নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাড়ির কাছে আরশিনগর সেথা পড়শি বসত করে, একঘর পড়শি বসত করে আমি একদিনও না দেখিলাম তারে।

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য

মানুষ পথিক বেশে ঘুরছে দেশে দেশে একটু ছায়াতলে থমকে দাঁড়ায়, স্মৃতিটুকু রেখে শুধু একদিন তো চলে যায়।

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য › বিস্তারিত পোস্টঃ

চুরি বিদ্যা বড় বিদ্যা না পড়লে ধরা

১১ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৬


একসময়কার মহাপ্রতাপশালী পুলিশের আইজিপি বেনজীর মামা হঠাৎ ধরা খেলেন। পত্র-পত্রিকায়, টিভিতে ফাঁস হতে লাগল তার অবৈধ সম্পদের বিবরণ। এরপর ছাগলকাণ্ডে ধরা খেলেন এনবিআরের মতিউর মামা। মামাত ভাই (মতিউর মামার ছেলে) যদি ছাগলের ছবি আর দাম না লিখে ফেসবুকে পোস্ট দিতেন, মামায় মনে হয় ধরা খেতেন না। ছেলের বোকামিতে বাপ ধরা! মতিউর মামার ঘটনার পর থেকে আরও অনেকের গোমর ফাঁস হয়ে যাচ্ছে। একে একে সবাইকে ধরা হচ্ছে। সর্বশেষ প্রশ্নফাঁসকাণ্ডে ধরা খেলেন আবেদ চাচা। চাচার বংশ ছিল মীর; জাতে উঠতে গিয়ে সৈয়দ পদবি লাগান।

চাচার জীবনকাহিনী নাটক-সিনেমাকেও হার মানায়। আট বছর বয়সে উনি ঢাকায় এসে কুলিগিরি শুরু করেন। একসময় ড্রাইভিং শেখেন, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অষ্টম শ্রেণি পাশ করেন। এরপর পিএসসিতে ড্রাইভারের চাকরি নেন। এরপর মামায় লালে লাল। প্রশ্ন বেচে কোটি কোটি টাকার মালিক।

এতকিছুর মধ্যে চাচা ধর্মকর্ম করতে ভুলেননি। বেনজীর-মতিউর মামার মতো হজও করেছেন। এলাকার অনেককে হজ করিয়েছেন। এলাকায় অনেক মসজিদ-মাদ্রাসা করেছেন। ধরা খাওয়ার পর চাচা বলেছেন প্রশ্নফাঁসের সব টাকা আল্লাহর রাস্তায় দান করেছেন। এতেই বোঝা যায় মামা চ্যালচ্যালাইয়া বেহেশতে চলে যাবেন।

মামার উপজেলা চেয়ারম্যান হওয়ার শখ ছিল। বাপ-ব্যাটা দামি গাড়ি করে এলাকায় যেতেন। ছেলে গর্ব করে বলত বাবার কষ্টের কথা। কেমনে কী হলেন। এলাকায় বলতেন আবেদ চাচা শিল্পপতি। চাচায় যে বাটপারি করে বড়লোক হয়েছেন। সেই রহস্য শেষ পর্যন্ত গোপন থাকল না।

এই যে এত এত দুর্নীতি, চুরি, অপকর্ম ফাঁস হচ্ছে; এতে বোঝা পানির মতো সোজা যে দেশে ভালো লোকের চেয়ে বাটপার বেশি। এরা দেশকে ভালোবাসে না; ব্যবহার করে। সবার কাছে ভালো থাকতে ধর্মের লেবাসও ধরে।

হাদিসে কুদসিতে বলা হয়েছে, বান্দা যদি দৈনিক ৭০ বার অপরাধ করে এবং ৭০ বার ক্ষমা চায়, সে ক্ষমা পাবে। বাঙালি এই হাদিসটা কায়মনোবাক্যে পালন করে; এজন্যই আমরা দেখি যত বড় চোর তত বড় লেবাস। ধর্মের আলখেল্লার নিচেই তারা তাদের অপরাধ লুকায় খুব সহজে। কারণ, আমজনতা দুটো জিনিসের জন্য বাপের নাম ভুলে যেতে রাজি: টাকা আর ধর্ম। এদেশের চোরদের এ দুটোই থাকে প্রচুর পরিমাণে। তাই ধর্ম বেচে খাওয়ার মানুষের অভাব না থাকলেও প্রকৃত ধার্মিক খুঁজতে গেলে পাওয়া যাবে কয়জন?

