয়???
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৫:০৬
সোহানী বলেছেন: কি ভায়া, খুব গায়ে লাগছে তাই না?? দালালগিরির পয়সা কমে গেছে
এখকান মন্ত্রীর ৩০০ বাড়ির হিসাবটা দেন ম্যায়া ভাই। বাকিদের কানাডার বাড়ির হিসাব??...........
৭| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:১৫
আহরণ বলেছেন: Greater Toronto Area (GTA) তে দুই ধরনের বাংলাদেশি ইমিগ্রেন্ট বসবাস করে।
১। যাদের চৌহদ্দি বাংলা টাউনের ghetto, হালাল মুদিখানা আর মসজিদে সীমাবদ্ধ।
২। যারা Canadian mainstream lifestyle এ অভ্যস্ত।
আমি নিশ্চিত আপনি এবং আপনার চৌহদ্দি বাংলা টাউনের ghetto. কিন্তু অন্য যারা Canadian mainstream এ চলাফেরা করে তারা আগেই বলেছিল, এটা quota reform movement না। এটা ছিল জামাত, শিবির, জঙ্গি, ইসলামের মৌলবাদী দুরভিসন্ধি। ফলাফল এখন হাতেনাতে পাওয়া যাচ্ছে, থলের বিড়াল আস্তে আস্তে বেরিয়ে আসছে।
ধন্যবাদ আপনাকে।
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৫:০৮
সোহানী বলেছেন: ভাইজান আঁতে খুব ঘা লাগছে তাই না । সত্য শুনলে এক নাম্বার গ্রুপদের আঁতে লাগবেই।
আর কত দালালগিরি করবেন আর দেশকে বাঁশ দিবেন??? দেশকে একটু ভালোবাসেন।
৮| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৪৩
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
প্রহররাজা বলেছেন: ৫ অগাষ্টের পরের হত্যাকান্ড, চুরি, লুট, ডাকাতি নিয়ে কিছু বল্লেন না যে!!!!!! বেসিকেলি আপনে নিজে একটা ভন্ড। বেগম পাড়ায় বাড়ি না কিনতে পারায় হিংসা হয়???
৫ আগস্টের পর যেটা হয়েছে সেটা ১৬ বছরের জুলুম এবং গণহত্যার জনবিচাই। যদিও আমি এই হত্যার পক্ষে নই। কিন্তু কেউ যদি আপনার আপনজনকে নির্মম ভাবে হত্যা করে এবং আপ্নে তাকে হাতের কাছে পান, পারবেন নিজের আবেগকে কন্ট্রোল করতে?
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৫:০৯
সোহানী বলেছেন: ১৬+৫= ২১ বছরের হিসাব নাই। এখন আসছে গান শোনাতে।
এদের মগজভর্তী গোবর। নিজেদের স্বার্থে ভাটা পড়েছে তাই পাগল হয়ে গেছে।
৯| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৪৩
প্রহররাজা বলেছেন: @আহরণ : ফাটায় ফেলছেন, এই ধরনের বাংলাদেশী ইমিগ্রাউন্ড গুলা চায় সব মুসলিম দেশগুলাতে ইসলামী সরকার আর কাফেরদের দেশগুলোতে লিবারেল সরকার ক্ষমতায় থাকুক।
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৫:১১
সোহানী বলেছেন: চুরির টাকা পয়সা আসা বন্ধ হয়ে গেছে?? আহারে?? আরেকখান দাও মারতে মারতে ল্যাং খাইছেন ভাইজান.... আফসোস আপনাদের মতো চোরের দালালদের মুখে ডায়ালগ শুনতে হয়
১০| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:৫৯
নতুন বলেছেন: আপু আফসোসলীগ তো আপসোস করবেই। আর আয়ামীলীগের সমর্থকের অনেকেই অন্ধ ভক্ত। যারা মন্ত্রীর ৩৫০ বাড়ী নিয়ে চুপ কিন্তু প্রতিদিন কে নতুন গেন্জি পড়লো সেটা নিয়ে সরব।
বর্তমানে সরকারের পেছনে আয়ামীলীগের নেতা, ভক্ত এবং দূনিতিবাজেরা উঠেপড়ে লেগেছে তাদের ব্যর্থ করার জন্য।
দূনিতির এই জন্জাল সরাতে সময় লাগবে।
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৫:১২
সোহানী বলেছেন: ১৬+৫=২১ বছরের রক্ত খেয়ে একেকটা ঢোল হয়ে আছে। এখন সুযোগ খুঁজছে কিভাবে দাবার গুটি উল্টানো যায়।
১১| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:০০
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনার সব লেখা প্রমাণ করেছে যে, আপনার ভাবনাশক্তিতে সমস্যা আছে।
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৫:২০
সোহানী বলেছেন: ভাইজান, ভাবনাশক্তির সমস্যা নিয়া যদি এতো বছর ইন্টারন্যাশাল জব করতে পারি, দেশের জন্য কয়েক'শ মিলিয়ন ফান্ড আনতে পারি তাইলে ভাবনাশক্তির সমস্যাই থাক, কি বলেন??
