নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাড়ির কাছে আরশিনগর সেথা পড়শি বসত করে, একঘর পড়শি বসত করে আমি একদিনও না দেখিলাম তারে।

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য

মানুষ পথিক বেশে ঘুরছে দেশে দেশে একটু ছায়াতলে থমকে দাঁড়ায়, স্মৃতিটুকু রেখে শুধু একদিন তো চলে যায়।

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য › বিস্তারিত পোস্টঃ

আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হওয়া এক কবি আল মাহমুদ

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:০১

"সোনালি কাবিন" এর কবি আল মাহমুদ, জীবনানন্দ দাশ, শামসুর রাহমান, শহিদ কাদরী সহ বাংলা সাহিত্যের অনেক রথী-মহারথীর সাথে যাঁর নাম উচ্চারিত হয়। বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি অথচ তাঁর বিদায় হলো অনাদরে, অবহেলায়! তাঁর শবদেহ শহিদ মিনারে নিয়ে যাওয়ার অনুমতি পর্যন্ত মিললো না, তাঁর কবরটাও হলো না বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে অথবা কাজী নজরুলের সমাধির পাশে, যেখানে সমাধিস্থ হওয়ার ইচ্ছে ছিল তাঁর।

"মানুষ মরে গেলে পঁচে যায়, বেঁচে থাকলে বদলায়। ক্ষণে-ক্ষণে বদলায়, কারণে-অকারণে বদলায়"। মুনীর চৌধুরীর এ কথাটা মনে হয় উনার ক্ষেত্রে পুরোপুরি প্রযোজ্য। না হলে সারাজীবন বাম-রাজনীতির সমর্থক উনি কেন শেষ বয়সে জামায়াতের ছায়াতলে আশ্রয় নেবেন? ছাত্রশিবিরের স্তুতি গাইবেন, গোলাম আজমের মতো ঘৃণ্য নরপশুকে মহান প্রমাণ করতে চাইবেন? উনার এ বদল কি শুধু দারিদ্র্যের কারণেই? নাকি আদর্শিক কারণও আছে?
অবশ্য ইতিহাসে সারাজীবন বাম-রাজনীতি করে শেষ বয়সে ধর্মাশ্রয়ী হওয়ার ইতিহাস বিরল নয়। পাশের দেশ ভারতের বিখ্যাত গণসঙ্গীত শিল্পী ভূপেন হাজারিকাও শেষ বয়সে ডানপন্থার দিকে ঝুঁকে ছিলেন, বিজেপির সাংসদও হয়েছিলেন।

ছিলেন জাসদের গণকণ্ঠের সম্পাদক। বঙ্গবন্ধুর সময় হলেন ইত্তেফাকের। এরপর জিয়া-এরশাদ ঘুরে জামায়াত। অন্যতম শ্রেষ্ঠ একজন কবির এমন পালাবদল আমাদের ইতিহাসে বিরল। এ জন্যই কি আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হলেন?

একজন মানুষের কত অর্থ প্রয়োজন? উনি ধর্মাশ্রয়ী হয়েছেন, এটা দোষের কিছু না। মানুষের বিশ্বাস পাল্টায়। তাই বলে উনি কেন জামায়াতের মতো ঘৃণ্য একটা সংগঠনের সাথে সংশ্লিষ্ট হলেনhttps://www.facebook.com/498619063674828/posts/1147674175435977/?refid=52&_ft_=mf_story_key.2184468408432525:top_level_post_id.2184468408432525:tl_objid.2184468408432525:content_owner_id_new.100006081606221:throwback_story_fbid.2184468408432525:photo_id.2184468378432528:story_location.4:story_attachment_style.photo:thid.100006081606221&__tn__=R? কেন নিজেকে পঁচালেন? ইতিহাসের দায় থেকে জামায়াতের মুক্তি মিলবে না, মিলবে না আল মাহমুদেরও মুক্তি।