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:১৬

দি এমপেরর বলেছেন: আপনি কি শিওর ধর্মে বলা আছে অন্যের হক্ব নষ্ট করার মতো অপরাধ করলেও ৭০ বার ক্ষমা চাইলেও ক্ষমা পাবে?

১২ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:৪১

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: একটু নেটে খোঁজ দ্য সার্চ দেন।

২| ১১ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৫৮

ঢাবিয়ান বলেছেন: পোস্টে ++ । ধর্ম এখন হয়ে দাড়িয়েছে সকল অপকর্মের ঢাল স্বরুপ। বকধার্মিকদের ভীরে প্রকৃৃত ধার্মিকেরা কোণঠাসা হয়ে পড়েছে।

১২ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:৪৩

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: সচেতনদের তো বোঝা উচিত কোনটা ধার্মিকতা আর কোনটা বকধার্মিকতা। এবং এদের বিরুদ্ধে সোচ্চারও হওয়া দরকার।

৩| ১১ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:৫৩

ইলি বলেছেন: পোস্টে ++

১২ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:৪৩

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ধন্যবাদ।

৪| ১২ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:২২

অধীতি বলেছেন: আম জনতা দুটো জিনিসের জন্য বাপের নাম ভুলে যেতে রাজি: টাকা আর ধর্ম। এ দেশের চোরদের এ দুটোই থাকে প্রচুর পরিমানে।

১২ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:৪৩

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: একদম ঠিক।

৫| ১২ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:২৪

অধীতি বলেছেন: লেখক বলেছেন:- আম জনতা দুটো জিনিসের জন্য বাপের নাম ভুলে যেতে রাজি: টাকা আর ধর্ম। এ দেশের চোরদের এ দুটোই থাকে প্রচুর পরিমানে। ভালো বলেছেন ভাই।

১২ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:৪০

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: এরা জনগণের নাড়ী-নক্ষত্র ভালোমতোই চেনে; এজন্যই সুবিধামতো কাজে লাগায়।

৬| ১২ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১:৩৯

আমি নই বলেছেন: বুঝলাম না, আবেদ, বেনজির বা মতি মিয়া বা যেই হোক তারা নামাজ, রোজা, হজ্ব করেছে না পুজা করেছে এটা আলোচনা-সমালোচনার বিষয় হওয়া উচিৎ, না কেমন করে করল পিছনে আরো কে আছে বা আর যেন না করতে পারে সেটা আলোচনা-সমালোচনার বিষয় হওয়া উচিৎ?

প্রশ্নফাস কান্ডে আরো মনে হয় ১৪-১৫ জন ধরা পরেছে আর আলোচনায় শুধুই আবেদ, কারন কি দাড়ী-টুপি? একজন হিন্দুওতো ধরা পরেছে, সেও নিশ্চই পুজা-অর্চনা করে, এখনকি তার অপকর্ম বাদ দিয়ে পুজা-অর্চনার ছবি দিয়ে সমালোচনা করতে হবে?

১২ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:৩৯

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: সচেতন মানুষ হয়ে যদি এমন বলেন তাহলে কেমনে হবে? এরা যে তাদের অপকর্মে প্রলেপ দিতে ধর্মকেও ব্যবহার করছে; এটা বুঝতে কি সক্রেটিস হওয়া লাগে? আপনি আবেদ চাচার ভিডিওটা দেখুন চাচায় কী বলে।

৭| ১২ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:২০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ধার্মিকের দোষ ধর্মের উপরে চাপানো যাবে না। পৃথিবীতে যারা অন্য ধর্ম থেকে মুসলমান হয় তারা মুসলমানদের দেখে ধর্ম পরিবর্তন করে না বরং ইসলাম ধর্মকে সঠিকভাবে জেনে ধর্ম পরিবর্তন করে।

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:১৩

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: কিছু ফাঁকফোকর তো থাকেই; সেজন্য চোর-বাটপাররা নিজেদের সুবিধামতো ধর্ম ব্যবহার করে। শিক্ষিতরা লাই দেয় বলে এরা মর্যাদাপূর্ণ জায়গায় চলে যায়।

৮| ১২ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ২:৩৬

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: উনি কি ড্রাইভিং রত অবস্থায় নামাজ পড়ছেন?
উনি কিন্তু পাঁচ ওয়াক্ত নামাজি, উনার ছেলে উনার নাজাত চেয়েছেন

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:১৪

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: কাজ করে ক্লান্ত। ঘুমাচ্ছে।

