নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানুষ পথিক বেশে ঘুরছে দেশে দেশে একটু ছায়াতলে থমকে দাঁড়ায়, স্মৃতিটুকু রেখে শুধু একদিন তো চলে যায়।
মোনায়েম নামের একজনকে চিনতাম যে একটা কিন্ডারগার্টেনে ইংরেজি পড়াত। হুজুর টাইপ মানুষ। দ্বীনের দাওয়াতও দিত। ভালো কথা কিন্তু মাঝেমাঝে বাড়াবাড়ি পর্যায়ে চলে যেত। যেমন পড়ানোর কথা ইংরেজি এখন সারা ক্লাসে ধর্মের কথা বললে হবে? মাঝেমাঝে বললে না হয় মানা যায়।
একদিন শুনলাম তার চাকরি নেই। মেয়েদের কুংফুর বিরোধীতা করেছিল। মালিক যথেষ্ট ধার্মিক। ওনার বউ পর্দা করে। এমতাবস্থায় ঘোড়া ঢিঙিয়ে ঘাস খাওয়া কর্তৃপক্ষ পছন্দ করেনি।
ব্লগে কয়েকজনকে দেখি লেখার শুরুতে সুরা দিয়ে শুরু করেন। মনে হয় কত বড়ো ইমানদার। পোস্ট প্রতি নেকি পাবে। এই ইমানদাররা ফেসবুকে সরব। এখন ব্লগেও।
এদের দেখলে ভাবি দেশে এত খুন, ধর্ষণ, চুরি কেন হয়? কারা করে? সবাই কিন্তু জানি। এই তথাকথিত ইমানদাররাই কিন্তু আকামগুলো করে। অথচ এমন ভাব নিয়ে থাকে। মনে হয় দুধে ধোয়া তুলসিপাতা।
এই শ্রেণির ধারণা আকামকুকাম যাই করি, মাফ চাইলে আল্লাহ মাফ করে দেবে। সব কি এত সোজা? ভণ্ডামির শেষ নেই।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৪৭
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: কে যে প্রকৃত মুসলিম এটাই তো বুঝি না। বেশিরভাগই তো উগ্রবাদকে সাপোর্ট করে।
২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৪৮
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: এই বেশিরভাগই ভন্ড।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৫১
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: তাই তো দেখি।
৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৫৮
ককচক বলেছেন: মানুষের হক নষ্ট করে, মিথ্যা বলে, অপমান অপদস্ত করে বা মানুষকে কষ্ট দিয়ে নামাজ পড়লে বা দোয়াদরুদ করে বেহেশতে যাওয়া যাবে বলে মনে হয়না। যুগযুগ ধরে হুজুর'রা মানুষকে বেহেশতে যাওয়ার মেকি কিছু ধারণা দিয়েছেন, যেমন: নামাজ পড়া, কোরান পড়া, মসজিদে দান করে, হজ্জে যাওয়া ইত্যাদি।
ফলে অনেকেই মিথ্যা বলছে, অন্যের হক নষ্ট করছে, চুরি করছে... এবং সমানতালে বেহেশতে যাওয়ার ইবাদত বন্দেগিও করছে। ইসলাম বা মুসলমান মানুষ দুনিয়ার মানুষের কোনো উপকারে না আসার এটাও একটা কারণ।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:১০
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: পাপ আর সওয়াবে কাটাকাটি হয়ে যাবে অনেকেই হয়ত ভাবে। ক্ষমার অপশন তো আছেই।
৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:২৯
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
বাংলাদেশের ইসলামের ভার্সনটা মাঝেমধ্যে ডুকরে কেঁদে উঠে।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:৫৬
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: একমাত্র সহি ভার্সনটা মনে হয় এইদেশেই।
৫| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১:৫৩
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
দারুন বলেছেন;
সত্য কথনের জন্য
অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমি কিছু কইলে
আমার উপর গরম হয়।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:৫৮
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ওরা ব্লগটাকেও ভাগাড় বানিয়ে ছাড়ল।
৬| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৭:৩৫
ঢাবিয়ান বলেছেন: লোক দেখিয়ে ধর্ম পালনের প্রবনতা দিনকে দিন বাড়ছে। ফেসবুকে ধর্মীয় বানী শেয়ার দেয়া অনেক বক্তিরে চিনি যারা ব্যক্তিগত জীবনে এসব বানীর ধারে কাছেও নাই।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:০১
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: অবাক লাগে এই বাটপারদের দ্বিচারিতা দেখে। লজ্জাও হয় না।
৭| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:১৩
বিটপি বলেছেন: মেয়েদের কুংফু শেখানোর বিরোধিতার পেছনে ওনার লজিক কি ছিল? আমার মেয়ের স্কুলে যে ব্যক্তি তায়কোয়ান্দো শেখায়, সে দেখি সবসময় মাথায় টুপি দিয়ে রাখে, লম্বা দাঁড়ি আছে, সব সময় টাখনুর উপর কাপড় পড়ে। মেয়েদেরকে আত্মরক্ষার কৌশল শেখাতে তার তো পর্দার কোন খেলাফ হয়না।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:০৩
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: বেশি মাত্রায় কট্টর ছিলেন। সহশিক্ষারও বিরোধী ছিলেন। মেয়েরা কুংফু শিখবে; এটা ওনি ধর্মবিরোধী মনে করতেন।
৮| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:৫২
কামাল৮০ বলেছেন: আল্লাহ কম যান না।তিনি ওয়াদা করেছেন,তার সাথে কাউকে শরিক না করলে বাকী গুনাহ, তওবা করলে তিনি মাফ করে দিবেন।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:০৪
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: মাফ পাবে এই বিশ্বাসেই আকামকুকাম করে আবার ধর্মকর্মও করে।
৯| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৪২
নাহল তরকারি বলেছেন: সুন্দর লেখা।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:০৩
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ধন্যবাদ।
১০| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৩৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
লেখক বলেছেন: ওরা ব্লগটাকেও ভাগাড় বানিয়ে ছাড়ল।
ওরাই আবার এতে লাইক, শেয়ার, মন্তব্য, প্রতি মন্তব্য করে
অপার সুখ উপভোগ করে। এক এক জনের ৮/১০ টি মাল্টি
আছে। একটা ছাড়ে, অন্যটা ধরে।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:০২
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: পাগলের সুখ মনে মনে,
রাত পোহালে তারা গোনে।
১১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৪৫
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: এই দেশে সামাজিকতার মত ধর্মটাও পোশাকি !!
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:০১
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: সহমত।
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৩৮
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: দেখুন ভন্ড মুসলিম দের সাথে ইসলামের কোন সম্পর্ক নেই।ইসলামে উগ্রতার কোন স্থান নেই। নারায়ে তাকবির আল্লাহুআকবর একটি পবিত্র ধ্বনি। এই শব্দ ব্যবহার করে বোমা মেরে মসজিদে নামাজরত মুসলিমদেরকেই এরা হত্যা করে।পবিত্র ধর্ম ইসলাম সহ সকল ধর্ম ভন্ড মুক্ত হোক।