১২| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:০৯
ঊণকৌটী বলেছেন: IQ লেভেল নিম্ন মানের
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৫:২১
সোহানী বলেছেন: ম্যায়াভাই, আফনের আইকিউ লেবেলখান একটু এইখানে জানান দেন
১৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:২৮
সোনাগাজী বলেছেন:
পোড়া আলু খাওয়ার সময় চলে গেছে।
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৫:২৩
সোহানী বলেছেন: নতুন কইরা আলু পোড়া দেন ভাই, অবশ্য আপনি তা সবসময়ই দেন। এতো লাথিগুতাতেও আপনেরে কেউ টলাতে পারে নাই। মারহাবা
১৪| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৫০
রাজীব নুর বলেছেন: কোটা আন্দোলন মূলত উছিলা। জামাত শিবিরের আসল উদ্দেশ্য ছিলো শেখ হাসিনার পতন। পুরো দেশ জামাত শিবিরের এই চক্রান্ত বুঝতে পারেনি।
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৫:২৫
সোহানী বলেছেন: ভাইজান, দেশের কোটি খানেক মানুষ রাস্তায় নামছে। তারমানে আপনার হিসেবে কোটিই জামাত শিবির? তো ১৬ বছর এতো আয়না ঘর, গুম, হত্যা কইরাও এ কোটি কেমনে টিকলো। সে হিসাবে তো আপনার আফা হাসিনাতো দেখি তাতেও ব্যার্থ
১৫| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:০৯
সোনাগাজী বলেছেন:
মেয়ে কানাডায় বড় হচ্ছে, ওকে বড় হতে দেন; তাকে অপ্রয়োজনীয় বেকুবী কাজে নিয়োজিত করিয়েন না।
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৫:২৬
সোহানী বলেছেন: আমার এক লিখায় ৪ খান মন্তব্য!!! বাহ বাহ বাহ তাইলেতো দেখছি গায়ে ভালোই আগুন জ্বলছে
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৪৭
সোহানী বলেছেন: ভাইজান,
আমার বাচ্চারা বাংলায় কথা বলে, পড়তে পারে, লিখতে পারে। নিজেদেরকে গর্ব করে বাংলাদেশী বলে। ওদের স্কুল/ইউনিভার্সিটি ইন্টারন্যাশনাল প্রোগ্রামে বাংলাদেশী হিসেবে নিজেদেরকে রিপ্রেজেন্ট করে।
দেশের রাজনীতি/অর্থনীতি/সামাজিক খবর মোটামুটি রাখে ও আমরা এ নিয়ে আলোচনা করি।
এইবার বলেন, আপনিতো বৈদেশ আছেন, আপনার আশেপাশের বাঙ্গালী পরিবারের কয়খান বাচ্চা বাংলায় কথা কয় বা বাংলা বোঝে তা একটু জানায়েন। আমার আশে পাশের ২/১ টা বাচ্চা ছাড়া কোন বাচ্চাই বাংলা বলাতো দূরে, বাংলাদেশই চিনে না।
১৬| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:১৮
শিশির খান ১৪ বলেছেন: রাজীব নূর এক মাত্র বুদ্ধিবান মানুষ যে জামাত শিবিরের চক্রান্ত বুঝতে পারছে আর দেশের বাকি আঠারো কোটি মানুষ সবাই বোকা। আমার মতো হাজার হাজার মানুষ রাস্তায় আন্দোলনে করছে যারা কোনো দলের পক্ষে নামে নাই দেশেকে স্বৈরাচারের হাত থেকে মুক্ত করার জন্য নামছে। আর কতো চাটুকারিতা করবেন নিজের বিবেকের কাছে খারাপ লাগে না ? ছি এখনো মানুষ কি ভাবে স্বৈরাচারের পক্ষে দালালি করে বুঝি না। ঘিন্না লাগে এদের দেখলে।
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৫:২৮
সোহানী বলেছেন: আমি নিজেও রাস্তায় নেমেছি। আমারে কি জামাত ট্যাগাইবে...... হাহাহাহা
ইউনিভার্সিটিতে শিবিরের মেয়েগুলারে প্রায় হল ছাড়া করছি..................
