নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মনে ও মননে রবীন্দ্রনাথ ও লালনকে ধারন করেছি তাই মানুষেই পরম ভক্তি।
জামাত তার ছা্ত্র শিবিরের ছেলেদের বোঝায় মরলে শহীদ বাঁচলে গাজি। মৃত্যুর পর তাদের স্থান হবে বেহেশতের সম্মানিত স্থানে। তাহলে বিবিসি যখন সাইদী ওরফে দিল্লা রাজাকারকে ধর্মীয় নেতার বিচারের প্রহসন বলে উল্লেখ করে তখন বুঝতে হবে তিনি পাকিস্তান নামক রাষ্ট্র পক্ষ অবলম্বন করেছিলেন ধর্মকে বাঁচাবার জন্য। আর তাই হত্যা ধর্ষণ ও লণ্ঠনের যে অভিযোগ তা সংঘটিত হয়েছে নাফরমান ও নাস্তিকদের উপর। তাই মানবতা বিরোধী অপরাধে তার ফাঁসির যে রায় হয়েছে তার জন্য তার খুশি-ই হওয়া উচিত। এতে করে শহীদ হওয়ার অপূর্ব সুযোগটা হাতছাড়া হবে না। তার মৃত্যু মানেই তো একজন জেহাদীর মৃত্যু, একজন ধর্মীয় নেতার মৃত্যু। ১৯৭১ সালে বাঙলাদেশীদের জন্য তিনি দেশ বিরোধী হলেও জামায়াতের লিজ নেয়া ইসলামের তো তিনি ধরক। তার প্রতিষ্ঠার জন্যই তো তার লড়াই। একই ভাবে যারা তার ফাঁসির রায়ের কারণে রাস্তায় নেমে মারা গেল তারা গুরুর সাথে বেহেশতের সম্মানিত স্থানে প্রবেশের টিকেট পেলেন। কারণ তাদের লড়াই তো মুরতাদদের বিরুদ্ধে। তাদেরকে যেন প্রথম শ্রেণীর টিকেট দেয়া হয় সেজন্য আমাদের সবাইকে তাদের পথ ছেড়ে দেয়া উচিত।
©somewhere in net ltd.