৯| ১২ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৮

আমি নই বলেছেন: লেখক বলেছেন: সচেতন মানুষ হয়ে যদি এমন বলেন তাহলে কেমনে হবে? এরা যে তাদের অপকর্মে প্রলেপ দিতে ধর্মকেও ব্যবহার করছে; এটা বুঝতে কি সক্রেটিস হওয়া লাগে? আপনি আবেদ চাচার ভিডিওটা দেখুন চাচায় কী বলে।

বিষয়তো এটাই, চাচায় কি বলে সেটাই এখন বেশি গুরুত্বপুর্ন, চাচা গং কি করল সেটা ফ্যাক্ট নয়? চাচায় প্রশ্নফাসের টাকা ধর্মের পথে খরচ করল না বেশ্যার পিছে খরচ করল সেটাই গুরুত্বপুর্ন।

অথচ বিষয় হওয়া উচিৎ ছিল
১। চাচায় প্রশ্ন পাইল কই?
২। চাচার পিছনে যারা ছিল তারা কই?

গ্রেপ্তারকৃত ১৭ জনের মাঝে দুইজন উপপরিচালক আছেন, তাদের কথা কেউ বলছেন? যেহেতু প্রশ্নফাসের টাকা কোথায় খরচ করা হল সেটাই বেশি গুরুত্বপুর্ন সেহেতু তারা কোথায় খরচ করল সেটাও বের করা হোক।
ভাবটা এমন যেহেতু আবেদ বলছে টাকা আল্লাহর পথে খরচ করেছে তাই সকল দোষ তার। এখন ইসলাম ধর্মের কোথায় কি আছে সেগুলো ব্যংগ করি।

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:১৮

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: একটা লোক হারাম পথে টাকা কামিয়ে ধর্মকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে, এই দোষ সামান্য আপনার কাছে? আমাকে বলেন তো সাধারণ পড়ুয়া শিক্ষক আর মাদ্রাসা পড়ুয়া শিক্ষক একই ধরনের খারাপ কাজ করলে কার সমালোচনা বেশি হয় এবং কেন হয়? একজন রিকশাওয়ালা গালাগাল করলে দোষ বেশি হয় না ভদ্রলোক করলে বেশি হয় এবং কেন বেশি হয়?

১০| ১২ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:০২

দি এমপেরর বলেছেন: লেখক বলেছেন: একটু নেটে খোঁজ দ্য সার্চ দেন।

সমস্যা তো এটাই। আমরা নিজেরা ভালোমতো না জেনেই ধর্মের বিভিন্ন ছিদ্রান্বেষণ শুরু করি। আমি আপনাকে যে প্রশ্নটা করেছি সেটা শতভাগ জেনেই করেছি আর আপনি যে উত্তরটা দিলেন সেটা অনেকটা গোঁয়ার্তুমির মতো। ধর্মের কোনো বিধান সম্পর্কে নিজে ভালোমতো জেনে তারপর সেটা নিয়ে কথা বলা উচিত। ভাসাভাসা ধারণা নিয়ে ধর্মের সমালোচনা করা ....... পরিচায়ক।
আমি কখনও ধর্ম নিয়ে সমালোচনা করার আগে ভালোমতো জেনেবুঝে তারপর করব, আপনার মতো ভাসাভাসা ধারণা নিয়ে কখনও আপনার ধর্মের বিধান সম্পর্কে আলোচনা করতে যাব না।

আর দ্বিতীয়ত, ধর্মকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে কেউ কুকর্ম করলে সেটার জন্য আপনি ধর্মকে দায়ী করতে পারেন না, কারণ কোনো ধর্মই এমন কাজকে সমর্থন করে না।

আশা করি ভবিষ্যতে ধর্ম সম্পর্কে সঠিকভাবে না জেনে যে কোনো ধরনের মিথ্যা প্রোপাগাণ্ডা থেকে বিরত থাকবেন।

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১০:১১

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: আমি জেনে বুঝেই পোস্ট করেছি। আপনি জানেন না সেটা আপনার ব্যর্থতা। নিজ দায়িত্বে জেনে নেন। আপনাদের মতো জনতার কারণে বদমাশেরা ধর্মকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে।

১১| ১৩ ই জুলাই, ২০২৪ সকাল ১১:৫৫

দি এমপেরর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমি জেনে বুঝেই পোস্ট করেছি। আপনি জানেন না সেটা আপনার ব্যর্থতা। নিজ দায়িত্বে জেনে নেন। আপনাদের মতো জনতার কারণে বদমাশেরা ধর্মকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে।

আর আপনাদের মতো জনতার কারণে সহকারী পরিচালক নিখিল চন্দ্র রায়েরাও ধর্মকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে প্রশ্নপত্র ফাঁস করে, তাই না?