স্বৈরাচারের পক্ষে দালালি করে কারন এদের হালুয়া রুটির ভাগ বন্ধ। তাই এরা পাগল হয়ে গেছে।
১৭| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:২১
জুল ভার্ন বলেছেন: খুব ভালো লিখেছেন।
স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকারের সহযোগীদের যুগপৎ আক্রমনাত্মক মন্তব্যেই প্রমাণিত হয়েছে- ওদের ফ্যান্টাসি এখনো শেষ হয়নি।
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৫:২৯
সোহানী বলেছেন: কিভাবে শেষ হবে। এরা পাশের দেশের সহযোগিতায় নতুন করে কিছু করার পরিকল্পনা করছে কিনা সেটা আগে দেখেন। এতো সহজে ছেড়ে দিবে এরা এতো দিনের রাজকায় জীবন???
১৮| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:২২
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: বোন সোহানী -
১। ধান্দাবাজ - এরা সবসময়ই ধান্দাবাজ । এদের কাছে কোন দল ক্ষমতায় আছে তা মূখ্য নয় । তাদের কাছে মূখ্য হলো কোন্দল। এরা সব জায়গায় কোন্দল লাগিয়ে নিজের আখের গোছায়।
২। সনাতন ধর্মাশ্রয়ী - এদের আসলে আমার অনেকটাই সুবিধাভোগী বলে মনে হয় তবে বিচার মানি তালগাছটা আমার মত দিনশেষে আওয়ামীলীগ। এটা হাচা কতা
৩। দলকানা - চোরা না শুনে ধর্মের কাহিনী এরা সেই ভার্সন। এরা আসলে আমার চোখে গু খোরের মত। গু সবাই খায়না তবে যে একবার খেয়ে মজা পায় তা আর ছাড়েনা। তারা ভাবে গু (হাগু) তো সকল খাবারেরই নির্যাস । আর তাই তারা সেই নির্যাস খায় চেটে-পুটে।
আপনার অনুরোধ ( আন্দোলনের সময়/প্রাসংগিক লিখিত লেখার সামারি) রাখতে পারলে ভাল লাগত তবে সময়াভাবে -
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৫:৪৮
সোহানী বলেছেন: সব দেশেই রাজনীতি আছে। কিন্তু দেশের স্বার্থে সবাই আবার এক হয়ে কাজ করে। শুধু আমরাই মনে হয় অভাগা যারা দেশের আগে দল, তার আগে আফা
সময় করে একটি সামারি করতে পারলে ভালো হতো। আমাদের মাসের সামারি ব্লগাররা সব কই??
