নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানুষ পথিক বেশে ঘুরছে দেশে দেশে একটু ছায়াতলে থমকে দাঁড়ায়, স্মৃতিটুকু রেখে শুধু একদিন তো চলে যায়।
মানুষের অনুভূতি ও আবেগ থাকা স্বাভাবিক। কারও বেশি থাকে, কারও বা কম।
কেউ আবার আবেগপ্রবণ হলেও তা সবার সামনে প্রকাশ করতে পারেন না। আবার অনেকেই আছেন, যাদের অন্যের দুঃখ দেখেও চোখে পানি আসে। এক কথায় এরা খুবই সংবেদনশীল এবং আবেগপ্রবণ হন। কিন্তু সমাজের বড় অংশটাই এদের দুর্বল বলে মনে করে।
মনোবিদরা আবার অন্যরকম মনে করেন। সম্প্রতি একটি গবেষণার মাধ্যমে মনোবিদরা জানতে পেরেছেন, যাঁরা অতিরিক্ত মাত্রায় কাঁদেন তাদের মধ্যে কয়েকটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য থাকে। আমাদের আজকের এই প্রতিবেদনে তুলে ধরা হলো সেই সম্পর্কে বিস্তারিত-
১। মনের মধ্যে কোনও কষ্ট জমে থাকলে তা খুবই ক্ষতিকারক। উল্টোদিকে যারা কেঁদে নিজের কষ্ট বের করে ফেলতে পারেন, তাদের পক্ষে সেই কষ্ট থেকে বেরিয়ে আসাও তুলনামূলক ভাবে সহজ।
জীবনে বড় কোনও ধাক্কা খাওয়ার পরে মুহূর্তের জন্য কাঁদলেও, এরা সেই কষ্ট থেকে বেরিয়ে আসেত পারেন সহজে।
২। অনেকের ধারণা যারা কাঁদেন তারা ভীতু হন। কিন্তু মনোবিদরা উলটো মনে করেন। তাদের মতে, যারা কাঁদেন, তারা সাহসী হন। নিজের মনের ভাব প্রকাশ করতে তারা ভয় পান না। অনেকে কান্না চেপে রাখেন নিজেকে দুর্বল হিসেবে লোকের সামনে দেখাতে চান না তাই। কিন্তু যারা সমস্ত দুঃখ-কষ্টকে মেনে নিয়ি কাঁদতে ভয় বা লজ্জ্বা পান না, তারাই সাহসী।
৩। যারা বেশি কাঁদেন তারা জীবনে সমতা বজায় রাখতে সক্ষম হন। এরা জানেন কেঁদে মনের ভার হালকা করলে জীবনের পথে চলতে তাদের সুবিধাই হবে। উল্টোদিকে যারা না কেঁদে, কষ্ট ভেতরে আটকে রাখেন তাদের মাথায় ও জীবনে সেই কষ্ট বেশি প্রভাব ফেলে।
সূত্রঃ এসএনএন২৪.কম
২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৩৯
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: সংগ্রামী হতে গেলে মাঝেমাঝে পরাজয় বরণ করতে হয়, তখন কেঁদেকুটে মনকে হালকা করার প্রয়োজন আছে।
২| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৪৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ বেশ মুল্যবান অনেক কথা রয়েছে লেখাটিতে ।
শুভেচ্ছা রইল ।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৪০
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: কান্নায় দুঃখ প্রশমিত হয়।
৩| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৫৩
চাঁদগাজী বলেছেন:
বলবেন না, বিরাট সমস্যা, শীতকালে চুলার পাশে বসে পিঠাই খেতে পারি না, সামান্য ধুঁয়ায় আমি চোখের পানিতে নাকাল।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৪১
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: খারাপ না; এতে চক্ষু পরিষ্কার থাকে।
৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৯:২১
মাইনুল ইসলাম আলিফ বলেছেন: যারা সহজেই কাঁদেন, তাদের মায়া বেশী ।মায়া না থাকলে মানবিক হবেন কি করে?
ভাল লিখেছেন।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৪২
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: সংসারে মানবিকতার বড় অভাব।
৫| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১০:২৭
শিখণ্ডী বলেছেন: এসব জেনে গেলে আগামীতে দেখা যাবে জনসভায় নেতারা কাঁদার পাল্লা দিয়েছে।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:৪৫
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: কান্নাকাটির গুণ অপরিসীম। নেতারা জনগণের সামনে কেঁদে তাদের মন জয় করতে পারেন খুব সহজেই।
৬| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ২:৩৬
উম্মে সায়মা বলেছেন: ভালো বিশ্লেষণ। বেশি বেশি কাঁদতে হবে তাহলে
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:২৭
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: কাঁদলে দুঃখ-কষ্ট লাঘব হয়! সুতরাং কাঁদুন অনবরত!
৭| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:৩২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: কিন্তু যে একদমই কাঁদে না, তাঁর কি হবে?
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১:৫০
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: যে একদমই কাঁদে না, তার কষ্ট চাপা থাকে। চাপাকান্না মনকে সবসময়ই বিষিয়ে রাখে।
৮| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৫:০১
নীলপরি বলেছেন: অজানা তথ্য জানলাম । ধন্যবাদ ।
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১১:০৮
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৭ রাত ৮:৪১
মলাসইলমুইনা বলেছেন: এই মনোবিদরা শুধুই ঝামেলা করে ! কই ভাবলাম আলেক্সান্ডার বা জুলিয়াস সিজারের মতো দুঃসাহসী কঠিন যুদ্ধ যুদ্ধ একটা জীবন কাটিয়ে দেব আর এরা শুরু করলেন কাঁদার গুন গাওয়া !! অর্থমন্ত্রী কই ? তাকে বলুন কিছু বলতে ....