আপনার জ্বলুনি তো সেই জায়গাতে, যেখানে মাত্র একজন বদমাশ নিজের অপকর্মকে আড়াল করার জন্য ধর্মীয় লেবাসকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছে, আর সেটার জন্যই আপনি পুরো ধর্মের মধ্যেই দোষ খুঁজে পেলেন। ভাগ্যিস অন্য কেউ ধর্মীয় লেবাসের আশ্রয় নেয়নি এবং নিখিল চন্দ্র রায় নামেও একজন বদমাশ তাদের সাথে একই অপরাধে অপরাধী। তাহলে কি নিখিলকেও তার ধর্ম এ অপরাধ করার অনুমতি দিয়েছে? আমি জানি, কোনো ধর্মই কাউকে এ অপরাধ করার অনুমতি দেয়নি। আপনি একজন ভণ্ডের ব্যক্তিগত অপরাধের প্রেক্ষিতে একটি হাদিসের বক্তব্যকে খোঁচা মেরে পুরো ধর্মটাকেই দোষী বানিয়ে ফেললেন, এই না হলে আপনার নৈতিকতার বহর! অথচ অসংখ্য হাদিসে বান্দার হক্ব নষ্টকারীকে ক্ষমা করা হবে না মর্মে সুস্পষ্ট ঘোষণা থাকা সত্ত্বেও আপনি সে হাদিসগুলোর বক্তব্যকে ইচ্ছে করে এড়িয়ে গেলেন।

আপনার সাথে তর্ক করা বৃথা, কারণ তর্ক হয় যুক্তির মাধ্যমে আর তা আপনার মধ্যে আশঙ্কাজনকভাবে অনুপস্থিত। আপনার মধ্যে নৈতিকতা থাকলে আপনি এখানে ধর্মের দোষ না দিয়ে ব্যক্তিকে দোষী সাব্যস্ত করতেন, যেমন পুলিশের কোনো ব্যক্তি কর্মকাণ্ডের দায় প্রতিষ্ঠান নেবে না বলে বক্তব্য দেওয়া হচ্ছে।

আমি এও বুঝি যে আপনি আমার এ কমেন্টের যুক্তপূর্ণ কোনো রিপ্লাই দেবেন না, বরং পাশ কাটিয়ে গোঁজামিল দিয়ে বেরিয়ে যাবেন। তাই আপনার সাথে আর তর্ক করার বিন্দুমাত্র ইচ্ছা আমার নেই। আপনি আপনার বিদ্বেষ নিয়ে ভালো থাকুন। ধন্যবাদ।



১৩ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:২৯

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: সহকারী পরিচালক নিখিল চন্দ্র রায় যদি ধর্মকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে, তাহলে সেও বড় অপরাধী। সে যদি ধর্মের লেবাস পরে অপকর্ম করত, আমি সেটা নিয়েও লিখতাম। সংকীর্ণ মানসিকতার কারণে আপনি মনে করছেন আবেদ মুসলিম বলে তাকে নিয়ে লিখছি। আমি যখন পোস্টটা লিখছি তখন ধর্মের আগাছাদের নিয়ে লিখছি। আর কিছু ভাবিনি। আপনার মতো পাবলিক এদের নিয়ে লিখলেও ধর্মানুভূতিতে আঘাত পায়। মাদ্রাসায় বলাৎকার নিয়ে কিছু বললে বলবেন স্কুল-কলেজেও তো হয়। ধর্মকে ব্যবহার করে অপকর্ম করলে ছাড় পায় বলেই এরা বড় অপরাধ করেও পার পেয়ে যায়। ধর্মীয় পরিচয়ের পাশাপাশি বিবেকবোধও জাগান।

১২| ১৩ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১:১৯

নিমো বলেছেন: মূল ধারার গনমাধ্যম সহ সকল সামাজিক মাধ্যমও আবোদকে নিয়েি লিখচে ও ট্রল করছে, কিন্তু মাঝখান দিয়ে বিদ্বেষী হয়ে গেলেন আপনি! বর্মের মধ্যে মনে হয় মগজ পঁচে যায়। এগুলোই আবার মুঘল, উসমান, খলজি সহ খিলাফত নামধারি রাজতন্ত্রের ডাকাতগুলোকে ধর্মের তল্পিবাহক দাবি করে। তখন ধর্মের খুব গুণ বের হয়।

১৩ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:০১

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: কী আর বলব :(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.