১৯| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:২৯
ঢাবিয়ান বলেছেন: এক নাম্বারে গ্রুপে যারা আছে , তারা সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, দুবাই, লন্ডন সর্বত্র আছে। এরা হচ্ছে প্রভাবশালী হুন্ডি চক্র। এদের মাধ্যমেই টাকা বিদেশে পাচার হয় । এই পাচারকারীরাই বিভিন্ন দেশে গড়ে তুলেছে বেগম পাড়া। এদের মাধ্যমেই এস আলম গুপেরা বিদেশে বনে যাচ্ছে শপিং কমপ্লেক্স সহ বিভিন্ন বানিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের মালিক।
দুই নাম্বার গ্রুপকে আপনি কিছুটা জেনারেলাইজ করে ফেলেছেন। সংখ্যালঘুদের ইন্ডিয়ার প্রতি অনুরাগীর হবার জন্য দায়ী এই দেশের কুৎসিত রাজনীতি। হিন্দু মহাজোটের নেতার বক্তব্য এইবার খুব ভাল লেগেছে। তিনি বলেছেন যে , সেই হিন্দুরাই আওয়ামিলীগের প্রতি অনুরাগী , যারা অনায্য সুযোগ সুবিধা পেয়েছে। কিন্ত তাদের সংখ্যা আর কয়জন? যারা পায়নি তারা এই দেশের অন্য সাধারন মানুষের মতই আওয়ামিলীগের জুলুমের শিকার হয়েছে। ভারতীয় আগ্রাসন ও আওয়ামিলীগের বিরুদ্ধে সবচেয়ে সরব অনলাইন এক্টিভিস্ট পিনাকি ভট্টাচার্য একজন হিন্দু। এবারের আন্দোলনে অনেক হিন্দু শিক্ষার্থীও ছিল। সংখ্যালঘুদের দিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারকে যারা অস্থিতিশীল করতে চাইছে তারা হচ্ছে আওয়ামী হিন্দু সুবিধাভোগীরা।
তিন নাম্বারে যারা আছে তারা হল সরাসরি আওয়ামিলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত । এরাই কোটী কোটি টাকার মালিক। সেই টাকায় অন্তরীন সরকার বা পরবর্তী নির্বাচিত সরকার হাত দেয় কিনা সেই চিন্তায় এদের মাথা খারাপ। তাছাড়া বিচারের ভয়তো আছেই। জুলাই-অগাস্টের হত্যাকান্ডে এরা সরাসরি জড়িত। পিলখানা , শাপলা চত্বরসহ বিগত ১৫ বছরের সকল গুম খুনে এদের দায় আছে।
অটঃ ব্লগে এখন খুনী স্বৈরাচারীর পক্ষ নেয়া অজস্র নিক দেখতে পাবেন। এইসব ভয়ঙ্কর অপরাধীদের সাথে আমি এখন বিতর্কে যাওয়ার ভুল আর করি না। আমার পোস্টে এলে , আমি এদের কমেন্ট হয় ডিলিট করে দেই, নতুবা এদের স্বরুপ আর দশজনকে দেখানোর জন্য রেখে দেই। কিন্ত ভুল করেও প্রতিউত্তর বা তর্কাতর্কিতে যাই না।
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৫:৫৪
সোহানী বলেছেন: দুই নাম্বার গ্রুপকে জেনারাইলজড করেছি সত্য। তবে কানাডার দৃষ্টিকোন থেকে আমি বলছি। ব্যাতিক্রম যে নেই তা নয়, তবে আমি কম করে ২০-৩০ জনের সাথে কথা বলে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এবং দু:খজনক হলেও সত্য যে একজনকেও পাইনি এর বিপরীতে।
এক নাম্বার গ্রুপ সবখানেই আছে। এরা নিজেরাও কলাগাছ বা হাতি এখন সে দেশের। আমি এমন কয়েকজনকে চিনি ট্যাক্সি ড্রাইভার থেকে এ দালালীর পথে নেমে বিলিয়ন ডলারের মালিক।
আগেই বলেছি, "আই ডোন্ট কেয়ার"। আর তাইতো একটু রাফলি উত্তর দিতে হচ্ছে। পুতু পুতু উত্তর দেবার মতো ধৈর্য্য নাই আর।
২০| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:২৪
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
ঠিক বলেছেন, এভাবে মানুষ বা ছাত্র হত্যা কোন স্বাভাবিক মানুষ মেনে নিতে পারেনা। একটা উছিলায় বিদায় ঘটেছে ক্ষমতার অপব্যবহারকারীদের।+++
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৫:৫৫
সোহানী বলেছেন: সত্য।
কোটা নিয়ে সাধারন মানুষের মাথাব্যাথা ছিল না কিন্তু ছাত্রলীগের গুন্ডামী আর পুলিশের নৃশংসতা সাধারন মানুষকে পথে নামতে বাধ্য করেছে।
২১| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০৩