তারপরও আশা করি, শুধু কবি হয়েই উনি বেঁচে থাকবেন বইয়ের পাতায়, পাঠক-পাঠিকাদের হৃদয়ে।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: এই দেশে একটা মানুষ মরে গেলেও শান্তি নাই।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:০৯

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: প্রতিটা কাজের জন্যই মানুষকে কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হয়।

২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:১৮

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: উনি কেন জামায়াতের মতো ঘৃণ্য একটা সংগঠনের সাথে সংশ্লিষ্ট হলেন?
এর সাপেক্ষে ডকুমেন্ট দিন। (জানার আগ্রহ থেকে)


"এরাই আমাকে জামায়াত বানিয়েছে: আল মাহমুদ"
গুগলে সার্স দিয়ে দেখুন, প্রিয়.কমে দেয়া এক সাক্ষাতকারে উনি কি বলেছেন..

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:২৮

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: "অধ্যাপক গোলাম আযম এর মত প্রাজ্ঞ রাজনীতিবিদ এই উপমহাদেশে ক্রমাগত বিরল হয়ে এসেছে। তাঁর জীবনের খুটিনাটি বিষয় এবং রাজনৈতিক বিনিময়ের কৌতুহল উদ্দিপক ঘটনা অনেকেরই অজানা। তিনি সাহসী মানুষ এবং সুদৃড় মনবলের অধিকারী। তার বয়স আশির কোঠায়। কিন্তু তিনি অটুট স্বাস্হ্য এবং রাজনৈতিক ধীশক্তি সম্পন্ন। গত ৮০-র দশকে তিনি বাংলাদেশের রাজনৈতিক সমস্যার সমাধানে কেয়ারটেকার সরকারের ফর্মুলা দিয়ে জাতিকে এক ঘনায়মান রাজনৈতিক দুর্যোগ থেকে উদ্ধার করেছেন। এতে বুঝা য়ায়, তার রাজনৈতিক প্রজ্ঞা এই ৮০ বছর বয়সেও সতেজ এবং উদ্ভাবনাময়।
তার ব্যাপারে আমার নিজেরও কৌতুহলের কোন সীমা নেই। তার অনেক রাজনৈতিক সীদ্ধান্ত আমাদের মত ব্যক্তিদের বোধগম্য নয়। যেমন তিনি সহসা আমীরে জামায়াতের পদ থেকে স্বেচ্ছায় অবসর গ্রহন করেছেন। কেন করেছেন এর কোন ব্যাখ্যা নেই। অমি একজন অল্প বুদ্ধি কবি এবং সাংবাদিক মাত্র। তাঁর এই অবসর গ্রহনের তাৎপর্য উপলদ্ধি করতে পারছিনা। হতে পারে যে,তিনি এর মধ্যে কোন বৃহৎ কল্যাণ দেখতে পেয়েছেন।
তিনি ইতিহাস নির্মাতা পুরুষ,অদম্য এবং অকুতোভয়। তাঁর দূরদৃষ্টি নিশ্চয় আমার মত কবির চেয়ে প্রখর,দিগন্ত বিস্তৃত এবং অনাগত কালের দিকে নিবদ্ধ। তবু একথা বলতে দ্বিধা নেই, বাংলাদেশের তথা এই উপমহাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে এমন দৃষ্টান্ত খুবই দুর্লভ। যিনি জেল-জুলুম,ফাসি ইত্যাদি তুচ্ছজ্ঞান করে সুদৃড় মনোবলের পরিচয় দিয়ে এসেছেন এবং বিপুল রাজনৈতিক শত্রুতা মোকাবেলা করে নিজের নাগরিক অধিকার আইনগত ভাবে প্রতিষ্ঠা করেছেন, যিনি আগুন ও গন্ধকের নদী পাড়ী দিয়ে একটি বিক্ষিপ্ত রাজনৈতিক দলকে সংঘটিত এবং সুদৃড় করে বিজয়ের তোড়নের সন্নিকটে এনে উপস্থিত করেছেন।
সর্বদিক দিয়েই তিনি সতেজ মানুষ,আমি মাঝে মধ্যে তাঁর সান্নিধ্য পাই বলে একথা বিলক্ষণ জানি। তাঁর “জীবনে যা দেখলাম” বইটি অচিরেই এদেশের জ্ঞান সন্ধানী মানুষের হ্রদয়কে স্পর্শ করবে, আমি এ আশা নিয়ে বসে থাকব।"
"জীবনে যা দেখলাম", আল মাহমুদ।

৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৩৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য,





সহমত।
উল্কা যখন বাতাসের বলয়ে ঢুকে পড়ে তখন সে পুড়ে ছাই-ই হয়!