এক্সম্যান বলেছেন: সনাতনিদের নিয়ে আপনার পর্যবেক্ষন শতভাগ সঠিক। তবে হিন্দুদের মাঝেও অনেক অনেক দেশপ্রেমিক ভাল মানুষ আছে।
বিএনপির সনাতনি নেতা গয়েশ্বর চন্দ্র রায় একটি হিন্দু সভায় বক্তব্যে বলেছিলেন, যখন কোনো হিন্দু আওয়ামিলীগ নেতা মার খায় তখন আপনারা সংখ্যালঘু সংখালঘু করে চিল্লান আর যখন আমাকে মারা হয় বা নিপুন মার খায় তখন কই থাকে রানাদাশগুপ্তরা, আমরা কি সনাতনি নই।
২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৫:৫৭
সোহানী বলেছেন: উপরে ঢাবিয়ানকে উত্তর দিয়েছি। আমি কিছুটা জেনারাইলড্ করেছি কানাডার দৃৃষ্টিকোন থেকে। দেশের সাধারনরা এর বাইরে। অনেকেই আছেন যারা আওয়ামী গুন্ডাদের হাতে নিগৃহিত।
২২| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৩৬
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
রাজীব নুর বলেছেন: কোটা আন্দোলন মূলত উছিলা। জামাত শিবিরের আসল উদ্দেশ্য ছিলো শেখ হাসিনার পতন। পুরো দেশ জামাত শিবিরের এই চক্রান্ত বুঝতে পারেনি।
আপনি কি খুনি ভোট চোর হাসিনার পতন চান নি?
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৪৮
সোহানী বলেছেন: না চায়নি বলেইতো এতো দু:খ তাদের। যারা লুটের ভাগীদার ছিল তারা কেন চাইবে???
২৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৩৬
দেখা হবে রাজপথে বলেছেন: গাজী মিয়া মন্তব্য স্বাধীনতা পরিপূর্ণ ভাবে উপভোগ করছেন।
বাঁদরকে আদর দিলে এমন ফালাইতে থাকে।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৪৯
সোহানী বলেছেন: উনার এবং কামাল সাহেবের মাথা খারাপ অবস্থায় আছে ক্ষমতা হারিয়ে। আমরা তা জানি সবাই তাই পাত্তা দেবার কিছু নেই।
২৪| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ভোর ৬:৩২
কামাল১৮ বলেছেন: আবু সাঈদের মৃত্যুর কারণ গুলি নয়।গাড়ে আঘাতের কারনে তার মৃত্যু হয়েছে।পোষ্টমর্টেম রিপোর্ট তাই বলছে।আহত হবার আট ঘন্টা পর তাকে কেন হাসপাতালে নেয়া হলো।এই আটঘন্টা সে কাদের কাছে ছিলো।তাদের ধরে প্রশ্ন করলেই সত্য জানা যাবে।
প্রতিটা হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত করলে অনেক সত্য বেরিয়ে আসবে।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৫০
সোহানী বলেছেন: ওই ডাক্তারকে আগে ধরেন যে পোষ্টমর্টেম রিপোর্ট করেছে, উত্তর পাবেন।
২৫| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৪
ঢাকার লোক বলেছেন: যাদের কথা বলেছেন তাদের চিনে রাখুন!
https://www.youtube.com/watch?v=V_M0CqVXoJw
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৫২
সোহানী বলেছেন: সব দেশেই এরকম কিছু দালাল আছে। ওই যে বল্লাম, ১/২/৩ নাম্বার
২৬| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:৫৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
এটা কোন আদর্শিক আন্দোলন ছিল না।
এটা ছিল শিবির কর্তৃক পরিচালিত একটি প্রতারণামূলক আন্দোলন।
কোটা থেকে সরকারের পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলন।
এমন জ্বালাও পোড়াও ধ্বংসাত্মক আন্দোলন এই ভূমিতে জীবনেও হয় নাই।
প্রফেসর সাহেব ইহাতে যোগদান করেছেন জরিমানার শাস্তি থেকে বাঁচার জন্য এবং ট্যাক্স থেকে মওকুফ পাওয়ার জন্য।
তাঁকে প্রায় সাড়ে ৬০০ কোটি টাকা ট্যাক্স প্রদান করতে হতো।
এখন সেটা হয়তো আর দিতে হবে না।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৫৩
সোহানী বলেছেন: তাই নাকি?? এইটা কি আপনার আবিস্কার নাকি হাসিনার দালালদের আবিস্কার?
লজ্জা লাগে না ভাই এইসব বলতে? আপনারা কি অন্ধ নাকি বদ্ধ পাগল???
২৭| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:১৯
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আহরণ /প্রহররাজা এই দুটো কোন ছাগলের মাল্টি নিক? এরা দুজনের বয়স ২ দিন হয়নি তাতেই ব্লগে ল্যাদানো শুরু করেছে!
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৫৪
সোহানী বলেছেন: নতুন কত ছাগলের আনাগোণা হবে। এখন তারা ব্লগার রুপেও আসবে। আর গাজি ও কামাল সাহেবকে গুরু মেনে লাফাইবে।
২৮| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ১০:০৬
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: এখনকার আপডেট কী আপা? দেশ কোনদিকে চলছে? শেখ হাসিনার পতন জরুরি ছিল। এখন কি বহুমুখী সমাজ বা আধুনিক রাষ্ট্র গঠনের দিকে এগোচ্ছি? কাদা ছোড়াছুড়ির চেয়ে তো বেশি দরকার ছিল দেশ গঠনে মনোযোগ দেওয়া। নগর পুড়লে তো দেবালয় এড়ায় না।
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৫৭
সোহানী বলেছেন: এ নিয়ে লিখবো নিশ্চয়।
তবে ক্ষমতার পালাবদল বিশেষকরে ক্ষমতাসীনদের পালিয়ে যাওয়াতে যে শূণ্যতা তৈরী হয়েছে তা ফিরিয়ে আনতে সময় লাগবে। সবার হাতেতো আলাদিনের চেরাগ নাই যে ঘষা দিয়েই সব সমস্যার সমাধান হবে!! ৫৩ বছরের ঝন্জাল পরিস্কার করতে সময় লাগবে।
২৯| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:৪৩
প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন বলেছেন:
প্রহররাজা বলেছেন: @আহরণ : ফাটায় ফেলছেন, এই ধরনের বাংলাদেশী ইমিগ্রাউন্ড গুলা চায় সব মুসলিম দেশগুলাতে ইসলামী সরকার আর কাফেরদের দেশগুলোতে লিবারেল সরকার ক্ষমতায় থাকুক।
কামাল১৮ বলেছেন: আবু সাঈদের মৃত্যুর কারণ গুলি নয়।গাড়ে আঘাতের কারনে তার মৃত্যু হয়েছে।পোষ্টমর্টেম রিপোর্ট তাই বলছে।আহত হবার আট ঘন্টা পর তাকে কেন হাসপাতালে নেয়া হলো।এই আটঘন্টা সে কাদের কাছে ছিলো।তাদের ধরে প্রশ্ন করলেই সত্য জানা যাবে।
প্রতিটা হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত করলে অনেক সত্য বেরিয়ে আসবে।
এই দুই সন্ত্রাসী আওয়ামী সমর্থকদের কাছে আমার প্রশ্ন খুনি হাসিনা আমাদের স্বাধীন দেশেকে বিদেশি আর্মির হাতে তুলে দিয়ে কাশ্মীর ২.০ বানাতে চেয়েছিল কেন?
২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৫৯
সোহানী বলেছেন: এরা মুধু দালালই না, এরা রীতিমত অন্ধ।
একজন কতাটা ক্ষমতার লোভী হলে অন্য দেশকে আহবান জানায় নিজের দেশ দখল করতে। ছি: এ মহিলাকে এবং এর সব কুলাঙ্গার চামচাদের।
৩০| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:২৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমি শুধু একাত্মতা ঘোষণা করেছি কবিতা লিখে লিখে দিন রাত চব্বিশ ঘন্টা সময় গেলো যেন বিপ্ল্ববে বিদ্রোহে...
০৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১২:১১
সোহানী বলেছেন: দেখেছি কবি ভাই। আপনি আপনার জায়গা থেকে চেস্টা করেছেন। যারা এ বিপ্লবে বিশ্বাসী ছিল তারা তাদের জায়গা থেকে চেস্টা করেছে।
৩১| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ১:০৫
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: মন্তব্য গুলো পড়ার পরে আর মাথায় কিছু ধরছে না। এরা পারে কি করে?
০৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১২:১৩
সোহানী বলেছেন: ভাই, এরা পারে বলেইতো এতো বছর চালিয়েছে। তাদের মানবিকতা, বুদ্ধি, বিবেচনাবোধ থাকলেতো এরকম ভাবে পালাতে হতো না।
৩২| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:০১
হারানোপ্রেম বলেছেন: স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে রক্ষা করা কঠিন। এত মানুষের জীবনদান কি শুধু অত্যাচার থেকে মুক্তির আশায় নাকি ক্ষমতার লোভে?
নাকি একটা গোষ্ঠীর ধর্মীয় স্বাধীনতা লাভের আশায়? আন্দোলনে হিন্দু ছাত্র মারা গিয়েছে কিসের আশায়?
০৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১২:১৭
সোহানী বলেছেন: একটা বিপ্লবের পট পরিবর্তন হলে কিছুটা সময় যায় অস্থিরতায়। রাতারাতি সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে এটা আশা করা যায় না।
গোষ্ঠীর ধর্মীয়দেরকে নিয়ে তর্ক করতে চাই না। কারন এখানে ধর্ম গোষ্ঠী বাদ দিয়ে সবাই অংশগ্রহন করেছিল। হিন্দু মুসলিম বলে আলাদা করার চেস্টা করবেন না প্লিজ।
৩৩| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:২৯
যবড়জং বলেছেন: মন্তব্য পাড়ি আর ভাবি .........
আওয়ামী চাঁটার দল চিরোকালই এমন থাকবে । এরা পারেও । এদের অন্তরে মোহর মারা ।
০৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১২:১৭
সোহানী বলেছেন: এরা চাটার দলে আছে বলেইতো সাপোর্ট করেছে। দেশ বা মানুষ চেয়ে নিজেদের স্বার্থ বড় বলেই এতো বছর ক্ষমতা দখলে রেখেছিল।
৩৪| ০৩ রা অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:০৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: পা চাটার দলে হাউকাউ থেমে নেই।
০৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ১২:১৮
সোহানী বলেছেন: এ আর বলতে আপু। এতো বছরের রাজত্ব চলে গেলে পাগল হওয়াই স্বাভাবিক।
৩৫| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:২৭
করুণাধারা বলেছেন: বোনঝির জন্য শুভকামনা, সব সময় যেন এভাবে সত্য ন্যায়ের পক্ষে থাকে।
আপাতত পোস্টে প্লাস দিয়ে গেলাম। খুব দৌড়ের উপরে আছি। তাই বিস্তারিত আলোচনা করতে পারলাম না।
৩৬| ০৬ ই অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৮:৫৫
আলাপচারী প্রহর বলেছেন: ভালো লিখেছেন। শুভ কামনা
৩৭| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ২:০৩
হাসান রাজু বলেছেন: জানিনা আমি কি বেশিই অনুমান করেছিলাম কি না। আমি ভেবেছিলাম ৫ জুলাই এর পর বিএনপি, জামাত এর পোলাপান রাস্তা-ঘাটে আওয়ামী পোলাপানদের জবাই করবে রীতিমত। যে পরিমাণ নির্যাতন হয়েছে ওদের সাথে। একেবারে গ্রামের ভিতরে পর্যন্ত আওয়ামী বিরোধীরা রাতে পুলিশের জ্বালায় নিজ বাড়িতে থাকতে পারেনি। সেই হিসেবে কিছুই হয়নি।
সমন্বয়ক এবং অন্যান্য দলগুলো খুব সুন্দর ভাবে পরবর্তী সময় কে নিয়ন্ত্রণ করেছে, প্রতিশোধমূলক উস্কানি দেয়নি কেউ। না হলে বিশ্বের যে কোন দেশে এমন একটা সময়ে গৃহযুদ্ধের দিকে এগিয়ে যেত।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:১৯
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: ত্যানা প্যাচানো ছাগলরা সবসময়ই ত্যানা প্যাচায়; এদেরকে সব সময় উষ্ঠার ওপর রাখতে হবে।