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৪৯

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: চমৎকার বলেছেন।

৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৪২

রাফা বলেছেন: উনি নিজেই নিজেকে আস্তাাকুড়ে নিক্ষেপ করেছে।নয়া দিগন্তে লিখতেন ।দিগন্ত টিভিতে ইন্টারভিউ ।আরো অনেক কিছুই প্রমাণ করে উনি জামাতের টাকার কাছে বিক্ড়ি হয়ে গিয়েছে।শুধু উনি নয় আরো বিশাল বিশাল মুক্তিযোদ্ধারাও বিক্রয় হয়েছে জামাতের টাকার কাছে।@ পাঠকের প্রতিক্রিয়া।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৯:৫১

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: দুঃখজনক!

৫| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ১:৫৯

chondrobhuk বলেছেন: মালু আসফালন

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:৫৯

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: প্রকৃত মুসলমান হতে হলে জামায়াতের মতো ধর্মাশ্রয়ী রাজনৈতিক দলের সমর্থক হতে হবে, তাই তো? মেজাজ খারাপ হয়ে যাচ্ছিলো, তাই রাগটা সংবরণ করলাম। আপনাদের মতো জারজদের জন্যই সাধারণ মুসলমানদের দুর্নাম হয়, যারা মানুষকে বিচার করে ধর্মের ভিত্তিতে।

৬| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ২:১৯

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধের সময় আলমাহমুদ কি রাজাকার/আলবদর অথবা পাকিদের সহযোগী ছিলেন এই বিষয়টা আপনার লেখায় পরিস্কার করা উচিত ছিল ? আর যদি তিনি রাজাকার না হয়ে থাকেন তবে তিনি অন্তত দেশবিরোধী নন বলা যেতে পারে | নাকি তিনি আওয়ামী বিরোধী হওয়ার কারণে তাকে রাজাকারদের কাতারে ফেলা হলো, যেভাবে রাজাকারের তকমা পরানো হচ্ছে কাদের সিদ্দিকীকে?

সোনালী কাবিন ছাড়া আমি তার আর কোনো কবিতা পড়িনি, তবে তার কবিতার মান যদি সত্যি প্রশংসনীয় হয় তবে তাকে সেইটুকু সম্মান প্রদর্শন করা যেতেই পারে |

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:০৩

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারতে ছিলেন।

জামায়াতকে কি মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি বলা হয় না বিপক্ষের? কেউ যদি সরাসরি এ সংগঠনের সাথে সংশ্লিষ্ট হয়, জামায়াত নেতাদের গুণকীর্তন করে, তাদেরকে কোন কাতারে ফেলা হবে?

৭| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: প্রতিটা কাজের জন্যই মানুষকে কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হয়।

তাহলে মৃত্যুর পর আল্লাহ কি করবেন?

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:০৫

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: সেটা তো পরের হিসেব। দুনিয়ায় আপনার কর্মফল ভোগ করতে হবে না?

৮| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:২০

নীল আকাশ বলেছেন: স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধের সময় আলমাহমুদ কি রাজাকার/আলবদর অথবা পাকিদের সহযোগী ছিলেন এই বিষয়টা আপনার লেখায় পরিস্কার করা উচিত ছিল ? আর যদি তিনি রাজাকার না হয়ে থাকেন তবে তিনি অন্তত দেশবিরোধী নন বলা যেতে পারে। নাকি তিনি আওয়ামী বিরোধী হওয়ার কারণে তাকে রাজাকারদের কাতারে ফেলা হলো, যেভাবে রাজাকারের তকমা পরানো হচ্ছে কাদের সিদ্দিকীকে? - বলতে চেয়েছিলাম আগে বলে দিলেন?

এরা হচ্ছে আওয়ামী লীগ বিরোধী নব্য রাজাকার। এখন আওয়ামী লীগ বিরোধী হলেই রাজাকার হয়ে যাবেন। যেই ভাবে জিয়া কিংবা কাদের সিদ্দিকীকে রাজাকার বলা হচ্ছে।

১৯৭১ মুক্তিযুদ্ধের এত পরে এসে, কে কোন রাজনৈতিক দল পছন্দ করবে এটা তার একান্তই ব্যক্তিগত মতামত। যে দিন কাল পরেছে, মনে হচ্ছে দেশে রাজনৈতিক দল পছন্দ করার আগে, আওয়ামী লীগ থেকে পারমিশন নিতে হবে........না হলে আমি মরার পরও রাজাকার বলে ঘোষনা করা হতে পারে........। :P

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:০৭

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: আমাকে শুধু বলুন একজন মুক্তিযোদ্ধা কী করে স্বাধীনতাবিরোধীদের দলে ভেড়েন? রাজনৈতিক পছন্দ-অপছন্দ ভিন্ন হবেই, তাই বলে তাদের সাথে সখ্য যারা বাংলাদেশটাই চায় নি?

৯| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:২২

নীল আকাশ বলেছেন: স্বাধীনতাবিরোধী টার্মটা এখন, এতদিন পরে আওয়ামী লীগের জঘন্য নোংরা রাজনীতির পর পঁচে গেছে। এটা বললে সবাই এখন হাসে। সাজেদা, মখা এরা মরলে কি বলবেন? চিন্তা করে বলুন? রাস্ট্রীয় বেআইন সাহেবকে নিয়ে কি বলবেন বলুন? কামাল হোসেইন তো এখন উল্টো দিকে চলে এসেছেন। এই চিন্তা করলে তো ভাই সবাইকেই বিপদে পরতে হবে।

একজন কবিকে তার লেখা দিয়েই বিচার করুন। সেটাই তার আসল পরিচয়। তার সাহিত্য, তার লেখা, তার সব অমর সৃস্টি দিয়ে তাকে বিচার করুন। আপনাকে এই অনুরোধ শুধু রেখে যাব। না হলে, পুরো সাহিত্য জগত শুধুই ভাগাভাগি হবে, দলাদলি হবে, নোংরা হবে। এতে দিন শেষ বাংলা সাহিত্য জগতেরই ক্ষতি হবে!

আশা করি এই বোধদয়টা খুব শিঘ্রই আপনি বুঝতে পারবেন।
ধন্যবাদ।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৮

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: হুমায়ুন আজাদের একটা উক্তি আছে এমন, আবর্জনাকে আবর্জনাই বলতে হয়, রবীন্দ্রনাথ ভিন্ন কিছু বললেও সেটা ভালো কিছু হয়ে যায় না। খোদ বঙ্গবন্ধু ভুট্টোকে লালগালিচা সংবর্ধনা দিয়েছিলেন, তাই বলে এ প্রসঙ্গে বঙ্গবন্ধুকে সমর্থন করতেই হবে এমন কিছু না। তিনি অন্যায় করেছিলেন বলতেই হবে। সাজেদা, মখা সম্পর্কেও একই কথা প্রযোজ্য; একই কথা প্রযোজ্য বেয়াই সম্পর্কেও (বেয়াই এর বাবা হবেন মনে হয়। এলাকার চেয়ারম্যান ছিলেন উনি), যদিও এরা সরাসরি যোদ্ধাপরাধের সাথে যুক্ত ছিলেন, এমন প্রমাণ পাওয়া যায় নি। যদি দোষী হয়, তারা ছাড় পাবেন কেন? একটা অন্যায় দিয়ে আরকটা অন্যায়কে জাস্টিফাই করা যায় না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.